ক্ষমতাসীন দলের সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি সাংবাদিক পিটিয়েছেন। এ নিয়ে বেশ বাদ-প্রতিবাদ চলছে। মামলা হয়েছে। রনি এখন জেলখানায়। তবে রনির বিষয়টি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে, তা সময়ই বলে দেবে। এ দিকে দিগন্ত টিভি বন্ধ। একই দিনে বন্ধ হলো ইসলামিক টিভি। তার অনেক আগে চ্যানেল ওয়ান। বন্ধ হলো আমার দেশ পত্রিকা। এসব গণমাধ্যম বন্ধ করে দেয়া হয়েছে রাজনৈতিক কারণে। দিগন্ত টিভি বন্ধ হওয়ার প্রায় এক সপ্তাহ পর সেগুনবাগিচায় একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার রুমে বসা ছিলাম। তিনি আমার পরিচিত ১৯৯৩ সাল থেকে। তিনি পিএকে দিয়ে কোম্পানি ফাইলের তালিকা করছিলেন। তখন দেখলাম, দিগন্ত মিডিয়ার নাম আছে। দিগন্ত বন্ধ করা প্রসঙ্গে কথা তুললাম। তিনি প্রভাবশালী মন্ত্রীর ভাগ্নে, আরেক প্রভাবশালী মন্ত্রী তার কথা খুবই গুরুত্বের সাথে শোনেন। ওই মন্ত্রীর দুর্দিনে তিনি সবার আগে গিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী তাকে ব্যক্তিগতভাবে জানেন। বললাম, দিগন্ত টিভি কী দোষ করল যে সরকার বন্ধ করে দিলো? তখন তিনি বললেন, ‘অনেক প্রশ্নের উত্তর আছে; তবে ইচ্ছা করলেই দেয়া যায় না। তবে এইটুকু জেনে রাখো, এটা সরকারের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। ইচ্ছা করলেই এটা নিয়ে কথা বলতে পারি না।’ চ্যানেল ওয়ান যেদিন বন্ধ ঘোষণা করা হলো, তার আগের রাতে টিঅ্যান্ডটি মন্ত্রণালয়ের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা ফোন করেন। বললেন, ভাই একটা দুঃসংবাদ আছে। কাল দুপুরে মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনেই এটা জানানো হবে। তা হচ্ছে, চ্যানেল ওয়ান বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে।’ কিন্তু চ্যানেল ওয়ান যে কারণ দেখিয়ে বন্ধ করা হলো সেটাই কি আসল কারণ? আমার জানা মতে, সেটিও রাজনৈতিক ব্যাপার। আমাদের দেশে রাজনৈতিক কারণে সংবাদপত্র বা গণমাধ্যম বন্ধ করে দেয়া হয়। আবার অনেক সময় রাজনৈতিক কারণেই সাংবাদিকেরা নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। এ দেশে সাংবাদিক নির্যাতন একটি নিয়মিত বিষয় হয়ে দেখা দিয়েছে। পত্রিকার সম্পাদককে রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন করা হয়। এমনটি হয়তো বাংলাদেশে প্রথম। যতটুকু জানা যায়, আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের ওপর যে নির্যাতন হয়েছে, এখনো যে মানসিক নির্যাতন ছলছে, তাতে তিনি কোনো দিন সোজা হয়ে চলতে পারবেন বলে মনে হয় না। গোলাম মাওলা রনি শেষ পর্যন্ত কতটুকু সুবিধা করতে বা লড়াইয়ে টিকে থাকতে পারবেন, তা অনিশ্চিত। সালমান এফ রহমান না হয়ে যদি শুধু সাংবাদিকদের মধ্যে বিষয়টি সীমিত থাকত, তাহলে পরিস্থিতি ভিন্ন হতো। রনি এর আগেও সাংবাদিকদের ওপর হাত তুলেছেন বলে এখন খবর প্রকাশিত হচ্ছে। কিন্তু আগে তো রনির বিরুদ্ধে কেউ এতটা সোচ্চার হয়নি। এখানে নিশ্চয়ই অন্য কিছু ফ্যাক্টর। নিজে প্রত্যক্ষ নির্যাতনের শিকার না হলেও পরোক্ষভাবে হয়েছি। তবে প্রতিকার পাইনি। সাগর-রুনি খুন হলো, এক বছর পার হয়ে গেছে। সাংবাদিক সমাজ আন্দোলন করে এখন কান্ত। সাগর-রুনি খুন হওয়ার মাসখানেক পর জাতীয় প্রেস কাবের সামনে সমাবেশ চলছিল। যখন সেদিকে যাচ্ছিলাম তখন দেখা হয় এক ব্যক্তির সাথে। তিনি রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ একটি গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তা। তিনি বললেন, ‘সমাবেশের দিকে যাচ্ছেন? গিয়ে লাভ কী? বিচার পাবেন না।’ এখন বুঝতে পারছি, তার কথাই সত্য। সাগর-রুনির হত্যার নেপথ্যে এমন কী শক্তি আছে যার কারণে নির্মম হত্যাকাণ্ডের বিচার হচ্ছে না? কত সাংবাদিকই তো হত্যা আর নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন, কয়টার বিচার হয়? তবে বিচার হতো, যদি সাংবাদিকসমাজ ঐক্যবদ্ধ থাকতেন। বাংলাদেশে এখন হাজারো সাংবাদিক। শত শত পত্রিকা, ২৪-২৫টির মতো বেসরকারি টিভি চ্যানেল। তার পরও কেন সাংবাদিক সমাজের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন নেই? কিছু দিন আগে একটি নাটকীয় ঘটনা দেখলাম। দিগন্ত টিভিসহ যেসব চ্যানেল এবং যেসব পত্রিকা বন্ধ, সেগুলো চালু করার দাবি এবং সাংবাদিক নির্যাতনের প্রতিবাদ জানিয়ে দেশের শীর্ষস্থানীয় দৈনিকগুলোর সম্পাদকেরা একটি বিবৃতি দিলেন। তার পরপরই আরেকটি বিবৃতি দেখা গেল দুই-একটি পত্রিকায়; সম্ভবত ২৫ জন ‘সম্পাদকে’র একটি বিবৃতি। এতে যেসব পত্রিকার নাম বা সম্পাদকের নাম দেখলাম, তাদের নামই বা ক’জন জানেন? আমার জানা মতে, এসব পত্রিকা রাজধানীর ফকিরাপুল থেকে ২০০ টাকা দিয়ে ৫০ বা ১০০ কপি ছাপানো হয়। ৫০ কপি পত্রিকার সম্পাদক দেশের শীর্ষস্থানীয় সম্পাদক বা বিশিষ্ট সাংবাদিকদের বিবৃতির পাল্টা বিবৃতি দেয়ার সাহস পেলেন কী করে? উত্তরটি খুবই সহজ। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী ওই বিশিষ্ট সাংবাদিক ও সম্পাদকদের বিবৃতির পর বলেছিলেন, ‘তারা না বুঝে বিবৃতি দিয়েছেন।’ যারা সাংবাদিকতা করতে করতে চুল পাকিয়ে ফেললেন, যাদেরকে এ দেশের কৃতী সন্তান বলে সাধারণ মানুষ মনে করেন; তারা ‘না বুঝে’ বিবৃতি দিয়েছেনÑ এটাও আমাদের বিশ্বাস করতে হবে? ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে বাবা-ভাই হারিয়ে কষ্টের মধ্যেই বড় হতে লাগলাম। বিএ শেষ করলাম। তার আগেই সাবেক ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক অজয় কর খোকনের বাবা বেনু ভূষণ কর আমাকে একদিন ডেকে এনে বললেন, ‘আর সব ছাইড়া কাজ করো।’ এ কথা বলার দুই দিন পর তিনিই আমাকে চিনিকলে চাকরি দিলেন। তিনি ছিলেন কিশোরগঞ্জের কালিয়াচাপড়া চিনিকলের শ্রমিক লীগ নেতা এবং সিবিএ’র সাধারণ সম্পাদক। আর তার নেতা ছিলেন বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো: আবদুল হামিদ। ছোটবেলা থেকেই ইচ্ছা ছিল সাংবাদিক হবো। ঢাকার কয়েকটি দৈনিক পত্রিকার কিশোরগঞ্জ সংবাদদাতা ছিলাম। চ্যানেল ওয়ান বন্ধ হয়েছে অনেক দিন হলো। দিগন্ত আর ইসলামিক টিভিও বেশ কিছু দিন আগে বন্ধ হয়েছে। আমার দেশ বন্ধ। মনে হচ্ছে, বর্তমান সরকারের মেয়াদে আর চালু হওয়ার সম্ভাবনা নেই। যেহেতু রাজনৈতিক কারণে বন্ধ করা হয়েছে, আবার চালু হলে রাজনৈতিক বিবেচনায়ই হতে পারে। তবে বর্তমান সরকারের শেষ সময় এসে যে অবস্থা, তাতে আশা করার মতো কিছু নেই। বাংলাদেশে সংবাদপত্র, সংবাদমাধ্যম বা সাংবাদিকদের ওপর জুলুম-নির্যাতন নতুন কিছু নয়। বিশেষ করে স্বাধীনতার পর থেকেই এই অবস্থা চলে আসছে। যারা ক্ষমতায় থেকে সংবাদমাধ্যম বা সাংবাদিকদের ওপর জুলুম-নির্যাতন চালান তাদের অনেকে রাজনীতিবিদ। তাদের বড় নেতানেত্রী হওয়ার পেছনে সংবাদমাধ্যমের বা সাংবাদিকদের অবদান সবচেয়ে বেশি। এর পরও ক্ষমতায় গিয়ে নির্যাতন চালানো হয়। জনমানুষের অধিকার আদায়ে সংবাদমাধ্যম আর সাংবাদিকসমাজ সব সময় অপরিসীম ভূমিকা পালন করে আসছে। মিডিয়া আর সাংবাদিকেরা জাতির ক্রান্তিকালে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছেন। কিন্তু ক্ষমতাসীনদের কাছে সংবাদমাধ্যম আর সাংবাদিকেরাই যেন প্রতিপক্ষ হয়ে দেখা দেয়। তাদের ব্যর্থতার কথা সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হোক, তাদের ভুলত্রুটি সংবাদমাধ্যমে তুলে ধরা হোক, তা যেন সহ্যই করতে পারেন না। বাংলাদেশে সাংবাদিক ও সংবাদমাধ্যমের ওপর জুলুম-নির্যাতনের মাত্রা বেড়েই চলেছে। অবিলম্বে এর লাগাম টেনে ধরা প্রয়োজন। ক্ষমতাসীনদের হাতেই নির্যাতন বেশি হচ্ছে। সাংবাদিক সমাজ আজ দ্বিধাবিভক্ত। এটা শুধু বাংলাদেশেই কি না, সেটা জানা নেই। রাজনৈতিক দলের বিভক্তির মতো সাংবাদিকসমাজ বিভক্ত হবেন কেন? এটা কি গণতান্ত্রিক দেশে হওয়া উচিত? দৃঢ়তার সাথে বলতে পারি, যদি বাংলাদেশে সাংবাদিকসমাজ ঐক্যবদ্ধ থাকত, তাহলে কোনো সংবাদমাধ্যম বন্ধ করার আগে সরকার অনেক ভেবে দেখত।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
আগস্ট
(95)
- সংসদের এই অধিবেশনেই নির্দলীয় সরকার বিল পাস করতে হ...
- ব্যতিক্রমী রাজনীতি, নেতৃত্ব এবং জনসম্পৃক্ততা
- সাংবিধানিক সরকার বনাম তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- স্বাধীনতার ভাবনা, একটি সাক্ষাৎকার ও কিছু কথা
- ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতিই জাতীয় ঐক্যের পথে প্রধান বাধা
- শেষ সময়ের ‘হরিলুট’
- তেঁতুল হুজুর, বেতেঁতুল ঠাকুর এবং আমাদের ঐশীমণি
- এ ধরনের প্রচারে জনমনে কোনো প্রভাব পড়ে না
- আওয়ামী লীগের ক্ষমতার দাপটে গণতন্ত্র অবরুদ্ধ
- আরে ও উজান গাঙের নাইয়া
- শেষ সময়ের দৌরাত্ম্য
- সিনেট নির্বাচন : যোগ্যপ্রার্থীকে ভোট দিন
- একচুলও না নড়ার নেপথ্যে ২১টি কারণ
- নিজেদের প্রগতির পথে নিজেরাই বাধা
- রাজনীতি কী এবং কেন
- বাংলাদেশের বিদ্যমান অবস্থা জাতিসংঘের মধ্যস্থতা ও ক...
- ঐশীর বদলে যাওয়া প্রসঙ্গে-
- আমরা কি অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশের মতো?
- সংলাপের আহ্বান গণআকাঙ্ক্ষারই
- জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব
- দশম সংসদ : নির্বাচন হবে তো?
- আইনের দৃষ্টিতে পুলিশের ক্ষমতা ও প্রয়োগ
- ঝোলেঝালে ইলিশ আর পিঁয়াজের গল্প
- মানবাধিকার ও রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন
- দোষ কার ঐশীর? বাবা-মায়ের? নাকি সমাজ ও রাষ্ট্রের?
- বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটে চীনা রাষ্ট্রদূত এবং ড...
- গণতন্ত্রহীন গণতন্ত্র,গন্তব্য কোথায়?
- আইনের শৃঙ্খলা বেআইনি প্রবেশ
- ঐশী ও তার বন্ধুরা যেন তৈরি না হয়
- সময় খুব কম : প্রধানমন্ত্রীকে দ্রুত সিদ্ধান্ত পাল্...
- ১৬ ডিসেম্বর থেকে ১৫ আগস্ট
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা (গতকালের পর)
- শিয়াল ধরা পলিটিক্স
- অবশেষে বিলবোর্ড নাটকের যবনিকাপাত
- রাজনৈতিক বিবেচনায় মামলা প্রত্যাহার প্রসঙ্গে
- মেয়াদ শেষে ক্ষমতায় থাকার সুযোগ নেই
- আমার যেমন বেণী তেমনি রবে চুল ভেজাবো না!!
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা- তারেক রহমান
- জনস্বার্থে পুলিশের ব্যবহার
- বাতিঘর নিজেই এখন আলোহীন
- একটি পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী
- আবারও সরকারি দলের মামলা প্রত্যাহারের তোড়জোড়
- ঐশীর অধঃপাতে আমিও দায়ী
- বিলবোর্ড দখলের কেলেঙ্কারি
- ঐশী সমাজের জন্য এক বড় প্রশ্ন
- প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন ও কিছু কথা
- কিল অ্যান্ড রুল!
- দ্রব্যমূল্য : সরকারের সাফল্য কোথায়?
- মিসরের ঘটনাবলি ও বাংলাদেশ
- আদিল এখন সরকারের গলায় কাঁটা
- অধিকারের কণ্ঠরোধ : দুনিয়া জুড়ে ধিক্কার ইসলামী জন...
- বিলবোর্ডে উন্নয়ন মহড়া ও নগদ লাভ
- সুশাসনের নাম ক্ষমতার দাপট!
- মিসরে গণহত্যা এবং গভীর রাজনৈতিক সংকট
- শেখ হাসিনা সরকারের শাসন আমল ও দুঃশাসন
- বাকশাল থেকে ডিজিটাল ও গণতন্ত্রের আবাবিল পাখি
- তত্ত্বাবধায়ক বনাম নির্বাচনকালীন সরকার ভাবনা
- ত্রাসের পরিণতি, বলপ্রয়োগের পরিণাম এবং সমঝোতার সুফল
- সরকারের সাফল্য সম্বন্ধে বিকল্প বিলবোর্ড
- সরকারের সীমাহীন দুর্নীতি ও ব্যর্থতা বনাম মেকি বিলব...
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার! 2
- বিষাক্ত এই রাজনীতি কি দূর হবার নয়
- তত্ত্বাবধায়কের দাবি জোরদার
- ‘অধিকার’ সম্পাদকের গ্রেফতার ও সরকারের যুক্তি প্রসঙ্গে
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার!
- কেউ ফিরেও তাকায় না
- অধিকার এবং প্রোপাগান্ডা
- বিরোধী গণ বিক্ষোভের সাঁড়াশি অভিযান প্রস্তুতি
- উন্নয়নের বিলবোর্ড আত্মহননের আলামত!
- স্থানীয় নির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- সালিসের তালগাছ ছাড়তে হবে
- জয়কে দিয়ে জয় হবে না
- যে কারণে এ অস্থিরতা
- দলবাজির রাজনীতি পরিহার করতে হবে
- ভারত নেয় দেয় না কিছু
- বাঙালি মুসলমানের ঈদ
- এত কিছু করেও তারা দিশেহারা
- দলের নিবন্ধন বাতিল ও রাষ্ট্রে বহুমত চর্চা
- রানা প্লাজার কান্না
- নির্বাচন নাকি গণতন্ত্র?
- নিবন্ধন বাতিল করে দেয়া আদালতের রায় ও জামায়াতের ...
- এসব কী করে ছাত্রদের কাজ হয়?
- খুন নাশকতা ও পুলিশ
- বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের বৈদেশিক নীতি
- নির্বাচনের আগে দেশে আরো রক্ত ঝরবে?
- বিভক্ত রায়ে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল : কয়েকটি প্...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নয়
- আমরা মাইনর, আপনি মেজর
- একদিকে দিল্লিতে ব্যর্থতা এবং অন্যদিকে প্রধানমন্ত্র...
- আগামী নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা বাড়ছে
- গডফাদারকে হত্যাকারীর লাইভ টেলিকাস্ট
- সাংবাদিক ও সংবাদমাধ্যমের ওপর নির্যাতন
- দেশতো কারো তালুক নয়
- ষোল কোটি মানুষকে অসম্মান করবেন না
- রাজনীতির দৌড়
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন