আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র
ভারতের সংবিধানে সে দেশকে বলা হয়েছে সার্বভৌম গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র (Sovereign Democratic Republic)। কিন্তু আমরা
আমাদের দেশকে সংবিধানে উল্লেখ করেছি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ (People’s Republic of Bangladesh) হিসেবে। কিন্তু
গণপ্রজাতন্ত্রী কথাটার অর্থ মোটেও স্বচ্ছ নয় আমাদের কাছে। যত দূর জানি, চীনের বিখ্যাত কমিউনিস্ট নেতা মাও জে ডং শব্দটি প্রথম ব্যবহার
করেছিলেন চীনা ভাষায় তার সরকারের কাঠামো বর্ণনা করতে যেয়ে। অন্যান্য কমিউনিস্টের
মতো মাও জে ডং বহুদলীয় উদার গণতন্ত্রে বিশ্বাসী ছিলেন না। চীন বাজার অর্থনীতি
গ্রহণ করলেও এখনো সেখানে চলেছে একদলীয় শাসন। জানি না, যদি কোনো ব্যক্তি গণপ্রজাতন্ত্রের ব্যাখ্যা চেয়ে আমাদের সর্বোচ্চ
আদালতে রিট করেন, তবে বিচারযোগ্য বলে গৃহীত হবে
কি না এবং বিজ্ঞ বিচারকেরা এ ব্যাপারে কোনো ব্যাখ্যা দিতে প্রয়াসী হবেন কি না।
আমাদের সংবিধান আমার কাছে যথেষ্ট গোলমেলে মনে হয়। সংবিধানে বলা হয়েছে, সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি গড়তে হবে। কিন্তু সংবিধানে কি সমাজতন্ত্র
কথাটা আদৌ আসা উচিত। কারণ এটা এখনো হয়ে আছে একটি বিশেষ মতবাদ। আর সেটা সবার কাছেও
গ্রহণযোগ্য নয়। অনেকের মতে সমাজতন্ত্র একটা দেশের অর্থনৈতিক উৎপাদন শেষ পর্যন্ত
কমিয়ে দেয়। কমিয়ে দেয় মানুষের আত্মনির্ভরশীলতাকে। বিরাট শক্তিধর সোভিয়েত
ইউনিয়ন ভেঙে পড়ার পর, এখন আর বিষয়টি আগের মতো
বিতর্কমূলক হয়ে নেই। আর চীনে কমিউনিস্ট পার্টি ক্ষমতায় থাকলেও সে অনুসরণ করতে
চাচ্ছে মুক্তবাজার অর্থনীতিকেই। কিন্তু আমাদের দেশের সংবিধানের এই দুর্বলতা নিয়ে
কেউ প্রশ্ন তুলছেন না। আমাদের সংবিধানে বলা হয়েছে,
‘কোন আইন যদি এই সংবিধানের সহিত অসামঞ্জস্য হয়, তাহা হইলে সেই আইনের যতখানি অসামঞ্জস্যপূর্ণ, ততখানি বাতিল হইবে।’ কিন্তু
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইনটিকে বলা হলো সর্বতোভাবেই সংবিধানবিরোধী। আর তাই আইনটি
পুরোপুরি বাতিল হয়ে গেল। তাকে সংশোধনের কোনো উদ্যোগ নেয়া হলো না। যদিও সংবিধান
অনুসারে আমাদের সাধারণ বুদ্ধিতে মনে হয়, আইনটিকে সংশোধন
করে সংবিধানের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ করার সুযোগ অনেকটাই ছিল। এখন প্রশ্ন যেটা দেখা
দিচ্ছে আমাদের মনে, তা হলো, ২০০৮ সালের নির্বাচন হয়েছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার অসাংবিধানিক হলে, তার অধীনে
নির্বাচিত বর্তমান সরকারকে বৈধ বলা সঙ্গত নয়। বলা উচিত বর্তমান সরকার অবৈধ। কারণ
সে বৈধভাবে নির্বাচিত হয়নি। তবে রোমান আইনে বলে,
যা হওয়া উচিত ছিল না, তা যদি বাস্তবে
ঘটে গিয়ে থাকে, তবে সেই বাস্তবতাকে বৈধ
হিসেবে গ্রহণ করতে হবে : Factum valet quod fieri non
debuit ্এ থেকেই আইনে এসেছে প্রয়োজনের স্বীকৃতি দেয়ার ধারণা। যাকে
ইংরজিতে বলে Doctrine of necessity। এই ধারণার ওপর নির্ভর করে সাবেক পাকিস্তানের বিখ্যাত বিচারপতি
জাস্টিজ মুনির জেনারেল আইয়ুবের ক্ষমতা দখলকে প্রদান করেছিলেন আইনি বৈধতা। পরে
আবার অবশ্য তিনি বলেছিলেন, বিচারটি তার ঠিক যথাযথ
হয়েছিল না। বিচারপতিরা অনেক সময় ভুলও করতে পারেন। কারণ তারাও মানুষ। আর প্রাণের
ভয় প্রচ্ছন্নভাবে তাদের মধ্যেও থাকতে পারে ক্রিয়াশীল। ছাত্রপাঠ্য বইতে সংবিধানকে
দু’ভাগে ভাগ করে আলোচনা করা হয়। অলিখিত ও লিখিত।
অলিখিত সংবিধানের দৃষ্টান্ত হিসেবে উল্লেখ করা হয় ইংল্যান্ডের কথা। ইংল্যান্ডে
কেউ কখনো পৃথকভাবে সংবিধান রচনা করার চেষ্টা করেননি। তবে ইংল্যান্ডের আছে কতকগুলো
সুনির্দিষ্ট আইন, যা ব্রিটিশ গণতন্ত্রের
ভিত্তি। অর্থাৎ ব্রিটেনের কোনো লিখিত সংবিধান না থাকলেও আছে লিখিত আইন। তার
সর্বোচ্চ রাষ্ট্রিক কাঠামো কেবলই অলিখিত প্রথানির্ভর নয়। অন্য দিকে মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান হলো লিখিত সংবিধানের দৃষ্টান্ত। কিন্তু এরও আবার আছে
অলিখিত বিধিবিধান। যেমন, মার্কিন সংবিধানে রাজনৈতিক
দলের কোনো স্বীকৃতি নেই। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গড়ে উঠেছে রাজনৈতিক দল। সে
দেশে চলেছে কার্যত দ্বিদলীয় গণতন্ত্র। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানে কোনো
মন্ত্রিসভা গঠনের বিধান নেই। অথচ সে দেশের সরকারের বিভিন্ন প্রধান কর্মসচিব (Secretaries)। প্রেসিডেন্ট কর্তৃক নিযুক্ত
মন্ত্রিসভার মতোই কাজ করেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সংবিধানে লেখা না থাকলেও গড়ে উঠেছে
কংগ্রেসের বিভিন্ন বিষয়ে কমিটি গঠন প্রথা। যেসব কমিটি সে দেশে পালন করছে যথেষ্ট
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। আমাদের দেশেও এ রকম আইনের বাধ্যবাধকতামুক্ত (Extra legal) পদ্ধতিতে অনেক প্রয়োজনীয় বিধান গড়ে উঠতে পারে।
সংবিধানের নামে যাদের বাতিল করতে গেলে পরিবর্তিত পরিস্থিতির সাথে খাপ খাবে না
আমাদের আইনি চিন্তা-চেতনা, যা ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে
আমাদের জাতীয় রাজনৈতিক জীবনের জন্য। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট এক
সময় বলেছিলেন, শ্রমিকদের ইউনিয়ন গড়ার এবং
মজুরি বৃদ্ধির জন্য ধর্মঘট করার অধিকার মার্কিন সংবিধানের পরিপন্থী। পরে আবার
সুপ্রিম কোর্টের নতুন বিচারপতির দল বলেন, মার্কিন
সংবিধানে আছে মানুষের ব্যক্তিস্বাধীনতার স্বীকৃতি। তাই থাকতে পারে স্বাধীন মানুষ
হিসেবে শ্রমিকদের ইউনিয়ন গড়ার অধিকার। এবং মজুরি বৃদ্ধির জন্য থাকতে পারে
ধর্মঘটের অধিকার। যেমন থাকতে পারে, মালিক পক্ষের
বাছাই করে শ্রমিক নিযুক্ত করার এবং লোকসান হলে কলকারখানা বন্ধ করে দেয়ার অধিকার।
যদিও এর জন্য কর্মসংস্থান হারাতে পারেন বহু শ্রমজীবী মানুষ। অর্থাৎ একই সংবিধানের
ব্যাখ্যা সুপ্রিম কোর্ট ভিন্ন সময়ে দিতে পারেন ভিন্নভাবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে
এরও নজির আছে। সংবিধানের ব্যাখ্যা হতে পারে অনেক রকম। সুপ্রিম কোর্টের একদল বিচারক
বাতিল করতে পারেন, আর একদল বিচারকের সংবিধান
ভাষ্য। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের কথা বিশেষভাবে মনে আসছে, কারণ আমাদের প্রধানমন্ত্রীর পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বসবাস করেছেন
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। কিন্তু মার্কিন গণতান্ত্রিক চেতনা তাকে খুব একটা প্রভাবিত
করতে পেরেছে বলে মনে হচ্ছে না। মার্কিন গণতন্ত্রের ইতিহাস অনুশীলন করলে আমরা দেখি, জর্জ ওয়াশিংটন (১৭৩২-১৭৯৯) সেনাপতি হিসেবে যুদ্ধ করে দেশটাকে
স্বাধীন করেছিলেন। তার ওপর ছিল তার দেশবাসীর গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা। তিনি পরপর
দুইবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট হন। কিন্তু ইচ্ছা করেই তিনি আর তৃতীয়বার নির্বাচনে
প্রার্থী হন না। বলেন, তিনি চান না মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্রের রাজা হতে। কেবল মার্কিন সংবিধান নয়,
মার্কিন এই গণতান্ত্রিক চেতনা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্রকে
সুরক্ষিত করেছে। এক সময় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো নাগরিক (জন্মগত) একাধিকবার
প্রেসিডেন্ট হতে পারতেন। কোনো আইনগত বাধা ছিল না এ ক্ষেত্রে। কিন্তু কোনো
প্রেসিডেন্টই দু’বারের বেশি নির্বাচনে
প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চাননি। কেবল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডেলানো
রুজভেল্ট (১৮৮২-১৯৪৫) পরপর তিনবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ১৯৫১ সাল থেকে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আইন প্রণীত হয়েছে, কোনো ব্যক্তি
যোগ্যতা থাকলেও দুইবারের বেশি (আট বছরের বেশি) মার্কিন প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন না।
এভাবে আইন করা হয়েছে এই ভেবে যে, কেউ যাতে মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতা কুক্ষিগত করে না নিতে পারেন। তাকে ঘিরে গড়ে উঠতে না পারে
কোনো কায়েমি স্বার্থ গোষ্ঠী। আমাদের দেশে আমরাও অনুসরণ করতে চেয়েছি ব্রিটিশ
পার্লামেন্টারি গণতন্ত্রকে। ব্রিটেনে দেশ শাসন করে কেবিনেট। ক্যাবলই প্রধানমন্ত্রী
নন। কিন্তু আমাদের দেশে এখন প্রতিষ্ঠা পেতে পেরেছে প্রধানমন্ত্রীর শাসন। তাই আইন
থাকা উচিত, কেউ দুইবারের বেশি (১০ বছর) হতে
পারবেন না বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু আপাতত এর কোনো আইন করার চিন্তা ভাবনা
হচ্ছে বলে মনে হয় না। সজীব ওয়াজেদ জয় যদি মার্কিন নাগরিকত্ব গ্রহণ করে থাকেন
তখন প্রশ্ন উঠবে। বাংলাদেশের সংবিধানে বলা হয়েছে,
‘তিনি (বাংলাদেশের কোনো নাগরিক) যদি কোনো বিদেশী রাষ্ট্রের
নাগরিকত্ব অর্জন করেন কিংবা কোনো বিদেশী রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য ঘোষণা বা স্বীকার
করেন, তবে বাংলাদেশের সংসদে নির্বাচিত হওয়ার যোগ্যতা
হারাবেন।’ জয়ের কথা শুনে মনে হচ্ছে, তিনি আগামী নির্বাচনে প্রার্থী হতে চাচ্ছেন। কিন্তু আমাদের সংবিধান
অনুসারে তিনি কি নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার সুযোগ পেতে পারবেন? আমরা জানি না। হয়তো প্রধানমন্ত্রীর পুত্র হিসেবে তিনি পেতে পারেন
বিশেষ বিবেচনা। আমি যত দূর জানি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের
আইন বলে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোনো
নাগরিক যদি অন্য কোনো রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য দেখান, তবে তিনি হারাবেন তার মার্কিন নাগরিকত্ব। আমি জীবনে আইন পড়িনি।
সংবিধান বিশেষজ্ঞও নই। তবে নিজের কৌতূহল নিবৃত্তির জন্য নানা দেশের রাজনীতির
ইতিহাস কিছু কিছু পড়েছি। তা থেকে আমার মনে হয়েছে,
কেবল আদালতের নির্দেশে একটা দেশের রাজনীতি পরিচালিত হতে পারে না।
রাজনীতির গোড়ার কথা হলো, কে আমাকে শাসন করবে এবং কেন
আমি তার শাসন মেনে নেব। কোনো ব্যক্তি যদি এমন কিছু করেন যাতে গণ-অসন্তোষ বাড়ে, তাহলে তিনি শেষ পর্যন্ত আর পারেন না ক্ষমতায় থাকতে। এটাই ইতিহাসের
শিক্ষা।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
-
▼
সেপ্টেম্বর
(107)
- জাতীয় গ্রীডে ভারতীয় বিদ্যুৎ : একটি বিশ্লেষণ
- কাঙ্ক্ষিত অভিযাত্রার অপেক্ষায়
- সংসদ নির্বাচনের একটি বড় ফ্যাক্টর
- জিন্নাহর হারানো ভাষণে কী ছিল?
- বিদ্যুৎ উৎপাদনের বন্যা বয়ে থাকলে ৩/৪ বার লোডশেডিং...
- জাতীয়তাবাদী শক্তির ঐক্যের বিকল্প নেই
- নির্বাচন সংস্কৃতি : বাংলাদেশ বনাম বহির্বিশ্ব
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, অন্যদের কথাও শুনুন
- মনে হয় মাতৃগর্ভ থেকে তাদের জন্ম হয়নি
- বাঘ, সুন্দরবন আর রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, অন্যদের কথাও শুনুন
- দেশ অচল হওয়ার কিছু বাকি আছে কি?
- উন্নয়ন : খন্দকার মোশতাক থেকে সজীব ওয়াজেদ- মিনা ...
- নিজের বোঝা অন্যের ঘাড়ে চাপানোর হাস্যকর চেষ্টা
- জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রীর সফর
- তের নম্বর উপদেশ এবং দেশে দেশে ডুমুরের ফুল
- আঘাতটা স্পষ্ট এবং সরাসরি
- রাজনীতিকদের উপর পরিকল্পিত রিমান্ড
- এবার শাজাহান খান গার্মেন্টে হাত দিয়েছেন
- ঐশীদের মিছিল বন্ধ হোক
- জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন জয় পরাজয়ের হিসাব-নিকাশ
- ‘মেহেদীর রং না শুকাতেই যৌতুকের বলি হলো মিরসরাইয়ের...
- কাদের মোল্লার রায় কি আসলে ন্যায়ভ্রষ্ট?
- ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্কিত ড্রেসকোড
- ফেসবুক চেনা সুখ অচেনা দুখ
- ভারতের নতুন প্রতিবেশী তত্ত্ব
- এবারের পার্লামেন্ট নির্বাচনের বড় ফ্যাক্টর
- তুষ্টির এমন প্যাকেজে জনগণ তুষ্ট নয়
- কাদের মোল্লারও ফাঁসি
- যুদ্ধাপরাধের বিচার এবং অন্যান্য প্রসঙ্গে ব্যারিস্ট...
- সংলাপ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন
- দেশ সঙ্ঘাতের দিকে যাচ্ছে
- থামছে না আওয়ামী লীগের কূটবুদ্ধির খেলা
- নির্বাচন আসলেই ভারতীয় নেতারা সাম্প্রদায়িকতার জিগ...
- সুর পাল্টাচ্ছেন না প্রধানমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রী, তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা মেনে নিন
- সঙ্ঘাতের ফাঁদ ও বাংলাদেশ
- জনগণের অর্থে নৌকার পালে বাতাস!
- ন্যাড়া বেলতলায় দু’বার যায় না
- মজলুম দেশগুলোর একটি মানচিত্র আঁকা প্রয়োজন
- সংসদ নির্বাচন ও রাজনৈতিক সঙ্কট
- প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রনায়ক হওয়ার আহ্বান
- নতুন কণ্ঠে সেই পুরনো কথাই
- নাস্তিকদের ছোবলে দেশের যুবসমাজ
- সরকারকে কোথায় পাওয়া যায়
- জনগণ যা পেয়েছে সরকার তা-ই দিয়েছে
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও নির্বাচন
- জয়ের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে গিয়েই প্রধানতঃ সর...
- খালেদা জিয়ার বলা জনগণের কথা শুনুন
- সঙ্ঘাত না সমঝোতা
- জঙ্গিবাদ, বিএনপি ও আগামী নির্বাচন
- সংঘাত কী অনিবার্য হয়ে উঠছে?
- দেশ গড়ার রাজনীতি কবে চালু হবে?
- সামনের দিনগুলো হতে পারে রক্তঝরা
- নির্বাচন সম্পর্কে আন্তর্জাতিক মানের জরিপঃ বিএনপি অ...
- কোথায়ও আলোর রেখা নেই
- ফেলানী আমাদের ক্ষমা কর!
- কিছুই না পাওয়ার পরও ভারতের বন্ধুত্বের জন্য দৌড়ঝাঁপ
- আমরা মহৎ কাজের স্বীকৃতি দিতে জানি না
- সেকালে রাজার নীতি-একালের রাজনীতি
- সরকারের বোধোদয়ের পথে হাঁটা উচিত
- নির্ভর করতে হবে জনগণের শক্তির ওপরই
- পয়েন্ট অব নো রিটার্নে রাজনীতি
- দেশটাকে লণ্ডভণ্ড করে দেবেন না, এবারে ক্ষান্ত দিন
- নিজের সাথে কথা বলাই এখন সময়ের দাবি
- এই খেলা জনগণ আর দেখতে চায় না
- আওয়ামী রাজনীতির গতিধারা
- সংসদ বহাল রেখে জাতীয় নির্বাচন
- চুল নিয়ে মাতামাতি ও সংবিধানের আকুতি
- গণতন্ত্রের চ্যাম্পিয়নদের দ্বিমুখী নীতি বিশ্বে মান...
- কী হবে আগামীকাল
- নির্বাচন নিয়ে জনপ্রত্যাশ
- সরকারি দলের ক্ষমতাপ্রীতি রাজনৈতিক সংকট ও বিরোধীদলে...
- খালেদা জিয়ার আহ্বানে সাড়া দিয়ে সমঝোতার পথে আসুন
- সাংবিধানিক গোলকধাঁধ
- রাজনীতির ঝড় ও বিপন্ন জাতি
- জাতি কলঙ্কমুক্ত হবে কি
- দ্বিতীয় বিপ্লবের ধারাবাহিকতায় তৃতীয় বিপ্লব?
- স্বাধীন বিচারব্যবস্থা গণতন্ত্র ও কারাগার
- জনগণের চাওয়ার প্রতি গুরুত্ব দেয়া দরকার
- বিতর্কিত নির্বাচন কমিশন ও আগামী নির্বাচন
- একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠার পথে আওয়ামী লীগের যাত্রা শুরু
- হাঁটতে হবে সমঝোতার পথেই
- আজ জেগেছে সেই জনতা
- সংবিধানের ভেতরে-বাইরে সমাধান
- এটা তো সুরঞ্জিতদের দলীয় স্বার্থে পরিবর্তিত সংবিধান
- নষ্ট সংস্কৃতির অভিশাপ ঐশী
- সংসদ রেখে নির্বাচন: কিছু মৌলিক প্রশ্ন
- নৈতিক অবক্ষয় ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের করুণ চিত্র
- শেষ সময়ের রাজনৈতিক অচলাবস্থা
- রাজনৈতিক যুদ্ধের পরিণতি
- সাংবিধানিক সঙ্কটের আবর্তে জাতীয় নির্বাচন
- বর্তমান বিশ্ব এবং ভাদ্রের সাত কাহন
- বিশ্বাসের জায়গাগুলো প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে
- কীর্তিমান এম সাইফুর রহমান
- কঙ্কাল কথা বলতে শুরু করেছে
- নির্ভীক চিত্তের প্রতীক মাহমুদুর রহমান
- আইন-শৃঙ্খলা প্রসঙ্গ
- হস্ত-পদ-স্কন্ধ-মাথা নাইরে...
- ফরমালিনমুক্ত রাজনীতি চাই
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
সেপ্টেম্বর
(107)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন