রাজনীতি বলতে আমরা যা বুঝে
থাকি তা হলো, সরকার কোন নীতিতে পরিচালিত
হলে জনগণের কাছে সর্বাধিক কল্যাণ পৌঁছানো যাবে, তার সিদ্ধান্ত
গ্রহণ এবং জনগণকে সে নীতিতে সম্পৃক্ত করে দেশ পরিচালনা। ‘রাজনীতি’ কথাটির মধ্যে দু’টি শব্দ আছে। ‘রাজ’ ও ‘নীতি’ মিলে ‘রাজনীতি’। ‘রাজ’ বলতে বড় বা শ্রেষ্ঠ বিষয়কে বোঝানো হয়ে থাকে। নীতির মধ্যে যে
নীতি শ্রেষ্ঠ, তা-ই রাজনীতি। সুতরাং দেশ
পরিচালনার েেত্র যে নীতি বা আদর্শ শ্রেষ্ঠ, তাকেই রাজনীতি
বলা উচিত। অন্য কোনো নীতিকে রাজনীতি বলা যায় না। রাজনীতি হতে হলে নীতির মানদণ্ডে
তা অবশ্যই শ্রেষ্ঠ হতে হবে। যদি রাজার নীতিকে রাজনীতি বলা হয়ে থাকে, তবে শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি বিবেচনা করেই রাজা বলা হয়ে থাকে। কিন্তু, অনৈসলামিক ব্যবস্থায় বাস্তবে রাজা সর্বাবস্থায় শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি
না-ও হতে পারেন। রাষ্ট্রের সর্বময় মতার অধিকারী ব্যক্তিকেই রাজা বলা হয়ে থাকে।
অনৈসলামিক ব্যবস্থায় রাজনীতি শ্রেষ্ঠ নীতি নাও হতে পারে। কারণ ইসলামি ব্যবস্থায়
শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিকেই বিপুল মতার অধিকারী হওয়ার সুযোগ করে দেয়া হয়। সুতরাং ইসলামি
ব্যবস্থায়ই রাজার নীতিকে রাজনীতি বলা যেতে পারে। অন্য ব্যবস্থায় তা মানানসই হবে
না। কারণ যেকোনো নীতিকে শ্রেষ্ঠ নীতি হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে না। শ্রেষ্ঠ
নীতি নির্ধারণের জন্য প্রয়োজন সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কে গভীর জ্ঞান এবং তার আদেশ ও
নিষেধ জানা ও মানা। সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কে যাদের জ্ঞান নেই এবং তাঁর আদেশ-নিষেধ
যাদের জানা নেই, তারা প্রকৃত জ্ঞানী হতে পারেন
না। এরকম লোকের নীতি বা বিবেচনা শ্রেষ্ঠ নীতি নির্ধারণে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।
জনগণের কল্যাণে দেশ পরিচালনায় শ্রেষ্ঠ নীতিরই প্রয়োগ জনগণের কাম্য হয়ে থাকে।
শ্রেষ্ঠ নীতি প্রয়োগের মাধ্যমে জনগণের যে উপকার করা যাবে অন্য কোনো নীতির মাধ্যমে
তা কিছুতেই পারা যাবে না। দুর্নীতিকে রাজনীতি বলা সঙ্গত হবে না। সুনীতি বা
শ্রেষ্ঠনীতির দ্বারা দেশ পরিচালিত হলেই জনগণ সবচেয়ে বেশি উপকার পাবে এবং সে
নীতিকেই রাজনীতি বলা যায়। সৃষ্টিকর্তা বলে দিয়েছেন, মানুষকে সামান্যই জ্ঞান দান করা হয়েছে, সে েেত্র মানুষ তার এ অপর্যাপ্ত জ্ঞানের ওপর নির্ভর করে যে
পরিকল্পনা বা নীতিই নির্ধারণ করবে, তা পুরো সফল
হবে না। ঐশীজ্ঞানকে উপো করে শুধু বুদ্ধি ও অভিজ্ঞতার ওপর নির্ভর করাতে যুগে যুগে
মানুষ ব্যর্থ হয়েছে। সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন, তারা যদি তোমার আহবানে সাড়া না দেয়, তা হলে জানবে, ওরা তো কেবল
নিজেদের খেয়ালখুশির অনুসরণ করে। আল্লাহ্র পথনির্দেশ অগ্রাহ্য করে যে ব্যক্তি নিজ
খেয়ালখুশির অনুসরণ করে, তার অপো অধিক বিভ্রান্ত আর কে?’ (সূরা আল-কাসাস, আয়াত ৫০) মানুষের
ত্রুটিপূর্ণ বুদ্ধি ও অভিজ্ঞতার ওপর নির্ভর করেই ফেরাউন, নমরুদ, হামান ব্যর্থ হয়েছে। অপর দিকে
ঐশীজ্ঞানে জ্ঞানী নবী, রাসূল, সাহাবি, ওলিরা ইহকাল ও পরকাল উভয়
জাহানেই কামিয়াবি অর্জন করেছেন। যিনি তৈরি করেন,
তিনিই তার তৈরি করা বস্তুর ব্যবহারের বিধানদানের জ্ঞান রাখেন। যে
ব্যক্তি বা কোম্পানি যন্ত্র আবিষ্কার বা উদ্ভাবন করেন, সে ব্যক্তি বা কোম্পানিকেই বলে দিতে হয় ওই যন্ত্রের উদ্দেশ্য এবং
এর ব্যবহারপ্রণালী। সে কারণে প্রত্যেক যন্ত্রের সাথে কোম্পানি থেকে এর
ব্যবহারপ্রণালী দেয়া হয়। অনেক সময় ইঞ্জিনিয়ার পাঠিয়েও শিখিয়ে দেয়া হয়
যন্ত্রের ব্যবহারপ্রণালী। ইচ্ছামতো ব্যবহারে দ্রুত যন্ত্রের তি হতে পারে এবং ভুল
ব্যবহার একে সম্পূর্ণ অকেজো করে দিতে পারে। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বিশ্বজগতের
সবকিছুর সৃষ্টিকর্তা। মানুষকে তিনিই সৃষ্টি করেছেন। তিনি মানুষের সৃষ্টির সম্পূর্ণ
রহস্য ও উদ্দেশ্য অবগত। সুতরাং একমাত্র সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ রাব্বুল আলামিনই
মানুষের জীবন পরিচালনার নীতি প্রদানের অধিকারী। সে কারণে আল্লাহ্ তায়ালা মানুষ
পরিচালিত হওয়ার নীতিসংবলিত ‘কুরআন মজিদ’ নাজিল করেছেন এবং কেয়ামতের পূর্বপর্যন্ত আগমনকারী মানুষ নিজ, সমাজ ও দেশকে কিভাবে পরিচালনা করবে তা দেখিয়ে দিয়েছেন হজরত
মুহাম্মদ সা:-কে পাঠিয়ে। বিদায় হজে হজরত মুহাম্মদ সা: বলেছেন, ‘যত দিন কুরআন ও সুন্নাহ দৃঢ়ভাবে ধরে রাখবে, তত দিন পর্যন্ত বিপথগামী হবে না।’
অর্থাৎ সৃষ্টিকর্তার নীতিকে এড়িয়ে নিজের মনগড়া নীতির মাধ্যমে
নিজকে, সমাজকে ও দেশকে পরিচালনা করা হলে তাতে ধ্বংস
অনিবার্য। সৃষ্টিকর্তা কর্তৃক নির্ধারিত নীতি দেশ পরিচালনার জন্য শ্রেষ্ঠ নীতি। এ
নীতি সব নীতির রাজা। সুতরাং সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্ প্রদত্ত নীতিকেই ‘রাজনীতি’ বলা উচিত। এ নীতি উভয়কালে
মানুষের উপকারে আসবে। সৃষ্টিকর্তা কর্তৃক প্রদত্ত ইসলামি নীতির কয়েকটি বৈশিষ্ট্য
বিদ্যমান, যা মানব রচিত নীতিতে সম্পূর্ণ
অনুপস্থিত। প্রথমত, ইসলামি নীতি সৃষ্টিকর্তা
কর্তৃক প্রদত্ত। অপর দিকে মানুষের তৈরি নীতি তা নয়। সৃষ্টিকর্তা যা জানেন, মানুষ তা জানে না। সুতরাং মানব রচিত নীতিতে ত্রুটি থাকা স্বাভাবিক।
দ্বিতীয়ত, এটি পূর্ণাঙ্গ নীতি, যা মানুষের নৈতিক, শারীরিক, আধ্যাত্মিক, বৈষয়িক ও ইহ-পরকালের সাথে
সম্পর্কযুক্ত। মানব রচিত নীতি সর্বদিকের সাথে সম্পর্কযুক্ত পূর্ণাঙ্গ কোনো নীতি
নয়। তৃতীয়ত, ইসলামি নীতির বুনিয়াদ
সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সার্বভৌমত্বের ওপর। মানব রচিত নীতিতে
সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সার্বভৌমত্বের কোনো গুরুত্ব দেয়া হয় না।
চতুর্থত, ইসলামি নীতি শাশ্বত; সব যুগ, স্থান ও ব্যক্তির উপযোগী।
মানব রচিত নীতির মধ্যে এসব বৈশিষ্ট্য সম্পূর্ণ অনুপস্থিত। পঞ্চমত, ইসলামি নীতি অমান্য করার শাস্তি কেউ এড়িয়ে যেতে পারবে না। কারণ
সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের আওতার বাইরে কেউ যেতে পারবে না। কুরআনে এভাবে
বলা হয়েছে, ‘হে জিন ও মানবকুল, নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলের প্রান্ত অতিক্রম করা যদি তোমাদের সাধ্যে
কুলায়, তবে অতিক্রম করো। কিন্তু
ছাড়পত্র ব্যতীত তোমরা তা অতিক্রম করতে পারবে না।’
(সূরা আর-রাহমান, আয়াত ৩৩) অথচ, মানব রচিত নীতির শাস্তি মানুষ বিভিন্ন পন্থায় এবং দেশ ত্যাগ করে
এড়িয়ে যেতে পারে। ষষ্ঠত, সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ রাব্বুল
আলামিন ইহকাল ও পরকালের মালিক। কুরআনে আল্লাহ রাব্বুল
আলামিন বলেন, ‘আর নিশ্চয়ই ইহকাল ও পরকাল
অবশ্যই আমার শাসনাধীন।’ (সূরা আল লাইল, আয়াত ১৩) সুতরাং আল্লাহ্র নীতির অবাধ্যতার শাস্তি উভয় জগতে হয়ে
থাকে। কিন্তু মানব রচিত নীতি অমান্য করলে শুধু ইহকালেই শাস্তির ভয় থাকে। ইসলামি
নীতির সাথে বেহেশত-দোজখ ও দুনিয়ার সুখ-শান্তি এবং মানব রচিত নীতির সাথে শুধু
দুনিয়ার জেল-জরিমানার সম্পর্ক থাকে। সপ্তমত, আল্লাহ রাব্বুল
আলামিনের শাস্তি মানবের শাস্তির চেয়ে অনেক কঠিন। শাস্তির বিষয়ে কুরআন শরিফে
আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ঘোষণা করেন, ‘কেননা, তাঁর সে দিনের মতো শাস্তি কেউই দিতে পারে না।’ (সূরা ফজর, আয়াত ২৫) ‘অতএব, তুমি তাদের এক কঠিন শাস্তির
সংবাদ দিয়ে দাও।’ (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ২৪) আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন যে শাস্তি দেবেন, তা কত যে কঠিন হবে, সেটা মানবের
কল্পনায়ও ধরবে না। এসব বৈশিষ্ট্যের কারণে ঈমানদারদের কাছে মানব রচিত নীতির
তুলনায় ইসলামের নীতির গুরুত্ব অপরিসীম। ণস্থায়ী দুনিয়ার সাথে সম্পর্কযুক্ত নীতি
অনন্তকালীন ইসলামি নীতির সাথে তুলনায় ঈমানদারদের কাছে মূল্যহীন বলা যায়। এ
অবস্থায় ইসলামি নীতি অনুসরণে সমাজ ও দেশ গঠন করার চেষ্টায় মুসলমানেরা সর্বদা
সংগ্রামে লিপ্ত হয়ে থাকেন। দমননীতির মাধ্যমে এর অবসানের চেষ্টা করার পরিণাম কখনো
ভালো হয় না। ইসলামের দৃষ্টিতে রাজনীতি হলো, আল্লাহ রাব্বুল
আলামিনের প্রতিনিধিত্ব তথা তাঁর নীতির প্রতিনিধিত্ব। ইসলামে রাষ্ট্রপ্রধান
নির্বাচিত হন ঐশী জ্ঞানে জ্ঞানী জনগণ কর্তৃক। তিনি দেশ পরিচালনা করেন আল্লাহর
নির্ধারিত নীতি দ্বারা পৃথিবীর সব মানুষ ও জীবের মঙ্গলের জন্য এবং ধর্ম-বর্ণ
নির্বিশেষে সবার অধিকার রার উদ্দেশ্যে। আসলে পৃথিবীর সব মানুষ আল্লাহর খলিফা বা
প্রতিনিধি। মানুষ ও জীবের সার্বিক মঙ্গলার্থে কাজ করে যাওয়া সবার কর্তব্য। মানুষ
রাষ্ট্র পরিচালনায় তার কর্মকাণ্ডের জন্য আল্লাহ তায়ালার কাছে দায়ী। ইসলামী
রাষ্ট্রে রাষ্ট্রপ্রধান মতা লাভ করেন আল্লাহর নির্ধারিত নীতি থেকে। শুধু
রাষ্ট্রপ্রধান নন, সব মানুষের মতার উৎস একমাত্র
আল্লাহ।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
আগস্ট
(95)
- সংসদের এই অধিবেশনেই নির্দলীয় সরকার বিল পাস করতে হ...
- ব্যতিক্রমী রাজনীতি, নেতৃত্ব এবং জনসম্পৃক্ততা
- সাংবিধানিক সরকার বনাম তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- স্বাধীনতার ভাবনা, একটি সাক্ষাৎকার ও কিছু কথা
- ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতিই জাতীয় ঐক্যের পথে প্রধান বাধা
- শেষ সময়ের ‘হরিলুট’
- তেঁতুল হুজুর, বেতেঁতুল ঠাকুর এবং আমাদের ঐশীমণি
- এ ধরনের প্রচারে জনমনে কোনো প্রভাব পড়ে না
- আওয়ামী লীগের ক্ষমতার দাপটে গণতন্ত্র অবরুদ্ধ
- আরে ও উজান গাঙের নাইয়া
- শেষ সময়ের দৌরাত্ম্য
- সিনেট নির্বাচন : যোগ্যপ্রার্থীকে ভোট দিন
- একচুলও না নড়ার নেপথ্যে ২১টি কারণ
- নিজেদের প্রগতির পথে নিজেরাই বাধা
- রাজনীতি কী এবং কেন
- বাংলাদেশের বিদ্যমান অবস্থা জাতিসংঘের মধ্যস্থতা ও ক...
- ঐশীর বদলে যাওয়া প্রসঙ্গে-
- আমরা কি অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশের মতো?
- সংলাপের আহ্বান গণআকাঙ্ক্ষারই
- জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব
- দশম সংসদ : নির্বাচন হবে তো?
- আইনের দৃষ্টিতে পুলিশের ক্ষমতা ও প্রয়োগ
- ঝোলেঝালে ইলিশ আর পিঁয়াজের গল্প
- মানবাধিকার ও রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন
- দোষ কার ঐশীর? বাবা-মায়ের? নাকি সমাজ ও রাষ্ট্রের?
- বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটে চীনা রাষ্ট্রদূত এবং ড...
- গণতন্ত্রহীন গণতন্ত্র,গন্তব্য কোথায়?
- আইনের শৃঙ্খলা বেআইনি প্রবেশ
- ঐশী ও তার বন্ধুরা যেন তৈরি না হয়
- সময় খুব কম : প্রধানমন্ত্রীকে দ্রুত সিদ্ধান্ত পাল্...
- ১৬ ডিসেম্বর থেকে ১৫ আগস্ট
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা (গতকালের পর)
- শিয়াল ধরা পলিটিক্স
- অবশেষে বিলবোর্ড নাটকের যবনিকাপাত
- রাজনৈতিক বিবেচনায় মামলা প্রত্যাহার প্রসঙ্গে
- মেয়াদ শেষে ক্ষমতায় থাকার সুযোগ নেই
- আমার যেমন বেণী তেমনি রবে চুল ভেজাবো না!!
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা- তারেক রহমান
- জনস্বার্থে পুলিশের ব্যবহার
- বাতিঘর নিজেই এখন আলোহীন
- একটি পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী
- আবারও সরকারি দলের মামলা প্রত্যাহারের তোড়জোড়
- ঐশীর অধঃপাতে আমিও দায়ী
- বিলবোর্ড দখলের কেলেঙ্কারি
- ঐশী সমাজের জন্য এক বড় প্রশ্ন
- প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন ও কিছু কথা
- কিল অ্যান্ড রুল!
- দ্রব্যমূল্য : সরকারের সাফল্য কোথায়?
- মিসরের ঘটনাবলি ও বাংলাদেশ
- আদিল এখন সরকারের গলায় কাঁটা
- অধিকারের কণ্ঠরোধ : দুনিয়া জুড়ে ধিক্কার ইসলামী জন...
- বিলবোর্ডে উন্নয়ন মহড়া ও নগদ লাভ
- সুশাসনের নাম ক্ষমতার দাপট!
- মিসরে গণহত্যা এবং গভীর রাজনৈতিক সংকট
- শেখ হাসিনা সরকারের শাসন আমল ও দুঃশাসন
- বাকশাল থেকে ডিজিটাল ও গণতন্ত্রের আবাবিল পাখি
- তত্ত্বাবধায়ক বনাম নির্বাচনকালীন সরকার ভাবনা
- ত্রাসের পরিণতি, বলপ্রয়োগের পরিণাম এবং সমঝোতার সুফল
- সরকারের সাফল্য সম্বন্ধে বিকল্প বিলবোর্ড
- সরকারের সীমাহীন দুর্নীতি ও ব্যর্থতা বনাম মেকি বিলব...
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার! 2
- বিষাক্ত এই রাজনীতি কি দূর হবার নয়
- তত্ত্বাবধায়কের দাবি জোরদার
- ‘অধিকার’ সম্পাদকের গ্রেফতার ও সরকারের যুক্তি প্রসঙ্গে
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার!
- কেউ ফিরেও তাকায় না
- অধিকার এবং প্রোপাগান্ডা
- বিরোধী গণ বিক্ষোভের সাঁড়াশি অভিযান প্রস্তুতি
- উন্নয়নের বিলবোর্ড আত্মহননের আলামত!
- স্থানীয় নির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- সালিসের তালগাছ ছাড়তে হবে
- জয়কে দিয়ে জয় হবে না
- যে কারণে এ অস্থিরতা
- দলবাজির রাজনীতি পরিহার করতে হবে
- ভারত নেয় দেয় না কিছু
- বাঙালি মুসলমানের ঈদ
- এত কিছু করেও তারা দিশেহারা
- দলের নিবন্ধন বাতিল ও রাষ্ট্রে বহুমত চর্চা
- রানা প্লাজার কান্না
- নির্বাচন নাকি গণতন্ত্র?
- নিবন্ধন বাতিল করে দেয়া আদালতের রায় ও জামায়াতের ...
- এসব কী করে ছাত্রদের কাজ হয়?
- খুন নাশকতা ও পুলিশ
- বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের বৈদেশিক নীতি
- নির্বাচনের আগে দেশে আরো রক্ত ঝরবে?
- বিভক্ত রায়ে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল : কয়েকটি প্...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নয়
- আমরা মাইনর, আপনি মেজর
- একদিকে দিল্লিতে ব্যর্থতা এবং অন্যদিকে প্রধানমন্ত্র...
- আগামী নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা বাড়ছে
- গডফাদারকে হত্যাকারীর লাইভ টেলিকাস্ট
- সাংবাদিক ও সংবাদমাধ্যমের ওপর নির্যাতন
- দেশতো কারো তালুক নয়
- ষোল কোটি মানুষকে অসম্মান করবেন না
- রাজনীতির দৌড়
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন