গাজীপুর নির্বাচনে আওয়ামী
লীগ তথা ১৪ দলীয় প্রার্থীর পরাজয়ের পর পত্রপত্রিকায় এবং টেলিভিশনের টকশোতে এ
নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে। তবে সব আলোচনাকে টেক্কা মেরেছে আওয়ামী লীগ দলীয়
তরুণ এমপি গোলাম মাওলা রনির মন্তব্য। তিনি তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘কোথায় আমাদের দলীয় আমলরা ও পুলিশ কর্মকর্তারা, যারা আমাদের জয়ের স্বপ্ন দেখাত?
কোথায় আমাদের তথাকথিত চামচারা, যারা বলত, সব কিছু ঠিক আছে? গাজীপুরে জয়
নয়, সম্মানজনক পরাজয়টুকু কেন পেলাম না? প্রার্থী আজমত উল্লাহর কী দোষ ছিল?
কেন গাজীপুরে গেলেন না ব্যবসায়ী নেতারা? যাদের এতগুলো টেলিভিশন, কুইক রেন্টাল, ব্যাংক, বীমা ও শেয়ারবাজার দেয়া হলোÑ তারা আজ কোথায়? দেশপ্রেমিকদেরই
বা কী হলো? যারা আগুন লাগাল তারা মীরজাফর
না, যারা আগুনের ব্যাপারে সতর্ক করল তারা দোষী। সেলুকাস, তুমি কোথায়। দেখ, বঙ্গের
মীরজাফরেরা কিভাবে মালয়েশিয়া ও কানাডা পালাচ্ছে।’
নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা, যুদ্ধাপরাধীদের
বিচার নিয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতি, মানবাধিকার ও
আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি, বিরোধী মতাবলম্বীদের দমনপীড়ন, আস্তিক-নাস্তিক ইস্যু, মন্ত্রী-উপদেষ্টাদের
বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ, জনশক্তি রফতানিতে জটিলতা, শেয়ারবাজার, রাষ্ট্রায়ত্ত
ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানে লুটপাট এবং শেষ সময়ে জনপ্রিয়তায় ধস প্রভৃতি নিয়ে
এক কঠিন সময় পার করছে মহাজোট সরকার। রাষ্ট্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে গুম-খুনের
ব্যাপক অভিযোগ, বিচার বিভাগের ওপর প্রভাব
খাটানোয় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে উপেক্ষা করা,
পররাষ্ট্র নীতিতে নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে বিচ্যুতিসহ নানা কারণে
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় থেকে কার্যত বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে সরকার। বিশ্বমিডিয়ায়
বাংলাদেশের ক্রমাবনতিশীল এসব চিত্র সবিস্তার উঠে আসছে প্রতিনিয়ত। রাজনৈতিক সঙ্কট
সমাধানে উদ্যোগ নেই সরকারের। একই সাথে কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত কোন্দল, সঙ্ঘাত ও বিভক্তি এবং ঈদের পর বিরোধী দলের লাগাতার কঠোর আন্দোলনের
হুমকিতে ঘরে-বাইরে অস্বস্তিতে রয়েছে ক্ষমতাসীন দল ও সরকার। চাপ সইতে না পেরে দল ও
সরকারের শীর্ষ কর্তাব্যক্তিদের পদত্যাগের গুঞ্জন উঠেছে একাধিকবার। তাদের একেকজন
একেকভাবে কথা বলায় ভারসাম্যহীনতাই বেশি প্রকাশ পাচ্ছে। সরকার এ অবস্থা থেকে
উত্তরণের উপায় খুঁজছে। বিশ্লেষকদের মতে, দেশের
অভ্যন্তরীণ ও বাইরের কোনো পরিস্থিতিই সামাল দিতে পারছে না সরকার। বিশেষ করে
কয়েকটি সিটি করপোরেশনের নির্বাচনের পর আরো ঘোলাটে হয়ে উঠেছে পরিস্থিতি।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচনের
পরিকল্পনায় রাজনৈতিক মাঠ আবারো উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। রায়ের পাশাপাশি জামায়াতকে
নিষিদ্ধ করার প্রয়াস চলছে। বিরোধী দল দমনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে যথেচ্ছ ব্যবহার
মানুষকে করে তুলেছে ুব্ধ। জনগণের মতো দলের ভেতরে ও বাইরে সৃষ্টি হয়েছে এ নিয়ে
চরম ক্ষোভ। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, আইনশৃঙ্খলার
চরম অবনতি, ছাত্রলীগ-যুবলীগ ও অন্যান্য
অঙ্গসংগঠনের লুটপাট, দুর্নীতি, আইনশৃঙ্খলার বিপরীত কর্মকাণ্ড ইত্যাদি বিষয়ে জবাব দিতে পারছেন না
সরকারি দলের শীর্ষ নেতারা। অনেক মন্ত্রী-এমপি এলাকায় যেতে পারছেন না। গেলেও
লাঞ্ছিত হতে হচ্ছে। বিশ্বমিডিয়ায় এখন সরব আলোচনা চলছে, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ভারত ছাড়া তেমন কোনো দেশকে পাশে পাচ্ছে না
সরকার। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাদ দেয়া হলেও আগামী নির্বাচন কোন সরকারের অধীনে হবে
তা চূড়ান্ত হয়নি। তবে দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকার ১২ সেপ্টেম্বরের এক প্রতিবেদনে বলা
হয়, ‘আওয়ামী লীগের ৬২ ভাগ ভোটার তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা
বাতিলের পক্ষে, ট্রাইব্যুনালের স্বচ্ছতা
নিয়ে প্রশ্ন ৬৩ ভাগের।’ উচ্চ আদালতের রায়ের কথা বলে
আওয়ামী লীগ সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করে দিলেও সরকারের এই কাজে খুশি নয়
দেশের প্রায় ৮১ শতাংশ ভোটার। ওই রায়ে আরো দুই টার্ম তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে
নির্বাচনের পরামর্শ থাকলেও তড়িঘড়ি করে সরকার তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা সংসদে ব্রুট
মেজরিটির জোরে বাতিল করে লেজে-গোবরে অবস্থায় ফেলেছে দেশের রাজনীতিকে। অন্য দিকে
মাত্র ১৫ শতাংশ ভোটার তত্ত্বাবধায়ক সংক্রান্ত সাংবিধানিক পরিবর্তনের পক্ষে
রয়েছে। তারা হার্ড লাইন আওয়ামী লীগার বলে জানা গেছে। দেশী-বিদেশী নানা চাপের
মুখেও দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যাপারে এখনো অনড় অবস্থানে সরকার। সময়
দ্রুত বয়ে যাচ্ছে। সরকারের উচিত গোঁয়ার্তুমি ত্যাগ করে সমঝোতার ভিত্তিতে
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করা। বর্তমান অবস্থায় যদি আওয়ামী লীগ নির্বাচন করে তা দেশ-বিদেশে
কোথাও গ্রহণযোগ্যতা পাবে না। পুনরায় নির্বাচন করতে হবে। আর আওয়ামী লীগ ও মহাজোট
চাইলেও শান্তিতে যে নির্বাচন হবে না, তা নিশ্চিত।
মহাজোটের কোনো কোনো দল সংলাপের মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য উপায়ে নির্বাচন করার পরামর্শ
দিয়েছে আওয়ামী লীগকে। অন্য দিকে বিরোধীদলীয় জোট নির্দলীয় সরকারের অধীনে
নির্বাচন আদায়ে আরো কঠোর অবস্থানে যাচ্ছে। ঈদের পর চূড়ান্ত আন্দোলনের ঘোষণাও
দিয়েছে তারা। দেশ অচল করে দেয়ার হুমকিও দিয়েছেন বিরোধী দলের নেতারা। পাশাপাশি
হেফাজতে ইসলামও তাদের ১৩ দফা দাবি আদায়ে মাঠে নামার ঘোষণা দিয়েছে। বিশেষ করে
বিরোধী রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল করার যে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, তাতে আরো উত্তপ্ত হয়ে উঠছে রাজনীতির মাঠ। জঙ্গিবাদের ধুয়া তুলে
ইসলামি দলগুলোকে নিষিদ্ধ করার পাঁয়তারা চলছে। আওয়ামী লীগ বিদেশীদের বিশেষ করে
যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতকে খুশি করতে চায় এই জঙ্গিবাদের কথা বলে। কিন্তু কোনো
গণতান্ত্রিক মহল আওয়ামী লীগের এ গোঁজামিলের রাজনীতি পছন্দ করে না। তা ইউরোপীয়
ইউনিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ অন্যান্য রাষ্ট্র তাদের কূটনীতিক চ্যানেলে হাসিনা সরকারকে
জানিয়ে দিয়েছে। হাসিনা সরকার ভালোভাবে জানে, ইসলামপন্থীরা তাদের
ভোট দেবে না। তাদের আক্রোশটা সেখানেই। বাংলাদেশ ৯০ শতাংশ মুসলমানের দেশ। এখানকার
অধিকাংশ মুসলমান ধর্ম-কর্ম নিষ্ঠার সাথে করে থাকেন। সেই দেশে যখন অনৈসলামিক
কর্মকাণ্ড দেখে তখন তারা তা মেনে নিতে পারেন না। সরকার শাহবাগে জনগণের মঞ্চ বলে
তিন মাস ধরে যে নাটক করেছে তা বাংলার মানুষ ভোলেনি। ব্লগাররা ইসলাম ও রাসূল সা:-এর
প্রতি যে কটূক্তি করেছে, তার কঠোর প্রতিবাদ সারা দেশের
মানুষ করেছে। শাহবাগ মঞ্চ সরকারের জন্য বুমেরাং হয়েছে। অথচ মঞ্চের নায়কদের সরকার
জামাই আদরে রেখেছিল। হেফাজতে ইসলাম একটি অরাজনৈতিক ধর্মীয় সংগঠন। ইসলামের বাণী
সাধারণ মুসলমানদের কাছে পৌঁছানো এবং কেউ বা কোনো সংগঠন ইসলামবিরোধী কাজ করলে তার
প্রতিবাদ করা এই আন্দোলনের উদ্দেশ্য। তাদের ১৩ দফাতে এর উল্লেখ আছে। দেশের
সার্বভৌমত্বের ব্যাপারে তারা কঠোর। শাহবাগের জনতার মঞ্চে ইসলামবিরোধী কাজের
প্রতিবাদ করায় সারা দেশ থেকে তারা বিপুল সাড়া পান। তারা এপ্রিল মাসে সারা দেশে
সমাবেশ করে তা দেখিয়ে দিলেন। ৫-৬ মে ঢাকার শাপলা চত্বরে তারা যে মহাসমাবেশ করেছেন
তার নজির বাংলাদেশে আর নেই। সরকার এতে ভীত হয়ে রাতের আঁধারে নিরীহ জনতার ওপর
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে পাশবিক হামলা চালিয়েছে। এই ঘটনায় সারা দেশ স্তম্ভিত।
মুসলমানেরা বুঝতে পেরেছে বর্তমান সরকারের অধীনে ইসলাম নিরাপদ নয়। যে সংসদ
নির্বাচন হতে যাচ্ছে তাতে ইসলামপ্রিয় জনগণ ভোটের ক্ষেত্রে নীরব বিপ্লব ঘটাবে।
কারণ তারা দেখেছে সরকার ইসলামবিরোধী কাজই করে যাচ্ছে। অধিকন্তু ক্ষমতাসীন দলের লোকেরা
গত সাড়ে চার বছরে জাতীয় সম্পদ দেদার লুট করেছে। সরকার লুটের পথ খোলাসা করে
দেয়ায় অর্থনীতি আজ চরম বিপর্যয়ের মুখে। সিন্ডিকেটের কর্মকাণ্ডে ব্যবসায়-বাণিজ্য
রসাতলে গেছে। চাষি তার উৎপাদিত পণ্যের মূল্য না পেলেও শহরে এসে তার মূল্য হয়ে
যায় তিন-চার গুণ। দ্রব্যমূল্যের কশাঘাতে মানুষ দিশেহারা। শেয়ারবাজার
কেলেঙ্কারিতে ৩৩ লাখ ুদ্র শেয়ার ব্যবসায়ী পথে বসেছেন। তাদের পোষ্য দেড় কোটি
মানুষ ভীষণ দুর্ভোগে আছে। পদ্মা সেতু কেলেঙ্কারি,
হলমার্ক, ডেসটিনি ও অন্যান্য রক্তচোষা
কোম্পানি সরকারি মদদে দেশের অর্থনীতির সর্বনাশ করে ছাড়ছে। এতে যারা ক্ষতিগ্রস্ত
হয়েছেন, তারা কি আওয়ামী লীগকে ভোট
দেবে? হেফাজতে ইসলামের যে বিরাট জনসমর্থন আছে তারা এবং
ইসলামি দলগুলোর সমর্থকেরা কেউ আওয়ামী প্রার্থীকে ভোট দেবেন বলে আশা করতে পারে? সব কিছু মিলিয়েও রাষ্ট্র পরিচালনায় চরম ব্যর্থতার জন্য আগামী
নির্বাচনে ক্ষমতাসীন জোটকে মূল্য দিতেই হবে।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
-
▼
সেপ্টেম্বর
(107)
- জাতীয় গ্রীডে ভারতীয় বিদ্যুৎ : একটি বিশ্লেষণ
- কাঙ্ক্ষিত অভিযাত্রার অপেক্ষায়
- সংসদ নির্বাচনের একটি বড় ফ্যাক্টর
- জিন্নাহর হারানো ভাষণে কী ছিল?
- বিদ্যুৎ উৎপাদনের বন্যা বয়ে থাকলে ৩/৪ বার লোডশেডিং...
- জাতীয়তাবাদী শক্তির ঐক্যের বিকল্প নেই
- নির্বাচন সংস্কৃতি : বাংলাদেশ বনাম বহির্বিশ্ব
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, অন্যদের কথাও শুনুন
- মনে হয় মাতৃগর্ভ থেকে তাদের জন্ম হয়নি
- বাঘ, সুন্দরবন আর রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, অন্যদের কথাও শুনুন
- দেশ অচল হওয়ার কিছু বাকি আছে কি?
- উন্নয়ন : খন্দকার মোশতাক থেকে সজীব ওয়াজেদ- মিনা ...
- নিজের বোঝা অন্যের ঘাড়ে চাপানোর হাস্যকর চেষ্টা
- জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রীর সফর
- তের নম্বর উপদেশ এবং দেশে দেশে ডুমুরের ফুল
- আঘাতটা স্পষ্ট এবং সরাসরি
- রাজনীতিকদের উপর পরিকল্পিত রিমান্ড
- এবার শাজাহান খান গার্মেন্টে হাত দিয়েছেন
- ঐশীদের মিছিল বন্ধ হোক
- জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন জয় পরাজয়ের হিসাব-নিকাশ
- ‘মেহেদীর রং না শুকাতেই যৌতুকের বলি হলো মিরসরাইয়ের...
- কাদের মোল্লার রায় কি আসলে ন্যায়ভ্রষ্ট?
- ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্কিত ড্রেসকোড
- ফেসবুক চেনা সুখ অচেনা দুখ
- ভারতের নতুন প্রতিবেশী তত্ত্ব
- এবারের পার্লামেন্ট নির্বাচনের বড় ফ্যাক্টর
- তুষ্টির এমন প্যাকেজে জনগণ তুষ্ট নয়
- কাদের মোল্লারও ফাঁসি
- যুদ্ধাপরাধের বিচার এবং অন্যান্য প্রসঙ্গে ব্যারিস্ট...
- সংলাপ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন
- দেশ সঙ্ঘাতের দিকে যাচ্ছে
- থামছে না আওয়ামী লীগের কূটবুদ্ধির খেলা
- নির্বাচন আসলেই ভারতীয় নেতারা সাম্প্রদায়িকতার জিগ...
- সুর পাল্টাচ্ছেন না প্রধানমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রী, তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা মেনে নিন
- সঙ্ঘাতের ফাঁদ ও বাংলাদেশ
- জনগণের অর্থে নৌকার পালে বাতাস!
- ন্যাড়া বেলতলায় দু’বার যায় না
- মজলুম দেশগুলোর একটি মানচিত্র আঁকা প্রয়োজন
- সংসদ নির্বাচন ও রাজনৈতিক সঙ্কট
- প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রনায়ক হওয়ার আহ্বান
- নতুন কণ্ঠে সেই পুরনো কথাই
- নাস্তিকদের ছোবলে দেশের যুবসমাজ
- সরকারকে কোথায় পাওয়া যায়
- জনগণ যা পেয়েছে সরকার তা-ই দিয়েছে
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও নির্বাচন
- জয়ের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে গিয়েই প্রধানতঃ সর...
- খালেদা জিয়ার বলা জনগণের কথা শুনুন
- সঙ্ঘাত না সমঝোতা
- জঙ্গিবাদ, বিএনপি ও আগামী নির্বাচন
- সংঘাত কী অনিবার্য হয়ে উঠছে?
- দেশ গড়ার রাজনীতি কবে চালু হবে?
- সামনের দিনগুলো হতে পারে রক্তঝরা
- নির্বাচন সম্পর্কে আন্তর্জাতিক মানের জরিপঃ বিএনপি অ...
- কোথায়ও আলোর রেখা নেই
- ফেলানী আমাদের ক্ষমা কর!
- কিছুই না পাওয়ার পরও ভারতের বন্ধুত্বের জন্য দৌড়ঝাঁপ
- আমরা মহৎ কাজের স্বীকৃতি দিতে জানি না
- সেকালে রাজার নীতি-একালের রাজনীতি
- সরকারের বোধোদয়ের পথে হাঁটা উচিত
- নির্ভর করতে হবে জনগণের শক্তির ওপরই
- পয়েন্ট অব নো রিটার্নে রাজনীতি
- দেশটাকে লণ্ডভণ্ড করে দেবেন না, এবারে ক্ষান্ত দিন
- নিজের সাথে কথা বলাই এখন সময়ের দাবি
- এই খেলা জনগণ আর দেখতে চায় না
- আওয়ামী রাজনীতির গতিধারা
- সংসদ বহাল রেখে জাতীয় নির্বাচন
- চুল নিয়ে মাতামাতি ও সংবিধানের আকুতি
- গণতন্ত্রের চ্যাম্পিয়নদের দ্বিমুখী নীতি বিশ্বে মান...
- কী হবে আগামীকাল
- নির্বাচন নিয়ে জনপ্রত্যাশ
- সরকারি দলের ক্ষমতাপ্রীতি রাজনৈতিক সংকট ও বিরোধীদলে...
- খালেদা জিয়ার আহ্বানে সাড়া দিয়ে সমঝোতার পথে আসুন
- সাংবিধানিক গোলকধাঁধ
- রাজনীতির ঝড় ও বিপন্ন জাতি
- জাতি কলঙ্কমুক্ত হবে কি
- দ্বিতীয় বিপ্লবের ধারাবাহিকতায় তৃতীয় বিপ্লব?
- স্বাধীন বিচারব্যবস্থা গণতন্ত্র ও কারাগার
- জনগণের চাওয়ার প্রতি গুরুত্ব দেয়া দরকার
- বিতর্কিত নির্বাচন কমিশন ও আগামী নির্বাচন
- একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠার পথে আওয়ামী লীগের যাত্রা শুরু
- হাঁটতে হবে সমঝোতার পথেই
- আজ জেগেছে সেই জনতা
- সংবিধানের ভেতরে-বাইরে সমাধান
- এটা তো সুরঞ্জিতদের দলীয় স্বার্থে পরিবর্তিত সংবিধান
- নষ্ট সংস্কৃতির অভিশাপ ঐশী
- সংসদ রেখে নির্বাচন: কিছু মৌলিক প্রশ্ন
- নৈতিক অবক্ষয় ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের করুণ চিত্র
- শেষ সময়ের রাজনৈতিক অচলাবস্থা
- রাজনৈতিক যুদ্ধের পরিণতি
- সাংবিধানিক সঙ্কটের আবর্তে জাতীয় নির্বাচন
- বর্তমান বিশ্ব এবং ভাদ্রের সাত কাহন
- বিশ্বাসের জায়গাগুলো প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে
- কীর্তিমান এম সাইফুর রহমান
- কঙ্কাল কথা বলতে শুরু করেছে
- নির্ভীক চিত্তের প্রতীক মাহমুদুর রহমান
- আইন-শৃঙ্খলা প্রসঙ্গ
- হস্ত-পদ-স্কন্ধ-মাথা নাইরে...
- ফরমালিনমুক্ত রাজনীতি চাই
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
সেপ্টেম্বর
(107)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন