বর্তমান সরকারের আমলে মেয়াদ
শেষ হওয়ার আগে সাধারণ নির্বাচন বা জাতীয় সংসদের নির্বাচন আদৌ হবে কি না এ
ব্যাপারে বাংলাদেশের বেশির ভাগ বুদ্ধিজীবী, লেখক, রাজনীতিবিদ ও প্রবন্ধকার কম-বেশি সংশয় প্রকাশ করেছেন। কেননা
বাংলাদেশের রাজনীতির গতি-প্রকৃতি ও বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকারের প্রধানমন্ত্রী এবং
প্রধান বিরোধীদলীয় নেত্রীর ইদানীংকার কর্থাবার্তা,
বক্তৃতা, বিবৃতি এই আশঙ্কাকে আরো
ত্বরান্বিত করেছে। এক দিকে বিরোধী দলের নেতা তথা ১৮ দলীয় জোট তত্ত্বাবধায়ক বা
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বা যে নামেই হোক একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন হতে হবে মর্মে
দাবি জানাচ্ছে। অপর দিকে যারা বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার এবং দুই-তৃতীয়াংশ সংসদ
সদস্যের মালিক, সেই দল যারা পঞ্চদশ সংবিধান
সংশোধন করে সরকারের যে রূপরেখা তৈরি করেছেন তার ভিত্তিতে তারা আগামী জাতীয় সংসদ
নির্বাচন করতে চান। অর্থাৎ উভয় জোট বা মহাজোট যদি তাদের স্ব স্ব অবস্থানে অনড়
থাকে তাহলে এ দেশের সাধারণ মানুষ যাবে কোথায়? আমাদের দেশের
নামীদামি লেখক, রাজনীতিবিদ ও কলাম লিখিয়েরা
তাদের লেখনীর মাধ্যমে, টকশোর মাধ্যমে সরকার ও বিরোধী
দলকে বোঝাতে চেষ্টা করছেন এই দেশটা আমাদের, আমরা এই দেশের
জনগণ আর জনগণের ভালো-মন্দ দেখার দায়িত্ব রাষ্ট্রের অর্থাৎ সরকারের। যদি সত্যিকার
অর্থে আমরা জনগণকে ভালোবেসে থাকি, জনগণের কল্যাণে
রাজনীতি হয় তাহলে কখনোই কোনো দেশপ্রেমিক সরকার বা বিরোধী দল কেউই অনড় মনোভাব
পোষণ করে যার যার অবস্থানে নিশ্চুপ থাকতে পারে না। আশা করব, এ দেশের জনগণের কথা ভেবে অবশ্যই উভয় দল বা জোট একটি সিদ্ধান্তে
উপনীত হবে। আজকে সাংবিধানিক সরকার বনাম তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে যে বিতর্ক
সৃষ্টি হয়েছে তা অবশ্য এক দিনে তৈরি হয়নি। বর্তমান সরকারি দল ও বিরোধী দলের
মধ্যে দীর্ঘ দিনের পারস্পরিক আস্থা ও বিশ্বাসের অভাবে আজ এই অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।
প্রথমেই অনুরোধ করব সরকারি দলের নেতা যিনি আজকের প্রধানমন্ত্রী, তার মনের মধ্যে যদি কোনো ইগো কাজ করে, তাহলে দেশের স্বার্থে, দেশের মানুষের
স্বার্থে তিনি সেটা মন থেকে মুছে ফেলবেন। অপর দিকে বিরোধী দলের নেত্রীকেও অনুরোধ
করব যদি আপনার মনের মধ্যেও কোনো ইগো কাজ করে আপনি সেটা দেশের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে মন থেকে মুছে ফেলবেন। উভয়ে জনগণের কল্যাণের কথা
চিন্তা করে, দেশের মানুষের কথা চিন্তা করে
ও রাষ্ট্রীয় স্বার্থের কথা বিবেচনা করে একে অপরকে সহযোগিতার মনোভাব নিয়ে কাজ
করুন, দেখুন আর কোনো সমস্যা সৃষ্টি হবে বলে মনে হয় না।
বর্তমান সরকারি দল ও বিরোধী দলের সাথে কিছু মৌলিক বিষয়ে মতভেদ আছে, যা দল দুটোকে দূরে সরিয়ে রেখেছে। এই মতভেদগুলো স্থায়ীভাবে সমাধান
হওয়া প্রয়োজন। তাহলে দল দু’টির যে মতভেদ
বা বৈরিতা তা অনেকাংশে দূর হবে বলে মনে করি। তবে এই মুহূর্তে সেটা দূর করা সম্ভব
নয়। কারণ দেশ একটি উত্তপ্ত কড়াইয়ের ওপর বসে আছে। সে বিষয়টি নিয়েই আগে আমাদের
ভাবতে হবে। আমাদেরকে সব ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে সাংবিধানিক সরকার ও তত্ত্বাবধায়ক
সরকার সম্পর্কে বিতর্কে না গিয়ে কিভাবে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়া যায়, সে বিষয়ে চিন্তা করার জন্য মহাজোট সরকারপ্রধান ও ১৮ দলীয় জোট
নেত্রীকে অনুরোধ করব। প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনকালীন সরকারব্যবস্থা সম্পর্কে ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ
বিভিন্ন দেশের নির্বাচনকালীন সরকারব্যবস্থা সম্পর্কে উদাহরণ টেনেছেন। আমি এখানে সব
রাষ্ট্রের নির্বাচনকালীন সরকারব্যবস্থা সম্পর্কে আলোচনা করব না, শুধু আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতের নির্বাচনকালীন অবস্থার বিষয়টি
তুলে ধরার চেষ্টা করব। ভারত সর্ববৃহৎ একটি গণতান্ত্রিক দেশ। তাদের কৃষ্টি, কালচার, গণতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গি
দীর্ঘ পথপরিক্রমায় পরীক্ষিত। কিন্তু আমাদের দেশ সেই চর্চা করার সুযোগ পায়নি। কেন
পায়নি সেই বিতর্কে যাবো না। তবে এটুকু বলতে পারি,
গণতন্ত্রকে অর্থবহ করতে গেলে নিয়মতান্ত্রিকতা ও পরমতসহিষ্ণুতা
দরকার সেটা আমাদের মধ্যে বড়ই অভাব। ভারতের সংবিধান অনুযায়ী সরকারের মেয়াদ শেষ
হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র পেশ করেন। প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করার সাথে সাথে মন্ত্রিসভা ও পার্লামেন্ট ভেঙে দেয়া হয় এবং রাষ্ট্রপতির
অনুরোধক্রমে নিয়মতান্ত্রিক সরকারপ্রধান হিসেবে বা রাষ্ট্রীয় রুটিনওয়ার্কগুলো
সম্পন্ন করার জন্য এবং নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তখন নির্বাচন কমিশন
নির্বাচনসংক্রান্ত যাবতীয় দায়িত্ব পালন করেন। ভারতের নির্বাচন কমিশন অত্যন্ত
শক্তিশালী। এখানে উল্লেখ্য, ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে
ইন্দিরা গান্ধী যখন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় তখন নির্বাচন কমিশনের প্রধান ছিলেন টি এম
সেশন। তার আমলে ইন্দিরা গান্ধীর দল কংগ্রেসের ভরাডুবি হয়েছিল। নির্বাচনে জিতে
মোরারজি দেশাইয়ের নেতৃত্বে জনতার মোর্চা সরকার গঠন করেছিল। কাজেই আমাদের দেশেও
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করার লক্ষ্যে একটি স্বাধীন ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন
গঠন করা যায় (আলোচনার মাধ্যমে) তাহলে বাংলাদেশেও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব। তবে
পঞ্চদশ সংবিধান সংশোধন করে নির্বাচন করার যে রূপরেখা প্রণয়ন করা হয়েছে তা বহাল
রেখে শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন বা নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। তাই একটি
স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সদিচ্ছা বর্তমান সরকারকেই দেখাতে হবে এবং
বর্তমান পঞ্চদশ সংবিধান সংশোধন করে একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন ও একটি নির্বাচনকালীন
নিয়মতান্ত্রিক সরকারের রূপরেখা রেখে সংবিধান সংশোধন অবশ্যই প্রয়োজন।
প্রধানমন্ত্রী যদি দেশে সঙ্ঘাত-সংঘর্ষ এড়াতে চান তাহলে তিনি যে অপশক্তির কথা
বলছেন তা পরিহার করার জন্য হলেও দেশে একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত
হতে হবে, সেই ব্যাপারে তিনি দ্রুত
ব্যবস্থা নেবেন, এটাই দেশবাসীর প্রত্যাশা।
সময় খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যাচ্ছে। যা করার চলতি অধিবেশনেই পদক্ষেপ নিতে হবে
সংসদের। তা না হলে আশঙ্কা যদি সত্যে পরিণত হয় তাহলে কেউ রক্ষা পাবে না।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
আগস্ট
(95)
- সংসদের এই অধিবেশনেই নির্দলীয় সরকার বিল পাস করতে হ...
- ব্যতিক্রমী রাজনীতি, নেতৃত্ব এবং জনসম্পৃক্ততা
- সাংবিধানিক সরকার বনাম তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- স্বাধীনতার ভাবনা, একটি সাক্ষাৎকার ও কিছু কথা
- ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতিই জাতীয় ঐক্যের পথে প্রধান বাধা
- শেষ সময়ের ‘হরিলুট’
- তেঁতুল হুজুর, বেতেঁতুল ঠাকুর এবং আমাদের ঐশীমণি
- এ ধরনের প্রচারে জনমনে কোনো প্রভাব পড়ে না
- আওয়ামী লীগের ক্ষমতার দাপটে গণতন্ত্র অবরুদ্ধ
- আরে ও উজান গাঙের নাইয়া
- শেষ সময়ের দৌরাত্ম্য
- সিনেট নির্বাচন : যোগ্যপ্রার্থীকে ভোট দিন
- একচুলও না নড়ার নেপথ্যে ২১টি কারণ
- নিজেদের প্রগতির পথে নিজেরাই বাধা
- রাজনীতি কী এবং কেন
- বাংলাদেশের বিদ্যমান অবস্থা জাতিসংঘের মধ্যস্থতা ও ক...
- ঐশীর বদলে যাওয়া প্রসঙ্গে-
- আমরা কি অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশের মতো?
- সংলাপের আহ্বান গণআকাঙ্ক্ষারই
- জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব
- দশম সংসদ : নির্বাচন হবে তো?
- আইনের দৃষ্টিতে পুলিশের ক্ষমতা ও প্রয়োগ
- ঝোলেঝালে ইলিশ আর পিঁয়াজের গল্প
- মানবাধিকার ও রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন
- দোষ কার ঐশীর? বাবা-মায়ের? নাকি সমাজ ও রাষ্ট্রের?
- বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটে চীনা রাষ্ট্রদূত এবং ড...
- গণতন্ত্রহীন গণতন্ত্র,গন্তব্য কোথায়?
- আইনের শৃঙ্খলা বেআইনি প্রবেশ
- ঐশী ও তার বন্ধুরা যেন তৈরি না হয়
- সময় খুব কম : প্রধানমন্ত্রীকে দ্রুত সিদ্ধান্ত পাল্...
- ১৬ ডিসেম্বর থেকে ১৫ আগস্ট
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা (গতকালের পর)
- শিয়াল ধরা পলিটিক্স
- অবশেষে বিলবোর্ড নাটকের যবনিকাপাত
- রাজনৈতিক বিবেচনায় মামলা প্রত্যাহার প্রসঙ্গে
- মেয়াদ শেষে ক্ষমতায় থাকার সুযোগ নেই
- আমার যেমন বেণী তেমনি রবে চুল ভেজাবো না!!
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা- তারেক রহমান
- জনস্বার্থে পুলিশের ব্যবহার
- বাতিঘর নিজেই এখন আলোহীন
- একটি পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী
- আবারও সরকারি দলের মামলা প্রত্যাহারের তোড়জোড়
- ঐশীর অধঃপাতে আমিও দায়ী
- বিলবোর্ড দখলের কেলেঙ্কারি
- ঐশী সমাজের জন্য এক বড় প্রশ্ন
- প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন ও কিছু কথা
- কিল অ্যান্ড রুল!
- দ্রব্যমূল্য : সরকারের সাফল্য কোথায়?
- মিসরের ঘটনাবলি ও বাংলাদেশ
- আদিল এখন সরকারের গলায় কাঁটা
- অধিকারের কণ্ঠরোধ : দুনিয়া জুড়ে ধিক্কার ইসলামী জন...
- বিলবোর্ডে উন্নয়ন মহড়া ও নগদ লাভ
- সুশাসনের নাম ক্ষমতার দাপট!
- মিসরে গণহত্যা এবং গভীর রাজনৈতিক সংকট
- শেখ হাসিনা সরকারের শাসন আমল ও দুঃশাসন
- বাকশাল থেকে ডিজিটাল ও গণতন্ত্রের আবাবিল পাখি
- তত্ত্বাবধায়ক বনাম নির্বাচনকালীন সরকার ভাবনা
- ত্রাসের পরিণতি, বলপ্রয়োগের পরিণাম এবং সমঝোতার সুফল
- সরকারের সাফল্য সম্বন্ধে বিকল্প বিলবোর্ড
- সরকারের সীমাহীন দুর্নীতি ও ব্যর্থতা বনাম মেকি বিলব...
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার! 2
- বিষাক্ত এই রাজনীতি কি দূর হবার নয়
- তত্ত্বাবধায়কের দাবি জোরদার
- ‘অধিকার’ সম্পাদকের গ্রেফতার ও সরকারের যুক্তি প্রসঙ্গে
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার!
- কেউ ফিরেও তাকায় না
- অধিকার এবং প্রোপাগান্ডা
- বিরোধী গণ বিক্ষোভের সাঁড়াশি অভিযান প্রস্তুতি
- উন্নয়নের বিলবোর্ড আত্মহননের আলামত!
- স্থানীয় নির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- সালিসের তালগাছ ছাড়তে হবে
- জয়কে দিয়ে জয় হবে না
- যে কারণে এ অস্থিরতা
- দলবাজির রাজনীতি পরিহার করতে হবে
- ভারত নেয় দেয় না কিছু
- বাঙালি মুসলমানের ঈদ
- এত কিছু করেও তারা দিশেহারা
- দলের নিবন্ধন বাতিল ও রাষ্ট্রে বহুমত চর্চা
- রানা প্লাজার কান্না
- নির্বাচন নাকি গণতন্ত্র?
- নিবন্ধন বাতিল করে দেয়া আদালতের রায় ও জামায়াতের ...
- এসব কী করে ছাত্রদের কাজ হয়?
- খুন নাশকতা ও পুলিশ
- বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের বৈদেশিক নীতি
- নির্বাচনের আগে দেশে আরো রক্ত ঝরবে?
- বিভক্ত রায়ে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল : কয়েকটি প্...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নয়
- আমরা মাইনর, আপনি মেজর
- একদিকে দিল্লিতে ব্যর্থতা এবং অন্যদিকে প্রধানমন্ত্র...
- আগামী নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা বাড়ছে
- গডফাদারকে হত্যাকারীর লাইভ টেলিকাস্ট
- সাংবাদিক ও সংবাদমাধ্যমের ওপর নির্যাতন
- দেশতো কারো তালুক নয়
- ষোল কোটি মানুষকে অসম্মান করবেন না
- রাজনীতির দৌড়
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন