জাতীয় সংসদ নির্বাচন কখন ও কী
পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে, নির্বাচনে অংশ নিতে হলে একজন
প্রার্থীর কী কী যোগ্যতা থাকতে হবে, নির্বাচন-পরবর্তী
সংসদ অধিবেশন কখন বসবে, সংসদের একটি অধিবেশনের
সমাপ্তি এবং পরবর্তী অধিবেশনের প্রথম বৈঠকের বিরতির সময়সীমা, নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব প্রভৃতি বিষয় সংবিধানে সুস্পষ্টভাবে
উল্লেখ রয়েছে। সংবিধানের যেকোনো অনুচ্ছেদ বিষয়ে পরিপূর্ণ ধারণা লাভ করতে হলে
একাধিক অনুচ্ছেদ অধ্যয়নের আবশ্যকতা রয়েছে। একটি অনুচ্ছেদের খণ্ডিত ও বিচ্ছিন্ন
অধ্যয়ন অনুচ্ছেদটির বিষয়ে স্বচ্ছ ধারণা লাভে সহায়ক নয়। একটি অনুচ্ছেদের চেতনা
উপলব্ধি করতে হলে এবং অনুচ্ছেদটিতে ভাবার্থগতভাবে কী বোঝানো হয়েছে তা অনুধাবন করতে
হলে অবশ্যই পরিপূর্ণ অধ্যয়নের পাশাপাশি কখন ও কী উদ্দেশ্যে সংশোধনীর মাধ্যমে
সংবিধান পরিবর্তন করা হয়েছে, তা জানা থাকা
প্রয়োজন। জাতীয় সংসদ নির্বাচন বিষয়ে পঞ্চদশ সংশোধনী পরবর্তী প্রবর্তিত বিধানে বলা
হয়েছেÑ সংসদ সদস্যদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবেÑ মেয়াদ অবসানের কারণে সংসদ ভেঙে যাওয়ার ক্ষেত্রে ভেঙে যাওয়ার
পূর্ববর্তী ৯০ দিনের মধ্যে এবং মেয়াদ অবসান ব্যতীত অন্য কোনো কারণে সংসদ ভেঙে
যাওয়ার ক্ষেত্রে ভেঙে যাওয়ার পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধন
পূর্ববর্তী দ্বাদশ সংশোধনীর মাধ্যমে জাতীয় সংসদ নির্বাচন বিষয়ে যে বিধান প্রবর্তন
করা হয়েছিল তাতে বলা ছিল মেয়াদ অবসানের কারণে অথবা মেয়াদ অবসান ব্যতীত অন্য কোনো
কারণে সংসদ ভেঙে যাওয়ার পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে সংসদ সদস্যদের সাধারণ নির্বাচন
অনুষ্ঠিত হবে। সংবিধানের দ্বাদশ সংশোধনী পূর্ববর্তী সংসদ সদস্যদের সাধারণ নির্বাচন
বিষয়ে বাহাত্তরের সংবিধান দিয়ে প্রবর্তিত যে বিধান ছিল, তা পঞ্চদশ সংশোধনী দিয়ে প্রবর্তিত বিধানের অনুরূপ। সংবিধানের
ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন পূর্ববর্তী প্রথম
সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত
গণপরিষদ ভেঙে দিয়ে সংসদীয় পদ্ধতির সরকারব্যবস্থা বহাল রাখা হলেও দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ সংসদ নির্বাচনের সময় রাষ্ট্রপতি সরকারব্যবস্থা বহাল
ছিল। ওপরের চারটি সংসদের কোনোটিই মেয়াদ পূর্ণ করতে না পারায় এবং ওপরের সংসদগুলো
ভেঙে যাওয়া পরবর্তী রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকারব্যবস্থা বহাল থাকায় মেয়াদ অবসানের আগে
সংসদ ভেঙে যাওয়ার পর নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হলে অন্তর্বর্তী সরকারের
রূপরেখা নিয়ে কোনো বিতর্ক সৃষ্টির অবকাশ হয়নি। পঞ্চম সংসদ নির্বাচন তিনদলীয় জোটের
রূপরেখায় অস্থায়ী সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হওয়ায় এ বিষয়টি উত্থাপনের অবকাশ সৃষ্টি
হয়নি। পরে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন
করা হলে সপ্তম, অষ্টম ও নবম জাতীয় সংসদ
নির্বাচন অনুষ্ঠানকালে নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা বিষয়ে বিতর্কের কোনো অবকাশ
ছিল না। পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল
পরবর্তী মেয়াদ অবসানের কারণে সংসদ ভেঙে যাওয়ার পূর্ববর্তী ৯০ দিনের মধ্যে দশম
জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিধান প্রবর্তিত হওয়ায় প্রথমবারের মতো আমাদের
সাংবিধানিক ইতিহাসে প্রধানমন্ত্রী স্বপদে বহাল থাকাকালে দলীয় সরকারের অধীনে
নির্বাচন অনুষ্ঠানের অবকাশ সৃষ্টি হয়েছে। একজন ব্যক্তি সংসদ সদস্য হিসেবে
নির্বাচিত হওয়ার ক্ষেত্রে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী পরবর্তী ৬৬ নম্বর অনুচ্ছেদে
যেসব যোগ্যতার কথা বলা হয়েছে, তা হলো তাকে
বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে এবং তার বয়স ২৫ বছর পূর্ণ হতে হবে। ওপরের দু’টি যোগ্যতার পাশাপাশি একজন ব্যক্তি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার এবং
সংসদ সদস্য হিসেবে থাকার যোগ্য হবেন না যদি কোনো উপযুক্ত আদালত তাকে অপ্রকৃতিস্থ
বলে ঘোষণা করেন; তিনি দেউলিয়া ঘোষিত হওয়ার পর
দায় থেকে অব্যাহতি লাভ না করে থাকেন; তিনি কোনো
বিদেশী রাষ্ট্রের নাগরিকত্ব অর্জন করেন কিংবা কোনো বিদেশী রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য
ঘোষণা বা স্বীকার করেন; তিনি নৈতিক স্খলনজনিত কোনো
ফৌজদারি অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়ে অন্যূন দুই বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন এবং তার
মুক্তি লাভের পর পাঁচ বছরকাল অতিবাহিত না হয়ে থাকে;
তিনি ১৯৭২ সালের বাংলাদেশ যোগসাজশকারী (বিশেষ ট্রাইব্যুনাল) আদেশের
অধীন যেকোনো অপরাধের জন্য দণ্ডিত হয়ে থাকেন; আইনের মাধ্যমে
পদধারীকে অযোগ্য ঘোষণা করছে না এমন পদ ব্যতীত তিনি প্রজাতন্ত্রের কর্মে কোনো
লাভজনক পদে অধিষ্ঠিত থাকেন অথবা তিনি কোনো আইনের মাধ্যমে বা অধীন কোনোরূপ
নির্বাচনের জন্য অযোগ্য হন। সংবিধানের বর্তমান বিধান অনুযায়ী একটি জাতীয় সংসদ
নির্বাচনের ফল ঘোষিত হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে সংসদের বৈঠক অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা
রয়েছে। সংসদের একটি অধিবেশনের সমাপ্তি ও পরবর্তী অধিবেশনের প্রথম বৈঠকের বিরতি
বিষয়ে পঞ্চদশ সংশোধনী পরবর্তী যে বিধান করা হয়েছে,
তাতে বলা হয়েছে ১২৩ অনুচ্ছেদের (৩) দফার (ক) উপদফায় উল্লিখিত ৯০ দিন
সময় ব্যতীত অন্য সময়ে সংসদের এক অধিবেশনের সমাপ্তি ও পরবর্তী অধিবেশনের প্রথম
বৈঠকের মধ্যে ৬০ দিনের অতিরিক্ত বিরতি থাকবে না। উল্লেখ্য, অনুচ্ছেদ ১২৩(৩)(ক)-তে বলা হয়েছে,
মেয়াদ অবসানের কারণে সংসদ ভেঙে যাওয়ার ক্ষেত্রে ভেঙে যাওয়ার
পূর্ববর্তী ৯০ দিনের মধ্যে সংসদ সদস্যদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সংসদের এক
অধিবেশনের সমাপ্তি এবং পরবর্তী অধিবেশনের প্রথম বৈঠকের বিরতির ক্ষেত্রে অনুচ্ছেদ ৭২(১)-এর
ক্রমবিকাশ পর্যালোচনায় প্রতীয়মান হয় এ বিষয়ে বাহাত্তরের সংবিধানে বলা ছিল সংসদের
এক অধিবেশনের সমাপ্তি ও পরবর্তী অধিবেশনের প্রথম বৈঠকের মধ্যে ৬০ দিনের অতিরিক্ত
বিরতি থাকবে না। অতঃপর সংবিধানের দ্বিতীয় সংশোধনীর মাধ্যমে এ বিরতির সময়সীমা ১২০ দিন
পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়। এরপর সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে বিরতির বিধানটি
রহিত করে বলা হয় প্রতি বছর সংসদের অন্তত দু’টি অধিবেশন
হবে। পরে দ্বাদশ সংশোধনীর মাধ্যমে বিরতিসংক্রান্ত বিষয়ে বাহাত্তরের সংবিধানের
বিধান পুনঃপ্রবর্তন করে বলা হয়Ñ এক অধিবেশনের
সমাপ্তি ও পরবর্তী অধিবেশনের প্রথম বৈঠকের মধ্যে ৬০ দিনের অতিরিক্ত বিরতি থাকবে
না। সর্বশেষ বিরতি বিষয়ে পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে যে বিধান করা হয়েছে, তাতে এক অধিবেশনের সমাপ্তি ও পরবর্তী অধিবেশনের প্রথম বৈঠক পর্যন্ত
৬০ দিনের অতিরিক্ত বিরতি না থাকার বিধান অক্ষুণœ
রাখা হলেও মেয়াদ অবসানের কারণে সংসদ ভেঙে যাওয়ার ক্ষেত্রে ভেঙে
যাওয়ার পূর্ববর্তী ৯০ দিন সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানকালে ৬০ দিনের
বিরতিসংক্রান্ত বিধান অকার্যকর করা হয়। সংবিধানের ৭২(১) অনুচ্ছেদে নব সন্নিবেশিত
নির্বাচনকালীন ৯০ দিন সময়ের মধ্যে ৬০ দিনের বিরতির সময়সীমা অপ্রযোজ্য হওয়ার বিধান
পর্যালোচনায় প্রতীয়মান হয় নির্বাচনকালীন এই ৯০ দিন সময়সীমার মধ্যে সংসদ অধিবেশন
বসবে না সে বিষয়টিকে বিবেচনায় রেখেই সংশোধনটি আনা হয়েছিল। সংবিধানের ৭২(১) ও ১২৩(৩)(ক)
অনুচ্ছেদের সম্মিলিত অধ্যয়নে প্রতীয়মান হয় অনুচ্ছেদ দু’টিতে ভাবার্থগতভাবে বোঝানো হয়েছে যে,
এ সময় সংসদের অধিবেশন বসবে না। উল্লেখ্য, এ বিষয়ের মর্মার্থ অনুধাবন করে যথার্থভাবেই আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
সংসদে সংসদ সদস্যদের এবং সচিবালয়ে সচিবদের উদ্দেশে বক্তব্য দেয়ার সময় দ্ব্যর্থহীন
কণ্ঠে বলেছিলেন, নির্বাচনকালীন ৯০ দিন সময়ের
মধ্যে সংসদ বহাল থাকলেও সংসদের অধিবেশন বসবে না। প্রধানমন্ত্রীর ওপরের বক্তব্য-পরবর্তী
ক্ষমতাসীন দলের কিছু নেতার নির্বাচনকালীন ৯০ দিন সময়সীমার মধ্যে সংসদের অধিবেশন
চালানোর বিষয়ে যেকোনো ধরনের বক্তব্য সংবিধানের এ-সংক্রান্ত বিধানাবলির চেতনা ও
ভাবার্থের পরিপন্থী নয় কি? সংসদ সদস্যদের নির্বাচন
অনুষ্ঠান অনুচ্ছেদ নম্বর ১১৯-এর বিধান অনুযায়ী নির্বাচন কমিশনের সাংবিধানিক
দায়িত্ব। সাংবিধানিকভাবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য নির্বাচন কমিশনকে ৯০
দিনের একটি সময়সীমা দেয়া হয়েছে। এ ৯০ দিন সময় গণনার দিন থেকে নির্বাচন কমিশনের
দায়িত্ব পালন আবশ্যক হয়ে পড়ে এবং এ ৯০ দিন সময়ের মধ্যে দুর্বিপাকের কারণ ছাড়া
নির্বাচন কমিশন নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হলে কমিশন কর্তৃক সংবিধান
লঙ্ঘনের কারণের উদ্ভব ঘটতে পারে। তাই নির্বাচন কমিশনকে সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি, পরিচালনা ও সম্পন্নের জন্য সংবিধানে বিবৃত ৯০ দিন সময় অবশ্যই দিতে
হবে। এ সময় সংসদ অধিবেশন চালানো প্রচ্ছন্নভাবে নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার সাথে
দায়িত্ব পালনের ওপর সরকারের হস্তক্ষেপ এমন ধারণা পোষণ অমূলক নয়। সম্প্রতি নির্বাচন
কমিশন কর্তৃক তফসিল ঘোষণা পর্যন্ত সংসদ অধিবেশন চলতে পারে মর্মে যে যুক্তি ও
ব্যাখ্যা দেয়া হচ্ছে, তা অনুচ্ছেদ নম্বর ৭২(১), ১১৯ ও ১২৩ (৩)(ক)-এর চেতনা ও ভাবার্থের আলোকে মনগড়া প্রতীয়মান হয়।
সংবিধানের প্রতিটি সংশোধনীরই লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য থাকে। নির্বাচনকালীন ৯০ দিন
সময়সীমায় উপনীত হওয়ার পর সংসদের এক অধিবেশনের সমাপ্তি ও পরবর্তী অধিবেশনের প্রথম
বৈঠকের বিরতির নির্ধারিত সর্বোচ্চ ৬০ দিনের সময়সীমার ব্যাঘাতকে অতিক্রম করার
জন্যই স্পষ্টত ৭২(১) অনুচ্ছেদে সংশোধনী এনে বলা হয়েছে ১২৩(৩)(ক)-এ উল্লিখিত ৯০ দিন
সময়ে ৬০ দিনের বাধ্যবাধকতার কার্যকারিতা থাকবে না। তা ছাড়া যেখানে প্রশ্ন দেখা
দিয়েছে নির্বাচনের সময় সংসদ বহাল থাকলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষে কোনোভাবেই
নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর জন্য সমান সুযোগসংবলিত মাঠের ব্যবস্থা করা সম্ভব
নয় সেখানে সংসদ অধিবেশন চালানোর ক্ষেত্রে যেকোনো ধরনের যুক্তি উপস্থাপন নির্বাচন
কমিশনের পক্ষে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের অন্তরায়। এ ধরনের অন্তরায় নির্বাচনের
নিরপেক্ষতাকে যে প্রশ্নবিদ্ধ করবে, সে বিষয়টি
বিবেচনায় নিয়ে হলেও এ ৯০ দিন সময়সীমার মধ্যে সংসদ অধিবেশন না চালানোই যৌক্তিক
মর্মে প্রতীয়মান হয়।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
-
▼
অক্টোবর
(99)
- প্রতিহিংসার রাজনীতি বনাম জাতীয় সংহতি
- তত্ত্বাবধায়ক দাবির আদি নেতাদের বন্দি রেখে অর্থবহ ...
- দুই নেত্রীর টেলিসংলাপ এবং সংবিধান ও আইনের নির্দেশনা
- যে কারণে সরকার এত অনীহ
- সফল সংলাপের জন্য প্রয়োজন সুষ্ঠু পরিবেশ
- বল আবার প্রধানমন্ত্রীর কোর্টে
- ক্ষমতা এবং আরো ক্ষমতা
- রাজনৈতিক দলন-পীড়ন এবং মিডিয়া সংস্কৃতি
- চুল তত্ত্ব থেকে ফোন তত্ত্ব : দুই নেত্রী নয় সংকটের...
- দুই নেত্রীর ফোনালাপ
- প্রধানমন্ত্রীর জন্য সঠিক কাজ একটাই এখন
- একটি নৈশভোজ ও একটি জাতির ভাগ্য
- নিছক সংলাপ নয় কেয়ারটেকার ব্যবস্থার পুনর্বহাল লক্ষ্য
- হত্যা হামলা ও গ্রেফতার বন্ধ করে আলোচনার পরিবেশ সৃষ...
- বেগম জিয়ার প্রস্তাব অবশ্যই গ্রহণযোগ্য
- সুশীল রাজনীতি, সংলাপ ও সহিংসতা
- গণতন্ত্রে রাজনৈতিক দল
- সর্বদলীয় সরকার নামের নয়া ফাঁদ
- জাতীয়তাবাদীদের বিভ্রান্ত করার ষড়যন্ত্র
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রশ্নে সৃষ্ট সঙ্কট ও জনস্বার্থ
- অবনতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ৫ বছর
- সংলাপের সমস্ত পথ রুদ্ধ : সংঘাতের মুখে বাংলাদেশ
- টেলিফোনের রাজনীতি বনাম আন্দোলন
- তালগাছের মোহ ছাড়তে হবে
- ‘সুশীলদের টকশো এবং সরকার সমর্থকদের গাত্রজ্বালা’
- সমঝোতা কি ‘হনুজ দূরওয়াস্ত’- আসলেও অসম্ভব?
- কোন পথে রাজনীতি ও নির্বাচন
- একটি কলঙ্কিত ২৮ অক্টোবর ও লগি-বৈঠার নৃশংসতা
- ২৫ অক্টোবরের আগে ও পরে
- সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলে সঙ্কট আরো মারাত্মক হবে
- প্রধানমন্ত্রীর টেলিভাষণ বনাম দেশের করুণ বাস্তবতা
- আদৌ কি হবে ভোট?
- প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ হতাশাব্যঞ্জক, অসত্য ও চাতুর্যপ...
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- বেগম জিয়ার কাছে জাতির প্রত্যাশা
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে যত ভয়
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- বেগম খালেদা জিয়ার নির্বাচনী প্রস্তাব
- পরাবাস্তব ডিজিটাল জগৎ বনাম অ্যানালগ বাস্তবতা
- অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রূপরেখা
- প্রধানমন্ত্রীর সর্বদলীয় সরকার ও দেশের রাজনৈতিক বা...
- সংঘাত নয় শান্তি-সমৃদ্ধির জন্য দরকার সমঝোতা
- সংবিধান থেকে সরে এলেন প্রধানমন্ত্রী
- দেশে খুনের মহড়া : সরকার ঘুমিয়ে আছে?
- তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতি রক্তপাতের মাধ্যমে জনতার অর্জন
- সর্বদলীয় সরকার গঠনের আহ্বান
- সরকার যখন জনভয়ে ভীত
- সর্বদলীয় সরকারের প্রস্তাব, না ফাঁদ?
- বহুদলীয় গণতন্ত্রের জন্য দরকার বহুদলীয় মিডিয়া
- ঈমানদার হতাশ হতে পারে না
- বিবেকযন্ত্রণা ও দেশের রাজনীতি
- ছায়াযুদ্ধ এবং নির্বাচন
- ইভেন লেভেল প্লেইং ফিল্ড প্রসঙ্গে
- সমঝোতা না সংঘাতের ভয়ঙ্কর পরিণতি
- তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা পুনর্বহাল সরকারের নৈতিক দায়...
- ত্যাগের মহিমায় জীবন অর্থবহ হয়ে উঠুক
- সক্রেটিস থেকে কাদের মোল্লার বিচার প্রক্রিয়া একই রকম!
- শুধু উৎসব নয় ঈদুল আজহা আত্মত্যাগের অঙ্গীকার করার দিন
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- ধর্মের কোনো বিকল্প নেই
- বিভেদের রাজনীতি ও চলমান সরকার
- ঈদুল আযহার শিক্ষা
- এটি কোনো নতুন কথা নয়
- সংশোধিত আইনটি ‘কালাকানুন’ ছাড়া কিছু নয়
- আল্লাহ তোমার দ্বীনের বিজয় পতাকা তুলে দাও ওদের হাতে
- সংসদের মেয়াদ বৃদ্ধি, সংসদ বাতিল এবং সংবিধানের ৫৭,...
- কিছুই বিশ্বাস হতে চায় না
- একটি নির্বাচন : অতঃপর...
- আরো বেশিদিন ক্ষমতায় থাকার ফন্দি-ফিকির
- ধর্মীয় বিষয়ে ধর্মনিরপেক্ষ আচরণ কেন?
- এই পুলিশ কি সেই পুলিশ?
- আওয়ামী লীগের রাজনীতি
- নাস্তিক্যবাদী ধ্বংসাত্মক চিন্তা থেকে বিপথগামী মানু...
- ২৫ অক্টোবরের পর পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে?
- নিয়োগ ও উদ্বোধনের হিড়িক
- আধুনিকতার শিকারে ঐশী আজ করুণার পাত্র
- ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার এখনই সময়
- গণমাধ্যমের সাম্প্রতিক চ্যালেঞ্জ
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রসঙ্গ
- নির্বাচন ও রাজনীতি
- সেকুলার রাজনীতিতে ধর্মের ব্যবহার
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- প্রতিহিংসা সন্ত্রাস কেলেঙ্কারি ক্ষমতা দীর্ঘায়িত ক...
- ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি এবং রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কে...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- বাকি হাসিটুকুও ফুরিয়ে যেতে পারে
- সরকার যখন জনমতের বিপরীতে
- একটি রায় নিয়ে এতো ঘটনা আর বিতর্কের কথা অতীতে কখন...
- ক্ষমতাসীনেরা কি দায়ী নয়?
- ভারত এ লজ্জা রাখবে কোথায়?
- আবারো প্রশ্নবিদ্ধ রায়!
- শ্রমিকদের অধিকার কি বাস্তবে রয়েছে?
- দারুণই দেখালেন বটে প্রধানমন্ত্রী
- সমাধানের পথ আগের মতোই কণ্টকাকীর্ণ
- ঘরের কথা বাইরে কেন? বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম
- ► সেপ্টেম্বর (107)
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
অক্টোবর
(99)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন