সম্প্রতি আওয়ামী লীগ
সভানেত্রী ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বিভিন্ন জনসভায় দেশের সার্বিক
উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরতে গিয়ে বলেছেন, আওয়ামী লীগ
ক্ষমতায় গেলে জনগণ কিছু পায় আর বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় গেলে সব লুটে নেয়।
তিনি আরো বলেছেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে
জনগণকে কিছু দেয়ার জন্য আর বিএনপি ক্ষমতায় আসে চুরি-ডাকাতি, লুটপাট করার জন্য, তার প্রমাণ
বিরোধীদলীয় নেত্রীর দুই ছেলে। প্রধানমন্ত্রী আরো বলেছেন, জনগণ যা চেয়েছে তার চেয়ে অনেক বেশি পেয়েছে। সেই সাথে তিনি যা
দিয়েছেন তার বিনিময়ে নৌকা মার্কায় আবারো ভোট চেয়েছেন। তিনি বলেছেন, নৌকায় ভোট দিলে তিনি দেশকে সোনার বাংলা করে দেবেন। কথায় বলে, নিজের ঢোল নিজে পেটানো যায় না। তবুও নিজেদের প্রশংসা
প্রধানমন্ত্রী এখন নিজেই শুরু করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর যে চেয়ার, সে চেয়ারে বসে অন্য সব মন্ত্রীর মতো সে কথা প্রধানমন্ত্রীর মুখে
মানায় না। তাহলে যে চেয়ারটার অমর্যাদা হয়। কিছু দিন আগে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘ধর্ম যার যার উৎসব সবার’। এ কথা দ্বারা
প্রধানমন্ত্রী শুধু ইসলামই নয়; সব ধর্মের
লোকের সাথে চালাকি করেছেন। কারণ ধর্ম যার যার উৎসবও তার তার। ধর্মীয় উৎসব পালন
করা মানে ধর্মের অনুষঙ্গ পালন করাকেই বোঝায়। তবে হ্যাঁ, জাতীয় উৎসবগুলো সবার হতে পারে; যেমন ভাষা দিবস, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবসের
উৎসব; দল-মত নির্বিশেষে সবার উৎসব। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, কুইক রেন্টালের মাধ্যমে দেশের বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান হয়েছে; তবে জনগণ যেন ভুলে না যায়, সে জন্য প্রতি
দিন দুই ঘণ্টা করে লোডশেডিং হবে। তার মানে কি প্রধানমন্ত্রী এটা বোঝাতে চেয়েছেন
যে, অতীতে বিএনপি-জামায়াত জনগণের গলা টিপে ধরেছিল সেটা
যেন জনগণ ভুলে না যায়; সে জন্য আওয়ামী লীগও
বিশ্বজিৎদেরকে খুন করেছে? প্রধানমন্ত্রীর এটা ভাবা উচিত
হবে না যে, জনসাধারণ আপনাদের ভাষার মর্ম
উদঘাটন করতে পারে না। কিছু দিন আগে তিনি সুধীসমাজের সমালোচনা করে বলেছিলেন, ‘জ্ঞানী-গুণী, সুধীসমাজ দিয়ে
দেশ চলে না’। প্রধানমন্ত্রীর এ বক্তব্যে
যে কেউ বলবে, তাহলে এ জন্য কি আবুল
হোসেনদের মতো চোর-ডাকাতদের দিয়ে দেশ চালাচ্ছেন তিনি? এ জন্য কি ছাত্রলীগ, যুবলীগের
ক্যাডারদের দিয়ে দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন? শীর্ষ নেতানেত্রীর আরো সংযত হয়ে কথা বলা উচিত এবং সব বিষয়ে
মন্তব্য না করাই বাঞ্ছনীয়। জনগণ হয়তো এত দিন ভুলেই গেছেন যে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেই রাত ১১টায় দেশের বারোটা বাজিয়েছেন।
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের নামে ঘড়ির কাঁটাকে যখন রাত ১১টা থেকে ১২টায় নিয়ে গেলেন তখনই
জনগণ ভেবেছিল দেশের বারোটা এবার বাজতে শুরু করল। প্রধানমন্ত্রী দিনবদলের স্লেøাগান দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন। সত্যিই তো দিন বদলেছে। সত্যিই তিনি
দিন বদলে দিয়েছেন। তবে জনগণের নয়, ছাত্রলীগ, যুবলীগ আর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের। তারা এখন প্রত্যেকে
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বপ্রাপ্ত। অবশ্য জনগণকেও দু’হাত ভরে দিয়েছেন। বদলে দিয়েছেন সামাজিক চিত্রকে অসামাজিকতার
আবরণে। সাংকাদিক দম্পতি সাগর-রুনি নিজ বাসায় খুন হলেন; ‘তারা যে কারো বেডরুম পাহারা দিতে আসেননি’ প্রধানমন্ত্রীর এমন মন্তব্যে দেশে বিতর্কের ঝড় তুলে দিলেন।
আওয়ামী সরকার বুকটা উজাড় করে দিয়েছেন খুন, গুম, হত্যা আর ধর্ষণে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্ষণে সেঞ্চুরি
করা ছাত্রলীগ নেতাকে চাকরি দিয়ে ধর্ষিতা নারীদের প্রতি বিশেষভাবে অসম্মান
প্রদর্শনের দৃষ্টান্ত দিয়েছেন। পদ্মা সেতুর স্বপ্ন ভেঙে দিয়ে জনগণের ঘাড়ে দেনার
দায় চাপিয়েছেন। হলমার্ক কেলেঙ্কারিসহ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ঋণ জালিয়াতির নাটক
উপহার দিয়েছেন। সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের রেলের কালো বিড়াল ধরে দিয়েছেন। দেশের
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অরাজকতা সৃষ্টি করে দিয়েছেন। ১০ হাজার টাকার দোয়েল ল্যাপটপ
স্কুলের ছেলেমেয়েদের হাতে দিতে চেয়ে সেটা ডিজিটাল কায়দায় বন্ধ করে দিয়েছেন।
গরিব-দুঃখীদের ১০ টাকা মূল্যে চাল খাওয়াতে চেয়ে ৩০ টাকায় খাওয়ালেন। ঘরে ঘরে
চাকরি দেয়ার নাম করে যুবলীগ, ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ নেতাদের হাতে ঘুষের লাখ লাখ টাকা তুলে দিয়েছেন।
নিত্যপণ্যের বাজারে আগুন দিয়েছেন। শেয়ারবাজারের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের পথে
বসিয়েছেন। দেশের আলেম-ওলামাদের সভা-সমাবেশ বন্ধ করে তাদের জেলখানায় দিয়েছেন। ৫ মে
শান্তিপ্রিয় নিরীহ হেফাজতে ইসলাম কর্মীদের ওপর রাতের অন্ধকারে অতর্কিতভাবে গুলি
চালিয়ে হাজার হাজার হেফাজত নেতাকর্মীকে হত্যা করেছেন। প্রধানমন্ত্রী নিজেদের
লোকজন দিয়ে পবিত্র কুরআন শরিফে আগুন লাগিয়ে হেফাজত, জামায়াত-শিবিরের ওপর দোষ চাপিয়েছেন। বিরোধী রাজনৈতিক দলের
কর্মকাণ্ডের ওপর পুলিশ লেলিয়ে দিয়েছেন। ইলিয়াস আলীসহ অসংখ্য মানুষকে গুম করার
ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। বেতনভাতার দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষকদের ওপর পাগলা কুকুর
তাড়ানো পিপার স্প্রে দিয়ে প্রাণে মেরে দিলেন। শীর্ষ সন্ত্রাসী বিকাশকে
বিনাবিচারে ছেড়ে দিয়েছেন। জামায়ত-শিবির দেখলেই গুলি করার নির্দেশ দিয়েছেন।
মস্কোপন্থী লোকদেরকে হরতাল করার জন্য ধন্যবাদ দিয়েছেন আবার অন্য দলের হরতাল ডাকা
নিয়ে প্রশ্ন তুেলছেন। কয়েক দফা জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়েছেন। বিদ্যুতের দাম
বাড়িয়ে দিয়েছেন। কী দিলেন না প্রধানমন্ত্রী? সবই তো দিলেন।
শুধু দেননি রোহিঙ্গা মুসলিমদের এ দেশে আশ্রয়। পাত্তাই দেননি সাগর-রুনি হত্যার
দাবিতে আন্দোলনরত সাংবাদিকদের। নির্বাচনী ইশতেহারে দিন বদলের প্রতিশ্রুতি দিয়ে
প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান বদলে দিয়েছেন। দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা
নিয়ে গায়ের জোরে সংবিধান থেকে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা বাদ দিয়ে দলীয়
সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। তিনি ইচ্ছে করলে অবশ্য দুই-তৃতীয়াংশ
সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে আজীবন প্রধানমন্ত্রী থাকবেন;
সংবিধানে এ ব্যবস্থাও সংযোজন করতে পারতেন; সেটা না করে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি হয়তো খানিকটা সম্মান
দিয়েছেন। এখন সংবিধান থেকে এক চুলও সরবেন না; এ চুল তত্ত্ব
দিয়ে ভুল করে দেশকে সঙ্ঘাতের দিকে ঠেলে দিয়েছেন। জাতিসঙ্ঘের মহাসচিব বান কি
মুনদের পরামর্শ নিয়ে দেশে খাল কেটে কুমির নিয়ে আসার রাস্তা পরিষ্কার করে দিলেন।
এত কিছু দেয়ার পেছনে হয়তো বাংলাদেশের জনগণের ওপর প্রধানমন্ত্রী তার পিতৃহত্যার
প্রতিশোধ নেয়ার দৃষ্টান্ত দিয়েছেন। আর একবার ভোট দিলে তিনি কি বাংলাদেশকে সোনার
বাংলা করবেন না বিরানভূমি বানাবেন জনগণ সেটা হয়তো সহজেই উপলব্ধি করতে পারছে। একটা
দেশকে সোনার দেশ বানাতে বারবার ক্ষমতায় আসতে হয় না। কারণ সকাল দেখলেই বোঝা যায়
দিনটা কেমন যাবে। বিএনপি-জামায়াত জোট দেশের জনসাধারণের আশা-আকাক্সার প্রতিফলন
ঘটাতে পারেনি বলেই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার সুযোগ হয়তো পেয়েছিল। সেই আওয়ামী
লীগও বারবার জাতির সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার দোহাই দিয়ে
তারাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনাপরিপন্থী কর্মকাণ্ডের সাথে সবচেয়ে বেশি সম্পৃক্ত
থেকেছে। এখান থেকে বিএনপিরও শিক্ষা নেয়া উচিত যে,
জনগণ আর ধোঁকার রাজনীতিকে বিশ্বাস করতে চায় না। আওয়ামী লীগ ও
বিএনপির দুঃশাসন পর্যালোচনা করে জনগণ যদি তৃতীয় কোনো শক্তিকে আমন্ত্রণ জানায়; তাহলে দেশের এবং দোষের বড় কিছু হবে এটা জনগণ হয়তো মনে করে না।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
-
▼
সেপ্টেম্বর
(107)
- জাতীয় গ্রীডে ভারতীয় বিদ্যুৎ : একটি বিশ্লেষণ
- কাঙ্ক্ষিত অভিযাত্রার অপেক্ষায়
- সংসদ নির্বাচনের একটি বড় ফ্যাক্টর
- জিন্নাহর হারানো ভাষণে কী ছিল?
- বিদ্যুৎ উৎপাদনের বন্যা বয়ে থাকলে ৩/৪ বার লোডশেডিং...
- জাতীয়তাবাদী শক্তির ঐক্যের বিকল্প নেই
- নির্বাচন সংস্কৃতি : বাংলাদেশ বনাম বহির্বিশ্ব
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, অন্যদের কথাও শুনুন
- মনে হয় মাতৃগর্ভ থেকে তাদের জন্ম হয়নি
- বাঘ, সুন্দরবন আর রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, অন্যদের কথাও শুনুন
- দেশ অচল হওয়ার কিছু বাকি আছে কি?
- উন্নয়ন : খন্দকার মোশতাক থেকে সজীব ওয়াজেদ- মিনা ...
- নিজের বোঝা অন্যের ঘাড়ে চাপানোর হাস্যকর চেষ্টা
- জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রীর সফর
- তের নম্বর উপদেশ এবং দেশে দেশে ডুমুরের ফুল
- আঘাতটা স্পষ্ট এবং সরাসরি
- রাজনীতিকদের উপর পরিকল্পিত রিমান্ড
- এবার শাজাহান খান গার্মেন্টে হাত দিয়েছেন
- ঐশীদের মিছিল বন্ধ হোক
- জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন জয় পরাজয়ের হিসাব-নিকাশ
- ‘মেহেদীর রং না শুকাতেই যৌতুকের বলি হলো মিরসরাইয়ের...
- কাদের মোল্লার রায় কি আসলে ন্যায়ভ্রষ্ট?
- ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্কিত ড্রেসকোড
- ফেসবুক চেনা সুখ অচেনা দুখ
- ভারতের নতুন প্রতিবেশী তত্ত্ব
- এবারের পার্লামেন্ট নির্বাচনের বড় ফ্যাক্টর
- তুষ্টির এমন প্যাকেজে জনগণ তুষ্ট নয়
- কাদের মোল্লারও ফাঁসি
- যুদ্ধাপরাধের বিচার এবং অন্যান্য প্রসঙ্গে ব্যারিস্ট...
- সংলাপ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন
- দেশ সঙ্ঘাতের দিকে যাচ্ছে
- থামছে না আওয়ামী লীগের কূটবুদ্ধির খেলা
- নির্বাচন আসলেই ভারতীয় নেতারা সাম্প্রদায়িকতার জিগ...
- সুর পাল্টাচ্ছেন না প্রধানমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রী, তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা মেনে নিন
- সঙ্ঘাতের ফাঁদ ও বাংলাদেশ
- জনগণের অর্থে নৌকার পালে বাতাস!
- ন্যাড়া বেলতলায় দু’বার যায় না
- মজলুম দেশগুলোর একটি মানচিত্র আঁকা প্রয়োজন
- সংসদ নির্বাচন ও রাজনৈতিক সঙ্কট
- প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রনায়ক হওয়ার আহ্বান
- নতুন কণ্ঠে সেই পুরনো কথাই
- নাস্তিকদের ছোবলে দেশের যুবসমাজ
- সরকারকে কোথায় পাওয়া যায়
- জনগণ যা পেয়েছে সরকার তা-ই দিয়েছে
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও নির্বাচন
- জয়ের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে গিয়েই প্রধানতঃ সর...
- খালেদা জিয়ার বলা জনগণের কথা শুনুন
- সঙ্ঘাত না সমঝোতা
- জঙ্গিবাদ, বিএনপি ও আগামী নির্বাচন
- সংঘাত কী অনিবার্য হয়ে উঠছে?
- দেশ গড়ার রাজনীতি কবে চালু হবে?
- সামনের দিনগুলো হতে পারে রক্তঝরা
- নির্বাচন সম্পর্কে আন্তর্জাতিক মানের জরিপঃ বিএনপি অ...
- কোথায়ও আলোর রেখা নেই
- ফেলানী আমাদের ক্ষমা কর!
- কিছুই না পাওয়ার পরও ভারতের বন্ধুত্বের জন্য দৌড়ঝাঁপ
- আমরা মহৎ কাজের স্বীকৃতি দিতে জানি না
- সেকালে রাজার নীতি-একালের রাজনীতি
- সরকারের বোধোদয়ের পথে হাঁটা উচিত
- নির্ভর করতে হবে জনগণের শক্তির ওপরই
- পয়েন্ট অব নো রিটার্নে রাজনীতি
- দেশটাকে লণ্ডভণ্ড করে দেবেন না, এবারে ক্ষান্ত দিন
- নিজের সাথে কথা বলাই এখন সময়ের দাবি
- এই খেলা জনগণ আর দেখতে চায় না
- আওয়ামী রাজনীতির গতিধারা
- সংসদ বহাল রেখে জাতীয় নির্বাচন
- চুল নিয়ে মাতামাতি ও সংবিধানের আকুতি
- গণতন্ত্রের চ্যাম্পিয়নদের দ্বিমুখী নীতি বিশ্বে মান...
- কী হবে আগামীকাল
- নির্বাচন নিয়ে জনপ্রত্যাশ
- সরকারি দলের ক্ষমতাপ্রীতি রাজনৈতিক সংকট ও বিরোধীদলে...
- খালেদা জিয়ার আহ্বানে সাড়া দিয়ে সমঝোতার পথে আসুন
- সাংবিধানিক গোলকধাঁধ
- রাজনীতির ঝড় ও বিপন্ন জাতি
- জাতি কলঙ্কমুক্ত হবে কি
- দ্বিতীয় বিপ্লবের ধারাবাহিকতায় তৃতীয় বিপ্লব?
- স্বাধীন বিচারব্যবস্থা গণতন্ত্র ও কারাগার
- জনগণের চাওয়ার প্রতি গুরুত্ব দেয়া দরকার
- বিতর্কিত নির্বাচন কমিশন ও আগামী নির্বাচন
- একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠার পথে আওয়ামী লীগের যাত্রা শুরু
- হাঁটতে হবে সমঝোতার পথেই
- আজ জেগেছে সেই জনতা
- সংবিধানের ভেতরে-বাইরে সমাধান
- এটা তো সুরঞ্জিতদের দলীয় স্বার্থে পরিবর্তিত সংবিধান
- নষ্ট সংস্কৃতির অভিশাপ ঐশী
- সংসদ রেখে নির্বাচন: কিছু মৌলিক প্রশ্ন
- নৈতিক অবক্ষয় ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের করুণ চিত্র
- শেষ সময়ের রাজনৈতিক অচলাবস্থা
- রাজনৈতিক যুদ্ধের পরিণতি
- সাংবিধানিক সঙ্কটের আবর্তে জাতীয় নির্বাচন
- বর্তমান বিশ্ব এবং ভাদ্রের সাত কাহন
- বিশ্বাসের জায়গাগুলো প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে
- কীর্তিমান এম সাইফুর রহমান
- কঙ্কাল কথা বলতে শুরু করেছে
- নির্ভীক চিত্তের প্রতীক মাহমুদুর রহমান
- আইন-শৃঙ্খলা প্রসঙ্গ
- হস্ত-পদ-স্কন্ধ-মাথা নাইরে...
- ফরমালিনমুক্ত রাজনীতি চাই
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
সেপ্টেম্বর
(107)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন