চরম অনিশ্চয়তায় আছে বাংলাদেশের মানুষ। সামনের কয়েকটি মাস
বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আগামী জাতীয় নির্বাচন ও রাজনীতি নিয়ে শঙ্কা
ও উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা তো আছেই, এর
সাথে যোগ হয়েছে যুদ্ধাপরাধের বিচার; বিশেষ ট্রাইব্যুনালে একেকটা রায় হচ্ছে আর এই রায় নিয়ে বিতর্ক
ছড়িয়ে পড়ছে সব স্তরে ও সব মহলে। কয়েক দিন আগে একজন বিরোধী দলীয় সংসদ সদস্যের
রায় হয়েছে মৃত্যুদণ্ড। এ রায় এক দিন আগেই ফাঁস হয়ে গেছে গণমাধ্যমে। মানুষ বলছে, এটি এযাবৎকালের সেরা প্রহসন ও তামাশা; এমন নজিরবিহীন ইতিহাস বাংলাদেশের আইনের শাসনের
েেত্র আর দ্বিতীয়টি নেই। একটি রায় বিচারপতি ঘোষণার আগেই মানুষ জেনে যাবে, এটি পরীার আগে প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার শামিল, যা পরীাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে; প্রকারান্তরে পরীা বাতিলও করতে হয়। এই রায়
আগেভাগে ফাঁস হয়ে যাওয়ায় বিশেষ ট্রাইব্যুনাল তো প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছেই, প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে আগে দেয়া সব রায়ও। মানুষের
মাঝে প্রশ্ন জেগেছেÑ এই
ট্রাইব্যুনালে আগে যারা সাজাপ্রাপ্ত হয়েছেন, তাদের প্রতি ন্যায়বিচার হয়েছে কি না। উল্লেখ্য, স্কাইপ বিতর্ক নিয়ে এর আগেও প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে
ট্রাইব্যুনাল। অন্য দিকে রাজনীতি নিয়েও মানুষ স্বস্তিতে নেই। দেশ কোন দিকে যাচ্ছে, নির্বাচন হবে কি না; হলেও কিভাবে হবে, সব
দলকে নিয়ে হবে নাকি একতরফা হবেÑ এসব
প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে মানুষের মাঝে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা বলছেন, সরকার যেনতেনভাবে মতায় থাকার চেষ্টা করছে, এ জন্য নিজেদের স্বার্থে সংবিধান সংশোধন করেছে; নির্বাচনে কেউ আসুক-না-আসুক সংবিধানের দোহাই দিয়ে
এরা নির্বাচন করতে চায়। সরকার বিভিন্ন েেত্র শোচনীয় ব্যর্থতার সমাধান খোঁজার
পরিবর্তে নিত্যনতুন সমস্যার জন্ম দিচ্ছে। এরা জেনেশুনে আসন্ন নির্বাচনকে সামনে
রেখে দেশজুড়ে একটা চরম নৈরাজ্য ও অচলাবস্থা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে। সব দলের
অংশগ্রহণে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করা সরকারের কর্তব্য; কিন্তু মনে হয় সরকার ইচ্ছা করেই তা করছে না। তারা
বিরোধী দলকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করছে। কিন্তু সরকারের ব্লুপ্রিন্ট
কোনো দিনই বাস্তবায়ন হবে না। একজন রাজনীতিবিদের অবশ্যই একটি দল থাকে, থাকে দলের আদর্শ, উদ্দেশ্য ও কর্মসূচি; তবু একজন রাজনীতিবিদের চিন্তা থাকতে হয় সার্বজনীন, সবার চিন্তাই তাকে করতে হয়। এ বাস্তবতা যদি
রাজনীতিবিদেরা উপলব্ধি না করেন, তাহলে
দেশ বিভক্ত হয়; জাতি বিভক্ত হয়, চূড়ান্তভাবে তা রাষ্ট্র ধ্বংসের কারণ হয়ে
দাঁড়ায়। বাংলাদেশ ঠিক এমন একটি সন্ধিণে দাঁড়িয়ে। অপরিণামদর্শী রাজনীতির কারণে
এখানে ধর্মে-ধর্মে, ভাইয়ে-ভাইয়ে
হয়েছে বিরোধ, মুক্তিযুদ্ধ ও ধর্মকে মুখোমুখি
দাঁড় করানো হয়েছে, ধর্মের
প্রবর্তকদের অশালীন ভাষায় গালমন্দ করার ঘটনাও ঘটেছে, ধর্মীয় উপাসনালয় জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছে; সর্বোপরি রাষ্ট্রের পরতে পরতে বিরোধ ও হিংসা-বিদ্বেষ
ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে। একই ধর্ম ও ভাষার মানুষের মধ্যে এমন বিভক্তি সৃষ্টি করা
নিশ্চয় একটি সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার অংশ। এই বিভক্তির ফলে অস্থিরতা ছড়িয়ে
পড়ছে রাষ্ট্রের সব েেত্র। দেশের শিল্পোৎপাদন, কর্মসংস্থান ও অর্থনীতি আজ বিপর্যস্তের পথে। সম্ভাবনাময় তৈরী পোশাক
শিল্প চোখের সামনে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। দেশী-বিদেশী বিনিয়োগে দেখা দিয়েছে মারাত্মক
স্থবিরতা। মূল্যস্ফীতি বাড়ছে, জিডিপি
প্রবৃদ্ধি কমছে। ধ্বংস করা রাজনীতিকদের কাজ নয়, রাজনীতিকদের কাজ গড়া। যেটুকু উন্নতি বাংলাদেশের হয়েছে, তা জাতি হিসেবে আমরা এক থাকার কারণেই হয়েছে আর
এটি করেছেন রাজনীতিকেরাই। এখনো যে বিপদ বাংলাদেশের সামনে কড়া নাড়ছে, রাজনীতিবিদদের ঐক্যই এ বিপদ থেকে বাংলাদেশকে বের
করে আনতে পারে। সংবিধান, আইন
সব কিছুই পরিবর্তন সম্ভব; যখন
সবাই এক হয়। কাজেই এখন রাজনীতিবিদদের এক হওয়ার সময়, সময় দেশপ্রেম জাগ্রত করার; সময় বিশ্বকে দেখিয়ে দেয়ার; কেননা বিশ্বের নজর কাড়ছে এখন বাংলাদেশ। বাংলাদেশের
জন্য জাতিসঙ্ঘ এগিয়ে এসেছে, আমেরিকা
এগিয়ে এসেছে; এগিয়ে এসেছে ইউরোপীয়
ইউনিয়ন, আরব বিশ্ব, চীন, ভারত, কানাডা
ও অন্য সব রাষ্ট্র। এক কথায় এসব দেশ বাংলাদেশের ভালো চায়; বাংলাদেশের শান্তি ও স্থিতি অব্যাহত রাখার
স্বার্থেই রাজনৈতিক সঙ্কট সমাধানে এসব দেশ এগিয়ে এসেছে। এসব দেশের উপলব্ধিতে
হয়তো এসেছে বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই এসব দেশ একটি
পপাতহীন, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য
নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য বাংলাদেশের রাজনীতিবিদদের পরামর্শ দিয়েছে। সুতরাং
বাংলাদেশের রাজনীতিবিদের উচিত এসব দেশের আবেগের মূল্য দেয়া। ভোটের রাজনীতিতে
শাসকদল এতটা অসহায় হয়ে পড়েছে যে, সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা শুনলেই তারা ভয় পায়। সংবিধানের দোহায় দিয়ে
বিএনপিকে বাদ দিয়ে একটা যেনতেন নির্বাচন করাই মতাসীনদের এখন একমাত্র সান্ত্বনা।
পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে হারার পর মতাসীনেরা বুঝতে পারছে, সুষ্ঠু নির্বাচনে তাদের মতায় আসার সম্ভাবনা ীণ।
তাই তারা একতরফা নির্বাচনের পথে পা বাড়িয়েছে। আসলে মতার মোহে হেন কোনো কাজ নেই
যা মতাসীন দল আওয়ামী লীগ করতে পারে না। এর জন্য তারা রাজনীতির অত্যন্ত নিচু স্তরে
নেমে যাবে। তা ছাড়া একতরফা নির্বাচন করার রাজনৈতিক প্রোপটও বর্তমানে বাংলাদেশে
নেই। একতরফা নির্বাচনের মানসিকতা নিয়ে মতাসীন দল বেশি দূর এগোতে পারবে বলে মনে
হয় না। এরই মধ্যে সব দল একতরফা নির্বাচনের বিরুদ্ধে জোরালো অবস্থান নিয়েছে, বিরোধী জোটের বাইরেও জাতীয় পার্টি, গণফোরাম, সিপিবি, বিকল্প
ধারা, জেএসডি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগসহ আরো অনেক দল একতরফা কোনো
নির্বাচনের বিরুদ্ধ কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে। একতরফা নির্বাচনে মতাসীন দলের
কোনো ফায়দা আছে বলে মনে হয় না। একতরফা নির্বাচন করে দেশ ও দলের তি করে কোনো লাভ
নেই। একতরফা নির্বাচনে গঠিত সরকারের স্থায়িত্ব হবে ীণ সময়ের, যেমনটি হয়েছিল ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্র“য়ারি। দেশের অপূরণীয় তি করে, পরে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে লাভ নেই; সুষ্ঠু নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নিতে হবে দেশের তি না
করে আগে, কেবল তা হলেই দেশ উপকৃত
হবে। উপকৃত হবে দেশের মানুষ। বাংলাদেশ ঐক্যের দিক থেকে পৃথিবীতে একটা নিদর্শন ছিল।
কিন্তু এটি ভেঙে চুরমার হয়েছে। এখন জাতি হিসেবে সব দিক দিয়ে আমরা বিভক্ত। ুদ্র
একটি আঘাত সহ্য করার মতো শক্তিও আমাদের নেই। বিভক্ত জাতি সাহসহীন, আশাহীন বিপন্ন এক জাতিতে পরিণত হয়। সব কিছু
বিপন্ন হওয়ার আগে সরকারের উচিত বিরোধী দলকে আস্থায় নেয়া এবং সঙ্কট দূর করে
দেশকে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দিকে ধাবিত করা। এর জন্য সঙ্কীর্ণ দলীয়
দৃষ্টিভঙ্গি শাসকদলকে অবশ্যই ত্যাগ করতে হবে, জাতীয় ঐক্যের পথ প্রশস্ত করতে হবে; হিংসা-বিদ্বেষ ও অনৈক্য-বিভাজনের রাজনীতি দিয়ে বর্তমান ক্রান্তিসময়
অতিত্র“ম করা শাসকদলের পে অসম্ভব।
এখন প্রয়োজন দলীয় সঙ্কীর্ণতার ঊর্ধ্বে উঠে বুদ্ধিভিত্তিক রাজনীতি।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
-
▼
অক্টোবর
(99)
- প্রতিহিংসার রাজনীতি বনাম জাতীয় সংহতি
- তত্ত্বাবধায়ক দাবির আদি নেতাদের বন্দি রেখে অর্থবহ ...
- দুই নেত্রীর টেলিসংলাপ এবং সংবিধান ও আইনের নির্দেশনা
- যে কারণে সরকার এত অনীহ
- সফল সংলাপের জন্য প্রয়োজন সুষ্ঠু পরিবেশ
- বল আবার প্রধানমন্ত্রীর কোর্টে
- ক্ষমতা এবং আরো ক্ষমতা
- রাজনৈতিক দলন-পীড়ন এবং মিডিয়া সংস্কৃতি
- চুল তত্ত্ব থেকে ফোন তত্ত্ব : দুই নেত্রী নয় সংকটের...
- দুই নেত্রীর ফোনালাপ
- প্রধানমন্ত্রীর জন্য সঠিক কাজ একটাই এখন
- একটি নৈশভোজ ও একটি জাতির ভাগ্য
- নিছক সংলাপ নয় কেয়ারটেকার ব্যবস্থার পুনর্বহাল লক্ষ্য
- হত্যা হামলা ও গ্রেফতার বন্ধ করে আলোচনার পরিবেশ সৃষ...
- বেগম জিয়ার প্রস্তাব অবশ্যই গ্রহণযোগ্য
- সুশীল রাজনীতি, সংলাপ ও সহিংসতা
- গণতন্ত্রে রাজনৈতিক দল
- সর্বদলীয় সরকার নামের নয়া ফাঁদ
- জাতীয়তাবাদীদের বিভ্রান্ত করার ষড়যন্ত্র
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রশ্নে সৃষ্ট সঙ্কট ও জনস্বার্থ
- অবনতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ৫ বছর
- সংলাপের সমস্ত পথ রুদ্ধ : সংঘাতের মুখে বাংলাদেশ
- টেলিফোনের রাজনীতি বনাম আন্দোলন
- তালগাছের মোহ ছাড়তে হবে
- ‘সুশীলদের টকশো এবং সরকার সমর্থকদের গাত্রজ্বালা’
- সমঝোতা কি ‘হনুজ দূরওয়াস্ত’- আসলেও অসম্ভব?
- কোন পথে রাজনীতি ও নির্বাচন
- একটি কলঙ্কিত ২৮ অক্টোবর ও লগি-বৈঠার নৃশংসতা
- ২৫ অক্টোবরের আগে ও পরে
- সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলে সঙ্কট আরো মারাত্মক হবে
- প্রধানমন্ত্রীর টেলিভাষণ বনাম দেশের করুণ বাস্তবতা
- আদৌ কি হবে ভোট?
- প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ হতাশাব্যঞ্জক, অসত্য ও চাতুর্যপ...
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- বেগম জিয়ার কাছে জাতির প্রত্যাশা
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে যত ভয়
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- বেগম খালেদা জিয়ার নির্বাচনী প্রস্তাব
- পরাবাস্তব ডিজিটাল জগৎ বনাম অ্যানালগ বাস্তবতা
- অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রূপরেখা
- প্রধানমন্ত্রীর সর্বদলীয় সরকার ও দেশের রাজনৈতিক বা...
- সংঘাত নয় শান্তি-সমৃদ্ধির জন্য দরকার সমঝোতা
- সংবিধান থেকে সরে এলেন প্রধানমন্ত্রী
- দেশে খুনের মহড়া : সরকার ঘুমিয়ে আছে?
- তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতি রক্তপাতের মাধ্যমে জনতার অর্জন
- সর্বদলীয় সরকার গঠনের আহ্বান
- সরকার যখন জনভয়ে ভীত
- সর্বদলীয় সরকারের প্রস্তাব, না ফাঁদ?
- বহুদলীয় গণতন্ত্রের জন্য দরকার বহুদলীয় মিডিয়া
- ঈমানদার হতাশ হতে পারে না
- বিবেকযন্ত্রণা ও দেশের রাজনীতি
- ছায়াযুদ্ধ এবং নির্বাচন
- ইভেন লেভেল প্লেইং ফিল্ড প্রসঙ্গে
- সমঝোতা না সংঘাতের ভয়ঙ্কর পরিণতি
- তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা পুনর্বহাল সরকারের নৈতিক দায়...
- ত্যাগের মহিমায় জীবন অর্থবহ হয়ে উঠুক
- সক্রেটিস থেকে কাদের মোল্লার বিচার প্রক্রিয়া একই রকম!
- শুধু উৎসব নয় ঈদুল আজহা আত্মত্যাগের অঙ্গীকার করার দিন
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- ধর্মের কোনো বিকল্প নেই
- বিভেদের রাজনীতি ও চলমান সরকার
- ঈদুল আযহার শিক্ষা
- এটি কোনো নতুন কথা নয়
- সংশোধিত আইনটি ‘কালাকানুন’ ছাড়া কিছু নয়
- আল্লাহ তোমার দ্বীনের বিজয় পতাকা তুলে দাও ওদের হাতে
- সংসদের মেয়াদ বৃদ্ধি, সংসদ বাতিল এবং সংবিধানের ৫৭,...
- কিছুই বিশ্বাস হতে চায় না
- একটি নির্বাচন : অতঃপর...
- আরো বেশিদিন ক্ষমতায় থাকার ফন্দি-ফিকির
- ধর্মীয় বিষয়ে ধর্মনিরপেক্ষ আচরণ কেন?
- এই পুলিশ কি সেই পুলিশ?
- আওয়ামী লীগের রাজনীতি
- নাস্তিক্যবাদী ধ্বংসাত্মক চিন্তা থেকে বিপথগামী মানু...
- ২৫ অক্টোবরের পর পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে?
- নিয়োগ ও উদ্বোধনের হিড়িক
- আধুনিকতার শিকারে ঐশী আজ করুণার পাত্র
- ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার এখনই সময়
- গণমাধ্যমের সাম্প্রতিক চ্যালেঞ্জ
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রসঙ্গ
- নির্বাচন ও রাজনীতি
- সেকুলার রাজনীতিতে ধর্মের ব্যবহার
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- প্রতিহিংসা সন্ত্রাস কেলেঙ্কারি ক্ষমতা দীর্ঘায়িত ক...
- ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি এবং রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কে...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- বাকি হাসিটুকুও ফুরিয়ে যেতে পারে
- সরকার যখন জনমতের বিপরীতে
- একটি রায় নিয়ে এতো ঘটনা আর বিতর্কের কথা অতীতে কখন...
- ক্ষমতাসীনেরা কি দায়ী নয়?
- ভারত এ লজ্জা রাখবে কোথায়?
- আবারো প্রশ্নবিদ্ধ রায়!
- শ্রমিকদের অধিকার কি বাস্তবে রয়েছে?
- দারুণই দেখালেন বটে প্রধানমন্ত্রী
- সমাধানের পথ আগের মতোই কণ্টকাকীর্ণ
- ঘরের কথা বাইরে কেন? বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম
- ► সেপ্টেম্বর (107)
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
অক্টোবর
(99)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন