নূর হোসেনের পিঠে আঁকা- ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক’। বুকে লিখা- ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক’। দুটি বাক্য ইতিহাসের পাতায় এখনও ঝলমলে। সেই লেখা নিয়ে ১৯৮৭ সালে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণ করতে নূর হোসেন গিয়েছিলেন রাজপথে, সচিবালয় ঘেরাও-এ। এ সময় নিহত হন স্বৈরাচারী শাসকের পুলিশ বাহিনীর গুলিতে। নূর হোসেনের বুকে-পিঠে আঁকা-যে ছবিটি ইতিহাস হয়ে আছে, আজও স্বৈরচার বিরোধী আন্দোলনের সেই মুহূর্তকে বাঁচিয়ে রেখেছে সজিব করে। সেই লেখা লিখেছিলেন মতিঝিলের তৎকালীন পপুলার আর্টের ইকরাম হোসেন। তখন তার বয়স ছিল ১৮ বছর। একই বয়সের ছিলেন নূর হোসেনও। কেমন ছিল তখনকার নূর হোসেনের অভিব্যক্তি? কেমন ছিল তার মনের অবস্থা? কি প্রেরণা নিয়েই বা তিনি তার কাছে এমন ঐতিহাসিক স্লোগান লিখতে এসেছিলেন? ইকরাম হোসেন বিস্তারিত বলেছেন মানবজমিন অনলাইনের কাছে। তার মতে, সে সময় যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি ছিল সেটি এক কথায় চরম উত্তপ্ত। আগুন জ্বলছিল সর্বত্র। মানুষের মনে ও বাইরে। সবার একটাই লক্ষ্য ছিল, গণতন্ত্র। নূর হোসেন ছিলেন সেই প্রেরণায় বলিয়ান। তিনি জীবন দিয়েছিলেন। কিন্তু তার আগে গণতন্ত্রের জন্য তার দৃঢ় অঙ্গিকার- উৎসাহ দিয়েছিল সংগ্রামী জনতাকে। লাখো মানুষের প্রেরণা হয়ে তিনি গণতন্ত্র রক্ষার সংগ্রামে ঝপিয়ে পড়তে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। পরবর্তিতে এই আন্দোলনে তিনি হয়ে উঠেছিলেন একটি প্রতীক। তার আত্মত্যাগের পর শেষ পর্যন্ত জয় হয় গণতন্ত্রের। সে দিনের সেই নূর হোসেনের মনে যে গণতন্ত্র পোষা ছিল। ইকরাম হোসেন বলেন, ১০ তারিখ ছিল সচিবালয় ঘেরাওয়ের কর্মসূচি। গণতন্তের দাবিতে দেশে তখন উত্তপ্ত অবস্থা। আমরা রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে খুবই শঙ্কিত ছিলাম। সবাই মনে প্রাণে চাইছিলাম, স্বৈরাচার নিপাত যাক। আসুক গণতন্ত্র। সামরিক শাসনের ভয়ে অনেকে তখন মুখ খুলছিলেন না বা আন্দোলন সংগ্রামে যোগ দিচ্ছিলেন না। কিন্তু মনে মনে বা গোপনে সবাই চাইছিলেন এরশাদ সরকারের পতন হোক। আন্দোলন তখন তুঙ্গে। ১০ তারিখের ঠিক দু’দিন আগে- অর্থাৎ ৮ই নভেম্বর বিকালে নূর হোসেন আসেন আমার কাছে। বলেন, তিনি ১০ তারিখ বুকে কিছু লিখে নিয়ে যেতে চান। আমি বললাম, কেন? বলেন, গণতন্ত্রের জন্য। আমাদের গণতন্ত্র চাই। শোষণ চাই না। যে কোন উপায়েই হোক গণতন্ত্র আমাদের আনতে হবে। এর জন্য প্রয়োজন হলে মরবো, তবুও গণতন্ত্র চাই। আমি তাকে বললাম, আপনি যা করতে চাইছেন, বুকে পিঠে লিখতে চাইছেন, এটা তো বিপজ্জনক। পুলিশ-আর্মি আপনাকে মেরে ফেলবে। জীবন বিপন্ন করবেন? তিনি তখন তার ইচ্ছেতে অটুট থাকেন। বলেন, লিখে দিতে হবে। প্রথমে আমি অমত করি। সামরিক শাসনের সময় ভীষণ ভয় পাচ্ছিলাম। কিন্তু আমরাও মনে প্রাণে চাইছিলাম গণতন্ত্র আসুক। সামরিক শাসনে আমাদের দম বন্ধ হয়ে আসছিল। ফলে পরে তার সাহস আর প্রেরণ দেখে আমি রাজি হই। পর দিন আসবেন বলে চলে যান সেদিন। নূর হোসেনের মনে সে দিন যে সাহস আর প্রেরণা দেখেছিলাম তাতে আমার বিশ্বাস জন্মেছিল যে বেশি দিন নেই। গণতন্ত্র মুক্তি পাবেই। যেভাবে মানুষ মরিয়া হয়ে উঠছে, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত ঘরে ফিরবে না। ইকরাম বলেন, ৯ই নভেম্বর বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে তিনি পপুলার আর্টে এসে হাজির হন। সে দিনও তাকে বললাম, দেখেন বিষয়টি ভয়ানক। আপনি কি সত্যিই লিখিয়ে নেবেন আর সেটি নিয়ে রাজপথে সামরিকের বন্দুকের মুখে নামবেন? তিনি বলেন, অবশ্যই। আমাকে লিখে দিন। কি লেখা হবে তিনি একটি কাগজে করে তা লিখে নিয়ে এসেছিলেন। লেখাগুলো ছিল, ‘গণতন্ত্র মক্তি পাক, স্বৈরাচার নিপাত যাক’। আমি কাঁপাকাঁপা হাতে তা লিখে দিলাম। আমার লিখে দিতে এতো ভয় কাজ করলেও তার মধ্যে কোন ভয় কিংবা দুর্বলতা কাজ করছিল না। মনেই হয়নি তিনি এতো বড় একটি বিপজ্জনক পথে পা দিয়েছেন। যে কোন মুহূর্তে তার জীবন বিপন্ন হতে পারে। তিনি বলেন, লেখা শেষ হলে তিনি ২০ টাকা দিতে চাইলেন পারিশ্রমিক। আমি নিলাম না। বললাম, আমাদের সমর্থন থাকলো আপনাদের পাশে। তিনি চলে গেলেন। ইকরাম হোসেন বলেন, এমন কিছু বাক্য তার বুকে লিখে দিতে আমার ভয় হওয়ার অবশ্য অন্য কারণ ছিল। যে প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে এসব লিখবো। আমি থাকি সেই বঙ্গভবনে। যেখানে প্রেসিডেন্ট থাকেন। আমরা বড় ভাই ইকবাল হোসেন ছিলেন প্রেসিডেন্টের রানার। আমার বাবা বঙ্গভবনের কর্মচারী। সে জন্য বিষয়টি যদি কোনভাবে জানাজানি হয় তখন আমাদের পুরো পরিবারের ওপর কোন বিপদ নেমে আসে কি না সেই শঙ্কা ছিল আমার মাঝে। কিন্তু নূর হোসেনের উদ্দীপনার কাছে আমার সব শঙ্কা হেরে গেল। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, শঙ্কার পরও নূর হোসেনের বুকে পিঠে লিখে দিলাম। তিনি শহীদ হলেন। গণতন্ত্রও মুক্তি পেল। কিন্তু আমি থেকে গেলাম আড়ালে। কেউ জানলোও না, জানতেও চাইল না- কে লিখেছিলেন সেই অমর বাণী দুটি। ওই দিনের পর বিষয়টি জানাজানি হয়ে গেল। গোয়েন্দারা জানতে পারলেন আমি লিখে দিয়েছি। পুলিশ এসে আমার প্রতিষ্ঠান হানা দিল। প্রাণ ভয়ে আমি পরের ৩ বছর আত্মগোপনে ছিলাম। কিন্তু আমার কাজের স্বীকৃতি আমি আজও পাইনি। তিনি বলেন, সেদিনের সেই কাজটি করতে গিয়ে আমার হাত কেঁপেছিল, কিন্তু আজ মনে হচ্ছে আমিও নূর হোসেনের মতো একটি সাহসী কাজ করেছিলাম।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
►
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
2012
(760)
-
▼
নভেম্বর
(107)
- দুই নেত্রীর ২৮ নবেম্বরের ভাষণ
- রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার দাবি
- বিশাল নির্বাচনী বাজেটের প্রস্তুতি : ধোঁকা দিয়ে প...
- মুজিব হত্যায় জাসদের কোনো ভূমিকা ছিল কি?
- আইনের শাসনে দুর্বল অবস্থায় বাংলাদেশ
- নিশ্চিন্তপুর ট্র্যাজেডি : সরকার খুঁজছে নাশকতা
- আন্তর্জাতিক সংস্থার জরিপে বাংলাদেশ : বিচার ব্যবস্থ...
- রাষ্ট্র যখন খুনীদের রক্ষক
- কবে আসবে সেই নেতৃত্ব?
- সরকারের টার্গেট কারা?
- চারপাশে লাশ : আর প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ববোধ
- পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ : অবশেষে দুদক...
- সেই সময় এই সময়
- দমন-পীড়নের রাজনীতি
- দলীয়করণের জের, চিকিৎসা পেশায়ও নেতিবাচক প্রভাব।
- উন্নয়নের নামে প্রাণহানি বন্ধ হোক
- তথ্যমন্ত্রী, কান খুলে শুনুন
- অবহেলার কারণে মৃত্যু আর নয় : সরকার দায়িত্ব এড়া...
- কোকোর টাকা ফেরত নাটক !!! বিএনপির বিরুদ্ধে আওয়ামীল...
- জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযান : মতলব ত...
- আওয়ামী লীগ এবং কয়েকটি স্পর্শকাতর ও ঝুঁকিপূর্ণ ইস্যু
- বাংলাদেশে বিপজ্জনক পেশা সাংবাদিকতা
- যেন লেখা হয় আমার এ রক্ত-লেখায়…
- মহাজোট সরকারকে ‘তালাক’ বলুন
- জেলে বসে কোকো কিভাবে ব্যাংক একাউন্ট পরিচালনা করলেন ?
- পুলিশ ও রাজনৈতিক দলের সংঘাত
- কী ঘটেছে সুখরঞ্জন বালীর নসিবে?
- বিপন্ন টকশো, দুর্বিপাকে বাকস্বাধীনতা
- স্বামী ভোলানন্দগিরি আশ্রমের জমি দখল : আওয়ামী অসাম...
- প্রত্যয়ী খালেদা জিয়ার অপেক্ষায় দেশবাসী
- দেশের বিপুল ক্ষয়ক্ষতি সত্ত্বেও সরকার ভারতের স্বার...
- সরকারের সন্ত্রাসে এখন উল্টো ফলই ফলবে
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল গণতন্ত্র হত্যার...
- এ দেশের মানুষ ভারত-মুখাপেী হবে না
- আ’লীগের ওপর রাজনৈতিক সমাজতন্ত্রের আছর
- গণতান্ত্রিক আচরণ চায় জনগণ
- প্রধানমন্ত্রী ও তার সোনার সন্তানেরা
- এই সরকারের আমলে সাংবাদিক নির্যাতন হয়নি! : তথ্যমন্...
- ক্ষমতাসীনদের নিতে হবে এর দায়
- সরকার কি গোটা দেশকেই জামায়াতি বানিয়ে ফেলবে?
- সময়ের দাবি তারেক রহমান
- আগামীর দেশনায়ক তারেক রহমান
- ঘাটাইল উপনির্বাচনে নৌকার ভরাডুবি : চূড়ান্ত পতনের ...
- বিরোধী আন্দোলন সফল করার সহজ উপায়…
- পরাগ মুক্ত তারপরও নেই স্বস্তি
- দুর্নীতি এখন সরকারি চাকরির যোগ্যতা
- চট্টগ্রামে পুলিশের সঙ্গে জামায়াত শিবিরের ব্যাপক স...
- শরিয়া আইন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য অসাংবিধ...
- ছাত্রলীগ কি ‘দায়মুক্ত' নাকি ‘আইনের ঊর্ধ্বে'?
- মওলানা ভাসানী ও নতুন বিপ্লবী রাজনীতি
- শক্তি প্রয়োগে অরাজকতার আশঙ্কা
- পুলিশের রাজনৈতিক ব্যবহার বন্ধ জরুরি
- মুক্তিপণের টাকায় গাজীপুরে চলছিল পার্টির আয়োজন
- জাতিসংঘে প্রেরিত মানবাধিকার রিপোর্ট : রাষ্ট্রীয় স...
- মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী আজ : প্রধান জাতীয় ন...
- নির্বাচন নিয়ে জনমনে শঙ্কা
- পরাগ অপহরণে যুবলীগ স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও পুলিশ।
- এখনি না রুখলে ভয়াবহ বিপর্যয়
- ভারত এবার বিদ্যুত্ করিডোর চাচ্ছে : ভালো চাইলে এখনই...
- রাজনৈতিক বন্দিতে ঠাঁসা কারাগার
- ৫০ লাখ টাকা মুক্তিপণে মায়ের কোলে পরাগ
- এক দফা নিয়ে এগিয়ে যান
- গুলি করে মায়ের কোল থেকে শিশু ছিনতাই : কেউ কোথাও ন...
- মন্ত্রীরা নার্ভাস ও বেসামাল কেন
- গণতন্ত্রের ক্ষত বেয়ে পুলিশের শরীর থেকে রক্ত ঝরছে
- নির্দলীয় সরকার ছাড়া নির্বাচন নয় : সঙ্কট কাটাতে...
- ‘নূর হোসেনের একটাই কথা- মরবো, তবুও গণতন্ত্র চাই’
- কী ঘটতে যাচ্ছে রাজনীতিতে
- মন্ত্রীদের অসংলগ্ন কথাবার্তা
- আবার ‘ইউনূস বধ কাব্য’, জবান খুলেছে মা’লের : ‘মুখার...
- জামায়াত-শিবির ঠেকাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হুকুম : য...
- আজকের প্রেক্ষাপট ও করণীয়
- কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে দেশকে?
- কেতাবে আছে বাস্তবে নেই
- অং সান সু চির নৈতিক নেতৃত্ব!
- ড. ইউনূস বিদেশি বিনিয়োগে বাধা : ব্যর্থতা আড়াল কর...
- আজ শহীদ নূর হোসেন দিবস
- এমন দুর্নীতি কখনো দেখেনি কেউ
- বর্ণবাদী দৃষ্টিভঙ্গির বিরুদ্ধে ওবামার বিজয়
- উত্তাল নভেম্বরে জাতীয় সংহতি ও জিয়াউর রহমান
- ৭ নভেম্বর ও জিয়া
- ১৯৭৫ সালের আগস্ট ও নভেম্বর এবং জিয়ার ভূমিকা
- শপথ নিতে হবে স্বাধীনতা রক্ষার
- বীর উত্তম জিয়া এবং সাতই নভেম্বর
- গৌরবময় নভেম্বর বিপ্লব ১৯৭৫
- ৭ নভেম্বরের চেতনা : আজকের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট ও কর...
- জেগে ওঠো জিয়া : আবার বলো ‘আমি জিয়া বলছি’
- ৭ নভেম্বরকে জাতীয় দিবসের স্বীকৃতি দিতে হবে
- পদ্মা সেতু ঋণ নিয়ে স্পষ্ট বক্তব্য প্রয়োজন
- খালেদা জিয়ার চীন ও ভারত সফর
- মানবাধিকার মানুষের জন্য : রোহিঙ্গারা কি মানুষ?
- সরকার ও বিরোধী দলের মধ্যে আস্থাহীনতাই বাড়াবে
- জজ মিয়ার আগমন! শুভেচ্ছা স্বাগতম!
- দু’শ পত্রিকা বন্ধ : সরকারকে দায় নিতে হবে
- স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি
- খালেদা জিয়ার ভারত সফরের তাৎপর্য
- বৌদ্ধ বিহার ও হিন্দু মন্দিরে হামলা কেন
- সাম্প্রদায়িকতার আওয়ামী ছোবল
- ‘প্রভুত্ব’ নয় ‘বন্ধুত্ব’ এবং ওয়ানওয়ে ট্রাফিকের ...
- ‘কুত্তা কামাল’ থেকে ‘চোখতোলা শাজাহান’
- ► সেপ্টেম্বর (60)
-
▼
নভেম্বর
(107)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন