বাংলাদেশের ইতিহাসে যে ঘটনাটি
চিরকাল কলঙ্কিত অধ্যায় হয়ে থাকবে, তা হচ্ছে ২৮ অক্টোবর
২০০৬ সাল। চারদলীয় জোটের মতা হস্তান্তরের প্রাক্কালে বর্তমান সরকারের কর্মী বাহিনী
লগি-বৈঠা দিয়ে পল্টনের রাজপথে নিরীহ মানুষকে হত্যা করেছে। এরা শুধু হত্যা করেই
তৃপ্ত হতে পারেনি বিধায় লাশের ওপর নৃত্য পর্যন্ত করেছে। আর তা দেখে বিস্মিত হয়েছিল
দেশবাসী। সেই দিনের সে দৃশ্য আজো মনে হলে মনের অজান্তেই গায়ের পশমগুলো দাঁড়িয়ে
যায়। সেই দিনের আকাশে রোদ্রের তীব্রতা না থাকলেও মানুষরূপী নরপশুদের হত্যার
তীব্রতা ছিল প্রখর। ইতিহাসকে কেউ উল্টো পথে পরিচালিত করতে পারে না বলেই ইতিহাস
বারবার ফিরে আসে। কিন্তু ইতিহাস থেকে কেউ শিা নেয় না বলেই ইতিহাস কাউকে মা করে না।
নদী মরে গেলেও নদী পথের রেখাকে যেমন কেউ মুছে দিতে পারে না, তেমনি অপরাধের শাস্তি থেকে কখনো অপরাধীরা রেহাই পায় না। আওয়ামী লীগ
মুখে গণতন্ত্রের কথা বললেও বাস্তবে তারা গণতন্ত্রকে বিশ্বাস করে না। আর সে জন্যই
প্রতিপকে আদর্শিকভাবে মোকাবেলা করতে ব্যর্থ হয়ে লগি-বৈঠা দিয়ে মোকাবেলা করে
বাংলাদেশের লাল-সবুজের পতাকাকে কলঙ্কিত করে দিয়েছিল। সে কলঙ্কের দাগ আজো মুছে
যায়নি। আওয়ামী লীগ যখন বিরোধী দলে থাকে, তখন গণতন্ত্র বলে
কোনো শব্দকে তারা গ্রহণ করতে পারে না। আবার যখন মতায় আসীন হয় তখন শুধু বৃক্ততা আর
বিবৃতির মধ্যেই তাদের গণতন্ত্র সীমিত হয়ে যায়। এই দু-মুখী চরিত্রের দ্বৈতনীতি
জাতিকে আর কতকাল সইতে হবে। সেই দিনের পৈশাচিক নারকীয় হামলা ছিল পূর্বপরিকল্পিত। এর
ফলে আওয়ামী লীগের কর্মীবাহিনী লগি-বৈঠা নিয়ে রাজপথে নেমে আসে। যখন দেখি রাজনীতির
জন্য একটি দল তার কর্মী বাহিনীকে সন্ত্রাসী তৎপরতায় উসকে দিতে একটুও কুণ্ঠাবোধ করে
না, তখন খুবই দুঃখ লাগে। আর ভাবতে অবাক লাগে! এভাবে কেউ
প্রতিপরে নিরীহ মানুষদের ওপর আঘাত করতে পারে, তা বিবেক দিয়ে
কল্পনা করাও অসম্ভব। পল্টনের পিচ ঢালা কালো রাজপথ সেদিন লগি-বৈঠার নিষ্ঠুর আঘাতে
আঘাতে রক্তে রাঙা রাজপথে পরিণত হয়েছিল। মিডিয়ার সুবাদে সে নির্মম হত্যার দৃশ্য দেশ
তথা বিশ্বের অগণিত মানুষ দেখেছে। পৃথিবীর বহু দেশে যুদ্ধ হয় সঙ্ঘাত হয়, তাতে কোনো সন্দেহ নেই; কিন্তু ২৮ অক্টোবরের
মতো এমন নৃশংসতা আর কোথাও ঘটেছে বলে মনে হয় না। সেই দিনের নৃশংসতা কেড়ে নিয়েছিল
আমাদের সম্ভাবনাময় কয়েকটি তাজা প্রাণ। ২৮ অক্টোবর বারবারই আসে বছর ঘোরে, শুধু আসে না ফয়সাল, জসিম, মুজাহিদুল ইসলাম, গোলাম কিবরিয়া
শিপন ও সাইফুল্লাহ মোহাম্মদ মাসুম। তাদের কি অপরাধ ছিল? তাদের স্বজনেরা আজো সে প্রশ্নের উত্তরের অপোর দিন গুনছে। শুধু
রাজনৈতিক আদর্শের কারণে তাদের অকালে চলে যেতে হলো না-ফেরার দেশে। তাদের স্বজনেরা
আজো খুনিদের বিচার দেখার প্রত্যাশায় দিন গুনছেন। স্বজনহারানোর ব্যথা কষ্ট
ভুক্তভোগী পরিবার ছাড়া কেউ তা অনুভব করতে পারে না। একটি সভ্য সমাজে অথবা
গণতান্ত্রিক দেশে বিভিন্ন দল, মত থাকবেÑ এটিই তো স্বাভাবিক! কিন্তু তাই বলে প্রতিপরে মানুষ এভাবে লগি-বৈঠা
দিয়ে হত্যা করতে পারে, তা ভাবতে অবাক লাগে। আওয়ামী
লীগ ২৮ অক্টোবরে লগি-বৈঠা দিয়ে যে নির্মমতার ইতিহাস দেশে স্থাপন করেছিল, সে দৃশ্য দেখে যেকোনো বিবেকবান মানুষের গা শুধু শিউরেই ওঠে না, অস্থির করে তোলে। মানুষ মানুষকে এভাবে হত্যা করতে পারে, তা নিজ চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা অসম্ভব। লগি-বৈঠা দিয়ে যখন একের
পর এক আঘাত করা হলো মাথায়, চোয়ালে, বুকে, পেটে। আক্রান্ত অবস্থায়
বারবার এরা ওঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছে, বসার চেষ্টা
করেছে কিন্তু একটির পর একটি আঘাত তাদের দেহকে নিস্তেজ করে দিয়েছিল ঘাতক খুনিরা।
রক্তে লাল হয়ে গিয়েছিল তাদের দেহ ও পল্টনের রাজপথ তবু তাদের হামলা চলতেই থাকল। এ
কী বীভৎসতা! সে দৃশ্য দেখার পর চোখের সামনে ভেসে এসেছিল। সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল
টাইগার উন্মুক্ত জায়গায় কাউকে পেলেই জীবন কেড়ে নেয় ঠিকই, কিন্তু লাশের ওপর উঠে নৃত্য করার মতো সাহস করে না। কত গভীর
নির্মমতা! যারা এই বর্বর হামলা করল তারা কি কোনো মায়ের পেটের সন্তান নন? তারা কি তাদের মাকে মা বলে ডাকে না?
তাদের বোনেরা কি তাদের ভাইদের ভাইয়া বলে সম্বোধন করে না। যদি করেই
থাকে, তা হলে তারা কি করে এ অমানবিক হামলা করে ঠাণ্ডা
মাথায় নিরীহ মানুষদের খুন করতে পারল। তাদের হত্যাকারীদের হত্যা করে প্রতিশোধ নেয়ার
জিঘাংসার রাজনীতিতে আমরা বিশ্বাসী নয়। আমরা চাই দেশের প্রচলিত আইনে হত্যাকারীদের
শাস্তি হোক। সে শাস্তির রায় দেখে অপরাধীরা যেন শিা নিতে পারে। এ বিচার এত দেরি
হচ্ছে কেন এটাই আমাদের প্রশ্ন? রাজনীতির জন্য
আর কোনো মানুষের প্রাণ যেন চলে না যায় না ফেরার দেশে এটাই প্রত্যাশা করছি সরকারের
কাছে। বাংলাদেশের মানুষ ধর্মপ্রাণ। র্ধম ও গণতন্ত্র একসাথে চলার মধ্যেই যে কল্যাণ, বিভিন্ন মুসলিম দেশের সাম্প্রতিক ঘটনাবলিই তার সাী। যারা ধর্মহীন
গণতন্ত্রের কথা বলে বিভ্রান্তি ছড়ায় বা মৌলবাদের জুজুর ভয় দেখায় তাদের মতলবটা কী
তা-ও আমাদের বিবেচনায় আনতে হবে। দেশে সংঘটিত ুদ্রাতিুদ্র ঘটনায় বাম ও সেকুলার
বুদ্ধিজীবী ও মানবাধিকার নেতৃবৃন্দ বিবৃতির বহর খুলে টেলিভিশনে বক্তব্য দেন। টিভি
চ্যানেলগুলো টকশোর মাধ্যমে মুখে ফেনা তুলে কত কথা বলেন, এমনকি বক্তব্যে প্রতিপকে ঘায়েল করার জন্য কত ডাহা মিথ্যা কথা বলেন, তা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। কিন্তু ২৮ অক্টোবরের ঘটনায় তাদের মুখ
বা কলম থেকে দুঃখ প্রকাশ জনিত তেমন কোনো বক্তব্য আজো দেখা যায়নি। ধিক শত ধিক এসব
সুশীল বাম ও সেকুলার বুদ্ধিজীবী নামধারী মানবতাবির্বজিত এসব জ্ঞানপাপীদের প্রতি।
যারা নিজেদের বিবেককে পয়সার বিনিময়ে অন্যের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ভিনদেশীয় গোলামি
করাকে জীবনের অন্যতম ব্রত হিসেবে বেছে নিয়েছেন। আর যাই হোক তারা বিবেকবান মানুষ
পদবাচ্যে বিবেচিত হতে পারে না।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
-
▼
অক্টোবর
(99)
- প্রতিহিংসার রাজনীতি বনাম জাতীয় সংহতি
- তত্ত্বাবধায়ক দাবির আদি নেতাদের বন্দি রেখে অর্থবহ ...
- দুই নেত্রীর টেলিসংলাপ এবং সংবিধান ও আইনের নির্দেশনা
- যে কারণে সরকার এত অনীহ
- সফল সংলাপের জন্য প্রয়োজন সুষ্ঠু পরিবেশ
- বল আবার প্রধানমন্ত্রীর কোর্টে
- ক্ষমতা এবং আরো ক্ষমতা
- রাজনৈতিক দলন-পীড়ন এবং মিডিয়া সংস্কৃতি
- চুল তত্ত্ব থেকে ফোন তত্ত্ব : দুই নেত্রী নয় সংকটের...
- দুই নেত্রীর ফোনালাপ
- প্রধানমন্ত্রীর জন্য সঠিক কাজ একটাই এখন
- একটি নৈশভোজ ও একটি জাতির ভাগ্য
- নিছক সংলাপ নয় কেয়ারটেকার ব্যবস্থার পুনর্বহাল লক্ষ্য
- হত্যা হামলা ও গ্রেফতার বন্ধ করে আলোচনার পরিবেশ সৃষ...
- বেগম জিয়ার প্রস্তাব অবশ্যই গ্রহণযোগ্য
- সুশীল রাজনীতি, সংলাপ ও সহিংসতা
- গণতন্ত্রে রাজনৈতিক দল
- সর্বদলীয় সরকার নামের নয়া ফাঁদ
- জাতীয়তাবাদীদের বিভ্রান্ত করার ষড়যন্ত্র
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রশ্নে সৃষ্ট সঙ্কট ও জনস্বার্থ
- অবনতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ৫ বছর
- সংলাপের সমস্ত পথ রুদ্ধ : সংঘাতের মুখে বাংলাদেশ
- টেলিফোনের রাজনীতি বনাম আন্দোলন
- তালগাছের মোহ ছাড়তে হবে
- ‘সুশীলদের টকশো এবং সরকার সমর্থকদের গাত্রজ্বালা’
- সমঝোতা কি ‘হনুজ দূরওয়াস্ত’- আসলেও অসম্ভব?
- কোন পথে রাজনীতি ও নির্বাচন
- একটি কলঙ্কিত ২৮ অক্টোবর ও লগি-বৈঠার নৃশংসতা
- ২৫ অক্টোবরের আগে ও পরে
- সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলে সঙ্কট আরো মারাত্মক হবে
- প্রধানমন্ত্রীর টেলিভাষণ বনাম দেশের করুণ বাস্তবতা
- আদৌ কি হবে ভোট?
- প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ হতাশাব্যঞ্জক, অসত্য ও চাতুর্যপ...
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- বেগম জিয়ার কাছে জাতির প্রত্যাশা
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে যত ভয়
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- বেগম খালেদা জিয়ার নির্বাচনী প্রস্তাব
- পরাবাস্তব ডিজিটাল জগৎ বনাম অ্যানালগ বাস্তবতা
- অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রূপরেখা
- প্রধানমন্ত্রীর সর্বদলীয় সরকার ও দেশের রাজনৈতিক বা...
- সংঘাত নয় শান্তি-সমৃদ্ধির জন্য দরকার সমঝোতা
- সংবিধান থেকে সরে এলেন প্রধানমন্ত্রী
- দেশে খুনের মহড়া : সরকার ঘুমিয়ে আছে?
- তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতি রক্তপাতের মাধ্যমে জনতার অর্জন
- সর্বদলীয় সরকার গঠনের আহ্বান
- সরকার যখন জনভয়ে ভীত
- সর্বদলীয় সরকারের প্রস্তাব, না ফাঁদ?
- বহুদলীয় গণতন্ত্রের জন্য দরকার বহুদলীয় মিডিয়া
- ঈমানদার হতাশ হতে পারে না
- বিবেকযন্ত্রণা ও দেশের রাজনীতি
- ছায়াযুদ্ধ এবং নির্বাচন
- ইভেন লেভেল প্লেইং ফিল্ড প্রসঙ্গে
- সমঝোতা না সংঘাতের ভয়ঙ্কর পরিণতি
- তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা পুনর্বহাল সরকারের নৈতিক দায়...
- ত্যাগের মহিমায় জীবন অর্থবহ হয়ে উঠুক
- সক্রেটিস থেকে কাদের মোল্লার বিচার প্রক্রিয়া একই রকম!
- শুধু উৎসব নয় ঈদুল আজহা আত্মত্যাগের অঙ্গীকার করার দিন
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- ধর্মের কোনো বিকল্প নেই
- বিভেদের রাজনীতি ও চলমান সরকার
- ঈদুল আযহার শিক্ষা
- এটি কোনো নতুন কথা নয়
- সংশোধিত আইনটি ‘কালাকানুন’ ছাড়া কিছু নয়
- আল্লাহ তোমার দ্বীনের বিজয় পতাকা তুলে দাও ওদের হাতে
- সংসদের মেয়াদ বৃদ্ধি, সংসদ বাতিল এবং সংবিধানের ৫৭,...
- কিছুই বিশ্বাস হতে চায় না
- একটি নির্বাচন : অতঃপর...
- আরো বেশিদিন ক্ষমতায় থাকার ফন্দি-ফিকির
- ধর্মীয় বিষয়ে ধর্মনিরপেক্ষ আচরণ কেন?
- এই পুলিশ কি সেই পুলিশ?
- আওয়ামী লীগের রাজনীতি
- নাস্তিক্যবাদী ধ্বংসাত্মক চিন্তা থেকে বিপথগামী মানু...
- ২৫ অক্টোবরের পর পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে?
- নিয়োগ ও উদ্বোধনের হিড়িক
- আধুনিকতার শিকারে ঐশী আজ করুণার পাত্র
- ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার এখনই সময়
- গণমাধ্যমের সাম্প্রতিক চ্যালেঞ্জ
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রসঙ্গ
- নির্বাচন ও রাজনীতি
- সেকুলার রাজনীতিতে ধর্মের ব্যবহার
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- প্রতিহিংসা সন্ত্রাস কেলেঙ্কারি ক্ষমতা দীর্ঘায়িত ক...
- ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি এবং রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কে...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- বাকি হাসিটুকুও ফুরিয়ে যেতে পারে
- সরকার যখন জনমতের বিপরীতে
- একটি রায় নিয়ে এতো ঘটনা আর বিতর্কের কথা অতীতে কখন...
- ক্ষমতাসীনেরা কি দায়ী নয়?
- ভারত এ লজ্জা রাখবে কোথায়?
- আবারো প্রশ্নবিদ্ধ রায়!
- শ্রমিকদের অধিকার কি বাস্তবে রয়েছে?
- দারুণই দেখালেন বটে প্রধানমন্ত্রী
- সমাধানের পথ আগের মতোই কণ্টকাকীর্ণ
- ঘরের কথা বাইরে কেন? বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম
- ► সেপ্টেম্বর (107)
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
অক্টোবর
(99)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন