দক্ষিন-পূর্ব
এশিয়া তুলনামূলক একটি শান্তিপূর্ণ অঞ্চল, যার জন্য এ
অঞ্চলের উন্নয়ন-অগ্রগতি আশাব্যঞ্জক। বিশেষ করে গণচীন ও ভারতের অর্থনীতি দ্রুত
বিস্তার লাভ করছে, যা পশ্চিমা বিশ্বের
মাথাব্যথার কারণ। তা ছাড়া মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, মিয়ানমার, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নেপাল ও শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক
অগ্রগতিও আশাপ্রদ। বিশ্বের খ্যাতনামা পত্রিকা ও সাময়িকীর ভাষ্য মতে এবং
বিশ্লেষকদের বিশ্লেষণে, আগামী এক দশকে বিশ্ব অর্থনীতির
মূল কেন্দ্রস্থল হবে দণি-পূর্ব এশিয়া। এর সাথে রাজনৈতিক স্ট্র্যাটেজিরও পরিবর্তন
ঘটবে। বিশ্ব নেতৃত্বের নিয়ন্ত্রণ চলে আসবে দণি-পূর্ব এশিয়ায়। এর একটা আলামত
অবশ্য এরই মধ্যে পরিলতি হচ্ছে। ইউরোপ-আমেরিকার অর্থনীতি দিন দিন নিচের দিকে নামছে, তারা তাদের আধিপত্য ও আভিজাত্য নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করছে। তথাকথিত
সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ চালাতে গিয়ে আমেরিকা তথা পশ্চিমা বিশ্ব ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন
ডলার ব্যয় করছে। ফলে তাদের ব্যাংক-বীমা, আর্থিক
প্রতিষ্ঠান ও জেনারেল মোটরসের মতো কোম্পানি ও খ্যাতনামা বড় বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে। দফায় দফায় বিপুল পরিমাণ আর্থিক সাহায্য দিয়ে এবং হাজার
হাজার শ্রমিক ছাঁটাই করেও এগুলোকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হচ্ছে না। বেকারত্ব ভয়াবহ
আকার ধারণ করেছে। আমেরিকার বড় শহরগুলোয় জমি ও ফ্যাটের দাম অর্ধেকে নেমে এসেছে।
এই অবস্থায় কিছু দিন আগে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা মার্কিন প্রতিনিধি
পরিষদে এক বক্তৃতায় বলেন, নীতি-কৌশলে পরিবর্তন না আনলে; অর্থনৈতিক েেত্র আমেরিকাকে তৃতীয় বিশ্বের ভাগ্য বরণ করতে হতে পারে, চুরমার হয়ে যেতে পারে আমেরিকানদের অহঙ্কার ও আভিজাত্য।
প্রেসিডেন্ট ওবামার এ বক্তৃতা বিশ্লেষণ করলে এই দাঁড়ায় যে, পশ্চিমারা বিশ্বে অর্থনৈতিক শক্তি হিসাবে টিকে থাকার সামর্থ্য
হারাচ্ছে। তাছাড়া চীনকে ঘিরে বিশ্ব রাজনীতিতে নতুন মেরুকরণকে মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্র দেখছে নেতিবাচক দৃষ্টিতে। এর ফলে দুনিয়ায় আমেরিকার প্রভাব কমে আসবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। এসব জটিল রাজনৈতিক বিষয় মাথায় রেখে দণি-পূর্ব
এশিয়াকে অশান্ত করার একটা প্রক্রিয়া চলমান আছে দীর্ঘ দিন ধরে। এর অংশ হিসেবে
মিয়ানমারে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধানোর চেষ্টা চলছে জোরেশোরে; এর জন্য সেখানে তৈরি করা হয়েছে রোহিঙ্গা ইস্যু, এই ইস্যু নিয়ে মিয়ানমারে এখন অশান্ত ও অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি চলছে।
সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় ধ্বংস হচ্ছে সম্পদ, ঘটছে অসংখ্য
প্রাণহানি। অন্য দিকে পরিকল্পনা চলছে বাংলাদেশে একটা গৃহযুদ্ধ বাধানোরও।
যুদ্ধাপরাধের বিচার ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলÑ
এই পরিকল্পনারই একটি অংশ বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করেন। চীনের
সাথে মিয়ানমারের রয়েছে বিশাল সীমান্ত। আর বাংলাদেশের তিন দিকজুড়ে রয়েছে ভারতের
সীমান্ত। এই দু’টি দেশই এখন রয়েছে
পশ্চিমাদের বিশেষ নজরে এবং এ দু’টি দেশই
বর্তমানে গৃহযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে। মিয়ানমারে গৃহযুদ্ধ বাধলে, চীনের রাজনীতি ও অর্থনীতিতে মারাত্মক প্রভাব পড়বেÑ এতে কোনো সন্দেহ নেই। চীনের উত্থানকে রুখতে এর চেয়ে সহজ আর কোনো
পথ নেই। পান্তরে বাংলাদেশে গৃহযুদ্ধ বাধলে ভারত ভীষণভাবে আক্রান্ত হবে। ভারতের
অর্থনীতিতে অবধারিত ধস নামবে; বাংলাদেশে
তাদের কয়েক শ’ কোটি ডলারের পণ্য বিক্রি অনিশ্চিত
হয়ে পড়বে, ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে দেখা
দিবে অস্থিরতা। বাংলাদেশের রাজনীতিতে আগের অনেক বিতর্কের অবসান হয়েছিল। মোটামুটি
সব মৌলিক বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতৈক্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল; কিন্তু বর্তমান সরকারের আমলে দু’টি বড় ধরনের
বিভেদ রেখা তৈরি হয়েছে বাংলাদেশের রাজনীতিতে। দু’টি বিভেদই
অত্যন্ত ভয়াবহ। একটি যুদ্ধাপরাধের বিচার, অন্যটি
নির্দলীয় কেয়ারটেকার সরকার বাতিল। এই দু’টি বিষয়ে
বাংলাদেশের রাজনীতি এখন টালমাটাল। রক্ত ঝরছে প্রতিনিয়ত, মরছে সাধারণ মানুষ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য। ধ্বংস হচ্ছে সম্পদ।
সমাজে বিভেদ-বিভক্তি প্রকট আকার ধারণ করছে। ঘরে ঘরে,
ভাইয়ে ভইয়ের মধ্যে সৃষ্টি হচ্ছে হিংসা-প্রতিহিংসা, যা একটা গৃহযুদ্ধ বাধার পূর্বাভাস। বাংলাদেশের আগামী জাতীয় সংসদ
নির্বাচন আর মাত্র কয়েক মাস বাকি। যুদ্ধাপরাধের বিচারও টেনে নির্বাচন পর্যন্ত
নিয়ে আসা হয়েছে, যা পরিকল্পিতই বলা যায়। এ দু’টি বিষয় মুখোমুখি অবস্থানের কারণে আগামী জাতীয় নির্বাচন বানচাল
হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। একদিকে নির্বাচন না হলে একটি বৃহৎ রাজনৈতিক শক্তি এর
বিরুদ্ধে অবস্থান নেবে, অন্য দিকে যুদ্ধাপরাধের রায়
কার্যকর শুরু হলে আরেকটি রাজনৈতিক শক্তি সংুব্ধ হয়ে রাজপথে নামবে। সব মিলিয়ে এক
ভয়াবহ পরিস্থির সৃষ্টি হবে বাংলাদেশে, যা
চূড়ান্তপর্যায়ে গৃহযুদ্ধের রূপ নিতে পারে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করেন।
তাতে যে আগুন বাংলাদেশে লাগবে, সে আগুনে শুধু
বাংলাদেশই পুড়বে না; পাশের দেশকেও পোড়াবে, সর্বোপরি এ আগুন সমগ্র দণি-পূর্ব এশিয়াকে অস্থিতিশীল করবেÑ এতে কোনো সন্দেহ নেই।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
আগস্ট
(95)
- সংসদের এই অধিবেশনেই নির্দলীয় সরকার বিল পাস করতে হ...
- ব্যতিক্রমী রাজনীতি, নেতৃত্ব এবং জনসম্পৃক্ততা
- সাংবিধানিক সরকার বনাম তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- স্বাধীনতার ভাবনা, একটি সাক্ষাৎকার ও কিছু কথা
- ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতিই জাতীয় ঐক্যের পথে প্রধান বাধা
- শেষ সময়ের ‘হরিলুট’
- তেঁতুল হুজুর, বেতেঁতুল ঠাকুর এবং আমাদের ঐশীমণি
- এ ধরনের প্রচারে জনমনে কোনো প্রভাব পড়ে না
- আওয়ামী লীগের ক্ষমতার দাপটে গণতন্ত্র অবরুদ্ধ
- আরে ও উজান গাঙের নাইয়া
- শেষ সময়ের দৌরাত্ম্য
- সিনেট নির্বাচন : যোগ্যপ্রার্থীকে ভোট দিন
- একচুলও না নড়ার নেপথ্যে ২১টি কারণ
- নিজেদের প্রগতির পথে নিজেরাই বাধা
- রাজনীতি কী এবং কেন
- বাংলাদেশের বিদ্যমান অবস্থা জাতিসংঘের মধ্যস্থতা ও ক...
- ঐশীর বদলে যাওয়া প্রসঙ্গে-
- আমরা কি অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশের মতো?
- সংলাপের আহ্বান গণআকাঙ্ক্ষারই
- জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব
- দশম সংসদ : নির্বাচন হবে তো?
- আইনের দৃষ্টিতে পুলিশের ক্ষমতা ও প্রয়োগ
- ঝোলেঝালে ইলিশ আর পিঁয়াজের গল্প
- মানবাধিকার ও রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন
- দোষ কার ঐশীর? বাবা-মায়ের? নাকি সমাজ ও রাষ্ট্রের?
- বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটে চীনা রাষ্ট্রদূত এবং ড...
- গণতন্ত্রহীন গণতন্ত্র,গন্তব্য কোথায়?
- আইনের শৃঙ্খলা বেআইনি প্রবেশ
- ঐশী ও তার বন্ধুরা যেন তৈরি না হয়
- সময় খুব কম : প্রধানমন্ত্রীকে দ্রুত সিদ্ধান্ত পাল্...
- ১৬ ডিসেম্বর থেকে ১৫ আগস্ট
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা (গতকালের পর)
- শিয়াল ধরা পলিটিক্স
- অবশেষে বিলবোর্ড নাটকের যবনিকাপাত
- রাজনৈতিক বিবেচনায় মামলা প্রত্যাহার প্রসঙ্গে
- মেয়াদ শেষে ক্ষমতায় থাকার সুযোগ নেই
- আমার যেমন বেণী তেমনি রবে চুল ভেজাবো না!!
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা- তারেক রহমান
- জনস্বার্থে পুলিশের ব্যবহার
- বাতিঘর নিজেই এখন আলোহীন
- একটি পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী
- আবারও সরকারি দলের মামলা প্রত্যাহারের তোড়জোড়
- ঐশীর অধঃপাতে আমিও দায়ী
- বিলবোর্ড দখলের কেলেঙ্কারি
- ঐশী সমাজের জন্য এক বড় প্রশ্ন
- প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন ও কিছু কথা
- কিল অ্যান্ড রুল!
- দ্রব্যমূল্য : সরকারের সাফল্য কোথায়?
- মিসরের ঘটনাবলি ও বাংলাদেশ
- আদিল এখন সরকারের গলায় কাঁটা
- অধিকারের কণ্ঠরোধ : দুনিয়া জুড়ে ধিক্কার ইসলামী জন...
- বিলবোর্ডে উন্নয়ন মহড়া ও নগদ লাভ
- সুশাসনের নাম ক্ষমতার দাপট!
- মিসরে গণহত্যা এবং গভীর রাজনৈতিক সংকট
- শেখ হাসিনা সরকারের শাসন আমল ও দুঃশাসন
- বাকশাল থেকে ডিজিটাল ও গণতন্ত্রের আবাবিল পাখি
- তত্ত্বাবধায়ক বনাম নির্বাচনকালীন সরকার ভাবনা
- ত্রাসের পরিণতি, বলপ্রয়োগের পরিণাম এবং সমঝোতার সুফল
- সরকারের সাফল্য সম্বন্ধে বিকল্প বিলবোর্ড
- সরকারের সীমাহীন দুর্নীতি ও ব্যর্থতা বনাম মেকি বিলব...
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার! 2
- বিষাক্ত এই রাজনীতি কি দূর হবার নয়
- তত্ত্বাবধায়কের দাবি জোরদার
- ‘অধিকার’ সম্পাদকের গ্রেফতার ও সরকারের যুক্তি প্রসঙ্গে
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার!
- কেউ ফিরেও তাকায় না
- অধিকার এবং প্রোপাগান্ডা
- বিরোধী গণ বিক্ষোভের সাঁড়াশি অভিযান প্রস্তুতি
- উন্নয়নের বিলবোর্ড আত্মহননের আলামত!
- স্থানীয় নির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- সালিসের তালগাছ ছাড়তে হবে
- জয়কে দিয়ে জয় হবে না
- যে কারণে এ অস্থিরতা
- দলবাজির রাজনীতি পরিহার করতে হবে
- ভারত নেয় দেয় না কিছু
- বাঙালি মুসলমানের ঈদ
- এত কিছু করেও তারা দিশেহারা
- দলের নিবন্ধন বাতিল ও রাষ্ট্রে বহুমত চর্চা
- রানা প্লাজার কান্না
- নির্বাচন নাকি গণতন্ত্র?
- নিবন্ধন বাতিল করে দেয়া আদালতের রায় ও জামায়াতের ...
- এসব কী করে ছাত্রদের কাজ হয়?
- খুন নাশকতা ও পুলিশ
- বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের বৈদেশিক নীতি
- নির্বাচনের আগে দেশে আরো রক্ত ঝরবে?
- বিভক্ত রায়ে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল : কয়েকটি প্...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নয়
- আমরা মাইনর, আপনি মেজর
- একদিকে দিল্লিতে ব্যর্থতা এবং অন্যদিকে প্রধানমন্ত্র...
- আগামী নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা বাড়ছে
- গডফাদারকে হত্যাকারীর লাইভ টেলিকাস্ট
- সাংবাদিক ও সংবাদমাধ্যমের ওপর নির্যাতন
- দেশতো কারো তালুক নয়
- ষোল কোটি মানুষকে অসম্মান করবেন না
- রাজনীতির দৌড়
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন