সময় এসেছে আইনিপ্রক্রিয়াকে
ঢেলে সাজিয়ে যুগোপযোগী করার। আইনের বুলি আওড়ে আর আইনের লেবাস পরে যারা তলেতলে
অপরাধ করে চলেছে, তাদের হাত থেকে নিষ্কৃতি
পাওয়া খুবই কঠিন। প্রচলিত কয়েকটি পদ্ধতি ও রীতি বাংলাদেশের আইনি ব্যবস্থাকে
ধোঁয়াটে করে তুলেছে। যে কাউকে যখন-তখন সন্দেহ করে গ্রেফতার, রিমান্ডে নেয়, পুলিশ হেফাজতে
নির্যাতন-মৃত্যু, ক্রসফায়ার, অতিরিক্ত ক্ষমতা দেয়া নিরাপত্তাবাহিনীকে পরাক্রমশালী করে তুলেছে।
তাদের অনৈতিক ও অমানবিক কর্মকাণ্ড জনগণ মানতে বাধ্য এবং মনগড়া সুবিধাপ্রসূত তথ্য
গুনতে বাধ্য। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশের কথা বলে নিজেকে চাঙ্গা করে তুলি; কিন্তু এতে সনাতন অনুপযোগী আইনি ধারা পরিবর্তন হয়নি, সুরক্ষিত মানবাধিকারসম্পন্ন সমৃদ্ধিশালী দেশগুলোর মতো নিয়ন্ত্রিত
কার্যকর আইনি ধারা যুক্ত হয়নি। এরা হাতে প্রযুক্তি পেয়ে এর অপব্যবহার করছে। এর
আগে আমরা ভিকারুননিসার পরিমলসহ কয়েকজন শিক্ষকের অনৈতিক আচরণের কথা জেনেছি; কিন্তু তাদের বিচার উল্লেখযোগ্য হারে হয়নি; তাহলে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটত না। আতঙ্কের বিষয়টি হচ্ছে
মেয়েশিশু ও তরুণীদের চরিত্রের পবিত্রতা বজায়ে রেখে, পরিচ্ছন্ন শিক্ষাঙ্গনে অধ্যবসায় করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। এক দিকে
শিক্ষকদের অনৈতিক হাতছানি আর প্রযুক্তির বন্দিশালা,
ক্রমান্বয়ে শিক্ষার্থীদের অপ্রত্যাশিত অবস্থায় অনিচ্ছায়ই যেতে
বাধ্য করছে। কোনো ধর্মেই শরীর ও মনের যথেচ্ছ ব্যবহার সমর্থন করে না। শিক্ষক উপাধি
ধারণ করে যে মান্নান শতাধিক তরুণী-কিশোরীর শ্লীলতাহানি করে তাদের ভবিষ্যৎ কলঙ্কময়
করেছে, তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত; যাতে দেশবাসী প্রশান্তি পায়। এ ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর একটি
বক্তৃতার অংশবিশেষ মনে পড়ে যায়, তিনি সব সময়
এটিই বোঝাতে চান যে, ক্ষমতার পটপরিবর্তন হলে নারী
উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হবে, নারীরা প্রশাসনিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক সব অংশীদারিত্বের
থেকে গুটিয়ে চার দেয়ালে বন্দী হয়ে থাকতে হবে। বাংলাদেশ প্রগতিশীল না হলেও
পৃথিবীর গতি থেমে নেই। যেখানে মুসলিমপ্রধান দেশের নারীরা আজ শালীন পোশাক পরে প্লেন
চালান, আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় অংশ নেন, প্রশাসনিক সব ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছেন; সেখানে আর কোনো অপশক্তিই নারীকল্যাণে বাদ সাধতে পারবে না। সে
কারণেই এ হাস্যকর শিশুসুলভ উক্তিটি তিনি কেন করেন,
বোধগম্য নয়। বাংলাদেশের নারীরা অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে সচেতন।
এটি সময়ের দাবি বললেও চলে; কিন্তু বাংলাদেশের আইন যদি
নারীদের প্রতি আরো সচেতন ও সংবেদনশীল হতো, তবে শিশু ও
নারী নির্যাতনের মাত্রা অনেক কমে যেত। তবে ইসলামি অনুশাসন মেনে চলাদের বিরুদ্ধে
যেভাবে কোমর বেঁধে সরকার লেগেছে, সাধারণ জনগণ
তার যথাযর্থতা খুঁজে পান না। এরা বলছেন, হেফাজতের কর্মী-সমর্থক
অপকর্মের সাথে জড়িত। এখন আবার ইসলামি পোশাকটিকেও বিতর্কিত করার জন্য মিল্কির
হত্যাকারী তারেক পাজামা-পাঞ্জাবি পরে টুপি মাথায় দিয়ে প্রকাশ্যে হত্যাকাণ্ডটি
চালিয়েছে। সিসি ক্যামেরার বদৌলতে মিল্কি হত্যার দায়ভার থেকে জামায়াতে ইসলামীর
নেতারা রক্ষা পেয়েছেন। উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানো পরিকল্পনা ভেস্তে গেছে।
শেষ পর্যন্ত গণজাগরণ মঞ্চের দাবি অনুযায়ী জামায়াতে ইসলামী দলের নিবন্ধন বাতিল
করা হয়েছে। আদালতের মাথায় বন্দুক রেখে গুলি করলে উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করা যায়
ঠিকই; কিন্তু সাধারণ জনগণের মনে স্থান করা যায় না। বিগত
হরতালে খলিলুর রহমান নামে একজন শিবির নেতাকে পুলিশ অত্যন্ত কাছে থেকে গুলি করে
হত্যা করেছে। রাস্তায় তার রক্তে ভেজা কোঁকড়ানো নিথর দেহটি মানুষের মানবীয়
অনুভূতিকে জাগ্রত করেছে। অজানা-অচেনা ওই মানব সন্তানটির জন্য গড়িয়ে পড়েছে কয়েক
ফোঁটা অশ্রু। এ দেশে মানুষের জীবনের দাম নেই তা আরেকবার প্রমাণ হয়েছে। ধিক সেই
পুলিশ কর্মকর্তাকে, যিনি মাটিতে পড়ে যাওয়া
ছেলেটিকে অতি কাছ থেকে মাথায় গুলি করে হত্যা করেছে। বিনা অপরাধে তাকে রক্তাক্ত
করে মানবজীবনের সবচেয়ে কলঙ্কময় অধ্যায়ের সূচনা করেছেন। জামায়াতে ইসলামীর
নিবন্ধন বাতিল ঘোষণা করল রোজার মধ্যে। সেই মুহূর্তে সংশ্লিষ্ট নেতাকর্মীদের ১৩, ১৪ তারিখে হরতাল দিয়ে প্রতিবাদ করা ছাড়া কোনো গতান্তর ছিল না।
দেশের সরকারই সবচেয়ে বেশি অবিবেচক আর কূটকৌশলী। আগেই বলেছি, কৌশল করে সাময়িক জয়ের আনন্দ উপভোগ করা যায়; কিন্তু মানুষের অন্তরে শ্রদ্ধাশীল হয়ে দীর্ঘস্থায়ী হওয়া যায়
না। বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের জন্য এটিই দুর্ভাগ্যের বিষয়, ক্ষমতার স্বাদ একবার পেলে, সেটিকে আঁকড়ে
ধরে থাকতে চায় অনন্তকাল। অথচ ক্ষমতার পালাবদল গণতন্ত্রেরই অবকাঠামোকে সুদৃঢ় করে।
রাজনৈতিক ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়, এ বিষয় সর্বদা
মাথায় রাখলে দুর্নীতি ও অনৈতিক কার্যকলাপ কমত। বাংলাদেশের পুলিশকে মানবীয়
গুণাবলির প্রসারের জন্য নিবিড় প্রশিক্ষণ প্রয়োজন আছে। গত কয়েক বছর বাংলাদেশে
প্রতিটি জিনিসের দাম বেড়েছে; কিন্তু কমেছে
শুধু মানুষের জীবনের মূল্য। শুরু করেছিলাম পুলিশের রিমান্ডের ভয়াবহতা সম্পর্কে
কিছু লিখতে। এখানে সাম্প্রতিক কয়েকটি বিষয়ই এসে গেছে। সন্দেহের বশে ধরে নিয়ে
রিমান্ডের নির্যাতন এ দেশের মানবাধিকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে বিশ্বের দরবারে। যদিও ‘অধিকার’-এর সম্পাদককে রিমান্ডে নেয়ার
সুযোগ আদালত তাদের দেয়নি। তবে একজন সোচ্চার মানবাধিকার কর্মীকে জেলহাজতে পাঠিয়ে
সরকারের শেষ সময়ে পতনের গতিকে ত্বরান্বিত করেছে। যদিও ২০০৩ সালের ৭ এপ্রিল একটি
রায় ঘোষিত হয় যে, কাউকে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার করা
হলে তাৎক্ষণিকভাবে গ্রেফতারের কারণ লিপিবদ্ধ করতে হবে। অবিলম্বে আটক ব্যক্তির
আত্মীয় বা কাছের কোনো ব্যক্তিকে গ্রেফতারের বিষয়টি অবহিত করতে হবে।
জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির আইনজীবী বা পরিচিত কারো উপস্থিতিতে
করতে হবে। অথচ হাইকোর্টের এ নির্দেশনা কোনো বাহিনীই মানছে না। নিজেদের সভ্য জাতি
হিসেবে পরিচিত করতে চাইলে অসভ্য-বর্বর, অমানুষিক, অনৈতিক কার্যকলাপকে চিরদিনের জন্য বন্ধ করতে হবে। হাইকোর্টের সব
রায়ই মানব, তবে নিজেদের সুবিধামতো; তা তো হয় না। দেশের জনসংখ্যা যতই বাড়–ক তাই বলে কোনো সরকারকে এমন ক্ষমতা দেয়া হয়নি যাতে তারা যত্রতত্র
অসহায় মানুষের লাশ ফেলে রাখবে।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
আগস্ট
(95)
- সংসদের এই অধিবেশনেই নির্দলীয় সরকার বিল পাস করতে হ...
- ব্যতিক্রমী রাজনীতি, নেতৃত্ব এবং জনসম্পৃক্ততা
- সাংবিধানিক সরকার বনাম তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- স্বাধীনতার ভাবনা, একটি সাক্ষাৎকার ও কিছু কথা
- ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতিই জাতীয় ঐক্যের পথে প্রধান বাধা
- শেষ সময়ের ‘হরিলুট’
- তেঁতুল হুজুর, বেতেঁতুল ঠাকুর এবং আমাদের ঐশীমণি
- এ ধরনের প্রচারে জনমনে কোনো প্রভাব পড়ে না
- আওয়ামী লীগের ক্ষমতার দাপটে গণতন্ত্র অবরুদ্ধ
- আরে ও উজান গাঙের নাইয়া
- শেষ সময়ের দৌরাত্ম্য
- সিনেট নির্বাচন : যোগ্যপ্রার্থীকে ভোট দিন
- একচুলও না নড়ার নেপথ্যে ২১টি কারণ
- নিজেদের প্রগতির পথে নিজেরাই বাধা
- রাজনীতি কী এবং কেন
- বাংলাদেশের বিদ্যমান অবস্থা জাতিসংঘের মধ্যস্থতা ও ক...
- ঐশীর বদলে যাওয়া প্রসঙ্গে-
- আমরা কি অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশের মতো?
- সংলাপের আহ্বান গণআকাঙ্ক্ষারই
- জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব
- দশম সংসদ : নির্বাচন হবে তো?
- আইনের দৃষ্টিতে পুলিশের ক্ষমতা ও প্রয়োগ
- ঝোলেঝালে ইলিশ আর পিঁয়াজের গল্প
- মানবাধিকার ও রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন
- দোষ কার ঐশীর? বাবা-মায়ের? নাকি সমাজ ও রাষ্ট্রের?
- বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটে চীনা রাষ্ট্রদূত এবং ড...
- গণতন্ত্রহীন গণতন্ত্র,গন্তব্য কোথায়?
- আইনের শৃঙ্খলা বেআইনি প্রবেশ
- ঐশী ও তার বন্ধুরা যেন তৈরি না হয়
- সময় খুব কম : প্রধানমন্ত্রীকে দ্রুত সিদ্ধান্ত পাল্...
- ১৬ ডিসেম্বর থেকে ১৫ আগস্ট
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা (গতকালের পর)
- শিয়াল ধরা পলিটিক্স
- অবশেষে বিলবোর্ড নাটকের যবনিকাপাত
- রাজনৈতিক বিবেচনায় মামলা প্রত্যাহার প্রসঙ্গে
- মেয়াদ শেষে ক্ষমতায় থাকার সুযোগ নেই
- আমার যেমন বেণী তেমনি রবে চুল ভেজাবো না!!
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা- তারেক রহমান
- জনস্বার্থে পুলিশের ব্যবহার
- বাতিঘর নিজেই এখন আলোহীন
- একটি পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী
- আবারও সরকারি দলের মামলা প্রত্যাহারের তোড়জোড়
- ঐশীর অধঃপাতে আমিও দায়ী
- বিলবোর্ড দখলের কেলেঙ্কারি
- ঐশী সমাজের জন্য এক বড় প্রশ্ন
- প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন ও কিছু কথা
- কিল অ্যান্ড রুল!
- দ্রব্যমূল্য : সরকারের সাফল্য কোথায়?
- মিসরের ঘটনাবলি ও বাংলাদেশ
- আদিল এখন সরকারের গলায় কাঁটা
- অধিকারের কণ্ঠরোধ : দুনিয়া জুড়ে ধিক্কার ইসলামী জন...
- বিলবোর্ডে উন্নয়ন মহড়া ও নগদ লাভ
- সুশাসনের নাম ক্ষমতার দাপট!
- মিসরে গণহত্যা এবং গভীর রাজনৈতিক সংকট
- শেখ হাসিনা সরকারের শাসন আমল ও দুঃশাসন
- বাকশাল থেকে ডিজিটাল ও গণতন্ত্রের আবাবিল পাখি
- তত্ত্বাবধায়ক বনাম নির্বাচনকালীন সরকার ভাবনা
- ত্রাসের পরিণতি, বলপ্রয়োগের পরিণাম এবং সমঝোতার সুফল
- সরকারের সাফল্য সম্বন্ধে বিকল্প বিলবোর্ড
- সরকারের সীমাহীন দুর্নীতি ও ব্যর্থতা বনাম মেকি বিলব...
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার! 2
- বিষাক্ত এই রাজনীতি কি দূর হবার নয়
- তত্ত্বাবধায়কের দাবি জোরদার
- ‘অধিকার’ সম্পাদকের গ্রেফতার ও সরকারের যুক্তি প্রসঙ্গে
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার!
- কেউ ফিরেও তাকায় না
- অধিকার এবং প্রোপাগান্ডা
- বিরোধী গণ বিক্ষোভের সাঁড়াশি অভিযান প্রস্তুতি
- উন্নয়নের বিলবোর্ড আত্মহননের আলামত!
- স্থানীয় নির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- সালিসের তালগাছ ছাড়তে হবে
- জয়কে দিয়ে জয় হবে না
- যে কারণে এ অস্থিরতা
- দলবাজির রাজনীতি পরিহার করতে হবে
- ভারত নেয় দেয় না কিছু
- বাঙালি মুসলমানের ঈদ
- এত কিছু করেও তারা দিশেহারা
- দলের নিবন্ধন বাতিল ও রাষ্ট্রে বহুমত চর্চা
- রানা প্লাজার কান্না
- নির্বাচন নাকি গণতন্ত্র?
- নিবন্ধন বাতিল করে দেয়া আদালতের রায় ও জামায়াতের ...
- এসব কী করে ছাত্রদের কাজ হয়?
- খুন নাশকতা ও পুলিশ
- বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের বৈদেশিক নীতি
- নির্বাচনের আগে দেশে আরো রক্ত ঝরবে?
- বিভক্ত রায়ে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল : কয়েকটি প্...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নয়
- আমরা মাইনর, আপনি মেজর
- একদিকে দিল্লিতে ব্যর্থতা এবং অন্যদিকে প্রধানমন্ত্র...
- আগামী নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা বাড়ছে
- গডফাদারকে হত্যাকারীর লাইভ টেলিকাস্ট
- সাংবাদিক ও সংবাদমাধ্যমের ওপর নির্যাতন
- দেশতো কারো তালুক নয়
- ষোল কোটি মানুষকে অসম্মান করবেন না
- রাজনীতির দৌড়
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন