মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে
ব্যবহার করেই যে আওয়ামী লীগের রাজনীতি, ন্যূনতম
বুদ্ধিসম্পন্ন ব্যক্তিও তা অকপটে বুঝতে পারেন। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতেও
এই একই চেতনা আওয়ামী লীগের জন্য বড় শক্তি হিসেবে কাজ করে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর
থেকেই শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষের এই রাজনীতি, যা এখনো চলছে। দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে বড় ধরনের কোনো পরিবর্তন না
ঘটলে রাজনীতির এই ধারা হয়তো চলতেই থাকবে। কারণ দেশের মানুষের আবেগ, অনুভূতি ও ভালোবাসার সাথে একাত্ম হয়ে আছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, যা ভোটের রাজনীতিতে এক বড় ফ্যাক্টর বলে মনে করা হয়। দেশে
বিদ্যমান হিংসা ও সঙ্ঘাতের রাজনীতিতে এখন সত্যিকার অর্থে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা লালন
করছেন ক’জন, আর ক’জনই বা এই চেতনা অপব্যবহার
করছেনÑ সেটাই এখন বড় প্রশ্ন। মুক্তিযুদ্ধের মহান চেতনাকে
লুণ্ঠনের এই অপরাজনীতির শিকড় কতটা গভীর সেটাও ভেবে দেখার বিষয়। সরলমনা মানুষের
আবেগ অনুভূতিকে রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির কাজে লাগাতেআজো এই কৌশল সফলভাবে ব্যবহৃত
হয়ে আসছে। কিন্তু স্বাধীনতার মুহূর্ত থেকেই কিভাবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে
অপরাজনীতি শুরু হয়েছে? এই স্পর্শকাতর বিষয়ে নিজে
কোনো মন্তব্য না করে কেবল মুক্তিযুদ্ধের ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার বীর
মুক্তিযোদ্ধা মেজর (অব:) এম এ জলিলের বিখ্যাত ‘অরক্ষিত
স্বাধীনতাই পরাধীনতা’ বইয়ের কয়েকটি অংশ বিদগ্ধ
পাঠকের সামনে হুবহু তুলে ধরছি... ‘আমার জানতে
ইচ্ছে করে, কোলকাতার বিশেষ এলাকায় যুবতী
নারী সম্ভোগে অধীর কামাতুর ঐ সকল আওয়ামী লীগ নেতাদের মনোসরোবরে একবারও ভেসে উঠেছে
কি যুদ্ধরত পূর্ব বাঙলায় পশু পাঞ্জাবী কর্তৃক ধর্ষিতা বাঙালী মা-বোনের বীভৎস
চেহারা?’ একই বইয়ের আরেক জায়গায়
তিনি লিখেছেন : ‘শরণার্থী শিবির থেকে অসহায়
যুবতী হিন্দু মেয়েদের কোলকাতা শহরে চাকুরী দেয়ার নাম করে সেই সকল আশ্রয়হীনা
যুবতীদেরকে কোলকাতার বিভিন্ন হোটেলে এনে যৌন তৃষ্ণা মেটাতে বিবেক দংশন বোধ করেনি।
তারা বাঙালীর মুক্তিযুদ্ধের নেতা হবে না তো হবে আর কে বা কারা! হানাদার পাক
বাহিনীর সুযোগ্য উত্তরসূরি তো একমাত্র তারাই-আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ।’ মেজর জলিলের এই লেখাই স্পষ্ট প্রমাণ করে যে, মুক্তিযুদ্ধে অংশ না নিয়ে কলকাতার বিভিন্ন হোটেলে ফূর্তি করা, অনেকেই পরে কথিত মুক্তিযোদ্ধা সেজে দেশের রাজনীতিতে আবির্ভূত
হয়েছেন। সবচেয়ে দুঃখের কথা, এরা
মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারী রাজনৈতিক দলটির প্রশ্রয়েই এমনটি করার সুযোগ পেয়েছেন।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে এই অপরাজনীতি কি বন্ধ হয়েছে আজো? নিশ্চয়ই নয়। সে কারণেই বিশেষ দলের সংস্পর্শে গেলে মুক্তিযোদ্ধা
এবং তার বিপরীত মেরুতে অবস্থান করলেই রাজাকার হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। আর সে
কারণেই কোনো কোনো রাজাকার বর্তমান সরকারের মন্ত্রিপরিষদে পর্যন্ত ঠাঁই পেয়েছেন
বলে অভিযোগ উঠেছে। চেতনা নিয়ে এই রাজনীতিতে সম্প্রতি যার আগমন ঘটেছে তিনি হলেন
প্রধানমন্ত্রীতনয় সজীব ওয়াজেদ জয়। একই চেতনাকে কাজে লাগিয়ে তিনিও রাজনীতির
ময়দানে জনগণকে কাছে টানার কৌশল নিয়েছেন। সম্প্রতি ফেসবুকে তার একটি আহ্বান নজর
কাড়ে দেশের গণমাধ্যমের। “রাজাকারদের ‘না’ বলতে আমার সঙ্গে যোগ দিন : জয়”Ñ এমন শিরোনামে দৈনিক প্রথম আলোর অনলাইনে গত ৪ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত
প্রতিবেদনটি হুবহু তুলে ধরা হলো : ‘রাজাকারদের না
বলতে অনুগ্রহ করে তার সাথে যোগ দিতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টায় জয়
তার ফেসবুকের পাতায় এই আহ্বান জানান। সজীব ওয়াজেদ বলেন, ছোট্ট একটা সংবাদ আমাকে বিব্রত করেছে। খবরটি হলো : রাজকারদের
ভোটাধিকার বাতিলে মন্ত্রিসভার যে সিদ্ধান্ত, তার বিরোধিতা
করেছে বিএনপি। এটা অবিশ্বাস্য ঘটনা! যারা বাংলাদেশের অস্তিত্বের বিরোধিতা করেছিল, তারা কী করে ভোট দেয়ার অনুমতি পায়?
আমাদের বিরোধী দল তাদের ভোটাধিকার চাইছে, এটা লজ্জাজনক। এভাবে বিএনপি আবারো রাজাকারদের পক্ষে গিয়ে
বাংলাদেশের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে দাবি করে জয় বলেন,
এটা তাদের দেশপ্রেমহীন এবং বাংলাদেশবিরোধী অবস্থান। রাজাকারদের
সমর্থনকারী বিএনপিকে জানাই ধিক্কার এবং সব রাজাকারকে না বলতে অনুগ্রহ করে আমার
সাথে যোগ দিন।’ নতুন প্রজন্মের নেতা জয়ের
কাছে এখন যদি দেশবাসী জানতে চায় সরকারে ও ক্ষমতাসীন দলে যেসব চিহ্নিত রাজাকার
রয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে জয় কী বলবেনÑ নিশ্চয়ই সেটা
খুব অযৌক্তিক প্রশ্ন হবে না। সজীব ওয়াজেদ জয়ের রাজাকারদের ‘না’ বলার আহ্বানসংবলিত সংবাদটি
যখন গণমাধ্যমের শিরোনামে তখন আরেকটি শিরোনাম আমার চোখে পড়ে। ‘রাজাকারপুত্র রিমন বরগুনায় আ. লীগের প্রার্থী’Ñ শিরোনামে অনলাইন বার্তা সংস্থা আরটিএনএন-এ ৩ সেপ্টেম্বরে আপলোড
হওয়া প্রতিবেদনটিতে বরগুনা-২ আসনের উপনির্বাচনে রাজাকারপুত্র শওকত হাসানুর রহমান
রিমনকে মনোনয়নের দেয়ার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনটির খানিকটা তুলে ধরা
হলো : ‘মঙ্গলবার রাতে আওয়ামী লীগ
সভানেত্রী শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে অনুষ্ঠিত পার্লামেন্টারি বোর্ডের
মুলতবি সভায় এই মনোনয়ন চূড়ান্ত করা হয়। বোর্ডের সদস্য ও আওয়ামী লীগের
সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফরউল্লাহ ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ
তার এই মনোনয়নের বিষয়টি আরটিএনএনকে নিশ্চিত করেছেন। আগামী ৩ অক্টোবর রিমন নৌকা
প্রতীকে নির্বাচন করবেন। এ দিকে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, মুক্তিযুদ্ধের সময় হাসানুর রিমনের বাবা এ কে এম খলিলুর রহমান
বরগুনা (মহকুমার) রাজাকার বাহিনীর চার্জে ছিলেন। বর্তমান যুদ্ধাপরাধীদের তদন্তাধীন
মামলার তালিকায় তার নাম ২৪৩ নম্বর সিরিয়ালে রয়েছে বলে জানা গেছে।... রিমনের
বাবা এ কে এম খলিলুর রহমান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাথরঘাটার বাসিন্দা সতীশ মণ্ডল ও
মুজিবুর রহমান নামে দুজনকে হত্যার সাথে জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে।’ এমনকি ২০০৯ সালে রিমনকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ১৬ ডিসেম্বর
বিজয় দিবস এবং ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসের পতাকা উত্তোলনের সময় ওই স্থানে উপস্থিত
না থাকার আদেশ জারি করেছিলÑ এমন তথ্যও উঠে আসে আরটিএনএন-এর প্রতিবেদনে। ইস্যুটি বর্তমানে হাইকোর্টে বিচারাধীন রয়েছে। এখন
প্রশ্ন হলো, কথিত রাজাকারদের বিরুদ্ধে
আওয়ামী লীগের যে লড়াই চলছে, তাতে সত্যিকার
অর্থে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার লালন কতটা? স্বাধীন
বাংলাদেশের অস্তিত্ব মেনে নিয়ে চার দশকের বেশি সময় ধরে দেশের আনুগত্য সত্ত্বেও
তাদের দৃষ্টিতে যারা রাজাকার, তাদের
ভোটাধিকার না দেয়ার পক্ষে যখন দলটির দৃঢ় অবস্থান,
তখন কিভাবে একজন রাজাকারের ছেলেকে সংসদ সদস্য পদে সে দল থেকে
নমিনেশন দেয়া হয়। তদুপরি এই প্রার্থীর কার্যকলাপের জন্য বর্তমান আওয়ামী লীগ
সরকারেরই স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় যাকে বিজয় দিবস ও স্বাধীনতা দিবসের পতাকা
উত্তোলনের সময় সেখানে না থাকতে আদেশ দিয়েছিল, তাকেই এখন সংসদ
সদস্য হিসেবে দেখতে চায় দলটি। জানতে ইচ্ছে করে,
শোষণ ও বৈষম্যহীন সমাজ গঠনের যে ব্রত নিয়ে দেশ স্বাধীন হয়েছিল
সেই চেতনা সত্যিকার অর্থে কারা লালন করছেন?
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
-
▼
সেপ্টেম্বর
(107)
- জাতীয় গ্রীডে ভারতীয় বিদ্যুৎ : একটি বিশ্লেষণ
- কাঙ্ক্ষিত অভিযাত্রার অপেক্ষায়
- সংসদ নির্বাচনের একটি বড় ফ্যাক্টর
- জিন্নাহর হারানো ভাষণে কী ছিল?
- বিদ্যুৎ উৎপাদনের বন্যা বয়ে থাকলে ৩/৪ বার লোডশেডিং...
- জাতীয়তাবাদী শক্তির ঐক্যের বিকল্প নেই
- নির্বাচন সংস্কৃতি : বাংলাদেশ বনাম বহির্বিশ্ব
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, অন্যদের কথাও শুনুন
- মনে হয় মাতৃগর্ভ থেকে তাদের জন্ম হয়নি
- বাঘ, সুন্দরবন আর রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, অন্যদের কথাও শুনুন
- দেশ অচল হওয়ার কিছু বাকি আছে কি?
- উন্নয়ন : খন্দকার মোশতাক থেকে সজীব ওয়াজেদ- মিনা ...
- নিজের বোঝা অন্যের ঘাড়ে চাপানোর হাস্যকর চেষ্টা
- জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রীর সফর
- তের নম্বর উপদেশ এবং দেশে দেশে ডুমুরের ফুল
- আঘাতটা স্পষ্ট এবং সরাসরি
- রাজনীতিকদের উপর পরিকল্পিত রিমান্ড
- এবার শাজাহান খান গার্মেন্টে হাত দিয়েছেন
- ঐশীদের মিছিল বন্ধ হোক
- জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন জয় পরাজয়ের হিসাব-নিকাশ
- ‘মেহেদীর রং না শুকাতেই যৌতুকের বলি হলো মিরসরাইয়ের...
- কাদের মোল্লার রায় কি আসলে ন্যায়ভ্রষ্ট?
- ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্কিত ড্রেসকোড
- ফেসবুক চেনা সুখ অচেনা দুখ
- ভারতের নতুন প্রতিবেশী তত্ত্ব
- এবারের পার্লামেন্ট নির্বাচনের বড় ফ্যাক্টর
- তুষ্টির এমন প্যাকেজে জনগণ তুষ্ট নয়
- কাদের মোল্লারও ফাঁসি
- যুদ্ধাপরাধের বিচার এবং অন্যান্য প্রসঙ্গে ব্যারিস্ট...
- সংলাপ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন
- দেশ সঙ্ঘাতের দিকে যাচ্ছে
- থামছে না আওয়ামী লীগের কূটবুদ্ধির খেলা
- নির্বাচন আসলেই ভারতীয় নেতারা সাম্প্রদায়িকতার জিগ...
- সুর পাল্টাচ্ছেন না প্রধানমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রী, তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা মেনে নিন
- সঙ্ঘাতের ফাঁদ ও বাংলাদেশ
- জনগণের অর্থে নৌকার পালে বাতাস!
- ন্যাড়া বেলতলায় দু’বার যায় না
- মজলুম দেশগুলোর একটি মানচিত্র আঁকা প্রয়োজন
- সংসদ নির্বাচন ও রাজনৈতিক সঙ্কট
- প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রনায়ক হওয়ার আহ্বান
- নতুন কণ্ঠে সেই পুরনো কথাই
- নাস্তিকদের ছোবলে দেশের যুবসমাজ
- সরকারকে কোথায় পাওয়া যায়
- জনগণ যা পেয়েছে সরকার তা-ই দিয়েছে
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও নির্বাচন
- জয়ের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে গিয়েই প্রধানতঃ সর...
- খালেদা জিয়ার বলা জনগণের কথা শুনুন
- সঙ্ঘাত না সমঝোতা
- জঙ্গিবাদ, বিএনপি ও আগামী নির্বাচন
- সংঘাত কী অনিবার্য হয়ে উঠছে?
- দেশ গড়ার রাজনীতি কবে চালু হবে?
- সামনের দিনগুলো হতে পারে রক্তঝরা
- নির্বাচন সম্পর্কে আন্তর্জাতিক মানের জরিপঃ বিএনপি অ...
- কোথায়ও আলোর রেখা নেই
- ফেলানী আমাদের ক্ষমা কর!
- কিছুই না পাওয়ার পরও ভারতের বন্ধুত্বের জন্য দৌড়ঝাঁপ
- আমরা মহৎ কাজের স্বীকৃতি দিতে জানি না
- সেকালে রাজার নীতি-একালের রাজনীতি
- সরকারের বোধোদয়ের পথে হাঁটা উচিত
- নির্ভর করতে হবে জনগণের শক্তির ওপরই
- পয়েন্ট অব নো রিটার্নে রাজনীতি
- দেশটাকে লণ্ডভণ্ড করে দেবেন না, এবারে ক্ষান্ত দিন
- নিজের সাথে কথা বলাই এখন সময়ের দাবি
- এই খেলা জনগণ আর দেখতে চায় না
- আওয়ামী রাজনীতির গতিধারা
- সংসদ বহাল রেখে জাতীয় নির্বাচন
- চুল নিয়ে মাতামাতি ও সংবিধানের আকুতি
- গণতন্ত্রের চ্যাম্পিয়নদের দ্বিমুখী নীতি বিশ্বে মান...
- কী হবে আগামীকাল
- নির্বাচন নিয়ে জনপ্রত্যাশ
- সরকারি দলের ক্ষমতাপ্রীতি রাজনৈতিক সংকট ও বিরোধীদলে...
- খালেদা জিয়ার আহ্বানে সাড়া দিয়ে সমঝোতার পথে আসুন
- সাংবিধানিক গোলকধাঁধ
- রাজনীতির ঝড় ও বিপন্ন জাতি
- জাতি কলঙ্কমুক্ত হবে কি
- দ্বিতীয় বিপ্লবের ধারাবাহিকতায় তৃতীয় বিপ্লব?
- স্বাধীন বিচারব্যবস্থা গণতন্ত্র ও কারাগার
- জনগণের চাওয়ার প্রতি গুরুত্ব দেয়া দরকার
- বিতর্কিত নির্বাচন কমিশন ও আগামী নির্বাচন
- একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠার পথে আওয়ামী লীগের যাত্রা শুরু
- হাঁটতে হবে সমঝোতার পথেই
- আজ জেগেছে সেই জনতা
- সংবিধানের ভেতরে-বাইরে সমাধান
- এটা তো সুরঞ্জিতদের দলীয় স্বার্থে পরিবর্তিত সংবিধান
- নষ্ট সংস্কৃতির অভিশাপ ঐশী
- সংসদ রেখে নির্বাচন: কিছু মৌলিক প্রশ্ন
- নৈতিক অবক্ষয় ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের করুণ চিত্র
- শেষ সময়ের রাজনৈতিক অচলাবস্থা
- রাজনৈতিক যুদ্ধের পরিণতি
- সাংবিধানিক সঙ্কটের আবর্তে জাতীয় নির্বাচন
- বর্তমান বিশ্ব এবং ভাদ্রের সাত কাহন
- বিশ্বাসের জায়গাগুলো প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে
- কীর্তিমান এম সাইফুর রহমান
- কঙ্কাল কথা বলতে শুরু করেছে
- নির্ভীক চিত্তের প্রতীক মাহমুদুর রহমান
- আইন-শৃঙ্খলা প্রসঙ্গ
- হস্ত-পদ-স্কন্ধ-মাথা নাইরে...
- ফরমালিনমুক্ত রাজনীতি চাই
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
সেপ্টেম্বর
(107)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন