প্রচণ্ড গরম হাওয়া বইছে জাপানজুড়ে। দিনের বেলায় রাস্তায় বের হলে মনে হয় যেন জ্বলন্ত কোনো চুলার ওপর দাঁড়িয়ে আছি। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে সারা বিশ্বের মুসলমানদের সিয়াম সাধনার মাস। পবিত্র মাহে রমজান। রাতভর ইবাদত বন্দেগির মাধ্যমে তাকওয়া অর্জন করে মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তায়ালার সান্নিধ্য লাভের সর্বোত্তম মাস এটি। ঈমানদারকে চরম ধৈর্যের পরীা দিতে হয় এই মাসে। আর যাই হোক, লেখার ভেতরে যেন অন্যের গীবত করা না হয়, সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে। সাবধান থাকতে হবে প্রতিটি শব্দচয়নে। সম্প্রতি ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল অব বাংলাদেশ (টিআইবি) প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত দুই বছরে বাংলাদেশে দুর্নীতির মাত্রা সার্বিকভাবে বেড়েছে। টিআইবি জরিপের উত্তরদাতাদের ৯৩ শতাংশের ধারণা, সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত খাত বা প্রতিষ্ঠান হচ্ছে যৌথভাবে দেশটির রাজনৈতিক দল ও পুলিশ। আর উত্তরদাতাদের ৮৯ শতাংশ মনে করেন, রাজনৈতিক দল ও পুলিশের পর সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত খাতই হলো দেশটির বিচার বিভাগ। স্বভাবতই টিআইবি প্রকাশিত প্রতিবেদনে কারো কারো আঁতে ঘা লেগেছে। পাল্টাপাল্টি বক্তব্য দিতে শুরু করেছেন রাজনৈতিক দলের নেতারা। সবার আগে মুখ খুলেছেন আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম। তিনি মন্তব্য করেছেন, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের চরিত্র হনন ও বিচার বিভাগকে বিতর্কিত করতেই ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল এ মুহূর্তে তাদের রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। তার মতে, দেশের বিরুদ্ধে বিরাট ষড়যন্ত্র চলছে। দেশের ক্রান্তিকালে টিআইবির রিপোর্ট এ ষড়যন্ত্রেরই অংশ। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, যে রাজনৈতিক দল মতায় থাকে, তাদেরই দুর্নীতি করার সুযোগ থাকে। আর তাই টিআইবি আওয়ামী লীগ ও মতাসীন জোটকেই চিহ্নিত করেছে। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক ও সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেছেন, আইনজীবীরা বিচার বিভাগের অংশ হলেও তাদের দুর্নীতি করার কোনো সুযোগ নেই। বার্লিনভিত্তিক আন্তর্জাতিক গবেষণা সংস্থার প্রকাশিত জরিপে সাধারণ জনগণ আকাশ থেকে পড়েছে, তা নয়। যতটুকু বুঝতে পারছি, অবাক হয়নি মোটেই। সরকারি খাতের লাগামহীন দুর্নীতি, পুলিশ ও বিচার বিভাগের অনিয়ম এখন আর কারো অজানা নয়। তবে এটি অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে, সংসদীয় গণতন্ত্র প্রচলিত রয়েছে এমন একটি দেশের আইনশৃঙ্খলা রাকারী পুলিশবাহিনী ও সাধারণ জনগণ, যাদের কাছে আইনি আশ্রয় নেবে সেই বিচার বিভাগ এখন প্রায় অফিসিয়ালি শীর্ষস্থানীয় দুর্নীতিগ্রস্ত খাত বা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। টিআইবি জরিপে বলা হয়েছে, এ তিন খাতে সবচেয়ে বেশি ঘুষ দিতে হয়। গত বছর আগস্ট মাসে হংকংভিত্তিক বিশ্বখ্যাত মানবাধিকার সংস্থা এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশন (এএইচআরসি) স্পষ্ট জানিয়েছিল, বাংলাদেশের নাগরিকেরা আয়কর হিসেবে প্রতি বছর সরকারকে যে পরিমাণ টাকা জমা দেন, তার চেয়ে অনেক বেশি অর্থ পুলিশকে ঘুষ দেন। হিউম্যান রাইটস কমিশনের রিপোর্টে বলা হয়েছিল, পুলিশ হচ্ছে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ওপর নির্যাতনের কারখানা। দুর্নীতিই তাদের চেইন অব কমান্ড। বিভিন্ন অপরাধ দমন ও তদন্তে পুলিশ প্রতিনিয়ত ব্যর্থ। এ ব্যর্থতাই দেশটির ফৌজদারি বিচারব্যবস্থায় সবচেয়ে বড় বাধা। অথচ ঘুষ, দুর্নীতি ও ব্যর্থতার জন্য কোনো সাজাই পান না পুলিশের সদস্যরা। মতাসীনদের রাজনৈতিক প্রতিপকে শায়েস্তা করার বিনিময়ে সব অপরাধের বিচার থেকে রেহাই পান এরা। আর এ কাজে বাধ্য করার জন্যই সরকারগুলোও পুলিশের বেতনভাতা খুবই কম পরিমাণে নির্ধারণ করে থাকে (সূত্র : দৈনিক যুগান্তর, ১১ আগস্ট ২০১২)। পত্রপত্রিকায় বিজ্ঞজনের লেখা পড়েছি। বলতে শুনেছি, আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রীর মতা নাকি আমেরিকার প্রেসিডেন্টের চেয়েও বেশি। এখন অবশ্য বাস্তবেই তা দেখতে পাচ্ছি। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. আকবর আলি খানও বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর মতা মোগল সম্রাটের চেয়েও বেশি। রাশিয়ার জারদেরও এত মতা ছিল না। যে দলের যিনিই প্রধানমন্ত্রী হন না কেন, তিনিই এই মতা ভোগ করেন।’ বিশ্বের সবচেয়ে মতাধর রাষ্ট্র আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল কিনটনকে নাকি রাষ্ট্রীয় টেলিফোনে ব্যক্তিগত কথাবার্তা বলায় সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয়েছিল। আমাদের সংসদ সদস্য বা মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের কপাল অনেক বড়। সামান্য ফোন-ফ্যাক্সের হিসাব দিয়ে তাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করতে হয় না। এমনকি নিকটাত্মীয়ের বিয়ে-উত্তর অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রীয় খরচে জনের বিশাল বহর নিয়ে বিদেশ ভ্রমণে গেলেও খুব একটা সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয় না। হবে কিভাবে? কে করবে সমালোচনা? সমালোচনা যারা করতে পারে, তাদের মুখ তো অনেক আগেই বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। টুঁটি চেপে ধরা হয়েছে তাদের। রাতের অন্ধকারে বাতি নিভিয়ে তাদের সম্প্রচার বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। আমাদের সংসদ সদস্যদের সরকারি টেলিফোন বিল বকেয়া রাখা, শুল্কমুক্ত গাড়ি-বাড়ি নেয়া, সরকারি কোটায় প্লট-ফ্যাট বরাদ্দ পাওয়া এমনকি দীর্ঘ দিন একনাগাড়ে সংসদ বর্জন করেও নিয়মিত বেতনভাতা নেয়ার সংস্কৃতি আজকাল এক ধরনের ফ্যাশনে পরিণত হয়েছে। পত্রিকা মারফতে জানা যায়, চার বছর আগেও সরকারি টেলিফোন বিল বকেয়া রেখে মারা যাওয়া সাবেক সংসদ সদস্যদের মোট এক কোটি এক লাখ চার হাজার ৪৩২ টাকার বকেয়া বিল মওকুফ করা হয়েছে। ২০০৯ সালের ১৭ আগস্টে মন্ত্রিপরিষদের এক বৈঠকে এই অনাদায়ী বকেয়া মওকুফ করা হয়েছে। রমজান মাসে তির্যক কথা লিখতে চাই না। একটু বাঁকাভাবে বললে বলা যায়, ঠিক যেন পরের ধনে পোদ্দারি। রাজনীতিক, সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা আমাদের অভিভাবক। তারাই রাষ্ট্র্র পরিচালনা করেন। জাতিকে পথ দেখান। নির্বাচনের আগে দুর্নীতির বিরুদ্ধে বলতে বলতে মুখে ফেনা তোলেন। নির্বাচনের পর মতায় গিয়ে বাস্তবে তারাই দুর্নীতিকে ছড়িয়ে দেন প্রশাসনের আনাচেকানাচে। সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। সাধারণ জনগণ কখনোই তাদের এই অভিভাবকদের প্রকৃত আয়-ব্যয়ের হিসাব জানতে পারে না। অথচ জনগণের আয়করের টাকায় আমাদের বাপজানেরা আনন্দ ফুর্তি করেন। ছেলেমেয়ে ও আত্মীয়স্বজনের জন্মদিন, বিয়ের উৎসব পালন করেন দেশের বাইরে। জনগণের আয়করে রাষ্ট্রীয় কোষাগারের এই অপব্যবহার বন্ধ হওয়া দরকার। সংসদ সদস্যদের ও মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের উল্লিখিত অপসংস্কৃতির অবসান হওয়া উচিত। পাঁচ সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে মতাসীন আওয়ামী লীগের শোচনীয় পরাজয়ের পর পত্রপত্রিকায় আলোচনার ঝড় বইছে। খুবই স্বাভাবিক। সর্বশক্তি নিয়োগ করেও শেষ রা হয়নি নিজেদের ঘাঁটি বলে পরিচিত গাজীপুরে। পুরো প্রশাসনকে কাজে লাগানো হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। বিরোধী প্রার্থী এম এ মান্নানের দুর্নীতির খতিয়ান দিতে এনবিআরকে দিয়ে ট্যাক্সের ফাইল বের করা হয়েছিল। দুর্নীতির অভিযোগে তার ব্যাংক হিসাব জব্দ করার হুমকি-ধমকিও দেয়া হয়েছিল। জাহাঙ্গীর নাটক, এরশাদ নাটক কত কী করা হয়েছিল। শেষ রা হয়নি। বাঙালকে হাইকোর্ট দেখিয়েও কোনো লাভ হয় না। এ নির্বাচনের আগেই কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছিলেন, গাজীপুরের নির্বাচনে শেখ হাসিনার প্রার্থী এক লাখ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হবে। বাস্তবে তার চেয়েও অধিক ভোটে পরাজিত হয়েছেন সরকারদলীয় প্রার্থী। গাজীপুরের নির্বাচনের পর তিনি প্রধানমন্ত্রীর প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়েছেন এই বলে যে, বিভক্ত ঢাকা সিটিকে এক করে প্রধানমন্ত্রী নিজে নির্বাচন করলেও গাজীপুরের চেয়ে অধিক ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হবেন। তার কথা সত্য না হলে তিনি রাজনীতি ছেড়ে দেবেন এবং যত দিন বেঁচে থাকবেন তত দিন বিনা বেতনে প্রধানমন্ত্রীর গোলামি করবেন। সম্প্রতি বাংলাভিশনের একটি টকশোতে তিনি আরো বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদের নির্বাচনে মতাসীন আওয়ামী লীগ ৩০টি আসন পেয়ে দেখাতে পারলেও তিনি তাই করবেন। তবে প্রধানমন্ত্রী নিজেই প্রধান নির্বাচন কমিশনার হয়ে দাঁড়ালে ভিন্ন কথা।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
জুলাই
(113)
- পরিবহনে নৈরাজ্য, সামনে কঠিন সময়
- রাজনৈতিক সংলাপ : অতীতের অভিজ্ঞতা
- ক্ষমতার গন্ধ কেমন
- এত উন্নয়ন করে কী হবে? ভোট তো পাই না।’
- বাংলাদেশে নির্বাচনী রাজনীতি
- রমজান মাসে সেই আবেগের দিনে
- জামায়াত-আওয়ামী লীগ সমঝোতার গুজব ও বাস্তবতা
- রাজনীতির জন্য ভোট, নাকি ভোটের জন্য রাজনীতি
- গণতন্ত্র : আওয়ামী স্টাইল
- দেশের শেষ গন্তব্য কোথায়
- নির্বাচন কমিশনকে সংবিধান নির্ধারিত সীমার মধ্যে থাক...
- নতুন ধারার রাজনীতি
- সঙ্ঘাতের রাজনীতি কতকাল চলবে
- ভেদাভেদ ও বিদ্বেষের রাজনীতি আর নয়
- গোলাম মাওলা রনি একটি অসম যুদ্ধে নেমেছিলেন : তাই হে...
- সরকারি দলের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়
- জাতীয় নির্বাচনে ইলেকশান ইঞ্জিনিয়ারিং-ই আ’লীগের শ...
- প্রধানমন্ত্রীর ‘ইমেজ’ বিল্ডিং প্রকল্প এবং মন্ত্রীদ...
- একটি অনুসন্ধানী রিপোর্ট ও কিছু কথা
- রাজনীতির বলির পাঁঠা গোলাম মাওলা রনি
- যুদ্ধাপরাধের মূলা ও পাঁচীর ঘা!
- রাজনীতি নিয়ে নাটক
- সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রশ্ন
- ভোট ছাড়া ক্ষমতায় থাকতে সাংবিধানিক উপায়
- নিপীড়িত সাংবাদিক ও অস্ত্রবাজ নেতা
- দেশজুড়ে পরিবহনে চাঁদাবাজি
- জনগুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো জ্বলজ্বল করে জনমনে
- পাঙ্গাশের মগজ আর তেঁতুলের গুল আমাদের সর্বনাশার মূল
- বাংলাদেশের প্রগতিবাদী বুদ্ধিজীবী এবং সাংবাদিক প্রস...
- তবে কি তিনিও দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসী?
- শেষ মুহূর্তেও আওয়ামীকরণে তছনছ হচ্ছে জনপ্রশাসন
- হেফাজত ও শাহবাগ রাজনীতির নতুন অঙ্ক
- এক পেশে মিডিয়া : সুবিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্...
- দেশ পরিচালনা ও ভোটারদের যোগ্যতা নিয়ে প্রধানমন্ত্র...
- স্থানীয় সরকারে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ
- গরীবের ইফতার
- আল্লামা শফীর বক্তব্যের অপব্যাখ্যা করবেন না
- এক পেশে মিডিয়া : সুবিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্...
- কী করে বলি এ সরকার সাংবাদিকবান্ধব
- অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
- কোটা সংরক্ষণের নামে মেধা হরণ
- ইতিহাসচেতনা ও বাংলাদেশ
- আওয়ামী লীগ : আবারও স্বরূপে আসার চেষ্টা
- বিলেতি কায়দায় বাকশালী নির্বাচন খায়েশ বনাম বাস্তবতা
- কর্নেল তাহের নায়ক না খলনায়ক?
- বাস্তিল দুর্গের পতন কী অত্যাসন্ন?
- সীমা ছাড়ানো চাঁদাবাজির মহোৎসব
- কিশোরগঞ্জ উপনির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যৌক্ত...
- তাহলে জাতি বেঁচে যেতে পারে
- তেঁতুল তত্ত্বের পোস্টমর্টেম
- সরকারের শেষবেলার খেলা
- সরকার ভুল করলেও জনগণ করে না
- আহা যদি অনেক কালো টাকার মালিক হতাম!
- পুলিশকে পেটালো গণজাগরণ মঞ্চ
- আওয়ামী লীগ ও সরকার বিপন্নের সম্মুখীন
- টিআইবি প্রতিবেদন ও বাংলাদেশ দুর্নীতি
- কোটাপ্রথা বাতিলের এখনই সময়
- একেই বলে আইনের শাসন
- ভোটের রাজনীতিতে শাসক দল অসহায়
- সরকারের জনপ্রিয়তায় ধস
- ভূমিদস্যুদের বেপরোয়া তান্ডব প্রসঙ্গে
- সরকারের নির্বাচন বিপর্যয় এবং কেয়ারটেকারের যৌক্তিকতা
- কোটা কি রাষ্ট্রীয় অবিচার নয়?
- সাধু সাবধান!
- পুলিশ ও নেতার কারণে যানজট
- বিসিএস পরীক্ষার্থীদেরকে পেটালো সরকার
- এ বিশাল বাজেট লুটপাটের বাজেট
- নির্বাচনী কিল
- মহাধসের কবলে মহাজোট
- ন্যায়সঙ্গত দাবি বিবেচনা করতে হবে
- ভোটের হিসাবে ঠিক ফলই পাচ্ছে আওয়ামী লীগ
- গাজীপুরের নির্বাচন : সরকারের কি বোধোদয় হবে?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার, লেভেল প্লেইংফিল্ড ও নিরপেক্ষ ...
- স্থানীয় নির্বাচন ও জাতীয় নির্বাচনের কারচুপি এক নয়
- আওয়ামী লীগের কোনো দুর্গ নেই
- মিসরে গণতন্ত্র আবার বিপন্ন
- রোজা রমজানের গুরুত্ব, সওয়াব, করণীয় ও নিয়মাবলী
- একরোখা দাম্ভিক মনোভাবকে জনগণ পছন্দ করছে না
- উলুবনে মুক্তা ছড়িয়ে কী লাভ!
- ৬৪ বছর পর আ’লীগের মুখোশ উম্মোচন
- তুমি খাচলতে কিসে ধুবা
- চাপ ও দুই নৌকার গণতন্ত্র
- জবাব দিচ্ছে জনগণ
- নৌকা ভিড়বে কোথায়?
- শ্রমিক ভোটারদের আক্ষেপ
- আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় দুর্গেরও পতন
- এ বিজয় জনগণের বিশ্বাস ও বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের
- হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালির(?) নাতি-নাতনিদের অবাঙা...
- সুশাসন ব্যর্থতা ও জনদুর্ভোগ
- নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে সিদ্ধান্তের প্রশ্ন
- বাংলাদেশের প্রধান কয়েকটি সামাজিক সমস্যা
- পদ্মাসেতুর দরপত্র মূল্যায়নে এডিবি’র অপারগতা
- আওয়ামী লীগের চোখে শর্ষে ফুল : তাই বেগম জিয়াকে ডি...
- কী দুঃসহ খামখেয়ালি আর প্রতিহিংসার রাজনীতি!
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনের চেষ্টা অশুভ প...
- প্রসঙ্গ গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন
- জাগরণের আগুনে পুড়ল যারা
- বিশাল বাজেট তবু অর্থনৈতিক সংকট মারাত্মক হচ্ছে
- আওয়ামী লীগ ইতিহাসের করুণ পরিণতির দিকে ধাবিত হচ্ছে
- পাল্টে যাচ্ছে রাজনীতির হিসাব-নিকাশ
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন