এক সময় ছিল মানুষ রাজনীতিকে ভালো চোখে দেখত। আজ আর ভালো চোখে দেখছে না। কারণ আমাদের রাজনীতি হয়ে গেছে সঙ্ঘাতের। রাজনীতি যারা করেন তারা বলেন গণতন্ত্রের জন্য, মেহনতি মানুষের জন্য রাজনীতি করেন। কথাগুলো শুনলে মনের মধ্যে একটু ভালো লাগে বটে কিন্তু দলগুলোর সঙ্ঘাতে কত নিরীহ মানুষের প্রাণ যে চলে যায় না-ফেরার দেশে; তা কি রাজনীতিবিদেরা ভাবেন? রাজনীতিতে আজ ভ্রাতৃত্ববোধ, সম্মান, মায়া-মমতা নেই, আছে শুধু হিংসা আর প্রতিহিংসার বিদ্বেষ। কিভাবে মিথ্যে কথা বলে একে অন্যকে ঘায়েল করতে পারে, সে চিন্তায় অনেকে ব্যস্ত থাকেন। আজ আর কেউ কাউকে সম্মান দিয়ে কথা বলছেন না। রাজনীতিতে হত্যা আর খুনের মতো জঘন্য ঘটনা ঘটেই চলছে। এ দেশের সাধারণ মানুষ অনেক সহজ-সরল বিধায় রাজনীতিবিদেরা যা বলেন তারা তা-ই বিশ্বাস করে থাকেন। রাজনীতিবিদেরা প্রায়ই বলেন, জনগণই সব মতার উৎস। তা হলে কেন সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকারপদ্ধতি বাতিল করল? রাজনীতিবিদের মুখের কথা বিশ্বাস করে জনগণ ভোট দেয়। আর সে ভোটের অধিকারই আবার সরকার কেড়ে নিতে চায়, যা গণতান্ত্রিক দেশে হতে পারে না। মহাজোট সরকারকে নির্বাচিত করার আগে জনগণ মনে করছিল অতীতের আর বর্তমান আওয়ামী লীগ এক নয়। কিন্তু আওয়ামী লীগ অতীতকে ভুলে বামপন্থী আর নাস্তিক্যবাদীদের নিয়ে সরকার গঠন করার পরপরই প্রতিশোধের রাজনীতি শুরু করল। বিরোধী দলের সব কর্মসূচিতে বাধা দেয়া হলো। বিরোধী দলের চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুকের ওপর পুলিশের নারকীয় হামলাই প্রমাণ করেছে সরকার সঙ্ঘাতের রাজনীতি চায়। যে পুলিশ একজন সংসদ সদস্যকে জাতীয় সংসদের সামনে নগ্ন হামলা চালিয়ে দেশকে কলঙ্কিত করেছে; এই মহাজোট সরকার তাকেই পুরস্কৃত করে আবারো প্রমাণ করল, তারা প্রতিশোধের রাজনীতিতে বিশ্বাসী। আওয়ামী লীগ মুখে সবচেয়ে বেশি গণতন্ত্রের কথা বলে, অথচ গণতন্ত্রের কোনো চর্চা নেই। কোন্দলে জর্জরিত দলটির নেতাকর্মীদের মারামারির হাত থেকে রা করতে খোদ প্রধানমন্ত্রীকে হিমশিম খেতে হচ্ছে। সরকারের বিদায় বেলার ঘণ্টা বেজে উঠেছে, তবু বামপন্থীদের আঁচল ছাড়তে পারছে না। সরকার নৌকার ওপর দাঁড়িয়ে আবার মতায় যেতে চায়। জনগণ আর এ সরকারকে মতায় দেখতে চায় না বিধায় পাঁচটি সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে তাদের হলুদ কার্ড দেখিয়েছে। সে যন্ত্রণায় সরকারের মন্ত্রী-এমপিরা আবোল-তাবোল প্রলাপ করছেন আর বলছেন, জনগণ ভালো মানুষকে ভোট দেয়নি। মানুষ একটু স্বস্তি, একটু শান্তি আশা করেছিল। কিন্তু সরকার তার পরিবর্তে এ দেশের মানুষকে যা দিয়েছে তা কোনো দিন ভুলতে পারবে না জনগণ। আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠন ছাত্রলীগ এতই বেপরোয়া তাদের হাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক থেকে শুরু করে সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। আর অপেক্ষা করছেন কবে শেষ হবে মহাজোট সরকারের সময়। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ যে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে, তা সবারই জানা। ছাত্রলীগ-যুবলীগ সারা দেশে টেন্ডারবাণিজ্য, ভর্তিবাণিজ্য করতে গিয়ে খুনাখুনিতে লিপ্ত। কিছু দিন আগে চট্টগ্রামে রেলওয়ের টেন্ডার নিয়ে ছাত্রলীগ আর যুবলীগের গোলাগুলিতে জীবন দিতে হয়েছে এক অসহায় গরিব শিশুকে। মহাজোট নির্বাচনী ইশতেহারে বলেছিল ঘরে ঘরে চাকরি দেয়ার বিষয়টি। কিন্তু সরকার চাকরি তো দূরের কথা, সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের জীবনের নিরাপত্তা পর্যন্ত দিতে চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিার্থীকে জীবন দিতে হলো সরকারের সোনার ছেলেদের হাতে। তার পরও কী করে সরকার বলে আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসীÑ তা ভাবতে অবাক লাগে! দেশকে উন্নয়নের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছতে হলে প্রয়োজন সরকার ও বিরোধী দলের ঐকমত্য। সরকার একের পর এক মামলা আর হামলা দিয়ে বিরোধী দলের আন্দোলনকে স্তব্ধ করার ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। বিরোধী দলের নেতাদের ডাণ্ডাবেড়ি পরিয়েছে, যা কোনো গণতান্ত্রিক সরকারের কাজ হতে পারে না। বিরোধী দল যদি না থাকে তা হলে গণতন্ত্রের কী আছে? সরকারের মাথায় বামপন্থীরা বসে আছে। তারা বাংলাদেশটাকে একটি অকার্যকর দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী তা অনুধাবন করতে পারছেন না। হত্যার অন্যায় আদেশ যারা দিয়েছেন, তাদের বিচারের কাঠগড়ায় আসতেই হবে। এ দেশের মানুষ শাহবাগ নামটি শুনলে বিরক্ত হয়। রাজধানীর ব্যস্ত শাহবাগে পুলিশের সামনে রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে বসে পড়েছিল ব্লগার অ্যান্ড অনলাইন অ্যাকটিভিটিস্ট নেটওয়ার্ক নামে সংগঠনটি। শাহবাগে আন্দোলনের নেপথ্যের অনেক তথ্য আজ দিবালোকের মতো স্পষ্ট। বেসরকারি স্কুলের শিকদের পুলিশবাহিনী পিটিয়ে রক্তাক্ত করেছিল শাহবাগের পিচঢালা রাজপথ। সেই দিনের আচরণ বেসরকারি স্কুলের শিকেরা ভুলতে পারেননি। কারণ সেই দিন পুলিশ শুধু তাদের পিটিয়ে ান্ত হয়নি, তাদের শরীরের ওপরে মরিচের গুঁড়ার স্প্রে করেছিল। যারা শিকদের ওপর লাঠিচার্জ করেছিল, আজ হোক কাল হোক তার পরিণতি তাদের ভুগতেই হবে। অন্যায় কাউকে মা করে না। বাংলাদেশের ইতিহাস বড়ই নির্মম! ১০ বছরের রাজারও জেলখানায় যেতে হয়েছে। গত ফেব্র“য়ারি মাসে বামপন্থীদের ষড়যন্ত্রে শাহবাগে তৈরি হয়েছিল মঞ্চ। দুই মাস তারা শাহবাগের রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছিল। সেই দিন সরকারের পুলিশবাহিনী তাদের সিসি ক্যামেরা দিয়ে নিরাপত্তা দিয়েছিল। ইসলামপ্রিয় জনতা এক হয়ে আন্দোলন শুরু করল। সেই আন্দোলনকে স্তিমিত করতেই শাপলা চত্বরে রাতের অন্ধকারে সরকার তার বাহিনী দিয়ে শেষ করে দিতে চেয়েছিল। কোনো শাসকই পারেনি প্রতিপক্ষকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে। গত ১১ জুলাই ছিল পয়লা রমজান। সেই দিন বিশ্ববিদ্যালয়ের অসংখ্য শিার্থী কোটাপদ্ধতি বাতিলের দাবিতে সকাল থেকেই জড়ো হতে থাকেন শাহবাগ চত্বরে। সরকারের বিরুদ্ধে যেখানে দেশের প্রধান বিরোধী দল দাঁড়িয়ে কোনো কথা বলতে পারে না, সেখানে শিার্থী বন্ধুরা কিভাবে বলবেÑ এটি তাদের আগেই ভাবা উচিত ছিল। সাধারণ শিার্থীদের আরেকটি ভুল ধারণা ছিল এ রকম যে, গণজাগরণ মঞ্চের ব্লগাররা যদি মাসের পর মাস শাহবাগে বসতে পারে তা হলে আমরা পারব না কেন। তাদের দাবির সাথে সম্পূর্ণ একমত পোষণ করে বলতে চাই, গণজাগরণ মঞ্চ করেছিল সরকার। তাই পুলিশ তাদের জামাই আদর করে পাহারা দিয়েছিল। শিার্থীদের আন্দোলন অযৌক্তিক নয়। তবু সরকার পুলিশবাহিনীকে দিয়ে নগ্ন হামলা চালিয়ে রোজাদার শিার্থীদের রক্তে শাহবাগের রাজপথ রক্তাক্ত করেছে। তাই পুলিশের সাথে যোগ দিয়ে ছাত্রলীগ যেভাবে বাঁশ ও রড দিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের পিটিয়ে রক্তাক্ত করেছে, তা ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবরকে মনে করিয়ে দিয়েছে। আমরা আশা করছিলাম সরকার তাদের বিচারের আওতায় আনবে। তা না করে উল্টো নিরপরাধ শিার্থীদের নামে মামলা করে চরম নীতিহীনতার পরিচয় দিয়েছে। সরকার এখন আর দিশা খুঁজে পাচ্ছে না। তাই বারবার ভুল সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। সরকারের উচিত সময় থাকতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের রূপরেখা নিয়ে বিরোধী দলের সাথে বসে এ সমস্যার সমাধান করা। যদি ভুল সিদ্ধান্ত নেয় তার খেসারত সরকারকে বহন করতে হবেই। তত্ত্বাবধায়ক সরকারপদ্ধতি মেনে নিয়ে জনগণের মুখের ভাষা বুঝে সঙ্ঘাতের হাত থেকে এ দেশকে রা করুন।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
জুলাই
(113)
- পরিবহনে নৈরাজ্য, সামনে কঠিন সময়
- রাজনৈতিক সংলাপ : অতীতের অভিজ্ঞতা
- ক্ষমতার গন্ধ কেমন
- এত উন্নয়ন করে কী হবে? ভোট তো পাই না।’
- বাংলাদেশে নির্বাচনী রাজনীতি
- রমজান মাসে সেই আবেগের দিনে
- জামায়াত-আওয়ামী লীগ সমঝোতার গুজব ও বাস্তবতা
- রাজনীতির জন্য ভোট, নাকি ভোটের জন্য রাজনীতি
- গণতন্ত্র : আওয়ামী স্টাইল
- দেশের শেষ গন্তব্য কোথায়
- নির্বাচন কমিশনকে সংবিধান নির্ধারিত সীমার মধ্যে থাক...
- নতুন ধারার রাজনীতি
- সঙ্ঘাতের রাজনীতি কতকাল চলবে
- ভেদাভেদ ও বিদ্বেষের রাজনীতি আর নয়
- গোলাম মাওলা রনি একটি অসম যুদ্ধে নেমেছিলেন : তাই হে...
- সরকারি দলের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়
- জাতীয় নির্বাচনে ইলেকশান ইঞ্জিনিয়ারিং-ই আ’লীগের শ...
- প্রধানমন্ত্রীর ‘ইমেজ’ বিল্ডিং প্রকল্প এবং মন্ত্রীদ...
- একটি অনুসন্ধানী রিপোর্ট ও কিছু কথা
- রাজনীতির বলির পাঁঠা গোলাম মাওলা রনি
- যুদ্ধাপরাধের মূলা ও পাঁচীর ঘা!
- রাজনীতি নিয়ে নাটক
- সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রশ্ন
- ভোট ছাড়া ক্ষমতায় থাকতে সাংবিধানিক উপায়
- নিপীড়িত সাংবাদিক ও অস্ত্রবাজ নেতা
- দেশজুড়ে পরিবহনে চাঁদাবাজি
- জনগুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো জ্বলজ্বল করে জনমনে
- পাঙ্গাশের মগজ আর তেঁতুলের গুল আমাদের সর্বনাশার মূল
- বাংলাদেশের প্রগতিবাদী বুদ্ধিজীবী এবং সাংবাদিক প্রস...
- তবে কি তিনিও দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসী?
- শেষ মুহূর্তেও আওয়ামীকরণে তছনছ হচ্ছে জনপ্রশাসন
- হেফাজত ও শাহবাগ রাজনীতির নতুন অঙ্ক
- এক পেশে মিডিয়া : সুবিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্...
- দেশ পরিচালনা ও ভোটারদের যোগ্যতা নিয়ে প্রধানমন্ত্র...
- স্থানীয় সরকারে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ
- গরীবের ইফতার
- আল্লামা শফীর বক্তব্যের অপব্যাখ্যা করবেন না
- এক পেশে মিডিয়া : সুবিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্...
- কী করে বলি এ সরকার সাংবাদিকবান্ধব
- অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
- কোটা সংরক্ষণের নামে মেধা হরণ
- ইতিহাসচেতনা ও বাংলাদেশ
- আওয়ামী লীগ : আবারও স্বরূপে আসার চেষ্টা
- বিলেতি কায়দায় বাকশালী নির্বাচন খায়েশ বনাম বাস্তবতা
- কর্নেল তাহের নায়ক না খলনায়ক?
- বাস্তিল দুর্গের পতন কী অত্যাসন্ন?
- সীমা ছাড়ানো চাঁদাবাজির মহোৎসব
- কিশোরগঞ্জ উপনির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যৌক্ত...
- তাহলে জাতি বেঁচে যেতে পারে
- তেঁতুল তত্ত্বের পোস্টমর্টেম
- সরকারের শেষবেলার খেলা
- সরকার ভুল করলেও জনগণ করে না
- আহা যদি অনেক কালো টাকার মালিক হতাম!
- পুলিশকে পেটালো গণজাগরণ মঞ্চ
- আওয়ামী লীগ ও সরকার বিপন্নের সম্মুখীন
- টিআইবি প্রতিবেদন ও বাংলাদেশ দুর্নীতি
- কোটাপ্রথা বাতিলের এখনই সময়
- একেই বলে আইনের শাসন
- ভোটের রাজনীতিতে শাসক দল অসহায়
- সরকারের জনপ্রিয়তায় ধস
- ভূমিদস্যুদের বেপরোয়া তান্ডব প্রসঙ্গে
- সরকারের নির্বাচন বিপর্যয় এবং কেয়ারটেকারের যৌক্তিকতা
- কোটা কি রাষ্ট্রীয় অবিচার নয়?
- সাধু সাবধান!
- পুলিশ ও নেতার কারণে যানজট
- বিসিএস পরীক্ষার্থীদেরকে পেটালো সরকার
- এ বিশাল বাজেট লুটপাটের বাজেট
- নির্বাচনী কিল
- মহাধসের কবলে মহাজোট
- ন্যায়সঙ্গত দাবি বিবেচনা করতে হবে
- ভোটের হিসাবে ঠিক ফলই পাচ্ছে আওয়ামী লীগ
- গাজীপুরের নির্বাচন : সরকারের কি বোধোদয় হবে?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার, লেভেল প্লেইংফিল্ড ও নিরপেক্ষ ...
- স্থানীয় নির্বাচন ও জাতীয় নির্বাচনের কারচুপি এক নয়
- আওয়ামী লীগের কোনো দুর্গ নেই
- মিসরে গণতন্ত্র আবার বিপন্ন
- রোজা রমজানের গুরুত্ব, সওয়াব, করণীয় ও নিয়মাবলী
- একরোখা দাম্ভিক মনোভাবকে জনগণ পছন্দ করছে না
- উলুবনে মুক্তা ছড়িয়ে কী লাভ!
- ৬৪ বছর পর আ’লীগের মুখোশ উম্মোচন
- তুমি খাচলতে কিসে ধুবা
- চাপ ও দুই নৌকার গণতন্ত্র
- জবাব দিচ্ছে জনগণ
- নৌকা ভিড়বে কোথায়?
- শ্রমিক ভোটারদের আক্ষেপ
- আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় দুর্গেরও পতন
- এ বিজয় জনগণের বিশ্বাস ও বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের
- হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালির(?) নাতি-নাতনিদের অবাঙা...
- সুশাসন ব্যর্থতা ও জনদুর্ভোগ
- নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে সিদ্ধান্তের প্রশ্ন
- বাংলাদেশের প্রধান কয়েকটি সামাজিক সমস্যা
- পদ্মাসেতুর দরপত্র মূল্যায়নে এডিবি’র অপারগতা
- আওয়ামী লীগের চোখে শর্ষে ফুল : তাই বেগম জিয়াকে ডি...
- কী দুঃসহ খামখেয়ালি আর প্রতিহিংসার রাজনীতি!
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনের চেষ্টা অশুভ প...
- প্রসঙ্গ গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন
- জাগরণের আগুনে পুড়ল যারা
- বিশাল বাজেট তবু অর্থনৈতিক সংকট মারাত্মক হচ্ছে
- আওয়ামী লীগ ইতিহাসের করুণ পরিণতির দিকে ধাবিত হচ্ছে
- পাল্টে যাচ্ছে রাজনীতির হিসাব-নিকাশ
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন