আমি রাজনীতিবিদ নই, রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য নই, কোনো আগ্রহও
ছিল না। তবে রাজনীতিবিদদের ভাষণ এবং সংবাদপত্রের কলাম মনোযোগ দিয়ে পড়তে অভ্যস্ত।
আশির দশকে একটা সুযোগ এসেছিল। তখন আমি রূপালী ব্যাংকের আঞ্চলিক অফিস রাজশাহীতে
কর্মরত। সে সময়ের এক মিটিংয়ে শ্রদ্ধেয় ও প্রিয় নেতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান
বলেছিলেন, ইয়াংম্যান, জয়েন মাই পার্টি। তাকে কোনো জবাব দিতে পারিনি। শুধু একটু হাসি দিয়ে
বলেছিলামÑ স্যার, চিন্তা করে বলব। প্রায়ই মনে পড়ে শেরেবাংলা ফজলুল হকের কথা যখন দেখি, বাংলাদেশের চার দিকে ব্যাংক লুটপাট,
টেন্ডারবাজি, হলমার্কের
দুর্নীতি, ডেসটিনির দুর্নীতি, শেয়ারবাজারের ধস, পদ্মা সেতু
প্রকল্পে দুর্নীতি, রেলওয়ের দুর্নীতি, প্রশাসনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে বিশৃঙ্খলা। রূপকথার গল্পের মতোই মনে হয়
যখন শুনি, শেরেবাংলা যখন কোর্ট থেকে বের
হয়ে আসতেন তখন যদি কোনো গরিব ছাত্র তাকে বলত, স্যার টাকার
অভাবে ফি জমা না দিতে পারায় আমার আর পরীক্ষা দেয়া হবে না। তিনি কোনো চিন্তা না
করেই ওই দিনের কোর্টে অর্জিত সব টাকাই দিয়ে দিতেন। কত বড় বিশাল হৃদয়ের মানুষ
ছিলেন। বাংলাদেশের এই দুঃসময়ে তার মতো সৎ, কর্মঠ ও
নিঃস্বার্থ মানুষের নেতৃত্বের বড় প্রয়োজন। বড় কষ্ট হয় আমার মতো একজন সাধারণ মানুষ
দেশের জন্য কিছুই করতে পারব না ভেবে। কেন এই অরাজকতা। কেন এত সব দুর্নীতি। তবে
জনগণ জানে, দায়ী কারা? তারা সবাই অত্যধিক প্রতাপের অধিকারী। জনগণ খুব ভালোভাবেই জানে, তারা ক্ষমতাসীন সরকারের সমর্থনপুষ্ট। দেশের ভবিষ্যৎ অন্ধকারের দিকে
ধাবিত হচ্ছে। ২৪ অক্টোবর সরকারের মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে। নতুন সরকার গঠনে নির্বাচন
অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করতে হবে; কিন্তু
মন্ত্রীবর্গ ও সরকারপ্রধানের কার্যকলাপ দেখে মানুষের মনে ভয়, সব কিছুই যেন পেছনের দিকে চলে যাচ্ছে। অনিশ্চয়তা চেপে বসেছে।
জনগণের অবশ্যই স্মরণে আছে, আওয়ামী লীগ যখন ১৯৯৬ সালে
সরকার গঠন করে, তখন স্টক এক্সচেঞ্জ শেয়ারের
ওপর ছোবল দেয়া হয়েছিল। তৎকালীন অর্থমন্ত্রী কিবরিয়া আক্ষেপ করে বলেছিলেন, শেয়ারের ব্যাপারটা বুঝি না; কিভাবে কী করে
শেয়ারবাজারে ধস নেমে হাজার হাজার বিনিয়োগকারী সর্বস্বান্ত হয়ে গেছে। ভালো ভালো
কোম্পানির শেয়ারের মূল্য হঠাৎ করে পড়ে যায়। শেয়ারবাজারে অসৎ ব্যবসায়ী, ফড়িয়া ও সরকারি সমর্থনপুষ্ট লোকজন প্রতারণার জন্য ওঁৎ পেতে থাকে।
এক সময় তারাই শেয়ার কেনার জন্য নিরীহ বিনিয়োগকারীদের প্রলুব্ধ করে বলে, এই শেয়ারগুলোর মূল্য খুব অল্প সময়ের মধ্যে অনেক বেড়ে যাবে। ধরে
রাখতে পারলে প্রচুর মুনাফা। নিরীহ বিনিয়োগকারীর কোনো ধারণাই নেই, এই কোম্পানির অর্থনৈতিক অবস্থা কেমন,
কী ধরনের ব্যবসায়-বাণিজ্য, বিগত ও বর্তমান
বছরের ছয় মাসে মুনাফার কী অবস্থা, স্থাবর ও
অস্থাবর সম্পত্তির কী পরিমাণ এবং তার বর্তমান বাজারমূল্য কত প্রভৃতির ওপর ওই
কোম্পানির শেয়ারের মূল্য নির্ভর করে। সাধারণ বিনিয়োগকারীরা কখনো এসব বিষয় বিবেচনায়
আনেন না। শেয়ারবাজারের অসৎ ও ফটকাবাজ এবং স্টক এক্সচেঞ্জের প্রশাসনযন্ত্রে যারা
জড়িত তাদের অনেকে এ ধরনের অপকর্মে ইন্ধন জোগায় এবং নিজেদের আখের গোছায়। এ দিকে
গণতন্ত্র আজ ভূলুণ্ঠিত। বাকস্বাধীনতা নেই। চলতে-ফিরতে নেই নিরাপত্তা। সরকারের
অন্যায় কাজের প্রতিবাদ করা যায় না। করলে হয় নির্যাতিত কিংবা গুম হয়ে যেতে হবে।
মানুষ কি এই স্বাধীনতা চেয়েছিল? জনগণ কি এ
জন্যই মুক্তিযুদ্ধ করেছিল জীবনকে বিপন্ন করে? এই সরকার সমাজ
ও দেশের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করছে। তাদের দাবি, তারাই একমাত্র
রাজনৈতিক দল যারা এ দেশের মানুষকে স্বাধীনতা দিয়েছে। শুধু তারাই এ দেশে থাকবে মনে
হয়, এমনই চিন্তাধারা তাদের। সর্বক্ষেত্রে তাদের বল
প্রয়োগ। যুদ্ধংদেহি মনোবৃত্তির ছত্রছায়ায় যত দিন পারা যায় ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে
চায়। প্রধানমন্ত্রী জনগণকে নৌকায় ভোট দানের জন্য অনুরোধ করছেন। তাদের আমলে যত
উন্নয়ন হয়েছে অন্য কোনো আমলে নাকি তা হয়নি। সন্তু লারমার সাথে বর্তমান
প্রধানমন্ত্রী শান্তিচুক্তি করেছিলেন ১৯৯৭ সালে। কে এই সন্তু? এই চুক্তির পরও সেখানে গুম, হত্যা, অরাজকতা চলছে। নানাভাবে তারা পার্বত্য চট্টগ্রামবাসী উপজাতির মনে
বিরূপ মনোভাব সৃষ্টিতে ইন্ধন জোগাচ্ছে। সরকার নতুন নতুন সমস্যার সৃষ্টি করছে।
ভাবছি, ২৫ অক্টোবরের পরে পরিস্থিতি কী হবে। সংবিধানের
পঞ্চদশ সংশোধনী অনুযায়ী ২৪ জানুয়ারি ২০১৪-এর মধ্যে নির্বাচনের বিধান রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৬ অক্টোবর থেকে ওই পদে থাকবেন কী করে? রাষ্ট্রীয় কাজ পরিচালনার জন্য একটি নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার
প্রয়োজন। সব রাজনৈতিক দলের প্রধানের কাছে তা গ্রহণীয় হতে হবে। ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন
এবং সরকারের কাছে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর হবে; কিন্তু মনে হচ্ছে, এসব
সুদূরপরাহত। কেননা সংবিধান সংশোধন করার ফলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্দলীয়
নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাবনা আপাতত নেই। প্রধানমন্ত্রী বলে দিয়েছেন, তিনি এক চুলও নড়বেন না। তার ‘অন্তর্বর্তী’ সরকারের অধীনেই হবে নির্বাচন। অথচ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য শেখ
হাসিনা ১৭৩ দিন হরতাল করেছিলেন। তখন হত্যা, অবরোধ, অগ্নিসংযোগ ঘটেছিল। ফলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে খালেদা জিয়া
নির্বাচন দিতে বাধ্য হয়েছিলেন। অথচ নিজেদেরই আন্দোলনের ফসল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের
অধীনে নির্বাচন দিতে ভয় পাচ্ছে আওয়ামী লীগ। দেশী-বিদেশী অনেক নেতা, এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরিও সংলাপের জন্য দুই
নেত্রীকে চিঠি দিয়েছেন। জনমনে আশঙ্কা, প্রিয়
বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের ভাগ্য কোন অজানা অন্ধকার গহ্বর ও সঙ্ঘাতের দিকে এগিয়ে
যাচ্ছে। ক্ষমতা যার মুল্লুক তারÑ এটা তো সত্য
হতে পারে না। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা, প্রখ্যাত আইনজীবী, রাজনীতিবিদ, বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক পণ্ডিত ব্যক্তিত্ব, প্রথিতযশা অর্থনীতিবিদসহ আরো অনেকে সংলাপের জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
তার পরও কোনো সমাধান বের হয়ে আসেনি। এমন ব্যবস্থা করা হোক যাতে ১৬ কোটি মানুষের
ইচ্ছা মোতাবেক ‘তত্ত্বাবধায়ক’ সরকারের অধীনে যথাসময়ে নির্বাচন করে দেশকে গণতন্ত্র, উন্নয়ন ও নিরাপত্তার দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়। এ দেশ কারো ব্যক্তিগত
সম্পত্তি নয়। এ দেশ জনগণের।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
-
▼
অক্টোবর
(99)
- প্রতিহিংসার রাজনীতি বনাম জাতীয় সংহতি
- তত্ত্বাবধায়ক দাবির আদি নেতাদের বন্দি রেখে অর্থবহ ...
- দুই নেত্রীর টেলিসংলাপ এবং সংবিধান ও আইনের নির্দেশনা
- যে কারণে সরকার এত অনীহ
- সফল সংলাপের জন্য প্রয়োজন সুষ্ঠু পরিবেশ
- বল আবার প্রধানমন্ত্রীর কোর্টে
- ক্ষমতা এবং আরো ক্ষমতা
- রাজনৈতিক দলন-পীড়ন এবং মিডিয়া সংস্কৃতি
- চুল তত্ত্ব থেকে ফোন তত্ত্ব : দুই নেত্রী নয় সংকটের...
- দুই নেত্রীর ফোনালাপ
- প্রধানমন্ত্রীর জন্য সঠিক কাজ একটাই এখন
- একটি নৈশভোজ ও একটি জাতির ভাগ্য
- নিছক সংলাপ নয় কেয়ারটেকার ব্যবস্থার পুনর্বহাল লক্ষ্য
- হত্যা হামলা ও গ্রেফতার বন্ধ করে আলোচনার পরিবেশ সৃষ...
- বেগম জিয়ার প্রস্তাব অবশ্যই গ্রহণযোগ্য
- সুশীল রাজনীতি, সংলাপ ও সহিংসতা
- গণতন্ত্রে রাজনৈতিক দল
- সর্বদলীয় সরকার নামের নয়া ফাঁদ
- জাতীয়তাবাদীদের বিভ্রান্ত করার ষড়যন্ত্র
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রশ্নে সৃষ্ট সঙ্কট ও জনস্বার্থ
- অবনতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ৫ বছর
- সংলাপের সমস্ত পথ রুদ্ধ : সংঘাতের মুখে বাংলাদেশ
- টেলিফোনের রাজনীতি বনাম আন্দোলন
- তালগাছের মোহ ছাড়তে হবে
- ‘সুশীলদের টকশো এবং সরকার সমর্থকদের গাত্রজ্বালা’
- সমঝোতা কি ‘হনুজ দূরওয়াস্ত’- আসলেও অসম্ভব?
- কোন পথে রাজনীতি ও নির্বাচন
- একটি কলঙ্কিত ২৮ অক্টোবর ও লগি-বৈঠার নৃশংসতা
- ২৫ অক্টোবরের আগে ও পরে
- সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলে সঙ্কট আরো মারাত্মক হবে
- প্রধানমন্ত্রীর টেলিভাষণ বনাম দেশের করুণ বাস্তবতা
- আদৌ কি হবে ভোট?
- প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ হতাশাব্যঞ্জক, অসত্য ও চাতুর্যপ...
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- বেগম জিয়ার কাছে জাতির প্রত্যাশা
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে যত ভয়
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- বেগম খালেদা জিয়ার নির্বাচনী প্রস্তাব
- পরাবাস্তব ডিজিটাল জগৎ বনাম অ্যানালগ বাস্তবতা
- অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রূপরেখা
- প্রধানমন্ত্রীর সর্বদলীয় সরকার ও দেশের রাজনৈতিক বা...
- সংঘাত নয় শান্তি-সমৃদ্ধির জন্য দরকার সমঝোতা
- সংবিধান থেকে সরে এলেন প্রধানমন্ত্রী
- দেশে খুনের মহড়া : সরকার ঘুমিয়ে আছে?
- তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতি রক্তপাতের মাধ্যমে জনতার অর্জন
- সর্বদলীয় সরকার গঠনের আহ্বান
- সরকার যখন জনভয়ে ভীত
- সর্বদলীয় সরকারের প্রস্তাব, না ফাঁদ?
- বহুদলীয় গণতন্ত্রের জন্য দরকার বহুদলীয় মিডিয়া
- ঈমানদার হতাশ হতে পারে না
- বিবেকযন্ত্রণা ও দেশের রাজনীতি
- ছায়াযুদ্ধ এবং নির্বাচন
- ইভেন লেভেল প্লেইং ফিল্ড প্রসঙ্গে
- সমঝোতা না সংঘাতের ভয়ঙ্কর পরিণতি
- তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা পুনর্বহাল সরকারের নৈতিক দায়...
- ত্যাগের মহিমায় জীবন অর্থবহ হয়ে উঠুক
- সক্রেটিস থেকে কাদের মোল্লার বিচার প্রক্রিয়া একই রকম!
- শুধু উৎসব নয় ঈদুল আজহা আত্মত্যাগের অঙ্গীকার করার দিন
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- ধর্মের কোনো বিকল্প নেই
- বিভেদের রাজনীতি ও চলমান সরকার
- ঈদুল আযহার শিক্ষা
- এটি কোনো নতুন কথা নয়
- সংশোধিত আইনটি ‘কালাকানুন’ ছাড়া কিছু নয়
- আল্লাহ তোমার দ্বীনের বিজয় পতাকা তুলে দাও ওদের হাতে
- সংসদের মেয়াদ বৃদ্ধি, সংসদ বাতিল এবং সংবিধানের ৫৭,...
- কিছুই বিশ্বাস হতে চায় না
- একটি নির্বাচন : অতঃপর...
- আরো বেশিদিন ক্ষমতায় থাকার ফন্দি-ফিকির
- ধর্মীয় বিষয়ে ধর্মনিরপেক্ষ আচরণ কেন?
- এই পুলিশ কি সেই পুলিশ?
- আওয়ামী লীগের রাজনীতি
- নাস্তিক্যবাদী ধ্বংসাত্মক চিন্তা থেকে বিপথগামী মানু...
- ২৫ অক্টোবরের পর পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে?
- নিয়োগ ও উদ্বোধনের হিড়িক
- আধুনিকতার শিকারে ঐশী আজ করুণার পাত্র
- ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার এখনই সময়
- গণমাধ্যমের সাম্প্রতিক চ্যালেঞ্জ
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রসঙ্গ
- নির্বাচন ও রাজনীতি
- সেকুলার রাজনীতিতে ধর্মের ব্যবহার
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- প্রতিহিংসা সন্ত্রাস কেলেঙ্কারি ক্ষমতা দীর্ঘায়িত ক...
- ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি এবং রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কে...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- বাকি হাসিটুকুও ফুরিয়ে যেতে পারে
- সরকার যখন জনমতের বিপরীতে
- একটি রায় নিয়ে এতো ঘটনা আর বিতর্কের কথা অতীতে কখন...
- ক্ষমতাসীনেরা কি দায়ী নয়?
- ভারত এ লজ্জা রাখবে কোথায়?
- আবারো প্রশ্নবিদ্ধ রায়!
- শ্রমিকদের অধিকার কি বাস্তবে রয়েছে?
- দারুণই দেখালেন বটে প্রধানমন্ত্রী
- সমাধানের পথ আগের মতোই কণ্টকাকীর্ণ
- ঘরের কথা বাইরে কেন? বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম
- ► সেপ্টেম্বর (107)
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
অক্টোবর
(99)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন