খুনে ব্যবহৃত পিস্তল কি বৈধ ছিল? পিস্তলের লাইসেন্সই বা কার নামে? ফোনের অপর প্রান্তের সেই ‘মহামান্য’ গডফাদারই বা কে? দেশবাসী জানতে পারবে কি এসব প্রশ্নের জবাব? যুবলীগের ঢাকা মহানগর দেিণর এক নম্বর সাংগঠনিক সম্পাদক রিয়াজুল হক খান ওরফে মিল্কির নৃশংস হত্যাকাণ্ডকে ঘিরেই এসব প্রশ্ন। গত ২৯ জুলাই রাতে গুলশান শপার্স ওয়ার্ল্ডের সামনে যুবলীগ নেতা মিল্কিকে অনেক লোকের সামনে গুলি করে হত্যা করেন যুবলীগেরই আরেক নেতা এইচ এম জাহিদ সিদ্দিকী তারেক। এ ঘটনায় ৩০ জুলাই রাতে মিল্কির ভাই মেজর রাশেদুল হক খান গুলশান থানায় ১১ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। মামলার প্রধান আসামি তারেকও যুবলীগের ঢাকা মহানগর দেিণরই যুগ্ম সম্পাদক। অর্থাৎ খুনি তারেক ও নিহত মিল্কি শুধু একই রাজনৈতিক দলের নেতাই নন, তারা একই শাখায় কাজ করতেন। বিপণিকেন্দ্রের গোপন সিসিটিভি ক্যামেরায় ধারণ করা দৃশ্য দেখে তারেকসহ কয়েকজনকে গ্রেফতার করে র্যাব। পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে জানা যায়, মাত্র ১৪ সেকেন্ডে একেবারে কাছে থেকে পরপর কয়েক রাউন্ড গুলি করে মিল্কিকে নির্মমভাবে হত্যাকারী তারেক ছিল মিল্কির অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বাল্যবন্ধু। মতিঝিল কলোনিতে একই সাথে বেড়ে ওঠা। বছরখানেক আগেও তারা একই সাথে রাজনীতি করেছেন, ঠিকাদারি করেছেন। বছর দেড়েক আগে ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিলে কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন মিল্কি। এ নিয়ে মতিঝিলের আওয়ামী লীগের এক নেতার সাথে তার দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া কমিটিতে পছন্দের লোক নেয়া না নেয়া, বাড্ডা এলাকার নিয়ন্ত্রণসহ বিভিন্ন বিষয়ে দলের কয়েকজন নেতার সাথে মনোমালিন্য সৃষ্টি হয় মিল্কির। ধীরে ধীরে তা চরম আকার ধারণ করে। এ ছাড়া মিল্কির এক অপছন্দের লোক বাড্ডা যুবলীগের ওয়ার্ড কমিটিতে স্থান পায়। এতে মিল্কি বিরোধিতা করায় ওই নেতাও তার ওপর প্তি ছিলেন। এভাবে এক দিকে তার বিশাল শত্র“প গড়ে ওঠে, অন্য দিকে ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণ ও আন্ডারওয়ার্ল্ডের আধিপত্য বিস্তার কেন্দ্র করে তারেকের সাথে দূরত্ব সৃষ্টি হয় মিল্কির। শেষ পর্যন্ত নিজেদের দ্বন্দ্বেরই বলি হতে হলো মিল্কিকে। কিন্তু এভাবে মোবাইলে বর্ণনা দিতে দিতে এমন ঠাণ্ডামাথায় খুন এর আগে কেউ দেখেছেন কি না তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহের অবকাশ রয়েছে। দেশের মানুষ এই নারকীয় হত্যাযজ্ঞকে কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না। তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে বিষয়টি উপলব্ধি করতেও যেন সচেতন পাঠকের এক মুহূর্ত দেরি হয়নি। বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকের অনলাইনে পাঠকের মন্তব্য দেখলেই বোঝা যায়। উদাহরণস্বরূপ পাঠকের কিছু মন্তব্য এখানে হুবহু তুলে ধরা হলো : ‘আমরা কিন্তু একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ল করছি না। তারেক খুন করার সময় তার মোবাইল ফোনে গডফাদারকে গুলি ও চিৎকার শোনাচ্ছে। অন্য পাশের ব্যক্তি কী পরিমাণ মতাধর হলে গুলি করার সময় তার (খুনির) একটা হাত ব্যস্ত রাখতে হয় ফোন ধরে রাখতে তা কি কেউ চিন্তা করেছেন?... তারেক ঠাণ্ডামাথায় গুলি করতে করতে লাইভ ব্রডকাস্ট করে বসের মনোরঞ্জনও করছিল। আমাদের জানতে হবে তারেক কাকে শোনাচ্ছিল? ওই বিকৃত মানসিকতার গুলি আর রিয়াজের (মিল্কির) আর্তনাদ শ্রবণকারী হচ্ছে আমাদের সমাজের আসল ঘুণ পোকা। এমপি পদমর্যাদার নিচে হওয়ার তো প্রশ্নই ওঠে না। মন্ত্রীও হতে পারে। আসুন সবাই মিলে একটাই দাবি তুলি, ওই ঘুণ পোকার নাম প্রকাশ করা হোক।’ ‘আমরা এই গডফাদারের চেহারা দেখতে চাই। আজই, এখনি। মোবাইল অপারেটরদের সুবাদে এটা জানা এখন ওয়ান টুর ব্যাপার। আশা করি ওই শয়তানের মুখোশ অচিরেই উন্মোচিত হবে ও তার শয়তানি শক্তি ধ্বংস হবে।’ পত্রিকার খবরে আরো প্রকাশ, ‘যুবলীগের এক দাপুটে নেতার সাথে কথা হচ্ছিল তারেকের। অতি সম্প্রতি ওই নেতা শীর্ষ সারির এক নেতায় পরিণত হয়েছেন এবং এখন তিনি ব্যাপক আলোচনায়। একটি সূত্র জানিয়েছে, বিষয়টি র্যাব ও পুলিশের কাছে স্পষ্ট। কিন্তু তারা বিষয়টি প্রকাশ করছে না।’ এ দিকে ৩১ জুলাই রাত সাড়ে ১০টার দিকে প্রধান আসামি তারেক ও শাহ আলমকে উত্তরা থেকে গুলশান থানায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। এ সময় খিলতে এলাকায় আসামিদের ছিনিয়ে নিতে সন্ত্রাসীরা র্যাবকে ল করে গুলি চালায়। র্যাবও পাল্টা গুলি চালায়। এতে তারেকসহ দুইজন নিহত হয়। গডফাদারকে ধরাছোঁয়ার বাইরে রাখতেই এই ক্রসফায়ারের ঘটনা কি না অনেক পাঠকেরই এমন প্রশ্নও রয়েছে। তবে, আরো কিছু দিন গেলেই হয়তো আসল ঘটনা পরিষ্কার হবে। পবিত্র রমজান মাসে সাদা পাঞ্জাবি ও মাথায় টুপি পরে খুন করার মধ্য দিয়ে হত্যাকারীদের ভিন্ন কোনো রাজনৈতিক ফায়দা লোটার পরিকল্পনা ছিল কি না তা নিয়েও সচেতন পাঠকের রয়েছে গভীর সন্দেহ। আবারো কয়েকজন পাঠকের মন্তব্যের মধ্য দিয়েই বিষয়টি পরিষ্কার করা যাক : ‘নিজের নাক কেটে অপরের যাত্রা ভঙ্গ আওয়ামী লীগের পুরনো অভ্যাস। জামায়াতকে ফাঁসাতেই হাইকমান্ডের নির্দেশেই পাঞ্জাবি টুপি পরা সন্ত্রাসী কর্তৃক এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। বেরসিক সিসিটিভি মাঝখানে সব গোমর ফাঁস করে দিলো।’ ‘এভাবেই সাদা পাঞ্জাবি পরে ছাত্রলীগ, যুবলীগ শাপলা চত্বরে আলেম-ওলামাদের হত্যা করেছিল। আজ ছবিটি দেখে তা বিশ্বাস করতে হচ্ছে।’ ‘এভাবে প্রকাশ্যে হত্যা করা যুবলীগের পুরাতন বৈশিষ্ট্য। কিন্তু হেফাজতের পোশাক পরে কেন? সিসিটিভি ক্যামেরা না থাকলে এতণে হয়তো হেফাজতের দুই ডজন নেতাকে গ্রেফতার করা হতো।’ ‘এ হত্যাকারীর পাঞ্জাবি টুপি পরার রহস্য কী? আওয়ামী বুদ্ধি প্রয়োগ করে সে হয়তো বাঁচতে চাইছিল। হায়রে সিসি ক্যামেরা, তুমি না দেখলে আজ হয়তো হানিফ সাহেব বলতেন এ হেফাজত আর জামায়াতের কাজ।’ ‘সিসি ক্যামেরার এ দৃশ্য ধারণ না হলে বা দৃশ্যে দেখা না গেলে এবং যুবলীগ নেতা জাহিদ সিদ্দিকী তারেক গ্রেফতার না হলে সাথে সাথে প্রধানমন্ত্রীসহ আওয়ামী লীগ নেতারা প্রচার করতেন মিল্কি হত্যাকাণ্ডের সাথে মৌলবাদী জড়িত। কারণ ঘাতকদের মাথায় ছিল সাদা টুপি, গায়ে সাদা রঙের পাঞ্জাবি।’ ‘১৪ সেকেন্ডে নৃশংস খুন। মনে হয় এবার বিশ্বরেকর্ড করে ফেলেছে। চলুন আমরা সরকারকে বলি ওদের জন্য ভালো একটা পুরস্কারের ব্যবস্থা করতে। হায়রে আমার সোনার বাংলাদেশ, আর নোংরা রাজনীতি। এরা পশুর চেয়েও অনেক খারাপ আর ভয়ঙ্কর।’ ‘যুবলীগ নিয়ে ভাবনার কিছু নেই। ওরা মারবে, মরবে ও কামড়া-কামড়ি করে যে টিকবে, সে একদিন দলের বড় নেতা হবে। ভোট চাইবে, আমরাও ভোট দেব। তারপর টেলিভিশনের টকশোতে বাজিমাত করে টকশো বিশেষজ্ঞে পরিণত হবে।’ আরেকটি বিষয় পরিষ্কার হওয়া অতীব জরুরি। আর সেটি হলো যে পিস্তল দিয়ে মিল্কিকে নির্মমভাবে হত্যা করে তারেক, সেই পিস্তলটি বৈধ ছিল কি না। বৈধ হলে কার নামে সেটির লাইসেন্স ছিল? আর অবৈধ হলে এমন অবৈধ কী পরিমাণ অস্ত্র এখনো যুবলীগ ও ছাত্রলীগের হাতে রয়েছে? এসব প্রশ্নের উত্তর খোঁজা জরুরি। কারণ প্রতিপকে ঘায়েল করতে সযতেœ ছাত্রলীগ ও যুবলীগের হাতে তুলে দেয়া এসব অস্ত্র শেষ পর্যন্ত নিজেদের কোন্দলেই বেশি ব্যবহৃত হয় কি না, তা নিয়ে এখন নতুন করে সন্দেহ দানা বাঁধতে শুরু করেছে। সব রাজনীতিবিদের বিশেষ করে মতাসীনদের উদ্দেশে একটি অতি সাধারণ গ্রামীণ প্রবাদবাক্য দিয়ে লেখা শেষ করছি, ‘পরের জন্য কুয়ো খুঁড়লে, সেই কুয়োয় নিজেকেই পড়তে হয়
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
আগস্ট
(95)
- সংসদের এই অধিবেশনেই নির্দলীয় সরকার বিল পাস করতে হ...
- ব্যতিক্রমী রাজনীতি, নেতৃত্ব এবং জনসম্পৃক্ততা
- সাংবিধানিক সরকার বনাম তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- স্বাধীনতার ভাবনা, একটি সাক্ষাৎকার ও কিছু কথা
- ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতিই জাতীয় ঐক্যের পথে প্রধান বাধা
- শেষ সময়ের ‘হরিলুট’
- তেঁতুল হুজুর, বেতেঁতুল ঠাকুর এবং আমাদের ঐশীমণি
- এ ধরনের প্রচারে জনমনে কোনো প্রভাব পড়ে না
- আওয়ামী লীগের ক্ষমতার দাপটে গণতন্ত্র অবরুদ্ধ
- আরে ও উজান গাঙের নাইয়া
- শেষ সময়ের দৌরাত্ম্য
- সিনেট নির্বাচন : যোগ্যপ্রার্থীকে ভোট দিন
- একচুলও না নড়ার নেপথ্যে ২১টি কারণ
- নিজেদের প্রগতির পথে নিজেরাই বাধা
- রাজনীতি কী এবং কেন
- বাংলাদেশের বিদ্যমান অবস্থা জাতিসংঘের মধ্যস্থতা ও ক...
- ঐশীর বদলে যাওয়া প্রসঙ্গে-
- আমরা কি অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশের মতো?
- সংলাপের আহ্বান গণআকাঙ্ক্ষারই
- জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব
- দশম সংসদ : নির্বাচন হবে তো?
- আইনের দৃষ্টিতে পুলিশের ক্ষমতা ও প্রয়োগ
- ঝোলেঝালে ইলিশ আর পিঁয়াজের গল্প
- মানবাধিকার ও রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন
- দোষ কার ঐশীর? বাবা-মায়ের? নাকি সমাজ ও রাষ্ট্রের?
- বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটে চীনা রাষ্ট্রদূত এবং ড...
- গণতন্ত্রহীন গণতন্ত্র,গন্তব্য কোথায়?
- আইনের শৃঙ্খলা বেআইনি প্রবেশ
- ঐশী ও তার বন্ধুরা যেন তৈরি না হয়
- সময় খুব কম : প্রধানমন্ত্রীকে দ্রুত সিদ্ধান্ত পাল্...
- ১৬ ডিসেম্বর থেকে ১৫ আগস্ট
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা (গতকালের পর)
- শিয়াল ধরা পলিটিক্স
- অবশেষে বিলবোর্ড নাটকের যবনিকাপাত
- রাজনৈতিক বিবেচনায় মামলা প্রত্যাহার প্রসঙ্গে
- মেয়াদ শেষে ক্ষমতায় থাকার সুযোগ নেই
- আমার যেমন বেণী তেমনি রবে চুল ভেজাবো না!!
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা- তারেক রহমান
- জনস্বার্থে পুলিশের ব্যবহার
- বাতিঘর নিজেই এখন আলোহীন
- একটি পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী
- আবারও সরকারি দলের মামলা প্রত্যাহারের তোড়জোড়
- ঐশীর অধঃপাতে আমিও দায়ী
- বিলবোর্ড দখলের কেলেঙ্কারি
- ঐশী সমাজের জন্য এক বড় প্রশ্ন
- প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন ও কিছু কথা
- কিল অ্যান্ড রুল!
- দ্রব্যমূল্য : সরকারের সাফল্য কোথায়?
- মিসরের ঘটনাবলি ও বাংলাদেশ
- আদিল এখন সরকারের গলায় কাঁটা
- অধিকারের কণ্ঠরোধ : দুনিয়া জুড়ে ধিক্কার ইসলামী জন...
- বিলবোর্ডে উন্নয়ন মহড়া ও নগদ লাভ
- সুশাসনের নাম ক্ষমতার দাপট!
- মিসরে গণহত্যা এবং গভীর রাজনৈতিক সংকট
- শেখ হাসিনা সরকারের শাসন আমল ও দুঃশাসন
- বাকশাল থেকে ডিজিটাল ও গণতন্ত্রের আবাবিল পাখি
- তত্ত্বাবধায়ক বনাম নির্বাচনকালীন সরকার ভাবনা
- ত্রাসের পরিণতি, বলপ্রয়োগের পরিণাম এবং সমঝোতার সুফল
- সরকারের সাফল্য সম্বন্ধে বিকল্প বিলবোর্ড
- সরকারের সীমাহীন দুর্নীতি ও ব্যর্থতা বনাম মেকি বিলব...
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার! 2
- বিষাক্ত এই রাজনীতি কি দূর হবার নয়
- তত্ত্বাবধায়কের দাবি জোরদার
- ‘অধিকার’ সম্পাদকের গ্রেফতার ও সরকারের যুক্তি প্রসঙ্গে
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার!
- কেউ ফিরেও তাকায় না
- অধিকার এবং প্রোপাগান্ডা
- বিরোধী গণ বিক্ষোভের সাঁড়াশি অভিযান প্রস্তুতি
- উন্নয়নের বিলবোর্ড আত্মহননের আলামত!
- স্থানীয় নির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- সালিসের তালগাছ ছাড়তে হবে
- জয়কে দিয়ে জয় হবে না
- যে কারণে এ অস্থিরতা
- দলবাজির রাজনীতি পরিহার করতে হবে
- ভারত নেয় দেয় না কিছু
- বাঙালি মুসলমানের ঈদ
- এত কিছু করেও তারা দিশেহারা
- দলের নিবন্ধন বাতিল ও রাষ্ট্রে বহুমত চর্চা
- রানা প্লাজার কান্না
- নির্বাচন নাকি গণতন্ত্র?
- নিবন্ধন বাতিল করে দেয়া আদালতের রায় ও জামায়াতের ...
- এসব কী করে ছাত্রদের কাজ হয়?
- খুন নাশকতা ও পুলিশ
- বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের বৈদেশিক নীতি
- নির্বাচনের আগে দেশে আরো রক্ত ঝরবে?
- বিভক্ত রায়ে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল : কয়েকটি প্...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নয়
- আমরা মাইনর, আপনি মেজর
- একদিকে দিল্লিতে ব্যর্থতা এবং অন্যদিকে প্রধানমন্ত্র...
- আগামী নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা বাড়ছে
- গডফাদারকে হত্যাকারীর লাইভ টেলিকাস্ট
- সাংবাদিক ও সংবাদমাধ্যমের ওপর নির্যাতন
- দেশতো কারো তালুক নয়
- ষোল কোটি মানুষকে অসম্মান করবেন না
- রাজনীতির দৌড়
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন