আমি প্রথমবার যখন সিঙ্গাপুর হয়ে সিডনি ফিরছিলাম, আমার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের কৌতূহল কাজ করছিল। কারণ ওই দেশটিতে যাওয়ার আগে দেশটি সম্পর্কে ভালো ছাড়া খারাপ কিছু শুনিনি। কোনো এক সময় শুনেছিলাম, সেখানে কারো ঘরে একটি মশা পাওয়া গেলে ৫০ ডলার জরিমানা করা হবে এবং তা প্রয়োগও হয়েছিল। পাবলিক স্পটে চুইংগাম চিবোতে গিয়ে ধরা পড়লেও জরিমানা দিতে হবে। এ আইন বহু বছর ধরে বলবৎ আছে। বিভিন্ন জরিপ অনুযায়ী গত ২৫ বছরে মাত্র একটি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। একই সাথে শুনেছিলাম দেশটির পুলিশ ফোর্সের কথা। ওই দেশের পুলিশেরা নাকি দুনিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেতনভোগী সরকারি কর্মচারী। তাই দেশটির মূল শহরে ঘোরাঘুরি করার সময় সৌন্দর্য দেখার পাশাপাশি মনে মনে দুয়েকজন পুলিশও খোঁজ করছিলাম। ব্যাপারটি আমার কাছে অনেকটাই ছোটবেলায় প্রথম চোর দেখার আগে মনের অবস্থার মতোই মনে হচ্ছিল। শহরের রাস্তায় তাদের কারোই দেখা মিলল না। অবশেষে ফেরার পথে বিমানবন্দরে একজন পুলিশের সাথে দেখা। তাকে জিজ্ঞেস করলাম, তোমাদের দেশের রাস্তাঘাটে সহজে পুলিশ দেখা যায় না, অথচ দেশের সবাই আইনের প্রতি পুরোপুরি শ্রদ্ধাশীল। অর্থাৎ এখানে সবাই আইন বেশ মেনে চলে। এটা কিভাবে সম্ভব? সে উত্তরে বলল, আমরা সব কিছুই অফিসে বসে মনিটর করি। যদি কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেই যায়, আমরা কয়েক মিনিটের মধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছি। কয়েক বছর আগে নিউজিল্যান্ডের সাউথ আইল্যান্ডের বিভিন্ন শহর ঘুরেও ঠিক একই পরিবেশ দেখতে পেলাম। কোথাও কোনো মারামারি, হানাহানি, দুর্ঘটনা বা কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার কথা শুনতে পেলাম না। ট্রাফিক আইন থেকে শুরু করে সব ক্ষেত্রে ছোট-বড় সবাই নিয়মের মধ্যে চলছে। অনেক জায়গায় রাস্তায় অনেক গাড়ি থাকলেও একটি হর্নের শব্দও শুনতে পেলাম না। আজ থেকে এক যুগ আগেও অস্ট্রেলিয়ায় দেখতাম, আইন অমান্য করে অনেক গাড়িচালকই সিটবেল্ট না পরে গাড়ি চালাচ্ছেন। অনেক যাত্রী বিনা টিকিটে ট্রেনে ভ্রমণ করছেন। অনেকে ভ্রমণের সময় সামনের সিটে পা উঠিয়ে ভ্রমণ করছেন। বদ্ধ ট্রেন-স্টেশনে অন্যান্য মানুষের সামনে বা পাশে দাঁড়িয়ে ধূমপান করছেন। আইন থাকা সত্ত্বেও একটা বিশাল জনগোষ্ঠী আইন পুরোপুরি মানত না। ফলে অনেককে মোটা অঙ্কের জরিমানা হজম করতে হতো। বার্ষিক জরিপে যখন ক্রমেই এদের সংখ্যা বেশ প্রকট আকার ধারণ করে, তখনই কর্তৃপ শক্ত হাতে এগুলো দমনে কঠোর হয়। আইনের সঠিক, যথাযথ ও যুগোপযোগী প্রয়োগ করা হলো। এতে সরকারের কিছু ব্যয় হলেও পরিশেষে লাভের পাল্লাই ভারী হয়েছে। যারা অনিয়মের মধ্যে ছিল, তারা নিয়মের মধ্যে ফিরে এসেছিল। টিকিটবিহীন যাত্রীর সংখ্যা কমে যাওয়ায় সরকারের আয় বেড়ে গেছে। গত সাত-আট বছরে সিটবেল্ট না পরা কোনো গাড়িচালক বা যাত্রী আমার চোখে পড়েনি। ট্রেনে আগের মতো কাউকে সিটের ওপর পা উঠিয়েও ভ্রমণ করতে দেখি না। কোনো ট্রেন-স্টেশনে কাউকে ধূমপান করতে দেখা যায় না। মানুষ আইন মেনেছে, আবার অনেককে আইন মানতে বাধ্য করা হয়েছে। ছোট-বড়, ধনী-গরিব, জাতি-ধর্ম, দল-বল, মন্ত্রী-এমপিÑ এদের কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নন। আমার দেখা এ বাস্তব উদাহরণগুলো এটাই প্রমাণ করে, কর্তৃপ যদি সজাগ থাকে এবং মনেপ্রাণে চায়, কোনো কিছুই অসম্ভব নয়। এ বিষয়গুলো শুধু উন্নত বিশ্বেই প্রযোজ্য নয়। দেশের নীতিনির্ধারকেরা মনেপ্রাণে চাইলে এসব কিছু আমাদের বাংলাদেশেও সম্ভব। অনেকেই বাংলাদেশ এবং এর জনসাধারণ নিয়ে দেশ-বিদেশে সবার কাছে কটূক্তি ও মন্তব্য করে থাকেন। তারা তখন ভুলে যান, তারা নিজেরাও এ দেশেরই লোক। বাংলাদেশের মানুষও যে আইন মানতে পারে কিংবা যারা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে নারাজ তাদেরও আইন মানতে বাধ্য করা যেতে পারে; এর বাস্তব প্রমাণ পেয়েছিলাম বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রথম বছরে। যারা তখন দেশে ছিলেন বা বিদেশ থেকে দুই সপ্তাহের জন্য হলেও দেশে গিয়েছিলেন, অন্তত এ কথাটি বুক উঁচু করে বলতে পারবেন যে, ওই সময় দেশে অনেক ক্ষেত্রে পরিস্থিতি ভালো ছিল। হরতাল, চাঁদাবাজি, মামলাবাজি, হামলাবাজি, টেন্ডারবাজি, দুর্নীতি, ইভটিজিং, এসিড নিপে, ধর্ষণ, গুম, অপহরণ প্রভৃতি ঘটনা অনেক কমে গিয়েছিল। বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে consistency-এর, যা মতার বলে এবং সততা, আন্তরিকতা, ধৈর্য ও কাজের প্রতি শ্রদ্ধা-ভক্তির অভাবেই হয়ে থাকে। ঢাকা বিমানবন্দরের সামনে থেকে যখন কোনো ভিআইপির ব্যাগ বা গুরুত্বপূর্ণ কিছু ছিনতাই বা চুরি হয়, তখন ওপর মহলের তাগিদে এক ঘণ্টার মধ্যেই ব্যাগসহ ছিনতাইকারীকে হাতেনাতে ধরা হয়। এর মানে হচ্ছে পুলিশ আগে থেকেই বেশ ভালো করে জানে, কারা এ জাতীয় কাজের সাথে জড়িত। প্রশাসন ও পুলিশ যদি সদিচ্ছায় তাদের দায়িত্ব পালন করত, কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটা দূরের কথা, চোর বা ছিনতাইকারীরা বিমানবন্দরের ত্রিসীমানায় আসার সাহস করত না। অন্য দিকে প্রায় এক যুগ পলিথিনের অপব্যবহার না থাকলেও দেশের মানুষের উল্লেখযোগ্য অংশ এখন আগের মতোই বেশ স্বতঃস্ফূর্তভাবে এগুলো ব্যবহার করে যাচ্ছে। যখন কঠোর আইন প্রয়োগের মাধ্যমে পলিথিনের ব্যবহার ১০০% নিষিদ্ধ ছিল, তখন মানুষের জীবনযাত্রা থেমে যায়নি। এক সময় মানুষ পলিথিন ছাড়াই চলতে অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু কর্তৃপরে দুর্বল ভূমিকায় পলিথিন উৎপাদনকারী থেকে শুরু করে ব্যবহারকারী পর্যন্ত আবার আগের মতোই এগুলোর অপব্যবহার করে আসছে। কয়েক বছর আগে যখন আইনশৃঙ্খলার অনেকটা উন্নতি হয়েছিল, তখন শুনতাম ঘরে-বাইরে মানুষ নিজেদের কিভাবে নিরাপদ ভাবত। কারণ যাদের কারণে মানুষ নিরাপত্তার অভাবে ভুগত, তারা গা-ঢাকা দিয়েছিল, কিংবা তাদের একটা বিশাল অংশ শ্রীঘরে ছিল। নিজেও তা দেখেছি; কিন্তু দুঃখের বিষয়, আমরা এখন আর কেউ গর্ব করে ওই দিনগুলোর কথা বলতে পারি না। যদি ছয় মাসের জন্য দেশের আইনশৃঙ্খলা বা নিরাপত্তা বৃদ্ধি পায়, তাহলে সেটা ছয় বছর বা ছয় যুগের জন্য স্থিতিশীল হলে কি জাতির মর্যাদা বাড়বে না? এটা চাইলে যেকোনো সরকারের আমলেই সম্ভব। একটা সময় পর্যন্ত যখন মানুষ নিয়মের বেড়াজালে আবদ্ধ হবে, তখন দেখা যাবে পরবর্তী প্রজন্ম এগুলো একই নিয়মে অনুসরণ করছে। তখন আর কেউ সুযোগই পাবে না অন্য কারো দোষ দেখিয়ে কোনো ধরনের অজুহাত দাঁড় করানোর। আমাদের দেশের একটা বড় সমস্যা হচ্ছে, নিজে দোষ করে সেটাকে না শুধরিয়ে অন্যের করা দোষের ওপর দিয়ে চালিয়ে বা চাপিয়ে দেয়া। অর্থাৎ নিজে একটা দোষ বা অন্যায় করে বা আইন ভঙ্গ করে হয়তো বললাম, তারা করেছে বা সবাই করে, তাই আমি করলে দোষের কী? অনেক েেত্র এটা সত্যিও বটে। কারণ নিম্নœশ্রেণীর কর্মচারীদের মধ্যে যারা ঘুষ খান, তারা সব সময় বলে বেড়ান, মন্ত্রী-মিনিস্টার বা এমপিরা খেলে আমাদের মতো চুনোপুঁটির দোষ কোথায়? তার মানে, সমস্যাটা ওপর থেকে এসেছে। কারণ বড়রা দোষ করলে ছোটরা সাহস পাবে, এটাই স্বাভাবিক। তা ছাড়া ছোটরাই তো বড়দের অনুসরণ করবে, বড়রা ছোটদের নয়। মোটকথা, অনিয়ম বা দুর্নীতির মূলোৎপাটন করতে হলে ওপরটাই আগে পরিষ্কার করতে হবে। যদি কয়েক বছরের জন্য আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা যেত, তাহলে পরবর্তী প্রজন্ম এর ফলাফল পুরোপুরি ভোগ করতে পারত এবং তাদের দিয়ে আর অনিয়ম হতো না। এটা সম্ভব, কারণ দেশ-বিদেশে এখনো অনেক সাহসী ও সৎ লোক আছেন, যারা সত্যিকারভাবেই দেশের মঙ্গল চান এবং দেশকে প্রাণের চেয়েও বেশি ভালোবাসেন। এ বিশ্বাসের ওপর ভর করেই প্রবাসে থেকেও বাংলাদেশকে এক সুখী ও সমৃদ্ধিশালী রাষ্ট্র হিসেবে দেখার আশায় ব্যাকুল হয়ে আছি।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
জুলাই
(113)
- পরিবহনে নৈরাজ্য, সামনে কঠিন সময়
- রাজনৈতিক সংলাপ : অতীতের অভিজ্ঞতা
- ক্ষমতার গন্ধ কেমন
- এত উন্নয়ন করে কী হবে? ভোট তো পাই না।’
- বাংলাদেশে নির্বাচনী রাজনীতি
- রমজান মাসে সেই আবেগের দিনে
- জামায়াত-আওয়ামী লীগ সমঝোতার গুজব ও বাস্তবতা
- রাজনীতির জন্য ভোট, নাকি ভোটের জন্য রাজনীতি
- গণতন্ত্র : আওয়ামী স্টাইল
- দেশের শেষ গন্তব্য কোথায়
- নির্বাচন কমিশনকে সংবিধান নির্ধারিত সীমার মধ্যে থাক...
- নতুন ধারার রাজনীতি
- সঙ্ঘাতের রাজনীতি কতকাল চলবে
- ভেদাভেদ ও বিদ্বেষের রাজনীতি আর নয়
- গোলাম মাওলা রনি একটি অসম যুদ্ধে নেমেছিলেন : তাই হে...
- সরকারি দলের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়
- জাতীয় নির্বাচনে ইলেকশান ইঞ্জিনিয়ারিং-ই আ’লীগের শ...
- প্রধানমন্ত্রীর ‘ইমেজ’ বিল্ডিং প্রকল্প এবং মন্ত্রীদ...
- একটি অনুসন্ধানী রিপোর্ট ও কিছু কথা
- রাজনীতির বলির পাঁঠা গোলাম মাওলা রনি
- যুদ্ধাপরাধের মূলা ও পাঁচীর ঘা!
- রাজনীতি নিয়ে নাটক
- সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রশ্ন
- ভোট ছাড়া ক্ষমতায় থাকতে সাংবিধানিক উপায়
- নিপীড়িত সাংবাদিক ও অস্ত্রবাজ নেতা
- দেশজুড়ে পরিবহনে চাঁদাবাজি
- জনগুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো জ্বলজ্বল করে জনমনে
- পাঙ্গাশের মগজ আর তেঁতুলের গুল আমাদের সর্বনাশার মূল
- বাংলাদেশের প্রগতিবাদী বুদ্ধিজীবী এবং সাংবাদিক প্রস...
- তবে কি তিনিও দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসী?
- শেষ মুহূর্তেও আওয়ামীকরণে তছনছ হচ্ছে জনপ্রশাসন
- হেফাজত ও শাহবাগ রাজনীতির নতুন অঙ্ক
- এক পেশে মিডিয়া : সুবিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্...
- দেশ পরিচালনা ও ভোটারদের যোগ্যতা নিয়ে প্রধানমন্ত্র...
- স্থানীয় সরকারে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ
- গরীবের ইফতার
- আল্লামা শফীর বক্তব্যের অপব্যাখ্যা করবেন না
- এক পেশে মিডিয়া : সুবিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্...
- কী করে বলি এ সরকার সাংবাদিকবান্ধব
- অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
- কোটা সংরক্ষণের নামে মেধা হরণ
- ইতিহাসচেতনা ও বাংলাদেশ
- আওয়ামী লীগ : আবারও স্বরূপে আসার চেষ্টা
- বিলেতি কায়দায় বাকশালী নির্বাচন খায়েশ বনাম বাস্তবতা
- কর্নেল তাহের নায়ক না খলনায়ক?
- বাস্তিল দুর্গের পতন কী অত্যাসন্ন?
- সীমা ছাড়ানো চাঁদাবাজির মহোৎসব
- কিশোরগঞ্জ উপনির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যৌক্ত...
- তাহলে জাতি বেঁচে যেতে পারে
- তেঁতুল তত্ত্বের পোস্টমর্টেম
- সরকারের শেষবেলার খেলা
- সরকার ভুল করলেও জনগণ করে না
- আহা যদি অনেক কালো টাকার মালিক হতাম!
- পুলিশকে পেটালো গণজাগরণ মঞ্চ
- আওয়ামী লীগ ও সরকার বিপন্নের সম্মুখীন
- টিআইবি প্রতিবেদন ও বাংলাদেশ দুর্নীতি
- কোটাপ্রথা বাতিলের এখনই সময়
- একেই বলে আইনের শাসন
- ভোটের রাজনীতিতে শাসক দল অসহায়
- সরকারের জনপ্রিয়তায় ধস
- ভূমিদস্যুদের বেপরোয়া তান্ডব প্রসঙ্গে
- সরকারের নির্বাচন বিপর্যয় এবং কেয়ারটেকারের যৌক্তিকতা
- কোটা কি রাষ্ট্রীয় অবিচার নয়?
- সাধু সাবধান!
- পুলিশ ও নেতার কারণে যানজট
- বিসিএস পরীক্ষার্থীদেরকে পেটালো সরকার
- এ বিশাল বাজেট লুটপাটের বাজেট
- নির্বাচনী কিল
- মহাধসের কবলে মহাজোট
- ন্যায়সঙ্গত দাবি বিবেচনা করতে হবে
- ভোটের হিসাবে ঠিক ফলই পাচ্ছে আওয়ামী লীগ
- গাজীপুরের নির্বাচন : সরকারের কি বোধোদয় হবে?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার, লেভেল প্লেইংফিল্ড ও নিরপেক্ষ ...
- স্থানীয় নির্বাচন ও জাতীয় নির্বাচনের কারচুপি এক নয়
- আওয়ামী লীগের কোনো দুর্গ নেই
- মিসরে গণতন্ত্র আবার বিপন্ন
- রোজা রমজানের গুরুত্ব, সওয়াব, করণীয় ও নিয়মাবলী
- একরোখা দাম্ভিক মনোভাবকে জনগণ পছন্দ করছে না
- উলুবনে মুক্তা ছড়িয়ে কী লাভ!
- ৬৪ বছর পর আ’লীগের মুখোশ উম্মোচন
- তুমি খাচলতে কিসে ধুবা
- চাপ ও দুই নৌকার গণতন্ত্র
- জবাব দিচ্ছে জনগণ
- নৌকা ভিড়বে কোথায়?
- শ্রমিক ভোটারদের আক্ষেপ
- আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় দুর্গেরও পতন
- এ বিজয় জনগণের বিশ্বাস ও বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের
- হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালির(?) নাতি-নাতনিদের অবাঙা...
- সুশাসন ব্যর্থতা ও জনদুর্ভোগ
- নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে সিদ্ধান্তের প্রশ্ন
- বাংলাদেশের প্রধান কয়েকটি সামাজিক সমস্যা
- পদ্মাসেতুর দরপত্র মূল্যায়নে এডিবি’র অপারগতা
- আওয়ামী লীগের চোখে শর্ষে ফুল : তাই বেগম জিয়াকে ডি...
- কী দুঃসহ খামখেয়ালি আর প্রতিহিংসার রাজনীতি!
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনের চেষ্টা অশুভ প...
- প্রসঙ্গ গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন
- জাগরণের আগুনে পুড়ল যারা
- বিশাল বাজেট তবু অর্থনৈতিক সংকট মারাত্মক হচ্ছে
- আওয়ামী লীগ ইতিহাসের করুণ পরিণতির দিকে ধাবিত হচ্ছে
- পাল্টে যাচ্ছে রাজনীতির হিসাব-নিকাশ
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন