রাজনীতি ঈদ
ভ্যাকেশনে যাওয়ার প্রস্তুতিপর্ব অতিক্রম করছে। এই সময়টিতে রাজপথে উত্তাপ ছড়িয়ে
দেয়ার সুযোগ কম। একে তো বর্ষাকাল, তার ওপর রোজা।
রাজনীতির খিস্তিখেউর যা হওয়ার তা ইফতার সংস্কৃতিকে ঘিরেই হচ্ছে। ঈদ শেষে রাজনীতি
যে আবার রাজপথ ধরবে তার আলামত এখন স্পষ্ট। এত দিন সরকারি দল আক্রমণ ভাগে খেলেছে।
সামনের দিনগুলোতে সেই খেলা আর একতরফা থাকবে না। ইতোমধ্যে রাজনীতিতে কিছু মাত্রাগত
তারতম্য ঘটে গেছে। আওয়ামী লীগ পথ আগলে থাকতে চাইলে বিরোধী দল আর ছাড় দিতে চাইবে
না। এর ফলে একটি রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব অনিবার্য। এই দ্বন্দ্ব-সঙ্ঘাতের পথ ধরলে কেউ
হতবাক হবে না। এবার আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার ক্ষমতাচর্চায়
পরিণামদর্শী হয়নি। তারা ভুলের মাশুল বাড়িয়ে তুলতেই যেন বেশি উৎসাহী। প্রতিপক্ষ
দমনের ধারাবাহিকতায় কয়েকটি দলকে ইফতার আয়োজনেও বাধা দেয়া হয়েছে। এর ফলে ভুলের
মাত্রা আরো বেশি বাড়ল। এটি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। সরকার ভেবেছে ইসলামবিদ্বেষ
ছড়িয়ে দিলে পশ্চিমারা খুশি হবে। ভারত সাহায্য-সহযোগিতা বাড়াবে। মুক্তিযুদ্ধের
চেতনাও বিকশিত হবে। বাস্তবে সরকার যুদ্ধাপরাধের নামে রাজনৈতিক পেন্ডোরার বাক্স
খুলে পায়ের তলার মাটি সরিয়ে দিয়েছে। এখন কূটনৈতিক দেউলেপনার কারণে
পররাষ্ট্রনীতি মুখথুবড়ে পড়েছে। দীপু মনির অর্ধ হাজারের বেশি হাওয়াই দৌড়ঝাঁপ
কোনো সুফল বয়ে আনেনি; বরং বিদেশে বাংলাদেশ বন্ধুহীন
হয়ে পড়েছে। কোনো কোনো শক্তিমান রাষ্ট্র বন্ধুত্বের ছদ্মবেশে প্রভু সাজতে চাইছে।
এখন গুজরাটের মুসলিম ঘাতক হিন্দুত্ববাদী চরমপন্থী নরেন্দ্র মোদির কাছে ধরনা দিয়েও
উপায় মিলছে না। হায়রে ক্ষমতা! বিজেপিও এখন হালাল। দেশে মৌলবাদ ঠেকানো আর ভারতে
মৌলবাদ তোষণÑ এ কেমন রাজনীতি? এখন সজীব ওয়াজেদ জয়ের ‘তথ্যতত্ত্ব’ নিয়ে যে আলোচনা চলছে, তা কোনো অসুস্থ
রাজনীতির বিষয় নয়; আনকোরা রাজনীতির বিষয়। জয়
রাজনৈতিকভাবে পোক্ত কেউ নন। তার বয়স, অভিজ্ঞতা ও
রাজনৈতিক প্রজ্ঞাও প্রশ্নাতীত নয়। তার ভেতর দেশজ রাজনৈতিক সংস্কৃতির ইতিবাচক
দিকটি এখনো ঠাঁই পায়নি। ফলে মন্তব্য করতে গিয়ে রাজনীতির সীমা ডিঙিয়ে ফাউল করে
বসেছেন। বিরোধী দল এমন ফাউল টক হজম করতে যাবে কেন। সঙ্গত কারণেই বিরোধী দল
রাজনীতির উল্টো তীরটি যথারীতি ছুড়ে দিয়েছে। এতে হয়তো সজীব তত্ত্বের বধ হয়নি।
তবে আওয়ামী লীগকে রক্ষণভাগে ঠেলে দেয়ার কৃতিত্ব অবশ্যই বিরোধী দলের রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী ছেলের পক্ষে অবস্থান নিতে গিয়ে আবার একটি ছোট ফাউল করে বসলেন। তিনি
নতুন করে রহস্যময় জরিপ তত্ত্বে ঢুকে পড়লেন। বিগত দুই-আড়াই বছর ধরে প্রায় সব
জাতীয় ইস্যুতে জাতীয় দৈনিকগুলোর অন লাইন পাঠকজরিপ প্রকাশিত হচ্ছে। কোনো জরিপেই
মহাজোট ও সরকারের পক্ষে সূচক ইতিবাচক নয়। প্রাতিষ্ঠানিক যে ক’টি ব্যাকরণসিদ্ধ জরিপ হয়েছে, সে গুলোতেও
সরকারি দলের ও জোটের অবস্থান তলানির দিকে। সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ফলাফলও সরকারি
দল ও মহাজোটের পক্ষে যায়নি। তাহলে প্রধানমন্ত্রী কোন জরিপের বরাতে এই মন্তব্য করে
আবার ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখলেনÑ এ প্রশ্ন
ক্ষমতার মালিক জনগণের মনে জাগতেই পারে। সৈয়দ আশরাফ সেই তুলনায় সতর্ক মন্তব্য
করলেন। তার পরও গন্ধতত্ত্বের জন্ম দিয়ে মানুষ হাসালেন। এসব শব্দ চয়নের রাজনৈতিক
রহস্যের মাত্রাটা বুঝতে চাইলে গণতান্ত্রিক আবহাওয়ায় শব্দগুলোকে ওয়াক থু বলে
ছুড়ে ফেলে দেয়া যাবে না। এর ভেতরের একটা না শোনা শব্দ শোনার চেষ্টা করা যেতে
পারে। এটা শত ভাগ সত্য, হালে চুপসে যাওয়া কর্মীদের
আত্মপ্রত্যয়ী করার কাজটা সহজ নয়। জয়, প্রধানমন্ত্রী
ও সৈয়দ আশরাফ দলের জনশক্তিকে চাঙ্গা করতে চান। আত্মবিশ্বাসী করতে চান। তাতে এটাও
ধরে নেয়া যায়, দলের জনশক্তি আর আগের মতো
আত্মবিশ্বাসী অবস্থায় যে নেই, তা তারাও
জানেন। তাদের ভেতর একধরনের হতাশা যে ভর করেছে, তা তো লুকানো
যাচ্ছে না। একটি জাতীয় দৈনিক খবর দিয়েছে, বিরোধী দলের
রাজনৈতিক কার্যালয় এখন সরগরম হয়ে উঠেছে। রমরমা অবস্থা। ক্ষমতায় যাওয়ার খোয়াব
দেখছেন অনেকেই। অনেকেই ক্ষমতার স্বপ্নে আগাম প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলেও বিদ্রƒপাত্মক মন্তব্য করা হয়েছে। অপর দিকে সরকারি দলের অফিসে আগের
অবস্থা নেই, ফাঁকা। কোনো তদ্বিরবাজের ভিড়
নেই। নেতারা অফিসে যাচ্ছেন কম, কর্মীরা ছায়া
মাড়াচ্ছেন আরো কম। তার ওপর নিজেদের ভেতর খুনোখুনি লেগেই আছে। সর্বশেষ
আন্তঃকোন্দলে খুন হলেন যুবলীগ নেতা মিল্কি। এখন যুবলীগ জয়কে ওবামার সাথে তুলনা
করলেই কী, আর বঙ্গবন্ধুর সাথে তুলনা
করলেই বা কী। তাকে রংপুর থেকে নির্বাচন করাওয়ার ঘোষণা দিলেও বাড়তি লাভ নেই।
বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরাধিকারের একটা গুরুত্ব অবশ্যই আছে। তবে ‘সময়’ বলে একটা কথা আছে। তা ছাড়া
শেখ রেহানা প্রসঙ্গ বাদ দিয়ে জয়ের জয়কার হওয়ার নয়। এটাও ভাবতে হবে, আজকের সময়টা সেই রক্তধারার কথা বলে কতটা বেগবান করা যাবেÑ তা কোনো ছোট প্রশ্ন নয়। মহাজোট সরকার ধনুকভাঙা পণ করে যদি ক্ষমতা
কুক্ষিগত করতে চায়, তা রাজনীতিকে অনিবার্যভাবে
সঙ্ঘাতমুখী করবেই। সেই সঙ্ঘাতের সুফল কার ঘরে উঠবে তা বলা কঠিন। তবে মহাজোট সরকার
যেভাবে বাস্তবতা আড়ালে ঠেলে দু’য়ে দু’য়ে চারের মতো অঙ্ক মিলাতে চাচ্ছে,
তা হওয়ার নয়। কারণ ভাটার সময় জোয়ারের গল্প জনমনে দাগ কাটে না।
বাংলাদেশের মানুষকে অবজ্ঞা করে নরেন্দ্র মোদিদের পদধূলি নিতে দূত পাঠালে জনগণ
বাহাবা দেবে কেন? অনেক বিশ্লেষক মন্তব্য করছেন, বিরোধী দলের জনপ্রিয়তা বাড়েনি। সরকারি দল ও জোটের জনপ্রিয়তা
কমেছে। এ ধরনের রাজনৈতিক মূল্যায়ন হয়তো ঠিক। কিন্তু নেগেটিভ ভোটের কথাও যদি বলা
হয়, তাহলে তা কোন দিকে ঝুঁকছে তাও তো দেখার বিষয়। তা
ছাড়া বিরোধী জোটের জনপ্রিয়তা বাড়েনি, ভোট বেড়েছেÑ এর অর্থ কী দাঁড়ায়, তা বুঝার মতো
রাজনৈতিক জ্ঞান এ দেশের মানুষের রয়েছে। এত কিছুর পরও হাভভাব, আচার-আচরণ ও বক্তব্য-বিবৃতি প্রমাণ করছে, আওয়ামী লীগ নিজের নাক কেটে হলেও পরের যাত্রা ভঙ্গের শেষ চেষ্টা
চালাবে। তারা বিরোধী দলকে ক্ষমতায় আসার সুযোগ না দেয়ার জন্য সংবিধান ও গণতন্ত্র
বধ করার ঝুঁকিও নিতে চাইবে। আবার বিরোধী দলও কিছু গণভিত্তি পেয়ে যাওয়ার কারণে
প্রবলভাবে আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠেছে। রাজনৈতিক সমঝোতার শেষ চেষ্টাও ব্যর্থ হলে রাজনীতি
ইউটার্ন করে বাঁক ঘুরে যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে শক্তিমান আম্পায়ার কিংবা রেফারি
ছাড়া স্থিতিশীল পরিস্থিতি আশা করা যায় না। বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপর
নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে পররাষ্ট্রনীতি সাজানোর চেষ্টা করে যেসব দেশ কলকাঠি নাড়ে
তারা এখন সক্রিয়। তারা সক্রিয় হলে সুফল পায় প্রথমত, প্রাতিষ্ঠানিক রাজনীতি, তারপর বিরোধী
দল, নয়তো তৃতীয় শক্তি। আওয়ামী লীগ চাচ্ছে পরিস্থিতি
তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকলে ভালো, না থাকলে অন্য
কারো হাতে যাক তাতে আপত্তি নেই, তবে কোনোভাবেই
যাতে বিরোধী দলের হাতে না যায় তা নিশ্চিত করতে মরিয়া। জয়ের নিশ্চিত বিজয়ের ‘তথ্য’, প্রধানমন্ত্রীর ‘জরিপ’, সৈয়দ আশরাফের ক্ষমতার ‘গন্ধ’, যুবলীগের ‘ওবামা দর্শন’কে অনেকেই
সেভাবে বুঝতে চান। এখন জনগণ জানতে চাইবে ক্ষমতার গন্ধ কেমন। তথ্যের উৎস কী।
জরিপটির জন্মবৃত্তান্ত ও কুষ্ঠিনামা কী! এত সব প্রশ্নের জবাব দেয়া যতটা কঠিন, জনগণের মন জয় করে আবার ক্ষমতার বৃত্তে ফিরে আসাটাও ততটা কঠিন।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
জুলাই
(113)
- পরিবহনে নৈরাজ্য, সামনে কঠিন সময়
- রাজনৈতিক সংলাপ : অতীতের অভিজ্ঞতা
- ক্ষমতার গন্ধ কেমন
- এত উন্নয়ন করে কী হবে? ভোট তো পাই না।’
- বাংলাদেশে নির্বাচনী রাজনীতি
- রমজান মাসে সেই আবেগের দিনে
- জামায়াত-আওয়ামী লীগ সমঝোতার গুজব ও বাস্তবতা
- রাজনীতির জন্য ভোট, নাকি ভোটের জন্য রাজনীতি
- গণতন্ত্র : আওয়ামী স্টাইল
- দেশের শেষ গন্তব্য কোথায়
- নির্বাচন কমিশনকে সংবিধান নির্ধারিত সীমার মধ্যে থাক...
- নতুন ধারার রাজনীতি
- সঙ্ঘাতের রাজনীতি কতকাল চলবে
- ভেদাভেদ ও বিদ্বেষের রাজনীতি আর নয়
- গোলাম মাওলা রনি একটি অসম যুদ্ধে নেমেছিলেন : তাই হে...
- সরকারি দলের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়
- জাতীয় নির্বাচনে ইলেকশান ইঞ্জিনিয়ারিং-ই আ’লীগের শ...
- প্রধানমন্ত্রীর ‘ইমেজ’ বিল্ডিং প্রকল্প এবং মন্ত্রীদ...
- একটি অনুসন্ধানী রিপোর্ট ও কিছু কথা
- রাজনীতির বলির পাঁঠা গোলাম মাওলা রনি
- যুদ্ধাপরাধের মূলা ও পাঁচীর ঘা!
- রাজনীতি নিয়ে নাটক
- সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রশ্ন
- ভোট ছাড়া ক্ষমতায় থাকতে সাংবিধানিক উপায়
- নিপীড়িত সাংবাদিক ও অস্ত্রবাজ নেতা
- দেশজুড়ে পরিবহনে চাঁদাবাজি
- জনগুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো জ্বলজ্বল করে জনমনে
- পাঙ্গাশের মগজ আর তেঁতুলের গুল আমাদের সর্বনাশার মূল
- বাংলাদেশের প্রগতিবাদী বুদ্ধিজীবী এবং সাংবাদিক প্রস...
- তবে কি তিনিও দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসী?
- শেষ মুহূর্তেও আওয়ামীকরণে তছনছ হচ্ছে জনপ্রশাসন
- হেফাজত ও শাহবাগ রাজনীতির নতুন অঙ্ক
- এক পেশে মিডিয়া : সুবিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্...
- দেশ পরিচালনা ও ভোটারদের যোগ্যতা নিয়ে প্রধানমন্ত্র...
- স্থানীয় সরকারে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ
- গরীবের ইফতার
- আল্লামা শফীর বক্তব্যের অপব্যাখ্যা করবেন না
- এক পেশে মিডিয়া : সুবিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্...
- কী করে বলি এ সরকার সাংবাদিকবান্ধব
- অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
- কোটা সংরক্ষণের নামে মেধা হরণ
- ইতিহাসচেতনা ও বাংলাদেশ
- আওয়ামী লীগ : আবারও স্বরূপে আসার চেষ্টা
- বিলেতি কায়দায় বাকশালী নির্বাচন খায়েশ বনাম বাস্তবতা
- কর্নেল তাহের নায়ক না খলনায়ক?
- বাস্তিল দুর্গের পতন কী অত্যাসন্ন?
- সীমা ছাড়ানো চাঁদাবাজির মহোৎসব
- কিশোরগঞ্জ উপনির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যৌক্ত...
- তাহলে জাতি বেঁচে যেতে পারে
- তেঁতুল তত্ত্বের পোস্টমর্টেম
- সরকারের শেষবেলার খেলা
- সরকার ভুল করলেও জনগণ করে না
- আহা যদি অনেক কালো টাকার মালিক হতাম!
- পুলিশকে পেটালো গণজাগরণ মঞ্চ
- আওয়ামী লীগ ও সরকার বিপন্নের সম্মুখীন
- টিআইবি প্রতিবেদন ও বাংলাদেশ দুর্নীতি
- কোটাপ্রথা বাতিলের এখনই সময়
- একেই বলে আইনের শাসন
- ভোটের রাজনীতিতে শাসক দল অসহায়
- সরকারের জনপ্রিয়তায় ধস
- ভূমিদস্যুদের বেপরোয়া তান্ডব প্রসঙ্গে
- সরকারের নির্বাচন বিপর্যয় এবং কেয়ারটেকারের যৌক্তিকতা
- কোটা কি রাষ্ট্রীয় অবিচার নয়?
- সাধু সাবধান!
- পুলিশ ও নেতার কারণে যানজট
- বিসিএস পরীক্ষার্থীদেরকে পেটালো সরকার
- এ বিশাল বাজেট লুটপাটের বাজেট
- নির্বাচনী কিল
- মহাধসের কবলে মহাজোট
- ন্যায়সঙ্গত দাবি বিবেচনা করতে হবে
- ভোটের হিসাবে ঠিক ফলই পাচ্ছে আওয়ামী লীগ
- গাজীপুরের নির্বাচন : সরকারের কি বোধোদয় হবে?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার, লেভেল প্লেইংফিল্ড ও নিরপেক্ষ ...
- স্থানীয় নির্বাচন ও জাতীয় নির্বাচনের কারচুপি এক নয়
- আওয়ামী লীগের কোনো দুর্গ নেই
- মিসরে গণতন্ত্র আবার বিপন্ন
- রোজা রমজানের গুরুত্ব, সওয়াব, করণীয় ও নিয়মাবলী
- একরোখা দাম্ভিক মনোভাবকে জনগণ পছন্দ করছে না
- উলুবনে মুক্তা ছড়িয়ে কী লাভ!
- ৬৪ বছর পর আ’লীগের মুখোশ উম্মোচন
- তুমি খাচলতে কিসে ধুবা
- চাপ ও দুই নৌকার গণতন্ত্র
- জবাব দিচ্ছে জনগণ
- নৌকা ভিড়বে কোথায়?
- শ্রমিক ভোটারদের আক্ষেপ
- আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় দুর্গেরও পতন
- এ বিজয় জনগণের বিশ্বাস ও বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের
- হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালির(?) নাতি-নাতনিদের অবাঙা...
- সুশাসন ব্যর্থতা ও জনদুর্ভোগ
- নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে সিদ্ধান্তের প্রশ্ন
- বাংলাদেশের প্রধান কয়েকটি সামাজিক সমস্যা
- পদ্মাসেতুর দরপত্র মূল্যায়নে এডিবি’র অপারগতা
- আওয়ামী লীগের চোখে শর্ষে ফুল : তাই বেগম জিয়াকে ডি...
- কী দুঃসহ খামখেয়ালি আর প্রতিহিংসার রাজনীতি!
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনের চেষ্টা অশুভ প...
- প্রসঙ্গ গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন
- জাগরণের আগুনে পুড়ল যারা
- বিশাল বাজেট তবু অর্থনৈতিক সংকট মারাত্মক হচ্ছে
- আওয়ামী লীগ ইতিহাসের করুণ পরিণতির দিকে ধাবিত হচ্ছে
- পাল্টে যাচ্ছে রাজনীতির হিসাব-নিকাশ
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন