সাইফুর রহমান শুধু একজন
মানুষের নাম নয়। সাইফুর রহমান ছিলেন একটি প্রতিষ্ঠান। তার জন্ম ঐতিহাসিক
মৌলভীবাজার জেলার বাহারমর্দান গ্রামে। ১৯৩২ সালের ৬ অক্টোবর তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন।
তার বাবা মোহাম্মদ আবুল বাছির, মা তালেবুন
নেছা। সাইফুর রহমান ছিলেন তিন ভাইয়ের মধ্যে সবার বড়। তিনি যখন মাত্র ছয় বছরের
একটি বালক, তখন তার বাবা মারা যান। চাচা
মোহাম্মদ সফি তার অভিভাবকের দায়িত্ব পালন করেন। গ্রামের মক্তব থেকে বাল্যশিক্ষা
শেষ করে ১৯৪০ সালে জগৎসী গোপালকৃষ্ণ ইংরেজি উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। এই স্কুলে
দুই বছর অধ্যায়ন করে মৌলভীবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে এই বিদ্যালয়
থেকে ১৯৪৯ সালে মেট্রিকুলেশন পরীক্ষায় কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হন। এরপর তিনি
এমসি কলেজে আইকমে ভর্তি হন। তিনি এসএম হলের একজন আবাসিক ছাত্র ছিলেন। এরপর ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এম সাইফুর রহমান দলীয় ছাত্র রাজনীতিতে জড়িত না থাকলেও
মাতৃভাষা রক্ষার প্রত্যেকটি আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন। বাঙালির ঐতিহাসিক
একুশে ফেব্রুয়ারি তিনি মিছিলে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ১৯৫২ সালে একুশে ফেব্রুয়ারি
ছাত্র নেতৃবৃন্দ সচিবালয় ঘেরাও কর্মসূচির ডাক দিলে সাইফুর রহমান অংশগ্রহণ করেন
এবং ২৫ ফেব্রুয়ারি তিনি পুলিশের হাতে গ্রেফতার হন। তৎকালীন সরকার ঘোষণা করেছিল, যারা মুচলেকা দেবে তাদের মুক্তি দেয়া হবে। আত্মমর্যাদাবান
বাঙালিপ্রেমিক, দেশপ্রেমিক সাইফুর রহমান
বিশ্বাস করতেন, ভাষা আন্দোলন বাঙালির ন্যায্য
হিস্যা আদায়ের আন্দোলন। এ সংগ্রাম বাঙালির দাবি আদায়ের সংগ্রাম। তিনি তখন
তৎকালীন সরকারের কাছে নতি স্বীকার করেননি। সাইফুর রহমান ছিলেন প্রখর
আত্মমর্যাদাবান এক সাহসী মানুষ। সে জন্য তিনি কখনো জেল-জুলুমকে ভয় পাননি। পরে
তিনি স্বাভাবিক নিয়মে জেল থেকে মুক্তি পান। ভাষা আন্দোলনে অসামান্য অবদান রাখার
জন্য ২০০৫ সালে তিনি অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একুশে পদক লাভ করেন। দেশ বিদেশে তিনি
অর্থনীতিতে বিশেষ অবদানের জন্য পেয়েছেন অসংখ্য পুরস্কার। বাংলাদেশের উন্নয়নের
প্রাণপুরুষ, গণতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরী
সেই সাইফুর রহমানকে রাষ্ট্রীয় মার্যাদা না দিয়ে আমরা কার্পণ্য প্রদর্শন করছি।
সাইফুর রহমান ১৯৫৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েশন অর্জন করেন। সে
সময় মেধাবী ছাত্রদের মতো তারও বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে অভিলাষ ছিল, সুপিরিয়র সার্ভিস পরীক্ষা দিয়ে সরকারি আমলাতন্ত্রে যোগ দেয়া; কিন্তু ভাষা আন্দোলনের সময় তিনি গ্রেফতার হওয়ার পরে সিএসপি
হওয়ার বাসনা মন থেকে মুছে ফেলেন। তিনি ব্যারিস্টারি পড়ার জন্য লন্ডনে চলে যান; কিন্তু লন্ডনে পৌঁছার পর তিনি সিদ্ধান্ত পাল্টে চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট
বিষয়ে পড়ার সিদ্ধান্ত নেন। ১৯৫৩-৫৮ সালে পড়াশোনার পর ১৯৫৯ সালে ইনস্টিটিউট অব
চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্স ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলসের ফেলোশিপ অর্জন করেন। তিনি
আর্থিক ও মুদ্রানীতি এবং উন্নয়ন অর্থনীতিতে বিশেষ শিক্ষা অর্জন করেন। সাইফুর
রহমান দেশে ফিরে এসে পাকিস্তান অক্সিজেন কোম্পানিতে যোগদান করেন। মাত্র দুই বছর
চাকরি করার পর তিনি এবং তার আরো দুই বন্ধু মিলে একটি চার্টার্ড অ্যাকাউন্টস ফার্ম
গড়ে তোলেন। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের অনুরোধে সাইফুর রহমান
জাতীয়তাবাদী রাজনীতির সাথে যুক্ত হন। জিয়াউর রহমানের অনুরোধে এম সাইফুর রহমান ১৯৭৬
সালে বাণিজ্য উপদেষ্টা হিসেবে তার মন্ত্রিসভায় যোগদান করেন। পরে তিনি
বাণিজ্যমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৭৯ সালে মৌলভীবাজার
সংসদীয়-৩ আসন থেকে সদস সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯০ সালে সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে গণ-আন্দোলনে
সাইফুর রহমানের ছিল সক্রিয় অংশগ্রহণ। ১৯৯০-এর গণ-অভ্যুত্থানের পর ১৯৯১ সালে
দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকার গঠিত হলে
সাইফুর রহমান তার সরকারের মন্ত্রিসভায় অত্যন্ত নিষ্ঠা ও সততার সাথে অর্থমন্ত্রীর
দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৬ সালে তিনি আবার মৌলভীবাজার-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য
নির্বাচিত হন। ২০০১ সালের নির্বাচনে মৌলভীবাজার-৩ এবং সিলেট (সদর-কোম্পানীগঞ্জ)-১ আসন
থেকে এমনপি নির্বাচিত হন। পরে তিনি মৌলভীবাজার-৩ আসন ছেড়ে দিলে তার বড় ছেলে
নাসের রহমান উপনির্বাচনের মাধ্যমে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০১ সালে
বিএনপি সরকার গঠন করার পরে সাইফুর রহমান তখন অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্ব
পান। তিনি জাতীয় সংসদে ১২ বার জাতীয় বাজেট পেশ করে কৃতিত্বপূর্ণ রেকর্ডের
অধিকারী হন। মনীষীর ভাষায়Ñ কীর্তিমানের মৃত্যু নেই।
মানুষ বাঁচে তার কর্মের মধ্যে বয়সের মধ্যে নয়। এই কথাটি সাইফুর রহমান তার
বর্ণাঢ্য জীবনে প্রতিফলিত করেছেন। তিনি একমাত্র বাংলাদেশী যিনি ইন্টারন্যাশনাল
মনিটরিং ফান্ড (আইএমএফ) ও বিশ্ব ব্যাংকের বোর্ড অব গভর্নরসের চেয়ারম্যান
নির্বাচিত হন এবং এই দুই প্রতিষ্ঠানের ৫০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ১৯৯৪ সালের
অক্টোবরে অনুষ্ঠিত মাদ্রিদ সম্মেলনে তিনি সভাপতিত্ব করেন। জননন্দিত নেতা এম সাইফুর
রহমান বিভিন্ন সময়ে আন্তর্জাতিক এবং দেশীয় ইস্যু নিয়ে অসংখ্য অনুষ্ঠানে
বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। সাইফুর রহমান মৃত্যুকে জয় করার জন্য
অনেক কাজ করে গেছেন। যার ফলে তিনি আজ কোটি কোটি বাঙালির হৃদয়ে অমর হয়ে আছেন।
সাইফুর রহমানকে আমি কাছ থেকে দেখেছি। তিনি সব সময় কিভাবে দেশের উন্নয়ন ও সিলেটের
উন্নয়ন করা যায় তা নিয়ে সর্বদা গভীরভাবে ভাবতেন। তার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড দেশ-বিদেশে
প্রশংসিত হয়েছে। সাইফুর রহমান যে শুধু একজন অর্থমন্ত্রী ছিলেন তা কিন্তু নয়, তিনি একজন দানবীরও ছিলেন। ২০০৯ সালের ৫ সেপ্টেম্বর সাইফুর রহমান
মারা যাওয়ার পর এই বরেণ্য ব্যক্তিকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা না দিয়ে বর্তমান আওয়ামী
লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার খুবই ছোট মনের পরিচয় দেয়। আজ ৫ সেপ্টেম্বর বিশ্ব
অর্থনীতির বরপুত্র আলহাজ এম সাইফুর রহমানের চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী। তিনি ২০০৯ সালের
এ দিনে কোটি কোটি বাঙালিকে শোকাহত করে চলে গেছেন পরপারে। আজ এম সাইফুর রহমানের
চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকীতে পরম করুণাময় আল্লাহর কাছে প্রার্থনাÑ তিনি যেন আজীবন মানুষের কল্যাণে নিবেদিতপ্রাণ সাইফুর রহমানকে
বেহেশতের সর্বোচ্চ স্থানে রাখেন। আমিন
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত

Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা

জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী

দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
-
▼
সেপ্টেম্বর
(107)
- জাতীয় গ্রীডে ভারতীয় বিদ্যুৎ : একটি বিশ্লেষণ
- কাঙ্ক্ষিত অভিযাত্রার অপেক্ষায়
- সংসদ নির্বাচনের একটি বড় ফ্যাক্টর
- জিন্নাহর হারানো ভাষণে কী ছিল?
- বিদ্যুৎ উৎপাদনের বন্যা বয়ে থাকলে ৩/৪ বার লোডশেডিং...
- জাতীয়তাবাদী শক্তির ঐক্যের বিকল্প নেই
- নির্বাচন সংস্কৃতি : বাংলাদেশ বনাম বহির্বিশ্ব
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, অন্যদের কথাও শুনুন
- মনে হয় মাতৃগর্ভ থেকে তাদের জন্ম হয়নি
- বাঘ, সুন্দরবন আর রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, অন্যদের কথাও শুনুন
- দেশ অচল হওয়ার কিছু বাকি আছে কি?
- উন্নয়ন : খন্দকার মোশতাক থেকে সজীব ওয়াজেদ- মিনা ...
- নিজের বোঝা অন্যের ঘাড়ে চাপানোর হাস্যকর চেষ্টা
- জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রীর সফর
- তের নম্বর উপদেশ এবং দেশে দেশে ডুমুরের ফুল
- আঘাতটা স্পষ্ট এবং সরাসরি
- রাজনীতিকদের উপর পরিকল্পিত রিমান্ড
- এবার শাজাহান খান গার্মেন্টে হাত দিয়েছেন
- ঐশীদের মিছিল বন্ধ হোক
- জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন জয় পরাজয়ের হিসাব-নিকাশ
- ‘মেহেদীর রং না শুকাতেই যৌতুকের বলি হলো মিরসরাইয়ের...
- কাদের মোল্লার রায় কি আসলে ন্যায়ভ্রষ্ট?
- ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্কিত ড্রেসকোড
- ফেসবুক চেনা সুখ অচেনা দুখ
- ভারতের নতুন প্রতিবেশী তত্ত্ব
- এবারের পার্লামেন্ট নির্বাচনের বড় ফ্যাক্টর
- তুষ্টির এমন প্যাকেজে জনগণ তুষ্ট নয়
- কাদের মোল্লারও ফাঁসি
- যুদ্ধাপরাধের বিচার এবং অন্যান্য প্রসঙ্গে ব্যারিস্ট...
- সংলাপ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন
- দেশ সঙ্ঘাতের দিকে যাচ্ছে
- থামছে না আওয়ামী লীগের কূটবুদ্ধির খেলা
- নির্বাচন আসলেই ভারতীয় নেতারা সাম্প্রদায়িকতার জিগ...
- সুর পাল্টাচ্ছেন না প্রধানমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রী, তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা মেনে নিন
- সঙ্ঘাতের ফাঁদ ও বাংলাদেশ
- জনগণের অর্থে নৌকার পালে বাতাস!
- ন্যাড়া বেলতলায় দু’বার যায় না
- মজলুম দেশগুলোর একটি মানচিত্র আঁকা প্রয়োজন
- সংসদ নির্বাচন ও রাজনৈতিক সঙ্কট
- প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রনায়ক হওয়ার আহ্বান
- নতুন কণ্ঠে সেই পুরনো কথাই
- নাস্তিকদের ছোবলে দেশের যুবসমাজ
- সরকারকে কোথায় পাওয়া যায়
- জনগণ যা পেয়েছে সরকার তা-ই দিয়েছে
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও নির্বাচন
- জয়ের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে গিয়েই প্রধানতঃ সর...
- খালেদা জিয়ার বলা জনগণের কথা শুনুন
- সঙ্ঘাত না সমঝোতা
- জঙ্গিবাদ, বিএনপি ও আগামী নির্বাচন
- সংঘাত কী অনিবার্য হয়ে উঠছে?
- দেশ গড়ার রাজনীতি কবে চালু হবে?
- সামনের দিনগুলো হতে পারে রক্তঝরা
- নির্বাচন সম্পর্কে আন্তর্জাতিক মানের জরিপঃ বিএনপি অ...
- কোথায়ও আলোর রেখা নেই
- ফেলানী আমাদের ক্ষমা কর!
- কিছুই না পাওয়ার পরও ভারতের বন্ধুত্বের জন্য দৌড়ঝাঁপ
- আমরা মহৎ কাজের স্বীকৃতি দিতে জানি না
- সেকালে রাজার নীতি-একালের রাজনীতি
- সরকারের বোধোদয়ের পথে হাঁটা উচিত
- নির্ভর করতে হবে জনগণের শক্তির ওপরই
- পয়েন্ট অব নো রিটার্নে রাজনীতি
- দেশটাকে লণ্ডভণ্ড করে দেবেন না, এবারে ক্ষান্ত দিন
- নিজের সাথে কথা বলাই এখন সময়ের দাবি
- এই খেলা জনগণ আর দেখতে চায় না
- আওয়ামী রাজনীতির গতিধারা
- সংসদ বহাল রেখে জাতীয় নির্বাচন
- চুল নিয়ে মাতামাতি ও সংবিধানের আকুতি
- গণতন্ত্রের চ্যাম্পিয়নদের দ্বিমুখী নীতি বিশ্বে মান...
- কী হবে আগামীকাল
- নির্বাচন নিয়ে জনপ্রত্যাশ
- সরকারি দলের ক্ষমতাপ্রীতি রাজনৈতিক সংকট ও বিরোধীদলে...
- খালেদা জিয়ার আহ্বানে সাড়া দিয়ে সমঝোতার পথে আসুন
- সাংবিধানিক গোলকধাঁধ
- রাজনীতির ঝড় ও বিপন্ন জাতি
- জাতি কলঙ্কমুক্ত হবে কি
- দ্বিতীয় বিপ্লবের ধারাবাহিকতায় তৃতীয় বিপ্লব?
- স্বাধীন বিচারব্যবস্থা গণতন্ত্র ও কারাগার
- জনগণের চাওয়ার প্রতি গুরুত্ব দেয়া দরকার
- বিতর্কিত নির্বাচন কমিশন ও আগামী নির্বাচন
- একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠার পথে আওয়ামী লীগের যাত্রা শুরু
- হাঁটতে হবে সমঝোতার পথেই
- আজ জেগেছে সেই জনতা
- সংবিধানের ভেতরে-বাইরে সমাধান
- এটা তো সুরঞ্জিতদের দলীয় স্বার্থে পরিবর্তিত সংবিধান
- নষ্ট সংস্কৃতির অভিশাপ ঐশী
- সংসদ রেখে নির্বাচন: কিছু মৌলিক প্রশ্ন
- নৈতিক অবক্ষয় ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের করুণ চিত্র
- শেষ সময়ের রাজনৈতিক অচলাবস্থা
- রাজনৈতিক যুদ্ধের পরিণতি
- সাংবিধানিক সঙ্কটের আবর্তে জাতীয় নির্বাচন
- বর্তমান বিশ্ব এবং ভাদ্রের সাত কাহন
- বিশ্বাসের জায়গাগুলো প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে
- কীর্তিমান এম সাইফুর রহমান
- কঙ্কাল কথা বলতে শুরু করেছে
- নির্ভীক চিত্তের প্রতীক মাহমুদুর রহমান
- আইন-শৃঙ্খলা প্রসঙ্গ
- হস্ত-পদ-স্কন্ধ-মাথা নাইরে...
- ফরমালিনমুক্ত রাজনীতি চাই
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
সেপ্টেম্বর
(107)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন