বাংলাদেশ এখন কঠিন ও জটিল
পরিস্থিতি অতিক্রম করছে। সর্বত্র উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা, ভয় আর অনিশ্চয়তার ছাপ। প্রধানমন্ত্রীর ভয় যদি আবার এক-এগারো আসে, বিরোধীদলীয় নেতার ভয় একদলীয় সরকার নিয়ে, সুশীলসমাজের উৎকণ্ঠা সুষ্ঠু নির্বাচন আর সাধারণ মানুষের উৎকণ্ঠা
কখন যে শুরু হয় সঙ্ঘাত আর সংঘর্ষ। সেই সাথে কিছু প্রশ্নও দেখা দিয়েছে। যেমনÑ নির্বাচন কি যথাসময়ে হবে, নির্বাচনকালীন
সরকার কেমন হবে? যদি দলীয় সরকারের অধীনে
নির্বাচন হয় তাতে কি বিএনপি অংশ নেবে? যদি বিএনপি অংশ
না নেয় তাহলে সেই নির্বাচন কি গ্রহণযোগ্য হবে? নির্বাচন
পরিচালনার জন্য নির্বাচন কমিশন কি সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত? এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে চায় সবাই। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চলমান
এই সঙ্কটের জন্ম আজ থেকে প্রায় দুই বছর তিন মাস আগে। যখন সংবিধানের পঞ্চদশ
সংশোধনী করা হয়। সেই সময় থেকেই সুশীলসমাজ, আইনজ্ঞ, রাজনীতি বিশ্লেষকসহ বিশিষ্টজনেরা সবাই এর সমালোচনা করেছেন। সরকার
কর্ণপাত করেনি। এই সঙ্কট এখন বিশাল আকার ধারণ করেছে। দীর্ঘ দুই বছরের অধিক সময়
অতিক্রান্ত হলেও সরকারি দলের প থেকে কোনো পরিবর্তন ল করা যায়নি। এই সমস্যা
সমাধানেও সরকার কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। আলোচনা ও সংলাপের কথা বারবার বলা হয়েছে।
কিন্তু সেটা শুধু সভা সমাবেশেই সীমাবব্ধ ছিল। অথচ বিরোধী জোট দুই বছর ধরে প্রধানত
এই ইস্যুতেই আন্দোলন করে আসছে। কিন্তু সরকার সংবিধানের দোহাই দিয়ে দলীয় সরকারের
অধীনে নির্বাচন করতে বদ্ধপরিকর। ঠিক একই সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার দোহাই দেয়া
হয়েছে ১৯৯৬ সালে। তখন বর্তমান সরকার সেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি। ২০০৬ সালেও
একই ঘটনা ঘটেছে। তবে তৎকালীন বিরোধী দল নির্বাচনে যেতে অপারগতা প্রকাশ করেছিল তত্ত্বাবধায়ক
সরকারের জন্য নয় বরং একজন সাবেক বিচারপতির জন্য। যার বিরুদ্ধে বিএনপির
সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ ছিল। তার নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হলে সাংবিধানিক
সংস্থা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবে না বলে ঘোষণা দিয়েছিল আওয়ামী
লীগ। সাথে সাথে তৎকালীন নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধেও ছিল অভিযোগ। ফলে তৈরি হয় এক-এগারো, প্রধানমন্ত্রী প্রতিনিয়ত যার উদাহরণ উপস্থাপন করেন। তাহলে প্রশ্ন
সেই একই সংবিধানে তৈরি করা নতুন বিধান ‘অন্তর্বতী
সরকারের’ অধীনে বিএনপি কিভাবে
নির্বাচনে অংশ নেবে, যেখানে প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিসভা
এবং জাতীয় সংসদ বহাল থাকবে? সংবিধান হলো
রাষ্ট্র পরিচালনার নিয়মনীতি। সময় ও অবস্থার পরিপ্রেেিত জনগণের চাহিদা অনুযায়ী
সংবিধান সংশোধন করতে হয়। জনমতের ভিত্তিতে প্রয়োজনে গণভোটের আয়োজন করে সংবিধান
পরিবর্তন করা দরকার। প্রশ্ন হলো, ২০১১ সালে
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী পরিবর্তন করে যে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করা
হলো তাতে কি প্রকৃত জনমতের প্রতিফলন ঘটেছে? যেহেতু দেশের
সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার পে অভিমত দিয়েছে তাই বলা যায়, সংশোধনীতে জনমতের প্রতিফলন ঘটেনি। বরং সরকারি দলের ইচ্ছা আকাক্সার
বাস্তবায়ন ঘটেছে। নির্বাচন নিয়ে সর্বশেষ জটিলতা দেখা দিয়েছে কয়েক দিন আগে
প্রধানমন্ত্রীর একটি ঘোষণাকে কেন্দ্র করে। এর আগে প্রধানমন্ত্রী পার্লামেন্টে
ঘোষণা করেছেন, নির্বাচনের আগে পার্লামেন্ট
ভেঙে দেবেন এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে প্রয়োজনে বিরোধী দলের সদস্যও থাকবে।
কিন্তু গত ২ তারিখ সচিবালয়ে সচিবসভায় তিনি বলেছেন,
নির্বাচন হবে ২৭ অক্টোবর থেকে ২৪ জানুয়ারির মধ্যে। তিনি সেখানে
ঘোষণা করেন, এই সময়ে সংসদ বহাল থাকবে তবে
কোনো অধিবেশন বসবে না এবং মন্ত্রিসভা থাকবে তবে তারা রুটিন কাজ ছাড়া কোনো
নীতিনির্ধারণী কাজ করবে না। প্রধানমন্ত্রীর এই ঘোষণার পর বিভিন্ন মহল থেকে বিরূপ
প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। বিশিষ্টজনেরা অভিমত দিয়েছেন এভাবে নির্বাচন হলে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ তৈরি হবে না।
এটি নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা আরো বৃদ্ধি পাবে। স্বয়ং নির্বাচন কমিশনই এই বিষয়ে
উদ্বিগ্ন। নিরপে নির্বাচনের জন্য প্রয়োজন একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন। কিন্তু
ইতোমধ্যেই নির্বাচন কমিশন নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীন করার জন্য
সংবিধান সংশোধনীর পর যে সংস্কার করার কথা ছিল তা করা হয়নি। ভোটার তালিকার সঠিকতা
নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। গত জানুয়ারি মাসে ভোটার তালিকার ওপর পরিচালিত ইলেকশন
ওয়ার্কিং গ্র“পের একটি অডিট থেকে দেখা যায়, তালিকায় অন্তর্ভুক্ত ১৫ শতাংশ ভোটারের আইডি নম্বর ভুল। তা ছাড়া
ভোটার তালিকা হালনাগাদকরণের কাজে দলীয় ব্যক্তিদের নিয়োগের অভিযোগ ওঠে। কয়েক দিন
আগে একটি রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনকে কেন্দ্র করে নির্বাচন কমিশনের সদস্যদের মধ্যে
মতদ্বৈধতা দেখা গেছে। সম্প্রতি নির্বাচন কমিশন নিজেদের মতা কমিয়ে একটি প্রস্তাব
দিয়েছে, যা সর্বমহলে সন্দেহ সৃষ্টি
করেছে। এসব বিষয়কে কেন্দ্র করে দেশের প্রধান চারটি দলের তিনটি দল বিএনপি, জাতীয় পার্টি (মহাজোট সরকারের অন্যতম শরিক দল) ও জামায়াতে ইসলামী
নির্বাচন কমিশনের নিরপেতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে। সার্বিক দিক বিশ্লেষণে এটি
প্রতীয়মান হয়, একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপে নির্বাচনের পরিবর্তে সরকারের কাছে যেনতেন একটি
নির্বাচনের মাধ্যমে মতায় টিকে থাকাটাই মুখ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেই ল্েয
সরকার প্রশাসনসহ সব েেত্র নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিশেষভাবে সুবিধা দিয়ে ঢেলে
সাজাচ্ছে। বিভিন্ন পর্যায়ে পদন্নোতির হিড়িক ল করা যাচ্ছে। প্রশাসনে ৩২৬ জন
উপসচিবকে যুগ্মসচিব পদে পদোন্নতি দেয়া হয়েছে। সরকারের জন্য ‘হুমকি’ এমন ৩৫ জন কর্মকর্তসহ প্রশাসন
ক্যাডারের দুই অতিরিক্ত সচিব, দুই যুগ্ম সচিব
ও পরারাষ্ট্র ক্যাডারের তিন কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর পরিকল্পনা
রয়েছে। আর উপপরিদর্শকের পদ তৃতীয় শ্রেণী থেকে দ্বিতীয় শ্রেণীতে উন্নীত করা
হয়েছে। কর্মরত সাড়ে ২৩ হাজারেরও বেশি জুনিয়র কমিশন অফিসার (জেসিও) এবং
সার্জেন্টের পদ উন্নীত করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বাদ যায়নি শিকেরাও। সরকারি
মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিকদের দ্বিতীয় শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তার মর্যাদা
দেয়া হয় গত বছরের মে মাসে।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিকের পদ তৃতীয় শ্রেণী থেকে দ্বিতীয় শ্রেণী করার
উদ্যোগ নিয়েছে। এর পাশাপাশি সরকার ঘোষিত প্রায় ২৬ হাজার রেজিস্টার্ড প্রাথমিক
বিদ্যালয়ের শিকদের মর্যাদা ও সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোরও পরিকল্পনা আছে। নির্বাচনের
সময় প্রশাসন, পুলিশ, সশস্ত্র বাহিনীসহ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিকদের বড় ভূমিকা থাকে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এক সদস্য এ ব্যাপারে অভিযোগ তুলেছেন যে, গোটা প্রশাসনযন্ত্রকে কাজে লাগিয়ে সরকার নির্বাচনের নামে প্রহসন
করতে চাইছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, সরকার একদলীয়
নির্বাচনের দিকেই এগিয়ে যাচ্ছে। যদি বিএনপি কিংবা ১৮ দলীয় জোট নির্বাচনে অংশ না
নেয় সেই বিকল্পও সরকারের তরফ থেকে ভাবা হয়েছে। এ েেত্র সরকারের যোগসাজশে বিএনপির
আদলে বিএনএফ গঠনের প্রচেষ্টা ল করা গেছে। এরশাদের জাতীয় পার্টি তো হাতের কাছেই
রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর গত কিছু দিনের বক্তব্যে এটা স্পষ্ট যে, সরকার দলীয় সরকারের অধীনেই নির্বাচন করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
নির্বাচনের ফল নিজের ঘরে ভিড়ানোর জন্য বদ্ধপরিকর,
সে জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টার চালিয়ে যাচ্ছে। সরকারের মনোভাব ‘বিচার মানি কিন্তু তাল গাছ আমার’
টাইপের। এ পরিপ্রেেিত বিদ্যমান অবস্থায় যদি ১৮ দল নির্বাচনে অংশ
নেয় তাদেরকে নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর সম্মুখীন হতে হবে। সংসদ বহাল থাকায় নির্বাচিত
সরকার দলীয় সংসদ সদস্যরা সরকারি দলের সদস্য হিসেবে সব সুযোগ-সুবিধা পাবে, যা বিরোধী দল পাবে না। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বাধীন
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার (মন্ত্রিসভা) যাদের মতা নিয়ন্ত্রণের কোনো আইনগত বিধান করা
হয়নি। স্বেচ্ছায় নিজেদের মতা খর্ব করতে ইচ্ছুক বিভিন্ন বিষয়ে দ্বিধাবিভক্ত
মতাহীন নির্বাচন কমিশন। অসংশোধিত ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আলোকে রচিত
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) ও আচরণবিধি। আমলাতন্ত্র, পুলিশ প্রশাসন, নির্বাচন
কমিশনসহ প্রশাসনের সবাই প্রধানমন্ত্রীর নিয়ন্ত্রণে থাকবে। ফলে লেভেল প্লেয়িং
ফিল্ডের অভাব ঘটবে। সার্বিক দিক বিবেচনায় একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপে নির্বাচনের যে পরিবেশ তা এখনো তৈরি হয়নি। কেউ কেউ
বলছেন, বিএনপি কিংবা ১৮ দলীয় জোট শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে
যাবে। কিন্তু উল্লিখিত বিষয়গুলোর সমাধান হওয়া ছাড়া একটি নিরপে নির্বাচন
কোনোভাবেই সম্ভব নয়। এই পরিস্থিতিতে যদি বিএনপির নেতৃত্বে ১৮ দলীয় জোট
প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে গঠিত কোনো অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ
নেয় তাহলে তা ‘নিজেই নিজের পায়ে কুড়াল
মারা’ বৈ আর কিছুই নয়।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
-
▼
সেপ্টেম্বর
(107)
- জাতীয় গ্রীডে ভারতীয় বিদ্যুৎ : একটি বিশ্লেষণ
- কাঙ্ক্ষিত অভিযাত্রার অপেক্ষায়
- সংসদ নির্বাচনের একটি বড় ফ্যাক্টর
- জিন্নাহর হারানো ভাষণে কী ছিল?
- বিদ্যুৎ উৎপাদনের বন্যা বয়ে থাকলে ৩/৪ বার লোডশেডিং...
- জাতীয়তাবাদী শক্তির ঐক্যের বিকল্প নেই
- নির্বাচন সংস্কৃতি : বাংলাদেশ বনাম বহির্বিশ্ব
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, অন্যদের কথাও শুনুন
- মনে হয় মাতৃগর্ভ থেকে তাদের জন্ম হয়নি
- বাঘ, সুন্দরবন আর রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, অন্যদের কথাও শুনুন
- দেশ অচল হওয়ার কিছু বাকি আছে কি?
- উন্নয়ন : খন্দকার মোশতাক থেকে সজীব ওয়াজেদ- মিনা ...
- নিজের বোঝা অন্যের ঘাড়ে চাপানোর হাস্যকর চেষ্টা
- জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রীর সফর
- তের নম্বর উপদেশ এবং দেশে দেশে ডুমুরের ফুল
- আঘাতটা স্পষ্ট এবং সরাসরি
- রাজনীতিকদের উপর পরিকল্পিত রিমান্ড
- এবার শাজাহান খান গার্মেন্টে হাত দিয়েছেন
- ঐশীদের মিছিল বন্ধ হোক
- জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন জয় পরাজয়ের হিসাব-নিকাশ
- ‘মেহেদীর রং না শুকাতেই যৌতুকের বলি হলো মিরসরাইয়ের...
- কাদের মোল্লার রায় কি আসলে ন্যায়ভ্রষ্ট?
- ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্কিত ড্রেসকোড
- ফেসবুক চেনা সুখ অচেনা দুখ
- ভারতের নতুন প্রতিবেশী তত্ত্ব
- এবারের পার্লামেন্ট নির্বাচনের বড় ফ্যাক্টর
- তুষ্টির এমন প্যাকেজে জনগণ তুষ্ট নয়
- কাদের মোল্লারও ফাঁসি
- যুদ্ধাপরাধের বিচার এবং অন্যান্য প্রসঙ্গে ব্যারিস্ট...
- সংলাপ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন
- দেশ সঙ্ঘাতের দিকে যাচ্ছে
- থামছে না আওয়ামী লীগের কূটবুদ্ধির খেলা
- নির্বাচন আসলেই ভারতীয় নেতারা সাম্প্রদায়িকতার জিগ...
- সুর পাল্টাচ্ছেন না প্রধানমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রী, তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা মেনে নিন
- সঙ্ঘাতের ফাঁদ ও বাংলাদেশ
- জনগণের অর্থে নৌকার পালে বাতাস!
- ন্যাড়া বেলতলায় দু’বার যায় না
- মজলুম দেশগুলোর একটি মানচিত্র আঁকা প্রয়োজন
- সংসদ নির্বাচন ও রাজনৈতিক সঙ্কট
- প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রনায়ক হওয়ার আহ্বান
- নতুন কণ্ঠে সেই পুরনো কথাই
- নাস্তিকদের ছোবলে দেশের যুবসমাজ
- সরকারকে কোথায় পাওয়া যায়
- জনগণ যা পেয়েছে সরকার তা-ই দিয়েছে
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও নির্বাচন
- জয়ের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে গিয়েই প্রধানতঃ সর...
- খালেদা জিয়ার বলা জনগণের কথা শুনুন
- সঙ্ঘাত না সমঝোতা
- জঙ্গিবাদ, বিএনপি ও আগামী নির্বাচন
- সংঘাত কী অনিবার্য হয়ে উঠছে?
- দেশ গড়ার রাজনীতি কবে চালু হবে?
- সামনের দিনগুলো হতে পারে রক্তঝরা
- নির্বাচন সম্পর্কে আন্তর্জাতিক মানের জরিপঃ বিএনপি অ...
- কোথায়ও আলোর রেখা নেই
- ফেলানী আমাদের ক্ষমা কর!
- কিছুই না পাওয়ার পরও ভারতের বন্ধুত্বের জন্য দৌড়ঝাঁপ
- আমরা মহৎ কাজের স্বীকৃতি দিতে জানি না
- সেকালে রাজার নীতি-একালের রাজনীতি
- সরকারের বোধোদয়ের পথে হাঁটা উচিত
- নির্ভর করতে হবে জনগণের শক্তির ওপরই
- পয়েন্ট অব নো রিটার্নে রাজনীতি
- দেশটাকে লণ্ডভণ্ড করে দেবেন না, এবারে ক্ষান্ত দিন
- নিজের সাথে কথা বলাই এখন সময়ের দাবি
- এই খেলা জনগণ আর দেখতে চায় না
- আওয়ামী রাজনীতির গতিধারা
- সংসদ বহাল রেখে জাতীয় নির্বাচন
- চুল নিয়ে মাতামাতি ও সংবিধানের আকুতি
- গণতন্ত্রের চ্যাম্পিয়নদের দ্বিমুখী নীতি বিশ্বে মান...
- কী হবে আগামীকাল
- নির্বাচন নিয়ে জনপ্রত্যাশ
- সরকারি দলের ক্ষমতাপ্রীতি রাজনৈতিক সংকট ও বিরোধীদলে...
- খালেদা জিয়ার আহ্বানে সাড়া দিয়ে সমঝোতার পথে আসুন
- সাংবিধানিক গোলকধাঁধ
- রাজনীতির ঝড় ও বিপন্ন জাতি
- জাতি কলঙ্কমুক্ত হবে কি
- দ্বিতীয় বিপ্লবের ধারাবাহিকতায় তৃতীয় বিপ্লব?
- স্বাধীন বিচারব্যবস্থা গণতন্ত্র ও কারাগার
- জনগণের চাওয়ার প্রতি গুরুত্ব দেয়া দরকার
- বিতর্কিত নির্বাচন কমিশন ও আগামী নির্বাচন
- একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠার পথে আওয়ামী লীগের যাত্রা শুরু
- হাঁটতে হবে সমঝোতার পথেই
- আজ জেগেছে সেই জনতা
- সংবিধানের ভেতরে-বাইরে সমাধান
- এটা তো সুরঞ্জিতদের দলীয় স্বার্থে পরিবর্তিত সংবিধান
- নষ্ট সংস্কৃতির অভিশাপ ঐশী
- সংসদ রেখে নির্বাচন: কিছু মৌলিক প্রশ্ন
- নৈতিক অবক্ষয় ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের করুণ চিত্র
- শেষ সময়ের রাজনৈতিক অচলাবস্থা
- রাজনৈতিক যুদ্ধের পরিণতি
- সাংবিধানিক সঙ্কটের আবর্তে জাতীয় নির্বাচন
- বর্তমান বিশ্ব এবং ভাদ্রের সাত কাহন
- বিশ্বাসের জায়গাগুলো প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে
- কীর্তিমান এম সাইফুর রহমান
- কঙ্কাল কথা বলতে শুরু করেছে
- নির্ভীক চিত্তের প্রতীক মাহমুদুর রহমান
- আইন-শৃঙ্খলা প্রসঙ্গ
- হস্ত-পদ-স্কন্ধ-মাথা নাইরে...
- ফরমালিনমুক্ত রাজনীতি চাই
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
সেপ্টেম্বর
(107)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন