গত ২২ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোট রাজধানীতে গণমিছিল করেছে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে এ ধরনের কর্মসূচি যে কোনো দল করতেই পারে। কিন্তু কথা উঠেছে কিছু বিশেষ কারণে। ক্ষমতাসীনদের এই গণমিছিল ছুটির দিন শনিবারেও তীব্র যানজটের সৃষ্টি করেছিল। যানজট ছড়িয়ে পড়েছিল রাজধানীজুড়ে। সেই সাথে জনমনে ভীতি-আতংকও দেখা দিয়েছিল। কারণ, মিছিলটি ছিল মারমুখী। লক্ষণীয় বিষয় হলো, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপিকে যখন ১০-২০ জনের সমাবেশও করতে দেয়া হচ্ছে না তেমন এক সময়েই ১৪ দলীয় জোট বিনা বাধায় তো বটেই, গণমিছিল করেছে পুলিশের প্রহরায়। রাজধানীজুড়ে যানজট সৃষ্টি করলেও কোনো মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীকে সমালোচনায় সোচ্চার হতে দেখা যায়নি। তারা বরং নিজেদের উচ্ছ্বাসই প্রকাশ করেছেন। একই অবস্থা দেখা গেছে গত ১৮ ডিসেম্বরও। সেদিন সরকারের ইঙ্গিতে ও পুলিশের সক্রিয় সমর্থনে কমিউিনিস্ট পার্টি (সিপিবি) ও বাসদসহ নাম সর্বস্ব কয়েকটি দল হরতাল করেছে। পুলিশ এমনকি ট্রেন ও বিআরটিসির বাস চলাচলও বন্ধ করিয়েছিল। বিরোধী দলের হরতালের সময় কিন্তু একই পুলিশকে লাঠিপেটার অভিযানে নামানো হয়। অন্যদিকে পুলিশকে দিয়ে হরতাল ‘সফল' করানোর পাশাপাশি হাস্যকরভাবে হরতালকারীদের ধন্যবাদও জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী! ক্ষমতায় রয়েছেন বলে এভাবে যে কোনো কিছুই তারা করতে পারেন এবং করছেনও। জনগণ যতই বিরক্ত ও ক্ষুব্ধ হোক না কেন ক্ষমতাসীনদের যে কিছুই যায় আসে না সেটাও তারা ন্যক্কারজনকভাবেই বুঝিয়ে চলেছেন। এই সুযোগে বেআইনী অনেক বিষয়ও লক্ষ্য করা যাচ্ছে, শোনা যাচ্ছে এমন অনেক বক্তব্য- যেগুলো কোনো বিবেচনাতেই আইনসম্মত নয় বরং আইনের সম্পূর্ণ পরিপন্থী। ক্ষমতাসীন দলের মন্ত্রী ও নেতারা গণমিছিল উপলক্ষেও এরকম কিছু বক্তব্য রেখেছেন। যেমন কথিত যুদ্ধাপরাধের বিচার সম্পর্কে তারা বলেছেন, আগামী বছর এই বিচার শেষ হবে এবং ১৪ জনকে ফাঁসিতে ঝোলানো হবে। কথাগুলো শোনা গেছে ঘুষ কেলেংকারীতে রেলমন্ত্রীর পদ হারানো দফতরবিহীন মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মুখে। জামায়াতে ইসলামী তো বটেই, বিএনপি ও বেগম খালেদা জিয়াও যে এই বিচার বানচাল করতে পারবেন না সে ঘোষণাও মিস্টার সেনগুপ্ত বেশ জোরেশোরেই শুনিয়েছেন। ১৪ জনের ফাঁসির রায়ও ঠেকাতে পারবেন না বলে সদম্ভে ঘোষণা করেছেন তিনি। আমরা মনে করি, কিছু বিশেষ কারণে বিষয়টি অবশ্যই গুরুতর। প্রথমত, বেছে বেছে জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনায় এবং অগ্রহণযোগ্য ও হাস্যকর নানা ধরনের তথ্য-প্রমাণ হাজির করায় প্রথম থেকেই বিচারটি নিয়ে দেশে-বিদেশে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা বিচার প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তো তুলেছেই, একই সাথে ট্রাইব্যুনাল বাতিল করারও দাবি জানিয়েছে। অনেক মুসলিম রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকেও একই বক্তব্য এসেছে। এখনো আসছে। এর মধ্যে ট্রাইব্যুনালের পদত্যাগকারী চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক নাসিমের স্কাইপি সংলাপ ফাঁস হয়ে যাওয়ায় কথিত যুদ্ধাপরাধের পুরো বিচার প্রক্রিয়াই প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে। বিতর্কিত ও নিন্দিত ওই বিচারপতি পদত্যাগ করে বিদায় নেয়ার ফলে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রমও গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। দাবি উঠেছে নতুন করে বিচার কার্যক্রম শুরু করার। সে দাবি দেশে-বিদেশে ব্যাপক সমর্থনও পেয়েছে। এমন এক অবস্থার মধ্যেই সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত সরাসরি রায় ঘোষণা করে বসেছেন! সে রায়ও আবার যেমন-তেমন নয়। ১৪ জন অভিযুক্তকে তিনি ফাঁসিতে ঝোলানোর ঘোষণা দিয়েছেন। অথচ বিচারাধীন কোনো বিষয়ে এভাবে রায় ঘোষণা আইনত দন্ডনীয় অপরাধ। শুধু তা-ই নয়, যুদ্ধাপরাধের মতো রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি মামলার বিষয়ে মন্তব্য করায় এর আগেও একজন মন্ত্রী এবং ক্ষমতাসীন দলের দ্বিতীয় প্রধান নেত্রীকে ট্রাইব্যুনাল থেকেই সতর্ক করা হয়েছে। অন্য দু'চারজনকেও তলব করে সতর্ক করেছে ট্রাইব্যুনাল। কিন্তু তা সত্ত্বেও ক্ষমতাসীনদের মধ্যে কোনো পরিবর্তন যে ঘটেনি সে সম্পর্কেই জানান দিয়েছেন সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। অথচ ‘ব্রিফলেস উকিল' হলেও ‘আইনের মানুষ' হিসেবে তার ভালোভাবেই জানা থাকার কথা, এ ধরনের বিষয়ে বক্তব্য রাখা এবং রাজপথে রায় ঘোষণা করাটা সর্বতোভাবেই শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সব জেনেও মিস্টার সেনগুপ্ত যেহেতু বলেছেন সেহেতু বলার অপেক্ষা রাখে না, এর মধ্য দিয়ে প্রকৃতপক্ষে ক্ষমতাসীনদের গোপন পরিকল্পনারই প্রকাশ ঘটেছে। অর্থাৎ বিচারের নামে নাটক সাজিয়ে তারা জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ নেতাদের ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করতে চান। আমরা ক্ষমতাসীনদের এই নাটক ও পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং মনে করি, এ বিষয়ে দেশের সর্বোচ্চ আদালতের বিশেষ করণীয় রয়েছে। প্রসঙ্গক্রমে প্রধান বিচারপতি মো. মোজাম্মেল হোসেনের কিছু বক্তব্যের উল্লেখ করা দরকার। গত ২০ ডিসেম্বর জেলা ও মহানগর দায়রা জজ এবং সমপদমর্যাদার বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের উদ্দেশে মাননীয় প্রধান বিচারপতি বলেছেন, বিচার কাজে কোনো বিচারকের অসততার প্রমাণ পেলে বিভাগীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে। বিচার বিভাগের মানসম্মান যাতে ক্ষুণ্ণ না হয় সেদিকে যত্নবান হওয়ার জন্যও তিনি বিচারকদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন। ট্রাইব্যুনালের সাবেক চেয়ারম্যানকে ইঙ্গিত করে কিনা সেটা একটি প্রশ্ন বটে তবে দুঃখের সঙ্গে তিনি বলেছেন, কোনো কোনো বিচারকের সচেতনতা ও দায়িত্ববোধের অভাবে ইদানিং কিছু ব্যতিক্রম দেখা যাচ্ছে এবং কিছু অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটছে। এমনটি মোটেও কাম্য নয় এবং কোনো অজুহাতেই তা মার্জনা করা হবে না। মাননীয় প্রধান বিচারপতি আরো বলেছেন, প্রত্যেককে বিচার করতে হবে সুষ্ঠুভাবে। বিচার বিভাগই জনগণের শেষ ভরসার স্থল কথাটা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেছেন, বিচার বিভাগের প্রতি জনগণের যে আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে কিছু ব্যক্তির ভুলের কারণে তাকে ভূলুণ্ঠিত হতে দেয়া যায় না। নিজের প্রত্যাশার কথা জানাতে গিয়ে মাননীয় প্রধান বিচারপতি বলেছেন, যে অবস্থানেই থাকুন বিচারক ও বিচার বিভাগের কাছ থেকে সংযত আচরণ প্রত্যাশা করেন। আমরা মনে করি, বিচারপতি নিজামুল হক নাসিমের স্কাইপ সংলাপ ফাঁস হওয়ার পরপর মিস্টার সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত যেভাবে ট্রাইব্যুনালের রায় রাজপথে ঘোষণা করেছেন তার পরিপ্রেক্ষিতে মাননীয় প্রধান বিচারপতির তথা সর্বোচ্চ আদালতের দায়িত্বের বিষয়টি যথেষ্ট গুরুত্বের সঙ্গে সামনে চলে এসেছে। বলার অপেক্ষা রাখে না, ব্যতিক্রম ও অপ্রত্যাশিত ঘটনার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ আদালত যদি চিহ্নিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেন তাহলেই শুধু জনগণের সেই প্রত্যাশা পূরণ হতে পারে, যা তার নিজেরও প্রত্যাশা বলে জানিয়েছেন মাননীয় প্রধান বিচারপতি। এখন দেখার বিষয়, সুরঞ্জিত সেনগুপ্তর ব্যাপারে ট্রাইব্যুনাল এবং সর্বোচ্চ আদালত কোনো ব্যবস্থা নেন কিনা। তবে এটুকু অন্তত আরো একবার পরিষ্কার হয়েছে, যুদ্ধাপরাধের বিচারের আড়াল নিয়ে ক্ষমতাসীনরা আসলেও রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য ব্যতিব্যস্ত হয়ে উঠেছেন। একই কারণে বিচারের সম্ভাব্য রায়ও গ্রহণযোগ্য হতে পারবে না বলেই আমাদের বিশ্বাস।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
►
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
2012
(760)
-
▼
ডিসেম্বর
(131)
- নতুন বছরে শুনতে চাই শুভবার্তা
- বিগত বছরের সব গ্লানি মুছে যাক
- বছরজুড়ে ছিল ছাত্রলীগের তাণ্ডব : নতুন বছরে সুমতি হ...
- বিজয়ের মাসে পরাধীনতার কালো আইন : ৫৪ ধারার অপপ্রয়োগ
- পুলিশি গ্রেফতার, আতঙ্কিত জনগণ
- সুশাসনের সংজ্ঞা কী?
- বিজয়ের মাসে রুদ্ধ বাংলাদেশ!
- স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষের বিতর্ক
- অনিশ্চয়তার পথে রাজনীতি ও নির্বাচন
- শেখ মুজিব থেকে খালেদা জিয়া : ‘মহাবীর’ ইনুর মহান ম...
- নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সর...
- যোগ্যতা প্রমাণের জন্য মানুষ খুন
- ব্রেকিং নিউজ… কে করবে হেদায়েত?
- তুরস্কে-বাংলাদেশে সম্পর্কে টানাপড়েন : বন্ধুহীন হও...
- ‘নির্দলীয় ইতিহাস'
- ‘ঝড়ের কাক’ সরকার কাণ্ডজ্ঞান হারিয়ে ফেলেছে
- সরকারকে জনগণের চাওয়া-পাওয়ার মূল্য দিতে হবে
- খালেদা জিয়ার গণসংযোগ : জনগণের ভাষা বোঝার চেষ্টা করুন
- মানবাধিকার সংস্থার প্রতিবেদন
- আলোচিত গুম-হত্যার কূলকিনারা নেই : নতুন বছরের সূচনা...
- আওয়ামী লীগের আত্মঘাতী লাইন
- এবার টেন্ডার ছিনতাইয়ে মন্ত্রীর ভাগ্নে : সুশাসনের ...
- বড় বেশি অশিক্ষার গ্রাস
- সাংবাদিকদের যোগ্যতা সম্পর্কে অর্থমন্ত্রীর তামাশা
- বিশ্বজিৎ থেকে বিশ্বব্যাংক : বেকায়দায় থিংকট্যাংক
- ফখরুল সন্ত্রাসী কামরুল নিষ্পাপ
- স্কাইপি আলোচনা এবং মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনা
- মানবাধিকার ও আইনের শাসনের পরিপন্থী
- নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে বিচার করতে হবে
- কথিত যুদ্ধাপরাধের বিচারের আগাম রায় রাজপথে!
- ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদে আত্মঘাতী রাজনীতিকায়ন
- সরকারের একগুঁয়েমি দেশকে বিপন্ন করবে
- একজন বিশ্বজিত্ অবরুদ্ধ মাহমুদুর রহমান এবং গণতন্ত্র...
- মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট দেয়ার অধিকার ভারতকে কে...
- ২০ নারী গ্রেফতার, রিমান্ড, ৫৪ ধারার অপব্যবহার\ মান...
- সরকারের সর্ষের মধ্যেই ভূত
- দমন-পীড়নে শেষ রা হয় না
- বাম দলের হরতাল পুলিশের আচরণ ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ধ...
- হরতালের বায়স্কোপ
- পদ্মা সেতু মামলার আসামিদের খুঁজে পাচ্ছে না পুলিশ :...
- পৃথিবী ধ্বংসের ভাবনায় তৈরি নৌকা
- সরকার ক্রমেই নিজের জালে আরো বেশি জড়িয়ে পড়ছে
- স্পিকারের সরল স্বীকারোক্তি : দুর্নীতি ভয়াবহ
- যখন জাগবে তখনই সকাল
- আওয়ামী লীগের গণতন্ত্রহত্যার রাজনীতি
- দেশের ঠাকুর ফেলি…
- মাথা খালেদা জিয়ার ব্যথায় মরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- সরকারের বেনামি হরতাল সফল হয়েছে
- নারী নির্যাতনের ন্যক্কারজনক দৃষ্টান্ত
- এ কেমন সন্ত্রাস গ্রাস!
- সরকারি সন্ত্রাসে আতঙ্কিত বাংলাদেশ
- স্বপ্নের পদ্মা সেতু এখন হাঙ্গরের পেটে
- বিরোধী দলের অবরোধ কর্মসূচি ও সরকারি দলের প্রতিরোধ
- সরকারই এখন সন্ত্রাসের গডফাদার
- বিশ্বজিতের বিশ্বজয় ও বিচারের ভবিষ্যৎ
- নির্বাচনপ্রক্রিয়া ও বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ
- বিজয়ের মাসে অবরুদ্ধ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা
- কোনো কামারতো ওদের হাতে চাপাতি তুলে দেয়নি
- দেশ গড়তে ঐক্যের বিকল্প নেই
- বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ড ও আওয়ামী ক্যারেক্টার সার্টিফিকেট
- ট্রাইব্যুনাল প্রশ্নবিদ্ধ : মাঝপথ থেকে নয় গোড়া থে...
- আমাদের স্বাধীনতার এই ৪১ বছর
- শীর্ষ সন্ত্রাসী বিকাশের মুক্তি, দায়ভার স্বরাষ্ট্...
- বিশ্বজিত্, আমাদের বিপন্ন গণতন্ত্র এবং একজন মাহমুদু...
- ফুঁসে উঠছে পুরান ঢাকাবাসী : ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদে...
- নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যৌক্তিকতা...
- খুনিদের দলীয় পরিচয় থাকতে পারে না
- কী লাভ আওয়ামী লীগের?
- লঙ্ঘিত মানবাধিকারের খণ্ডিত চিত্র
- রাজনৈতিক উত্তাপ প্রশমনে সরকারকে যত্নবান হতে হবে
- সরকার আবারও টার্গেট করেছে আমার দেশকে
- নির্যাতন ও গ্রেফতার বন্ধ করে গণতন্ত্রসম্মত অবস্থান...
- বাংলাদেশ তুমি কার?
- আত্মঘাতী খেলার শেষ কোথায়?
- আমাদের স্বাধীনতাটা ছিনতাই ও গুম হয়ে গেছে
- বিশ্বজিত্ হত্যার পুরো দায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর!
- যে গণতন্ত্রে জনগণ নেই...
- মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যার সমীপে
- বিশ্বজিতের আকুতি ও নৈরাজ্যের রাজনীতি
- দেশ হারাল একজন বরেণ্য আলেম
- বিশ্বজিতের চিহ্নিত হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক চরম ...
- অন্ধরাই এখন দেখছে বেশি
- ডিসেম্বরের প্রথম হরতাল ও প্রথম অবরোধ
- সরকার ভুল পথে পা বাড়িয়েছে
- মির্জা ফখরুলসহ গ্রেফতার ২৫ হাজার : আগুন নিয়ে বেশি...
- ‘অমানুষ’দের নৃশংসতার শিকার ‘মানুষ’ বিশ্বজিৎ
- বিচার বিভাগের অভ্যন্তরে নাশকতা!
- বিরোধী জোটের অবরোধ : বুক কাঁপানো নৃশংসতার প্রতিকা...
- গণআকাঙ্ক্ষা পূরণে সরকার এগিয়ে আসবে কী
- ‘আমি হিন্দু একথা বলার পরও নৃশংসভাবে বিশ্বজিৎকে হত্...
- ‘তত্ত্বাবধায়ক’ আন্দোলন : অতীত বর্তমান
- দুর্নীতিতে ডুবছে দেশ
- সররকে আলোচনায় বসতে হবে বিরোধী দলের সাথে
- সর্বগ্রাসী দুর্নীতির বিষাক্ত ছোবলে দিশেহারা জাতি
- বিরোধী দল প্রতিহত করার আহ্বান
- উত্তপ্ত রাজনীতি সরকারকে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে...
- ‘গভর্নমেন্ট গেছে পাগল হইয়া তারা একটা রায় চায়’
- নির্মাণের আগেই ভেসে যাচ্ছে পদ্মা সেতু
- ইসির সংলাপে আওয়ামী লীগের প্রস্তাব : গণতন্ত্র না দ...
- দুর্নীতির রাশ না টানলে বিপর্যয় অনিবার্য
- ► সেপ্টেম্বর (60)
-
▼
ডিসেম্বর
(131)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন