মুমূর্ষু অবস্থায় ডাস্টবিন
থেকে উদ্ধার পাওয়া শিশু আদুরীকে দেখতে হাসপাতালে গেছেন অনেকের মতো ঢাকার পুলিশ
কমিশনার বেনজীর আহমেদও। তিনি খালি হাতে যাননি। চিকিৎসাধীন কোনো বন্ধুস্বজনকে দেখতে
যাওয়ার মতো নানা ফলমূল নিয়েই গেছেন তিনি। আদুরীর দেহে নির্যাতনের দগদগে ক্ষত আর
আঘাতের চিহ্ন দেখে তার প্রতিক্রিয়া ‘এ তো শিউরে
ওঠার মতো দৃশ্য!’ আদুরীকে আমি দেখিনি, তবু ঘটনার বর্ণনাতেই চোখে পানি এলো অজান্তেই। স্বর্গ নয়, সমাজ জীবনে স্বর্গীয় পরিবেশ সৃষ্টির পবিত্র চিন্তা থেকেই পুলিশ
পেশায় উৎপত্তি। আজকের দিনে পুলিশবিহীন রাষ্ট্র যেমনি অসম্ভব, তেমনি অবাঞ্ছিত বিবেচিত হয় ‘পুলিশি
রাষ্ট্রও’। সমাজের সব মানুষ বিবেক ও
নৈতিক চেতনার তাঁবেদার হতো তাহলে আইন আদালত, পুলিশ, দুদক প্রভৃতি সংস্থার কোনো প্রয়োজনই থাকে না। আইনের প্রতি
শ্রদ্ধাশীল (আইন যখন নৈতিক ও মানবিক চেতনার সমার্থক) শান্তপ্রিয় মানুষের সমাজে
টিকে থাকার জন্য পুলিশ তাই এক অপরিহার্য প্রয়োজন। পৌষের কনকনে শীতে কি শ্রাবণের ঘন
বর্ষণমুখর রাতে আরামের বিছানায় শুয়ে পাশের রাস্তায় যখন পুলিশের উপস্থিতি টের পাই, তখন নিজেকে কেমন নিরাপদ ও শক্তিধরই মনে হয়। শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার এক
স্বর্গীয় অনুভূতিতে হৃদয়-মন ভরে ওঠে, মনে হয় বিছানা
ছেড়ে উঠে গিয়ে তাদের অভিবাদন জানাই। বলা যেতে পারে ওটা চাকরি রক্ষার জন্যই শুধু, কিন্তু তা পূর্ণ সত্য নয়। ডাকাতের গুলিতে মরতে যাওয়া দুর্বৃত্তের
টার্গেট হওয়ার মতো ঝুঁকি নেয়া কেবলই চাকরির খাতিরে এমনটি ভাবা কৃপণতা। কোটি
মানুষকে নিরাপত্তার চাদরে মুড়িয়ে নির্বিঘেœ সুখনিদ্রায়
সুবিধা করে দিয়ে যে পুলিশ নিজে শঙ্কা ও আতঙ্কের মাঝে নির্ঘুম রাত কাটায়, তাদের চেয়ে উত্তম বন্ধু আর কে হতে পারে? হ্যাঁ, এই অভিযোগ মিথ্যে নয় যে, প্রকৃত অবস্থা তার বিপরীত নয় শুধু দ্রুত অবনিতশীলও বটে। তস্কর
অপেক্ষা সমাজের ভালো মানুষটিই এখন ‘পুলিশ আতঙ্কে’ ভোগে বেশি। সরকারি দলের কেউ নন এমন কারো বাড়ির গেটে পুলিশের গাড়ি
থামা মানেই আতঙ্ক! আর রাতে হলে তো নিশ্চিত হতেই হয় ‘গুম হয়ে গেলাম
বুঝি!’ পক্ষান্তরে সরকারি দলের যেকোনো কাসের নেতাই হোন, হোন না কেন ডজন দু-তিন মামলার নিখোঁজ(?) আসামি তার দরজায় পুলিশের গাড়ি দেখামাত্র জনসাধারণের ধারণা জন্মে। ‘নেতা কোনো অপারেশনে বেরোচ্ছেন বুঝি?’
বাংলাদেশের পুলিশ পেশাগত যোগ্যতা ও দক্ষতার উন্নত দেশের তুলনাও যে
পিছিয়ে নেই সেই সাক্ষ্য দিচ্ছে খোদ জাতিসঙ্ঘ। তবু তাদের বদনাম, জনগণের হৃদয় পুলিশের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার আসনটি যে একেবারেই
নড়বড়ে এর কারণ এবং এর প্রতিকারই বা কী, কোনো সরকারই
কোনো দিন তা ভাবেনি। কারণ সরকার যে-ই হোক তাদের অসৎ উদ্দেশ্যসাধনে পুলিশকে তারা
সদা বলির পাঁঠার মতোই ব্যবহার করে আসছে। সুতরাং পুলিশ এখন গণবিচ্ছিন্ন একটি
সংস্থাই নয়, শুধু বরং সরকারের পাপের ঝুড়ি
মাথায় নিয়ে সামাজিক জীবনেও এক বিব্রতকর পরিস্থিতির শিকার। ফার্মগেটে ছিনতাই হওয়া
টাকাভর্তি ব্রিফকেস ঘণ্টা দুইয়ের মাথায় সায়েদাবাদ থেকে উদ্ধারে সক্ষম, ব্র্যাক ব্যাংক লকার, চট্টগ্রামে
সোনার দোকানে ডাকাতির মতো হাজারো চাঞ্চল্যকর ঘটনার রহস্য উদঘাটনে কৃতিত্বের
অধিকারী যে পুলিশ সেই চৌকস ত্বরিৎকর্মা পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণœ করে দিল ইলিয়াস, সাগর-রুনি।
হাতের মুঠোয় থাকা আসামিদের ধরতে আর কত ৪৮ ঘণ্টা দরকার? ব্যর্থতার এই দায় কেবলই পুলিশের?
গভীর রাতে ঘুম থেকে তুলে, এমনকি
প্রকাশ্যে রাস্তা বা যানবাহন থেকে অস্ত্র হাতে পুলিশি পোশাকে পুলিশের গাড়িতে তুলে
নেয়ার অভিযোগ প্রায়ই শোনা যায়। ভাগ্য ভালো হলে কখনো খুঁজে পাওয়া যায় হাসপাতালের
বেডে বা মর্গে। নিখোঁজের বেলায় সাফ কথা ‘এ ধরনের কোনো
অপারেশনে যায়নি আমাদের কোনো টিম’। রাষ্ট্রের
প্রতি কত বড় চ্যালেঞ্জ! পুলিশি পোশাক, পুলিশের মতো
গাড়ি, সাক্ষ্য দিচ্ছে শতজন! প্রশাসনের ঘুম হারাম হওয়ার মতো
ঘটনা নয় কি? পুলিশ হেফাজতে পঙ্গুত্ব এমনকি
মৃত্যুর ঘটনা অবশ্যই নির্মমতার শিকার আদুরীদের সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশিই হবে।
পুলিশি নির্যাতন আরামদায়ক না হলে নির্যাতক হিসেবে উভয়ে মধ্যে পার্থক্যটা কোথায়? কারণে-অকারণে বা তুচ্ছ কারণে গ্রেফতার, রিমান্ডের আগে আর এক রিমান্ড, আইন হাতে নেয়া
আইনের রক্ষকদের জন্যও বেআইনি নয় কী? ১৫ দিন থেকে এক
মাস বা তারও বেশি সময়ের রিমান্ডের আবেদন থেকে কি প্রতীয়মান হয় না যে, রিমান্ড এখন নির্যাতনের নেশায় পরিণত?
ডাণ্ডাবেড়িতে কি পুলিশের ভাবমর্যাদা উজ্জ্বল হয়? জজ মিয়া নাটক বা লিমন কাহিনী রচনাও কি পুলিশের কাজ? পলায়নপর জনতার মিছিলের পেছনে থেকে মাথার গুলি মানবতার বিরুদ্ধে
অপরাধ নয় কেন? গোপনে থানা হেফাজতে শুধু নয়, প্রকাশ্য রাজপথে শত জনতা, আর ক্যামেরার
সামনে পিস্তল ঠেকিয়ে গুলি করাও কি আইন রক্ষকদের জন্য শোভনীয়? নির্যাতনে শ্রেষ্ঠত্বের জন্য প্রমোশন, ‘প্রেসিডেন্ট পদক’ এমন ঘোষণা কোনো
জাতি শুনতে পেল খোদ মন্ত্রীর মুখেই তো। মানবতার আহ্বানে, বিবেকের টানে ডিএমপি কমিশনার নির্যাতিতা শিশু আদুরীর পাশে দাঁড়ানো
আমাদের কাছে এক ব্যতিক্রমধর্মী ঘটনা। আমরা কি আশা করতে পারি এরপর পুলিশ হেফাজতে আর
কেউ লাশ হবে না? নিরপরাধ এমনকি অপরাধীও পুলিশি
নির্যাতনে পঙ্গুত্ব বরণ করবে না? ধর্ষিতা হবে না
কোনো অসহায় নারী? অথচ প্রশাসনের কুম্ভকর্ণ
নিদ্রায় এতটুকু ব্যত্যয় ঘটে না, পরিলক্ষিত হয়
না উৎকণ্ঠা বা তদন্ত তৎপরতাও। জাতির প্রত্যাশা পূরণে সবচেয়ে বড় অন্তরায় ‘সরকার ও রাজনীতি’ এমনটি বলা কি
খুব অসঙ্গত হবে? সততার কষ্টিপাথরে উত্তীর্ণ, আপসহীন ও ব্যক্তিত্বসম্পন্ন একটি বাহিনী হিসেবে পুলিশ পরিচিত হতে
পারছে না কার অভিষাপে? রুটি রুজির জন্য
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ওপর নির্ভরশীল একটি বাহিনীর পক্ষে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা যে
সম্ভব নয় অন্তত এ মুল্লুকে তা কি প্রমাণের অপেক্ষা রাখে? দুদক প্রধান বিদায়ের বেলায় বলে গেলেন তিনি ছিলেন দন্তনখরবিহীন বাঘ, পুলিশের অবস্থা কি তার চেয়ে ভালো?
হল বা টেন্ডার দখলের মহড়ায় সশস্ত্র জঙ্গিদের পেছনে পেছনে তৃতীয়
বাহিনীর মতো অসহায় পুলিশ(!) এর বেইজ্জতি আর কী হতে পারে? এহেন নাজুক ও পতিত অবস্থা থেকে পুলিশের উদ্ধারপ্রাপ্তি ঘটবে কবে? কবে সবিস্ময়ে বলা যাবে এই পুলিশ সেই পুলিশ নয়?
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
-
▼
অক্টোবর
(99)
- প্রতিহিংসার রাজনীতি বনাম জাতীয় সংহতি
- তত্ত্বাবধায়ক দাবির আদি নেতাদের বন্দি রেখে অর্থবহ ...
- দুই নেত্রীর টেলিসংলাপ এবং সংবিধান ও আইনের নির্দেশনা
- যে কারণে সরকার এত অনীহ
- সফল সংলাপের জন্য প্রয়োজন সুষ্ঠু পরিবেশ
- বল আবার প্রধানমন্ত্রীর কোর্টে
- ক্ষমতা এবং আরো ক্ষমতা
- রাজনৈতিক দলন-পীড়ন এবং মিডিয়া সংস্কৃতি
- চুল তত্ত্ব থেকে ফোন তত্ত্ব : দুই নেত্রী নয় সংকটের...
- দুই নেত্রীর ফোনালাপ
- প্রধানমন্ত্রীর জন্য সঠিক কাজ একটাই এখন
- একটি নৈশভোজ ও একটি জাতির ভাগ্য
- নিছক সংলাপ নয় কেয়ারটেকার ব্যবস্থার পুনর্বহাল লক্ষ্য
- হত্যা হামলা ও গ্রেফতার বন্ধ করে আলোচনার পরিবেশ সৃষ...
- বেগম জিয়ার প্রস্তাব অবশ্যই গ্রহণযোগ্য
- সুশীল রাজনীতি, সংলাপ ও সহিংসতা
- গণতন্ত্রে রাজনৈতিক দল
- সর্বদলীয় সরকার নামের নয়া ফাঁদ
- জাতীয়তাবাদীদের বিভ্রান্ত করার ষড়যন্ত্র
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রশ্নে সৃষ্ট সঙ্কট ও জনস্বার্থ
- অবনতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ৫ বছর
- সংলাপের সমস্ত পথ রুদ্ধ : সংঘাতের মুখে বাংলাদেশ
- টেলিফোনের রাজনীতি বনাম আন্দোলন
- তালগাছের মোহ ছাড়তে হবে
- ‘সুশীলদের টকশো এবং সরকার সমর্থকদের গাত্রজ্বালা’
- সমঝোতা কি ‘হনুজ দূরওয়াস্ত’- আসলেও অসম্ভব?
- কোন পথে রাজনীতি ও নির্বাচন
- একটি কলঙ্কিত ২৮ অক্টোবর ও লগি-বৈঠার নৃশংসতা
- ২৫ অক্টোবরের আগে ও পরে
- সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলে সঙ্কট আরো মারাত্মক হবে
- প্রধানমন্ত্রীর টেলিভাষণ বনাম দেশের করুণ বাস্তবতা
- আদৌ কি হবে ভোট?
- প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ হতাশাব্যঞ্জক, অসত্য ও চাতুর্যপ...
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- বেগম জিয়ার কাছে জাতির প্রত্যাশা
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে যত ভয়
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- বেগম খালেদা জিয়ার নির্বাচনী প্রস্তাব
- পরাবাস্তব ডিজিটাল জগৎ বনাম অ্যানালগ বাস্তবতা
- অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রূপরেখা
- প্রধানমন্ত্রীর সর্বদলীয় সরকার ও দেশের রাজনৈতিক বা...
- সংঘাত নয় শান্তি-সমৃদ্ধির জন্য দরকার সমঝোতা
- সংবিধান থেকে সরে এলেন প্রধানমন্ত্রী
- দেশে খুনের মহড়া : সরকার ঘুমিয়ে আছে?
- তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতি রক্তপাতের মাধ্যমে জনতার অর্জন
- সর্বদলীয় সরকার গঠনের আহ্বান
- সরকার যখন জনভয়ে ভীত
- সর্বদলীয় সরকারের প্রস্তাব, না ফাঁদ?
- বহুদলীয় গণতন্ত্রের জন্য দরকার বহুদলীয় মিডিয়া
- ঈমানদার হতাশ হতে পারে না
- বিবেকযন্ত্রণা ও দেশের রাজনীতি
- ছায়াযুদ্ধ এবং নির্বাচন
- ইভেন লেভেল প্লেইং ফিল্ড প্রসঙ্গে
- সমঝোতা না সংঘাতের ভয়ঙ্কর পরিণতি
- তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা পুনর্বহাল সরকারের নৈতিক দায়...
- ত্যাগের মহিমায় জীবন অর্থবহ হয়ে উঠুক
- সক্রেটিস থেকে কাদের মোল্লার বিচার প্রক্রিয়া একই রকম!
- শুধু উৎসব নয় ঈদুল আজহা আত্মত্যাগের অঙ্গীকার করার দিন
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- ধর্মের কোনো বিকল্প নেই
- বিভেদের রাজনীতি ও চলমান সরকার
- ঈদুল আযহার শিক্ষা
- এটি কোনো নতুন কথা নয়
- সংশোধিত আইনটি ‘কালাকানুন’ ছাড়া কিছু নয়
- আল্লাহ তোমার দ্বীনের বিজয় পতাকা তুলে দাও ওদের হাতে
- সংসদের মেয়াদ বৃদ্ধি, সংসদ বাতিল এবং সংবিধানের ৫৭,...
- কিছুই বিশ্বাস হতে চায় না
- একটি নির্বাচন : অতঃপর...
- আরো বেশিদিন ক্ষমতায় থাকার ফন্দি-ফিকির
- ধর্মীয় বিষয়ে ধর্মনিরপেক্ষ আচরণ কেন?
- এই পুলিশ কি সেই পুলিশ?
- আওয়ামী লীগের রাজনীতি
- নাস্তিক্যবাদী ধ্বংসাত্মক চিন্তা থেকে বিপথগামী মানু...
- ২৫ অক্টোবরের পর পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে?
- নিয়োগ ও উদ্বোধনের হিড়িক
- আধুনিকতার শিকারে ঐশী আজ করুণার পাত্র
- ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার এখনই সময়
- গণমাধ্যমের সাম্প্রতিক চ্যালেঞ্জ
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রসঙ্গ
- নির্বাচন ও রাজনীতি
- সেকুলার রাজনীতিতে ধর্মের ব্যবহার
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- প্রতিহিংসা সন্ত্রাস কেলেঙ্কারি ক্ষমতা দীর্ঘায়িত ক...
- ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি এবং রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কে...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- বাকি হাসিটুকুও ফুরিয়ে যেতে পারে
- সরকার যখন জনমতের বিপরীতে
- একটি রায় নিয়ে এতো ঘটনা আর বিতর্কের কথা অতীতে কখন...
- ক্ষমতাসীনেরা কি দায়ী নয়?
- ভারত এ লজ্জা রাখবে কোথায়?
- আবারো প্রশ্নবিদ্ধ রায়!
- শ্রমিকদের অধিকার কি বাস্তবে রয়েছে?
- দারুণই দেখালেন বটে প্রধানমন্ত্রী
- সমাধানের পথ আগের মতোই কণ্টকাকীর্ণ
- ঘরের কথা বাইরে কেন? বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম
- ► সেপ্টেম্বর (107)
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
অক্টোবর
(99)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন