পাঁচ বছর প্রধানমন্ত্রী থাকার
পর ২০০১ সালে সংসদ নির্বাচনের আগে শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ‘যত দিন রাজনীতি করি, গণভবনেই থাকব।’ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়োচিত পদক্ষেপের কারণে অল্প দিন পরই এ
ব্যবস্থা বাতিল করা হয়। জনগণ আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ড পছন্দ করেনি। এর প্রমাণ ২০০১-এর
জাতীয় নির্বাচন। শেখ হাসিনার রেখে যাওয়া প্রধান নির্বাচন কমিশনারের অধীনেই
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত এ নির্বাচনে জনগণ বেগম জিয়ার
নেতৃত্বাধীন জোটকে নির্বাচিত করেছিল। ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ সালে ‘একদলীয়’ নির্বাচন করে ওই বছরের মার্চ
মাসে দ্বাদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার সংবিধানে সংযোজন করা হয়।
কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। ফলে ’৯৬-এর জাতীয়
নির্বাচনে খালেদা জিয়ার দলের পরাজয় ঘটে। বর্তমানে দেশের ৯০ শতাংশ মানুষ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচন দেখতে চায়। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা ‘সংবিধানের বাইরে যাবেন না’। তিনি গত ১৮ আগস্ট গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে। সংবিধান থেকে এক চুলও নড়ব না।’ আওয়ামী লীগের ডিগবাজি খাওয়া রাজনীতি যে গণতান্ত্রিক রীতিনীতির
ধার ধারে না, তা বিভিন্ন ঘটনা বিশ্লেষণ
করলেই বুঝতে পারা যায়। ১৭৫৭ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি নবাব সিরাজউদ্দৌলার কাছ
থেকে বাংলা বিহার উড়িষ্যা দখল করে নিলে মুসলিম অধ্যুষিত বাংলার জনগণের জীবনে চরম
দুর্ভোগ নেমে আসে। তারা শিক্ষাদীক্ষা, জীবিকা ও
ব্যবসায়, প্রশাসন ইত্যাদি সব বিষয়ে
পিছিয়ে পড়ে। এসব কারণে রাজ্যহারা মুসলমানেরাই ইংরেজদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে
তোলে, ক্ষমতা পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করে। এ অঞ্চলকে ঘোষণা
করে ‘দারুল হরব’ বা যুদ্ধকবলিত
এলাকা। এ কারণে মুসলমান মাত্রই ইংরেজদের চোখে ছিল ‘বিদ্রোহী প্রজা’। নদীবিধৌত এলাকা হওয়ায় অনুন্নত যোগাযোগব্যবস্থার কারণে পূর্ব
বাংলায় ইংরেজ আমলে উন্নয়নের ছোঁয়া খুব কমই লেগেছিল। কলকাতা-কেন্দ্রিক বর্ণ
হিন্দুরা ইংরেজ তোষণ ও সুবিধাবাদী নীতি গ্রহণ করে উঠে যায় সাফল্যের চূড়ায়।
পূর্ব বাংলার গরিষ্ঠ মুসলমান কৃষক প্রজাসাধারণ নেমে গেল অতলগহ্বরে। পূর্ব বাংলার জনগণের
ভাগ্যোন্নয়ন এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামাল দেয়াসহ প্রশাসনিক সুবিধার জন্য বড়
লাট লর্ড কার্জন বিশাল ‘বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি’ ভাগ করে ‘পূর্ব বাংলা ও আসাম’ নিয়ে ১৯০৫ সালে গঠন করেন একটি নতুন প্রদেশ। ঢাকা হয় এ প্রদেশের
রাজধানী। নতুন প্রদেশ গঠনের কারণে পৌনে দুই শ’ বছরের ব্যবধানে
ঐতিহ্যবাহী নগরী ঢাকা প্রাদেশিক রাজধানীর মর্যাদা ফিরে পায়। মুসলমানেরা এ ঘটনাকে
দেখে ‘ভাগ্যোদয়ের প্রথম প্রভাত’ হিসেবে। তারা শোকরানা নামাজ পড়ে বাংলা ভাগের প্রস্তাবকে অভিনন্দন
জানায়। অন্য দিকে, কলকাতা-কেন্দ্রিক হিন্দু
জমিদার, ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিকরা এ ঘটনাকে চিহ্নিত করেন ‘জাতীয়
বিপর্যয়’ হিসেবে। তারা বিরোধিতা করে
স্লোগান দেনÑ ‘বন্দে মাতরম’, যা পরে সাম্প্রদায়িক তাৎপর্য পেয়েছিল। তারা বাংলা বিভাগকে
চিত্রিত করে ‘বঙ্গমাতার অঙ্গচ্ছেদ’ রূপে। শুরু হয় ‘বঙ্গভঙ্গ রদ’ আন্দোলন, এর পুরোভাগে যেমন ছিলেন
সুরেন্দ্র নাথ ব্যানার্জী, অরবিন্দ; তেমনি ছিলেন চরমপন্থী ুদিরাম, এমনকি বিশ্বকবি
রবীন্দ্রনাথ। ুদিরাম একজন পুলিশের মাথা ফাটিয়ে দেন। ১৯০৮ সালে ৩০ এপ্রিল ইংরেজ
ম্যাজিস্ট্রেট কিংসফোর্ডকে খুন করার জন্য বোমা মারলে নিহত হন গাড়িতে থাকা মিসেস
কেনেডি ও তার কন্যা। গান্ধী বঙ্গভঙ্গের প্রতিবাদে বিলাতি পণ্য বর্জনের আহ্বান
জানান। বঙ্গভঙ্গ রদ আন্দোলনের অংশ হিসেবে ১৯০৫ সালের ৭ আগস্ট কলকাতা টাউন হলে
অনুষ্ঠিত হয় হিন্দু বুদ্ধিজীবীদের প্রতিবাদ সভা। সে সভায় রবীন্দ্রনাথ তার
বিখ্যাত গান ‘আমার সোনার বাংলা’ পরিবেশন করে ঢাকা-কেন্দ্রিক ‘পূর্ব বাংলা ও
আসাম’ প্রদেশের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তোলার চেষ্টা করেন। ‘রাখি বন্ধন দিবস’ পালন করেন।
আন্দোলনের ফলে শেষ পর্যন্ত ১৯১১ সালে বঙ্গভঙ্গ রদ হয়। এরপর ১৯৪৭। বাংলার হিন্দু
বুদ্ধিজীবীদের যুক্তির চাকা উল্টো দিকে ঘুরতে থাকে। ১৯৪৭ সাল; ব্রিটিশ শাসিত ভারত বিভক্ত হয়ে পাকিস্তান ও হিন্দুস্থান নামক দু’টি রাষ্ট্রে রূপ নেবে। কলকাতা-কেন্দ্রিক কংগ্রেসি বুদ্ধিজীবীরা
এবার ‘ইউ টার্ন’ নিয়ে স্লোগান
দিলেনÑ ‘ভারত বিভাগ হোক বা না হোক বাংলা বিভাগ হতেই হবে।’ কোথায় গেল বঙ্গমাতার অঙ্গহানিতে ক্রন্দনরত সন্তানদের সেই
কুম্ভিরাশ্রু? ‘টু-ন্যাশন থিওরি’তে ভারত ভাগ হবে। স্থির হলো, রাজ্যের
সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের ধর্মীয় পরিচিতিতেই ওই রাজ্য ভারত না পাকিস্তান, কোন দেশের সাথে থাকবে সিদ্ধান্ত হবে। রাজ্যের বেশির ভাগ জনগণ যে
ডোমিনিয়নে থাকতে চায়, ওই রাজ্য সেই ডোমিনিয়নভুক্ত
হবে। সমস্যা দেখা দিলো কাশ্মির ও জুনাগড় নিয়ে। এই দুই রাজ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ
যে সম্প্রদায়ের, রাজা সে সম্প্রদায়ের নন।
সিদ্ধান্ত হলো, জুনাগড়ের রাজা মুসলমান হলেও
যেহেতু এ রাজ্যের বেশির ভাগ প্রজা হিন্দু, সুতরাং জুনাগড়
ভারতের অন্তর্ভুক্ত হবে। কিন্তু কাশ্মিরের ব্যাপারে হিন্দু নেতারা তাদের এ যুক্তি
মানেননি। কাশ্মিরের মহারাজা হিন্দু হলেও বেশির ভাগ প্রজা মুসলমান। সুতরাং কাশ্মির
পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হওয়া উচিত। কিন্তু বাস্তবে তা হলো না। প্রতারণা ও গায়ের
জোরে কাশ্মির দখল করে নেয় ভারত। শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত হয় জাতিসঙ্ঘের
তত্ত্বাবধানে গণভোটে যাচাই হবে কাশ্মির কোন রাষ্ট্রের সাথে থাকবে। কিন্তু ৬৫ বছর
পরও সেই গণভোট আর হলো না। যা হোক, ২০০৬ সালে
বিএনপি সরকারের মেয়াদ শেষ হলে সংবিধান অনুসারে বিচারপতি কে এম হাসানের নেতৃত্বে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হওয়ার প্রস্তুতি চলে। আওয়ামী লীগ বিচারপতি হাসানকে
মানে না। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হলেন রাষ্ট্রপতি ইয়াজ উদ্দিন আহম্মদ।
আওয়ামী লীগ তাকেও মানে না। শেখ হাসিনার দৃষ্টিতে,
তারা পক্ষপাতদুষ্ট। অথচ সংবিধানে আর কোনো বিকল্পও নেই। আওয়ামী লীগ
ও তাদের ঘরানার বুদ্ধিজীবীরা বললেন, কিসের সংবিধান? জনগণের জন্য সংবিধান, সংবিধানের জন্য
জনগণ নয়। এটা এখন ‘ডকট্রিন অব নেসেসিটি’। অথচ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখন বলছেন, ‘তিনি সংবিধান
মানেন, আদালতের রায় মানেন,
এর বাইরে যাওয়া তার পক্ষে সম্ভব নয়।’ স্মর্তব্য, এ আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে
শেখ হাসিনা সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের নেতৃত্বে ঢাকার রাজপথে
লাঠি মিছিল হয়েছিল। আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে কথা বলার কারণে দেশের সর্বোচ্চ আদালত
কাকে ‘রং হেডেড লেডি’ উপাধি দিয়েছেন? যে রায়ের দোহাই দিয়ে শেখ হাসিনা তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল
করেছেন, সেই রায়েই বিচারপতি খায়রুল
হক আরো দু’বার সংসদ নির্বাচন
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন। এখনো সময় আছে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় দাবি মেনে নিন। সরকারের মন্ত্রী-এমপিদের মধ্যে একজনও
কি বুদ্ধিমান, দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ও প্রাজ্ঞ
লোক নেই যিনি তাদের নেত্রীকে দেশের আসন্ন বিপর্যয়ের পূর্বাভাস দিতে পারেন? সরকারের দুর্নীতি আর ব্যর্থতার কারণে এমনিতেই জনগণ ুব্ধ; তার ওপর তত্ত্বাবধায়কের মতো জাতীয় ইস্যু জনগণের ধৈর্যের অবসান
ঘটাতে পারে।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
-
▼
সেপ্টেম্বর
(107)
- জাতীয় গ্রীডে ভারতীয় বিদ্যুৎ : একটি বিশ্লেষণ
- কাঙ্ক্ষিত অভিযাত্রার অপেক্ষায়
- সংসদ নির্বাচনের একটি বড় ফ্যাক্টর
- জিন্নাহর হারানো ভাষণে কী ছিল?
- বিদ্যুৎ উৎপাদনের বন্যা বয়ে থাকলে ৩/৪ বার লোডশেডিং...
- জাতীয়তাবাদী শক্তির ঐক্যের বিকল্প নেই
- নির্বাচন সংস্কৃতি : বাংলাদেশ বনাম বহির্বিশ্ব
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, অন্যদের কথাও শুনুন
- মনে হয় মাতৃগর্ভ থেকে তাদের জন্ম হয়নি
- বাঘ, সুন্দরবন আর রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, অন্যদের কথাও শুনুন
- দেশ অচল হওয়ার কিছু বাকি আছে কি?
- উন্নয়ন : খন্দকার মোশতাক থেকে সজীব ওয়াজেদ- মিনা ...
- নিজের বোঝা অন্যের ঘাড়ে চাপানোর হাস্যকর চেষ্টা
- জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রীর সফর
- তের নম্বর উপদেশ এবং দেশে দেশে ডুমুরের ফুল
- আঘাতটা স্পষ্ট এবং সরাসরি
- রাজনীতিকদের উপর পরিকল্পিত রিমান্ড
- এবার শাজাহান খান গার্মেন্টে হাত দিয়েছেন
- ঐশীদের মিছিল বন্ধ হোক
- জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন জয় পরাজয়ের হিসাব-নিকাশ
- ‘মেহেদীর রং না শুকাতেই যৌতুকের বলি হলো মিরসরাইয়ের...
- কাদের মোল্লার রায় কি আসলে ন্যায়ভ্রষ্ট?
- ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্কিত ড্রেসকোড
- ফেসবুক চেনা সুখ অচেনা দুখ
- ভারতের নতুন প্রতিবেশী তত্ত্ব
- এবারের পার্লামেন্ট নির্বাচনের বড় ফ্যাক্টর
- তুষ্টির এমন প্যাকেজে জনগণ তুষ্ট নয়
- কাদের মোল্লারও ফাঁসি
- যুদ্ধাপরাধের বিচার এবং অন্যান্য প্রসঙ্গে ব্যারিস্ট...
- সংলাপ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন
- দেশ সঙ্ঘাতের দিকে যাচ্ছে
- থামছে না আওয়ামী লীগের কূটবুদ্ধির খেলা
- নির্বাচন আসলেই ভারতীয় নেতারা সাম্প্রদায়িকতার জিগ...
- সুর পাল্টাচ্ছেন না প্রধানমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রী, তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা মেনে নিন
- সঙ্ঘাতের ফাঁদ ও বাংলাদেশ
- জনগণের অর্থে নৌকার পালে বাতাস!
- ন্যাড়া বেলতলায় দু’বার যায় না
- মজলুম দেশগুলোর একটি মানচিত্র আঁকা প্রয়োজন
- সংসদ নির্বাচন ও রাজনৈতিক সঙ্কট
- প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রনায়ক হওয়ার আহ্বান
- নতুন কণ্ঠে সেই পুরনো কথাই
- নাস্তিকদের ছোবলে দেশের যুবসমাজ
- সরকারকে কোথায় পাওয়া যায়
- জনগণ যা পেয়েছে সরকার তা-ই দিয়েছে
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও নির্বাচন
- জয়ের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে গিয়েই প্রধানতঃ সর...
- খালেদা জিয়ার বলা জনগণের কথা শুনুন
- সঙ্ঘাত না সমঝোতা
- জঙ্গিবাদ, বিএনপি ও আগামী নির্বাচন
- সংঘাত কী অনিবার্য হয়ে উঠছে?
- দেশ গড়ার রাজনীতি কবে চালু হবে?
- সামনের দিনগুলো হতে পারে রক্তঝরা
- নির্বাচন সম্পর্কে আন্তর্জাতিক মানের জরিপঃ বিএনপি অ...
- কোথায়ও আলোর রেখা নেই
- ফেলানী আমাদের ক্ষমা কর!
- কিছুই না পাওয়ার পরও ভারতের বন্ধুত্বের জন্য দৌড়ঝাঁপ
- আমরা মহৎ কাজের স্বীকৃতি দিতে জানি না
- সেকালে রাজার নীতি-একালের রাজনীতি
- সরকারের বোধোদয়ের পথে হাঁটা উচিত
- নির্ভর করতে হবে জনগণের শক্তির ওপরই
- পয়েন্ট অব নো রিটার্নে রাজনীতি
- দেশটাকে লণ্ডভণ্ড করে দেবেন না, এবারে ক্ষান্ত দিন
- নিজের সাথে কথা বলাই এখন সময়ের দাবি
- এই খেলা জনগণ আর দেখতে চায় না
- আওয়ামী রাজনীতির গতিধারা
- সংসদ বহাল রেখে জাতীয় নির্বাচন
- চুল নিয়ে মাতামাতি ও সংবিধানের আকুতি
- গণতন্ত্রের চ্যাম্পিয়নদের দ্বিমুখী নীতি বিশ্বে মান...
- কী হবে আগামীকাল
- নির্বাচন নিয়ে জনপ্রত্যাশ
- সরকারি দলের ক্ষমতাপ্রীতি রাজনৈতিক সংকট ও বিরোধীদলে...
- খালেদা জিয়ার আহ্বানে সাড়া দিয়ে সমঝোতার পথে আসুন
- সাংবিধানিক গোলকধাঁধ
- রাজনীতির ঝড় ও বিপন্ন জাতি
- জাতি কলঙ্কমুক্ত হবে কি
- দ্বিতীয় বিপ্লবের ধারাবাহিকতায় তৃতীয় বিপ্লব?
- স্বাধীন বিচারব্যবস্থা গণতন্ত্র ও কারাগার
- জনগণের চাওয়ার প্রতি গুরুত্ব দেয়া দরকার
- বিতর্কিত নির্বাচন কমিশন ও আগামী নির্বাচন
- একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠার পথে আওয়ামী লীগের যাত্রা শুরু
- হাঁটতে হবে সমঝোতার পথেই
- আজ জেগেছে সেই জনতা
- সংবিধানের ভেতরে-বাইরে সমাধান
- এটা তো সুরঞ্জিতদের দলীয় স্বার্থে পরিবর্তিত সংবিধান
- নষ্ট সংস্কৃতির অভিশাপ ঐশী
- সংসদ রেখে নির্বাচন: কিছু মৌলিক প্রশ্ন
- নৈতিক অবক্ষয় ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের করুণ চিত্র
- শেষ সময়ের রাজনৈতিক অচলাবস্থা
- রাজনৈতিক যুদ্ধের পরিণতি
- সাংবিধানিক সঙ্কটের আবর্তে জাতীয় নির্বাচন
- বর্তমান বিশ্ব এবং ভাদ্রের সাত কাহন
- বিশ্বাসের জায়গাগুলো প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে
- কীর্তিমান এম সাইফুর রহমান
- কঙ্কাল কথা বলতে শুরু করেছে
- নির্ভীক চিত্তের প্রতীক মাহমুদুর রহমান
- আইন-শৃঙ্খলা প্রসঙ্গ
- হস্ত-পদ-স্কন্ধ-মাথা নাইরে...
- ফরমালিনমুক্ত রাজনীতি চাই
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
সেপ্টেম্বর
(107)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন