২৭ থেকে ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত ৬০ ঘণ্টার প্রথম দফার হরতালের পর তো বটেই, ৪ থেকে ৬ নবেম্বর পর্যন্ত পালিত ™ি^তীয় দফার সফল হরতালের পরও ধারণা করা হয়েছিল, ক্ষমতাসীনদের মনোভাবে নিশ্চয়ই শুভ ও ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটবে। তারা বিরোধী দলের সঙ্গে সমঝোতায় পৌঁছানোর জন্য উদ্যোগ নেবেন। ১৮ দলীয় জোট নেত্রী খালেদা জিয়ার প্রস্তাবিত রূপরেখা অনুযায়ী নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকার গঠনের মাধ্যমে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করবেন। অন্যদিকে এমন কোনো উদ্যোগের ধারেকাছে যাওয়ার লক্ষণও দেখা যাচ্ছে না। ক্ষমতাসীনরা বরং নিজেদের পরিকল্পনা অনুযায়ী কথিত সর্বদলীয় সরকারের অধীনেই নির্বাচন করার জন্য উঠেপড়ে লেগে আছেন। উদ্দেশ্যেও কোনো রাখঢাক করছেন না তারা। এর প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে তাদের বক্তব্যে ও কর্মকা-ে। যেমন ™ি^তীয় দফার হরতালের সময়ও যথারীতি পুলিশ ও র্যাবকে দিয়ে দমন-নির্যাতনের নিষ্ঠুর অভিযান চালিয়েছে সরকার। আওয়ামী লীগ এবং ছাত্রলীগ ও যুবলীগের গু-া-সন্ত্রাসীরাও এসব অভিযানে অংশ নিয়েছে। এর ফলে সারাদেশে প্রায় ১০ জনের মৃত্যু ঘটেছে। আহতদের সংখ্যাও পাঁচশ ছাড়িয়ে গেছে। সেই সাথে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের ঢালাওভাবে গ্রেফতার তো করা হয়েছেই। একই সঙ্গে হুমকিও যথেষ্টই দিয়েছেন ক্ষমতাসীনরা। তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু একথা পর্যন্ত বলেছেন যে, বেগম খালেদা জিয়াকে নাকি ‘যুদ্ধাপরাধীদের’ পরিণতি বরণ করতে হবে। অর্থাৎ বেগম খালেদা জিয়াকে তারা ফাঁসীর মঞ্চে ওঠাবেন! কথাটাকে হাল্কাভাবে নেয়ার উপায় নেই। কারণ, ইনু সাহেবদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও কম যাচ্ছেন না। ৬০ ঘণ্টার হরতালের মধ্যে ৫ নবেম্বর নওগাঁর পোরশায় অনুষ্ঠিত জনসভায় শুধু নয়, বৃহস্পতিবার কেরানীগঞ্জের জনসভায়ও একদিকে তিনি খালেদা জিয়াকে টেলিফোন করার এবং দাওয়াত দেয়ার সেই নাটকীয়তার কাহিনী শুনিয়েছেন, অন্যদিকে বলেছেন, তার দাওয়াত কবুল না করলেও বিএনপি নেত্রীকে তিনি নাকি বলেছেন, কোন কোন মন্ত্রণালয় তারা চান তা যেন তাকে জানিয়ে দেন। দৃশ্যত ‘উদারতা’ মনে হলেও দুটি জনসভারই পুরো বক্তৃতাজুড়ে প্রধানমন্ত্রী যেভাবে বেগম খালেদা জিয়াকে ধোয়ামোছা করেছেন, ‘খুনি’ হিসেবে চিহ্নিত করে ব্যঙ্গ-তামাশা করেছেন তা থেকে এটুকু অন্তত বুঝতে অসুবিধা হয়নি যে, মন্ত্রিত্ব দেয়া দূরে থাকুক বিরোধী দলকে এমনকি নির্বাচনে নিয়ে আসার ব্যাপারেও তাদের সামান্য আন্তরিকতা নেই। অর্থাৎ এতকিছুর পরও সমঝোতায় আসার নাম করেননি তারা। শুধু তা-ই নয়, একযোগে কথিত সর্বদলীয় সরকার গঠনের লক্ষ্যেও পদক্ষেপ নিয়েছেন তারা। এ উদ্দেশ্যে ৪ নবেম্বর সব মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীকে এক সপ্তাহের মধ্যে পদত্যাগপত্র জমা দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সে অনুযায়ী আগামী ১০ নভেম্বর মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা পদত্যাগপত্র জমা দেবেন বলে জানিয়েছেন যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। শেখ হাসিনার নিজের নেতৃত্বে পরিকল্পিত ওই সরকারে আওয়ামী লীগের ১০ জন এবং অন্য দলগুলোর ১০ জনকে মন্ত্রী বানানো হবে। সে সরকার গঠিত হওয়ার পরই নির্বাচন কমিশন সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে বলেও জানা যাচ্ছে। অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আবারও ক্ষমতায় ফিরে আসার পথ ধরেই এগিয়ে চলেছেন। এর অর্থ, প্রধানমন্ত্রী যা কিছুই বোঝাতে চান না কেন, সর্বদলীয় নামে তিনি আসলে বর্তমান সরকারেরই নতুন এক রূপ দেখানোর জন্য পা বাড়িয়ে দিয়েছেন। অন্যদিকে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি এবং বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের কেউই কথিত ওই সর্বদলীয় সরকারে যোগ দেবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে। ৫ নবেম্বর প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতা প্রচারিত হওয়ার পরপর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঘোষণা করেছেন, তারা ‘তথাকথিত’ সর্বদলীয় সরকারের মন্ত্রিত্ব নেবেন না। বলার অপেক্ষা রাখে না, এর ফলে দেশের রাজনৈতিক সংকট আরো জটিল ও মারাত্মক হয়ে উঠবে। পাশাপাশি সভা-সমাবেশের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা এবং বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা ও তাদের গ্রেফতারের কর্মকা-ও সমঝোতার সম্ভাবনাকে নস্যাৎ করবে। আর সমঝোতায় না পৌঁছানো গেলে এবং বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোকে বাইরে রেখে একতরফা নির্বাচন করার চেষ্টা চালানো হলে পরিস্থিতি কোনদিকে মোড় নিতে পারে সে সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীরও জানা থাকার কথা। তা সত্ত্বেও তারা রাজপথেই সংকটের সমাধান করতে চাচ্ছেন বলেই গণঅভ্যুত্থানের অশুভ পরিণতির কথাও এখন স্মরণ করছেন দেশের সচেতন সকল মহল। বলা বাহুল্য, ক্ষমতাসীনদের জন্য এই পরিণতি সাধারণত ভয়ংকরই হয়ে থাকে। অথচ এমন পরিস্থিতি সহজেই এড়ানো যেতোÑ ক্ষমতাসীনরা যদি বেগম খালেদা জিয়ার প্রস্তাবকে সরাসরি নাকচ করে দেয়ার পরিবর্তে এ বিষয়ে সংলাপের আয়োজন করতেন। সে সংলাপে বিএনপির পাশাপাশি অন্য দলগুলোকেও আমন্ত্রণ জানানো যেতো। এর কারণ, বেগম খালেদা জিয়া তার উপস্থাপিত রূপরেখা থেকে ‘এক চুল’ও নড়বেন না ধরনের কোনো ঘোষণা দেননি। এর মাধ্যমে তিনি বরং সংলাপ ও সমঝোতার দরজা খুলে দিয়েছিলেন। হতে পারে তার প্রস্তাব অসম্পূর্ণ ছিল, রূপরেখা অনুযায়ী ১৯৯৬ ও ২০০১ সালের সব উপদেষ্টাকেও হয়তো পাওয়া যেতো না, কিন্তু রূপরেখার প্রাধান্যে ছিল উদ্দেশ্যের দিকটি। খালেদা জিয়া এতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের প্রশ্নেও ছাড় দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, যে নামেই ডাকা হোক, নির্বাচনকালীন সরকারকে অবশ্যই নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ হতে হবে, বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রী বা প্রধান উপদেষ্টার পদে শেখ হাসিনাকে রাখা চলবে না। বিষয়টি নিয়ে সংলাপে বসলে এবং বিকল্প কিছু প্রস্তাব আনা হলে খালেদা জিয়া নিশ্চয়ই সরাসরি নাকচ করে দিতেন নাÑ যেমনটি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু গণতন্ত্রসম্মত সে পদ্ধতিতেও পা রাখেননি প্রধানমমন্ত্রী। অর্থাৎ সব মিলিয়েই ক্ষমতাসীনরা সংঘাতের অশুভ পথকে বেছে নিয়েছে। একই কারণে জনমনেও আশংকা ছড়িয়ে পড়ছে। আমরা মনে করি, সময় এখনো একেবারে পেরিয়ে যায়নি। ক্ষমতাসীনদের উচিত ৬০ ঘণ্টার দুটি হরতালের মধ্য দিয়ে প্রকাশিত জনমতকে বিবেচনায় নেয়া। সেই সাথে তারা যদি জাতিসংঘসহ বিভিন্ন রাষ্ট্রের অনুরোধ ও পরামর্শের প্রতি সম্মান দেখান তাহলে এখনো সমঝোতা ও শান্তির পথে ফিরে আসা সম্ভব। সে পথে এগিয়ে যাওয়ার মধ্যেই সকলের জন্য মঙ্গল রয়েছে বলে আমরা মনে করি।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
-
▼
নভেম্বর
(104)
- এক তরফা নির্বাচন নয় একদলীয় সরকার প্রতিষ্ঠার কাজে এ...
- নির্বাচনকালীন সরকারের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ
- কে রুধিবে ঐ জোয়ারের জল
- আওয়ামী লীগ নেতা পারবেন না... পারবেন রাষ্ট্রপতি
- চীন কেন স্বাধীন বাংলাদেশ দেখতে চায়?
- চরম বিপর্যয়ের মুখে বাংলাদেশ
- এরশাদ যা তাই করেছেন! এতে অবাক হবার কিছু নেই
- পয়েন্ট অব নো রিটার্ন
- সবার চোখ এখন বঙ্গভবনের দিকে
- ক্ষমতা আকড়ে থাকার নেশা আওয়ামী লীগকে অস্থির করে তুলেছে
- নির্বাচনী ট্রেন এখন কোন্ পথে
- দেশের বাইরে বন্ধু আছে, প্রভু নয়
- ভেলকি দেখালেই সঙ্কট কাটবে না
- জনগণ তো প্রস্তুতই ছিলো
- তফসিল সংকটকে আরো জটিল করেছে
- বর্তমান গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও জনগণের প্রত্যাশা
- সংবিধান রক্ষায়’ একদলীয় নির্বাচন
- এরশাদের উচিত ছিল জনগণের সাথে থাকা
- ক্ষমতা ধরে রাখার রাজনীতি
- সংলাপের বাঁশি স্তব্ধ হতে চলেছে
- মহাজোট সরকারের অসত্য তথ্য উপস্থাপন
- বিরোধী দলবিহীন নির্বাচন অগ্রহণযোগ্য
- পুলিশের মিথ্যা মামলায় জনগণের কাঠগড়ায় সরকার
- হাসিনা-এরশাদ ক্ষমতা ভাগাভাগি এবং বেগম খালেদা জিয়ার...
- ঘরে বাইরে চাপের মুখে সরকার
- সরকার কোন পথে?
- আর মাত্র ৪৮ ঘণ্টা: দেশ কি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে নিক্ষি...
- জনগণ প্রহসনের নির্বাচন চায় না
- দলবাজির পর ডিগবাজি
- প্রয়োজন গণ বিপ্লব হরতালে কাজ হবে না
- বাংলাদেশ নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র
- আবারও ক্ষমতায় আসার জন্য লজ্জাকর দৌড়
- রাষ্ট্রপতি কি ব্যর্থ হলেন
- অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে সংবিধানের আরেকটি...
- নবম সংসদের সমাপ্তি এবং প্রধানমন্ত্রীর পদক্ষেপ
- জাতিকে এত মাশুল দিতে হবে কেন?
- মায়ের চেয়ে মাসির দরদ বেশি
- সময়ের দাবি সকল অভিযোগ থেকে তারেক রহমানের মুক্তি
- এরশাদ নাচে সুতার টান
- বল এখন বঙ্গভবনে
- তামাশা নয়, জাতির প্রত্যাশা পূরণ জরুরি
- সময়ের দাবি সকল অভিযোগ থেকে তারেক রহমানের মুক্তি
- গণতন্ত্রের কফিনে পেরেকগুলো
- সংবিধান লঙ্ঘন ও পাতানো নির্বাচনের প্রচেষ্টা দেশে র...
- সংকট আসলে সুশাসনের
- মন্ত্রীরা অভিপ্রায় ব্যক্ত করেননি, পদত্যাগ করেছেন
- ধরপাকড় আন্দোলন চাঙ্গা করবে
- মওলানা ভাসানীর মূল্যায়ন সহজ নয়
- পুলিশী সন্ত্রাসে বিপন্ন নাগরিকতা
- রাজনৈতিক শিষ্টাচার প্রসঙ্গে
- জাতীয় স্বার্থেই হিন্দু-মুসলমান সঙ্ঘাত চাইতে পারি না
- বেগম জিয়া সঠিক পথে আছেনঃ অন্যায়ের সাথে কোন আপোষ নয়
- সাধারণ মানুষের অসাধারণ কাজ
- গোটা বিশ্বকে বুড়ো আঙুল দেখাচ্ছে সরকার
- কোথাও আলোর রেখা নেই
- গণতান্ত্রিক রাজনীতির জয়-পরাজয়
- সংবিধান নিয়ে স্বেচ্ছাচারিতার ফাঁদ!
- ১৫ নভেম্বর : আওয়ামী লীগের ভোট ডাকাতির কলঙ্কজনক দিন
- শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ যেন ব্যর্থতার ডিজিটাল...
- এই ব্যর্থতা জনগণ কখনো ভুলবে না
- বিদ্যুৎ উৎপাদনের বায়বীয় সাফল্য
- আওয়ামী লীগ : তত্ত্বাবধায়ক সরকার : গণতন্ত্র
- খালেদা জিয়া কেন এত আত্মবিশ্বাসী
- দেশে এখন গণজাগরণ
- মন্ত্রীদের একযোগে পদত্যাগ সরকারের সংকটকে আরো ঘনিভূ...
- দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন কেন?
- নির্বাচন কমিশন স্বাধীন নাকি অধীন
- সংলাপ ও আওয়ামী লীগের অবস্থান
- খুন সহিংসতা দুর্নীতি ও দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যত
- একতরফা নির্বাচনের জন্য সরকারের চেষ্টা
- বিরোধীদলীয় নেত্রীর বক্তব্যে সদিচ্ছা প্রকাশ পেয়েছে
- হাসিনাকে নিয়ে ভারত-বাংলাদেশের স্বার্থ সাংঘর্ষিক
- এ কোন গন্তব্যে বাংলাদেশ!
- এ কেমন উন্মাদনা!
- এক দলীয় নির্বাচনের পথে আঃ লীগঃ বিরোধী নেতৃবৃন্দের...
- কী করবেন খালেদা জিয়া?
- একচোখা গণমাধ্যম ও জার্নালিজম এথিকস
- ইতিহাসের ব্যাখ্যার আলোকে ১৯৭৫-এর সিপাহী-জনতার বিপ্লব
- জাতীয় সংহতি ও শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান
- ১৬ কোটি মানুষের কী অপরাধ
- বেগম জিয়ার প্রস্তাব বাস্তবসম্মত
- গণমাধ্যমের ভূমিকা ও ফরহাদ মজহার প্রসঙ্গ
- সঙ্কট সম্ভাবনা উত্তরণ
- সংঘাত নয় সমঝোতা
- সর্বদলীয় সরকার সমাধান নয়
- শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান একটি প্রেক্ষিত মূল্য...
- ৭ নভেম্বরের বাস্তবতা ও বিভ্রান্তি
- সংলাপে সরকারের সদিচ্ছা নিয়ে সন্দেহ
- বিকল লাল ফোন, অচল জনজীবন
- দেশবাসীকে শায়েস্তা করতে ক্ষেপে উঠেছে সরকার
- প্রসঙ্গ : ৫ বছরে আওয়ামী মামলার খড়গ
- নির্বাচনে কারচুপি, ভোট ডাকাতি ও মিডিয়া ক্যু
- হুঁশিয়ার বাংলাদেশ
- গ্রেফতার ও দমন-নির্যাতন বন্ধ করুন
- প্রসঙ্গ : ৫ বছরে আওয়ামী মামলার খড়গ
- দুই নেত্রীর ফোনালাপ ফাঁসের আইনসিদ্ধতা
- ৩ নভেম্বর থেকে কোন খেলা?
- জনগণ জানান দিলো
- মূল ইস্যুটি আস্তিনের নিচে লুকানো আছেঃ সেটি হল সর্ব...
- এটাই ফরহাদ মজহারের শ্রেষ্ঠ অর্জন
- ► সেপ্টেম্বর (107)
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
নভেম্বর
(104)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন