রাজধানীর সঙ্গে লাগোয়া গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও শোচনীয় পরাজয় ঘটেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী মহাজোটের। এটাই অবশ্য প্রথম পরাজয় নয়। এর আগে গত মাসে অনুষ্ঠিত খুলনা, সিলেট, রাজশাহী ও বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও বিরাট ব্যবধানেই জয়ী হয়েছিলেন ১৮ দলীয় জোটের মেয়র প্রার্থীরা। তারও আগে, সরকার গঠন করার পর পর ২০১০ সালের জুনে বিএনপি জিতেছিল চট্টগ্রামে। সব মিলিয়ে সাতটি সিটি করপোরেশনের মধ্যে একমাত্র রংপুর ছাড়া সবগুলোতেই এখন বিএনপির মেয়ররা রয়েছেন। এদিকে গত ৬ জুলাই অনুষ্ঠিত এবং বহুল আলোচিত গাজীপুরের নির্বাচনে ভোটের ব্যবধান আরো বেড়েছে। ১৮ দল সমর্থিত বিএনপির প্রার্থী অধ্যাপক এম এ মান্নান যেখানে পেয়েছেন তিন লাখ ৬৫ হাজার ৪৪৪ ভোট সেখানে আওয়ামী মহাজোট সমর্থিত অর্থাৎ আওয়ামী লীগের প্রার্থী এডভোকেট আজমত উল্লা খান পেয়েছেন দুই লাখ ৫৮ হাজার ৮৬৭ ভোট। দু’জনের মধ্যে ভোটের ব্যবধান এক লাখ ছয় হাজার ৫৫৭টি। বিরোধী দলের এই বিজয় অবশ্য মোটেও সহজ ছিল না। কারণ, ক্ষমতাসীনরা গাজীপুরকে গোপালগঞ্জের পর আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় ‘ঘাঁটি’ হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন। এই ‘ঘাঁটি’ তারা অবশ্যই হারাতে চাননি। এজন্যই নির্বাচনের ময়দানে নীরব দর্শক হয়ে বসে থাকেননি তারা। বিপুল টাকা তো ছড়িয়েছেনই, হুমকি দেয়া থেকে প্রশাসন ও পুলিশকে ব্যবহার করা পর্যন্ত সব বিষয়েই খুবই তৎপর দেখা গেছে তাদের। খোদ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়েই নাকি নির্বাচনী অফিস বসানো হয়েছিল। তোফায়েল আহমেদের মতো জাঁদরেল নেতারা এর তদারকি করেছেন। ওদিকে নির্বাচনের দিন বিরোধী দলের সমর্থক ভোটারদের বাধা দেয়া, পুলিশের সহযোগিতায় কেন্দ্রে কেন্দ্রে ঢুকে ব্যালটপেপারে সিলমারা এবং ব্যালটবাক্স থানায় নিয়ে যাওয়া পর্যন্ত সব পন্থাই অবলম্বন করেছেন তারা। পুলিশ ও প্রশাসনের সর্বাত্মক হস্তক্ষেপ তো ছিলই। ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটসহ বিভিন্ন স্থানে দফায় দফায় গোপন সভা করে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টাও যথেষ্টই চালিয়েছেন কর্মকর্তারা। সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তা থেকে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক পর্যন্ত অনেক রথি-মহারথিকেও ন্যক্কারজনক ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে দেখা গেছে। কিন্তু সব জেনেও এবং বিরোধী প্রার্থীর পক্ষ থেকে বারবার অভিযোগ জানানোর পরও নির্বাচন কমিশনকে নড়াচড়া করতে দেখা যায়নি। ফলে ভোট ডাকাতি হওয়ার এবং বিজয় ছিনিয়ে নেয়ার আশংকা ছড়িয়ে পড়েছিল। কিন্তু ভোটাররা সব চেষ্টাকেই ব্যর্থ করে দিয়েছেন। ফলে ব্যাপক ভোটের ব্যবধানে হেরে গেছেন ক্ষমতাসীনদের প্রার্থী। খুবই তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হলো, সিটি করপোরেশনের নির্বাচন হলেও এ উপলক্ষে জাতীয় রাজনীতির বিভিন্ন বিষয় প্রাধান্যে এসে গিয়েছিল। গ্যাস-বিদ্যুৎ থেকে রাষ্ট্রীয় জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে চরম ব্যর্থতা, দুর্নীতি, চাঁদাবাজি-টেন্ডারবাজি, শেয়ার বাজারের লক্ষ হাজার কোটি টাকার লুণ্ঠন, হলমার্ক কেলেংকারি, রানা প্লাজার ধস ও ১২ শ মানুষের নির্মম মৃত্যু এবং আওয়ামীকরণের মতো কারণগুলোর পাশাপাশি বিশেষভাবে উঠে এসেছিল সরকারের রাজনৈতিক নিষ্ঠুর দমন-পীড়ন এবং গুম ও খুন। জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্র শিবিরের বিরুদ্ধে নিষ্ঠুর অভিযানের পাশাপাশি একটি প্রধান কারণ হিসেবে গত ৫ ও ৬ মে হেফাজতে ইসলামের শান্তিপূর্ণ সমাবেশে রাতের অন্ধকারে চালানো গণহত্যার ভয়ংকর অভিযানের প্রতিক্রিয়াও ভোটারদের প্রবলভাবেই আন্দোলিত করেছে। সে কারণে গাজীপুরের ভোটাররা বুঝিয়ে দিয়েছেন, ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের ওপর গুলী ও নির্যাতন চালানোর এবং তাদের প্রাণ কেড়ে নেয়ার পরিণতি আদৌ শুভ হতে পারে না। অর্থাৎ মূলত জাতীয় বিভিন্ন কারণেই গাজীপুরের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে হেরে গেছেন ক্ষমতাসীনরা। একই কারণে আবারও আলোচিত হচ্ছে ক্ষমতাসীনদের আগামী দিনের করণীয় সম্পর্কে। বলা হচ্ছে, তাদের উচিত পরপর সব নির্বাচনে ভরাডুবির প্রকৃত কারণ নিয়ে, বিশেষ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করার দাবিটি নিয়ে চিন্তা করা। কারণ, সিটি নির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতে স্বাভাবিকভাবেই জাতীয় নির্বাচনকালীন সম্ভাব্য পরিস্থিতির সঙ্গে আবারও শক্তিশালী হয়েছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিটি। বস্তুত চার সিটি করপোরেশনের পর গাজীপুরের নির্বাচনও সবদিক থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের গুরুত্ব ও প্রয়োজনকে অনস্বীকার্য করে তুলেছে। কারণ, নির্বাচন কমিশনের আদৌ কোনো স্বাধীনতা ও ক্ষমতা রয়েছে কি না, সে ব্যাপারে সাধারণ মানুষের মনেও এখন আর কোনো সংশয় নেই। তার ওপর রয়েছে আওয়ামী প্রশাসন, যাকে সুচিহ্নিত পরিকল্পনার ভিত্তিতে ঢেলে সাজানোর কাজ চলছে পুরো দমে। ওদিকে র্যাব ও পুলিশ তো রয়েছেই। ফলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী পদে বহাল রেখে যে নামে ও যাদের নিয়েই নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করা হোক না কেন, সে সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হলে নির্বাচনের মাধ্যমে অন্তত বিরোধী দলের পক্ষে জিতে আসা সম্ভব হবে না। সে নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষও হতে পারবে না। এজন্যই নতুন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিটি বিশেষ জোরের সঙ্গে উচ্চারিত হচ্ছে। অন্যদিকে পাঁচ পাঁচটি ভরাডুবির পরও ক্ষমতাসীনরা উল্টো পথেই হাঁটার চেষ্টা চালাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী তো নির্বাচনই হবে না বলে ভয়ও দেখাচ্ছেন। ক্ষমতাসীনরা সেই সঙ্গে বলে বেড়াচ্ছেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে যে নির্বাচন সুষ্ঠু হয় এবং জনগণ যাকে খুশি তাকে ভোট দিতে পারে সেটাই নাকি চার সিটি ও গাজীপুরের নির্বাচনে আরও একবার প্রমাণিত হয়েছে! তারা এ কথাও ঘোষণা করে চলেছেন যে, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের অধীনেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অন্যদিকে বিরোধী দলের সঙ্গে আমরাও মনে করি, সিটি করপোরেশনের নির্বাচন যেহেতু স্থানীয় সরকার পর্যায়ের নির্বাচন সেহেতু এর সঙ্গে জাতীয় নির্বাচনকে গুলিয়ে ফেলার সুযোগ থাকতে পারে না। সুতরাং গণতন্ত্রের ব্যাপারে সদিচ্ছা থাকলে ক্ষমতাসীনদের উচিত সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা। নির্বাচনকালীন সরকারের ব্যবস্থা পুনর্বহাল করা। সে সরকার যে কোনো নামেই হতে পারে বলে বেগম খালেদা জিয়া আগেই ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন। আমাদের ধারণা, এ বিষয়ে বিরোধী দলের সঙ্গে সমঝোতা প্রতিষ্ঠার চেষ্টার মধ্যেই ক্ষমতাসীনদের পাশাপাশি দেশের জন্যও মঙ্গল নিহিত রয়েছে।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
জুলাই
(113)
- পরিবহনে নৈরাজ্য, সামনে কঠিন সময়
- রাজনৈতিক সংলাপ : অতীতের অভিজ্ঞতা
- ক্ষমতার গন্ধ কেমন
- এত উন্নয়ন করে কী হবে? ভোট তো পাই না।’
- বাংলাদেশে নির্বাচনী রাজনীতি
- রমজান মাসে সেই আবেগের দিনে
- জামায়াত-আওয়ামী লীগ সমঝোতার গুজব ও বাস্তবতা
- রাজনীতির জন্য ভোট, নাকি ভোটের জন্য রাজনীতি
- গণতন্ত্র : আওয়ামী স্টাইল
- দেশের শেষ গন্তব্য কোথায়
- নির্বাচন কমিশনকে সংবিধান নির্ধারিত সীমার মধ্যে থাক...
- নতুন ধারার রাজনীতি
- সঙ্ঘাতের রাজনীতি কতকাল চলবে
- ভেদাভেদ ও বিদ্বেষের রাজনীতি আর নয়
- গোলাম মাওলা রনি একটি অসম যুদ্ধে নেমেছিলেন : তাই হে...
- সরকারি দলের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়
- জাতীয় নির্বাচনে ইলেকশান ইঞ্জিনিয়ারিং-ই আ’লীগের শ...
- প্রধানমন্ত্রীর ‘ইমেজ’ বিল্ডিং প্রকল্প এবং মন্ত্রীদ...
- একটি অনুসন্ধানী রিপোর্ট ও কিছু কথা
- রাজনীতির বলির পাঁঠা গোলাম মাওলা রনি
- যুদ্ধাপরাধের মূলা ও পাঁচীর ঘা!
- রাজনীতি নিয়ে নাটক
- সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রশ্ন
- ভোট ছাড়া ক্ষমতায় থাকতে সাংবিধানিক উপায়
- নিপীড়িত সাংবাদিক ও অস্ত্রবাজ নেতা
- দেশজুড়ে পরিবহনে চাঁদাবাজি
- জনগুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো জ্বলজ্বল করে জনমনে
- পাঙ্গাশের মগজ আর তেঁতুলের গুল আমাদের সর্বনাশার মূল
- বাংলাদেশের প্রগতিবাদী বুদ্ধিজীবী এবং সাংবাদিক প্রস...
- তবে কি তিনিও দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসী?
- শেষ মুহূর্তেও আওয়ামীকরণে তছনছ হচ্ছে জনপ্রশাসন
- হেফাজত ও শাহবাগ রাজনীতির নতুন অঙ্ক
- এক পেশে মিডিয়া : সুবিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্...
- দেশ পরিচালনা ও ভোটারদের যোগ্যতা নিয়ে প্রধানমন্ত্র...
- স্থানীয় সরকারে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ
- গরীবের ইফতার
- আল্লামা শফীর বক্তব্যের অপব্যাখ্যা করবেন না
- এক পেশে মিডিয়া : সুবিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্...
- কী করে বলি এ সরকার সাংবাদিকবান্ধব
- অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
- কোটা সংরক্ষণের নামে মেধা হরণ
- ইতিহাসচেতনা ও বাংলাদেশ
- আওয়ামী লীগ : আবারও স্বরূপে আসার চেষ্টা
- বিলেতি কায়দায় বাকশালী নির্বাচন খায়েশ বনাম বাস্তবতা
- কর্নেল তাহের নায়ক না খলনায়ক?
- বাস্তিল দুর্গের পতন কী অত্যাসন্ন?
- সীমা ছাড়ানো চাঁদাবাজির মহোৎসব
- কিশোরগঞ্জ উপনির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যৌক্ত...
- তাহলে জাতি বেঁচে যেতে পারে
- তেঁতুল তত্ত্বের পোস্টমর্টেম
- সরকারের শেষবেলার খেলা
- সরকার ভুল করলেও জনগণ করে না
- আহা যদি অনেক কালো টাকার মালিক হতাম!
- পুলিশকে পেটালো গণজাগরণ মঞ্চ
- আওয়ামী লীগ ও সরকার বিপন্নের সম্মুখীন
- টিআইবি প্রতিবেদন ও বাংলাদেশ দুর্নীতি
- কোটাপ্রথা বাতিলের এখনই সময়
- একেই বলে আইনের শাসন
- ভোটের রাজনীতিতে শাসক দল অসহায়
- সরকারের জনপ্রিয়তায় ধস
- ভূমিদস্যুদের বেপরোয়া তান্ডব প্রসঙ্গে
- সরকারের নির্বাচন বিপর্যয় এবং কেয়ারটেকারের যৌক্তিকতা
- কোটা কি রাষ্ট্রীয় অবিচার নয়?
- সাধু সাবধান!
- পুলিশ ও নেতার কারণে যানজট
- বিসিএস পরীক্ষার্থীদেরকে পেটালো সরকার
- এ বিশাল বাজেট লুটপাটের বাজেট
- নির্বাচনী কিল
- মহাধসের কবলে মহাজোট
- ন্যায়সঙ্গত দাবি বিবেচনা করতে হবে
- ভোটের হিসাবে ঠিক ফলই পাচ্ছে আওয়ামী লীগ
- গাজীপুরের নির্বাচন : সরকারের কি বোধোদয় হবে?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার, লেভেল প্লেইংফিল্ড ও নিরপেক্ষ ...
- স্থানীয় নির্বাচন ও জাতীয় নির্বাচনের কারচুপি এক নয়
- আওয়ামী লীগের কোনো দুর্গ নেই
- মিসরে গণতন্ত্র আবার বিপন্ন
- রোজা রমজানের গুরুত্ব, সওয়াব, করণীয় ও নিয়মাবলী
- একরোখা দাম্ভিক মনোভাবকে জনগণ পছন্দ করছে না
- উলুবনে মুক্তা ছড়িয়ে কী লাভ!
- ৬৪ বছর পর আ’লীগের মুখোশ উম্মোচন
- তুমি খাচলতে কিসে ধুবা
- চাপ ও দুই নৌকার গণতন্ত্র
- জবাব দিচ্ছে জনগণ
- নৌকা ভিড়বে কোথায়?
- শ্রমিক ভোটারদের আক্ষেপ
- আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় দুর্গেরও পতন
- এ বিজয় জনগণের বিশ্বাস ও বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের
- হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালির(?) নাতি-নাতনিদের অবাঙা...
- সুশাসন ব্যর্থতা ও জনদুর্ভোগ
- নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে সিদ্ধান্তের প্রশ্ন
- বাংলাদেশের প্রধান কয়েকটি সামাজিক সমস্যা
- পদ্মাসেতুর দরপত্র মূল্যায়নে এডিবি’র অপারগতা
- আওয়ামী লীগের চোখে শর্ষে ফুল : তাই বেগম জিয়াকে ডি...
- কী দুঃসহ খামখেয়ালি আর প্রতিহিংসার রাজনীতি!
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনের চেষ্টা অশুভ প...
- প্রসঙ্গ গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন
- জাগরণের আগুনে পুড়ল যারা
- বিশাল বাজেট তবু অর্থনৈতিক সংকট মারাত্মক হচ্ছে
- আওয়ামী লীগ ইতিহাসের করুণ পরিণতির দিকে ধাবিত হচ্ছে
- পাল্টে যাচ্ছে রাজনীতির হিসাব-নিকাশ
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন