গত মাত্র কয়েকদিনে দেশের রাজনৈতিক সঙ্কট আরো ঘনীভূত হয়েছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে এর পেছনে যথারীতি প্রধান ভূমিকা রেখেছে সরকার। পবিত্র ঈদুল আযহার পর জনগণ যখন সঙ্কট কাটিয়ে সমঝোতার পরিবেশ সৃষ্টি করা হবে বলে আশা করেছিল, তখন সরকারের পক্ষ থেকে এমন কিছু পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে যেগুলো পরিস্থিতিকে উল্টো মারাত্মক করেছে। একটি উদাহরণ হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণের উল্লেখ করা যায়। গত ১৮ অক্টোবর দেয়া এই ভাষণে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবির বিষয়ে দূরে থাকুক, প্রধানমন্ত্রী এমনকি নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকারের প্রশ্নটিকেও সুকৌশলে পাশ কাটিয়ে গেছেন। তিনি বরং সর্বদলীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়ে বলেছেন, সে সরকারের মন্ত্রিসভায় বিরোধী দলের প্রতিনিধিদেরও অংশ নেয়ার সুযোগ থাকবে। কথাটা শুনতে মন্দ না হলেও প্রধানমন্ত্রী কিন্তু জানাননি, ওই সর্বদলীয় সরকারের প্রধান কে হবেন এবং কিভাবে তাকে বাছাই বা মনোনীত করা হবে। মন্ত্রিসভায় কোন দলের কতজনকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে এবং এতে বিরোধী দলকে সম্মানের সঙ্গে প্রতিনিধিত্বের কতটুকু সুযোগ দেয়া হবে এ সম্পর্কেও নীরব থেকেছেন প্রধানমন্ত্রী। কোন কোন ক্ষেত্রে এই সরকারের ক্ষমতা থাকবে এসব বিষয়েও কোনো কথা পাওয়া যায়নি প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে। প্রধানমন্ত্রী শুধু নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় সম্পর্কে ধারণা দিয়েছেন। সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদের ৩ দফার (ক) ও (খ) উপ-দফার উল্লেখ করে বলেছেন, ২৫ অক্টোরর থেকে ৯০ দিনের মধ্যে পরবর্তী সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী আরো বলেছেন, নির্বাচনের ব্যাপারে তিনি সব দলের সঙ্গে, বিশেষ করে আওয়ামী মহাজোটের সঙ্গে আলোচনা করে রাষ্ট্রপতিকে লিখিত পরামর্শ দেবেন। এসবের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী যথেষ্ট উদারতা দেখিয়েছেন এবং সদিচ্ছার প্রকাশ ঘটিয়েছেন বলে মনে হলেও ভাষণের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণে কিন্তু তেমন কিছুর প্রমাণ পাওয়া যায়নি। রাজনৈতিক সঙ্কটের প্রধান কারণটিরও সমাধান পাওয়া যায়নি তার ভাষণে। যেমন বিরোধী দল আন্দোলন করছে সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করার দাবিতে কিন্তু প্রধানমন্ত্রী এ বিষয়ে কিছুই বলেননি। বেগম খালেদা জিয়া সরকারের নামের ব্যাপারে ছাড় দিয়ে বলে রেখেছেন, যে কোনো নামেই হোক না কেন, নির্বাচনকালীন সরকারকে নির্দলীয় হতে হবে এবং প্রধানমন্ত্রীর পদে শেখ হাসিনাকে রাখা চলবে না। কিন্তু এ দুটি বিষয়েও ‘এক চুল’ পরিমাণ ছাড় দেননি প্রধানমন্ত্রী। পরিকল্পিত সরকারকে ‘সর্বদলীয়’ বলেছেন সত্য কিন্তু বুঝতে অসুবিধা হয়নি যে, সবই তার একার ইচ্ছার ওপর নির্ভর করবে। বড় কথা, প্রধানমন্ত্রী পদে তিনিই বহাল থাকবেন। অমন কোনো সরকারে বিরোধী দল যে অংশ নেবে না সে কথা নিশ্চয়ই বলার অপেক্ষা রাখে না। ফলে পরিষ্কার হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী আদৌ চান না যে, বিরোধী দলকে নিয়ে সত্যিই তাকে তেমন কোনো সরকার গঠন করতে হোক। অর্থাৎ ‘সর্বদলীয়’ নামে যে সরকার গঠনের প্রস্তাব তিনি করেছেন সেটা আসলে হবে বর্তমান সরকারেরই অন্য রূপ। ওদিকে মুখে সমঝোতার কথা বললেও প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্য যে অন্য রকম তার প্রমাণ পাওয়া গেছে সরকারের অন্য একটি পদক্ষেপে। দৃশ্যমান ও যুক্তিসঙ্গত কোনো কারণ ছাড়াই ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ হঠাৎ ২০ অক্টোবর থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য রাজধানীতে সব ধরনের সভা-সমাবেশ ও মিছিল নিষিদ্ধ করেছে। কারণ হিসেবে পরস্পরবিরোধী কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সমাবেশকে কেন্দ্র করে সহিংসতার আশংকা ব্যক্ত করেছে ডিএমপি। বলেছে, এসব সভা-সমাবেশ ও কর্মসূচি পালিত হলে সাংঘর্ষিক পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে বলে ‘প্রতীয়মান’ হয়েছে। বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীসহ ১৮ দলীয় জোট এই নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে বলেছে, এর মাধ্যমে প্রকৃতপক্ষে গণতন্ত্রেরই টুঁটি টিপে ধরেছে সরকার। বিরোধী দলকে বাইরে রেখে একদলীয় নির্বাচন করার অশুভ পরিকল্পনা বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যেই চরম ফ্যাসিস্ট পদক্ষেপটি নেয়া হয়েছে। এই মন্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত করার সুযোগ নেই। কারণ, পরস্পরবিরোধী কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সমাবেশ ও কর্মসূচির কথা বলা হলেও অন্তরালের উদ্দেশ্য আসলে বিএনপির ডাকা ২৫ অক্টোবরের মহাসমাবেশকে বানচাল করা। একমাসেরও বেশি আগে বিএনপি এই কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে সারাদেশে জনগণের মধ্যে ব্যাপক সাড়া দেখেই সরকার ভয় পেয়েছে। আর সে কারণেই ক্ষমতাসীনরা সাংঘর্ষিক পরিস্থিতি সৃষ্টির ধুয়া তুলেছেন। সরকারের নির্দেশে পুলিশের কাছেও সেটাই ‘প্রতীয়মান’ হয়েছে। অথচ বিএনপি প্রথম থেকেই বলে এসেছে, ২৫ অক্টোবরের মহাসমাবেশ হবে শান্তিপূর্ণ। কেবল বাধা দেয়া হলেই প্রতিরোধের কথা বলা হয়েছিল। এ ক্ষেত্রে করণীয় যেখানে ছিল বাধাহীনভাবে মহাসমাবেশটিকে করতে দেয়া ক্ষমতাসীনরা সেখানে একইদিনে পাল্টা সমাবেশ ডেকে পুলিশের জন্য সুচিন্তিতভাবে অজুহাত তৈরি করেছেন। শেষ পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞাও জারি করিয়েছেন তারা। বলা বাহুল্য, গণতন্ত্রের প্রশ্নে সদিচ্ছা এবং নিজেদের জনসমর্থনের ব্যাপারে সামান্য আস্থা থাকলেও নিষেধাজ্ঞা আরোপের ফ্যাসিস্ট পন্থা অবলম্বনের পরিবর্তে তারা নিজেদের সমাবেশটিরও আয়োজন করতেন। তখন দেখা যেতো, জনসমর্থনের পাল্লা ভারী কোনদিকে। কিন্তু সে সৎ সাহস না দেখিয়ে তারা সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছেন। একই কারণে সমঝোতার সব আশাই নস্যাৎ হয়ে গেছে। আওয়ামী লীগ সরকারের জন্য এটা অবশ্য মোটেও নতুন কোনো বিষয় বা পদক্ষেপ নয়। কারণ, এবার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বিরোধী দলের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছেন তারা। বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশ তো বটেই, মানব বন্ধনের মতো শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিও পালন করতে দিচ্ছে না সরকার। পুলিশ ও র্যাবের পাশাপাশি আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের গুন্ডা-সন্ত্রাসীরাও মিছিল-সমাবেশের ওপর হামলা চালাচ্ছে। এভাবে সবদিক থেকেই সরকার ফ্যাসিস্ট শাসন কায়েম করেছে। সরকারের ফ্যাসিস্ট সে নীতিরই সর্বশেষ প্রকাশ ঘটেছে ২০ অক্টোবর আরোপিত নিষেধাজ্ঞার মধ্য দিয়ে। আমরা মনে করি, সরকার যে নীতি-কৌশল নিয়ে এগোচ্ছে এবং যে নিষ্ঠুরতার সঙ্গে দমন-নির্যাতন চালাচ্ছে তার ফলে সমঝোতা ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন দূরে থাকুক, রাজনৈতিক সংকট বরং সহিংসতারই কারণ হয়ে উঠবে। এজন্যই রাজনৈতিক সংকট কাটিয়ে ওঠার এবং সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীকে সদিচ্ছার প্রমাণ দিতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর উচিত অবিলম্বে সভা-সমাবেশের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেয়া এবং ২৪ অক্টোবরের মধ্যে সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল এবং নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকারের বিধান যুক্ত করার উদ্যোগ নেয়া। সময় যেহেতু দ্রুত শেষ হয়ে আসছে প্রধানমন্ত্রীকে সেহেতু সমঝোতার উদ্যোগ নিতে হবে এখনই। সম্ভব হলে আজকালের মধ্যেই।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
-
▼
অক্টোবর
(99)
- প্রতিহিংসার রাজনীতি বনাম জাতীয় সংহতি
- তত্ত্বাবধায়ক দাবির আদি নেতাদের বন্দি রেখে অর্থবহ ...
- দুই নেত্রীর টেলিসংলাপ এবং সংবিধান ও আইনের নির্দেশনা
- যে কারণে সরকার এত অনীহ
- সফল সংলাপের জন্য প্রয়োজন সুষ্ঠু পরিবেশ
- বল আবার প্রধানমন্ত্রীর কোর্টে
- ক্ষমতা এবং আরো ক্ষমতা
- রাজনৈতিক দলন-পীড়ন এবং মিডিয়া সংস্কৃতি
- চুল তত্ত্ব থেকে ফোন তত্ত্ব : দুই নেত্রী নয় সংকটের...
- দুই নেত্রীর ফোনালাপ
- প্রধানমন্ত্রীর জন্য সঠিক কাজ একটাই এখন
- একটি নৈশভোজ ও একটি জাতির ভাগ্য
- নিছক সংলাপ নয় কেয়ারটেকার ব্যবস্থার পুনর্বহাল লক্ষ্য
- হত্যা হামলা ও গ্রেফতার বন্ধ করে আলোচনার পরিবেশ সৃষ...
- বেগম জিয়ার প্রস্তাব অবশ্যই গ্রহণযোগ্য
- সুশীল রাজনীতি, সংলাপ ও সহিংসতা
- গণতন্ত্রে রাজনৈতিক দল
- সর্বদলীয় সরকার নামের নয়া ফাঁদ
- জাতীয়তাবাদীদের বিভ্রান্ত করার ষড়যন্ত্র
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রশ্নে সৃষ্ট সঙ্কট ও জনস্বার্থ
- অবনতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ৫ বছর
- সংলাপের সমস্ত পথ রুদ্ধ : সংঘাতের মুখে বাংলাদেশ
- টেলিফোনের রাজনীতি বনাম আন্দোলন
- তালগাছের মোহ ছাড়তে হবে
- ‘সুশীলদের টকশো এবং সরকার সমর্থকদের গাত্রজ্বালা’
- সমঝোতা কি ‘হনুজ দূরওয়াস্ত’- আসলেও অসম্ভব?
- কোন পথে রাজনীতি ও নির্বাচন
- একটি কলঙ্কিত ২৮ অক্টোবর ও লগি-বৈঠার নৃশংসতা
- ২৫ অক্টোবরের আগে ও পরে
- সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলে সঙ্কট আরো মারাত্মক হবে
- প্রধানমন্ত্রীর টেলিভাষণ বনাম দেশের করুণ বাস্তবতা
- আদৌ কি হবে ভোট?
- প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ হতাশাব্যঞ্জক, অসত্য ও চাতুর্যপ...
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- বেগম জিয়ার কাছে জাতির প্রত্যাশা
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে যত ভয়
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- বেগম খালেদা জিয়ার নির্বাচনী প্রস্তাব
- পরাবাস্তব ডিজিটাল জগৎ বনাম অ্যানালগ বাস্তবতা
- অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রূপরেখা
- প্রধানমন্ত্রীর সর্বদলীয় সরকার ও দেশের রাজনৈতিক বা...
- সংঘাত নয় শান্তি-সমৃদ্ধির জন্য দরকার সমঝোতা
- সংবিধান থেকে সরে এলেন প্রধানমন্ত্রী
- দেশে খুনের মহড়া : সরকার ঘুমিয়ে আছে?
- তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতি রক্তপাতের মাধ্যমে জনতার অর্জন
- সর্বদলীয় সরকার গঠনের আহ্বান
- সরকার যখন জনভয়ে ভীত
- সর্বদলীয় সরকারের প্রস্তাব, না ফাঁদ?
- বহুদলীয় গণতন্ত্রের জন্য দরকার বহুদলীয় মিডিয়া
- ঈমানদার হতাশ হতে পারে না
- বিবেকযন্ত্রণা ও দেশের রাজনীতি
- ছায়াযুদ্ধ এবং নির্বাচন
- ইভেন লেভেল প্লেইং ফিল্ড প্রসঙ্গে
- সমঝোতা না সংঘাতের ভয়ঙ্কর পরিণতি
- তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা পুনর্বহাল সরকারের নৈতিক দায়...
- ত্যাগের মহিমায় জীবন অর্থবহ হয়ে উঠুক
- সক্রেটিস থেকে কাদের মোল্লার বিচার প্রক্রিয়া একই রকম!
- শুধু উৎসব নয় ঈদুল আজহা আত্মত্যাগের অঙ্গীকার করার দিন
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- ধর্মের কোনো বিকল্প নেই
- বিভেদের রাজনীতি ও চলমান সরকার
- ঈদুল আযহার শিক্ষা
- এটি কোনো নতুন কথা নয়
- সংশোধিত আইনটি ‘কালাকানুন’ ছাড়া কিছু নয়
- আল্লাহ তোমার দ্বীনের বিজয় পতাকা তুলে দাও ওদের হাতে
- সংসদের মেয়াদ বৃদ্ধি, সংসদ বাতিল এবং সংবিধানের ৫৭,...
- কিছুই বিশ্বাস হতে চায় না
- একটি নির্বাচন : অতঃপর...
- আরো বেশিদিন ক্ষমতায় থাকার ফন্দি-ফিকির
- ধর্মীয় বিষয়ে ধর্মনিরপেক্ষ আচরণ কেন?
- এই পুলিশ কি সেই পুলিশ?
- আওয়ামী লীগের রাজনীতি
- নাস্তিক্যবাদী ধ্বংসাত্মক চিন্তা থেকে বিপথগামী মানু...
- ২৫ অক্টোবরের পর পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে?
- নিয়োগ ও উদ্বোধনের হিড়িক
- আধুনিকতার শিকারে ঐশী আজ করুণার পাত্র
- ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার এখনই সময়
- গণমাধ্যমের সাম্প্রতিক চ্যালেঞ্জ
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রসঙ্গ
- নির্বাচন ও রাজনীতি
- সেকুলার রাজনীতিতে ধর্মের ব্যবহার
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- প্রতিহিংসা সন্ত্রাস কেলেঙ্কারি ক্ষমতা দীর্ঘায়িত ক...
- ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি এবং রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কে...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- বাকি হাসিটুকুও ফুরিয়ে যেতে পারে
- সরকার যখন জনমতের বিপরীতে
- একটি রায় নিয়ে এতো ঘটনা আর বিতর্কের কথা অতীতে কখন...
- ক্ষমতাসীনেরা কি দায়ী নয়?
- ভারত এ লজ্জা রাখবে কোথায়?
- আবারো প্রশ্নবিদ্ধ রায়!
- শ্রমিকদের অধিকার কি বাস্তবে রয়েছে?
- দারুণই দেখালেন বটে প্রধানমন্ত্রী
- সমাধানের পথ আগের মতোই কণ্টকাকীর্ণ
- ঘরের কথা বাইরে কেন? বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম
- ► সেপ্টেম্বর (107)
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
অক্টোবর
(99)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন