শেষ পর্যন্ত বেশ নাটকীয়ভাবেই গ্রেফতার করা হলো আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনিকে। গত ২০ জুলাই রনি তোপখানা রোডের নিজ অফিসের সামনে ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের দুই সাংবাদিককে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন। রনি নিজে ফিল্মি কায়দায় সাংবাদিকদের যে লাথি মেরেছিলেন, তার সচিত্র প্রতিবেদন দেখানো হয় দেশের প্রায় সব ইলেকট্রনিক মিডিয়ায়। সরব হয়ে ওঠে প্রিন্ট মিডিয়াসহ সব গণমাধ্যম। ঘটনার চার দিনের মাথায় ২৪ জুলাই আদালতের নির্দেশে গ্রেফতার করা হলো রনিকে। যদিও এর আগে রনি আগাম জামিন নিয়েছিলেন। কিন্তু পরে সাংবাদিককের আন্দোলনের মুখে এবং মামলার বাদিকে হুমকি দেয়ার দায়ে জামিন বাতিল ও গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয় রনির বিরুদ্ধে। ঘটনার দিন থেকেই প্রায় সব সংবাদমাধ্যমেই অন্যতম শিরোনাম হয়ে আসছে রনির সাংবাদিক নির্যাতন, এর প্রতিবাদে সাংবাদিক আন্দোলন, রনির সংসদ সদস্য থেকে পদত্যাগের ঘোষণা, স্পিকারের সাথে সাাৎ ও পরে পদত্যাগ থেকে সরে এসে সংবাদ সম্মেলন এবং সবশেষ রনির গ্রেফতারের খবর। হয়তো এ ধরনের কোনো রাজনৈতিক বা অন্য কোনো ঘটনা না ঘটলে আরো কয়েক দিন রনির গ্রেফতার-পরবর্তী কার্যক্রম নিয়ে সংবাদমাধ্যমগুলো সরব থাকবে। বাহ্যিক দৃষ্টিতে রনিকে গ্রেফতারের মধ্য দিয়ে আইনের শাসন বাস্তবায়নে যে ত্বরিত পদপে দেশবাসী দেখতে পেলেন, তাতে সরকারকে সাধুবাদ জানাতেই হয়। একটু গভীরভাবে চিন্তা করলে দেখা যায় যে, রনির ওপর এই দ্রুত আইন প্রয়োগের মধ্য দিয়ে সরকার মূলত অনেক রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করল। আর এ ল্য পূরণে রনিকে হয়তো আরো চড়া মূল্য দিতে হতে পারে বলে অনেকেরই ধারণা। প্রথমত, কিছু দিন ধরেই সরকারের জনপ্রিয়তায় ধস নামার বিষয়টিই ছিল গণমাধ্যমের প্রধান শিরোনাম। পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সরকারদলীয় হেভিওয়েট প্রার্থীদের পরাজয়ে রীতিমতো বেসামাল কথাবার্তা বলতে শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে মহাজোটের শীর্ষ নেতারা। জনগণকে বিদ্যুৎ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেয়াসহ এমনসব বেসামাল কথাবার্তা শীর্ষ নেতাদের মুখ থেকে বের হচ্ছিল যে, মহাজোটের জনপ্রিয়তায় ইতোমধ্যেই যে ধস নেমেছিল, তা আরো তলানিতে গিয়ে ঠেকছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই নিজ দলের একজন জনপ্রিয় প্রতিনিধিকে তার অন্যায় আচরণের জন্য তাৎণিক বিচারের কাঠগড়ায় এনে সরকার কিছুটা হলেও জনগণের মধ্যে তার ইমেজ সঙ্কট কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করে। আমার সাথে নিশ্চয়ই সবাই একমত হবেন, একজন সাংবাদিককে দু-চারটি লাথি মারার চেয়ে বহুগুণে বড় অন্যায় সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরোয়ার ও মেহেরুন রুনিকে নৃশংসভাবে খুন করা। ছোট্ট শিশু মেঘকে পাশের রুমে আটকিয়ে রেখে ২০১২ সালের ১০ ফেব্র“য়ারি রাতে ঢাকার পশ্চিম রাজাবাজারের নিজ ভাড়া বাসায় নির্মমভাবে সাগর-রুনি দম্পতিকে হত্যা করা হয়। সেই পৈশাচিকতা মনে হলে এখনো আঁতকে উঠতে হয়। লাশ উদ্ধারের সময় নিহত সাগরের শরীরে ২৫টি ছুরিকাঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। এ ছাড়া তার শরীরে বিদ্ধ অবস্থায় দু’টি বাঁটবিহীন ছুরি পাওয়া যায়, যার একটি ৫-৬ ইঞ্চি, আরেকটি ৮-৯ ইঞ্চি লম্বা। আর রুনির পেটে ও পাঁজরে পাওয়া গেছে দু’টি ছুরিকাঘাতের চিহ্ন। সাগরের হাত ও পা পেছন দিক থেকে বাঁধা ছিল। চরম প্রতিহিংসার বশে নিষ্ঠুর এ জোড়া খুনের ঘটনা ঘটিয়েছিল খুনিরা। কিন্তু সেই খুনের কোনো সুরাহা আজ পর্যন্ত করতে পারল না সরকার। চলে গেল প্রায় দেড় বছর। তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুনের সেই ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম এখনো কানে বাজে। পরদিনই পুলিশের মহাপরিদর্শক হাসান মাহমুদের ‘তদন্তে প্রণিধানযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে’ এমন ঘোষণা এখনো ভুলে যাননি দেশবাসী। এরপর শুধু নাটক আর নাটক। হাইকোর্টের নির্দেশে ঘটনার ৬৮ দিনের মাথায় ১৮ এপ্রিল ২০১২ ডিবি পুলিশ থেকে মামলা র্যাবে হস্তান্তর করা হয়। হত্যার ৭৬ দিনের মাথায় ২৬ এপ্রিল ২০১২ আবার তদন্তের নামে লাশ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়। নমুনা সংগ্রহ করে ডিএনএ টেস্টের জন্য পরে পাঠানো হয় যুক্তরাষ্ট্রে। কিন্তু তারও কোনো ফলোআপ নেই আজ পর্যন্ত। এমনই হাজারো নাটকের দৃশ্যে রীতিমতো তালগোল পাকিয়ে বিষয়টি হয়তো ভুলতে বসেছেন দেশবাসী। এমনকি এই ডিএনএ পরীা নিয়ে র্যাব ও ঢাকার ন্যাশনাল ফরেনসিক ডিএনএ প্রফাইলিং ল্যাবরেটরির মতবিরোধের বিষয়ও ওঠে আসে সংবাদ শিরোনামে। তখন র্যাবের মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার সোহায়েল জানিয়েছিলেন, এই ডিএনএ টেস্ট বাংলাদেশে সম্ভব নয়। কিন্তু এ টেস্ট ঢাকার ন্যাশনাল ফরেনসিক ডিএনএ প্রফাইলিং ল্যাবরেটরিতেই সম্ভব এমন দাবি করে ল্যাবের প্রধান অধ্যাপক আখতারুজ্জামান বলেন, র্যাবের বক্তব্যে দেশের আন্তর্জাতিক মানের ল্যাবটির ভাবমর্যাদা ুণœ হয়েছে। সত্যিই নাটকের যেন শেষ নেই। এসব নাটকের পাশাপাশি দেশবাসীকে সহ্য করতে হয়েছে আরো অনেক কিছু। ‘কারো বেড রুম পাহারা দেয়া সম্ভব নয়’Ñ খোদ প্রধানমন্ত্রীর জবানে উচ্চারিত এমন উদ্ভট বক্তব্যও দেশবাসীকে হজম করতে হয়েছে। ‘আমার বাবার খুনিদের বিচারের জন্য আমাকে ৪২ বছর অপো করতে হয়েছে’Ñ এমন কথা বলে এই সাংবাদিক দম্পতির পরিবারকে ধৈর্যের তালিম দিতেও যেন ভুললেন না প্রধানমন্ত্রী। পুলিশের মহাপরিদর্শকের তদন্তে প্রণিধানযোগ্য অগ্রগতির ঘোষণার পরও আজ পর্যন্ত ওই হত্যার কূলকিনারা না বের হওয়ায় কি এটিই প্রমাণিত হয় না যে, বিষয়টি সরকারের সর্বোচ্চ মহলের নির্দেশেই ধামাচাপা দেয়া হলো? সাগর-রুনি হত্যার পরপরই সেখানে আসা সাংবাদিক ও সাধারণ মানুষের উপস্থিতিতে খুনের গুরুত্বপূর্ণ আলামত নষ্ট হয়ে গেছে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীরের এমন দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্যের মধ্য দিয়ে এ হত্যার বিচারে সরকারের চরম অনীহাই কী পরে আরো পরিষ্কার হয়ে যায় না? এত বড় একটি হত্যার গুরুত্বপূর্ণ আলামত যদি কিছু সাংবাদিক ও সাধারণ মানুষের উপস্থিতিতে নষ্ট হয়, তা হলে সরকার, সরকারের এত বড় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দরকার আছে কী? নাটক এখানেই শেষ নয়। স্কলাসটিকা স্কুলের প্রশাসনিক কর্মকর্তা তানভীর আহমেদের গ্রেফতার, রিমান্ড ও জামিনসহ ঢাকায় নির্মমভাবে খুন হওয়া ডাক্তার নিতাইয়ের ড্রাইভার কামরুল হাসান অরুণসহ নিতাই হত্যায় অভিযুক্ত তিন আসামি বকুল, রফিকুল ইসলাম ও আবু সাঈদকে আটক করে রিমান্ডে নিয়ে চোর-পুলিশ খেলার খবরও বেশ জমে ওঠে মিডিয়াজুড়ে কয়েক দিন ধরে। এরপর বিদেশে বসে সাগর-রুনির চরিত্র নিয়ে যে অশালীন মন্তব্য এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান ড. মাহফুজুর রহমান করেছেন, তা রীতিমতো নজিরবিহীন। সাগর-রুনির বাসায় মদের আসর বসত, সেখানে নানা কিসিমের মানুষের বাজে আড্ডা হতোÑ মাহফুজুর রহমানের এমন হাজারো নোংরা কথায় সাগর-রুনির আত্মাও হয়তোবা হাহাকার করে উঠেছিল। এ ধরনের মন্তব্যে তীব্র প্রতিবাদে ফেটে পড়েন সাংবাদিকেরা। মাহফুজুর রহমানকে গ্রেফতারসহ নানা দাবি তোলেন সাংবাদিক নেতারা। কিন্তু সরকারের প থেকে কোনো পদপে দেখতে পাননি দেশবাসী। এতে কী প্রমাণিত হয় সে বিচারের ভার সচেতন পাঠকের ওপরই থাকল। এবার আসা যাক আবারো রনি প্রসঙ্গে। আওয়ামী লীগ দলীয় শীর্ষ ব্যবসায়ী, শেয়ারবাজারের হাজারো কোটি টাকা লুটের অভিযুক্ত খলনায়ক, সালমান এফ রহমানের ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের না হয়ে যদি অন্য কোনো মিডিয়ার সাংবাদিককে গোলাম মাওলা রনি এভাবে লাঞ্ছিত করতেন, তা হলে এমন দ্রুত অ্যাকশন হতো কি না তা নিয়েও অনেকের প্রশ্ন রয়েছে। বিশেষ করে সালমান এফ রহমান ও সরকারের নানা কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক সময়ে টকশোতে রনির কড়া সমালোচনার পরিপ্রেেিত এমন প্রশ্ন আসাই স্বাভাবিক। কিছু দিন আগে একুশে টেলিভিশনের নারী সংবাদকর্মী এবং একই সাথে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্য অর্পণা সিংহকে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে লাঞ্ছিত করেন আওয়ামী লীগ দলীয় আরেক সংসদ সদস্য কামাল আহমেদ মজুমদার। ফুঁসে ওঠে সাংবাদিকসমাজ, দিনের পর দিন চলে প্রতিবাদ। কিন্তু কামাল মজুমদারের টিকিটি কেউ স্পর্শ করতে পারেনি, গ্রেফতার তো দূরের কথা। তা হলে কী দুই সংসদ সদস্যের জন্য দুই আইন? তবে দেশবাসী রনির গ্রেফতারকে সরকারের সাজানো নাটক হিসেবে দেখতে চায় না। কিন্তু মানুষের আস্থা সরকার তখনই পাবে যদি অবিলম্বে সাগর-রুনির প্রকৃত হত্যাকারীদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে সম হয়।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
জুলাই
(113)
- পরিবহনে নৈরাজ্য, সামনে কঠিন সময়
- রাজনৈতিক সংলাপ : অতীতের অভিজ্ঞতা
- ক্ষমতার গন্ধ কেমন
- এত উন্নয়ন করে কী হবে? ভোট তো পাই না।’
- বাংলাদেশে নির্বাচনী রাজনীতি
- রমজান মাসে সেই আবেগের দিনে
- জামায়াত-আওয়ামী লীগ সমঝোতার গুজব ও বাস্তবতা
- রাজনীতির জন্য ভোট, নাকি ভোটের জন্য রাজনীতি
- গণতন্ত্র : আওয়ামী স্টাইল
- দেশের শেষ গন্তব্য কোথায়
- নির্বাচন কমিশনকে সংবিধান নির্ধারিত সীমার মধ্যে থাক...
- নতুন ধারার রাজনীতি
- সঙ্ঘাতের রাজনীতি কতকাল চলবে
- ভেদাভেদ ও বিদ্বেষের রাজনীতি আর নয়
- গোলাম মাওলা রনি একটি অসম যুদ্ধে নেমেছিলেন : তাই হে...
- সরকারি দলের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়
- জাতীয় নির্বাচনে ইলেকশান ইঞ্জিনিয়ারিং-ই আ’লীগের শ...
- প্রধানমন্ত্রীর ‘ইমেজ’ বিল্ডিং প্রকল্প এবং মন্ত্রীদ...
- একটি অনুসন্ধানী রিপোর্ট ও কিছু কথা
- রাজনীতির বলির পাঁঠা গোলাম মাওলা রনি
- যুদ্ধাপরাধের মূলা ও পাঁচীর ঘা!
- রাজনীতি নিয়ে নাটক
- সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রশ্ন
- ভোট ছাড়া ক্ষমতায় থাকতে সাংবিধানিক উপায়
- নিপীড়িত সাংবাদিক ও অস্ত্রবাজ নেতা
- দেশজুড়ে পরিবহনে চাঁদাবাজি
- জনগুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো জ্বলজ্বল করে জনমনে
- পাঙ্গাশের মগজ আর তেঁতুলের গুল আমাদের সর্বনাশার মূল
- বাংলাদেশের প্রগতিবাদী বুদ্ধিজীবী এবং সাংবাদিক প্রস...
- তবে কি তিনিও দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসী?
- শেষ মুহূর্তেও আওয়ামীকরণে তছনছ হচ্ছে জনপ্রশাসন
- হেফাজত ও শাহবাগ রাজনীতির নতুন অঙ্ক
- এক পেশে মিডিয়া : সুবিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্...
- দেশ পরিচালনা ও ভোটারদের যোগ্যতা নিয়ে প্রধানমন্ত্র...
- স্থানীয় সরকারে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ
- গরীবের ইফতার
- আল্লামা শফীর বক্তব্যের অপব্যাখ্যা করবেন না
- এক পেশে মিডিয়া : সুবিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্...
- কী করে বলি এ সরকার সাংবাদিকবান্ধব
- অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
- কোটা সংরক্ষণের নামে মেধা হরণ
- ইতিহাসচেতনা ও বাংলাদেশ
- আওয়ামী লীগ : আবারও স্বরূপে আসার চেষ্টা
- বিলেতি কায়দায় বাকশালী নির্বাচন খায়েশ বনাম বাস্তবতা
- কর্নেল তাহের নায়ক না খলনায়ক?
- বাস্তিল দুর্গের পতন কী অত্যাসন্ন?
- সীমা ছাড়ানো চাঁদাবাজির মহোৎসব
- কিশোরগঞ্জ উপনির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যৌক্ত...
- তাহলে জাতি বেঁচে যেতে পারে
- তেঁতুল তত্ত্বের পোস্টমর্টেম
- সরকারের শেষবেলার খেলা
- সরকার ভুল করলেও জনগণ করে না
- আহা যদি অনেক কালো টাকার মালিক হতাম!
- পুলিশকে পেটালো গণজাগরণ মঞ্চ
- আওয়ামী লীগ ও সরকার বিপন্নের সম্মুখীন
- টিআইবি প্রতিবেদন ও বাংলাদেশ দুর্নীতি
- কোটাপ্রথা বাতিলের এখনই সময়
- একেই বলে আইনের শাসন
- ভোটের রাজনীতিতে শাসক দল অসহায়
- সরকারের জনপ্রিয়তায় ধস
- ভূমিদস্যুদের বেপরোয়া তান্ডব প্রসঙ্গে
- সরকারের নির্বাচন বিপর্যয় এবং কেয়ারটেকারের যৌক্তিকতা
- কোটা কি রাষ্ট্রীয় অবিচার নয়?
- সাধু সাবধান!
- পুলিশ ও নেতার কারণে যানজট
- বিসিএস পরীক্ষার্থীদেরকে পেটালো সরকার
- এ বিশাল বাজেট লুটপাটের বাজেট
- নির্বাচনী কিল
- মহাধসের কবলে মহাজোট
- ন্যায়সঙ্গত দাবি বিবেচনা করতে হবে
- ভোটের হিসাবে ঠিক ফলই পাচ্ছে আওয়ামী লীগ
- গাজীপুরের নির্বাচন : সরকারের কি বোধোদয় হবে?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার, লেভেল প্লেইংফিল্ড ও নিরপেক্ষ ...
- স্থানীয় নির্বাচন ও জাতীয় নির্বাচনের কারচুপি এক নয়
- আওয়ামী লীগের কোনো দুর্গ নেই
- মিসরে গণতন্ত্র আবার বিপন্ন
- রোজা রমজানের গুরুত্ব, সওয়াব, করণীয় ও নিয়মাবলী
- একরোখা দাম্ভিক মনোভাবকে জনগণ পছন্দ করছে না
- উলুবনে মুক্তা ছড়িয়ে কী লাভ!
- ৬৪ বছর পর আ’লীগের মুখোশ উম্মোচন
- তুমি খাচলতে কিসে ধুবা
- চাপ ও দুই নৌকার গণতন্ত্র
- জবাব দিচ্ছে জনগণ
- নৌকা ভিড়বে কোথায়?
- শ্রমিক ভোটারদের আক্ষেপ
- আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় দুর্গেরও পতন
- এ বিজয় জনগণের বিশ্বাস ও বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের
- হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালির(?) নাতি-নাতনিদের অবাঙা...
- সুশাসন ব্যর্থতা ও জনদুর্ভোগ
- নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে সিদ্ধান্তের প্রশ্ন
- বাংলাদেশের প্রধান কয়েকটি সামাজিক সমস্যা
- পদ্মাসেতুর দরপত্র মূল্যায়নে এডিবি’র অপারগতা
- আওয়ামী লীগের চোখে শর্ষে ফুল : তাই বেগম জিয়াকে ডি...
- কী দুঃসহ খামখেয়ালি আর প্রতিহিংসার রাজনীতি!
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনের চেষ্টা অশুভ প...
- প্রসঙ্গ গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন
- জাগরণের আগুনে পুড়ল যারা
- বিশাল বাজেট তবু অর্থনৈতিক সংকট মারাত্মক হচ্ছে
- আওয়ামী লীগ ইতিহাসের করুণ পরিণতির দিকে ধাবিত হচ্ছে
- পাল্টে যাচ্ছে রাজনীতির হিসাব-নিকাশ
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন