প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ১৪, ২১ ও ২৮ সেপ্টেম্বর তিন দফায়
ঢাবি সিনেটে রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট প্রতিনিধি নির্বাচন। এতে ভোটাধিকার প্রয়োগ
করবেন ৩৪ হাজার ৫৪৫ জন। ভোটারেরা সবাই সচেতন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন ও অগ্রগতির
স্বার্থে যোগ্য ও সৎপ্রার্থীকেই তারা ভোট দেবেন। নিজ নিজ বিবেচনায় প্রতিনিধি
নির্বাচন করবেন, এটাই স্বাভাবিক। নিজ নিজ পেশা
ও যোগ্যতার আলোকে ভোটপ্রার্থীরা সমৃদ্ধ সবাই। এবং সবাই ভোট পাওয়ার যোগ্যতাও
রাখেন। তবুও কথা থেকে যায়। ৩৪ হাজার ৫৪৫ জন ভোটারের মধ্যে কতজনই বা জানেন প্রত্যেক
প্রার্থীর খবর। কতজনই বা তাদের কাছে চেনাজানা। কতজনই বা প্রার্থীদের সম্পর্কে
খোঁজখবর রাখেন, কিংবা রাখতে পারেন। বর্তমানে
গোটা দেশই অনেকটা ডিজিটালাইজড। বর্তমান সরকারের এটি বড় সফলতা অনেকগুলো সফলতার
মধ্যে। যদিও ব্যর্থতাও রয়েছে অনেক। তথ্য, প্রযুক্তি ও
ইন্টারনেট ব্যবহার এবং শিা-জ্ঞানে উজ্জীবিত ও আলোকিত প্রায় প্রতিটি
বিশ্ববিদ্যালয় গ্র্যাজুয়েট ভোটার। তাই প্রার্থী সম্পর্কে খোঁজখবর পাওয়া, জানা ও তথ্য সংগ্রহ করা খুব একটা কষ্টকর হবে না। এ েেত্র কেবল
ভোটারদের একটু সময় ও আগ্রহই যথেষ্ট। তারা যেন এই তথ্যপ্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে
যাচাই-বাছাই করেই প্রকৃত যোগ্য ও সৎপ্রার্থীকেই ভোট দেনÑ সেটাই জাতির প্রত্যাশা। যোগ্য ও সৎ প্রার্থীর পে কলম ধরলাম
দায়িত্ব ও কর্তব্যের তাগিদে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন ও অগ্রগতির স্বার্থে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে প্রাক্তনদের বিরাট ভূমিকা আছে এবং
থাকে প্রতিটি বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়েই। এই প্রাক্তনরাই নিজ নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের
অবকাঠামো থেকে শুরু করে গবেষণা, শিার্থী ও শিক
বৃত্তি, নানা ধরনের সাহিত্য-সংস্কৃতি
ও খেলাধুলায় পৃষ্ঠপোষকতা দেন। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিার্থী ও শিকদের আবাসিক
ভবনগুলোও তারা নির্মাণ করে দেন। নির্মাণ করেন শিাভবনগুলোও বিভিন্ন বাণিজ্যিক
প্রতিষ্ঠানের সৌজন্যে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনরা এ ধরনের কোনো অবদান
রেখেছেন বলে জানা নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনগুলোও শুধু বছরে
এক দিন পুনর্মিলনী ও আনন্দ-হইচই-উৎসব করেই দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করে। এটা
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিার্থী ও শিকদের তেমন কাজে লাগে না, বরং অনেক েেত্রই দলাদলি, কর্তৃত্ব ও
আধিপত্য বিস্তার নিয়েই বিশৃঙ্খলা দেখা যায় মাঝেমধ্যেই। এ প্রোপটে যারা
বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট প্রতিনিধি নির্বাচিত হন,
তাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য অনেক বেশি। প্রার্থীদের অনেকেই দেশ-বিদেশে
সুপ্রতিষ্ঠিত, সুপরিচিত। লাখ লাখ
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনরা আরো সুপরিচিত এবং নিজ নিজ েেত্র সুপ্রতিষ্ঠিত
ব্যবসায়, বাণিজ্য, শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি, রাজনীতি, শিকতা, সাংবাদিকতাসহ বিভিন্ন অঙ্গনে।
নির্বাচিত সিনেট প্রতিনিধিরা ইচ্ছা করলেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপ, প্রাক্তন এবং সরকারের সহযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়ন
ও অগ্রগতিতে বিরাট ভূমিকা ও অবদান রাখতে পারেন; যা বিদেশের
নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ঘটে থাকে এবং নানা ধরনের যৌথ ও পরিকল্পিতভাবে সমন্বিত
কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে। এসব দিক বিচার করেই সিনেট প্রতিনিধিকে ভোট দেয়া
উচিত। আগেই বলেছি, সব প্রার্থীর মধ্যে অধিকতর
যোগ্য ও সৎ প্রার্থীকেই বেছে নিতে হবে। এ জন্য যারা দলীয় পরিচয় ও সঙ্কীর্ণতার
ঊর্ধ্বে থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে কাজ করার জন্য সম ও আগ্রহীÑ কেবল তাদেরকেই সত্যিকার অর্থে নির্বাচিত করা উচিত। বিশ্ববিদ্যালয়ে
ছাত্র সংসদ ডাকসু আছে। দীর্ঘকাল ধরে (১৯৮২-২০১৩) এই ছাত্র সংসদের নির্বাচন হয় না।
এই স্থবিরতা ছাত্ররাজনীতিকে ভয়ঙ্কর করে তুলেছে। এতে জাতীয়ভাবে তিকর প্রভাবও
পড়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন ও অগ্রগতির েেত্র,
বিশেষ করে পরিবেশ ও ছাত্ররাজনীতির সুস্থতা ও বিকাশের জন্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়ন ও অগ্রগতির অন্যতম সহায়ক শক্তির
জন্যও ডাকসু নির্বাচন অত্যন্ত জরুরি। ছাত্ররাজনীতিকে সুস্থ ও স্বাভাবিক করতে এর
কোনো বিকল্প নেই। অথচ যাঁরা সিনেট প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত আছেন কিংবা
নির্বাচিত হবেনÑ তাদের কোনো মাথাব্যথা নেই এসব
বিষয়ে। তবে কেন এই প্রতিনিধি নির্বাচন? কেনই বা এত
আয়োজন! শিার্থী-শিক-কর্মচারীদের আবাসিক সমস্যা,
যাতায়াত সমস্যা, গবেষণা সমস্যা, সাহিত্য-সংস্কৃতি-ক্রীড়া সমস্যা বর্ণনাতীত। তবুও কেন দীর্ঘকাল ধরে
এসবের সমাধানের বস্তুনিষ্ঠ প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেই। এসব েেত্র উপাচার্য ও প্রশাসন
অসহায় কেন? তবুও আমরা যারা প্রাক্তন, নিরাশ হতে চাই না। এগিয়ে যাবোই।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
আগস্ট
(95)
- সংসদের এই অধিবেশনেই নির্দলীয় সরকার বিল পাস করতে হ...
- ব্যতিক্রমী রাজনীতি, নেতৃত্ব এবং জনসম্পৃক্ততা
- সাংবিধানিক সরকার বনাম তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- স্বাধীনতার ভাবনা, একটি সাক্ষাৎকার ও কিছু কথা
- ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতিই জাতীয় ঐক্যের পথে প্রধান বাধা
- শেষ সময়ের ‘হরিলুট’
- তেঁতুল হুজুর, বেতেঁতুল ঠাকুর এবং আমাদের ঐশীমণি
- এ ধরনের প্রচারে জনমনে কোনো প্রভাব পড়ে না
- আওয়ামী লীগের ক্ষমতার দাপটে গণতন্ত্র অবরুদ্ধ
- আরে ও উজান গাঙের নাইয়া
- শেষ সময়ের দৌরাত্ম্য
- সিনেট নির্বাচন : যোগ্যপ্রার্থীকে ভোট দিন
- একচুলও না নড়ার নেপথ্যে ২১টি কারণ
- নিজেদের প্রগতির পথে নিজেরাই বাধা
- রাজনীতি কী এবং কেন
- বাংলাদেশের বিদ্যমান অবস্থা জাতিসংঘের মধ্যস্থতা ও ক...
- ঐশীর বদলে যাওয়া প্রসঙ্গে-
- আমরা কি অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশের মতো?
- সংলাপের আহ্বান গণআকাঙ্ক্ষারই
- জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব
- দশম সংসদ : নির্বাচন হবে তো?
- আইনের দৃষ্টিতে পুলিশের ক্ষমতা ও প্রয়োগ
- ঝোলেঝালে ইলিশ আর পিঁয়াজের গল্প
- মানবাধিকার ও রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন
- দোষ কার ঐশীর? বাবা-মায়ের? নাকি সমাজ ও রাষ্ট্রের?
- বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটে চীনা রাষ্ট্রদূত এবং ড...
- গণতন্ত্রহীন গণতন্ত্র,গন্তব্য কোথায়?
- আইনের শৃঙ্খলা বেআইনি প্রবেশ
- ঐশী ও তার বন্ধুরা যেন তৈরি না হয়
- সময় খুব কম : প্রধানমন্ত্রীকে দ্রুত সিদ্ধান্ত পাল্...
- ১৬ ডিসেম্বর থেকে ১৫ আগস্ট
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা (গতকালের পর)
- শিয়াল ধরা পলিটিক্স
- অবশেষে বিলবোর্ড নাটকের যবনিকাপাত
- রাজনৈতিক বিবেচনায় মামলা প্রত্যাহার প্রসঙ্গে
- মেয়াদ শেষে ক্ষমতায় থাকার সুযোগ নেই
- আমার যেমন বেণী তেমনি রবে চুল ভেজাবো না!!
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা- তারেক রহমান
- জনস্বার্থে পুলিশের ব্যবহার
- বাতিঘর নিজেই এখন আলোহীন
- একটি পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী
- আবারও সরকারি দলের মামলা প্রত্যাহারের তোড়জোড়
- ঐশীর অধঃপাতে আমিও দায়ী
- বিলবোর্ড দখলের কেলেঙ্কারি
- ঐশী সমাজের জন্য এক বড় প্রশ্ন
- প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন ও কিছু কথা
- কিল অ্যান্ড রুল!
- দ্রব্যমূল্য : সরকারের সাফল্য কোথায়?
- মিসরের ঘটনাবলি ও বাংলাদেশ
- আদিল এখন সরকারের গলায় কাঁটা
- অধিকারের কণ্ঠরোধ : দুনিয়া জুড়ে ধিক্কার ইসলামী জন...
- বিলবোর্ডে উন্নয়ন মহড়া ও নগদ লাভ
- সুশাসনের নাম ক্ষমতার দাপট!
- মিসরে গণহত্যা এবং গভীর রাজনৈতিক সংকট
- শেখ হাসিনা সরকারের শাসন আমল ও দুঃশাসন
- বাকশাল থেকে ডিজিটাল ও গণতন্ত্রের আবাবিল পাখি
- তত্ত্বাবধায়ক বনাম নির্বাচনকালীন সরকার ভাবনা
- ত্রাসের পরিণতি, বলপ্রয়োগের পরিণাম এবং সমঝোতার সুফল
- সরকারের সাফল্য সম্বন্ধে বিকল্প বিলবোর্ড
- সরকারের সীমাহীন দুর্নীতি ও ব্যর্থতা বনাম মেকি বিলব...
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার! 2
- বিষাক্ত এই রাজনীতি কি দূর হবার নয়
- তত্ত্বাবধায়কের দাবি জোরদার
- ‘অধিকার’ সম্পাদকের গ্রেফতার ও সরকারের যুক্তি প্রসঙ্গে
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার!
- কেউ ফিরেও তাকায় না
- অধিকার এবং প্রোপাগান্ডা
- বিরোধী গণ বিক্ষোভের সাঁড়াশি অভিযান প্রস্তুতি
- উন্নয়নের বিলবোর্ড আত্মহননের আলামত!
- স্থানীয় নির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- সালিসের তালগাছ ছাড়তে হবে
- জয়কে দিয়ে জয় হবে না
- যে কারণে এ অস্থিরতা
- দলবাজির রাজনীতি পরিহার করতে হবে
- ভারত নেয় দেয় না কিছু
- বাঙালি মুসলমানের ঈদ
- এত কিছু করেও তারা দিশেহারা
- দলের নিবন্ধন বাতিল ও রাষ্ট্রে বহুমত চর্চা
- রানা প্লাজার কান্না
- নির্বাচন নাকি গণতন্ত্র?
- নিবন্ধন বাতিল করে দেয়া আদালতের রায় ও জামায়াতের ...
- এসব কী করে ছাত্রদের কাজ হয়?
- খুন নাশকতা ও পুলিশ
- বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের বৈদেশিক নীতি
- নির্বাচনের আগে দেশে আরো রক্ত ঝরবে?
- বিভক্ত রায়ে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল : কয়েকটি প্...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নয়
- আমরা মাইনর, আপনি মেজর
- একদিকে দিল্লিতে ব্যর্থতা এবং অন্যদিকে প্রধানমন্ত্র...
- আগামী নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা বাড়ছে
- গডফাদারকে হত্যাকারীর লাইভ টেলিকাস্ট
- সাংবাদিক ও সংবাদমাধ্যমের ওপর নির্যাতন
- দেশতো কারো তালুক নয়
- ষোল কোটি মানুষকে অসম্মান করবেন না
- রাজনীতির দৌড়
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন