প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত
শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জাতির উদ্দেশে এক আবেগঘন ভাষণ দিয়েছেন। এর সারকথা এই
যে, আগামী নির্বাচনকালে তিনি একটি সর্বদলীয় সরকার গঠন
করতে চান। এ জন্য তিনি বিরোধী দলের কাছ থেকে সেই সরকারে কারা থাকবেন, তাদের নাম প্রস্তাব করতে বলেছেন। তিনি যেভাবে বলে থাকেন, সেভাবেই তার সরকারের অন্তঃসারশূন্য সাফল্যের গীত গেয়েছেন। আর
চারদলীয় জোট সরকার যে কত খারাপ ছিল, তার বর্ণনা
করেছেন। সে বর্ণনা অনুযায়ী, বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয়
জোট সরকারের আমলে বাংলাদেশের পক্ষে পৃথিবীতে মুখ দেখানো অসম্ভব হয়ে উঠেছিল।
সন্ত্রাস, দুর্নীতি, অরাজকতায় নাকি দেশ ভরে গিয়েছিল। আর এখন চার দিকে দুধের নহর বয়ে
যাচ্ছে। জোট সরকারের আমলে একজন শ্রমিক সারা দিন পরিশ্রম করেও, তার কথা অনুযায়ী, দুই কেজি চালও
কিনতে পারতেন না। কিন্তু এখন একজন সাধারণ শ্রমিক এক দিনের শ্রমের টাকায় তার ভাষায় ৮-১০
কেজি চাল কিনতে পারেন। তরিতরকারি কিনতে পারেন। তেল-নুন সবই কিনতে পারেন। তিনি
বলেছেন, এখন বাংলাদেশের মানুষের
মাথাপিছু আয় হাজার ডলারের ওপরে। এর আগে রাষ্ট্রীয় সংস্থার ন্যায্য হিসাবে যখন আয়
কম বলে খবর প্রকাশ করা হলো, তখন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল
একেবারে রেগেমেগে অস্থির হয়ে পড়েছিলেন। তিনি পরিসংখ্যান ব্যুরোকে সতর্ক করে
দিয়েছিলেন, তারা যেন সরকারের টিউনে
পরিসংখ্যান তৈরি করে। সে ক্ষেত্রেও তিনি তার কালচারাল ভাষা ‘রাবিশ’ ব্যবহার করেছেন। যেন জাতীয়
পরিসংখ্যান ব্যুরো সরকার যা বলে সেটাই বলে দেয়। ফলে আমাদের মাথাপিছু আয় এক হাজার
ডলারের ওপরে কি না বুঝতে সন্দেহ হয়। প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে নিজের সাফল্যের এত
গীত গাইলেন যে, প্রতিটি পয়েন্টে প্রতিবাদ করা
যায়। তিনি বললেন, এখন নাকি বিদ্যুতের আর কোনো
অভাব নেই। কিন্তু সারা দেশের অভিজাত এলাকা ছাড়া বাকি এলাকাগুলোতে ৭-৮ ঘণ্টা
লোডশেডিং হয় দিনে। আমরা নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষেরা এসব ভোগান্তিতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি।
শেখ হাসিনা নিজেও বলেছেন, মানুষ যাতে লোডশেডিংয়ের কথা
ভুলে না যায়, সে জন্য তিনি প্রতিদিন দুই
ঘণ্টা করে লোডশেডিং করার অর্ডার দিয়েছেন। তিনি আরো বলেছেন, যারা বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের সমালোচনা করেন, তাদের বাসায় তিনি বিদ্যুৎ একেবারেই বন্ধ করে দেবেন। তার পরও জাতির
উদ্দেশে দেয়া ভাষণে তিনি বললেন, বিদ্যুতের
ক্ষেত্রে স্বয়ংসম্পন্ন হয়েছে দেশ। বিদ্যুতের আর কোনো সমস্যা নেই।’ তা-ই যদি হয়, তাহলে
নবনির্মিত সব অ্যাপার্টমেন্ট হাউজে তিনি বিদ্যুৎ দিচ্ছেন না কেন? আমাদের তিনি একটি ভারতীয় কুমিরছানা দেখিয়েছেন। ভারত বিদ্যুৎ দেবে।
সে তো এক মহা আলোড়নের ব্যাপার। দেশীয় সব বিদ্যুৎ কারখানা বন্ধ করে দিয়ে ভারত থেকে
বিদ্যুৎ আমদানির কী যে রহস্য, তা আমাদের সবার
অজানা। এই বিদ্যুতের দাম কত, কত গচ্চা দিতে
হবে, কতটা যাবে জাতীয় সম্পদ ভারতের হাতে, এসব কিছুর নিশ্চয়তা শেখ হাসিনার কাছে নেই। বলার মতো মুখও তার নেই।
বহু তুচ্ছ কথামালা তিনি রচনা করেছেন তার ভাষণে। কিন্তু আমাদের একবারও জানাননি, দেশের চলমান সব বিদ্যুৎ কারখানা বন্ধ করে দিয়ে ভারত থেকে তিনি
বিদ্যুৎ আনতে গেলেন কেন? সুতরাং জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনার ভাষণ কিছুতেই প্রশ্নের বাইরে নেই। যে দিন তিনি ভাষণ দিলেন, সে দিন তার ভাইয়ের জন্মদিন ছিল। এরপর তার পিতার করুণ মৃত্যুর
কাহিনী। এই নিয়ে টেলিভিশনের পর্দায় তিনি অশ্রুপাত করলেন। যেভাবে তার পিতা মারা
গেছেন, প্রায় একই ধরনের ষড়যন্ত্রের ধারায় মারা গেছেন জিয়াউর
রহমানও। তার পিতার মৃত্যু যদি করুণ কাহিনী হয়ে থাকে,
ষড়যন্ত্র হয়ে থাকে, তাহলে জিয়াউর
রহমানের মৃত্যুও করুণ কাহিনী ও ষড়যন্ত্র। বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে শেখ মুজিবুর
রহমানের প্রত্যক্ষ অবদান ছিল না। কারণ তিনি পাকিস্তানের কারাগারে বন্দী ছিলেন। তখন
পাকিস্তানের আদালতে বারবার উল্লেখ করেছেন যে, তিনি স্বাধীনতা
ঘোষণা করেননি। অন্যরা কী করেছে, তার দায়দায়িত্ব
তার নয়। তাজউদ্দীন আহমদ সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত টেপ রেকর্ডার নিয়ে শেখ মুজিবের
বাসায় হাজির ছিলেন। শুধু একটি বাক্যের জন্য। সে বাক্যটি হলো ’৭১-এর ২৫ মার্চ, ‘আমি শেখ
মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করছি।’
শেখ মুজিব কোনো অবস্থাতেই সেই ঘোষণা দিয়ে যাননি। কিছু দালাল
প্রকৃতির লোক বিডিআর ওয়্যারলেস দিয়ে একটা কাহিনী সৃষ্টি করার চেষ্টা করেছে। আ স ম
আবদুর রব আমার সাথে টেলিভিশনে সাক্ষাৎকারে বলেছেন,
তিনি ও শেখ মনিসহ কয়েকজন ছাত্রনেতা তাকে গিয়ে অনুরোধ করেছিলেন : বঙ্গবন্ধু
আপনার জন্য পাঁচটি রুট খোলা রেখেছি। যেকোনো রুট দিয়ে ভারত চলে যান। নিরাপদ।’ তিনি তাদের বলেছিলেন, ‘তোরা পালা।
তোদের ব্যবস্থা কর।’ আবদুর রব জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘বঙ্গবন্ধু আপনার কী হবে?’ শেখ মুজিবুর
রহমান তাকে বলেছিলেন, ‘আমার ব্যবস্থা আমি করে
রেখেছি। তোরা পালা।’ বেবি মওদুদের লেখা অনুসারে
তেঁতুল খেয়ে শেখ হাসিনা পাকবাহিনীর সদস্যদের ঠাট্টা করেছেন। তিনি গর্ভবতী ছিলেন
এবং প্রথম দিকে ৩২ নম্বর বাসায়ই ছিলেন। তারপর অন্যত্র সরে যান। শেখ হাসিনা কী
বললেন, কী বললেন না, তা নিয়ে
দুনিয়ার সব কিছু সরে যায় না। শেখ হাসিনা বিএনপি সরকার, হাওয়া ভবন, দুর্নীতি, কত কথা যে বললেন, শুনলাম। কিন্তু
তিনি যে, অনেক কিছুই বললেন না। চারদলীয়
জোট সরকারের আমলে কত রকম খারাপ কাজ হয়েছে সে হিসাব দিতে কুণ্ঠা বোধ করেননি। কিন্তু
তার সরকারের আমলে? তার মন্ত্রীর দুর্নীতির কারণে
পদ্মা সেতু প্রকল্প পণ্ড হয়ে গেছে। হলমার্ক কেলেঙ্কারি হয়েছে। সাড়ে চার হাজার কোটি
টাকা লুট হয়েছে। সরকারি বিভিন্ন ব্যাংকে লুটপাট হয়েছে। শেয়ারবাজারে কারসাজির
মাধ্যমে তার লোকেরা ৩৪ হাজার ুদ্র বিনিয়োগকারীকে পথে বসিয়ে ৪০ হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়েছে। একমাত্র গ্রামীণ ব্যাংক
নিজের নিয়মে চলছিল, সেটাকেও লুটতরাজ করতে সরকার
বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে নিয়ে গেছে। শেখ হাসিনা,
আপনি বুঝুন বা না বুঝুন, আমরা বুঝি যে, আপনি সঠিক পথে নেই। সেই কারণে আপনার সরকারের এসব কথা জাতির উদ্দেশে
কিছুই বলেননি। শুধু বলেছেন, বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয়
জোট সরকার রাষ্ট্রকে ধ্বংস করে দিয়ে গিয়েছে। আর আপনি কেবল অগ্রগতিই দিয়ে গেছেন।
এটা কি সম্ভব? বিএনপি সরকার কী সাফল্য অর্জন
করেছিল, নিউ ইলেভেন ইকোনমিক জায়ান্টের
একটি হয়েছিল। আপনি তো তা ভাষণে কিছুই বললেন না। কেবল নিজের কথাই বলে গেলেন। আগামী
নির্বাচন কিভাবে হবে আপনি জানিয়ে দিয়েছেন। সে নির্বাচনে যে প্রস্তাব দিয়েছেন, তা বিরোধী দল গ্রহণ করবে এমন আশা করা যায় না। ভাষণ দিলেন বটে, দিকনির্দেশনা দিলেন না। এর অর্থ দাঁড়াল এই যে, এই শর্তের আড়ালে যদি আপনি প্রধানমন্ত্রী থাকতে চান, তাহলে বিএনপি কী সিদ্ধান্ত নেবে আমি জানি না। শেখ হাসিনা হয়তো
বিএনপিকে বলবেন, ৩০০ সদস্যের মধ্যে আপনারা
তিনজন। সেই তিনজন কে কে হবে, বলুন। হাসিনা-আহূত
সর্বদলীয় সরকারের রূপরেখা কী হবে, তা তিনি
ব্যাখ্যা করেননি। প্রশাসন সাজিয়েছেন। নির্বাচন কমিশন সাজিয়েছেন। আহা! নির্বাচন
কমিশনের কী প্রশংসাই না তিনি করেছেন। এসব জিহুজুর জোগাড় করা হয়েছে, শেখ হাসিনার ভাষায়, অনুসন্ধানের
মাধ্যমে। নির্বাচন কমিশন যা করেছে, তাকে ইতর কাণ্ড
বললেও কম বলা হয়। তারা নিজেদের ক্ষমতা খর্ব করার জন্য সরকারের কাছে আবেদন করেছে।
আহ! এমন আর হয় না। অথচ এই নির্বাচন কমিশনের কত যে দীর্ঘ প্রশংসা করেছেন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার ভাষণে, সেটি আর বলার
অপেক্ষা রাখে না। যদি তাদের বিন্দুমাত্র আত্মমর্যাদা থাকত, তাহলে অধোবদন হয়ে বিদায় নিতেন। আশ্চর্যজনক হলো, এই কমিশনের কারো কোনো ব্যক্তিত্ব নেই, আত্মমর্যাদা নেই। বাংলাদেশে এই নির্বাচন কমিশন এক নতুন প্রজাতি
যাদের দেখার জন্য ভবিষ্যতে গবেষকেরা ভিড় করবেন। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার
সর্বদলীয় সরকারের আহ্বান বিভ্রান্তিকর । এর আগে তিনি যেটা বলেছেন, তা হলোÑ যদি এ ধরনের সরকার গঠিত হয়, তাহলে সেই সরকারের প্রধানমন্ত্রী তিনিই থাকবেন। অন্য দল থেকে যে
যেভাবে আসুক। ব্যাপারটা সেখানেই ফয়সালা হয়ে গেছে। এর অতিরিক্ত তিনি আর কিছুই
বলেননি। ফলে আমার মনে হয় এ-ও এক বিরাট চালাকি। বিএনপি কী করবে, জানি না। শেখ হাসিনা ঠাট্টা করেছেন,
বিএনপি নাকি একবার তত্ত্বাবধায়ক চায়। একবার নির্দলীয় চায়। একবার
সর্বদলীয় চায়। এ রকম। প্রধানমন্ত্রী ঠাট্টা করতে ভালোবাসেন। কিন্তু তার ঠাট্টারও
একটা জবাব আছে। দেশটা প্রধানমন্ত্রীর তালুক-মুলুক নয়। দেশ জনগণের। মুুক্তিযুদ্ধে
আপনিও অংশগ্রহণ করেননি। অংশগ্রহণ করেছেন কাদের সিদ্দিকী। অংশগ্রহণ করেছেন জিয়াউর
রহমান। মেজর জেনারেল নাসিম আর বিচারপতি হাবিবুর রহমান কী ষড়যন্ত্র করেছিলেন, আমি স্বচক্ষে দেখেছি। ‘যাহা সত্য
বলিয়া বুঝিয়াছি, তাহা বলিবই। হয় সত্যের জয়
হইবে। অথবা সে চেষ্টায় আমার প্রাণ যাইবে।’ বাংলাদেশ
জিন্দাবাদ।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
-
▼
অক্টোবর
(99)
- প্রতিহিংসার রাজনীতি বনাম জাতীয় সংহতি
- তত্ত্বাবধায়ক দাবির আদি নেতাদের বন্দি রেখে অর্থবহ ...
- দুই নেত্রীর টেলিসংলাপ এবং সংবিধান ও আইনের নির্দেশনা
- যে কারণে সরকার এত অনীহ
- সফল সংলাপের জন্য প্রয়োজন সুষ্ঠু পরিবেশ
- বল আবার প্রধানমন্ত্রীর কোর্টে
- ক্ষমতা এবং আরো ক্ষমতা
- রাজনৈতিক দলন-পীড়ন এবং মিডিয়া সংস্কৃতি
- চুল তত্ত্ব থেকে ফোন তত্ত্ব : দুই নেত্রী নয় সংকটের...
- দুই নেত্রীর ফোনালাপ
- প্রধানমন্ত্রীর জন্য সঠিক কাজ একটাই এখন
- একটি নৈশভোজ ও একটি জাতির ভাগ্য
- নিছক সংলাপ নয় কেয়ারটেকার ব্যবস্থার পুনর্বহাল লক্ষ্য
- হত্যা হামলা ও গ্রেফতার বন্ধ করে আলোচনার পরিবেশ সৃষ...
- বেগম জিয়ার প্রস্তাব অবশ্যই গ্রহণযোগ্য
- সুশীল রাজনীতি, সংলাপ ও সহিংসতা
- গণতন্ত্রে রাজনৈতিক দল
- সর্বদলীয় সরকার নামের নয়া ফাঁদ
- জাতীয়তাবাদীদের বিভ্রান্ত করার ষড়যন্ত্র
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রশ্নে সৃষ্ট সঙ্কট ও জনস্বার্থ
- অবনতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ৫ বছর
- সংলাপের সমস্ত পথ রুদ্ধ : সংঘাতের মুখে বাংলাদেশ
- টেলিফোনের রাজনীতি বনাম আন্দোলন
- তালগাছের মোহ ছাড়তে হবে
- ‘সুশীলদের টকশো এবং সরকার সমর্থকদের গাত্রজ্বালা’
- সমঝোতা কি ‘হনুজ দূরওয়াস্ত’- আসলেও অসম্ভব?
- কোন পথে রাজনীতি ও নির্বাচন
- একটি কলঙ্কিত ২৮ অক্টোবর ও লগি-বৈঠার নৃশংসতা
- ২৫ অক্টোবরের আগে ও পরে
- সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলে সঙ্কট আরো মারাত্মক হবে
- প্রধানমন্ত্রীর টেলিভাষণ বনাম দেশের করুণ বাস্তবতা
- আদৌ কি হবে ভোট?
- প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ হতাশাব্যঞ্জক, অসত্য ও চাতুর্যপ...
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- বেগম জিয়ার কাছে জাতির প্রত্যাশা
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে যত ভয়
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- বেগম খালেদা জিয়ার নির্বাচনী প্রস্তাব
- পরাবাস্তব ডিজিটাল জগৎ বনাম অ্যানালগ বাস্তবতা
- অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রূপরেখা
- প্রধানমন্ত্রীর সর্বদলীয় সরকার ও দেশের রাজনৈতিক বা...
- সংঘাত নয় শান্তি-সমৃদ্ধির জন্য দরকার সমঝোতা
- সংবিধান থেকে সরে এলেন প্রধানমন্ত্রী
- দেশে খুনের মহড়া : সরকার ঘুমিয়ে আছে?
- তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতি রক্তপাতের মাধ্যমে জনতার অর্জন
- সর্বদলীয় সরকার গঠনের আহ্বান
- সরকার যখন জনভয়ে ভীত
- সর্বদলীয় সরকারের প্রস্তাব, না ফাঁদ?
- বহুদলীয় গণতন্ত্রের জন্য দরকার বহুদলীয় মিডিয়া
- ঈমানদার হতাশ হতে পারে না
- বিবেকযন্ত্রণা ও দেশের রাজনীতি
- ছায়াযুদ্ধ এবং নির্বাচন
- ইভেন লেভেল প্লেইং ফিল্ড প্রসঙ্গে
- সমঝোতা না সংঘাতের ভয়ঙ্কর পরিণতি
- তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা পুনর্বহাল সরকারের নৈতিক দায়...
- ত্যাগের মহিমায় জীবন অর্থবহ হয়ে উঠুক
- সক্রেটিস থেকে কাদের মোল্লার বিচার প্রক্রিয়া একই রকম!
- শুধু উৎসব নয় ঈদুল আজহা আত্মত্যাগের অঙ্গীকার করার দিন
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- ধর্মের কোনো বিকল্প নেই
- বিভেদের রাজনীতি ও চলমান সরকার
- ঈদুল আযহার শিক্ষা
- এটি কোনো নতুন কথা নয়
- সংশোধিত আইনটি ‘কালাকানুন’ ছাড়া কিছু নয়
- আল্লাহ তোমার দ্বীনের বিজয় পতাকা তুলে দাও ওদের হাতে
- সংসদের মেয়াদ বৃদ্ধি, সংসদ বাতিল এবং সংবিধানের ৫৭,...
- কিছুই বিশ্বাস হতে চায় না
- একটি নির্বাচন : অতঃপর...
- আরো বেশিদিন ক্ষমতায় থাকার ফন্দি-ফিকির
- ধর্মীয় বিষয়ে ধর্মনিরপেক্ষ আচরণ কেন?
- এই পুলিশ কি সেই পুলিশ?
- আওয়ামী লীগের রাজনীতি
- নাস্তিক্যবাদী ধ্বংসাত্মক চিন্তা থেকে বিপথগামী মানু...
- ২৫ অক্টোবরের পর পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে?
- নিয়োগ ও উদ্বোধনের হিড়িক
- আধুনিকতার শিকারে ঐশী আজ করুণার পাত্র
- ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার এখনই সময়
- গণমাধ্যমের সাম্প্রতিক চ্যালেঞ্জ
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রসঙ্গ
- নির্বাচন ও রাজনীতি
- সেকুলার রাজনীতিতে ধর্মের ব্যবহার
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- প্রতিহিংসা সন্ত্রাস কেলেঙ্কারি ক্ষমতা দীর্ঘায়িত ক...
- ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি এবং রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কে...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- বাকি হাসিটুকুও ফুরিয়ে যেতে পারে
- সরকার যখন জনমতের বিপরীতে
- একটি রায় নিয়ে এতো ঘটনা আর বিতর্কের কথা অতীতে কখন...
- ক্ষমতাসীনেরা কি দায়ী নয়?
- ভারত এ লজ্জা রাখবে কোথায়?
- আবারো প্রশ্নবিদ্ধ রায়!
- শ্রমিকদের অধিকার কি বাস্তবে রয়েছে?
- দারুণই দেখালেন বটে প্রধানমন্ত্রী
- সমাধানের পথ আগের মতোই কণ্টকাকীর্ণ
- ঘরের কথা বাইরে কেন? বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম
- ► সেপ্টেম্বর (107)
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
অক্টোবর
(99)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন