গত বুধবার রাত এবং আগের দুই দিনের মিসরীয় সেনাবাহিনীর তৎপরতার পরিপ্রেক্ষিতে পরবর্তী সময়ে পূর্ণ সামরিক অভ্যুত্থান ঘটানোর বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক করা যেতে পারে। কিন্তু নিঃসন্দেহে যেটা স্পষ্ট হয়েছে সেটা হচ্ছে, তারা একটি দেশের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করে সর্বনাশা ক্ষতি করেছে। যে দেশটিতে কয়েক দশক পর প্রথমবারের মতো গণতন্ত্রের সুবাতাস বইতে শুরু করেছিল, সেটাকে তারা স্তব্ধ করে দিয়েছে। ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে হোসনি মোবারকের পতনের পর যে সেনাবাহিনী রাজনীতি থেকে ফিরে গিয়েছিল, তারাই আবার রাজনৈতিক দৃশ্যপটে ফিরে এসেছে। তারা একজন নির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে প্রথমে সঙ্কট সমাধানের জন্য সময় বেঁধে দেয়। অন্যথায় পদত্যাগ করার আহ্বান জানায়। এরপর তারা প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতাচ্যুত করে সংবিধান স্থগিত করে এবং নতুন রোডম্যাপ ঘোষণা করে। অবাধ ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের ফলাফল যেটা ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়েছিলÑ সেটাকে প্রত্যাখ্যান করে তারা দেশের মৌলিক আইনকে পদদলিত করার পদক্ষেপ গ্রহণ করে। কোনো সেনাবাহিনী অতীতে কখনো এ ধরনের পদক্ষেপ নেয়নি। প্রকৃতপক্ষে সেনাবাহিনীর এই ভূমিকাকে মুরসিবিরোধী বিক্ষোভকারীদের অনেকেই স্বাগত জানিয়েছে। এসব বিক্ষোভকারী প্রথমে মোবারকের বিরুদ্ধে ২০১১ সালে রাস্তায় বিক্ষোভ প্রদর্শনের সাহস দেখিয়েছিল। রাজনৈতিকভাবে কাঁচা এবং দূরদৃষ্টির অভাবে তারা মুরসির ব্যাপারে বেপরোয়া মন্তব্য করেছে। এর অর্থ এই নয় যে, মুরসি নির্দোষ। তার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক অভিযোগ অনেক দীর্ঘ। তার সব চেয়ে খারাপ অপরাধ হচ্ছে গত নভেম্বরে নিজের ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য উচ্চপর্যায়ের ডিক্রি জারি করা। তবে প্রতিবাদ ওঠার পর তিনি দ্রুত ক্ষমতা বৃদ্ধির ওই ডিক্রি বাতিল করেন। সংবিধানের মর্যাদা রক্ষার প্রয়োজনে মৃত্যুবরণ করতে প্রস্তুত বলে ঘোষণা দেয়া সত্ত্বেও রাস্তায় সর্বশেষ বিক্ষোভের সময় তিনি জাতীয় ঐক্যের সরকার গঠন এবং একটি নতুন পার্লামেন্ট গঠনের জন্য দ্রুত নির্বাচন দেয়ার প্রস্তাব দিয়ে পুনরায় সমঝোতার ইচ্ছার কথা জানিয়েছিলেন। তবু গত দুই বছরের হতাশার জন্য তাকে পুরোপুরিভাবে দায়ী করা অযৌক্তিক। এ জন্য তিনি নয় বরং পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ পিপলস অ্যাসেম্বলি যে সুপ্রিম অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কোর্ট ভেঙে দিয়েছিল, তারাই এ জন্য দায়ী। এ জন্য মুরসি নয়, বিরোধীদলীয় নেতারাই দায়ী। কারণ প্রেসিডেন্ট তাদের মন্ত্রিসভায় যোগদানের আমন্ত্রণ জানানোর পর তারা তাতে যোগ দিতে অস্বীকৃতি জানায় এবং তারাই মুসলিম ব্রাদারহুড প্রভাবিত একটি সরকার গঠন করতে প্রেসিডেন্টকে এক অর্থে বাধ্য করেছিল। মিসরের হাজার হাজার যুবক যারা প্রতি বছর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি অর্জনের পর চাকরি লাভে ব্যর্থ হচ্ছেÑ মিসরীয় অর্থনীতির এই ব্যর্থতার জন্য নিশ্চিতভাবে প্রেসিডেন্টকে দায়ী করা যাবে না। মিসরের খাদ্য ও ইউটিলিটি মূল্যের ওপর থেকে সাবসিডি দেয়ার অবসান ঘটানোর জন্য আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ) পরিকল্পনা নেয়ার কারণে আরো অধিক কৃচ্ছ্রসাধন বা ব্যয় হ্রাস করতে হবে। প্রতিষ্ঠিত বিরোধী দলগুলোর নেতারা যারা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য চেঁচামেচি করছেন, তারা এ জন্য মুরসিকে দায়ী করছেন। পর্যটন খাতকে পুনরুজ্জীবিত করতে ব্যর্থতার প্রধান কারণ হচ্ছে আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও অস্থিতিশীলতা। রাস্তায় অব্যাহত বিক্ষোভের কারণে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। তথাকথিত বিপদসঙ্কুল বা ব্যর্থ রাষ্ট্রের কাছ থেকে মিসরের গণতন্ত্রের প্রতি বেশ হুমকি এসেছে। মোবারকের ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির কর্মকর্তাদের হাতে এখনো আমলাতন্ত্র বন্দী। এলিট উদ্যোক্তাÑ যারা তাদের একান্ত সহচর তারা এবং সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠন করছে অথবা নতুনভাবে বেসরকারীকরণ শিল্পকারখানা এবং বাণিজ্যিক কোম্পানিগুলো থেকে লাভবান হচ্ছেন। কেউ কেউ এই কর্তৃত্ববাদী এলিটদের সাথে যোগ দেয়ার জন্য মুরসিকে দোষারোপ করছেন। তবে সত্যিকারের অভিযোগ হচ্ছে, তিনি তাদের প্রতি তেমন কোনো চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেননি অথবা একটি দুর্নীতিবাজ ও বর্বর পুলিশবাহিনীর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেননি। গত কয়েক দিনের ঘটনার নির্মম পরিহাস হচ্ছে, যারা তাহরির স্কয়ার এবং অন্যান্য শহরের রাজপথে প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে জোরেশোরে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে, তারা এলিটদের তৈরি করা ফাঁদে আটকা পড়েছে। এসব এলিট দেশকে তাদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায়। এটা সত্য যে, মুসলিম ব্রাদারহুড এবং তার সমর্থকেরা সামাজিক রক্ষণশীল যারা কিছু মিসরীয়র কাছে মানবাধিকারের প্রতি হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। কিন্তু দেশের জন্য বৃহত্তম এবং তাৎক্ষণিক সর্বাধিক বিপদ হচ্ছে রাজনৈতিক অধিকার যেটা মোবারককে ক্ষমতাচ্যুত করে মিসরবাসী অর্জন করেছিল সেটার বিলুপ্তি। এক দলীয় শাসনের অবসান, সব ধরনের রাজনৈতিক গ্রুপে স্বাধীনভাবে সভা-সমাবেশ করার অধিকার, সংবাদমাধ্যমের ওপর থেকে সেন্সরশিপ প্রত্যাহার এবং ভিন্নমতাবলম্বীদের কারারুদ্ধ করা বাতিল করার সুযোগ যেটা সহজেই পরিত্যাগ করা উচিত হবে না। যারা মনে করেন, সামরিক বাহিনীর প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে নতুন স্বাধীনতা রক্ষা করা, তারা শিগগির হতাশ হবেন। ১৯৭৩ সালে চিলি থেকে ১৯৯৯ সালের পাকিস্তান এবং এক অর্থে আরো বহুবার সামরিক বাহিনীর ক্ষমতা দখলের দীর্ঘ ইতিহাসের দিকে লক্ষ করলে দেখা যায়, প্রথম দিকে তাদের ক্ষমতা দখলকে স্বাগত জানানো হলেও পরবর্তী বছরগুলোতে এ জন্য দুঃখ প্রকাশ এবং হতাশ হতে হয়েছে। মিসরের জন্য ওই ধরনের ঐতিহ্য হবে বিপর্যয়কর। গার্ডিয়ান নিউজ অ্যান্ড মিডিয়া থেকে ভাষান্তর মুহাম্মদ খায়রুল বাশার
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত

Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা

জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী

দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
জুলাই
(113)
- পরিবহনে নৈরাজ্য, সামনে কঠিন সময়
- রাজনৈতিক সংলাপ : অতীতের অভিজ্ঞতা
- ক্ষমতার গন্ধ কেমন
- এত উন্নয়ন করে কী হবে? ভোট তো পাই না।’
- বাংলাদেশে নির্বাচনী রাজনীতি
- রমজান মাসে সেই আবেগের দিনে
- জামায়াত-আওয়ামী লীগ সমঝোতার গুজব ও বাস্তবতা
- রাজনীতির জন্য ভোট, নাকি ভোটের জন্য রাজনীতি
- গণতন্ত্র : আওয়ামী স্টাইল
- দেশের শেষ গন্তব্য কোথায়
- নির্বাচন কমিশনকে সংবিধান নির্ধারিত সীমার মধ্যে থাক...
- নতুন ধারার রাজনীতি
- সঙ্ঘাতের রাজনীতি কতকাল চলবে
- ভেদাভেদ ও বিদ্বেষের রাজনীতি আর নয়
- গোলাম মাওলা রনি একটি অসম যুদ্ধে নেমেছিলেন : তাই হে...
- সরকারি দলের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়
- জাতীয় নির্বাচনে ইলেকশান ইঞ্জিনিয়ারিং-ই আ’লীগের শ...
- প্রধানমন্ত্রীর ‘ইমেজ’ বিল্ডিং প্রকল্প এবং মন্ত্রীদ...
- একটি অনুসন্ধানী রিপোর্ট ও কিছু কথা
- রাজনীতির বলির পাঁঠা গোলাম মাওলা রনি
- যুদ্ধাপরাধের মূলা ও পাঁচীর ঘা!
- রাজনীতি নিয়ে নাটক
- সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রশ্ন
- ভোট ছাড়া ক্ষমতায় থাকতে সাংবিধানিক উপায়
- নিপীড়িত সাংবাদিক ও অস্ত্রবাজ নেতা
- দেশজুড়ে পরিবহনে চাঁদাবাজি
- জনগুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো জ্বলজ্বল করে জনমনে
- পাঙ্গাশের মগজ আর তেঁতুলের গুল আমাদের সর্বনাশার মূল
- বাংলাদেশের প্রগতিবাদী বুদ্ধিজীবী এবং সাংবাদিক প্রস...
- তবে কি তিনিও দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসী?
- শেষ মুহূর্তেও আওয়ামীকরণে তছনছ হচ্ছে জনপ্রশাসন
- হেফাজত ও শাহবাগ রাজনীতির নতুন অঙ্ক
- এক পেশে মিডিয়া : সুবিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্...
- দেশ পরিচালনা ও ভোটারদের যোগ্যতা নিয়ে প্রধানমন্ত্র...
- স্থানীয় সরকারে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ
- গরীবের ইফতার
- আল্লামা শফীর বক্তব্যের অপব্যাখ্যা করবেন না
- এক পেশে মিডিয়া : সুবিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্...
- কী করে বলি এ সরকার সাংবাদিকবান্ধব
- অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
- কোটা সংরক্ষণের নামে মেধা হরণ
- ইতিহাসচেতনা ও বাংলাদেশ
- আওয়ামী লীগ : আবারও স্বরূপে আসার চেষ্টা
- বিলেতি কায়দায় বাকশালী নির্বাচন খায়েশ বনাম বাস্তবতা
- কর্নেল তাহের নায়ক না খলনায়ক?
- বাস্তিল দুর্গের পতন কী অত্যাসন্ন?
- সীমা ছাড়ানো চাঁদাবাজির মহোৎসব
- কিশোরগঞ্জ উপনির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যৌক্ত...
- তাহলে জাতি বেঁচে যেতে পারে
- তেঁতুল তত্ত্বের পোস্টমর্টেম
- সরকারের শেষবেলার খেলা
- সরকার ভুল করলেও জনগণ করে না
- আহা যদি অনেক কালো টাকার মালিক হতাম!
- পুলিশকে পেটালো গণজাগরণ মঞ্চ
- আওয়ামী লীগ ও সরকার বিপন্নের সম্মুখীন
- টিআইবি প্রতিবেদন ও বাংলাদেশ দুর্নীতি
- কোটাপ্রথা বাতিলের এখনই সময়
- একেই বলে আইনের শাসন
- ভোটের রাজনীতিতে শাসক দল অসহায়
- সরকারের জনপ্রিয়তায় ধস
- ভূমিদস্যুদের বেপরোয়া তান্ডব প্রসঙ্গে
- সরকারের নির্বাচন বিপর্যয় এবং কেয়ারটেকারের যৌক্তিকতা
- কোটা কি রাষ্ট্রীয় অবিচার নয়?
- সাধু সাবধান!
- পুলিশ ও নেতার কারণে যানজট
- বিসিএস পরীক্ষার্থীদেরকে পেটালো সরকার
- এ বিশাল বাজেট লুটপাটের বাজেট
- নির্বাচনী কিল
- মহাধসের কবলে মহাজোট
- ন্যায়সঙ্গত দাবি বিবেচনা করতে হবে
- ভোটের হিসাবে ঠিক ফলই পাচ্ছে আওয়ামী লীগ
- গাজীপুরের নির্বাচন : সরকারের কি বোধোদয় হবে?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার, লেভেল প্লেইংফিল্ড ও নিরপেক্ষ ...
- স্থানীয় নির্বাচন ও জাতীয় নির্বাচনের কারচুপি এক নয়
- আওয়ামী লীগের কোনো দুর্গ নেই
- মিসরে গণতন্ত্র আবার বিপন্ন
- রোজা রমজানের গুরুত্ব, সওয়াব, করণীয় ও নিয়মাবলী
- একরোখা দাম্ভিক মনোভাবকে জনগণ পছন্দ করছে না
- উলুবনে মুক্তা ছড়িয়ে কী লাভ!
- ৬৪ বছর পর আ’লীগের মুখোশ উম্মোচন
- তুমি খাচলতে কিসে ধুবা
- চাপ ও দুই নৌকার গণতন্ত্র
- জবাব দিচ্ছে জনগণ
- নৌকা ভিড়বে কোথায়?
- শ্রমিক ভোটারদের আক্ষেপ
- আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় দুর্গেরও পতন
- এ বিজয় জনগণের বিশ্বাস ও বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের
- হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালির(?) নাতি-নাতনিদের অবাঙা...
- সুশাসন ব্যর্থতা ও জনদুর্ভোগ
- নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে সিদ্ধান্তের প্রশ্ন
- বাংলাদেশের প্রধান কয়েকটি সামাজিক সমস্যা
- পদ্মাসেতুর দরপত্র মূল্যায়নে এডিবি’র অপারগতা
- আওয়ামী লীগের চোখে শর্ষে ফুল : তাই বেগম জিয়াকে ডি...
- কী দুঃসহ খামখেয়ালি আর প্রতিহিংসার রাজনীতি!
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনের চেষ্টা অশুভ প...
- প্রসঙ্গ গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন
- জাগরণের আগুনে পুড়ল যারা
- বিশাল বাজেট তবু অর্থনৈতিক সংকট মারাত্মক হচ্ছে
- আওয়ামী লীগ ইতিহাসের করুণ পরিণতির দিকে ধাবিত হচ্ছে
- পাল্টে যাচ্ছে রাজনীতির হিসাব-নিকাশ
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন