এক নেত্রী সরকার গঠনের অনেক আগেই মন্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা যাচাই করেছিলেন মাঠে দৌড় দিয়ে কে কোন স্থান অধিকার করে, তা পরীক্ষা করে। আসলে এ সবই আজ্ঞাবহ নেতাদের পরখ করার তামাশা। ২০১১ সালে একজন সংসদ সদস্য টিভি চ্যানেল আইয়ের ‘তৃতীয় মাত্রা’ অনুষ্ঠানে মাঠে দৌড় দিয়ে মন্ত্রী হওয়ার ঘটনা যেভাবে প্রকাশ করলেন তাতে এটা সুস্পষ্ট, নেত্রীর কাছে ওই নেতাদের ব্যক্তিত্বই নেই। তার বর্ণনা অনুযায়ী, একটি বড় দলের প্রধান নেত্রী চীন সফরে যাওয়ার সময় দলের মধ্য পর্যায়ের তিন নেতাকে সফরসঙ্গী করে সাথে নিয়ে যান। নেত্রী এদের ব্যক্তিত্ব যাচাই করার জন্য চীনের একটি পার্কে বেড়াতে গিয়ে ১০০ মিটার দৌড় দিতে বললেন। দৌড়ে যিনি প্রথম হবেন তাকে তিনি যোগাযোগমন্ত্রী বানাবেন। সফরসঙ্গীরা বিষয়টিকে খুবই গুরুত্বের সাথে নিলেন। নেত্রীর নির্দেশে সফরসঙ্গীরা একটা বাঁশিও জোগাড় করলেন। নেত্রী বাঁশি বাজানোর সাথে সাথে তিনজন মধ্য পঞ্চাশ বছর বয়সী নেতা দৌড় দিলেন। প্রথম স্থান অধিকারী ব্যক্তিটি এরপর নেত্রীকে বিনয়ের সাথে বললেনÑ নেত্রী, আপনি কিন্তু কথা রাখবেন; প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করবেন না। তিনি জীবনে ওপরে ওঠার সিঁড়ি পাওয়ার সুযোগের অপেক্ষায় থাকলেন। বেশ ক’বছর পর নেত্রী সরকারপ্রধান হলেন এবং প্রথম স্থান অধিকারী সে ব্যক্তি তার চৈনিক প্রতিশ্রুতির কথা বারবার মনে করিয়ে দিতে লাগলেন। ওয়াদা ভঙ্গকারীকে খোদা পছন্দ করেন না ইত্যাদি নীতিকথা বলতেও ছাড়লেন না। একপর্যায়ে তিনি যথারীতি মন্ত্রী হলেন এবং দৌড় যেহেতু যোগাযোগের বিষয়, তাই তিনি হলেন যোগাযোগমন্ত্রী । এটা এ দেশের রাজনীতির জন্য বেনজির ঘটনা তো বটেই; বিষয়টি (অক্টোবর ২০১১ সালে) মিডিয়ায় ব্যাপক প্রচার পায় এবং হাস্যরসের সৃষ্টি করে। আমার বিশ্বাস, এ ধরনের মশকারা রাজ্জাক, তোফায়েল বা আমুর সাথে করা সম্ভব হতো না। বিগত সময়ে ডেমরার সরকারদলীয় এমপির গণধাওয়া খেয়ে দৌড় জনগণ মিডিয়ার কল্যাণে দেখতে পেয়েছিল। এ দেশের দৌড়ে দ্রুত মানব ভাইটি সঙ্গত কারণে এখন যোগাযোগমন্ত্রী হওয়ার দাবি করতে পারেন। সেই সাথে মাঝে মাঝে যেসব নেতা জনগণের ধাওয়া খেয়ে বেদম দৌড় দেন, তাদের জন্য মন্ত্রিত্বের একটি কোটা বরাদ্দ থাকা উচিত। দেশের ভবিষ্যৎ কর্ণধারেরা এটা মনে রাখলে ভালো হবে। এর চেয়েও বড় ঘটনা রয়েছে ভারতের রাজনীতিতে। ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি জ্ঞানী জৈলসিংয়ের মন্তব্য ছিলÑ আমার নেত্রী (ইন্দ্রিরা গান্ধী) যদি বলেন ‘আমাকে একটা ঝাড়– সংগ্রহ করে দিতে হবে’ তাহলে ঝাড়–দার হতাম এবং তাই করতাম। তিনি আমাকে রাষ্ট্রপতি বানিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি হিসেবে পছন্দ করেছেন। (দ্রষ্টব্য : ইন্দিরা, পৃষ্ঠা-৪৭২, ক্যাথারিন ফ্রানক)। মহামতি আলেকজান্ডার তার সময়ের অন্যতম দার্শনিক ডায়োজিনসের কুঁড়েঘরে গিয়ে হাজির হয়ে বললেনÑ আমি আলেকজান্ডার, অর্ধপৃথিবীর মালিক। আপনাকে আমার সাম্রাজ্যের একটি দেশের রাজা বানাতে চাই। রাজি কি না বলুন। ডায়োজিনস তখন খালি গায়ে উঠানে বসে গায়ে রোদ পোহাচ্ছিলেন। পণ্ডিতদের কেনাবেচা করা যায় না। ডায়োজিনস বললেনÑ খুব খুশি হব যদি আপনি আমার সামনে থেকে সরে দাঁড়ান। কারণ আপনার জন্য আমার গায়ে রোদ লাগছে না। বাংলাদেশের এক রাষ্ট্রপতি সংসদে ভোটে মাত্র রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়েছেন। স্পিকারের কক্ষে সাংবাদিকসহ অন্যরা তাকে অভিনন্দিত করছেন। হঠাৎ একজন এমপি তার কক্ষে প্রবেশ করে বললেনÑ প্রধানমন্ত্রী, আপনাকে ডাকছেন। বেচারা বেশ বিব্রত। সবাই মুখ চাওয়াচাওয়ি করছেন। রাষ্ট্রপতিকে কি প্রধানমন্ত্রী তার কক্ষে ডাকতে পারেন? তা ছাড়া তিনি তো এমনিতেই স্পিকার। প্রটোকলে এটা পড়ে না। কিন্তু সবাইকে হতাশ ও অবাক করে তিনি চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়ালেন। ধীরে ধীরে সংসদ ভবনে প্রধানমন্ত্রীর কক্ষে ঢুকলেন। দেশে একজন রাষ্ট্রপতির কথা শোনা যায় যিনি প্রধানমন্ত্রী বঙ্গভবনে গেলে তাকে অভ্যর্থনা জানাতে বারান্দায় এসে দাঁড়িয়ে থাকতেন, যা কোনো প্রটোকলের মধ্যে পড়ে না। অথচ ইতিহাসে অনেক মানুষই নিচু অবস্থা থেকে বড় পদে গেলেও ব্যক্তিত্ব হারাননি। দিল্লির সুলতান গিয়াসউদ্দিন বলবন ছিলেন ক্রীতদাস। কিন্তু সুলতান হওয়ার পর তার ব্যক্তিত্ব এতটাই প্রবল ছিল যে, তার মধ্যে আগের জীবনের কোনো লক্ষণ কেউ দেখেনি। একটি দলের প্রধান নেত্রীর বিদেশ ভ্রমণের সময়ের ঘটনা শুনে রাজনীতিকদের অনেকের ব্যক্তিত্বহীন তা সম্পর্কে আমার সম্যক ধারণা হয়েছিল। বিদেশে অনুষ্ঠানের দিন সকাল বেলায় নেত্রী তার রাজনৈতিক সহকর্মীকে ডাকলেন। কক্ষে ঢুকতেই তিনি সহকর্মীকে বললেনÑ সব ঠিক আছে তো? যখন তিনি তার কক্ষে ঢোকেন তখন নেত্রী সোফায় বসেছিলেন। ভেতরে দু’জন সাবেক মহিলা এমপি দাঁড়ানো। তাদের একজন নেত্রীর পায়ে মোজা পরিয়ে দিচ্ছিলেন। অন্যজন জুতা হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে। মোজা পরা শেষ হলে জুতা হাতে নিয়ে দাঁড়ানো নেত্রী তার পায়ে জুতা পরালেন। ওই দু’জন নেত্রীর একজন দল ক্ষমতায় আসার আগেই মৃত্যুবরণ করেন। অন্যজন প্রতিমন্ত্রী হয়েছিলেন। জুতা পরিয়ে প্রতিমন্ত্রী হতে পারলে মন্ত্রী হওয়ার জন্য দৌড় দেয়ায় দোষ কোথায়! এ দেশের দলগুলোতে যুক্তরাষ্ট্র বা ব্রিটেনের মতো প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নেতা তৈরি হয় না। এ দেশে দলের প্রধান নেতার ইচ্ছামাফিক নেতা বানানো হয়। ইদানীং বড় দলে উচ্চফলনশীল বা দ্রুতবর্ধনশীল নেতাকুল তৈরি হতে দেখা যাচ্ছে, যা খুব ভালো লক্ষণ বলে মনে হচ্ছে না। ইউরোপ বা আমেরিকায় এভাবে নেতা বানানোর ধারণাও করা যায় না। নিচু থেকে উঠে আসা মানুষ ওপরে ওঠার বাসনায় এহেন কর্ম নেই, যা তারা করতে পিছপা হয়। তারা জেনে গেছে, দলের প্রধান ব্যক্তির ইচ্ছায় এখানে নেতৃত্ব, মন্ত্রিত্ব, পদ-পদবি পাওয়া সহজ। একজন কর্মী যতই ত্যাগী ও মেধাবী হোক না কেন, দলের প্রধান নেতার ইচ্ছার বাইরে তার পক্ষে বড় পদে যাওয়া সম্ভব নয়। আদর্শের নয়, ব্যক্তির প্রতি আনুগত্যই দলে পদলাভের আসল যোগ্যতা। ফলে এখানে আবুল-বাবুলদেরই জয় হবে আর দেশ কেবল পেছাতেই থাকবে। দেশের রাজনীতিতে ভালো মানুষের অবস্থান কমে আসছে আর সেই স্থান দখল করে নিচ্ছে মন্দ মানুষেরা। বাংলাদেশে দৌড় দৃশ্য প্রতিটি সরকারের পতনের পরপরই জনগণ দেখে থাকেন। নেতাদের সে কী দৌড়। কেউ ছুটছে সপরিবারে, কেউ বা একাকী। তারা যে এত গতিশীল, তা জাতি কখনোই জানত না। একবার হরতালের মিছিলে পুলিশি হুমকির মুখে এক বড় নেতার দৌড় দেখার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। তিনি যে কখন দৌড়ে মিন্টু রোডের এক বাসভবনে এসে আশ্রয় নিয়েছেন তা জানা গেল অনেক পরে। কিভাবে তিনি একা একা দৌড়িয়ে এত দূর আসতে পারলেন, তা বিস্ময়কর। তবে শেষ পর্যন্ত মেনে নিতেই হলো যে, প্রাণের মায়ায় মানুষ অসম্ভব কিছু করে ফেলতে পারে। দুই নেত্রী খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনা নিজেদের সীমাবদ্ধতাকে উতরিয়ে দেশের জন্য রাজনীতি করেছেন, আন্দোলন করেছেন। ব্যর্থতা তাদের যেমন আছে, সাফল্যও আছে। তারা দু’জনেই মাঠের রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে বেনজির ঘটনার জন্ম দিতে পেরেছিলেন। দুই নেত্রী ঐক্যবদ্ধ হয়ে পুরুষ স্বৈরাচারীকে ক্ষমতা থেকে হটিয়েছিলেন। উভয়ের আমলেই নারীসমাজের অগ্রগতি হয়েছে। অবহেলিত নারীজাতির হয়েছে ক্ষমতায়ন। অবশ্য তা আমাদের সমাজের অনেক ঐতিহ্যকেও ভেঙে দিচ্ছে। তবে দু’জনের নেতিবাচক যে বিষয়টিতে ঐক্য রয়েছে তা হলোÑ উভয়ের চার পাশে অনেক চাটুকার, দুর্নীতিবাজ ও সুবিধাবাদীরও সমাবেশ ঘটেছে। দু’জনের সীমাবদ্ধতা এখানেই যে, তারা অনেক ক্ষেত্রে এদের চিনতে পারেননি। ভবিষ্যতে তারা কে কাকে কত দৌড়াতে পারেন সেটাই দেখার বিষয়। সুখ ও দুঃখ পালাক্রমে আসে। রাজনৈতিক ব্যক্তিদের জীবনে ‘দৌড়’ আসে পালাক্রমে ।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
আগস্ট
(95)
- সংসদের এই অধিবেশনেই নির্দলীয় সরকার বিল পাস করতে হ...
- ব্যতিক্রমী রাজনীতি, নেতৃত্ব এবং জনসম্পৃক্ততা
- সাংবিধানিক সরকার বনাম তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- স্বাধীনতার ভাবনা, একটি সাক্ষাৎকার ও কিছু কথা
- ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতিই জাতীয় ঐক্যের পথে প্রধান বাধা
- শেষ সময়ের ‘হরিলুট’
- তেঁতুল হুজুর, বেতেঁতুল ঠাকুর এবং আমাদের ঐশীমণি
- এ ধরনের প্রচারে জনমনে কোনো প্রভাব পড়ে না
- আওয়ামী লীগের ক্ষমতার দাপটে গণতন্ত্র অবরুদ্ধ
- আরে ও উজান গাঙের নাইয়া
- শেষ সময়ের দৌরাত্ম্য
- সিনেট নির্বাচন : যোগ্যপ্রার্থীকে ভোট দিন
- একচুলও না নড়ার নেপথ্যে ২১টি কারণ
- নিজেদের প্রগতির পথে নিজেরাই বাধা
- রাজনীতি কী এবং কেন
- বাংলাদেশের বিদ্যমান অবস্থা জাতিসংঘের মধ্যস্থতা ও ক...
- ঐশীর বদলে যাওয়া প্রসঙ্গে-
- আমরা কি অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশের মতো?
- সংলাপের আহ্বান গণআকাঙ্ক্ষারই
- জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব
- দশম সংসদ : নির্বাচন হবে তো?
- আইনের দৃষ্টিতে পুলিশের ক্ষমতা ও প্রয়োগ
- ঝোলেঝালে ইলিশ আর পিঁয়াজের গল্প
- মানবাধিকার ও রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন
- দোষ কার ঐশীর? বাবা-মায়ের? নাকি সমাজ ও রাষ্ট্রের?
- বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটে চীনা রাষ্ট্রদূত এবং ড...
- গণতন্ত্রহীন গণতন্ত্র,গন্তব্য কোথায়?
- আইনের শৃঙ্খলা বেআইনি প্রবেশ
- ঐশী ও তার বন্ধুরা যেন তৈরি না হয়
- সময় খুব কম : প্রধানমন্ত্রীকে দ্রুত সিদ্ধান্ত পাল্...
- ১৬ ডিসেম্বর থেকে ১৫ আগস্ট
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা (গতকালের পর)
- শিয়াল ধরা পলিটিক্স
- অবশেষে বিলবোর্ড নাটকের যবনিকাপাত
- রাজনৈতিক বিবেচনায় মামলা প্রত্যাহার প্রসঙ্গে
- মেয়াদ শেষে ক্ষমতায় থাকার সুযোগ নেই
- আমার যেমন বেণী তেমনি রবে চুল ভেজাবো না!!
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা- তারেক রহমান
- জনস্বার্থে পুলিশের ব্যবহার
- বাতিঘর নিজেই এখন আলোহীন
- একটি পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী
- আবারও সরকারি দলের মামলা প্রত্যাহারের তোড়জোড়
- ঐশীর অধঃপাতে আমিও দায়ী
- বিলবোর্ড দখলের কেলেঙ্কারি
- ঐশী সমাজের জন্য এক বড় প্রশ্ন
- প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন ও কিছু কথা
- কিল অ্যান্ড রুল!
- দ্রব্যমূল্য : সরকারের সাফল্য কোথায়?
- মিসরের ঘটনাবলি ও বাংলাদেশ
- আদিল এখন সরকারের গলায় কাঁটা
- অধিকারের কণ্ঠরোধ : দুনিয়া জুড়ে ধিক্কার ইসলামী জন...
- বিলবোর্ডে উন্নয়ন মহড়া ও নগদ লাভ
- সুশাসনের নাম ক্ষমতার দাপট!
- মিসরে গণহত্যা এবং গভীর রাজনৈতিক সংকট
- শেখ হাসিনা সরকারের শাসন আমল ও দুঃশাসন
- বাকশাল থেকে ডিজিটাল ও গণতন্ত্রের আবাবিল পাখি
- তত্ত্বাবধায়ক বনাম নির্বাচনকালীন সরকার ভাবনা
- ত্রাসের পরিণতি, বলপ্রয়োগের পরিণাম এবং সমঝোতার সুফল
- সরকারের সাফল্য সম্বন্ধে বিকল্প বিলবোর্ড
- সরকারের সীমাহীন দুর্নীতি ও ব্যর্থতা বনাম মেকি বিলব...
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার! 2
- বিষাক্ত এই রাজনীতি কি দূর হবার নয়
- তত্ত্বাবধায়কের দাবি জোরদার
- ‘অধিকার’ সম্পাদকের গ্রেফতার ও সরকারের যুক্তি প্রসঙ্গে
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার!
- কেউ ফিরেও তাকায় না
- অধিকার এবং প্রোপাগান্ডা
- বিরোধী গণ বিক্ষোভের সাঁড়াশি অভিযান প্রস্তুতি
- উন্নয়নের বিলবোর্ড আত্মহননের আলামত!
- স্থানীয় নির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- সালিসের তালগাছ ছাড়তে হবে
- জয়কে দিয়ে জয় হবে না
- যে কারণে এ অস্থিরতা
- দলবাজির রাজনীতি পরিহার করতে হবে
- ভারত নেয় দেয় না কিছু
- বাঙালি মুসলমানের ঈদ
- এত কিছু করেও তারা দিশেহারা
- দলের নিবন্ধন বাতিল ও রাষ্ট্রে বহুমত চর্চা
- রানা প্লাজার কান্না
- নির্বাচন নাকি গণতন্ত্র?
- নিবন্ধন বাতিল করে দেয়া আদালতের রায় ও জামায়াতের ...
- এসব কী করে ছাত্রদের কাজ হয়?
- খুন নাশকতা ও পুলিশ
- বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের বৈদেশিক নীতি
- নির্বাচনের আগে দেশে আরো রক্ত ঝরবে?
- বিভক্ত রায়ে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল : কয়েকটি প্...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নয়
- আমরা মাইনর, আপনি মেজর
- একদিকে দিল্লিতে ব্যর্থতা এবং অন্যদিকে প্রধানমন্ত্র...
- আগামী নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা বাড়ছে
- গডফাদারকে হত্যাকারীর লাইভ টেলিকাস্ট
- সাংবাদিক ও সংবাদমাধ্যমের ওপর নির্যাতন
- দেশতো কারো তালুক নয়
- ষোল কোটি মানুষকে অসম্মান করবেন না
- রাজনীতির দৌড়
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন