জনমতকে অবজ্ঞা করলে জনগণও প্রত্যাখ্যান করবে। গাজীপুর সিটি নির্বাচন সেটাই আবার প্রমাণ করল। পাঁচটি সিটিতেই সরকারপন্থীদের শোচনীয় পরাজয় সরকারের প্রতি জনতার চরম অনাস্থা প্রকাশ পেয়েছে। সিটি নির্বাচনে এই ফলাফল দেশব্যাপী সরকারি দলের নেতাকর্মীদের চরম হতাশায় ডুবিয়ে দিয়েছে। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী মতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের জনপ্রিয়তা কেন এত বেশি কমে গেল। এই আত্মসমালোচনা দলটির জন্য যেমন প্রয়োজন একইসাথে প্রয়োজন জাতি হিসেবে আমাদের। এখান থেকে ভবিষ্যৎ জাতির কর্ণধারদের শিক্ষা নিতে হবে। মতাসীন হওয়ার পর থেকেই আওয়ামী লীগের নেতারা জনমতকে অবজ্ঞা করা শুরু করে। যেসব কাজে জনমতের কোনো প্রতিফলন নেই, সেসব কাজেই আওয়ামী সরকার বরাবরই ব্যস্ত থেকেছে। যেসব কাজ এ দেশের বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর চিন্তা চেতনা এবং সংস্কৃতির বিরোধী, সেসব কাজেই সরকার সব সময় পৃষ্ঠপোষকতা করেছে। ফলে শুরু থেকেই জনমত সরকারের বিরুদ্ধে চলে যেতে থাকে, যা সময়ের সাথে অব্যাহত থেকেছে। মতা গ্রহণের পর থেকেই আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের কর্মকাণ্ড ছিল বিতর্কিত এবং জনস্বার্থবিরোধী। আওয়ামী লীগের মতা গ্রহণের পরের মাসেই অর্থাৎ ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্র“য়ারি দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে মর্মান্তিক, হৃদয়বিদারক ও দুঃখজনক হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। বিডিআর জোয়ানেরা বিদ্রোহের নামে সেদিন পিলখানায় আমাদের গৌরবোজ্জ্বল সেনাবাহিনীর ৫৭ জন সেনাকর্মকর্তাসহ মোট ৭৫ জন নিরীহ মানুষকে হত্যা করে। একটি দিনে একটি দেশের সেনাবাহিনীর এত অফিসারের প্রাণহানির ঘটনা এই প্রথম। এমনকি স্বাধীনতা যুদ্ধের ৯ মাসে মোট ৫৫ জন সেনাকর্মকর্তা নিহত হয়েছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগের মতা গ্রহণের পরপরই কেন এত বড় একটা হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হলো তা আজো জনগণের মনে প্রশ্ন সৃষ্টি করে। এ েেত্র আওয়ামী লীগের ভূমিকা বরাবরই জনগণের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ মনে হয়েছে। বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতন যেন এ সরকারের প্রধান কাজ হয়ে দাঁড়ায়। এর সাথে ক্ষমতাসীন দলের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের সঙ্ঘবদ্ধ সন্ত্রাস সারা দেশে ত্রাস সৃষ্টি করে। ছাত্রলীগ ক্যাম্পাস থেকে ছাত্রদল ও শিবিরকে বিতাড়িত করে। শুরু হয় ছাত্রলীগের বেপরোয়া সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজি। ছাত্রলীগ কর্মীদের হাতে শুধু ছাত্রশিবির ও ছাত্রদলের কর্মীরা হতাহত হয়নি, ছাত্রলীগের কর্মীরাও হতাহত হয়েছে। ছাত্রলীগের লাগামহীন এই সন্ত্রাস তরুণ সমাজকে আওয়ামী লীগ বিমুখ করেছে। কোনো প্রতিষ্ঠানের টেন্ডার সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে এ রকম নজির খুঁজে বের করা কঠিন। জনগণ এসব পেশিশক্তির কর্মকাণ্ড ভালোভাবে গ্রহণ করেনি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ক্রমাবনতি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি এবং প্রশাসনের সর্বেেত্র লাগামহীন দুর্নীতি সাধারণ মানুষ অসহায়ের মতো চেয়ে চেয়ে দেখেছে। যারাই এসবের বিরুদ্ধে একটু প্রতিবাদী হওয়ার চেষ্টা করেছে তারাই নির্মম পুলিশি সন্ত্রাসের শিকার হয়েছে। এ ছাড়া গুম আর খুন ছিল নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। নিয়োগ, পোস্টিং ও পদোন্নতির েেত্র সরকার করেছে চরম দলীয়করণ। ঘরে ঘরে চাকরির বদলে তরুণেরা দেখেছে কিভাবে যোগ্যতা ও মেধাকে এ সরকার পদদলিত করেছে। শেয়ারবাজার থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট হয়েছে। অন্য দিকে লাখো মানুষ নিঃস্ব হয়েছে। অথচ সরকার তাদের জন্য কিছুই করেনি বরং নিঃস্ব মানুষগুলোকে নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছে, করেছে তুচ্ছতাচ্ছিল্য। এ সরকারের আমলে প্রথম মানুষ প্রত্যক্ষ করল সরকারি ব্যাংক লুটপাট। অবাক হওয়ার মতো ঘটনা হলমার্ক। লুট হয়েছে ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা। ডেসটিনি ও ইউনিপে টু ইউসহ অসংখ্য এমএলএম কোম্পানি মানুষের সর্বনাশ করেছে। পদ্মা সেতু নিয়ে সরকার দুর্নীতি করতে পারে, জনগণ এটা ভাবতেও পারেনি। তত্ত্ব¡াবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করা এটা কেউ ভাবতে পারি। সরকার এটি বাতিল করে ক্ষান্ত হয়নি বরং এই অযাচিত সিদ্ধান্তের প্রতি সারা দেশের মানুষের বিপক্ষে গিয়ে একরোখা অবস্থান নিয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার জন্যই আওয়ামী লীগ এক সময় দিনের পর দিন, মাসের পর মাস আন্দোলন করেছে, জ্বালাও পোড়াও করেছে। হরতালের সর্বনাশা যে সংস্কৃতি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে তা আওয়ামী লীগই চালু করেছিল। এ ধরনের দ্বিমুখী নীতি দলটির নেতাকর্মীরা সমর্থন করতে পারছে না। গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে সরকারের বাড়াবাড়ি এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সম্মানিত ড. ইউনূসকে হেনস্তা করাটা জনগণের মনে আঘাত করেছে। জনগণের ম্যান্ডেট না নিয়েও ধর্মনিরপেতা প্রতিষ্ঠার জন্য সরকার করেছে অতি বাড়াবাড়ি। সংবিধান থেকে সর্বশক্তিমান আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস বাদ দেয়া এ দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানেরা মেনে নিতে পারেনি। পাশাপাশি ইসলামপ্রিয় মানুষদের কথায় কথায় জঙ্গি বলে গালি দেয়া আর ইসলামের অপরিহার্য বিধান জিহাদকে নিয়ে কটা করাও সাধারণ মুসলমানেরা মেনে নেয়নি। বাংলাদেশের জন্য বিন্দুমাত্র উপকার না হলেও ভারতকে ট্রানজিটের নামে করিডোর প্রদানের জন্য অতিমাত্রায় আগ্রহ দেশপ্রেমিক মানুষকে ুব্ধ করে তুলেছে। অন্য দিকে ভারত থেকে সরকার কিছু আদায় করতে পারেনি। বিএসএফ কর্তৃক নিরীহ বাংলাদেশী হত্যা যেমন বন্ধ করতে পারেনি, ঠিক তেমনই তিস্তার পানি চুক্তিও করতে পারেনি। আবার টিপাইমুখ বাঁধ নির্মাণও বন্ধ করতে পারেনি। যুদ্ধাপরাধের বিচার নিয়ে বাড়াবাড়ি সরকারের জন্য বুমেরাং হয়েছে। ’৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের জন্য স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যেখানে এসব ব্যক্তির কোনো বিচার করেননি, কোনো শাস্তি দেননি, সেখানে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য স্বাধীনতার ৪০ বছর পর বঙ্গবন্ধু কন্যা ও আজকের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কেন এত আগ্রহ তা জনমনে প্রশ্ন সৃষ্টি করেছে। স্বাধীনতার পর পর যুদ্ধাপরাধের দায়ে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ১৯৫ জন সেনাকর্মকর্তাকে আটক করা হয়। কিন্তু ১৯৭২ সালের ৩ জুলাই ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সম্পাদিত সিমলা চুক্তি অনুযায়ী তাদের মুক্তি দেয়া হয়। সরকারের বিচার প্রক্রিয়া যে পুরোটাই রাজনৈতিক তা বুঝতে আজ জনগণের বাকি নেই। স্কাইপ সংলাপ ফাঁস হওয়া, ট্রাইব্যুনালের গেট থেকে সাঈদীর সাী সুখরঞ্জন বালীর অপহৃত হওয়া এবং পরে ভারতের কারগারে তার বন্দী থাকার খবর প্রকাশ এই বিচারকে মারাত্মকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশের বাড়াবাড়িতে জনগণ ছিল ভীতসন্ত্রস্ত। বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের নামে কথায় কথায় মামলা, গ্রেফতার ও রিমান্ড ছিল একটা মামুলি ব্যাপার। বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের মিটিংকে গোপন বৈঠক ও নাশকতার পরিকল্পনা বলে অভিহিত করে তাদেরকে গ্রেফতারে পুলিশ ছিল অতিমাত্রায় দ। কিন্তু সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনির হত্যাকারীকে পুলিশ এখনো গ্রেফতার করতে পারেনি। পাশাপাশি গুম হওয়া বিএনপি নেতা ইলিয়াস আলী, চৌধুরী আলম, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিবির নেতা মোসাদ্দেক ও ওয়ালী উল্লাহকে পুলিশ এখনো উদ্ধার করতে পারেনি। বিরোধী দলের সভা সমাবেশের ওপর বরাবরই অলিখিত নিষেধাজ্ঞা ছিল। এক মাসের জন্য সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করাটা ছিল অতিমাত্রায় বাড়াবাড়ি। ভিন্ন মতের মিডিয়া দমনে সরকার নির্লজ্জ আচরণ করেছে। চ্যানেল ওয়ান বন্ধ করা, কোনো ধরনের কারণ দর্শানো ছাড়াই দিগন্ত টিভি, ইসলামিক টিভি থেকে প্রয়োজনীয় মালামাল নিয়ে যাওয়া এবং চ্যানেল দু’টি বন্ধ করা, দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতার এবং পত্রিকাটির ছাপাখানা বন্ধ করে দিয়ে পত্রিকা ছাপানো বন্ধ করে দলটি আবারো প্রমাণ করেছে তারা গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধা রাখে না। গণজাগরণ মঞ্চকে দিনের পর দিন পুলিশ সহায়তা দিলেও হেফাজত ইসলামের সমাবেশের ওপর পুলিশ রাতের আঁধারে চালিয়েছে ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞ। দিন রাত রাস্তা বন্ধ করে দিয়ে শাহবাগের মোড়ে জাগরণ মঞ্চকে সমাবেশ করতে দিয়েছে এবং আল্লাহ, রাসূল, কুরআন হাদিসের অবজ্ঞাকারী নাস্তিকদের পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছে। আর ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য অন্দোলনরত নিরস্ত্র আলেম-ওলামাদের প্রতি চালিয়েছে গুলি। নাস্তিকদের কর্মকাণ্ডকে সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা বাকস্বাধীনতা বললেও, হেফাজতের দাবিগুলোকে বলেছে মধ্যযুগীয় বর্বরতা। মিয়ানমারের অসহায় মুসলমানেরা জীবন বাঁচানোর তাগিদে বাংলাদেশে আশ্রয় চাইলেও তাদেরকে আশ্রয় দেয়া হয়নি বরং মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে। মিয়ানমারের নির্যাতিত এবং অসহায় মুসলমানদের প্রতি সরকারের এ ধরনের অমানবিক আচরণ এ দেশের মানুষ মেনে নিতে পারেনি।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
জুলাই
(113)
- পরিবহনে নৈরাজ্য, সামনে কঠিন সময়
- রাজনৈতিক সংলাপ : অতীতের অভিজ্ঞতা
- ক্ষমতার গন্ধ কেমন
- এত উন্নয়ন করে কী হবে? ভোট তো পাই না।’
- বাংলাদেশে নির্বাচনী রাজনীতি
- রমজান মাসে সেই আবেগের দিনে
- জামায়াত-আওয়ামী লীগ সমঝোতার গুজব ও বাস্তবতা
- রাজনীতির জন্য ভোট, নাকি ভোটের জন্য রাজনীতি
- গণতন্ত্র : আওয়ামী স্টাইল
- দেশের শেষ গন্তব্য কোথায়
- নির্বাচন কমিশনকে সংবিধান নির্ধারিত সীমার মধ্যে থাক...
- নতুন ধারার রাজনীতি
- সঙ্ঘাতের রাজনীতি কতকাল চলবে
- ভেদাভেদ ও বিদ্বেষের রাজনীতি আর নয়
- গোলাম মাওলা রনি একটি অসম যুদ্ধে নেমেছিলেন : তাই হে...
- সরকারি দলের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়
- জাতীয় নির্বাচনে ইলেকশান ইঞ্জিনিয়ারিং-ই আ’লীগের শ...
- প্রধানমন্ত্রীর ‘ইমেজ’ বিল্ডিং প্রকল্প এবং মন্ত্রীদ...
- একটি অনুসন্ধানী রিপোর্ট ও কিছু কথা
- রাজনীতির বলির পাঁঠা গোলাম মাওলা রনি
- যুদ্ধাপরাধের মূলা ও পাঁচীর ঘা!
- রাজনীতি নিয়ে নাটক
- সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রশ্ন
- ভোট ছাড়া ক্ষমতায় থাকতে সাংবিধানিক উপায়
- নিপীড়িত সাংবাদিক ও অস্ত্রবাজ নেতা
- দেশজুড়ে পরিবহনে চাঁদাবাজি
- জনগুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো জ্বলজ্বল করে জনমনে
- পাঙ্গাশের মগজ আর তেঁতুলের গুল আমাদের সর্বনাশার মূল
- বাংলাদেশের প্রগতিবাদী বুদ্ধিজীবী এবং সাংবাদিক প্রস...
- তবে কি তিনিও দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসী?
- শেষ মুহূর্তেও আওয়ামীকরণে তছনছ হচ্ছে জনপ্রশাসন
- হেফাজত ও শাহবাগ রাজনীতির নতুন অঙ্ক
- এক পেশে মিডিয়া : সুবিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্...
- দেশ পরিচালনা ও ভোটারদের যোগ্যতা নিয়ে প্রধানমন্ত্র...
- স্থানীয় সরকারে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ
- গরীবের ইফতার
- আল্লামা শফীর বক্তব্যের অপব্যাখ্যা করবেন না
- এক পেশে মিডিয়া : সুবিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্...
- কী করে বলি এ সরকার সাংবাদিকবান্ধব
- অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
- কোটা সংরক্ষণের নামে মেধা হরণ
- ইতিহাসচেতনা ও বাংলাদেশ
- আওয়ামী লীগ : আবারও স্বরূপে আসার চেষ্টা
- বিলেতি কায়দায় বাকশালী নির্বাচন খায়েশ বনাম বাস্তবতা
- কর্নেল তাহের নায়ক না খলনায়ক?
- বাস্তিল দুর্গের পতন কী অত্যাসন্ন?
- সীমা ছাড়ানো চাঁদাবাজির মহোৎসব
- কিশোরগঞ্জ উপনির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যৌক্ত...
- তাহলে জাতি বেঁচে যেতে পারে
- তেঁতুল তত্ত্বের পোস্টমর্টেম
- সরকারের শেষবেলার খেলা
- সরকার ভুল করলেও জনগণ করে না
- আহা যদি অনেক কালো টাকার মালিক হতাম!
- পুলিশকে পেটালো গণজাগরণ মঞ্চ
- আওয়ামী লীগ ও সরকার বিপন্নের সম্মুখীন
- টিআইবি প্রতিবেদন ও বাংলাদেশ দুর্নীতি
- কোটাপ্রথা বাতিলের এখনই সময়
- একেই বলে আইনের শাসন
- ভোটের রাজনীতিতে শাসক দল অসহায়
- সরকারের জনপ্রিয়তায় ধস
- ভূমিদস্যুদের বেপরোয়া তান্ডব প্রসঙ্গে
- সরকারের নির্বাচন বিপর্যয় এবং কেয়ারটেকারের যৌক্তিকতা
- কোটা কি রাষ্ট্রীয় অবিচার নয়?
- সাধু সাবধান!
- পুলিশ ও নেতার কারণে যানজট
- বিসিএস পরীক্ষার্থীদেরকে পেটালো সরকার
- এ বিশাল বাজেট লুটপাটের বাজেট
- নির্বাচনী কিল
- মহাধসের কবলে মহাজোট
- ন্যায়সঙ্গত দাবি বিবেচনা করতে হবে
- ভোটের হিসাবে ঠিক ফলই পাচ্ছে আওয়ামী লীগ
- গাজীপুরের নির্বাচন : সরকারের কি বোধোদয় হবে?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার, লেভেল প্লেইংফিল্ড ও নিরপেক্ষ ...
- স্থানীয় নির্বাচন ও জাতীয় নির্বাচনের কারচুপি এক নয়
- আওয়ামী লীগের কোনো দুর্গ নেই
- মিসরে গণতন্ত্র আবার বিপন্ন
- রোজা রমজানের গুরুত্ব, সওয়াব, করণীয় ও নিয়মাবলী
- একরোখা দাম্ভিক মনোভাবকে জনগণ পছন্দ করছে না
- উলুবনে মুক্তা ছড়িয়ে কী লাভ!
- ৬৪ বছর পর আ’লীগের মুখোশ উম্মোচন
- তুমি খাচলতে কিসে ধুবা
- চাপ ও দুই নৌকার গণতন্ত্র
- জবাব দিচ্ছে জনগণ
- নৌকা ভিড়বে কোথায়?
- শ্রমিক ভোটারদের আক্ষেপ
- আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় দুর্গেরও পতন
- এ বিজয় জনগণের বিশ্বাস ও বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের
- হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালির(?) নাতি-নাতনিদের অবাঙা...
- সুশাসন ব্যর্থতা ও জনদুর্ভোগ
- নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে সিদ্ধান্তের প্রশ্ন
- বাংলাদেশের প্রধান কয়েকটি সামাজিক সমস্যা
- পদ্মাসেতুর দরপত্র মূল্যায়নে এডিবি’র অপারগতা
- আওয়ামী লীগের চোখে শর্ষে ফুল : তাই বেগম জিয়াকে ডি...
- কী দুঃসহ খামখেয়ালি আর প্রতিহিংসার রাজনীতি!
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনের চেষ্টা অশুভ প...
- প্রসঙ্গ গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন
- জাগরণের আগুনে পুড়ল যারা
- বিশাল বাজেট তবু অর্থনৈতিক সংকট মারাত্মক হচ্ছে
- আওয়ামী লীগ ইতিহাসের করুণ পরিণতির দিকে ধাবিত হচ্ছে
- পাল্টে যাচ্ছে রাজনীতির হিসাব-নিকাশ
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন