আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন
ঘিরে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক দুর্যোগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখন একটাই ঠিক
কাজ করতে পারেন। তা হলো, এই নির্বাচন আয়োজন ও সম্পন্ন
করার জন্য নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ সরকার গঠনের ব্যবস্থা করে দিয়ে ক্ষমতা থেকে সরে
যাওয়া। এ ছাড়া আর যা কিছুই তিনি করতে যান না কেন,
সব কিছুই ভুল হবে। প্রতিপক্ষের জন্য গর্ত খুঁড়তে গিয়ে তিনি নিজেও
গর্তে পড়ে গেছেন এবং সেই সাথে দেশের মানুষদেরও তিনি গর্তে ফেলে দিয়েছেন। এই গর্ত
থেকে তার উদ্ধার পাওয়ার এবং দেশের জনগণকে উদ্ধার করার ওই একটাই উপায়। নির্দলীয় ও
নিরপেক্ষ সরকারের তত্ত্বাবধানে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি এ দেশের জনগণের, শুধু খালেদা জিয়া বা ১৮ দলীয় জোটের নয়। একমাত্র কট্টর দলীয়
মনোভাবাপন্ন আর একান্ত স্বার্থপর মানুষ ছাড়া সবাই স্বীকার করবেন যে, বাংলাদেশের রাজনীতির যা বাস্তব অবস্থা তাতে নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ
সরকারের ব্যবস্থাপনায়ই সংসদ নির্বাচন হওয়া উচিত। মানুষ চায়, প্রত্যেকেই নিজের ভোটটা নিশ্চিন্তে ও নিরাপদে দিতে পারুক। মানুষ
চায় তার ভোটটার মূল্য থাকুকÑ তার ভোটটা
হারিয়ে না যাক বা অন্যায়ভাবে বাতিল হয়ে না যাক এবং যাকে সে ভোট দিয়েছে, তার নামেই এটা যোগ হোক। ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার আগে এমন একটা ব্যবস্থা
মানুষ দেখতে চায়, যাতে এসব ব্যাপারে তারা
আশ্বস্ত হতে পারে। এ জন্যই খালেদা জিয়া বা ১৮ দলীয় জোটের যারা রাজনৈতিক সমর্থক নন, তারাও চান এমন একটা ব্যবস্থা যাতে এই অতি গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনটি
নিরপেক্ষ, ন্যায্য এবং একেবারে স্বচ্ছ
হওয়ার ব্যবস্থা নিশ্চিত হবে। দেশের মানুষ বোঝে সংবিধানে পঞ্চদশ সংশোধনী করে
বর্তমান সরকার যে নির্বাচনপদ্ধতি ঠিক করেছে, তাতে কোনো
সুষ্ঠু, ন্যায্য এবং সবার কাছে
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আদৌ সম্ভব নয়। দেশের মানুষের মনের এই একান্ত সঙ্গত চাহিদা
আমাদের প্রধানমন্ত্রী যতই উপেক্ষা করতে চাইবেন, ততই সমস্যা
জটিল হবে এবং ততই তার বিপদ বাড়বে। সেই সাথে, দেশের মানুষের
কপালও পুড়তে থাকবে। এই নির্জলা বাস্তব সত্যটি তিনি যত তাড়াতাড়ি মেনে নিতে পারবেন, ততই তার জন্যও মঙ্গল এবং দেশের জন্যও। তার বোঝা দরকার, আগামী সংসদ নির্বাচন নিয়ে যে তিক্ত ও উত্তপ্ত বিরোধ সৃষ্টি হয়েছে, তার একটা সুষ্ঠু ও ন্যায়সঙ্গত নিষ্পত্তি দেখার জন্য অধীর হয়ে উঠেছে
দেশের সর্বস্তরের মানুষ। জনগণ চায় না এই বিবাদ দীর্ঘায়িত হোক বা এর ফলে তাদের জীবন
লণ্ডভণ্ড হয়ে যাক। মানুষ বোঝে, এই বিরোধের
মধ্যে কী প্রচণ্ড আগুন নিহিত। এর মধ্যে এমন আগুন আছে যা আমাদের সবার জীবনকে
জ্বালিয়ে, পুড়িয়ে ছারখার করে দিতে পারে।
এমনকি দেশটার অস্তিত্বকেও বিপন্ন করে ফেলতে পারে। মানুষের এই যুক্তিসঙ্গত শঙ্কাকে
যথার্থ মূল্য এবং ন্যায্য ইচ্ছাকে প্রকৃত সম্মান দিতে ব্যর্থ হলে প্রধানমন্ত্রী
তার নিজের, তার দলের ও দেশের সবার জন্য
বিরাট বিপর্যয়ই ডেকে আনবেন শুধু। আগামী সংসদ নির্বাচনের উদ্দেশ্যে নির্দলীয় ও
নিরপেক্ষ সরকারের ব্যবস্থা করে দিয়ে তিনি নিজে ক্ষমতা থেকে সরে গেলেই কেবল মানুষ
স্বস্তি লাভ করবে। আরো বোঝা দরকার যে, তার হাতে সময়ও
অতি অল্প এখন। তিনি যদি তারই হাতের তৈরী এই সমূহ বিপদ থেকে দেশের মানুষদের বাঁচাতে
চান, তবে তাকে এখনি তা করতে হবে। তার জন্য একটা চরম
সিদ্ধান্ত নিতে হবে এই মুহূর্তেই। মানুষ অনেক সময় একটার পর একটা ভুল করতে করতে এমন
একটা অবস্থায় গিয়ে ঠেকে যে, তখন তার জন্য পছন্দজনক বিকল্প
আর কিছুই থাকে না। থাকে কেবল এমনই একটা পন্থা যা তার সবচেয়ে অপছন্দ। আমাদের
প্রধানমন্ত্রীর বর্তমান অবস্থা ঠিক সে রকমই। ক্ষমতা হাতে পেয়ে প্রথম থেকেই তিনি
একটার পর একটা করে অগণিত ভুলের জালে আটকে গেছেন। এই জালকে তিনি খুবই পছন্দ করে
ফেলেছিলেন। কিন্তু তার এত দিনের এই পছন্দের জাল নিজের হাতে না কেটে বেরোবার আর
কোনো উপায় নেই। বর্তমান পরিস্থিতিতে তার জন্য একমাত্র সঠিক কাজটা ঠিক সেটাই, যেটা তার সবচেয়ে বেশি অপছন্দ। বিদেশীদের বল-ভরসায় কেউ দেশের
রাজনৈতিক সঙ্কট মোচন করতে পারবে ভাবলে মহা ভুল হবে। বিদেশীরা শুধু সমস্যা বাড়িয়ে
তুলতে এবং জটিল করে ফেলতে পারবে। এর নজির দুনিয়াতে ভূরি ভূরি। চোখের সামনেই অনেক।
তাই এটা বোঝা মোটেই কঠিন নয়। ক’টা বিদেশী
শক্তি আছে যারা বাংলাদেশের ও এখানকার জনগণের সত্যিকার কল্যাণ চায়? ক’টা বিদেশী শক্তি এ দেশের
জনগণকে ভালো করে জানে ও বোঝে এবং আমাদের জাতির অন্তরের আকাক্সাকে মূল্য দেয়? আমরা যাদের চিনি তারা তো কেবল আমাদের কোনো কোনো গোষ্ঠী বা শ্রেণীকে
ব্যবহার করে তাদের অশুভ মতলব হাসিল করতে চায়। তা ছাড়া অনেকেই আছে যারা চায়
বাংলাদেশে আমরা দিনের পর দিন বিবাদ-বিসম্বাদে ও হানাহানিতে লিপ্ত থাকি, আমাদের মধ্যে অস্থিরতা ও অশান্তি লেগেই থাকুক এবং আমরা যেন ঐক্যবদ্ধভাবে
ও স্থির হয়ে কিছু না করতে পারি। বিদেশীরা নন, আমাদের সমস্যা
আমাদেরই সমাধান করতে হবে। নতুবা দেশের বিপদ বহু গুণে বাড়বে এবং আমাদের দুঃখের কোনো
শেষ থাকবে না। আল্লাহ তায়ালা যেন এই কাণ্ডজ্ঞান আমাদের সবাইকে দান করেন।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
-
▼
অক্টোবর
(99)
- প্রতিহিংসার রাজনীতি বনাম জাতীয় সংহতি
- তত্ত্বাবধায়ক দাবির আদি নেতাদের বন্দি রেখে অর্থবহ ...
- দুই নেত্রীর টেলিসংলাপ এবং সংবিধান ও আইনের নির্দেশনা
- যে কারণে সরকার এত অনীহ
- সফল সংলাপের জন্য প্রয়োজন সুষ্ঠু পরিবেশ
- বল আবার প্রধানমন্ত্রীর কোর্টে
- ক্ষমতা এবং আরো ক্ষমতা
- রাজনৈতিক দলন-পীড়ন এবং মিডিয়া সংস্কৃতি
- চুল তত্ত্ব থেকে ফোন তত্ত্ব : দুই নেত্রী নয় সংকটের...
- দুই নেত্রীর ফোনালাপ
- প্রধানমন্ত্রীর জন্য সঠিক কাজ একটাই এখন
- একটি নৈশভোজ ও একটি জাতির ভাগ্য
- নিছক সংলাপ নয় কেয়ারটেকার ব্যবস্থার পুনর্বহাল লক্ষ্য
- হত্যা হামলা ও গ্রেফতার বন্ধ করে আলোচনার পরিবেশ সৃষ...
- বেগম জিয়ার প্রস্তাব অবশ্যই গ্রহণযোগ্য
- সুশীল রাজনীতি, সংলাপ ও সহিংসতা
- গণতন্ত্রে রাজনৈতিক দল
- সর্বদলীয় সরকার নামের নয়া ফাঁদ
- জাতীয়তাবাদীদের বিভ্রান্ত করার ষড়যন্ত্র
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রশ্নে সৃষ্ট সঙ্কট ও জনস্বার্থ
- অবনতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ৫ বছর
- সংলাপের সমস্ত পথ রুদ্ধ : সংঘাতের মুখে বাংলাদেশ
- টেলিফোনের রাজনীতি বনাম আন্দোলন
- তালগাছের মোহ ছাড়তে হবে
- ‘সুশীলদের টকশো এবং সরকার সমর্থকদের গাত্রজ্বালা’
- সমঝোতা কি ‘হনুজ দূরওয়াস্ত’- আসলেও অসম্ভব?
- কোন পথে রাজনীতি ও নির্বাচন
- একটি কলঙ্কিত ২৮ অক্টোবর ও লগি-বৈঠার নৃশংসতা
- ২৫ অক্টোবরের আগে ও পরে
- সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলে সঙ্কট আরো মারাত্মক হবে
- প্রধানমন্ত্রীর টেলিভাষণ বনাম দেশের করুণ বাস্তবতা
- আদৌ কি হবে ভোট?
- প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ হতাশাব্যঞ্জক, অসত্য ও চাতুর্যপ...
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- বেগম জিয়ার কাছে জাতির প্রত্যাশা
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে যত ভয়
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- বেগম খালেদা জিয়ার নির্বাচনী প্রস্তাব
- পরাবাস্তব ডিজিটাল জগৎ বনাম অ্যানালগ বাস্তবতা
- অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রূপরেখা
- প্রধানমন্ত্রীর সর্বদলীয় সরকার ও দেশের রাজনৈতিক বা...
- সংঘাত নয় শান্তি-সমৃদ্ধির জন্য দরকার সমঝোতা
- সংবিধান থেকে সরে এলেন প্রধানমন্ত্রী
- দেশে খুনের মহড়া : সরকার ঘুমিয়ে আছে?
- তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতি রক্তপাতের মাধ্যমে জনতার অর্জন
- সর্বদলীয় সরকার গঠনের আহ্বান
- সরকার যখন জনভয়ে ভীত
- সর্বদলীয় সরকারের প্রস্তাব, না ফাঁদ?
- বহুদলীয় গণতন্ত্রের জন্য দরকার বহুদলীয় মিডিয়া
- ঈমানদার হতাশ হতে পারে না
- বিবেকযন্ত্রণা ও দেশের রাজনীতি
- ছায়াযুদ্ধ এবং নির্বাচন
- ইভেন লেভেল প্লেইং ফিল্ড প্রসঙ্গে
- সমঝোতা না সংঘাতের ভয়ঙ্কর পরিণতি
- তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা পুনর্বহাল সরকারের নৈতিক দায়...
- ত্যাগের মহিমায় জীবন অর্থবহ হয়ে উঠুক
- সক্রেটিস থেকে কাদের মোল্লার বিচার প্রক্রিয়া একই রকম!
- শুধু উৎসব নয় ঈদুল আজহা আত্মত্যাগের অঙ্গীকার করার দিন
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- ধর্মের কোনো বিকল্প নেই
- বিভেদের রাজনীতি ও চলমান সরকার
- ঈদুল আযহার শিক্ষা
- এটি কোনো নতুন কথা নয়
- সংশোধিত আইনটি ‘কালাকানুন’ ছাড়া কিছু নয়
- আল্লাহ তোমার দ্বীনের বিজয় পতাকা তুলে দাও ওদের হাতে
- সংসদের মেয়াদ বৃদ্ধি, সংসদ বাতিল এবং সংবিধানের ৫৭,...
- কিছুই বিশ্বাস হতে চায় না
- একটি নির্বাচন : অতঃপর...
- আরো বেশিদিন ক্ষমতায় থাকার ফন্দি-ফিকির
- ধর্মীয় বিষয়ে ধর্মনিরপেক্ষ আচরণ কেন?
- এই পুলিশ কি সেই পুলিশ?
- আওয়ামী লীগের রাজনীতি
- নাস্তিক্যবাদী ধ্বংসাত্মক চিন্তা থেকে বিপথগামী মানু...
- ২৫ অক্টোবরের পর পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে?
- নিয়োগ ও উদ্বোধনের হিড়িক
- আধুনিকতার শিকারে ঐশী আজ করুণার পাত্র
- ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার এখনই সময়
- গণমাধ্যমের সাম্প্রতিক চ্যালেঞ্জ
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রসঙ্গ
- নির্বাচন ও রাজনীতি
- সেকুলার রাজনীতিতে ধর্মের ব্যবহার
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- প্রতিহিংসা সন্ত্রাস কেলেঙ্কারি ক্ষমতা দীর্ঘায়িত ক...
- ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি এবং রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কে...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- বাকি হাসিটুকুও ফুরিয়ে যেতে পারে
- সরকার যখন জনমতের বিপরীতে
- একটি রায় নিয়ে এতো ঘটনা আর বিতর্কের কথা অতীতে কখন...
- ক্ষমতাসীনেরা কি দায়ী নয়?
- ভারত এ লজ্জা রাখবে কোথায়?
- আবারো প্রশ্নবিদ্ধ রায়!
- শ্রমিকদের অধিকার কি বাস্তবে রয়েছে?
- দারুণই দেখালেন বটে প্রধানমন্ত্রী
- সমাধানের পথ আগের মতোই কণ্টকাকীর্ণ
- ঘরের কথা বাইরে কেন? বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম
- ► সেপ্টেম্বর (107)
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
অক্টোবর
(99)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন