বাংলাদেশের ‘আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল’ একেবারে সব কিছু ছাপিয়ে ইতোমধ্যেই সারা বিশ্বে ব্যাপক ‘সুনাম’ অর্জন করেছেন। তারা যখনই এক
একটি রায় ঘোষণা করছেন, তখনই বিশ্ব মিডিয়ায় ফলাও
করে তাদের রায়ের অনুপুঙ্খ বিচার-বিশ্লেষণ প্রকাশিত হচ্ছে। সেসব বিচার-বিশ্লেষণে এ
ট্রাইব্যুনাল সম্পর্কে অনুকূল তেমন কিছু পাওয়া যাচ্ছে না। আবার এ কথাও সত্য যে, দেশীয় বা আন্তর্জাতিক মিডিয়া বাংলাদেশের ‘আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল’ সম্পর্কে কী বলল বা না বলল, তাতে আমাদের কী
যায়-আসে। আমরা স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ। আমাদের সংবিধান আছে। বিচার-আচার, ট্রাইব্যুনালÑ এ নিয়ে আমাদের
নিজস্ব বিধিবিধান আছে। আমরা কেন এসব বিষয়ে অপরের দ্বারস্থ হতে যাবো। ফলে আমরা জয়
বাংলা ধ্বনি দিয়ে কিংবা শাহবাগে কিছু লোক জোগাড় করে কোলাহল করতেই পারি। এখন
হচ্ছেও তাই। ‘আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ
ট্রাইব্যুনাল’ ‘কথিত’ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে যাচ্ছেন। সে বিচারে একমাত্র কাদের
মোল্লার যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় হয়েছিল। কিন্তু সেটিই বা কেমন করে হয়? ‘কথিত’ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য
যে ট্রাইব্যুনাল গঠিত হয়েছে, তাদের বোধ করি, মৃত্যুদণ্ড দেয়া ছাড়া বিকল্প আর কোনো পথ নেই। কাদের মোল্লার যখন
অপরাধের ‘মাত্রা’ বিবেচনা করে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল রায় দেন; তখন থেকেই বাংলাদেশে এক চমৎকার নাটকের সূত্রপাত হয়। শাহবাগে হঠাৎ
করেই মাস দুই ধরে এক জজবার আয়োজন করে সরকার। সে ব্যবস্থা চমৎকার। সেখানে
দিনরাত্রি উচ্ছৃঙ্খল তরুণ-তরুণীদের নাচগান, লাঠিখেলা, মেয়েদের মল্লযুদ্ধ ও নারী-পুরুষ নির্বিশেষে অকাতরে রাতযাপন শুরু
হয়ে যায়। তরুণদের কাছে এমন ব্যাপার মজার ঘটনা বৈকি। তারা দাবি করতে থাকে
ট্রাইব্যুনালের রায় কাদের মোল্লার সাজা বড় কম হয়ে গেছে। তাকে মৃত্যুদণ্ড দিতেই
হবে। ট্রাইব্যুনালের পরে আপিলের জন্য উচ্চ আদালত। সরকার ফট করে আইন সংশোধন করল।
তাতে বলা হলো, উচ্চ আদালতে সরকারও আপিল করতে
পারবে। তার আগে বিধান ছিল উচ্চ আদালতে শুধু দণ্ডিতরাই আপিল করতে পারবেন। ফলে সরকার
আপিল করল। তরুণ-তরুণীদের শাহবাগে রাত কাটানো সব সুযোগ-সুবিধার আয়োজন সরকারই করল।
সরকারের লোকেরা অর্থ, খাদ্য, পানি দিলো। ভ্রাম্যমাণ টয়লেটের ব্যবস্থা করল। রাত শেষে
ঝাড়ুদারেরা যা পেল, তা আমাদের সব সংস্কৃতি ও
শুচির বিরোধী। কিন্তু সাপ্লাই লাইন অব্যাহত থাকল। আর প্রধানমন্ত্রী নিজে বললেন, বিচারকদের উচিত জনগণ কী চায়, সে অনুযায়ী
রায় দেয়া। অর্থাৎ রায় হবে জনগণের, আদালতের নয়।
বাংলাদেশের আদালত অতটা শক্তিশালী বলে মনে হয় না। এ আদালতই যে সর্বজন
বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করতে পেরেছেন এমন কথাও বলা যায় না। শাহবাগে কয়েক হাজার
তরুণ-তরুণীর নৃত্যগীত ও অবাধ আচার জনমতের প্রতিফলন হতে পারে না। তাদের সংখ্যা যদি
লক্ষও হয়ে থাকে, তা হলেও না। বাংলাদেশের ১৫ কোটি
৯৯ লাখ মানুষের মতামত শাহবাগে প্রতিফলিত হলো, এমন কথা বলা
নির্বোধের উক্তির শামিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী সে কথাই বললেন। তারপর আর কিছুই থেমে
থাকল না। জনাব আবদুল কাদের মোল্লা, নিজেকে নির্দোষ
দাবি করে উচ্চ আদালতে আপিল করলেন। সরকারও আপিল করল। এবং এ রকম পরিস্থিতিতে উচ্চ
আদালত কী রায় দিতে পারে তা যেন আমরা প্রায় নিশ্চিতই ছিলাম। উচ্চ আদালত
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশিত শাহবাগী জনতার আকাক্সার কথা মনে রেখেই হোক, অথবা তা বিবেচনা না করেই হোক, আবদুল কাদের
মোল্লার সাজা বাড়িয়ে মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করলেন। এর রায় শিরোধার্য। কিন্তু সাধারণ
মানুষের কাছে তা ছিল অকল্পনীয়। আদালতের দ্বারস্থ হওয়া ছাড়া সাধারণ মানুষের
বিচার পাওয়ার আর তো কোনো পথ নেই। উচ্চতর আদালত এই যে কাদের মোল্লার শাস্তি
বাড়িয়ে দিলেন, তাতে একটি জিনিস প্রমাণ হলো
যে, বিচারিক ট্রাইব্যুনাল যথেষ্ট বিবেচনাপ্রসূত
সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। ফলে সাজা বাড়িয়ে দিতে হলো। যাবজ্জীবন থেকে মৃত্যুদণ্ড।
এরপর আন্তর্জাতিক বিচারকহীন বাংলাদেশের ‘আন্তর্জাতিক
যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল’ রায়ের পর রায় দিয়ে যেতে
থাকলেন। তারা নিজেরাই দিলেন। জামায়াতের নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর
ফাঁসির দণ্ড, যা বিলকুল সাফ। শাহবাগের
কোথাকার কে এক ইমরান মিষ্টি বিতরণ করল। পেশায় সে চিকিৎসক। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সে চাকরিরত। শাহবাগী আন্দোলনের সময় সে এসে বাণী দিয়ে
চলে যেত। পত্রিকায় রিপোর্ট দেখলাম, তাদের দখলে ছিল
বেশ কিছু ক্যাবিন। সেখানে রাতভর যা হতো, তা বর্ণনার
অতীত। মাঝে মধ্যে ইমরান সরকারের আবির্ভাব ঘটত। বাণী দিয়ে খুব দামি গাড়িতে চড়ে
সে উধাও হয়ে যেত। এখনো টেলিভিশন ক্যামেরার সামনে সেই ছাত্রলীগারের চেহারা দেখি।
এসব টিভি কেন্দ্রের মালিক ও সাংবাদিকদের জন্য আমার কখনো কখনো ভারি করুণা হয়। কি
না করতে তারা বাধ্য হচ্ছে! কোনো কোনো ‘সাংবাদিক’ হয়তো এটি করে আনন্দ পেয়েছেন কিংবা এটিই তাদের আদর্শ। আদর্শ বলে
কি সাংবাদিকতা পেশায় সত্যি আর কিছু অবশিষ্ট আছে?
সিনিয়র সিটিজেনদের মধ্যে এক মূসা (এবিএম মূসা) ভাই আর প্রৌঢ়ত্বে
পা দেয়া আমরা কিছু সাধারণ মানুষ। যারা কলম পিষে খাই। পেশায় সাংবাদিক বা শিক্ষক।
সাথে ড. আসিফ নজরুল আর ড. পিয়াস করিম। তাদেরও হেনস্তার কোনো শেষ নেই। ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আসিফ নজরুলের কক্ষ ভাঙচুর হয়েছে। পিয়াস করিমকে নানা
ধরনের হুমকি দেয়া হয়েছে ও হচ্ছে। আর আমরা দু-চারজন কলম পেশা মজুর চিল্লিয়েই
যাচ্ছি। এটুকুই সংবাদ। বাকি আর কোনো সুসংবাদ নেই। কিন্তু বাংলাদেশের ‘আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল’ আর কোনো রায়ে ভুল করেননি। কাদের মোল্লার পর আল্লামা দেলাওয়ার
হোসাইন সাঈদীর বিচারে রায়ের প্রশ্ন এলো। এবং প্রধানমন্ত্রী যে রকমটি আশা করেছিলেন, ট্রাইব্যুনাল দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর সে রকম একটি রায় ঘোষণা
করলেন। মৃত্যুদণ্ড। এরপর ট্রাইব্যুনাল উচ্চ আদালতে গিয়ে অধিকতর সাজা গ্রহণের
সুযোগ থেকে সবাইকেই রহিত করলেন। একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমার মনে হয়, জামায়াত নেতা মোহাম্মদ কামারুজ্জামান, আবদুল কাদের মোল্লা, আল্লামা
দেলাওয়ার হোসেইন সাঈদীÑ এরা সত্যি সত্যি সবাই কি একই
মাপের অপরাধ করেছেন, যার জন্য তাদের সবাইকে
মৃত্যুদণ্ড বরণ করতে হবে? আমি ব্যক্তিগতভাবে
মৃত্যুদণ্ডের বিরোধী। মৃত্যুদণ্ড কোনো সাজা নয়। শাস্তি যদি কাউকে দিতেই হয়, তা হলে তাকে এক হাজার বছরের কারাদণ্ড দেয়া যেতে পারে। পৃথিবীর বহু
দেশ মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। বর্তমান সরকারের বিবেচনামতে, কানাডায় বাস করেন শেখ মুজিব হত্যাকারীদের একজন। প্রধানমন্ত্রী
নিজে তাকে ফেরত দেয়ার জন্য আকুল আবেদন করেছিলেন কানাডীয় সরকারের কাছে। কানাডার
আইন হচ্ছে, অভিবাসী কোনো ব্যক্তিকে
স্বদেশে ফেরত পাঠালে তিনি যদি মৃত্যুদণ্ডের হুমকির সম্মুখীন হন, তবে তাকে কানাডীয় সরকার ফেরত দেবে না। এ আইনের কথা জানার পর
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দারুণ কথা বলেছিলেন। বলেছিলেন, তা হলে বাংলাদেশের বহু অপরাধীকে তিনি কানাডায় পাঠিয়ে দেবেন, যাতে তাদের কোনো দণ্ড না হয়। কিন্তু তা সত্ত্বেও বলব, যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল কিছুতেই বিতর্কের ঊর্ধ্বে থাকল না। প্রথম
রায়ের আগে বিচারপতি নিজামুল হক ও প্রবাসী জিয়াউদ্দিনের স্কাইপ সংলাপের মধ্য
দিয়ে এ বিতর্কের সূত্রপাত। নিজামুল হকের ট্রাইব্যুনাল ত্যাগের মধ্য দিয়ে সেই
বিতর্কিত অবস্থা প্রমাণিত হয়। এরপর আসে সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর রায় প্রসঙ্গ।
সে রায়ও আগেই ফাঁস হয়ে যায়। এ রায় কোথায় লেখা হয়েছে, আইন মন্ত্রণালয়ের কোনো কম্পিউটারে তা রক্ষিত আছে, তার বিস্তারিত বিবরণ জানা যায়। আগের দিন যদি এ রায়ের কপি আইন
মন্ত্রণালয়ে কম্পিউটারে পাওয়া যায়, তা হলে
স্বাভাবিকভাবেই ধরে নেয়া যায় যে, আইন মন্ত্রণালয়ে
এ রায়ের খসড়া তৈরি হয়েছে, ট্রাইব্যুনাল
কেবল তা পাঠ করে দিয়েছে। পরিস্থিতি সত্যি সত্যি ছিল গুরুতর। তা আরো রহস্যাবৃত হলো
যখন ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রার নিজেও বিষয়টি স্বীকার করলেন। তিনি জানান, ট্রাইব্যুনালের কম্পিউটার থেকে রায়টি ফাঁস হয়েছে। স্বীকার না করে
বোধ করি আর কোনো উপায় ছিল না। তা না হলে প্রমাণ হতো, রায়টি সত্যি সত্যি আইন মন্ত্রণালয় লিখে দিয়েছে অর্থাৎ বিতর্ক
এখানেও বাঁধল। সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী তার স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে আদালতে দাঁড়িয়ে
এ রায় লেখার জন্য আইন মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ জানান। সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর
পরিবার এবং ওয়েবসাইটে দাবি করা হচ্ছিল যে, রায়টি আইন
মন্ত্রণালয়ের লিখে দেয়া। কিন্তু ট্রাইব্যুনাল নিজে যদি স্বীকার করে নেয় যে, তাদের কম্পিউটার থেকে রায় ফাঁস হয়ে গেছে, তা হলে বিষয়টি কী পর্যায়ে আসে?
ট্রাইব্যুনাল থেকে যদি ফাঁস হয়,
তবে তা আইন মন্ত্রণালয়ের কম্পিউটারে যেতেই পারে। আর সেখান থেকে
যেতে পারে এ দিকে-ও দিকে। সে ক্ষেত্রে আইন মন্ত্রণালয় তো তা অস্বীকার করতে পারেই
যে, ‘রায় আমরা লিখে দিইনি’। ট্রাইব্যুনাল
থেকেই ফাঁস হয়েছে। ঘটনা যা-ই হোক, এ থেকে আবারো
ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম প্রশ্নবিদ্ধই থাকল। শাক দিয়ে বোধ করি বেশিক্ষণ মাছ ঢেকে
রাখা যায় না। হ পাদটীকা রায় ফাঁস সম্পর্কে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেছেন, ‘আমার মনে হয়, যাদের হাতে এ
রায় প্রথমে দেখা গেছে, তারাই এই ফাঁসের সাথে জড়িত।’ অর্থাৎ সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পরিবার ও তার আইনজীবীরা এর সাথে
জড়িত। যে নির্বাচনের মাধ্যমে আজ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত, সেই নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন এ টি এম শামসুল
হুদা। নির্বাচনে যখন দেখা গেল যে, ভোটারসংখ্যা এক
শ’ আর ভোট পড়েছে দেড় শ’। আর
রাস্তাঘাটে পাওয়া যেতে শুরু করল ব্যালট পেপারের মুড়ি, তখন তিনি ঘোষণা দিলেন মুড়ি যার কাছে পাওয়া যাবে, ধরে নেয়া হবে যে, সেই ভোট
জালিয়াতি করেছে। এ রকম গোঁজামিল দিয়েই চলছে আওয়ামী লীগের সরকার ও তাদের
শাসনকার্য।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
-
▼
অক্টোবর
(99)
- প্রতিহিংসার রাজনীতি বনাম জাতীয় সংহতি
- তত্ত্বাবধায়ক দাবির আদি নেতাদের বন্দি রেখে অর্থবহ ...
- দুই নেত্রীর টেলিসংলাপ এবং সংবিধান ও আইনের নির্দেশনা
- যে কারণে সরকার এত অনীহ
- সফল সংলাপের জন্য প্রয়োজন সুষ্ঠু পরিবেশ
- বল আবার প্রধানমন্ত্রীর কোর্টে
- ক্ষমতা এবং আরো ক্ষমতা
- রাজনৈতিক দলন-পীড়ন এবং মিডিয়া সংস্কৃতি
- চুল তত্ত্ব থেকে ফোন তত্ত্ব : দুই নেত্রী নয় সংকটের...
- দুই নেত্রীর ফোনালাপ
- প্রধানমন্ত্রীর জন্য সঠিক কাজ একটাই এখন
- একটি নৈশভোজ ও একটি জাতির ভাগ্য
- নিছক সংলাপ নয় কেয়ারটেকার ব্যবস্থার পুনর্বহাল লক্ষ্য
- হত্যা হামলা ও গ্রেফতার বন্ধ করে আলোচনার পরিবেশ সৃষ...
- বেগম জিয়ার প্রস্তাব অবশ্যই গ্রহণযোগ্য
- সুশীল রাজনীতি, সংলাপ ও সহিংসতা
- গণতন্ত্রে রাজনৈতিক দল
- সর্বদলীয় সরকার নামের নয়া ফাঁদ
- জাতীয়তাবাদীদের বিভ্রান্ত করার ষড়যন্ত্র
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রশ্নে সৃষ্ট সঙ্কট ও জনস্বার্থ
- অবনতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ৫ বছর
- সংলাপের সমস্ত পথ রুদ্ধ : সংঘাতের মুখে বাংলাদেশ
- টেলিফোনের রাজনীতি বনাম আন্দোলন
- তালগাছের মোহ ছাড়তে হবে
- ‘সুশীলদের টকশো এবং সরকার সমর্থকদের গাত্রজ্বালা’
- সমঝোতা কি ‘হনুজ দূরওয়াস্ত’- আসলেও অসম্ভব?
- কোন পথে রাজনীতি ও নির্বাচন
- একটি কলঙ্কিত ২৮ অক্টোবর ও লগি-বৈঠার নৃশংসতা
- ২৫ অক্টোবরের আগে ও পরে
- সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলে সঙ্কট আরো মারাত্মক হবে
- প্রধানমন্ত্রীর টেলিভাষণ বনাম দেশের করুণ বাস্তবতা
- আদৌ কি হবে ভোট?
- প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ হতাশাব্যঞ্জক, অসত্য ও চাতুর্যপ...
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- বেগম জিয়ার কাছে জাতির প্রত্যাশা
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে যত ভয়
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- বেগম খালেদা জিয়ার নির্বাচনী প্রস্তাব
- পরাবাস্তব ডিজিটাল জগৎ বনাম অ্যানালগ বাস্তবতা
- অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রূপরেখা
- প্রধানমন্ত্রীর সর্বদলীয় সরকার ও দেশের রাজনৈতিক বা...
- সংঘাত নয় শান্তি-সমৃদ্ধির জন্য দরকার সমঝোতা
- সংবিধান থেকে সরে এলেন প্রধানমন্ত্রী
- দেশে খুনের মহড়া : সরকার ঘুমিয়ে আছে?
- তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতি রক্তপাতের মাধ্যমে জনতার অর্জন
- সর্বদলীয় সরকার গঠনের আহ্বান
- সরকার যখন জনভয়ে ভীত
- সর্বদলীয় সরকারের প্রস্তাব, না ফাঁদ?
- বহুদলীয় গণতন্ত্রের জন্য দরকার বহুদলীয় মিডিয়া
- ঈমানদার হতাশ হতে পারে না
- বিবেকযন্ত্রণা ও দেশের রাজনীতি
- ছায়াযুদ্ধ এবং নির্বাচন
- ইভেন লেভেল প্লেইং ফিল্ড প্রসঙ্গে
- সমঝোতা না সংঘাতের ভয়ঙ্কর পরিণতি
- তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা পুনর্বহাল সরকারের নৈতিক দায়...
- ত্যাগের মহিমায় জীবন অর্থবহ হয়ে উঠুক
- সক্রেটিস থেকে কাদের মোল্লার বিচার প্রক্রিয়া একই রকম!
- শুধু উৎসব নয় ঈদুল আজহা আত্মত্যাগের অঙ্গীকার করার দিন
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- ধর্মের কোনো বিকল্প নেই
- বিভেদের রাজনীতি ও চলমান সরকার
- ঈদুল আযহার শিক্ষা
- এটি কোনো নতুন কথা নয়
- সংশোধিত আইনটি ‘কালাকানুন’ ছাড়া কিছু নয়
- আল্লাহ তোমার দ্বীনের বিজয় পতাকা তুলে দাও ওদের হাতে
- সংসদের মেয়াদ বৃদ্ধি, সংসদ বাতিল এবং সংবিধানের ৫৭,...
- কিছুই বিশ্বাস হতে চায় না
- একটি নির্বাচন : অতঃপর...
- আরো বেশিদিন ক্ষমতায় থাকার ফন্দি-ফিকির
- ধর্মীয় বিষয়ে ধর্মনিরপেক্ষ আচরণ কেন?
- এই পুলিশ কি সেই পুলিশ?
- আওয়ামী লীগের রাজনীতি
- নাস্তিক্যবাদী ধ্বংসাত্মক চিন্তা থেকে বিপথগামী মানু...
- ২৫ অক্টোবরের পর পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে?
- নিয়োগ ও উদ্বোধনের হিড়িক
- আধুনিকতার শিকারে ঐশী আজ করুণার পাত্র
- ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার এখনই সময়
- গণমাধ্যমের সাম্প্রতিক চ্যালেঞ্জ
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রসঙ্গ
- নির্বাচন ও রাজনীতি
- সেকুলার রাজনীতিতে ধর্মের ব্যবহার
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- প্রতিহিংসা সন্ত্রাস কেলেঙ্কারি ক্ষমতা দীর্ঘায়িত ক...
- ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি এবং রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কে...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- বাকি হাসিটুকুও ফুরিয়ে যেতে পারে
- সরকার যখন জনমতের বিপরীতে
- একটি রায় নিয়ে এতো ঘটনা আর বিতর্কের কথা অতীতে কখন...
- ক্ষমতাসীনেরা কি দায়ী নয়?
- ভারত এ লজ্জা রাখবে কোথায়?
- আবারো প্রশ্নবিদ্ধ রায়!
- শ্রমিকদের অধিকার কি বাস্তবে রয়েছে?
- দারুণই দেখালেন বটে প্রধানমন্ত্রী
- সমাধানের পথ আগের মতোই কণ্টকাকীর্ণ
- ঘরের কথা বাইরে কেন? বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম
- ► সেপ্টেম্বর (107)
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
অক্টোবর
(99)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন