প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে ভাষণে সর্বদলীয় সরকারের প্রস্তাব; অতঃপর বিরোধী দলের নেতার পাল্টা প্রস্তাবে রাজনীতি এখন জটিল সন্ধিণে দাঁড়িয়ে। অন্য দিকে ঢাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করে এক অঘোষিত জরুরি অবস্থার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে সরকার। এ দিকে বিরোধী দল বলছে, তারা যেকোনো মূল্যে ২৫ অক্টোবর ঢাকায় সমাবেশ করবে; এ অবস্থায় মানুষ স্বস্তিতে নেই, ছড়িয়ে পড়ছে উত্তাপ-উত্তেজনা। কী হবে, পরিস্থিতি কোন দিকে যাচ্ছে, নির্বাচন হবে কি নাÑ হলেও কার অধীনে হবে, বিরোধী দল অংশ নেবে কি নাÑ এসব জটিল প্রশ্ন মানুষের মাঝে ঘোরপাক খাচ্ছে। এসব পশ্নের কোনো উত্তর মানুষ খুঁজে পাচ্ছে না। আসলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের পর থেকেই কেউ স্বস্তিতে নেই, না সরকার; না বিরোধী দল, না জনগণÑ সবাই একটা অস্বস্তি ও অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে সময় পার করছে। প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে পরিস্থিতি উত্তরণের যতটা আশা মানুষ করেছিল, তারা ততটা নিরাশ হয়েছে; বিরোধীদলীয় নেতার ভাষণে পরিস্থিতির যদি উন্নতি হয়, তা হলে মানুষ হাঁফ ছেড়ে বাঁচবে। বিরোধীদলীয় নেতার ভাষণের পর ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দৃশ্যমান হয়েছে। সুশীলসমাজ, গণ্যমান্য ব্যক্তিসহ সর্বস্তরের মানুষ বিরোধীদলীয় নেতার ভাষণকে স্বাগত জানিয়েছে; এটি ছিল দূরদর্শী ও রাষ্ট্রনায়োকোচিত ভাষণ। রাজনীতির নিজস্ব স্বকীয়তা ফুটে উঠেছে বিরোধীদলীয় নেতার ভাষণে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের কারণে সরকারের সব ভালো কাজ মøান হয়ে গেছে। সামনের নির্বাচন নিয়ে সরকার এখন মহা সঙ্কটে পড়েছে। একতরফা নাকি সব দলকে নিয়ে, দলীয়-অন্তর্বর্তীকালীন নাকি সর্বদলীয় সরকারের অধীনে, সংসদ ভেঙে দিয়ে, না রেখে নির্বাচন করবেÑ এ বিষয়ে সরকার কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারছিল না। এ অবস্থায় বিরোধী দলের নেতার ভাষণ সরকারকে একটা দিকনির্দেশনা দিয়েছে। চলমান প্রোপটে একদলীয় নির্বাচন করা কোনোভাবেই যে সম্ভব নয়Ñ এটি সরকার অনুধাবন করতে পারছে। মতার একবারে শেষপর্যায়ে এসে সরকার রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছে। অনেক জেলায় সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকবে না, যেমনটা থাকেনি দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মামলার রায়ের পর। ওই সময় বাংলাদেশের প্রায় ৪০টি জেলা প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছিল। বৃহত্তর চট্টগ্রাম ও রাজশাহীসহ আরো অনেক জেলা বলতে গেলে বেশ কয়েক দিন রাজধানী থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল। ওই সব জেলার সরকারদলীয় কর্মী তো বটেই, জেলা প্রশাসকরা পর্যন্ত তাদের নিরাপত্তা চেয়ে চিঠি পাটিয়েছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। বিরোধী জোট ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুললে, অন্তত ওই সব জেলায় একতরফা নির্বাচন করা দুরূহ ব্যাপার। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি নির্বাচনকালীন সরকার পদ্ধতি নিয়ে সংলাপে বসতে চিঠি দেন দুই শীর্ষ নেত্রীকে। এর একদিন পর ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিদল দেখা করেন মতাসীন দলের নেতৃবৃন্দের সাথে। তারাও রাজনৈতিক সঙ্কট সমাধানে তাগিদ দেন শাসকদলকে। এর আগে জাতিসঙ্ঘের মহাসচিব বান কি মুন সমঝোতায় পৌঁছতে দুই শীর্ষ নেত্রীর সাথে সরাসরি ফোনে কথা বলেন। চীন-ভারত-কানাডাসহ অন্যান্য দেশের রাষ্ট্রদূতরাও সঙ্কট সমাধানে দ্রুত সংলাপ শুরুর আহ্বান জানান। অন্য দিকে সুশীলসমাজ ও দেশের গণ্যমান্য ব্যক্তিরাও নির্বাচনকালীন সরকার প্রশ্নে সমঝোতায় পৌঁছতে চাপ অব্যাহত রেখেছেন। নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকার প্রশ্নে দেশে এক নজিরবিহীন জাতীয় ঐক্যের আবহ তৈরি হয়েছে। রাজনীতিবিদরা যদি রাজনৈতিক সঙ্কটের সমাধান করতে ব্যর্থ হন, তাহলে প্রাকৃতিক নিয়মেই রাজনীতিতে বিপর্যয় নেমে আসবে। সংবিধান মানুষের জন্য, সংবিধানের জন্য মানুষ নয়; আজ সংবিধানের একেকজন একেক রকম ব্যাখ্যা দিচ্ছেন, যা কোনোভাবেই সমীচীন নয়। বর্তমান মতাসীন দল যখন তত্ত্বাবধায়কের দাবি তুলেছিল তখন এটা অসাংবিধানিক দাবিই ছিল; এ দাবির জন্য হেন কোনো আন্দোলন নেই, যা বর্তমান মতাসীন দল করেনি। ১৭৩ দিন পর্যন্ত হরতাল করেছে, বাসে গানপাউডার দিয়ে মানুষ হত্যা করা হয়েছে; সরকারি কর্মচারীদের গায়ের কাপড় খুলে নেয়া হয়েছে। এরই একপর্যায়ে তৎকালীন বিএনপি সরকার এটাকে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে। কিন্তু বর্তমান সরকার উচ্চ আদালতের মতামত, অ্যামিকাস কিউরি, সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ও সুশীলসমাজসহ সব মহলের দাবি উপো করে নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকার পদ্ধতি বাতিল করেছে এবং দেশে একটা রাজনৈতিক সঙ্কটেরও জন্ম দিয়েছে। এ সঙ্কট এখন প্রান্তসীমায় এসে পৌঁছেছে। দেশ এক বেদনাবহ ও অস্থির সময় অতিক্রম করছে। বন্ধু, শুভাকাক্সক্ষী ও উন্নয়ন সহযোগী রাষ্ট্রগুলো বাংলাদেশের গণতন্ত্র নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী এককভাবে বলছেনÑ নির্বাচনের সময় ভূমিকা রাখবে তার মন্ত্রিপরিষদ। প্রশ্ন হলো, যেখানে সুনির্দিষ্টভাবে সাংবিধানিক বা আইনগতভাবে কোনো বাধ্যবাধকতা নেই, সেখানে কিভাবে ভূমিকা রাখবে মন্ত্রিপরিষদ? আর সংসদ বহাল থাকলে নির্বাচনের সময় নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের পে কতটুকু নিরপে থাকা সম্ভব হবে, তা নিয়েও রয়েছে যথেষ্ট সংশয়। এতসব বিতর্কের মধ্যে একতরফা নির্বাচন সরকারের জন্য নিঃসন্দেহে বুমেরাং হবে। দেশের রাজনীতিতে যে পরিস্থিতির উদ্ভব হচ্ছে, তার পুরোপুরি সুফল বিরোধী দলের ঘরে যাচ্ছে। ভেতরে ভেতরে জনমত সংগঠিত হচ্ছে বিরোধী দলকে ঘিরে। নীরব সমর্থকরা সরব হতে শুরু করেছে। কার্যত দলের নীরব সমর্থকরা যখন সক্রিয় হয় এবং রাস্তায় নেমে আসে, ঠিক তখনই রাজনীতিতে গণবিস্ফোরণ বা গণ-অভ্যুত্থান অবশ্যম্ভাবী হয়ে উঠে। বিএনপি তথা জাতীয়তাবাদী পরিবারের কোটি কোটি নীরব সমর্থক রয়েছে দেশে। নির্বাচন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর অবিবেচনাপ্রসূত ঘোষণার পর নীরব সমর্থকরা এখন সক্রিয় কর্মীতে পরিণত হচ্ছে। বিরোধী দলকে যেকোনো সহযোগিতা করতে তারা এখন প্রস্তুত। তারা কোনো নির্দেশের অপো করবে না, জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে তারা নিজে নিজেই নেতৃত্ব হাতে তুলে নেবেন। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার ফলে দেশে-বিদেশে একটা ব্যাপার পরিষ্কার হচ্ছে যে, নির্দলীয় সরকারের অধীনে পপাতহীন নির্বাচন দিতে সরকার ভয় পাচ্ছে। তাই সরকার কোনো ঝুঁকি নিতে চাচ্ছে না। তারা যেনতেনভাবে দেশে একটি নির্বাচন করতে চায়। আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশন দিয়ে ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করে এবং হামলা-মামলা-ভয়-ভীতি-আতঙ্ক সৃষ্টি করে একটি আঁতাতের নির্বাচনের মাধ্যমে আবার মতায় যাওয়ার রঙিন স্বপ্নে শাসকদল এখন বিভোর। দেশের ৯৫ শতাংশ মানুষ একতরফা নির্বাচনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে, তারা নির্দলীয় সরকারের অধীনে পপাতহীন ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায়; তারা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে চায়, মানুষের এই আবেগের মূল্য মতাসীন দলকে অবশ্যই দিতে হবে। তা না হলে সরকার অনিবার্য জনরোষের সম্মুখীন হবে; করুণ পরিণতি সরকারকে ভোগ করতে হবে। বিরোধীদলীয় নেতা স্পষ্ট ভাষায় বলেছেনÑ সঙ্কট সমাধানে আলোচনার দ্বার তিনি খোলা রেখেছেন। তার কথায় মনে হচ্ছে, সর্বোচ্চ ছাড় দিয়ে হলেও দেশের স্বার্থে তিনি সঙ্কটের একটা সমাধান চান। এখন সমঝোতার মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে সরকারকে। সরকার এগিয়ে এলেই সমাধান দোরগোড়ায়। রাজনীতিবিদেরা যদি রাজনৈতিক সঙ্কটের সমাধান করতে ব্যর্থ হন, তাহলে সঙ্কটে পড়বে গণতন্ত্র।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
-
▼
অক্টোবর
(99)
- প্রতিহিংসার রাজনীতি বনাম জাতীয় সংহতি
- তত্ত্বাবধায়ক দাবির আদি নেতাদের বন্দি রেখে অর্থবহ ...
- দুই নেত্রীর টেলিসংলাপ এবং সংবিধান ও আইনের নির্দেশনা
- যে কারণে সরকার এত অনীহ
- সফল সংলাপের জন্য প্রয়োজন সুষ্ঠু পরিবেশ
- বল আবার প্রধানমন্ত্রীর কোর্টে
- ক্ষমতা এবং আরো ক্ষমতা
- রাজনৈতিক দলন-পীড়ন এবং মিডিয়া সংস্কৃতি
- চুল তত্ত্ব থেকে ফোন তত্ত্ব : দুই নেত্রী নয় সংকটের...
- দুই নেত্রীর ফোনালাপ
- প্রধানমন্ত্রীর জন্য সঠিক কাজ একটাই এখন
- একটি নৈশভোজ ও একটি জাতির ভাগ্য
- নিছক সংলাপ নয় কেয়ারটেকার ব্যবস্থার পুনর্বহাল লক্ষ্য
- হত্যা হামলা ও গ্রেফতার বন্ধ করে আলোচনার পরিবেশ সৃষ...
- বেগম জিয়ার প্রস্তাব অবশ্যই গ্রহণযোগ্য
- সুশীল রাজনীতি, সংলাপ ও সহিংসতা
- গণতন্ত্রে রাজনৈতিক দল
- সর্বদলীয় সরকার নামের নয়া ফাঁদ
- জাতীয়তাবাদীদের বিভ্রান্ত করার ষড়যন্ত্র
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রশ্নে সৃষ্ট সঙ্কট ও জনস্বার্থ
- অবনতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ৫ বছর
- সংলাপের সমস্ত পথ রুদ্ধ : সংঘাতের মুখে বাংলাদেশ
- টেলিফোনের রাজনীতি বনাম আন্দোলন
- তালগাছের মোহ ছাড়তে হবে
- ‘সুশীলদের টকশো এবং সরকার সমর্থকদের গাত্রজ্বালা’
- সমঝোতা কি ‘হনুজ দূরওয়াস্ত’- আসলেও অসম্ভব?
- কোন পথে রাজনীতি ও নির্বাচন
- একটি কলঙ্কিত ২৮ অক্টোবর ও লগি-বৈঠার নৃশংসতা
- ২৫ অক্টোবরের আগে ও পরে
- সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলে সঙ্কট আরো মারাত্মক হবে
- প্রধানমন্ত্রীর টেলিভাষণ বনাম দেশের করুণ বাস্তবতা
- আদৌ কি হবে ভোট?
- প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ হতাশাব্যঞ্জক, অসত্য ও চাতুর্যপ...
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- বেগম জিয়ার কাছে জাতির প্রত্যাশা
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে যত ভয়
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- বেগম খালেদা জিয়ার নির্বাচনী প্রস্তাব
- পরাবাস্তব ডিজিটাল জগৎ বনাম অ্যানালগ বাস্তবতা
- অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রূপরেখা
- প্রধানমন্ত্রীর সর্বদলীয় সরকার ও দেশের রাজনৈতিক বা...
- সংঘাত নয় শান্তি-সমৃদ্ধির জন্য দরকার সমঝোতা
- সংবিধান থেকে সরে এলেন প্রধানমন্ত্রী
- দেশে খুনের মহড়া : সরকার ঘুমিয়ে আছে?
- তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতি রক্তপাতের মাধ্যমে জনতার অর্জন
- সর্বদলীয় সরকার গঠনের আহ্বান
- সরকার যখন জনভয়ে ভীত
- সর্বদলীয় সরকারের প্রস্তাব, না ফাঁদ?
- বহুদলীয় গণতন্ত্রের জন্য দরকার বহুদলীয় মিডিয়া
- ঈমানদার হতাশ হতে পারে না
- বিবেকযন্ত্রণা ও দেশের রাজনীতি
- ছায়াযুদ্ধ এবং নির্বাচন
- ইভেন লেভেল প্লেইং ফিল্ড প্রসঙ্গে
- সমঝোতা না সংঘাতের ভয়ঙ্কর পরিণতি
- তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা পুনর্বহাল সরকারের নৈতিক দায়...
- ত্যাগের মহিমায় জীবন অর্থবহ হয়ে উঠুক
- সক্রেটিস থেকে কাদের মোল্লার বিচার প্রক্রিয়া একই রকম!
- শুধু উৎসব নয় ঈদুল আজহা আত্মত্যাগের অঙ্গীকার করার দিন
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- ধর্মের কোনো বিকল্প নেই
- বিভেদের রাজনীতি ও চলমান সরকার
- ঈদুল আযহার শিক্ষা
- এটি কোনো নতুন কথা নয়
- সংশোধিত আইনটি ‘কালাকানুন’ ছাড়া কিছু নয়
- আল্লাহ তোমার দ্বীনের বিজয় পতাকা তুলে দাও ওদের হাতে
- সংসদের মেয়াদ বৃদ্ধি, সংসদ বাতিল এবং সংবিধানের ৫৭,...
- কিছুই বিশ্বাস হতে চায় না
- একটি নির্বাচন : অতঃপর...
- আরো বেশিদিন ক্ষমতায় থাকার ফন্দি-ফিকির
- ধর্মীয় বিষয়ে ধর্মনিরপেক্ষ আচরণ কেন?
- এই পুলিশ কি সেই পুলিশ?
- আওয়ামী লীগের রাজনীতি
- নাস্তিক্যবাদী ধ্বংসাত্মক চিন্তা থেকে বিপথগামী মানু...
- ২৫ অক্টোবরের পর পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে?
- নিয়োগ ও উদ্বোধনের হিড়িক
- আধুনিকতার শিকারে ঐশী আজ করুণার পাত্র
- ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার এখনই সময়
- গণমাধ্যমের সাম্প্রতিক চ্যালেঞ্জ
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রসঙ্গ
- নির্বাচন ও রাজনীতি
- সেকুলার রাজনীতিতে ধর্মের ব্যবহার
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- প্রতিহিংসা সন্ত্রাস কেলেঙ্কারি ক্ষমতা দীর্ঘায়িত ক...
- ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি এবং রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কে...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- বাকি হাসিটুকুও ফুরিয়ে যেতে পারে
- সরকার যখন জনমতের বিপরীতে
- একটি রায় নিয়ে এতো ঘটনা আর বিতর্কের কথা অতীতে কখন...
- ক্ষমতাসীনেরা কি দায়ী নয়?
- ভারত এ লজ্জা রাখবে কোথায়?
- আবারো প্রশ্নবিদ্ধ রায়!
- শ্রমিকদের অধিকার কি বাস্তবে রয়েছে?
- দারুণই দেখালেন বটে প্রধানমন্ত্রী
- সমাধানের পথ আগের মতোই কণ্টকাকীর্ণ
- ঘরের কথা বাইরে কেন? বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম
- ► সেপ্টেম্বর (107)
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
অক্টোবর
(99)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন