বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকট কাটিয়ে ওঠার উদ্দেশ্যে গত শুক্রবার জাতিসংঘ মহাসচিব বানকি মুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বিরোধী দলের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে টেলিফোনে দীর্ঘক্ষণ কথা বলেছেন। আলাপের সময় তিনি শুধু নিজের উদ্বেগের কথা জানাননি সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্য আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতায় পৌঁছানোরও পরামর্শ ও তাগিদ দিয়েছেন। প্রকাশিত খবরে জানা গেছে, দুই নেত্রীকে বানকি মুন বলেছেন, জাতিসংঘ রাজনৈতিক সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধান চায়। এজন্য নির্বাচনকালীন সরকার ব্যবস্থা নিয়ে একটি সমঝোতায় পৌঁছানোর উদ্দেশ্যে প্রধান দুই দলের মধ্যে আলোচনার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন তিনি। উল্লেখ্য, নিজে সরাসরি এবারই প্রথম কথা বললেও বেশ কিছুদিন ধরেই বানকি মুন সমঝোতার জন্য চেষ্টা চালিয়ে আসছেন। গত জুন মাসে জাতিসংঘের অতিরিক্ত মহাসচিব (রাজনৈতিক) ফার্নান্দোজ তারানকোর মাধ্যমে দুই নেত্রীর কাছে পাঠানো এক চিঠিতেও মহাসচিব সংলাপে বসার এবং সমঝোতায় পৌঁছানোর একই আহবান জানিয়েছিলেন। তার এই আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে জাতিসংঘের উদ্যোগে ঢাকায় প্রধান দুই দলের নেতৃবৃন্দসহ রাজনীতিক ও কূটনীতিকদের বৈঠক অনুষ্ঠানের কথা ছিল। কিন্তু প্রধানত ক্ষমতাসীনদের কঠোর মনোভাব এবং আক্রমণাত্মক বক্তব্যের পরিণতিতে সে উদ্যোগ ব্যর্থ হয়ে গেছে। এদিকে রাজনৈতিক পরিস্থিতির দ্রুত অবনতি ঘটতে থাকায় এবং নির্বাচনের সময় এগিয়ে আসার কারণেই শেষ পর্যন্ত বানকি মুন নিজেই দুই নেত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন। ধারণা করা হচ্ছে, সংলাপ আয়োজন এবং সমঝোতা প্রতিষ্ঠার জন্য স্বল্প সময়ের মধ্যে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে আবারও উদ্যোগ নেয়া হবে। জাতিসংঘ মহাসচিবের এ উদ্যোগকে সকল দলই স্বাগত জানিয়েছে এবং যথার্থ ও সময়োচিত হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এটাই অবশ্য প্রত্যাশিত ছিল। বিশেষভাবে লক্ষণীয় বিষয় হলো, বানকি মুন সঠিকভাবেই সংকটের মূল কারণ চিহ্নিত করেছেন। এজন্যই তিনি বলেছেন, সমঝোতা দরকার নির্বাচনকালীন সরকার ব্যবস্থা নিয়ে। তিনি একই সঙ্গে এ সত্যও অনুধাবন করেছেন যে, রাজনৈতিক সংকট কাটিয়ে কোনো সমঝোতায় পৌঁছাতে হলে সিদ্ধান্ত আসতে হবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বিরোধী দলের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কাছ থেকে। বানকি মুন নিশ্চয়ই জানেন, দুই প্রধান নেত্রীর মধ্যে মুখ দেখাদেখি এবং কথাবার্তা পর্যন্ত বন্ধ রয়েছে। কথা শুধু এটুকুই নয়। সংকট কাটিয়ে ওঠার যে কোনো চেষ্টা যাতে সহজে সফল হতে পারে সেজন্য বেগম খালেদা জিয়ার দিক থেকে নামসহ নির্বাচনকালীন সরকার সম্পর্কে অনেক আগেই ছাড় দেয়া হয়েছে। তিনি বলে রেখেছেন, ওই সরকারের নাম তত্ত্বাবধায়ক বা অন্য যে কোনো কিছু হতে পারে কিন্তু নির্বাচনকালীন সরকারকে অবশ্যই দলনিরপেক্ষ হতে হবে। অন্তত শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গঠিত কোনো সরকারের অধীনে আয়োজিত কোনো নির্বাচনে তারা অংশ নেবেন না। তেমন কোনো নির্বাচন দেশে হতেও দেয়া হবে না। হঠাৎ শুনতে কঠোর মনে হলেও আমরা কিন্তু খালেদা জিয়ার দেয়া ছাড়কে বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে করি। উচ্চ আদালতের বিতর্কিত ও বিভক্ত একটি রায়ের একটি মাত্র অংশের ভিত্তিতে সংবিধান থেকে বাতিল করা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার পুরোপুরি পুনর্বহালের দাবি জানানোর পরিবর্তে যে কোনো নামে নির্দলীয় সরকারের কথা বলার মধ্য দিয়ে খালেদা জিয়া প্রকৃতপক্ষে সমঝোতার দরোজা খুলে দিয়েছেন। গণতন্ত্রের ব্যাপারে সততা ও সদিচ্ছা থাকলে ক্ষমতাসীনরা অবশ্যই এ সুযোগটুকুকে কাজে লাগাতেন। অন্যদিকে বিরোধী দলকে তারা শুধু আক্রমণই করে বেড়াচ্ছেন না, প্রধানমন্ত্রী একথা পর্যন্ত বলে বসেছেন যে, নির্বাচনকালীন সরকারের প্রশ্নে তিনি সংবিধান থেকে ‘এক চুল’ও নড়বেন না। বলা বাহুল্য, এর মধ্য দিয়ে আর যা-ই হোক, সমঝোতামুখী সামান্য ইচ্ছারও প্রকাশ ঘটেনি। সংকটও ঘনীভূত হচ্ছে এই কঠোর মনোভাব ও অবস্থানের কারণে। পাশাপাশি আক্রমণাত্মক ও উস্কানিমূলক কথাবার্তা তো রয়েছেই। মূলত এজন্যই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন ও ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ বিভিন্ন রাষ্ট্রের পক্ষে নেয়া সমঝোতার চেষ্টা সফল হতে পারেনি। সর্বশেষ ক্ষেত্রে দুই নেত্রীকে সংলাপে বসানোর ব্যাপারে চীনের রাষ্ট্রদূত লি জুনের উদ্যোগ নেয়ার ঘোষণাও মানুষের মনে আশাবাদের সৃষ্টি করতে পারেনি। এতকিছু সত্ত্বেও বানকি মুনের টেলিফোন এবং সমঝোতার আহ্বান মানুষকে একটি কারণেই আগ্রহী ও কৌতূহলী করে তুলেছে। সে কারণটি হলো, তিনি জাতিসংঘের মহাসচিবÑ যে সংস্থাটির সঙ্গে সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের বিপুল দায়বদ্ধতা রয়েছে। জাতিসংঘের শান্তিমিশনে সুযোগ পাওয়া-না পাওয়ার মতো বিশেষ কোনো প্রসঙ্গের উল্লেখ না করেও বলা যায়, বানকি মুনের উদ্যোগ ও পরামর্শকে সরাসরি প্রত্যাখ্যান করার পরিণতি দেশের জন্য তো বটেই, দুই নেত্রীর জন্যও শুভ হতে পারে না। মূলত এই একটি কারণেই দুই নেত্রী ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসতে পারেন বলে অনুমান করা যায়। দু’জনের মধ্যে বেগম খালেদা জিয়া আগেই ছাড় দিয়ে রেখেছেন বলে আমরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিক্রিয়াকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে করি। আমরা আশা করতে চাই, জাতিসংঘের পাশাপাশি দেশী-বিদেশী সকল মহলের আহ্বান ও পরামর্শের প্রতি তিনি সম্মান দেখাবেন এবং সংঘাত এড়িয়ে দেশকে শান্তি ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নেয়ার ব্যাপারে সদিচ্ছার প্রকাশ ঘটাবেন। আমরা এও মনে করি, সমঝোতার আহ্বান জানিয়ে বানকি মুন আসলে গণআকাক্সক্ষারই প্রতিধ্বনি করেছেন।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
আগস্ট
(95)
- সংসদের এই অধিবেশনেই নির্দলীয় সরকার বিল পাস করতে হ...
- ব্যতিক্রমী রাজনীতি, নেতৃত্ব এবং জনসম্পৃক্ততা
- সাংবিধানিক সরকার বনাম তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- স্বাধীনতার ভাবনা, একটি সাক্ষাৎকার ও কিছু কথা
- ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতিই জাতীয় ঐক্যের পথে প্রধান বাধা
- শেষ সময়ের ‘হরিলুট’
- তেঁতুল হুজুর, বেতেঁতুল ঠাকুর এবং আমাদের ঐশীমণি
- এ ধরনের প্রচারে জনমনে কোনো প্রভাব পড়ে না
- আওয়ামী লীগের ক্ষমতার দাপটে গণতন্ত্র অবরুদ্ধ
- আরে ও উজান গাঙের নাইয়া
- শেষ সময়ের দৌরাত্ম্য
- সিনেট নির্বাচন : যোগ্যপ্রার্থীকে ভোট দিন
- একচুলও না নড়ার নেপথ্যে ২১টি কারণ
- নিজেদের প্রগতির পথে নিজেরাই বাধা
- রাজনীতি কী এবং কেন
- বাংলাদেশের বিদ্যমান অবস্থা জাতিসংঘের মধ্যস্থতা ও ক...
- ঐশীর বদলে যাওয়া প্রসঙ্গে-
- আমরা কি অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশের মতো?
- সংলাপের আহ্বান গণআকাঙ্ক্ষারই
- জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব
- দশম সংসদ : নির্বাচন হবে তো?
- আইনের দৃষ্টিতে পুলিশের ক্ষমতা ও প্রয়োগ
- ঝোলেঝালে ইলিশ আর পিঁয়াজের গল্প
- মানবাধিকার ও রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন
- দোষ কার ঐশীর? বাবা-মায়ের? নাকি সমাজ ও রাষ্ট্রের?
- বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটে চীনা রাষ্ট্রদূত এবং ড...
- গণতন্ত্রহীন গণতন্ত্র,গন্তব্য কোথায়?
- আইনের শৃঙ্খলা বেআইনি প্রবেশ
- ঐশী ও তার বন্ধুরা যেন তৈরি না হয়
- সময় খুব কম : প্রধানমন্ত্রীকে দ্রুত সিদ্ধান্ত পাল্...
- ১৬ ডিসেম্বর থেকে ১৫ আগস্ট
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা (গতকালের পর)
- শিয়াল ধরা পলিটিক্স
- অবশেষে বিলবোর্ড নাটকের যবনিকাপাত
- রাজনৈতিক বিবেচনায় মামলা প্রত্যাহার প্রসঙ্গে
- মেয়াদ শেষে ক্ষমতায় থাকার সুযোগ নেই
- আমার যেমন বেণী তেমনি রবে চুল ভেজাবো না!!
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা- তারেক রহমান
- জনস্বার্থে পুলিশের ব্যবহার
- বাতিঘর নিজেই এখন আলোহীন
- একটি পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী
- আবারও সরকারি দলের মামলা প্রত্যাহারের তোড়জোড়
- ঐশীর অধঃপাতে আমিও দায়ী
- বিলবোর্ড দখলের কেলেঙ্কারি
- ঐশী সমাজের জন্য এক বড় প্রশ্ন
- প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন ও কিছু কথা
- কিল অ্যান্ড রুল!
- দ্রব্যমূল্য : সরকারের সাফল্য কোথায়?
- মিসরের ঘটনাবলি ও বাংলাদেশ
- আদিল এখন সরকারের গলায় কাঁটা
- অধিকারের কণ্ঠরোধ : দুনিয়া জুড়ে ধিক্কার ইসলামী জন...
- বিলবোর্ডে উন্নয়ন মহড়া ও নগদ লাভ
- সুশাসনের নাম ক্ষমতার দাপট!
- মিসরে গণহত্যা এবং গভীর রাজনৈতিক সংকট
- শেখ হাসিনা সরকারের শাসন আমল ও দুঃশাসন
- বাকশাল থেকে ডিজিটাল ও গণতন্ত্রের আবাবিল পাখি
- তত্ত্বাবধায়ক বনাম নির্বাচনকালীন সরকার ভাবনা
- ত্রাসের পরিণতি, বলপ্রয়োগের পরিণাম এবং সমঝোতার সুফল
- সরকারের সাফল্য সম্বন্ধে বিকল্প বিলবোর্ড
- সরকারের সীমাহীন দুর্নীতি ও ব্যর্থতা বনাম মেকি বিলব...
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার! 2
- বিষাক্ত এই রাজনীতি কি দূর হবার নয়
- তত্ত্বাবধায়কের দাবি জোরদার
- ‘অধিকার’ সম্পাদকের গ্রেফতার ও সরকারের যুক্তি প্রসঙ্গে
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার!
- কেউ ফিরেও তাকায় না
- অধিকার এবং প্রোপাগান্ডা
- বিরোধী গণ বিক্ষোভের সাঁড়াশি অভিযান প্রস্তুতি
- উন্নয়নের বিলবোর্ড আত্মহননের আলামত!
- স্থানীয় নির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- সালিসের তালগাছ ছাড়তে হবে
- জয়কে দিয়ে জয় হবে না
- যে কারণে এ অস্থিরতা
- দলবাজির রাজনীতি পরিহার করতে হবে
- ভারত নেয় দেয় না কিছু
- বাঙালি মুসলমানের ঈদ
- এত কিছু করেও তারা দিশেহারা
- দলের নিবন্ধন বাতিল ও রাষ্ট্রে বহুমত চর্চা
- রানা প্লাজার কান্না
- নির্বাচন নাকি গণতন্ত্র?
- নিবন্ধন বাতিল করে দেয়া আদালতের রায় ও জামায়াতের ...
- এসব কী করে ছাত্রদের কাজ হয়?
- খুন নাশকতা ও পুলিশ
- বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের বৈদেশিক নীতি
- নির্বাচনের আগে দেশে আরো রক্ত ঝরবে?
- বিভক্ত রায়ে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল : কয়েকটি প্...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নয়
- আমরা মাইনর, আপনি মেজর
- একদিকে দিল্লিতে ব্যর্থতা এবং অন্যদিকে প্রধানমন্ত্র...
- আগামী নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা বাড়ছে
- গডফাদারকে হত্যাকারীর লাইভ টেলিকাস্ট
- সাংবাদিক ও সংবাদমাধ্যমের ওপর নির্যাতন
- দেশতো কারো তালুক নয়
- ষোল কোটি মানুষকে অসম্মান করবেন না
- রাজনীতির দৌড়
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন