একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের সাধারণ বৈশিষ্ট্য হচ্ছেÑ রাষ্ট্র জনগণের। রাষ্ট্রের কাছে কোনো ভেদ নেই। ধনী-গরিব, সাদা-কালো, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই রাষ্ট্রের কাছে সমান অধিকার পাবে। ১৯৭১ সালে এ দেশের সাধারণ মানুষ যে মুক্তিযুদ্ধ করেছিল সে যুদ্ধও ছিল পশ্চিম পাকিস্তানিদের সর্বপ্রকার বৈষম্যের বিরুদ্ধে। তৎকালীন পাকিস্তানি শাসকেরা পূর্ব পাকিস্তানিদের কোনোভাবে মূল্যায়ন করত না। এ দেশের সম্পদ লুট করে তারা নিজেদের হৃষ্টপুষ্ট করেছে। এ দেশের মানুষ যাদেরকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে তারা তাদেরকে শাসনমতা না দিয়ে নিজেদের ইচ্ছেমতো শাসন করেছে। এ দেশের মুক্তিকামী জনতা পাকিস্তানি হানাদারদের ওইসব অন্যায়কে মেনে নিতে পারেনি বলে তাদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। যে বৈষম্যের বিরুদ্ধে আমাদের বাপ-দাদারা যুদ্ধ করে দেশকে মুক্ত করলেন, সেই বৈষম্যই কিনা এখন আমাদের ঘাড়ে চেপেছে নানা নামে; তা-ও আবার রাষ্ট্রীয়ভাবে। এর চেয়ে দুঃখের খবর আর কী হতে পারে? ১৩ জুলাই নয়া দিগন্তে ‘মেধাবীদের সামনে অন্ধকার কোটায় খেয়ে ফেলছে চাকরি’ শিরোনামের প্রতিবেদনটি আমাদেরকে হতভম্ব করেছে। প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, ‘দেশে সরকারি চাকরি েেত্র ১০ শতাংশ জনগোষ্ঠী ৫৬ শতাংশ কোটার সুবিধাভোগী। আর ৯০ শতাংশ জনগোষ্ঠী কোটা সুবিধার বাইরে। বর্তমানে বিসিএস পরীার মাধ্যমে উত্তীর্ণরা নিয়োগের জন্য যেসব কোটার মুখে পড়েন সেগুলো হচ্ছেÑ মুক্তিযোদ্ধা পোষ্য কোটা ৩০ ভাগ, মহিলা কোটা ১০ ভাগ, উপজাতি ৫ ভাগ এবং প্রতিবন্ধী ১ ভাগ।’ সংখ্যাগরিষ্ঠ মেধাবীরা যেখানে ৭০-৮০ নম্বর পেয়েও একটি সরকারি চাকরি জোগাড় করতে পারেন না, সেখানে এসব কোটার অধীনে মাত্র ৫০-৫৫ মার্কস পেয়েও বাগিয়ে নিতে পারেন চাকরি নামক সোনার হরিণটি। বাহ, কী চমৎকার! কোটা অর্থ হচ্ছে, অন্যের ন্যায্য অধিকারকে খর্ব করে আরেকজন অযোগ্যকে অধিকার প্রদান করা। বাংলাদেশের সংবিধানে সব নাগরিককে সমান অধিকার প্রদানের কথা বলা হয়েছে। শুধু চাকরি েেত্র নয় বরং শিা, সামাজিক, ধর্মীয় ও রাজনৈতিকসহ সব েেত্র এটি প্রযোজ্য; কিন্তু শিাপ্রতিষ্ঠান থেকে শুরু হয় বৈষম্য। উচ্চশিা গ্রহণ করতে গেলে শিার্থীরা কোটাপ্রথার মুখোমুখি হন। ভর্তি পরীায় ভালো মার্কস পেয়েও অনেকে কাক্সিত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারেন না; কিন্তু কোটা ব্যবস্থার মাধ্যমে অনেকেই কম মার্কস পেয়েও ভর্তি হয়ে যান অনায়াসে। সংবিধানের ধারা ২৮(১)এ বলা হয়েছেÑ ‘কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষ ভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোনো নাগরিকের প্রতি রাষ্ট্র বৈষম্য প্রদর্শন করিবেন না।’ ধারা ২৮(৩)এ বলা হয়েছেÑ ‘কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ নারী-পুরুষ ভেদ বা জন্মস্থানের কারণে জনসাধারণের কোনো বিনোদন বা বিশ্রামের স্থানে প্রবেশের কিংবা কোনো শিাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির বিষয়ে কোনো নাগরিককে কোনো রকম অমতা, বাধ্যবাধকতা, বাধা বা শর্তের অধীন করা যাইবে না।’ সংবিধানের এ ধারা অনুযায়ী এ দেশের যেকোনো নাগরিক তার মেধা ও যোগ্যতা অনুযায়ী যেকোনো শিাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার অধিকার পাওয়ার কথা। তাকে নারী-পুরুষ ভেদ কিংবা উপজাতি, অ-উপজাতি, মুক্তিযোদ্ধা-সাধারণ নাগরিক ইত্যাদি শ্রেণিবিন্যাস করা সংবিধানসম্মত নয়। উচ্চশিায় প্রবেশের েেত্র কোটা ব্যবস্থা কম হলেও সরকারি চাকরি গ্রহণের বেলায় দেখা যায় ব্যাপক। ৫৬ ভাগ কোটা যথেচ্ছ অপব্যবহার হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মুক্তিযোদ্ধার কোটার স্থানে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বা নাতি সেজে কেউ কেউ এ সুবিধাটি নিতে চান। আবার মুক্তিযোদ্ধা যদি হয় সরকারি দলের বিপরীত মতাদর্শের, তাহলে তাদের সন্তানেরা এ সুযোগটি নিতে সম না-ও হতে পারেন। মহিলা কোটায় চলে চরম দলীয়করণ। সরকারি দল, টাকা কিংবা আত্মীয় হতে পারলে এই কোটায় সুযোগ নেয়া যায়। এটা তো গেল দৃশ্যমান কোটা। এরপর আছে অদৃশ্যমান কোটা ব্যবস্থা। যা আরো জঘন্য। মন্ত্রী, এমপি, সচিব, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, দলীয় পরিচয়সহ অবস্থানভেদে বিভিন্ন স্থানে এই অদৃশ্যমান কোটা কাজ করে। কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে কেউ চাকরি পেলে কেউ কেউ বলেন, উনি ভিসির কোটায় নিয়োগ পেয়েছেন, উনি ছাত্রলীগের কোটায় চাকরি পেয়েছেন, উনি মন্ত্রীর কোটায় চাকরি পেয়েছেন প্রভৃতি। এসব কোটা অদৃশ্যমান। ‘জোর যার মুল্লুক তার’ এই নীতি গ্রহণ করে মতাশালীরা নিজেদের সন্তান ও দলীয় অনুসারীদের জন্য যতদূর অধিকার কেড়ে নিতে পারেন ততটুকু তারা করেন। এসব েেত্র টাকা লেনদেনের বিষয়টিও থাকে। যে যত টাকা ঢালতে পারে তার জন্য চাকরি বরাদ্দ থাকে তত মজবুতভাবে। এসব দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান কোটা ব্যবস্থার গ্যাঁড়াকলে পড়ে এ দেশের বেশির ভাগ গরিব, মধ্যবিত্ত পরিবারের সাধারণ মেধাবী নাগরিকেরা হন বঞ্চিত। তারা হন রাষ্ট্রীয় অবিচারের মুখোমুখি। যে রাষ্ট্রটি স্বাধীন হয়েছে, গরিব, খেটে খাওয়া ও অধিকার বঞ্চিতদের অধিকার প্রদানের জন্য সেই রাষ্ট্রই আজ পরিণত হয়েছে পেষণযন্ত্রে। সারা দিন রিকশা চালিয়ে, লজিং টিউশনি করে কিংবা কঠোর পরিশ্রম করে ওরা শিার বিভিন্ন স্তরে এ প্লাস, গোল্ডেন এ প্লাসসহ ভালো রেজাল্ট করেছে। ওদের বুকে স্বপ্ন, ওরা চাকরির ময়দানে এসেও পরীায় ভালো রেজাল্ট করে সরকারি চাকরি নিয়ে অসহায় মা-বাবার মুখে হাসি ফোটাবে। কিন্তু না, ওদের স্বপ্ন শুধু স্বপ্নই রয়ে যায়। চাকরির পরীায় ওরা এ প্লাস পায় সত্যি, কিন্তু ওরা হেরে যায় কোটাপ্রথার কাছে; যেখানে ওর চেয়ে কম মার্কস পেয়েও তুলনামূলক অযোগ্য ও অমেধাবীরা চাকরিটা বাগিয়ে নিচ্ছে। ওরা বঞ্চিত হয়ে দেখছে রাষ্ট্রীয় অবিচারের নির্মম দৃশ্য! যার বাবা বা দাদা মুক্তিযুদ্ধের মতো কঠিন যুদ্ধে জয়ী হতে পেরেছে সে কেন পড়ালেখার যুদ্ধে অন্যের সাথে তাল মেলাতে পারবে না। আমরা তো মনে করি, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হয়ে কোটাপ্রথায় শিা ও চাকরি নেয়া অপমানের বিষয়। বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানেরা কোনো বিশেষ ধরনের সুযোগ নিয়ে নিজেদের পিতাকে হেয় করবে না। তবে কোনো মুক্তিযোদ্ধার পরিবার যদি গরিব থাকে তাহলে সরকার তাকে আর্থিক সুবিধা দিয়ে তাদের পাশে দাঁড়াতে পারে। তাদের সন্তানদের অবৈতনিক লেখাপড়ার সুযোগ দিতে পারে। সরকারকে অনুরোধ করব, মেধাবী শিার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিয়ে কোটাপ্রথা তুলে দিন। দেশের সব নাগরিককে মেধা ও যোগ্যতা অনুযায়ী শিা ও চাকরিপ্রাপ্তির সুযোগ করে দিন। মেধার স্বার রেখে কোনো মেয়ে, উপজাতি ও মুক্তিযোদ্ধার সন্তান রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আসনে আসীন হলে কেউ এতে আপত্তি করবে না। এতে রাষ্ট্র আরো উন্নত হবে। সবাই মেধার স্বার রেখে ভালো ফল করার চেষ্টা করবে। মেধাবীরা মূল্যায়িত হলে, যোগ্যরা সমাদর পেলে দেশ থেকে সর্বপ্রকার অনাচার দূর হতে বাধ্য। আল্লাহ সবাইকে সুমতি দিন।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
জুলাই
(113)
- পরিবহনে নৈরাজ্য, সামনে কঠিন সময়
- রাজনৈতিক সংলাপ : অতীতের অভিজ্ঞতা
- ক্ষমতার গন্ধ কেমন
- এত উন্নয়ন করে কী হবে? ভোট তো পাই না।’
- বাংলাদেশে নির্বাচনী রাজনীতি
- রমজান মাসে সেই আবেগের দিনে
- জামায়াত-আওয়ামী লীগ সমঝোতার গুজব ও বাস্তবতা
- রাজনীতির জন্য ভোট, নাকি ভোটের জন্য রাজনীতি
- গণতন্ত্র : আওয়ামী স্টাইল
- দেশের শেষ গন্তব্য কোথায়
- নির্বাচন কমিশনকে সংবিধান নির্ধারিত সীমার মধ্যে থাক...
- নতুন ধারার রাজনীতি
- সঙ্ঘাতের রাজনীতি কতকাল চলবে
- ভেদাভেদ ও বিদ্বেষের রাজনীতি আর নয়
- গোলাম মাওলা রনি একটি অসম যুদ্ধে নেমেছিলেন : তাই হে...
- সরকারি দলের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়
- জাতীয় নির্বাচনে ইলেকশান ইঞ্জিনিয়ারিং-ই আ’লীগের শ...
- প্রধানমন্ত্রীর ‘ইমেজ’ বিল্ডিং প্রকল্প এবং মন্ত্রীদ...
- একটি অনুসন্ধানী রিপোর্ট ও কিছু কথা
- রাজনীতির বলির পাঁঠা গোলাম মাওলা রনি
- যুদ্ধাপরাধের মূলা ও পাঁচীর ঘা!
- রাজনীতি নিয়ে নাটক
- সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রশ্ন
- ভোট ছাড়া ক্ষমতায় থাকতে সাংবিধানিক উপায়
- নিপীড়িত সাংবাদিক ও অস্ত্রবাজ নেতা
- দেশজুড়ে পরিবহনে চাঁদাবাজি
- জনগুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো জ্বলজ্বল করে জনমনে
- পাঙ্গাশের মগজ আর তেঁতুলের গুল আমাদের সর্বনাশার মূল
- বাংলাদেশের প্রগতিবাদী বুদ্ধিজীবী এবং সাংবাদিক প্রস...
- তবে কি তিনিও দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসী?
- শেষ মুহূর্তেও আওয়ামীকরণে তছনছ হচ্ছে জনপ্রশাসন
- হেফাজত ও শাহবাগ রাজনীতির নতুন অঙ্ক
- এক পেশে মিডিয়া : সুবিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্...
- দেশ পরিচালনা ও ভোটারদের যোগ্যতা নিয়ে প্রধানমন্ত্র...
- স্থানীয় সরকারে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ
- গরীবের ইফতার
- আল্লামা শফীর বক্তব্যের অপব্যাখ্যা করবেন না
- এক পেশে মিডিয়া : সুবিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্...
- কী করে বলি এ সরকার সাংবাদিকবান্ধব
- অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
- কোটা সংরক্ষণের নামে মেধা হরণ
- ইতিহাসচেতনা ও বাংলাদেশ
- আওয়ামী লীগ : আবারও স্বরূপে আসার চেষ্টা
- বিলেতি কায়দায় বাকশালী নির্বাচন খায়েশ বনাম বাস্তবতা
- কর্নেল তাহের নায়ক না খলনায়ক?
- বাস্তিল দুর্গের পতন কী অত্যাসন্ন?
- সীমা ছাড়ানো চাঁদাবাজির মহোৎসব
- কিশোরগঞ্জ উপনির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যৌক্ত...
- তাহলে জাতি বেঁচে যেতে পারে
- তেঁতুল তত্ত্বের পোস্টমর্টেম
- সরকারের শেষবেলার খেলা
- সরকার ভুল করলেও জনগণ করে না
- আহা যদি অনেক কালো টাকার মালিক হতাম!
- পুলিশকে পেটালো গণজাগরণ মঞ্চ
- আওয়ামী লীগ ও সরকার বিপন্নের সম্মুখীন
- টিআইবি প্রতিবেদন ও বাংলাদেশ দুর্নীতি
- কোটাপ্রথা বাতিলের এখনই সময়
- একেই বলে আইনের শাসন
- ভোটের রাজনীতিতে শাসক দল অসহায়
- সরকারের জনপ্রিয়তায় ধস
- ভূমিদস্যুদের বেপরোয়া তান্ডব প্রসঙ্গে
- সরকারের নির্বাচন বিপর্যয় এবং কেয়ারটেকারের যৌক্তিকতা
- কোটা কি রাষ্ট্রীয় অবিচার নয়?
- সাধু সাবধান!
- পুলিশ ও নেতার কারণে যানজট
- বিসিএস পরীক্ষার্থীদেরকে পেটালো সরকার
- এ বিশাল বাজেট লুটপাটের বাজেট
- নির্বাচনী কিল
- মহাধসের কবলে মহাজোট
- ন্যায়সঙ্গত দাবি বিবেচনা করতে হবে
- ভোটের হিসাবে ঠিক ফলই পাচ্ছে আওয়ামী লীগ
- গাজীপুরের নির্বাচন : সরকারের কি বোধোদয় হবে?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার, লেভেল প্লেইংফিল্ড ও নিরপেক্ষ ...
- স্থানীয় নির্বাচন ও জাতীয় নির্বাচনের কারচুপি এক নয়
- আওয়ামী লীগের কোনো দুর্গ নেই
- মিসরে গণতন্ত্র আবার বিপন্ন
- রোজা রমজানের গুরুত্ব, সওয়াব, করণীয় ও নিয়মাবলী
- একরোখা দাম্ভিক মনোভাবকে জনগণ পছন্দ করছে না
- উলুবনে মুক্তা ছড়িয়ে কী লাভ!
- ৬৪ বছর পর আ’লীগের মুখোশ উম্মোচন
- তুমি খাচলতে কিসে ধুবা
- চাপ ও দুই নৌকার গণতন্ত্র
- জবাব দিচ্ছে জনগণ
- নৌকা ভিড়বে কোথায়?
- শ্রমিক ভোটারদের আক্ষেপ
- আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় দুর্গেরও পতন
- এ বিজয় জনগণের বিশ্বাস ও বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের
- হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালির(?) নাতি-নাতনিদের অবাঙা...
- সুশাসন ব্যর্থতা ও জনদুর্ভোগ
- নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে সিদ্ধান্তের প্রশ্ন
- বাংলাদেশের প্রধান কয়েকটি সামাজিক সমস্যা
- পদ্মাসেতুর দরপত্র মূল্যায়নে এডিবি’র অপারগতা
- আওয়ামী লীগের চোখে শর্ষে ফুল : তাই বেগম জিয়াকে ডি...
- কী দুঃসহ খামখেয়ালি আর প্রতিহিংসার রাজনীতি!
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনের চেষ্টা অশুভ প...
- প্রসঙ্গ গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন
- জাগরণের আগুনে পুড়ল যারা
- বিশাল বাজেট তবু অর্থনৈতিক সংকট মারাত্মক হচ্ছে
- আওয়ামী লীগ ইতিহাসের করুণ পরিণতির দিকে ধাবিত হচ্ছে
- পাল্টে যাচ্ছে রাজনীতির হিসাব-নিকাশ
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন