অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত গতকাল জাতীয় সংসদে দুই লাখ ২২ হাজার ৪৯১ কোটি টাকার বিশাল এক বাজেট পেশ করেছেন। পঞ্চম বারের মতো বাজেট দিতে পারার সাফল্যে উল্লসিত অবস্থায় থাকলেও বাংলাদেশের মতো গরিব একটি দেশে এত বিপুল অর্থ তিনি ঠিক কোন ধরনের খাত থেকে যোগাড় করবেন সে প্রশ্নের কোনো সদুত্তর পাওয়া যায়নি তার বাজেট প্রস্তাবে। পাশাপাশি বরং ৫৫ হাজার ৩২ কোটি টাকা ঘাটতি রাখার মধ্য দিয়েও তিনি গভীর সংশয়ের সৃষ্টি করেছেন। মূল্যস্ফীতির মতো অনিবার্য কিছু বিষয়ও রয়েছে, যেসব বিষয়ে সত্য এড়িয়ে যাওয়ার ব্যাপারে সরকার আগেই রেকর্ড করে রেখেছে। ওদিকে বাজেটে রাজস্ব আয় বাড়ানোর ক্ষেত্রে এবারও ‘বিপ্লব’ ঘটানোর আয়োজন করেছেন অর্থমন্ত্রী। কিন্তু মূল্যস্ফীতির পাশাপাশি আয়ের পরিমাণও যখন কমতে থাকবে মানুষ তখন কীভাবে বেশি-বেশি টাকা কর দেবে এবং করের পরিমাণ না বাড়লে সরকারই বা প্রকল্প বাস্তবায়নসহ ব্যয় মেটানোর অর্থ কোথায় পাবেÑ এসব প্রশ্নের কোনো সদুত্তর নেই বাজেটে। আরও অনেক মৌলিক প্রশ্নেরও জবাব দেননি অর্থমন্ত্রী। এসব বিষয়ে পরবর্তী সময়ে আলোচনা করা যাবে। কিন্তু এই সময়ে যে কথাটা না বললেই নয় তা হলো, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর টেন্ডার বাণিজ্য থেকে শুরু করে প্রকল্পের টাকা আত্মসাৎ করা পর্যন্ত কেলেংকারী অপ্রতিহতভাবে বেড়ে চলেছেÑ যার ফলে বহু প্রকল্পই অবাস্তবায়িত রয়ে গেছে। গত অর্থবছরের অনেক প্রকল্প এখনো মুখ থুবড়ে পড়ে আছে। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো কথাই বলেননি অর্থমন্ত্রী। পাশাপাশি রয়েছে বিপুল পরিমাণে রেমিট্যান্স এবং ৩৮ শতাংশ পর্যন্ত বৈদেশিক সাহায্য ও ৩৯ শতাংশ পর্যন্ত রফতানি আয় কমে যাওয়ার মতো কিছু বিষয়। রয়েছে গার্মেন্ট খাতের বিরাট বিপর্যয়ও। অন্য কিছু কারণেরও উল্লেখ করা দরকার। যেমন লম্বা অনেক আশ্বাস শুনিয়ে ক্ষমতায় এলেও আওয়ামী লীগ সরকার এখনও গ্যাস ও বিদ্যুৎসহ জ্বালানির সংকট কাটিয়ে উঠতে পারেনি। এর ফলে পণ্যের উৎপাদন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। অন্যদিকে চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ করতে না পারলেও সরকার দফায় দফায় গ্যাস, বিদ্যুৎ এবং পেট্রোল, অকটেন ও সিএনজিসহ জ্বালানির দাম বাড়িয়েছে কিছুদিন পরপরই। এর ফলে উৎপাদন ব্যয় তো বটেই, পরিবহন ব্যয়ও বেড়ে গেছে যথেষ্ট পরিমাণে। সব কিছুর জন্যই শেষ পর্যন্ত বাড়তি দাম গুণতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। বাজার নিয়ন্ত্রণে শুধু নয়, সামগ্রিকভাবে আর্থিক ব্যবস্থাপনাতেও সরকার ক্ষতিকর ব্যর্থতা দেখিয়ে এসেছে। এদিকে জাতীয় সংসদে বাজেট পেশ করার আগেই বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যের দাম বেড়ে গেছে। বেড়েছেও কয়েকদিন আগে থেকেই। কিছুদিন ধরেই ব্যবসায়ীরা দাম হাঁকাচ্ছেন যথেচ্ছভাবে। অথচ নিয়ম হলো, অর্থমন্ত্রী প্রথমে সংসদে প্রস্তাব আকারে বাজেট পেশ করবেন। সে প্রস্তাবের নানাদিক নিয়ে সংসদ সদস্যরা আলোচনা করবেন। সবশেষে ৩০ জুন বাজেট প্রস্তাব পাস হবে। যদি বাড়ানো হয় তাহলে পণ্যের দাম বাড়বে ১ জুলাই থেকে। কোনো কোনো পণ্যের এমনকি দাম কমারও সম্ভাবনা থাকে। অন্যদিকে আমাদের দেশের নিয়ম হলো, বাজেট আসছে কথাটা প্রচারিত হতে না হতেই ব্যবসায়ী-মহাজনরা দাম বাড়ানোর জন্য দৌড়ঝাঁপ শুরু করে দেন। এ নিয়ম চলে আসছে বহুদিন ধরে। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সেটা আরও দৃঢ় ভিত্তি পেয়েছে এজন্য যে, ব্যবসায়ী-মহাজনদের সঙ্গে ক্ষমতাসীনদের লেনদেনের গভীর সম্পর্ক রয়েছে। সোজা কথায়, ব্যবসায়ী-মহাজনদের কাছ থেকে চাঁদা ও কমিশন আদায় করা হয়। একই কারণে সরকার একদিকে চোখ বুঁজে থাকে, অন্যদিকে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন ব্যবসায়ী-মহাজনরা। মাঝখান থেকে সাধারণ মানুষের পকেট কাটা যায়, তাদের জিহবা বেরিয়ে আসে। এবারও ব্যতিক্রম হয়নি, উপরন্তু নির্বাচনের বছর বলে সরকার ও ব্যবসায়ী-মহাজনদের উভয় পক্ষই সব সীমা ছাড়িয়ে গেছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় এমন কোনো পণ্যের নাম বলা যাবে না, যার দাম লাফিয়ে না বেড়েছে। এতে অবশ্য কিছুই যায়-আসে না ক্ষমতাসীনদের। এজন্যই জনগণের এই কঠিন দুর্দশার মধ্যেও ক্ষমতাসীনদের, বিশেষ করে অর্থমন্ত্রীর মধ্যে কোনো পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়নি। এজন্যই চারদিকে যখন শুধু নেই আর নেই তখনই তিনি এত বিশাল আকারের একটি বাজেট পেশ করেছেন। বলা দরকার, এভাবে চমক দেখাতে পারলেও অর্থমন্ত্রী কিন্তু জনগণকে মোটেও আশান্বিত করতে পারেননি। জনগণ বরং ভীষণভাবে হতাশ ও ভীত হয়ে পড়েছে। আমরা মনে করি, লক্ষ হাজার কোটি টাকার বাজেটের মাধ্যমে চমক দেখানোর পরিবর্তে সাধারণ মানুষের স্বার্থকে যদি প্রাধান্য দেয়া হতো এবং মানুষকে যদি লাফিয়ে বেড়ে চলা পণ্যমূল্যের কবল থেকে কিছুটা হলেও নিস্তার দেয়া হতো তাহলেই জনগণ হাঁফ ছেড়ে বাঁচতে পারতো। সেটাই যে কোনো নির্বাচিত ও গণতান্ত্রিক সরকারের দায়িত্বও বটে। কিন্তু এবারও সে দায়িত্ব পালনে চরম ব্যর্থতাই দেখিয়েছে সরকার। বলার অপেক্ষা রাখে না, এর পরিণতি শুভ হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। কারণ, সরকারের অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির পাশাপাশি আমদানি ব্যয়ে বিপুল বৃদ্ধি এবং রেমিট্যান্স আয়, বৈদেশিক সাহায্য ও এডিপিতে বিদেশি অর্থায়ন কমে যাওয়ার ফলে এরই মধ্যে ভারসাম্যে বিরাট ঘাটতির মুখে পড়েছে দেশ। অন্তত আগামী দু-এক বছরের মধ্যে ঘাটতি কাটিয়ে ওঠার কোনো সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। সব মিলিয়েই দেশের অর্থনীতি ভয়ংকর বিপর্যয়ের মুখোমুখি এসে পড়েছে। এমন অবস্থায় দরকার আর্থিক খাতে সুষ্ঠু পরিকল্পনা নেয়া এবং সে অনুযায়ী অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা শক্তিশালী করা। সরকারকে গার্মেন্টসহ শিল্প-কারখানায় গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বাড়ানোসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে হবে জরুরি ভিত্তিতে। আর্থিক খাতে দুর্নীতিও কমিয়ে আনতে হবে। পাশাপাশি রেমিট্যান্স বাড়ানোর জন্য দরকার সৌদি আরবসহ মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার জোর উদ্যোগ নেয়া। না হলে সংকটই শুধু আরও মারাত্মক হবে না, দেশের অর্থনীতিও বিপর্যযের মুথে পড়বে। তখন আর লক্ষ হাজার কোটি টাকার বাজেটেও কোনো কাজ হবে না, জনগণ বরং সরকারের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে- যা ক্ষমতাসীনদের জন্য মোটেও শুভ হবে না।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
জুন
(106)
- সরকারের অবস্থান কেন জনমতের বিরুদ্ধে
- ধর্মীয় অপপ্রচার, গৃহদাহ ও টকশো সমাচার
- ঈদ ফ্যাশনেও হেফাজত প্রসঙ্গে
- বিরোধীদলীয় নেতা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ভাষণ...
- আইন-শৃংখলার বেহাল দশা
- কেমন আছেন আল্লামা সাঈদী
- নিজেদের ‘অর্জন’ তত্ত্বাবধায়ক সরকারকেই কেন এত ভয় ?
- রাজনৈতিক সমঝোতা ছাড়া গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা কি অক্...
- সীমান্ত অরক্ষিত রেখে রাজনৈতিক দমন পীড়নে ব্যস্ত বি...
- সংবিধান নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বালখিল্যতা
- আলেকজান্ডার ও আজকের ক্ষমতাসীনগণ
- আদর্শ আওয়ামী ধারাপাত এবং ইহুদি-খ্রিষ্টানে তফাত
- শাহবাগীদের কর্মকান্ডেই সরকারের চার দুর্গের পতন ঘটেছে
- সর্পিল রাজনীতির ছোবল
- হে বাংলাদেশ নিরাময় হও
- ভুল স্বীকারে কোনো লজ্জা নেই
- সিটি নির্বাচনে জনতার রায়
- দেশ জনগণের : এ উপলব্ধি আমাদের সবার মাঝে আসুক
- সেই খাঁটি তত্ত্বাবধায়কে প্রধানমন্ত্রীর জেল ভয়ের ...
- মত প্রকাশের উপর হুমকির খড়গ
- চেতনার ভিশন বনাম মতা কুক্ষিগত করার মিশন
- কোন ঘাটে ভিড়াবে নাও
- বাস্তবে দেখুন ও সিদ্ধান্ত নিন
- স্বদেশ যেন পলাশীর প্রান্তর
- সংসদে হেফাজত সম্পর্কিত বক্তব্য প্রসঙ্গে
- সন্ত্রাসবিরোধী আইন : উদ্দেশ্য ও বাস্তবতা
- মহিমান্বিত লায়লাতুল বরাত
- কী চমৎকার অসাম্প্রদায়িক চেতনা!
- ডিজিটাল গোয়েন্দাগিরি
- চার সিটি নির্বাচনের ফলাফল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পক...
- বিদায়কালেও দুদককে ‘নখ ও দন্তহীন বাঘ’ই বলে গেলেন গ...
- বাড়াবাড়ি থেকে সরে আসা উচিত
- সিটি নির্বাচনের ফলাফল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পক্ষে ...
- সিটি নির্বাচনে পরিবর্তিত রাজনীতির দৃশ্যপট
- গ্রামীণ ব্যাংক ভেঙ্গে দেয়া প্রসঙ্গে
- দরকার সাহসী ও স্বাধীনচেতা ব্যক্তি
- এদের নিয়ন্ত্রণ করবে কে?
- প্রধানমন্ত্রীর একটি উক্তি
- সিটি নির্বাচন থেকে আমরা কী শিখলাম
- আবাল-বৃদ্ধ-বণিতা সাবধান!
- যেমন করে চুদুর বুদুর শব্দটি সবার হলো
- সিটি নির্বাচন : একটি বিশ্লেষণ
- চার সিটি করপোরেশনের নির্বাচনী রায় সরকারপক্ষের জন্...
- স্থানীয় ও জাতীয় রাজনীতিতে ইসলামপন্থিরা অবশ্যই ফ্...
- ‘চুদুরবুদুর’ জিন্দাবাদ
- দুর্নীতিবাজরাই ভয় করে ধর্মভিত্তিক রাজনীতিকে
- চার সিটি নির্বাচনের বার্তা
- দেশ যেন পেছনে ফিরছে
- কুখ্যাত সব কালাকানুন জারি আওয়ামী লীগের ইতিহাস
- ক্ষমতা, স্থানীয় সরকার ও ২০২১
- পক্ষপাতিত্বের অধিকার
- সংবাদপত্রের স্বাধীনতা : ’৭২-’৭৫
- অগণতান্ত্রিক পন্থা ও বলপ্রয়োগের ফল ভালো হয় না!
- সংবাদ মাধ্যমের কালোদিবস এবং বাকশাল
- ভানু বাবুর ত্রিশূল তত্ত্ব
- মূল্য বৃদ্ধি প্রসঙ্গ
- ব্যালটই হোক বুলেটের চেয়ে শক্তিশালী
- বাংলাদেশের রাজনীতি এবং পরাশক্তিদের কূটনীতি
- আমাদের জাতীয় স্বার্থ ও ঐক্য
- কালাকানুনে সমাধান নেই
- আগাম নির্বাচন কেন?
- তামাশার বাজেট আর পঞ্চদশ সংশোধনীর বাকশালী ফাঁদ
- এখন সব কিছুই সর্বগ্রাসী দুর্নীতির কবলে
- সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনকে শংকামুক্ত করুন
- বর্তমান পরিস্থিতি ও ভবিষ্যতের বাংলাদেশ
- অন্যায়ের প্রতিবাদ করুন ব্যালটে
- বাংলাদেশের রাজনীতিতে শকুনের চোখ
- হেফাজতের অবরোধ : গভীর রাতের নির্মমতা
- জাতীয় বাজেট : একটি পর্যালোচনা
- চমক কার জন্যে
- গুপ্তহত্যা বিষেয়ে সরকার নির্লিপ্ত কেন?
- রাজনীতি বোঝার প্রশ্ন
- অস্ত্রধারীদের বন্দুকযুদ্ধ ও চাঁদাবাজি সমস্যা নয়?
- উদার গণতন্ত্র ও আমরা
- ঘুষের দৌরাত্ম্যে জীবন যায়
- নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার
- ‘এই বাংলাদেশ কি আমরা চেয়েছিলাম’-- মিনা ফারাহ
- তরুণ প্রজন্মকে সঠিক মঞ্চে দাঁড়াতে হবে
- বিরোধী দমনে ব্যস্ত প্রশাসন.......... জনগণের নিরাপত...
- সরকারের দিন গণনা শুরু : প্রসঙ্গ পররাষ্ট্রনীতি
- সংলাপের আহ্বান নয়, চাপ সৃষ্টি করুন
- গভীর সঙ্কট থেকে বিএনপিকে উদ্ধার এবং কিছু উদ্ধারকারী
- সংখ্যালঘু শাসনের গণতন্ত্র
- অর্থনীতি মারাত্মক ঝুঁকিতে তবু বিশাল বাজেট
- কেমন বাজেট চাই
- সিটি করপোরেশন নির্বাচন ও বুকে জমানো কষ্ট
- সার্বভৌমত্বকে সর্বশেষ কবে দেখেছেন?- সিরাজুর রহমান
- এমন বাণিজ্য চলতে পারে না
- সরকারের আর এক হাত হলো অজুহাত
- ক্ষমতার হাতবদল নিশ্চিত
- নির্বাচনে বাংলাদেশ
- এক খয়ের খাঁ’র অমৃত বচন!
- সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জাতীয় রাজনীতির প্রভাব
- বিস্ফোরণোন্মুখ বাংলাদেশে দ্রুত নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছে...
- ভীমরুলের চাকে হেফাজতের ঢিল ও সরকারের বেপরোয়া অবস্থা
- সর্বগ্রাসী পুলিশি রাজত্ব- আলমগীর মহিউদ্দিন
- এ এক আজব দেশ
- গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা ও আওয়ামী লীগের দৃষ্টিভঙ্গি
- সংকটাপন্ন ব্রিটেনের তারুণ্য ও আমাদের যুবসমাজ
- দেশের বাস্তব পরিস্থিতি ও পরিত্রাণের উপায়
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন