একটা দেশের
বৈদেশিক নীতি রচিত হওয়া উচিত তার আপন জাতীয় স্বার্থকে নির্ভর করে। কোনো আপাত
মনোহর বিশ্বজনীন আদর্শবাদকে (Cosmopolitanism)
নির্ভর করে নয়। বিশ্বজনীনতা বা কসমোপলিটনিজম বলে যে, মানুষ মানুষ ভাই ভাই, দেশে দেশে
যুদ্ধ অবান্তর, কোনো দেশে সেনাবাহিনী না থাকা
উচিত। দেশপ্রেম মানব ঐক্যের জন্য ক্ষতিকর। বিশ্বজনীনতা মানলে বৈদেশিক নীতির প্রশ্ন
ওঠে না। কিন্তু বাস্তবতা হলো, বিশ্ব এখনো ভাগ
হয়ে আছে নানা জাতি-রাষ্ট্রে (Nation-state)। আর জাতিতে জাতিতে যুদ্ধ এখনো একটা বাস্তবতা। প্রতিটি দেশের
প্রতিরক্ষা খাতে যতটা ব্যয় হয়, অন্য খাতে তা
নয়। আমাদেরও আছে সেনাবাহিনী। আমরাও অনুভব করছি দেশ রক্ষা খাতে ব্যয়ভার বহন করার
প্রয়োজনীয়তা। কোনো দেশের বৈদেশিক নীতি গড়ে তোলার ক্ষেত্রে দু’টি উৎপাদক (Factor) হতে হয়
বিশেষভাবে বিচার্য। এদের একটি হলো তার ভৌগোলিক অবস্থান (Geographical Position) এবং আরেকটি হলো তার ঐতিহাসিক বিবর্তনের (Historical Evolution) ধারা। একটি দেশে ইতিহাস ও ভূগোলকে যথাযথভাবে
বিবেচনায় না নিয়ে বৈদেশিক নীতি গড়তে গেলে সৃষ্ট হয় বড় রকমের বিভ্রান্তি। একটি
রাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো তার সার্বভৌমত্ব। বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের
বৈদেশিক নীতি নিয়ে অনেক প্রশ্ন উঠছে। কারণ মনে হচ্ছে, বর্তমান সরকারের বৈদেশিক নীতি জাতীয় সার্বভৌমত্বকে করছে ক্ষুণœ। বর্তমান বাংলাদেশ সরকার ভারতকে ট্রানজিটর নামে যা
প্রদান করেছে, তা হলো করিডোর। এই করিডোর
দেয়ার জন্য হতে পারে বাংলাদেশে চরম বিপত্তি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অন্যতম কারণ
ছিল পোল্যান্ডকে জার্মানির জমির ওপর দিয়ে বাল্টিক সমুদ্রবন্দরে যাওয়ার করিডোর
প্রদান। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানি হেরে গেছে। যে করিডোর পোল্যান্ডকে দেয়া
হয়েছিল, তা এখন হয়েছে পোল্যান্ডের
অংশ। পূর্ব প্রুশিয়া (East Prussia) দেয়া হয়েছে
পোল্যান্ডকে। আর পূর্ব প্রুশিয়ার জার্মানদের করা হয়েছে বিতাড়িত। করিডোরের
ইতিহাস আমরা মনে রাখিনি। রাখলে ট্রানজিটের নামে ভারতকে করিডোর দিতে সম্মত হতাম না।
আওয়ামী লীগ সরকার বলেছিল, তিস্তার পানি না দিলে ভারতকে
ট্রানজিটের মাধ্যমে বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে যাতায়াতের সুবিধা দেয়া হবে না। কিন্তু
তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি এখনো হয়নি। অথচ ভারত পেতে চলেছে ট্রানজিটের সুযোগ। কী
কারণে এটি সম্ভব হলো, আমরা তা জানি না। সম্প্রতি
বাংলাদেশের বৈদেশিক দফতরের মন্ত্রী গিয়েছিলেন দিল্লি। তিনি সেখানে তার সংবাদ
সম্মেলনে বলেছেন, ভারত যদি তিস্তার পানি বণ্টন
এবং বাংলাদেশের সাথে স্থল সীমান্ত চুক্তিতে না আসতে চায়, তবে বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনে বিরূপ প্রভাব পড়বে। আজ তিনি বলতে
চাচ্ছেন যেন, বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ
ক্ষমতায় না থাকলে ভারতীয় স্বার্থ হবে ক্ষুণœ। তার এ কথা থেকে বুঝতে অসুবিধা হয় না যে, আওয়ামী লীগ বাংলাদেশে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার জন্য চাচ্ছে
ভারতের সাহায্য সহযোগিতা। মনমোহন সিং ভারতের সংবিধান পরিবর্তন না করতে পারলে
তিস্তার পানি বণ্টন ও স্থল সীমান্ত চুক্তি আদৌ সম্ভব হবে না। কিন্তু সংবিধান
পরিবর্তন করতে গেলে বিজিপির সহযোগিতা প্রয়োজন। কারণ কেবল তা হলেই ভারতীয় সংসদে
উচ্চ ও নিম্নকক্ষে সংবিধান পরিবর্তনের জন্য দুই-তৃতীয়াংশ ভোট লাভ সম্ভব হতে
পারবে। দীপু মনি বিজিপির নেতাদের সাথে কথা বলেছেন। কিন্তু তাদের কাছে থেকে ভারতের
সংবিধান বদলের কোনো আশ্বাস আদায় করতে সক্ষম হননি। তাকে দিল্লি থেকে ফিরতে হয়েছে
খালি হাতে। আমার মনে পড়ছে, সাবেক পাকিস্তান আমলের নুন-নেহরু
চুক্তির কথা। এ চুক্তি অনুসারে দক্ষিণ বেরুবাড়ি পেয়েছিল পাকিস্তান। কিন্তু
বেরুবাড়ি হস্তান্তর করা সম্ভব হয়নি। একজন ভারতীয় নাগরিক ভারতের সুপ্রিম কোর্টে
মামলা করেন, ভারতের সংবিধান অনুসারে
বেরুবাড়ি হস্তান্তর আইনসিদ্ধ নয়। ফলে আটকে যায় বেরুবাড়ি হস্তান্তর। এ সময়
ভারতের সংবিধান সংশোধন করার মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতা কংগ্রেস সরকারের ছিল। কিন্তু যে
কারণেই হোক, ভারতের প্রধানমন্ত্রী
জওয়াহেরলাল নেহরু চান না, ভারতের সংবিধানের সংশোধনী
আনতে। ভারতের বৈদেশিক নীতিতে সব সময়ই কাজ করেছে একটা ছলচাতুরীর মনোভাব।
জওয়াহেরলাল সরকার তিব্বতের ওপর চীনের সার্বভৌমত্ব স্বীকার করে নেয়। কিন্তু তিব্বতের
ওপর চীনের সার্বভৌমত্ব স্বীকার করে নেয়ার পর বিশেষভাবে দেখা দেয়, চীন-ভারত সীমান্ত বিরোধ। ১৯৬২ সালে হিমালয় সীমান্তে চীন-ভারত
যুদ্ধ হয়। এই যুদ্ধে ভারত পারজিত হয় চীনের কাছে,
কাশ্মিরের লাদাখ অঞ্চলে। প্রতিষ্ঠিত হয় চীনের অধিকার। চীনের সাথে
ভারেতের ছলচাতুরী সম্ভব হয় না। কারণ চীন ভারতের চেয়ে সামরিক দিক থেকে ছিল অনেক
শক্তিশালী। কিন্তু বাংলাদেশ সামরিক শক্তিতে হলো খুবই দুর্বল। এ ছাড়া ভারত রয়েছে
বাংলাদেশের তিন দিক ঘিরে। ভারত তাই বাংলাদেশের ওপর জোর খাটাতে পারছে। বিশ্বটা আজো
চলেছে শক্তির যুক্তির ওপর নির্ভর করে। চীন-ভারত যুদ্ধের মধ্য দিয়ে সেটি বিশেষভাবে
প্রমাণিত হতে পেরেছে। সম্প্রতি দিল্লিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার দেখা
করেছেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাথে। নরেন্দ্র মোদি বিজেপির একজন
প্রধান নেতাও বটে। বিজেপি ভারতের আসন্ন নির্বাচনে জয়ী হলে নরেন্দ্র মোদি হতে
পারেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু নরেন্দ্র মোদি হলেন বিশেষভাবেই
মুসলিমবিদ্বেষী। ২০০২ সালে গুজরাটে হয় ভয়াবহ হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা। এতে নিহত হন
দুই হাজারের বেশি মুসলমান। বহু মুসলমান নারী হন ধর্ষিত। বহু মুসলমান নর-নারী
প্রাণে বাঁচলেও হন উদ্বাস্তু। ২০০২ সালের দাঙ্গা ছিল একটি ভয়াবহ ঘটনা। ভারতীয়
মুসলমানেরা নরেন্দ্র মোদিকে মনে-প্রাণে ঘৃণা করেন। নরেন্দ্র মোদিকে তোয়াজ করতে
গিয়ে ভারতীয় মুসলমানদের কাছে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি হলো বিশেষভাবেই বিবর্ণ। কেবল
ভারতের মুসলমানদের কাছেই নয়, সাধারণভাবে বিশ্ব
মুসলিম সমাজে বাংলাদেশের ভাবমর্যাদা অনুজ্জ্বল হতে পারল। বাংলাদেশের মুসলমান সমাজে
যেমন আছে বাংলাদেশের নিজস্ব জাতীয় চেতনা, তেমনি আবার তার
পাশাপাশি আছে মুসলিম উম্মা চেতনা। বাংলাদেশের মানুষের উম্মা চেতনা আহত হচ্ছে
বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের বৈদেশিক নীতির কারণে। আর এর ফলে আগামী নির্বাচনে (যদি
হয়) থাকছে আওয়ামী লীগের ভোট কম পাওয়ার বিশেষ সম্ভাবনা। আওয়ামী লীগ পাঁচটি সিটি
করপোরেশন নির্বাচনে পরাজিত হলো। এ নির্বাচনে যারা ভোট দিয়েছেন তাদের ৬০ শতাংশ ভোট
পেয়েছে বিএনপি। আবার ৪০ শতাংশ ভোট পেয়েছে আওয়ামী লীগ। কিন্তু আওয়ামী লীগ দাবি
করছে, জাতীয় নির্বাচনে এই অনুপাত যাবে বিশেষভাবে বদলে। আর
তাই আওয়ামী লীগ থাকবে ক্ষমতায়। আমরা জানি না, কী করে এটি
সম্ভব হতে পারবে। তাই আগামী নির্বাচন হয়তো হবে আওয়ামী লীগের নীল নকশার অনুসরণে।
ভোট ছাড়া গণতন্ত্র হয় না। আগামী নির্বাচন যদি অবাধ ও নিরপেক্ষ না হতে পারে, তবে বাংলাদেশে ঘটবে গণতন্ত্রের বিলুপ্তি। আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র
মিয়ানমারে ১৯৫৮ সাল থেকে চলেছে সামরিক জান্তার শাসন। বাংলাদেশে ভবিষ্যতে তেমন
কিছু ঘটা অসম্ভব নয়। গণতন্ত্রের স্বার্থেই অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হওয়া
প্রয়োজন। আর তাই প্রয়োজন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারে অধীনে জাতীয় নির্বাচন।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
আগস্ট
(95)
- সংসদের এই অধিবেশনেই নির্দলীয় সরকার বিল পাস করতে হ...
- ব্যতিক্রমী রাজনীতি, নেতৃত্ব এবং জনসম্পৃক্ততা
- সাংবিধানিক সরকার বনাম তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- স্বাধীনতার ভাবনা, একটি সাক্ষাৎকার ও কিছু কথা
- ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতিই জাতীয় ঐক্যের পথে প্রধান বাধা
- শেষ সময়ের ‘হরিলুট’
- তেঁতুল হুজুর, বেতেঁতুল ঠাকুর এবং আমাদের ঐশীমণি
- এ ধরনের প্রচারে জনমনে কোনো প্রভাব পড়ে না
- আওয়ামী লীগের ক্ষমতার দাপটে গণতন্ত্র অবরুদ্ধ
- আরে ও উজান গাঙের নাইয়া
- শেষ সময়ের দৌরাত্ম্য
- সিনেট নির্বাচন : যোগ্যপ্রার্থীকে ভোট দিন
- একচুলও না নড়ার নেপথ্যে ২১টি কারণ
- নিজেদের প্রগতির পথে নিজেরাই বাধা
- রাজনীতি কী এবং কেন
- বাংলাদেশের বিদ্যমান অবস্থা জাতিসংঘের মধ্যস্থতা ও ক...
- ঐশীর বদলে যাওয়া প্রসঙ্গে-
- আমরা কি অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশের মতো?
- সংলাপের আহ্বান গণআকাঙ্ক্ষারই
- জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব
- দশম সংসদ : নির্বাচন হবে তো?
- আইনের দৃষ্টিতে পুলিশের ক্ষমতা ও প্রয়োগ
- ঝোলেঝালে ইলিশ আর পিঁয়াজের গল্প
- মানবাধিকার ও রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন
- দোষ কার ঐশীর? বাবা-মায়ের? নাকি সমাজ ও রাষ্ট্রের?
- বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটে চীনা রাষ্ট্রদূত এবং ড...
- গণতন্ত্রহীন গণতন্ত্র,গন্তব্য কোথায়?
- আইনের শৃঙ্খলা বেআইনি প্রবেশ
- ঐশী ও তার বন্ধুরা যেন তৈরি না হয়
- সময় খুব কম : প্রধানমন্ত্রীকে দ্রুত সিদ্ধান্ত পাল্...
- ১৬ ডিসেম্বর থেকে ১৫ আগস্ট
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা (গতকালের পর)
- শিয়াল ধরা পলিটিক্স
- অবশেষে বিলবোর্ড নাটকের যবনিকাপাত
- রাজনৈতিক বিবেচনায় মামলা প্রত্যাহার প্রসঙ্গে
- মেয়াদ শেষে ক্ষমতায় থাকার সুযোগ নেই
- আমার যেমন বেণী তেমনি রবে চুল ভেজাবো না!!
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা- তারেক রহমান
- জনস্বার্থে পুলিশের ব্যবহার
- বাতিঘর নিজেই এখন আলোহীন
- একটি পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী
- আবারও সরকারি দলের মামলা প্রত্যাহারের তোড়জোড়
- ঐশীর অধঃপাতে আমিও দায়ী
- বিলবোর্ড দখলের কেলেঙ্কারি
- ঐশী সমাজের জন্য এক বড় প্রশ্ন
- প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন ও কিছু কথা
- কিল অ্যান্ড রুল!
- দ্রব্যমূল্য : সরকারের সাফল্য কোথায়?
- মিসরের ঘটনাবলি ও বাংলাদেশ
- আদিল এখন সরকারের গলায় কাঁটা
- অধিকারের কণ্ঠরোধ : দুনিয়া জুড়ে ধিক্কার ইসলামী জন...
- বিলবোর্ডে উন্নয়ন মহড়া ও নগদ লাভ
- সুশাসনের নাম ক্ষমতার দাপট!
- মিসরে গণহত্যা এবং গভীর রাজনৈতিক সংকট
- শেখ হাসিনা সরকারের শাসন আমল ও দুঃশাসন
- বাকশাল থেকে ডিজিটাল ও গণতন্ত্রের আবাবিল পাখি
- তত্ত্বাবধায়ক বনাম নির্বাচনকালীন সরকার ভাবনা
- ত্রাসের পরিণতি, বলপ্রয়োগের পরিণাম এবং সমঝোতার সুফল
- সরকারের সাফল্য সম্বন্ধে বিকল্প বিলবোর্ড
- সরকারের সীমাহীন দুর্নীতি ও ব্যর্থতা বনাম মেকি বিলব...
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার! 2
- বিষাক্ত এই রাজনীতি কি দূর হবার নয়
- তত্ত্বাবধায়কের দাবি জোরদার
- ‘অধিকার’ সম্পাদকের গ্রেফতার ও সরকারের যুক্তি প্রসঙ্গে
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার!
- কেউ ফিরেও তাকায় না
- অধিকার এবং প্রোপাগান্ডা
- বিরোধী গণ বিক্ষোভের সাঁড়াশি অভিযান প্রস্তুতি
- উন্নয়নের বিলবোর্ড আত্মহননের আলামত!
- স্থানীয় নির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- সালিসের তালগাছ ছাড়তে হবে
- জয়কে দিয়ে জয় হবে না
- যে কারণে এ অস্থিরতা
- দলবাজির রাজনীতি পরিহার করতে হবে
- ভারত নেয় দেয় না কিছু
- বাঙালি মুসলমানের ঈদ
- এত কিছু করেও তারা দিশেহারা
- দলের নিবন্ধন বাতিল ও রাষ্ট্রে বহুমত চর্চা
- রানা প্লাজার কান্না
- নির্বাচন নাকি গণতন্ত্র?
- নিবন্ধন বাতিল করে দেয়া আদালতের রায় ও জামায়াতের ...
- এসব কী করে ছাত্রদের কাজ হয়?
- খুন নাশকতা ও পুলিশ
- বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের বৈদেশিক নীতি
- নির্বাচনের আগে দেশে আরো রক্ত ঝরবে?
- বিভক্ত রায়ে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল : কয়েকটি প্...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নয়
- আমরা মাইনর, আপনি মেজর
- একদিকে দিল্লিতে ব্যর্থতা এবং অন্যদিকে প্রধানমন্ত্র...
- আগামী নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা বাড়ছে
- গডফাদারকে হত্যাকারীর লাইভ টেলিকাস্ট
- সাংবাদিক ও সংবাদমাধ্যমের ওপর নির্যাতন
- দেশতো কারো তালুক নয়
- ষোল কোটি মানুষকে অসম্মান করবেন না
- রাজনীতির দৌড়
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন