অপরাধের সংজ্ঞা তিনটি। এর
তিনটি ইংরেজি শব্দের তিন অর্থ। Sin অর্থে ধর্মীয়
বিধান, Vice অর্থে নৈতিকতা এবং Crime
অর্থে রাষ্ট্রীয় আইন ভঙ্গ করা। ক্রাইম দমনের দায়িত্ব পুলিশের এবং
প্রথম দু’টি ঠেকানো সমাজের। বস্তুবাদে
বিশ্বাসী পাশ্চাত্যে বলতে গেলে প্রথম দু’টির
ভালাইহীনতায় শেষেরটিতে হচ্ছে সমাজ নিয়ন্ত্রিত। বিয়ের আগেই বয়ফ্রেন্ড-গার্লফ্রেন্ডের
ছড়াছড়িতে কুমারী কন্যার মহাদুর্ভিক্ষে জারজ সন্তান সেখানে যেন পোড়া মরিচ আর তালাক
হলো পান্তাভাত। তাই সেখানে পারিবারিক বন্ধন খুবই শিথিল। এর সম্পূর্ণ বিপরীতে
অপরাধের তিন সংজ্ঞায় নিয়ন্ত্রিত প্রাচ্যের সমাজ। কিছু শিক্ষিত ভুঁইফোড়দের অনুকরণীয়
পাশ্চাত্যের এ ধরনের সংস্কৃতির প্রভাবে অবক্ষয় ঘটতে শুরু করেছে প্রথমোল্লিখিত দু’টির। আমাদের মতো রক্ষণশীল সমাজে কন্যার হাতে মা-বাবা খুনের ঘটনা
যেন অবিশ্বাস্য, অকল্পনীয়, চাঞ্চল্যকর এবং গোটা সমাজকে হতভম্বকর হাজার বছরেরও এক অনন্য ঘটনা।
তাই নানা প্রশ্নের উদ্ভব হয়েছে সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। অনৈতিক ও অসামাজিক
কর্মকাণ্ডে বাধা দেয়ায় মাত্রাতিরিক্ত ঘুমের ওষুধে নয়তো বয়ফ্রেন্ডের সহায়তায় এমন
খুনের ঘটনা সম্প্রতি ভারতে ঘটে বলে সনি এবং লাইফ ওকে টিভি চ্যানেলে মাঝে মধ্যেই
দেখা যায়। সামাজিক সীমান্ত না থাকায় এই ব্যাধিতে যেন আমরাও সংক্রামিত হচ্ছি। ঐশীর
ক্ষেত্রটি হয়তো ভিন্ন। কারণ খুনের সাথে বাবার ল্যাপটপটি অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার পেছনে
ঐশীর স্বার্থ থাকার বিষয়টি প্রমাণ ছাড়া সঠিক ধারণা করা অসম্ভব। আপাতদৃষ্টিতে
ঐশীকেই মূল খুনি বিবেচনায় আমরা অনেকেই তার মাদকাসক্তি, অবাধ পারিবারিক স্বাধীনতা, ধর্মীয় ও
সামাজিক মূল্যবোধহীনতা, অপসংস্কৃতি অনুসরণ ইত্যাদি
বিষয়কেই কারণ বলে মনে করছি। ঘরে মা-বাবার পরে রাস্তায় প্রবীণদের এবং শিক্ষাঙ্গনে
গুরুজনদের যে অভিভাবকত্বে আমরা লালিত ও শাসিত হয়েছি,
তা আজ অনুপস্থিত। পথে-ঘাটে কোনো যুবক-যুবতীর অশোভন চালচলনে বা
এমনকি প্রতিবেশীর মাদকাসক্তি দেখেও না দেখার বা শুনেও না শুনার ভানে প্রবীণরা
নিজেদের আড়াল করে রাখেন; কিন্তু কেন? আমরা স্বীকার করি আর নাই করি; এর কারণÑ সমাজে অস্বচ্ছ রাজনীতির বিষাক্ত ছোবল, যার বিষে ঐশীর মতো হাজারো যুবক-যুবতী আজ আক্রান্ত। সুবিখ্যাত
উপন্যাসিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় লিখেছেন, ‘নারীর রূপের
রূপ বৃদ্ধি এক প্রকার দোকানদারি।’ অপসংস্কৃতির
প্রবক্তাদের কাছে কথাটি মূল্যহীন; কিন্তু রুচি ও
আত্মমর্যাদাশীলদের কাছে অতি মূল্যবান। ইংরেজিতে Teddy
boy I girl তাদের বলা হয়, যারা
বাতিকগ্রস্ত শাসনাতীত কিশোর-কিশোরী ইংল্যান্ড-রাজ সপ্তম অ্যাডওয়ার্ডের সময়ের পোশাক
পরিচ্ছদ পরে। ১৯৬৪-৬৫ সালের দিকে আমাদের উচ্চমধ্যবিত্ত কিছু কিছু শিক্ষিত পরিবারের
ছেলে-মেয়েদের মাঝে হঠাৎ টেডি-প্যান্ট পরার হুজুক শুরু হয়। বছর দুয়ের মধ্যেই এ
প্যান্ট উধাও হয়ে যায়। ঢাকায় নিউ মার্কেটে অজ্ঞাতরা রূপের রূপবৃদ্ধিকারী এমন
মেয়েদের নিতম্বে হঠাৎ ব্লেডের পোচে প্যান্ট কেটে দেয়ার ঘটনা এর কারণ বলে শোনা গেল।
পাশ্চাত্যের ভালোটির দোহাই দিয়ে খারাপটির প্রবর্তনে আমাদের সচেষ্ট থাকাটা নতুন নয়।
এর সমর্থকেরা নিজের ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধের অবজ্ঞাপূর্ণ ধ্যান-ধারণা, বেশভূষা ও ভাবভঙ্গিতে যেন ব্রিটিশ পিয়্যার (ভূম্যধিকারী) ও
কাশ্মিরি ব্রাহ্মণ (উঁচু মানের সুযোগ্য পণ্ডিত) বলে সমাজে নিজেকে জাহির করতে চান।
এরাই যখন সুযোগ দিয়েছেন টিভি পর্দায় প্রায় উলঙ্গ মুম্বাইয়া লাস্য (স্ত্রী নৃত্য) দর্শনের, তখন তা উপভোগে যুবসমাজ নেশাগ্রস্ত হলে দায়ী কে? ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ড. সর্বপল্লি রাধাকৃষ্ণান তার 'The Eastern religion and Wester thought' নামের অমূল্য বইয়ে লিখেছেন The higher a person is in the social scale, the greater are the
obligations' যার যত বড় সামাজিক মানদণ্ড, তার তত বড়
নৈতিক দায়িত্ব; কিন্তু এর বিচ্যুতি নেই, এমনটা বলা হয়তো যায় না। প্রায় শত বছর আগে বাংলার একজন প্রসিদ্ধ
লেখক ও সমালোচক অক্ষয় চন্দ্র সরকার তারই ভাষায় লিখেছেন, ‘শিক্ষিত যুবক অশিক্ষিতের আবাসস্থান পল্লীগ্রামে পদার্পণ করে নাÑ অশিক্ষিতের পরিধেয় ধুতি চাদর পরিত্যাগ করিয়াছেন। অশিক্ষিত
মুষ্টিভিক্ষা দান করে, শিক্ষিত সাবস্ক্রিপসন দেন।
অশিক্ষিত অবগাহন করে, শিক্ষিতের তোলা জলে স্নান।
অশিক্ষিতে তৈলমর্দন করে, শিক্ষিতের রুক্ষতা শ্রেয়।
অশিক্ষিত গান করে, সঙ্গীত আমাদের শিক্ষিতের
পক্ষে হৃৎকর্ণশূল। যে কাজে অশিক্ষিত নীরবে নিভৃতে রোদন করে, সেই কাজেই শিক্ষিতগণ সহস্র লোক একত্র করিয়া বাহু আস্ফালন করিয়া
অভিনয় করেন। কালু, কিনু, তনু, মধু যে ধর্মে বিশ্বাস করে ভুজেন্দ্র
ভূষণ এমএ, যোগেন্দ্রজীবন বিএদের সে
ধর্মে বিশ্বাস করিলে অপমান হইবে না?’ এ সমালোচনায়ই
রয়েছে আমাদের আজকের সামাজিক বিপত্তির ও ঐশীর বিপথগামী হওয়ার কারণগত উত্তর। এ থেকে
উত্তরণের দায়ভার শিক্ষিত সমাজের ওপরেই বর্তায় বৈকি।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
-
▼
অক্টোবর
(99)
- প্রতিহিংসার রাজনীতি বনাম জাতীয় সংহতি
- তত্ত্বাবধায়ক দাবির আদি নেতাদের বন্দি রেখে অর্থবহ ...
- দুই নেত্রীর টেলিসংলাপ এবং সংবিধান ও আইনের নির্দেশনা
- যে কারণে সরকার এত অনীহ
- সফল সংলাপের জন্য প্রয়োজন সুষ্ঠু পরিবেশ
- বল আবার প্রধানমন্ত্রীর কোর্টে
- ক্ষমতা এবং আরো ক্ষমতা
- রাজনৈতিক দলন-পীড়ন এবং মিডিয়া সংস্কৃতি
- চুল তত্ত্ব থেকে ফোন তত্ত্ব : দুই নেত্রী নয় সংকটের...
- দুই নেত্রীর ফোনালাপ
- প্রধানমন্ত্রীর জন্য সঠিক কাজ একটাই এখন
- একটি নৈশভোজ ও একটি জাতির ভাগ্য
- নিছক সংলাপ নয় কেয়ারটেকার ব্যবস্থার পুনর্বহাল লক্ষ্য
- হত্যা হামলা ও গ্রেফতার বন্ধ করে আলোচনার পরিবেশ সৃষ...
- বেগম জিয়ার প্রস্তাব অবশ্যই গ্রহণযোগ্য
- সুশীল রাজনীতি, সংলাপ ও সহিংসতা
- গণতন্ত্রে রাজনৈতিক দল
- সর্বদলীয় সরকার নামের নয়া ফাঁদ
- জাতীয়তাবাদীদের বিভ্রান্ত করার ষড়যন্ত্র
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রশ্নে সৃষ্ট সঙ্কট ও জনস্বার্থ
- অবনতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ৫ বছর
- সংলাপের সমস্ত পথ রুদ্ধ : সংঘাতের মুখে বাংলাদেশ
- টেলিফোনের রাজনীতি বনাম আন্দোলন
- তালগাছের মোহ ছাড়তে হবে
- ‘সুশীলদের টকশো এবং সরকার সমর্থকদের গাত্রজ্বালা’
- সমঝোতা কি ‘হনুজ দূরওয়াস্ত’- আসলেও অসম্ভব?
- কোন পথে রাজনীতি ও নির্বাচন
- একটি কলঙ্কিত ২৮ অক্টোবর ও লগি-বৈঠার নৃশংসতা
- ২৫ অক্টোবরের আগে ও পরে
- সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলে সঙ্কট আরো মারাত্মক হবে
- প্রধানমন্ত্রীর টেলিভাষণ বনাম দেশের করুণ বাস্তবতা
- আদৌ কি হবে ভোট?
- প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ হতাশাব্যঞ্জক, অসত্য ও চাতুর্যপ...
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- বেগম জিয়ার কাছে জাতির প্রত্যাশা
- নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংসদ অধিবেশন চলতে পারে কি?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে যত ভয়
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- বেগম খালেদা জিয়ার নির্বাচনী প্রস্তাব
- পরাবাস্তব ডিজিটাল জগৎ বনাম অ্যানালগ বাস্তবতা
- অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রূপরেখা
- প্রধানমন্ত্রীর সর্বদলীয় সরকার ও দেশের রাজনৈতিক বা...
- সংঘাত নয় শান্তি-সমৃদ্ধির জন্য দরকার সমঝোতা
- সংবিধান থেকে সরে এলেন প্রধানমন্ত্রী
- দেশে খুনের মহড়া : সরকার ঘুমিয়ে আছে?
- তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতি রক্তপাতের মাধ্যমে জনতার অর্জন
- সর্বদলীয় সরকার গঠনের আহ্বান
- সরকার যখন জনভয়ে ভীত
- সর্বদলীয় সরকারের প্রস্তাব, না ফাঁদ?
- বহুদলীয় গণতন্ত্রের জন্য দরকার বহুদলীয় মিডিয়া
- ঈমানদার হতাশ হতে পারে না
- বিবেকযন্ত্রণা ও দেশের রাজনীতি
- ছায়াযুদ্ধ এবং নির্বাচন
- ইভেন লেভেল প্লেইং ফিল্ড প্রসঙ্গে
- সমঝোতা না সংঘাতের ভয়ঙ্কর পরিণতি
- তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা পুনর্বহাল সরকারের নৈতিক দায়...
- ত্যাগের মহিমায় জীবন অর্থবহ হয়ে উঠুক
- সক্রেটিস থেকে কাদের মোল্লার বিচার প্রক্রিয়া একই রকম!
- শুধু উৎসব নয় ঈদুল আজহা আত্মত্যাগের অঙ্গীকার করার দিন
- উন্নয়নের ‘ধারাবাহিকতা’ রক্ষা ও ভাঙা নৌকায় পুনরায...
- ধর্মের কোনো বিকল্প নেই
- বিভেদের রাজনীতি ও চলমান সরকার
- ঈদুল আযহার শিক্ষা
- এটি কোনো নতুন কথা নয়
- সংশোধিত আইনটি ‘কালাকানুন’ ছাড়া কিছু নয়
- আল্লাহ তোমার দ্বীনের বিজয় পতাকা তুলে দাও ওদের হাতে
- সংসদের মেয়াদ বৃদ্ধি, সংসদ বাতিল এবং সংবিধানের ৫৭,...
- কিছুই বিশ্বাস হতে চায় না
- একটি নির্বাচন : অতঃপর...
- আরো বেশিদিন ক্ষমতায় থাকার ফন্দি-ফিকির
- ধর্মীয় বিষয়ে ধর্মনিরপেক্ষ আচরণ কেন?
- এই পুলিশ কি সেই পুলিশ?
- আওয়ামী লীগের রাজনীতি
- নাস্তিক্যবাদী ধ্বংসাত্মক চিন্তা থেকে বিপথগামী মানু...
- ২৫ অক্টোবরের পর পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে?
- নিয়োগ ও উদ্বোধনের হিড়িক
- আধুনিকতার শিকারে ঐশী আজ করুণার পাত্র
- ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার এখনই সময়
- গণমাধ্যমের সাম্প্রতিক চ্যালেঞ্জ
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- স্বাধীন দেশের প্রশাসনে জমিদারতন্ত্রের কালোছায়া
- যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রসঙ্গ
- নির্বাচন ও রাজনীতি
- সেকুলার রাজনীতিতে ধর্মের ব্যবহার
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- প্রতিহিংসা সন্ত্রাস কেলেঙ্কারি ক্ষমতা দীর্ঘায়িত ক...
- ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি এবং রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কে...
- দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক
- নির্বাচনবাদী গণতন্ত্র বনাম সাংবিধানিক গণতন্ত্র
- বাকি হাসিটুকুও ফুরিয়ে যেতে পারে
- সরকার যখন জনমতের বিপরীতে
- একটি রায় নিয়ে এতো ঘটনা আর বিতর্কের কথা অতীতে কখন...
- ক্ষমতাসীনেরা কি দায়ী নয়?
- ভারত এ লজ্জা রাখবে কোথায়?
- আবারো প্রশ্নবিদ্ধ রায়!
- শ্রমিকদের অধিকার কি বাস্তবে রয়েছে?
- দারুণই দেখালেন বটে প্রধানমন্ত্রী
- সমাধানের পথ আগের মতোই কণ্টকাকীর্ণ
- ঘরের কথা বাইরে কেন? বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম
- ► সেপ্টেম্বর (107)
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
অক্টোবর
(99)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন