গত ৩ জুলাই কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের জাতীয় সংসদ উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো। স্পিকার অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হওয়ার কারণে জাতীয় সংসদের কিশোরগঞ্জের আসনটি উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনরত ১৮ দলীয় জোট নির্বাচন বয়কট করার কারণে রাষ্ট্রপতির ছেলে রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সৈয়দ মুহিতুল ইসলাম অসিমের মধ্যে মূলত তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস পাওয়া যাচ্ছিল। নির্বাচনের ফল ঘোষিত হলে দেখা যায়, বিশাল ব্যবধানে রাষ্ট্রপতির ছেলে বাবার আসনটির জয়ের ধারা অক্ষুণœ রেখেছেন। নির্বাচনের দিন শেষ বিকেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক সংবাদ সম্মেলনে কিশোরগঞ্জ উপনির্বাচনে কারচুপির বিস্তারিত বিবরণ দেন। তিনি বলেন- কিশোরগঞ্জ উপনির্বাচনে সরকার আগামী জাতীয় নির্বাচনের ভোটডাকাতির মহড়া দিয়েছে। গত ৪ জুলাই নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরো বলেন, দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে কিভাবে ভোট লুট করা হবে তার একটি মহড়া গত ৩ জুলাই কিশোরগঞ্জ উপনির্বাচনে তারা দিয়েছে। ভোটডাকাতির ব্যাখ্যা দিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘হাওর অধ্যুষিত কিশোরগঞ্জের এক এলাকা থেকে আরেক এলাকায় যেতে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা সময় লাগে, সেখানে মাত্র আধ ঘণ্টার মধ্যে ফল ঘোষণা করা হয়েছে। ৩০ মিনিটের মধ্যে তিন ধরনের ফল হয়েছে। অথচ কয়েক দিন আগে অনুষ্ঠিত চার সিটি করপোরেশন নির্বাচনে এক কেন্দ্র থেকে আরেক কেন্দ্রের দূরত্ব ছিল ২০-২৫ মিনিটের। সেখানে ফল পেতে গভীর রাত পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছে।’ ৩ জুলাই কিশোরগঞ্জ উপনির্বাচনে ভোটারদের উপস্থিতির সাথে প্রাপ্ত ভোটের হিসাবের গরমিল পাওয়া গেছে অনেক কেন্দ্রে। কোনো কোনো ভোটকেন্দ্রে কাস্টিং ভোট বিগত মইন-ফখরুদ্দীনের সেনাসমর্থিত নবম জাতীয় সংসদের ভোটকেও ছাড়িয়ে গেছে। ভোটের হিসাব-নিকাশ, ভোটারদের উপস্থিতি এ দু’টি বিষয় পর্যালোচনা করলে এই গরমিল ধরা পড়বে। ওই নির্বাচন যারা পর্যবেক্ষণ করেছেন, নির্বাচনপরবর্তী সংবাদপত্রের রিপোর্ট, বিরোধী দলের অভিযোগ এবং সর্বোপরী বিদ্রোহী প্রার্থী সৈয়দ মহিতুল ইসলাম অসিমের ভাষ্য পর্যালোচনা করলে এই উপনির্বাচনে সরকারি দল পেশিশক্তি প্রয়োগ, অনৈতিক ও অনিয়মের আশ্রয় নিয়ে কিভাবে তাদের প্রার্থীকে জিতিয়ে এনেছে সেটি স্পষ্টভাবে ধরা পড়বে। প্রথমত, ভোট গ্রহণের সময় ভোটার ও ব্যালট বাক্সের নিরাপত্তার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায় ছয় হাজার সদস্য নিরাপত্তা বলয় গড়ে তুললেও ভোটকেন্দ্রের ভেতরে তাদের কেনো ধরনের নজরদারি চোখে পড়েনি। নির্বাচনী এলাকার তিনটি উপজেলা ইটনা, মিঠাইন ও অষ্টগ্রাম। এই তিনটি উপজেলায় ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ১১৮টি। উপনির্বাচনের দিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। ওই কেন্দ্রগুলোতে সকাল ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত ভোটার সংখ্যা ছিল অতি নগণ্য। বেলা বাড়ার সাথে সাথে ভোটারের সংখ্যা সামান্য বাড়লেও বেশির ভাগ কেন্দ্রে ভোটারের উপস্থিতি সকালের মতোই ছিল বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। একমাত্র ইটনার জয়সিদ্ধি ইউনিয়নের ভূঁইয়ারপাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন দেখা যায়। সংবাদপত্রের রিপোর্ট অনুযায়ী ওই কেন্দ্রের ৩০০৪ জন ভোটারের মধ্যে ১৬১০ ভোটার ভোটা দেন, যা ৫৪ ভাগের ওপর নয়। নির্বাচন কমিশন প্রদত্ত হিসাব অনুযায়ী দুই লাখ ৭৭ হাজার ১২৬ জন ভোটারের মধ্যে কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের উপনির্বাচনে ১,৬০,৪৩৭ জন ভোটার ভোট দেন। তাদের দেয়া ভোটের হিসাব মতে ৫৮ ভাগ ভোট পড়েছে এই উপনির্বাচনে। উপনির্বাচনের পর্যবেক্ষক, বিদ্রোহী প্রার্থীর ভাষ্য ও সংবাদপত্রের বর্ণনার সাথে নির্বাচন কমিশনের ভোটাধিকার প্রয়োগের এই হিসাবের ব্যাপক পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়েছে। হাতে গোনা কয়েকটি কেন্দ্রে ভোটারদের উপস্থিতি অনুযায়ী ৫৪ ভাগের বেশি ভোট কাস্টিংয়ের যে তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে সেটি প্রশ্নবিদ্ধ। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মহিতুল ইসলাম ৪৫টি কেন্দ্রে পেশিশক্তি ও অস্ত্র প্রদর্শন করে তার এজেন্টদের বের করে দেয়ার অভিযোগ করেছেন। সেসব কেন্দ্রের ভোটের পার্থক্য অনেক। রাষ্ট্রপতির ছেলে তৌফিক ওই কেন্দ্রগুলোর প্রায় সব ক’টিতেই ৭৬ থেকে ৮৩ শতাংশ ভোট পেয়েছেন। আমার কাছে যেসব তথ্য-উপাত্ত আছে সেগুলো পর্যালোচনা করলে রীতিমতো অবাক হতে হবে। আধুনিক প্রযুক্তির যুগে এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ার কল্যাণে মিঠাইন সদর ইউনিয়নের কেন্দ্রটিতে পুরুষ ও মহিলা ভোটারের ক্ষুদ্র দু’টি লাইন প্রদর্শিত হয়। স্থানীয় ভোটারদের মধ্যে ভোট দিতে যাওয়ার জন্য তেমন উৎসাহ-উদ্দীপনা পরিলক্ষিত হয়নি। সারা দিনই ভোটকেন্দ্রটি ফাঁকা ছিল অথচ ওই কেন্দ্রে ২২৭০ ভোটের মধ্যে ১৬১২ ভোট বাক্সে কিভাবে জমা পড়লো! সেটি অলৌকিক কোনো হাতের কারসাজি কি না! এই কেন্দ্রে ৭১ ভাগের চেয়ে বেশি ভোট পড়েছে বলে নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে। তবে কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের ৩ জুলাইয়ের নির্বাচনটি ছিল ভোটকেন্দ্র দখল করে ব্যালট বাক্সে সিল মারার মহোৎসব। তবে বিরোধী দল ও গণমাধ্যম এই নির্বাচনের চালচিত্র যতটুকু প্রকাশ করেছে ঘটনা ঘটেছে তার চেয়ে অনেক বেশি। কয়েকটি কেন্দ্র বাদ দিলে ভোটারবিহীন নির্বাচনে শতকরা সত্তর-আশিভাগ ভোট কাস্টিংয়ের ভৌতিক হিসাব বর্তমান সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ভবিষ্যৎ অন্ধকার। আধুনিক প্রযুক্তির এই যুগে ব্যালট বাক্স ছিনতাই করে সিল মারার মধ্যযুগীয় চিন্তার এখন অনেক উন্নতি ঘটেছে। কেন্দ্র দখল, ব্যালট বাক্স ছিনতাই, ভোটারদের ভোট দানে বিরত রাখতে ভয়ভীতি প্রদর্শন, অর্থের বিনিময়ে ভোট ক্রয় ছাড়াও ১০১টি অপকৌশল উদ্ভাবিত হয়েছে। জনগণের রায় ছিনতাই করার এসব অপকর্ম ছাড়াও শুধু দলীয় সমর্থক সরকারের নির্বাহী প্রধান হিসেবে থাকলে তার আশীর্বাদেই নির্বাচনকে প্রভাবিত করা যে কোনো কঠিন নয় আমাদের দেশে অতীতে এমন অনেক নজির আছে। উপসংহারে এটা নিশ্চিতভাবে বলা যায়, বর্তমান সরকারের কোনো একজন ব্যক্তির অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন আশা করা যায় না। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তা আরো বিপজ্জনক। সেই নির্বাচনে নিরপেক্ষ, নির্দলীয় সরকারের অধীনে ছাড়া আগামী জাতীয় নির্বাচন যে আদৌ সম্ভব নয় সেটি আবারো প্রমাণ করল কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের উপনির্বাচনসহ পাঁচটি সিটি করপোরেশন নির্বাচন।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
জুলাই
(113)
- পরিবহনে নৈরাজ্য, সামনে কঠিন সময়
- রাজনৈতিক সংলাপ : অতীতের অভিজ্ঞতা
- ক্ষমতার গন্ধ কেমন
- এত উন্নয়ন করে কী হবে? ভোট তো পাই না।’
- বাংলাদেশে নির্বাচনী রাজনীতি
- রমজান মাসে সেই আবেগের দিনে
- জামায়াত-আওয়ামী লীগ সমঝোতার গুজব ও বাস্তবতা
- রাজনীতির জন্য ভোট, নাকি ভোটের জন্য রাজনীতি
- গণতন্ত্র : আওয়ামী স্টাইল
- দেশের শেষ গন্তব্য কোথায়
- নির্বাচন কমিশনকে সংবিধান নির্ধারিত সীমার মধ্যে থাক...
- নতুন ধারার রাজনীতি
- সঙ্ঘাতের রাজনীতি কতকাল চলবে
- ভেদাভেদ ও বিদ্বেষের রাজনীতি আর নয়
- গোলাম মাওলা রনি একটি অসম যুদ্ধে নেমেছিলেন : তাই হে...
- সরকারি দলের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়
- জাতীয় নির্বাচনে ইলেকশান ইঞ্জিনিয়ারিং-ই আ’লীগের শ...
- প্রধানমন্ত্রীর ‘ইমেজ’ বিল্ডিং প্রকল্প এবং মন্ত্রীদ...
- একটি অনুসন্ধানী রিপোর্ট ও কিছু কথা
- রাজনীতির বলির পাঁঠা গোলাম মাওলা রনি
- যুদ্ধাপরাধের মূলা ও পাঁচীর ঘা!
- রাজনীতি নিয়ে নাটক
- সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রশ্ন
- ভোট ছাড়া ক্ষমতায় থাকতে সাংবিধানিক উপায়
- নিপীড়িত সাংবাদিক ও অস্ত্রবাজ নেতা
- দেশজুড়ে পরিবহনে চাঁদাবাজি
- জনগুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো জ্বলজ্বল করে জনমনে
- পাঙ্গাশের মগজ আর তেঁতুলের গুল আমাদের সর্বনাশার মূল
- বাংলাদেশের প্রগতিবাদী বুদ্ধিজীবী এবং সাংবাদিক প্রস...
- তবে কি তিনিও দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসী?
- শেষ মুহূর্তেও আওয়ামীকরণে তছনছ হচ্ছে জনপ্রশাসন
- হেফাজত ও শাহবাগ রাজনীতির নতুন অঙ্ক
- এক পেশে মিডিয়া : সুবিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্...
- দেশ পরিচালনা ও ভোটারদের যোগ্যতা নিয়ে প্রধানমন্ত্র...
- স্থানীয় সরকারে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ
- গরীবের ইফতার
- আল্লামা শফীর বক্তব্যের অপব্যাখ্যা করবেন না
- এক পেশে মিডিয়া : সুবিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্...
- কী করে বলি এ সরকার সাংবাদিকবান্ধব
- অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
- কোটা সংরক্ষণের নামে মেধা হরণ
- ইতিহাসচেতনা ও বাংলাদেশ
- আওয়ামী লীগ : আবারও স্বরূপে আসার চেষ্টা
- বিলেতি কায়দায় বাকশালী নির্বাচন খায়েশ বনাম বাস্তবতা
- কর্নেল তাহের নায়ক না খলনায়ক?
- বাস্তিল দুর্গের পতন কী অত্যাসন্ন?
- সীমা ছাড়ানো চাঁদাবাজির মহোৎসব
- কিশোরগঞ্জ উপনির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যৌক্ত...
- তাহলে জাতি বেঁচে যেতে পারে
- তেঁতুল তত্ত্বের পোস্টমর্টেম
- সরকারের শেষবেলার খেলা
- সরকার ভুল করলেও জনগণ করে না
- আহা যদি অনেক কালো টাকার মালিক হতাম!
- পুলিশকে পেটালো গণজাগরণ মঞ্চ
- আওয়ামী লীগ ও সরকার বিপন্নের সম্মুখীন
- টিআইবি প্রতিবেদন ও বাংলাদেশ দুর্নীতি
- কোটাপ্রথা বাতিলের এখনই সময়
- একেই বলে আইনের শাসন
- ভোটের রাজনীতিতে শাসক দল অসহায়
- সরকারের জনপ্রিয়তায় ধস
- ভূমিদস্যুদের বেপরোয়া তান্ডব প্রসঙ্গে
- সরকারের নির্বাচন বিপর্যয় এবং কেয়ারটেকারের যৌক্তিকতা
- কোটা কি রাষ্ট্রীয় অবিচার নয়?
- সাধু সাবধান!
- পুলিশ ও নেতার কারণে যানজট
- বিসিএস পরীক্ষার্থীদেরকে পেটালো সরকার
- এ বিশাল বাজেট লুটপাটের বাজেট
- নির্বাচনী কিল
- মহাধসের কবলে মহাজোট
- ন্যায়সঙ্গত দাবি বিবেচনা করতে হবে
- ভোটের হিসাবে ঠিক ফলই পাচ্ছে আওয়ামী লীগ
- গাজীপুরের নির্বাচন : সরকারের কি বোধোদয় হবে?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার, লেভেল প্লেইংফিল্ড ও নিরপেক্ষ ...
- স্থানীয় নির্বাচন ও জাতীয় নির্বাচনের কারচুপি এক নয়
- আওয়ামী লীগের কোনো দুর্গ নেই
- মিসরে গণতন্ত্র আবার বিপন্ন
- রোজা রমজানের গুরুত্ব, সওয়াব, করণীয় ও নিয়মাবলী
- একরোখা দাম্ভিক মনোভাবকে জনগণ পছন্দ করছে না
- উলুবনে মুক্তা ছড়িয়ে কী লাভ!
- ৬৪ বছর পর আ’লীগের মুখোশ উম্মোচন
- তুমি খাচলতে কিসে ধুবা
- চাপ ও দুই নৌকার গণতন্ত্র
- জবাব দিচ্ছে জনগণ
- নৌকা ভিড়বে কোথায়?
- শ্রমিক ভোটারদের আক্ষেপ
- আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় দুর্গেরও পতন
- এ বিজয় জনগণের বিশ্বাস ও বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের
- হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালির(?) নাতি-নাতনিদের অবাঙা...
- সুশাসন ব্যর্থতা ও জনদুর্ভোগ
- নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে সিদ্ধান্তের প্রশ্ন
- বাংলাদেশের প্রধান কয়েকটি সামাজিক সমস্যা
- পদ্মাসেতুর দরপত্র মূল্যায়নে এডিবি’র অপারগতা
- আওয়ামী লীগের চোখে শর্ষে ফুল : তাই বেগম জিয়াকে ডি...
- কী দুঃসহ খামখেয়ালি আর প্রতিহিংসার রাজনীতি!
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনের চেষ্টা অশুভ প...
- প্রসঙ্গ গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন
- জাগরণের আগুনে পুড়ল যারা
- বিশাল বাজেট তবু অর্থনৈতিক সংকট মারাত্মক হচ্ছে
- আওয়ামী লীগ ইতিহাসের করুণ পরিণতির দিকে ধাবিত হচ্ছে
- পাল্টে যাচ্ছে রাজনীতির হিসাব-নিকাশ
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন