নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকারের প্রশ্নে ১৮ দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কঠোর অবস্থানে কোনো পরিবর্তন ঘটেনি। গত রোববার ও সোমবার রংপুর ও রাজশাহীতে অনুষ্ঠিত বিশাল দুটি জনসমাবেশে তিনি ঘোষণা করেছেন, নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান যুক্ত করে সংবিধান সংশোধন না করা হলে লাগাতার হরতাল এবং রাজপথ-রেলপথ অবরোধসহ প্রচ- আন্দোলনের মাধ্যমে দাবি মানতে সরকারকে বাধ্য করা হবে। সংসদের চলমান অধিবেশনেই সংবিধান সংশোধনের দাবি জানিয়ে তিনি বলেছেন, নাহলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে ক্ষমতাসীনদের একতরফা নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রচেষ্টাকে প্রতিহত করবে ১৮ দলীয় জোট। দুটি ভাষণেই সাম্প্রতিক ইতিহাসের পর্যালোচনাও করেছেন খালেদা জিয়া। নিজেদের ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করা থেকে সংকট কাটিয়ে ওঠার এবং সমঝোতা প্রতিষ্ঠার জন্য জাতিসংঘ মহাসচিব এবং মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির পরামর্শের প্রতি উপেক্ষা দেখানো পর্যন্ত বিভিন্ন তথ্যের উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, ক্ষমতাসীনদের পক্ষ থেকে এখনও যদি নির্দলীয় সরকারের প্রস্তাব আসে তাহলে বিএনপি এবং ১৮ দলীয় জোট আলোচনায় অংশ নিতে রাজি আছে। গণতন্ত্রসম্মত সে পথে পা বাড়ানোর আহবান জানিয়ে তিনি বলেছেন, ক্ষমতাসীনদের ইচ্ছা ও পরিকল্পনা অনুযায়ী একতরফা নির্বাচন করতে দেয়া হবে না। নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকারের দাবি না মানলে ক্ষমতাসীনদের বিদায় তো নিতে হবেই, পালানোর পথও খুঁজতে হবে বলেও সাবধান করে দিয়েছেন বিরোধী দলের নেত্রী। ভাষণে সরকারের গণতন্ত্রবিরোধী ও ফ্যাসিস্ট বিভিন্ন কর্মকা-েরও তীব্র সমালোচনা করেছেন তিনি। দৈনিক আমার দেশ-এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতারসহ সরকারবিরোধী গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করার নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেছেন, সরকারের ফ্যাসিস্ট নীতির কারণে কোনো মানবাধিকার সংস্থাও স্বাধীনভাবে তৎপরতা চালাতে পারছে না। সরকারের ইসলাম ও মুসলমান বিরোধী নীতি ও কার্যক্রমের উল্লেখ করতে গিয়ে খালেদা জিয়া বলেছেন, মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের কর্মীদের ওপর পরিকল্পিত বর্বরতা চালানো হয়েছে। কিন্তু আলেমদের হত্যা করে সরকারের শেষ রক্ষা হবে না। রংপুর ও রাজশাহীর সমাবেশে দুর্নীতি ও অপশাসনসহ দেশের আরও কিছু বিষয়েও বলেছেন খালেদা জিয়া। কিন্তু দ্রুত ঘনীভূত হয়ে ওঠা রাজনৈতিক সংকটের পরিপ্রেক্ষিতে বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে প্রাধান্যে এসেছে নির্বাচনকালীন সরকার। উচ্চ আদালতের দেয়া একটি বিতর্কিত রায়ের একটি মাত্র অংশের ভিত্তিতে ক্ষমতাসীনরা যেভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী এনেছেন বহুল আলোচিত বলে সে সম্পর্কে পুনরাবৃত্তিতে যাওয়ার নিশ্চয়ই দরকার পড়ে না। এখানে বরং অন্য দুটি তথ্যের উল্লেখ করা দরকার। প্রথম তথ্যটি হলো, সংকট কাটিয়ে ওঠার সদিচ্ছা রয়েছে বলে খালেদা জিয়া তার দাবিতে অনেক ছাড় দিয়েছেন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা হুবহু পুনর্বহাল করার পরিবর্তে তিনি বলেছেন, নির্বাচনকালীন সরকারকে অবশ্যই নির্দলীয় হতে হবে এবং শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রীর পদে বহাল রেখে যে নামেই কোনো সরকার করা হোক না কেন সে সরকারের অধীনে তারা নির্বাচনে অংশ নেবেন না। খালেদা জিয়ার এই বক্তব্য দেশি-বিদেশি সব মহলেই প্রশংসিত ও সমর্থিত হয়েছে। কিন্তু ঘাড় বাঁকিয়ে রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি এমনকি এই ঘোষণা পর্যন্ত দিয়ে বসেছেন যে, নির্বাচনকালীন সরকারের প্রশ্নে তারা সংবিধান থেকে ‘এক চুল’ও নড়বেন না। এর মধ্য দিয়ে আর যা-ই হোক, সমঝোতামুখী সামান্য সদিচ্ছারও প্রকাশ ঘটেনি। সংকটও ঘনীভূত হচ্ছে এই কঠোর মনোভাব ও অবস্থানের কারণে। এজন্যই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের পাশাপাশি গণচীনসহ বিভিন্ন রাষ্ট্রের পক্ষে নেয়া সমঝোতার চেষ্টা সফল হতে পারেনি। প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনের পরামর্শের প্রতিও উপেক্ষা দেখিয়ে চলেছেন। প্রধানমন্ত্রীর এই কঠোর নেতিবাচক মনোভাব এবং বিরোধী দলের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক বক্তব্যের পরিণতিতে সমঝোতার সব উদ্যোগই ব্যর্থ হয়ে গেছে। এদিকে রাজনৈতিক পরিস্থিতির দ্রুত অবনতি ঘটছে অবিশ্বাস্য দ্রুততার সঙ্গে। দেশ এগিয়ে চলেছে অনিবার্য সংঘাতের দিকে। মূলত সে কারণেই বেগম খালেদা জিয়ার সর্বশেষ আহবানকে আমরা গুরুত্বপূর্ণ মনে করি। তিনি শুধু আহ্বান জানাননি, একই সঙ্গে সম্ভাব্য পরিণতি সম্পর্কেও সতর্ক করে দিয়েছেন। এটা জনগণেরও কথা। আমরা আশা করতে চাই, জাতিসংঘের পাশাপাশি দেশি-বিদেশি সকল মহলের আহবান ও পরামর্শের প্রতি প্রধানমন্ত্রী সম্মান দেখাবেন এবং সংঘাত এড়িয়ে দেশকে শান্তি ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নেয়ার ব্যাপারে সদিচ্ছার প্রকাশ ঘটাবেন। নির্বাচনকালীন সরকারের বিধান যুক্ত করে তাকে অবশ্যই সংবিধান সংশোধন করতে হবে। গণতন্ত্রের ব্যাপারে ন্যূনতম সদিচ্ছা থাকলে ক্ষমতাসীনদের উচিত খালেদা জিয়ার দেয়া শেষ সুযোগটুকুকে কাজে লাগানো।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
-
▼
সেপ্টেম্বর
(107)
- জাতীয় গ্রীডে ভারতীয় বিদ্যুৎ : একটি বিশ্লেষণ
- কাঙ্ক্ষিত অভিযাত্রার অপেক্ষায়
- সংসদ নির্বাচনের একটি বড় ফ্যাক্টর
- জিন্নাহর হারানো ভাষণে কী ছিল?
- বিদ্যুৎ উৎপাদনের বন্যা বয়ে থাকলে ৩/৪ বার লোডশেডিং...
- জাতীয়তাবাদী শক্তির ঐক্যের বিকল্প নেই
- নির্বাচন সংস্কৃতি : বাংলাদেশ বনাম বহির্বিশ্ব
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, অন্যদের কথাও শুনুন
- মনে হয় মাতৃগর্ভ থেকে তাদের জন্ম হয়নি
- বাঘ, সুন্দরবন আর রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, অন্যদের কথাও শুনুন
- দেশ অচল হওয়ার কিছু বাকি আছে কি?
- উন্নয়ন : খন্দকার মোশতাক থেকে সজীব ওয়াজেদ- মিনা ...
- নিজের বোঝা অন্যের ঘাড়ে চাপানোর হাস্যকর চেষ্টা
- জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রীর সফর
- তের নম্বর উপদেশ এবং দেশে দেশে ডুমুরের ফুল
- আঘাতটা স্পষ্ট এবং সরাসরি
- রাজনীতিকদের উপর পরিকল্পিত রিমান্ড
- এবার শাজাহান খান গার্মেন্টে হাত দিয়েছেন
- ঐশীদের মিছিল বন্ধ হোক
- জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন জয় পরাজয়ের হিসাব-নিকাশ
- ‘মেহেদীর রং না শুকাতেই যৌতুকের বলি হলো মিরসরাইয়ের...
- কাদের মোল্লার রায় কি আসলে ন্যায়ভ্রষ্ট?
- ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্কিত ড্রেসকোড
- ফেসবুক চেনা সুখ অচেনা দুখ
- ভারতের নতুন প্রতিবেশী তত্ত্ব
- এবারের পার্লামেন্ট নির্বাচনের বড় ফ্যাক্টর
- তুষ্টির এমন প্যাকেজে জনগণ তুষ্ট নয়
- কাদের মোল্লারও ফাঁসি
- যুদ্ধাপরাধের বিচার এবং অন্যান্য প্রসঙ্গে ব্যারিস্ট...
- সংলাপ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন
- দেশ সঙ্ঘাতের দিকে যাচ্ছে
- থামছে না আওয়ামী লীগের কূটবুদ্ধির খেলা
- নির্বাচন আসলেই ভারতীয় নেতারা সাম্প্রদায়িকতার জিগ...
- সুর পাল্টাচ্ছেন না প্রধানমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রী, তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা মেনে নিন
- সঙ্ঘাতের ফাঁদ ও বাংলাদেশ
- জনগণের অর্থে নৌকার পালে বাতাস!
- ন্যাড়া বেলতলায় দু’বার যায় না
- মজলুম দেশগুলোর একটি মানচিত্র আঁকা প্রয়োজন
- সংসদ নির্বাচন ও রাজনৈতিক সঙ্কট
- প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রনায়ক হওয়ার আহ্বান
- নতুন কণ্ঠে সেই পুরনো কথাই
- নাস্তিকদের ছোবলে দেশের যুবসমাজ
- সরকারকে কোথায় পাওয়া যায়
- জনগণ যা পেয়েছে সরকার তা-ই দিয়েছে
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও নির্বাচন
- জয়ের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে গিয়েই প্রধানতঃ সর...
- খালেদা জিয়ার বলা জনগণের কথা শুনুন
- সঙ্ঘাত না সমঝোতা
- জঙ্গিবাদ, বিএনপি ও আগামী নির্বাচন
- সংঘাত কী অনিবার্য হয়ে উঠছে?
- দেশ গড়ার রাজনীতি কবে চালু হবে?
- সামনের দিনগুলো হতে পারে রক্তঝরা
- নির্বাচন সম্পর্কে আন্তর্জাতিক মানের জরিপঃ বিএনপি অ...
- কোথায়ও আলোর রেখা নেই
- ফেলানী আমাদের ক্ষমা কর!
- কিছুই না পাওয়ার পরও ভারতের বন্ধুত্বের জন্য দৌড়ঝাঁপ
- আমরা মহৎ কাজের স্বীকৃতি দিতে জানি না
- সেকালে রাজার নীতি-একালের রাজনীতি
- সরকারের বোধোদয়ের পথে হাঁটা উচিত
- নির্ভর করতে হবে জনগণের শক্তির ওপরই
- পয়েন্ট অব নো রিটার্নে রাজনীতি
- দেশটাকে লণ্ডভণ্ড করে দেবেন না, এবারে ক্ষান্ত দিন
- নিজের সাথে কথা বলাই এখন সময়ের দাবি
- এই খেলা জনগণ আর দেখতে চায় না
- আওয়ামী রাজনীতির গতিধারা
- সংসদ বহাল রেখে জাতীয় নির্বাচন
- চুল নিয়ে মাতামাতি ও সংবিধানের আকুতি
- গণতন্ত্রের চ্যাম্পিয়নদের দ্বিমুখী নীতি বিশ্বে মান...
- কী হবে আগামীকাল
- নির্বাচন নিয়ে জনপ্রত্যাশ
- সরকারি দলের ক্ষমতাপ্রীতি রাজনৈতিক সংকট ও বিরোধীদলে...
- খালেদা জিয়ার আহ্বানে সাড়া দিয়ে সমঝোতার পথে আসুন
- সাংবিধানিক গোলকধাঁধ
- রাজনীতির ঝড় ও বিপন্ন জাতি
- জাতি কলঙ্কমুক্ত হবে কি
- দ্বিতীয় বিপ্লবের ধারাবাহিকতায় তৃতীয় বিপ্লব?
- স্বাধীন বিচারব্যবস্থা গণতন্ত্র ও কারাগার
- জনগণের চাওয়ার প্রতি গুরুত্ব দেয়া দরকার
- বিতর্কিত নির্বাচন কমিশন ও আগামী নির্বাচন
- একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠার পথে আওয়ামী লীগের যাত্রা শুরু
- হাঁটতে হবে সমঝোতার পথেই
- আজ জেগেছে সেই জনতা
- সংবিধানের ভেতরে-বাইরে সমাধান
- এটা তো সুরঞ্জিতদের দলীয় স্বার্থে পরিবর্তিত সংবিধান
- নষ্ট সংস্কৃতির অভিশাপ ঐশী
- সংসদ রেখে নির্বাচন: কিছু মৌলিক প্রশ্ন
- নৈতিক অবক্ষয় ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের করুণ চিত্র
- শেষ সময়ের রাজনৈতিক অচলাবস্থা
- রাজনৈতিক যুদ্ধের পরিণতি
- সাংবিধানিক সঙ্কটের আবর্তে জাতীয় নির্বাচন
- বর্তমান বিশ্ব এবং ভাদ্রের সাত কাহন
- বিশ্বাসের জায়গাগুলো প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে
- কীর্তিমান এম সাইফুর রহমান
- কঙ্কাল কথা বলতে শুরু করেছে
- নির্ভীক চিত্তের প্রতীক মাহমুদুর রহমান
- আইন-শৃঙ্খলা প্রসঙ্গ
- হস্ত-পদ-স্কন্ধ-মাথা নাইরে...
- ফরমালিনমুক্ত রাজনীতি চাই
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
সেপ্টেম্বর
(107)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন