প্রাচীন ও মধ্যযুগে গোত্রীয়
জনবল ও অস্ত্রবলে রাজ্য প্রতিষ্ঠা, দখল, লুটপাট এবং সম্প্রসারণের মুখ্য উদ্দেশ্যই ছিল সম্পদ আহরণে পরিধির
ব্যাপ্তি। রাজনীতি ছিল রাজধর্মের জয়জয়কার। রাজনীতি বলতে রাজার নিজের নীতি আর আইন
বলতে ছিল রাজ আজ্ঞা শিরোধার্য। এর ব্যত্যয় বা বিরোধিতার পরিণামে হতো ক্রুশ, শিরñেদ নয়তো নিষ্ঠুর নির্যাতন।
ভোগ-বিলাস আর সুখ-সমৃদ্ধি সবই ছিল রাজা, তার পরিবার, বংশধর ও অমাত্যদের। কিছু না কিছু পাওয়ার আশায় জয়ধ্বনিতে চাটুকার
আর দর্শনে ছিল ভোগান্তির প্রজাবর্গ। রাজাই তার উত্তরাধিকারী মনোনীত করত এবং উৎখাত
না হওয়া পর্যন্ত বংশপরম্পরা তারাই রাজত্ব করত। আপন আপন স্বার্থের বশে রাজ্য
রক্ষায় অমাত্যরা সচেষ্ট থাকলেও পাওয়া না পাওয়ার বঞ্চনায় বৈরিতা থাকত সুযোগের
অপেক্ষায় অদৃশ্যমান। কদাচিত গণ-অভ্যুত্থান ঘটলেও রাজতন্ত্রের ঘটেনি অবসান। বরং
শাসন ও শোষণের সহায়ক স্বরূপ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল সামন্ততন্ত্র। রাজায় রাজায়
যুদ্ধে চরম দুঃখ-দুর্দশার কবলে পড়ত সাধারণ মানুষ। তাই প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে
চীনা দার্শনিক কনফুসিয়াস তার ছাত্রদের শিক্ষা দিতেন, যাতে তারা রাজকার্যে পদ গ্রহণ করে এ অবস্থার অবসান করতে পারে।
কিন্তু পার্থিব জগতে যেন এই ভোগ্য স্বর্গসুখের লালসায় সিংহাসন দখলের লড়াইয়ে
পিতা-পুত্র ও ভাই-ভাইয়ের রক্তারক্তিরও নজির ছিল না ইতিহাস বিবর্জিত। আধুনিক যুগে
জনগণকে ধোঁকা দিতে অপপ্রচার এক কৌশল হলেও সেকালে তা ছিল না। বরং অন্ধ বিশ্বাসের
প্রচার-প্রচারণায় প্রজাদের আনুগত্য লাভ করা হতো। পৃথিবীতে রাজাই ঈশ্বরের একমাত্র
প্রতিনিধি বলে বিশ্বাসের রাজতন্ত্র কালের বিবর্তন ধারায় বিবর্তিত হতে হতে আজ
প্রায় হয়েছে বিলুপ্ত। রাজ্যের পরিবর্তে আজ হয়েছে রাষ্ট্র; প্রজার পরিবর্তে নাগরিক আর রাজ-শাসনের পরিবর্তে হয়েছে নাগরিক
শাসন। এ জন্য শাসক নির্বাচনে সচেতন-অসচেতন, চরিত্রহীন-চরিত্রবান, স্বার্থহীন-স্বার্থপর, শিক্ষিত-অশিক্ষিত
এবং বিত্তহীন-বিত্তবান নির্বিশেষে সব নাগরিককে প্রদেয় সম-অধিকারের নাম হয়েছে গণ+তন্ত্র।
অর্থাৎ জনগণের তন্ত্র, যা আধুনিক পণ্ডিতদের মতে কিছু
ত্রুটিপূর্ণ এবং জনগণের চরিত্রের ওপর নির্ভরশীল। সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি সমভাগে ভোগের প্রয়াসে এতে স্বীকৃত হয়েছে আইনের
সমাজতন্ত্র। অর্থাৎ এর চোখে সবাই সমান। কিন্তু উন্নয়নশীল অনেক দেশেই নির্বাচিতদের
ক্ষেত্রে এটা যেন হয়ে যায় এক কথার কথা। অসম যোগ্যতার সমনির্বাচনী অধিকারের
পাশাপাশি রত্তি, আনি, গ্রাম, তোলা ও কিলো পরিমাপের অসম
বিত্তের সমতা হয়েছে অস্বীকৃত। ফলে এমন রকমারি শ্রেণীভুক্ত সমাজে সুবিধাভোগী
শ্রেণীর শোষণের স্বার্থে কেতাবি আইনের সমতা বিঘিœত হওয়াই যেন
এক অনাকাক্সিত বাস্তবতা। গৃহযুদ্ধের প্রাক্কালে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট সদস্য অলিভার
ক্রমওয়েল ১৬৫০ সালে স্পিকারের কাছে লিখেছিলেন,
'Be pleased to reform the abuses of all professions; and if there be anyone
that makes many men poor to make a few rich, that suits not a commonwealth.' (অনুগ্রহ করে সব
পেশার অপব্যবহারগুলো সংশোধন করুন। অনেককে গরিব করার মাধ্যমে কতককে ধনী করার যদি
কেউ থাকে, তবে তা সর্বসাধারণের মঙ্গলের
জন্য উপযুক্ত নয়) তখনো ইংল্যান্ডে রাজ-ইচ্ছার গণতন্ত্র চলতে ছিল। তাই কোন যুগের
গণতন্ত্রকে আমরা গণতন্ত্র বলে চালাতে চাচ্ছি আর অনুকরণেওবা আমরা কী শিখেছি? আজ কেন আমাদেরও রাজনীতিবিদ ও সুশীলসমাজের অনেককেই রাজনীতিক ও
প্রশাসনিক সংস্কারের দাবি তুলতে হচ্ছে? রাজ্যে নিদারুণ
দারিদ্র্য থাকলেও লক্ষণ সেনের রাজত্বকালে তার প্রাসাদে সোনার থালায় খাওয়া-দাওয়া
হতো। তৎপরবর্তী দিনেও ধনী লোকেরা সোনার থালায়ই খেতেন। উৎসবের দিনে যিনি যত বেশি
সোনার থালা বের করতেন তিনিই বেশি মর্যাদা লাভ করতেন। রাজধানী গৌড়ে লুটপাট শুরু
হয়। আলাউদ্দিন হোসেন শাহ সিংহাসনে আরোহণের (আ: ১৪৯৩-৪ খ্রি.) কয়েক দিন পরেই
অনেককে হত্যা করে তা বন্ধ করেন। পরে মাটির নিচে অনুসন্ধান করে তিনি এক হাজার ৩০০ সোনার
থালাসহ বহু গুপ্তধন পেয়েছিলেন বলে শ্রী সুখময় মুখোপাধ্যায়ের বাংলার ইতিহাসের
দুশো বছর : স্বাধীন সুলতানদের আমল নামক বইয়ের ১২০ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে। প্রায়
এমন বিত্ত-বৈভবের নজির যে আমাদের জনগণের তন্ত্রেও হতে পারে তা অবিশ্বাসের কোনো
হেতু নেই। প্রায় সাড়ে তেইশ শ’ বছর আগে গ্রিক
দার্শনিক প্লুটো বলেছিলেন `National greatness lies not
in wealth and dominion, but in intellect and character.' (জাতীয় মহত্ত্ব নির্ভর করে
বুদ্ধি ও চরিত্রের ওপরÑ ধনদৌলত ও আধিপত্যে নয়)। শ্রী
কালিদাস রায়ের বঙ্গ-সাহিত্য পরিচয় প্রথম খণ্ডের ২৫২ পৃষ্ঠায় উদ্ধৃত বঙ্কিম
চন্দ্রের প্রায় দেড় শ’ বছর আগের মন্তব্যটি হলো, ‘বাঙালার দুর্গতির মূলে বাঙালির দুর্মতি।’ এই দুর্মতিই কি আমাদের বৈশিষ্ট্য?
গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় নাগরিক জীবনে সবার একমাত্র কাম্য সুশাসন ও
শোষণমুক্ত সমাজ, যা দুরূহ হওয়ার কারণ বিত্তের
কাছে নৈতিকতার আত্মসমর্পণ। সহজলভ্য বিত্তের সহায়করূপে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার
প্রত্যাশায় রাজনীতিতে বিনিয়োগ এবং দলীয় আদলে পেশির পৃষ্ঠপোষকতা সেকালীয় রাজার
নীতির এবং রাজপথও যুদ্ধের ময়দানের আধুনিক রূপান্তর বৈকি।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
-
▼
সেপ্টেম্বর
(107)
- জাতীয় গ্রীডে ভারতীয় বিদ্যুৎ : একটি বিশ্লেষণ
- কাঙ্ক্ষিত অভিযাত্রার অপেক্ষায়
- সংসদ নির্বাচনের একটি বড় ফ্যাক্টর
- জিন্নাহর হারানো ভাষণে কী ছিল?
- বিদ্যুৎ উৎপাদনের বন্যা বয়ে থাকলে ৩/৪ বার লোডশেডিং...
- জাতীয়তাবাদী শক্তির ঐক্যের বিকল্প নেই
- নির্বাচন সংস্কৃতি : বাংলাদেশ বনাম বহির্বিশ্ব
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, অন্যদের কথাও শুনুন
- মনে হয় মাতৃগর্ভ থেকে তাদের জন্ম হয়নি
- বাঘ, সুন্দরবন আর রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, অন্যদের কথাও শুনুন
- দেশ অচল হওয়ার কিছু বাকি আছে কি?
- উন্নয়ন : খন্দকার মোশতাক থেকে সজীব ওয়াজেদ- মিনা ...
- নিজের বোঝা অন্যের ঘাড়ে চাপানোর হাস্যকর চেষ্টা
- জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রীর সফর
- তের নম্বর উপদেশ এবং দেশে দেশে ডুমুরের ফুল
- আঘাতটা স্পষ্ট এবং সরাসরি
- রাজনীতিকদের উপর পরিকল্পিত রিমান্ড
- এবার শাজাহান খান গার্মেন্টে হাত দিয়েছেন
- ঐশীদের মিছিল বন্ধ হোক
- জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন জয় পরাজয়ের হিসাব-নিকাশ
- ‘মেহেদীর রং না শুকাতেই যৌতুকের বলি হলো মিরসরাইয়ের...
- কাদের মোল্লার রায় কি আসলে ন্যায়ভ্রষ্ট?
- ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্কিত ড্রেসকোড
- ফেসবুক চেনা সুখ অচেনা দুখ
- ভারতের নতুন প্রতিবেশী তত্ত্ব
- এবারের পার্লামেন্ট নির্বাচনের বড় ফ্যাক্টর
- তুষ্টির এমন প্যাকেজে জনগণ তুষ্ট নয়
- কাদের মোল্লারও ফাঁসি
- যুদ্ধাপরাধের বিচার এবং অন্যান্য প্রসঙ্গে ব্যারিস্ট...
- সংলাপ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন
- দেশ সঙ্ঘাতের দিকে যাচ্ছে
- থামছে না আওয়ামী লীগের কূটবুদ্ধির খেলা
- নির্বাচন আসলেই ভারতীয় নেতারা সাম্প্রদায়িকতার জিগ...
- সুর পাল্টাচ্ছেন না প্রধানমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রী, তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা মেনে নিন
- সঙ্ঘাতের ফাঁদ ও বাংলাদেশ
- জনগণের অর্থে নৌকার পালে বাতাস!
- ন্যাড়া বেলতলায় দু’বার যায় না
- মজলুম দেশগুলোর একটি মানচিত্র আঁকা প্রয়োজন
- সংসদ নির্বাচন ও রাজনৈতিক সঙ্কট
- প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রনায়ক হওয়ার আহ্বান
- নতুন কণ্ঠে সেই পুরনো কথাই
- নাস্তিকদের ছোবলে দেশের যুবসমাজ
- সরকারকে কোথায় পাওয়া যায়
- জনগণ যা পেয়েছে সরকার তা-ই দিয়েছে
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও নির্বাচন
- জয়ের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে গিয়েই প্রধানতঃ সর...
- খালেদা জিয়ার বলা জনগণের কথা শুনুন
- সঙ্ঘাত না সমঝোতা
- জঙ্গিবাদ, বিএনপি ও আগামী নির্বাচন
- সংঘাত কী অনিবার্য হয়ে উঠছে?
- দেশ গড়ার রাজনীতি কবে চালু হবে?
- সামনের দিনগুলো হতে পারে রক্তঝরা
- নির্বাচন সম্পর্কে আন্তর্জাতিক মানের জরিপঃ বিএনপি অ...
- কোথায়ও আলোর রেখা নেই
- ফেলানী আমাদের ক্ষমা কর!
- কিছুই না পাওয়ার পরও ভারতের বন্ধুত্বের জন্য দৌড়ঝাঁপ
- আমরা মহৎ কাজের স্বীকৃতি দিতে জানি না
- সেকালে রাজার নীতি-একালের রাজনীতি
- সরকারের বোধোদয়ের পথে হাঁটা উচিত
- নির্ভর করতে হবে জনগণের শক্তির ওপরই
- পয়েন্ট অব নো রিটার্নে রাজনীতি
- দেশটাকে লণ্ডভণ্ড করে দেবেন না, এবারে ক্ষান্ত দিন
- নিজের সাথে কথা বলাই এখন সময়ের দাবি
- এই খেলা জনগণ আর দেখতে চায় না
- আওয়ামী রাজনীতির গতিধারা
- সংসদ বহাল রেখে জাতীয় নির্বাচন
- চুল নিয়ে মাতামাতি ও সংবিধানের আকুতি
- গণতন্ত্রের চ্যাম্পিয়নদের দ্বিমুখী নীতি বিশ্বে মান...
- কী হবে আগামীকাল
- নির্বাচন নিয়ে জনপ্রত্যাশ
- সরকারি দলের ক্ষমতাপ্রীতি রাজনৈতিক সংকট ও বিরোধীদলে...
- খালেদা জিয়ার আহ্বানে সাড়া দিয়ে সমঝোতার পথে আসুন
- সাংবিধানিক গোলকধাঁধ
- রাজনীতির ঝড় ও বিপন্ন জাতি
- জাতি কলঙ্কমুক্ত হবে কি
- দ্বিতীয় বিপ্লবের ধারাবাহিকতায় তৃতীয় বিপ্লব?
- স্বাধীন বিচারব্যবস্থা গণতন্ত্র ও কারাগার
- জনগণের চাওয়ার প্রতি গুরুত্ব দেয়া দরকার
- বিতর্কিত নির্বাচন কমিশন ও আগামী নির্বাচন
- একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠার পথে আওয়ামী লীগের যাত্রা শুরু
- হাঁটতে হবে সমঝোতার পথেই
- আজ জেগেছে সেই জনতা
- সংবিধানের ভেতরে-বাইরে সমাধান
- এটা তো সুরঞ্জিতদের দলীয় স্বার্থে পরিবর্তিত সংবিধান
- নষ্ট সংস্কৃতির অভিশাপ ঐশী
- সংসদ রেখে নির্বাচন: কিছু মৌলিক প্রশ্ন
- নৈতিক অবক্ষয় ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের করুণ চিত্র
- শেষ সময়ের রাজনৈতিক অচলাবস্থা
- রাজনৈতিক যুদ্ধের পরিণতি
- সাংবিধানিক সঙ্কটের আবর্তে জাতীয় নির্বাচন
- বর্তমান বিশ্ব এবং ভাদ্রের সাত কাহন
- বিশ্বাসের জায়গাগুলো প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে
- কীর্তিমান এম সাইফুর রহমান
- কঙ্কাল কথা বলতে শুরু করেছে
- নির্ভীক চিত্তের প্রতীক মাহমুদুর রহমান
- আইন-শৃঙ্খলা প্রসঙ্গ
- হস্ত-পদ-স্কন্ধ-মাথা নাইরে...
- ফরমালিনমুক্ত রাজনীতি চাই
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
সেপ্টেম্বর
(107)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন