একসময়
সাম্রাজ্যবাদীদের নীতি ছিল ‘ডিভাইড অ্যান্ড
রুল’ অর্থাৎ বিভাজন সৃষ্টি করে শাসন কর। যুগে যুগে
সাম্রাজ্যবাদীরা এই নীতিকে ধারণ করে বিভিন্ন জাতির মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টি করে
তাদেরকে শাসন করেছে। তাদের সর্বস্ব লুটেপুটে খেয়েছে। এই নীতি এখনো বলবৎ আছে।
বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক দলের অনৈক্য, ধর্মীয়
গোষ্ঠীর বিভাজন ও বর্ণবৈষ্যম্যের পেছনে সাম্রাজ্যবাদীরা লেগে থাকে সব সময়।
সর্বদাই এরা ফুয়েল দিয়ে বিভিন্ন দেশের জাতিগত ঐক্যে ফাটল ধরানোর কাজে ব্যস্ত
থাকে। মানুষকে শতধা বিভক্ত করার পর শুরু হয় সাম্রাজ্যবাদীদের আসল খেলা। এরা এদের
স্বার্থ উদ্ধারে নেমে পড়ে। এরপর বিভক্ত জনগণকে শাসন ও শোষণ করে তাদের মতো করে। ‘ডিভাইড অ্যান্ড রুল’ নীতির সাথে এখন
আরেকটি নীতিও যুক্ত হয়েছে। সেটি হচ্ছে,‘কিল অ্যান্ড
রুল’ তথা ‘হত্যা করে শাসন
কর’। সাম্রাজ্যবাদীরা গোটা বিশ্বে এখন এই নীতিই হরদম
অনুসরণ করছে। কোনো ধরনের নৈতিকতা, মানবতাবোধ ও
মানবাধিকারকে এরা তোয়াক্কা করছে না। দুঃখের বিষয়,
যারা মানবাধিকার, গণতন্ত্র ও
অসাম্প্রদায়িক বিশ্ব গড়ার কথা মুখে লাউড স্পিকার লাগিয়ে সব সময় বলেন এরাই আবার
বিরোধী মতকে দমন করার জন্য হত্যাযজ্ঞে মেতে ওঠেন অবলীলায়! মিসরের ঘটনাই ধরা যাক।
মিসরের ইতিহাসে সর্বপ্রথম একটি নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকারকে হটিয়ে গত ৩ জুলাই
দেশটির সেনাবাহিনী অবৈধভাবে মতা দখল করে নেয়। জেনারেল আবদুল ফাতাহ আল সিসির
নেতৃত্বে মিসরে ইতোমধ্যে কয়েক দফা গণহত্যা চালানো হয়েছে। ব্রাদারহুডের নেতৃত্বে
দেশটির বেশির ভাগ জনগণ রাস্তায় বিােভে ফেটে পড়লে এরা দফায় দফায় হত্যাযজ্ঞ
চালিয়ে রক্তের বন্যা বইয়ে দেয় সেখানে। ইতোমধ্যে পাঁচ হাজারের অধিক মুরসি সমর্থক
নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। অগণিত মানুষ আহত হয়েছেন। গত ১৪ আগস্ট মিসরের সামরিক
বাহিনী রাজপথে অবস্থানরত শান্তিপূর্ণ জনগণের ওপর যে পৈশাচিকভাবে ক্র্যাকডাউন
চালায় তা এক কথায় জঘন্য। নারী ও শিশুরাও বাদ যায়নি তাদের আক্রমণ থেকে। আল্লাহর
ঘর মসজিদকেও তারা পরোয়া করেনি। রাবা আল আদাবিয়া মসজিদ জ্বালিয়ে দিয়েছে যৌথ
বাহিনী। রাস্তায় মুরসি সমর্থকদের লাশ আগুনে পুড়তে দেখা গেছে। কায়রোর আরেক মসজিদ
থেকে ২৫০ জনের আগুনে পোড়া লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। স্পেনের খ্রিষ্টানেরা যেভাবে
পয়লা এপ্রিল মুসলমানদের মসজিদে জড়ো করে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করেছিল ঠিক সেভাবেই
মিসরীয় যৌথবাহিনী গণতন্ত্র ও শান্তির পরে নারী-পুরুষদের মসজিদে আটক করে আগুনে পুড়িয়ে
হত্যা করেছে! এর চেয়ে জঘন্য দৃশ্য আর কী হতে পারে?
ব্রাদারহুডের নেতা বেলতাগির ১৭ বছরের কিশোরী কন্যাও যুক্ত হয়েছে
লাশের মিছিলে। মুরসির সমর্থকেরা এই হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে গত শুক্রবার জুমা নামাজ
বাদ বিােভ মিছিলের আয়োজন করলে সেখানেও যৌথবাহিনী হামলা চালিয়ে শত শত প্রতিবাদী
জনতাকে হত্যা করে। সভ্যতার চারণভূমি মিসর এখন ভাসছে রক্তের বন্যায়। মিসরের
যৌথবাহিনী ঝাঁপিয়ে পড়ল মুরসি সমর্থকদের ওপর। আর তাতে সায় দিলো গণতন্ত্র ও
মানবাধিকারের ফেরিওয়ালা আমেরিকা। আমেরিকার তো ইসরাইলকে রা করতে হবে। এ কারণে
যেভাবে হোক মিসরকে কব্জায় রাখতে হবে। মুরসির সরকার দিয়ে হয়তো সেই স্বার্থ হাসিল
হবে না। তাই মুরসির সরকারকে উৎখাতে তারা অর্থশক্তি ব্যয় করতে পারে। আমেরিকার এই
ভূমিকা আশ্চর্যের কিছু নয়। কিন্তু সৌদি আরব যে অবস্থান নিয়েছে তাকে আমরা কী বলব? সামরিক ক্যু হওয়ার সাথে সাথে সৌদি সরকার মিসরের অবৈধ সেনা সরকারকে
স্বাগত জানিয়ে কোটি কোটি ডলার অনুদানের ঘোষণা দিয়ে দিয়েছে। মিসরের ইখওয়ানি
ভাইদের ওরা সন্ত্রাসী বলে আখ্যা দিয়ে সন্ত্রাসীদের মোকাবেলায় সেনা সরকারের পাশে
দাঁড়ানোর জন্য আরব রাষ্ট্রগুলোকে আহ্বান জানান। সত্যিই ধিক্কার জানানোর ভাষাও
হারিয়ে ফেলেছি আমরা। হাজার হাজার নিরস্ত্র জনতাকে পাখির মতো গুলি করে যারা মারছে
তারা সন্ত্রাসী নয়; আর যারা নিরীহ কায়দায় বুলেট-বোমার
আঘাতে মারা যাচ্ছেন তারা হয়ে গেলেন সন্ত্রাসী! সত্যিই অবাক হতে হয়। এভাবেই চলছে
গোটা বিশ্ব। সারা দুনিয়া এখন নরকে পরিণত হয়েছে। যেখানেই সত্যের পরে মানুষ
সেখানেই চলছে নির্মম গণহত্যা। সত্যের পে কাউকে দাঁড়াতে দেয়া হবে না। যুগ যুগ ধরে
আরব বিশ্বের লেবাসধারী শাসকেরা হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে টিকেছিল। সাদ্দাম হোসেন লাখ লাখ
গণতন্ত্রকামী জনতাকে হত্যা করেছিলেন। কর্নেল গাদ্দাফিও শাসন করেছিলেন বন্দুকের নল
দিয়ে। হোসনি মোবারক, বেন আলিরাও ওই একই পথে শোষণ
করেছেন জনসাধারণকে। কত মায়ের বুক তারা খালি করেছেন তার কোনো ইয়ত্তা নেই। অবশেষে
এলো আরব বসন্ত। আরব বসন্ত তছনছ করে দিলো জালেমশাহিদের গদিগুলোকে। যুগ যুগ ধরে
জালেম শাসকদের ধারাবাহিক অত্যাচারে এত দিন যারা অতিষ্ঠ ছিল তারা জেগে ওঠে হটিয়ে
দিলো ওদের। গণজোয়ারে ভেসে গেলেন আরবের জালেম শাসকেরা। যাদের পতন হয়নি তাদেরও ভয়
ঢুকে গেল অন্তরে। কখন না আবার মিসর, তিউনিসিয়ার
বাতাস গায়ে লাগে। শুরু হলো ষড়যন্ত্র। নিজেদের গদি টিকিয়ে রাখতে মুসলমানদের
চিরশত্র“ ইহুদিদের সাথে হাত মিলাতেও
ওরা ক্ণ্ঠুাবোধ করল না। গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত একটি সরকারকে হটাতে ওরা তাই
বেছে নিলো গণহত্যার পথ। ‘কিল অ্যান্ড রুল’ এটাই এখন জালেম শাসকদের নীতি। ইরাক,
আফগানিস্তান, মিয়ানমারের
আরাকান, ফিলিস্তিন, কাশ্মির, সিরিয়া এই নীতিতেই ছারখার
হয়ে যাচ্ছে। আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশও এই নীতির বাইরে নেই। এ কথা এখন
নির্দ্বিধায় বলা যায় যে, বিশ্বব্যাপী ইসলামপন্থীরাই
এখন প্রধান টার্গেট। যারাই ইসলামি মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠার কথা বলবেন তাদেরকে যেকোনো
ছুতা-নাতায় খতম করা হবে। ইসলামপন্থীদের হত্যা করলে মানবাধিকার ুণœ হয় না। বরং তাদের খতম করতে পারলে অসাম্প্রদায়িকতা, সেকুলারিজম প্রতিষ্ঠা পায়। ইসলামপন্থীদের গণতান্ত্রিক অধিকার
কেড়ে নিলেও কোনো আপত্তি নেই। কেননা ওরা যে ইসলামপন্থী, ওদের যে গণতান্ত্রিক অধিকার থাকতে নেই! পশ্চিমাদের বিশ্বস্ততা
অর্জনের পথও এই একটি। আর তা হচ্ছে, ইসলাম ও
ইসলামপন্থীদের যত পার খতম কর!
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
আগস্ট
(95)
- সংসদের এই অধিবেশনেই নির্দলীয় সরকার বিল পাস করতে হ...
- ব্যতিক্রমী রাজনীতি, নেতৃত্ব এবং জনসম্পৃক্ততা
- সাংবিধানিক সরকার বনাম তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- স্বাধীনতার ভাবনা, একটি সাক্ষাৎকার ও কিছু কথা
- ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতিই জাতীয় ঐক্যের পথে প্রধান বাধা
- শেষ সময়ের ‘হরিলুট’
- তেঁতুল হুজুর, বেতেঁতুল ঠাকুর এবং আমাদের ঐশীমণি
- এ ধরনের প্রচারে জনমনে কোনো প্রভাব পড়ে না
- আওয়ামী লীগের ক্ষমতার দাপটে গণতন্ত্র অবরুদ্ধ
- আরে ও উজান গাঙের নাইয়া
- শেষ সময়ের দৌরাত্ম্য
- সিনেট নির্বাচন : যোগ্যপ্রার্থীকে ভোট দিন
- একচুলও না নড়ার নেপথ্যে ২১টি কারণ
- নিজেদের প্রগতির পথে নিজেরাই বাধা
- রাজনীতি কী এবং কেন
- বাংলাদেশের বিদ্যমান অবস্থা জাতিসংঘের মধ্যস্থতা ও ক...
- ঐশীর বদলে যাওয়া প্রসঙ্গে-
- আমরা কি অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশের মতো?
- সংলাপের আহ্বান গণআকাঙ্ক্ষারই
- জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব
- দশম সংসদ : নির্বাচন হবে তো?
- আইনের দৃষ্টিতে পুলিশের ক্ষমতা ও প্রয়োগ
- ঝোলেঝালে ইলিশ আর পিঁয়াজের গল্প
- মানবাধিকার ও রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন
- দোষ কার ঐশীর? বাবা-মায়ের? নাকি সমাজ ও রাষ্ট্রের?
- বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটে চীনা রাষ্ট্রদূত এবং ড...
- গণতন্ত্রহীন গণতন্ত্র,গন্তব্য কোথায়?
- আইনের শৃঙ্খলা বেআইনি প্রবেশ
- ঐশী ও তার বন্ধুরা যেন তৈরি না হয়
- সময় খুব কম : প্রধানমন্ত্রীকে দ্রুত সিদ্ধান্ত পাল্...
- ১৬ ডিসেম্বর থেকে ১৫ আগস্ট
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা (গতকালের পর)
- শিয়াল ধরা পলিটিক্স
- অবশেষে বিলবোর্ড নাটকের যবনিকাপাত
- রাজনৈতিক বিবেচনায় মামলা প্রত্যাহার প্রসঙ্গে
- মেয়াদ শেষে ক্ষমতায় থাকার সুযোগ নেই
- আমার যেমন বেণী তেমনি রবে চুল ভেজাবো না!!
- দেশ-মানুষকে নিয়ে আমার কিছু চিন্তা- তারেক রহমান
- জনস্বার্থে পুলিশের ব্যবহার
- বাতিঘর নিজেই এখন আলোহীন
- একটি পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী
- আবারও সরকারি দলের মামলা প্রত্যাহারের তোড়জোড়
- ঐশীর অধঃপাতে আমিও দায়ী
- বিলবোর্ড দখলের কেলেঙ্কারি
- ঐশী সমাজের জন্য এক বড় প্রশ্ন
- প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন ও কিছু কথা
- কিল অ্যান্ড রুল!
- দ্রব্যমূল্য : সরকারের সাফল্য কোথায়?
- মিসরের ঘটনাবলি ও বাংলাদেশ
- আদিল এখন সরকারের গলায় কাঁটা
- অধিকারের কণ্ঠরোধ : দুনিয়া জুড়ে ধিক্কার ইসলামী জন...
- বিলবোর্ডে উন্নয়ন মহড়া ও নগদ লাভ
- সুশাসনের নাম ক্ষমতার দাপট!
- মিসরে গণহত্যা এবং গভীর রাজনৈতিক সংকট
- শেখ হাসিনা সরকারের শাসন আমল ও দুঃশাসন
- বাকশাল থেকে ডিজিটাল ও গণতন্ত্রের আবাবিল পাখি
- তত্ত্বাবধায়ক বনাম নির্বাচনকালীন সরকার ভাবনা
- ত্রাসের পরিণতি, বলপ্রয়োগের পরিণাম এবং সমঝোতার সুফল
- সরকারের সাফল্য সম্বন্ধে বিকল্প বিলবোর্ড
- সরকারের সীমাহীন দুর্নীতি ও ব্যর্থতা বনাম মেকি বিলব...
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার! 2
- বিষাক্ত এই রাজনীতি কি দূর হবার নয়
- তত্ত্বাবধায়কের দাবি জোরদার
- ‘অধিকার’ সম্পাদকের গ্রেফতার ও সরকারের যুক্তি প্রসঙ্গে
- আওয়ামী শিবিরে শুধু হতাশা-অন্ধকার!
- কেউ ফিরেও তাকায় না
- অধিকার এবং প্রোপাগান্ডা
- বিরোধী গণ বিক্ষোভের সাঁড়াশি অভিযান প্রস্তুতি
- উন্নয়নের বিলবোর্ড আত্মহননের আলামত!
- স্থানীয় নির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার
- সালিসের তালগাছ ছাড়তে হবে
- জয়কে দিয়ে জয় হবে না
- যে কারণে এ অস্থিরতা
- দলবাজির রাজনীতি পরিহার করতে হবে
- ভারত নেয় দেয় না কিছু
- বাঙালি মুসলমানের ঈদ
- এত কিছু করেও তারা দিশেহারা
- দলের নিবন্ধন বাতিল ও রাষ্ট্রে বহুমত চর্চা
- রানা প্লাজার কান্না
- নির্বাচন নাকি গণতন্ত্র?
- নিবন্ধন বাতিল করে দেয়া আদালতের রায় ও জামায়াতের ...
- এসব কী করে ছাত্রদের কাজ হয়?
- খুন নাশকতা ও পুলিশ
- বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের বৈদেশিক নীতি
- নির্বাচনের আগে দেশে আরো রক্ত ঝরবে?
- বিভক্ত রায়ে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল : কয়েকটি প্...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নয়
- আমরা মাইনর, আপনি মেজর
- একদিকে দিল্লিতে ব্যর্থতা এবং অন্যদিকে প্রধানমন্ত্র...
- আগামী নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা বাড়ছে
- গডফাদারকে হত্যাকারীর লাইভ টেলিকাস্ট
- সাংবাদিক ও সংবাদমাধ্যমের ওপর নির্যাতন
- দেশতো কারো তালুক নয়
- ষোল কোটি মানুষকে অসম্মান করবেন না
- রাজনীতির দৌড়
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন