নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর নামে সরকার প্রবাসীদের কাছ থেকে এক হাজার টাকা করে কেটে নিচ্ছে। এছাড়া প্রবাসীদের সঙ্গে মোবাইলে কথা বললে অতিরিক্ত টাকা ভ্যাট কেটে নিচ্ছে। আমার প্রবাসী ভাইয়ের কাছ থেকে ওই টাকা নেয়া হয়েছে। কিন্তু বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে পদ্মা সেতু হলে আমাদের টাকার কী হবে, সরকারের কাছে জানতে চাই। দেশটা কি এখন শুধু বিক্রি করে খাওয়ার বাকি আছে?
ষএসএম তুহিন মাহমুদ ছাত্র, মুলাদি, বরিশাল : বর্তমান সরকার মিথ্যা বলায় বিশ্বচ্যাম্পিয়ন। মিথ্যা বলায় ডিজিটাল প্রথা আবিষ্কার করেছে। কথায় বলে, চোরের মায়ের বড় গলা। তাই তো প্রধানমন্ত্রী চোর ও দুর্নীতিবাজ সরকারের সংস্কার না করে পাগলের প্রলাপের মতো বিশ্বব্যাংকের সংস্কার দাবি করে। বিশ্বব্যাংকের উচিত সরকারের মুখে জুতা মারা। চুরি ও দুর্নীতি ধরা খাওয়ার পর এবার মিথ্যা প্রচার করাটাও ধরা খেল। বাংলার জনগণ ও বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে আর কত প্রতারণা করবে এই মোনাফেক সরকার?
মো. আবদুল করিম ব্যবসায়ী, কর্ণফুলী, চট্টগ্রাম : সরকারের মিথ্যা প্রচারণা নিয়ে বিশ্বব্যাংক যে বিবৃতি দিয়েছে, সরকার যে মিথ্যাবাদী এটা বিশ্বব্যাংক আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে আওয়ামী লীগের লোক বসিয়ে ধ্বংস করে বিশ্বব্যাংকের সংস্কার দাবি প্রধানমন্ত্রীর মুখে মানায় না। দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো আগে সংস্কার করুন।
মো. জসিম উদ্দিন আহমেদ ব্যবসায়ী, আশুগঞ্জ : পদ্মা সেতুতে যদি দুর্নীতি না হতো তাহলে সরকারের যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেন, অর্থ উপদেষ্টা মসিউর রহমান কেন পদত্যাগ করল। তাদের পদত্যাগই প্রমাণ করে পদ্মা সেতুতে দুর্নীতি হয়েছে, সরকার দুর্নীতিগ্রস্ত। আওয়ামী লীগের ইতিহাস দুর্নীতির ইতিহাস। দুর্নীতি করতে গিয়েই দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি হয়েছে। দেশরক্ষার স্বার্থে এই সরকারকে এ মুহূর্তে পদত্যাগ করা উচিত।
ষমো. সেলিম চাকরিজীবী, চৌদ্দগ্রাম, কুমিল্লা : এখনও পদ্মা সেতুর অর্থায়ন নিশ্চিত নয়। কিন্তু তার আগেই এত কথা বললে বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন করবে কিনা সন্দেহ আছে। সরকারের বিশ্বব্যাংক ও পদ্মা সেতু নিয়ে হাঁকডাকে সংযত হওয়া উচিত।
ষইকবাল হোসেন ব্যবসায়ী, পশ্চিম ধানমন্ডি : জিয়া আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্টের নাম পরিবর্তন করতে সরকার ১৬শ’ কোটি টাকা ব্যয় ও দুর্নীতি করেছে। সরকারের একের পর এক দুর্নীতির কারণে পদ্মা সেতু হচ্ছে না। এসব নাটক বাদ দিয়ে এবং চুরি বন্ধ করলেই পদ্মা সেতু নির্মাণে বিশ্বব্যাংক ও মানুষের কাছে ভিক্ষা করতে হবে না।
ষমিজানুর রহমান চাকরিজীবী, টুঙ্গিরমোড়, ফরিদপুর : সরকার সব বিষয় নিয়ে মিথ্যাচার করছে। আমার আশঙ্কা হচ্ছে, সরকারের মিথ্যাচারে বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন না দিলে আমরা দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গের মানুষ পদ্মা সেতু পাব না। অনেকে বলে আমরা বঙ্গবন্ধুর লোক, কিন্তু আমাদের ভাগ্যের উন্নয়ন হচ্ছে না।
ষআবদুল মুকিত চৌধুরী লেখক, সিলেট : শুধু পদ্মা সেতু কেন, সব ক্ষেত্রেই এই সরকার জঘন্য মিথ্যাচার করে চলেছে। বিশ্বব্যাংকের বিবৃতিতে সরকারের টনক নড়বে না, কারণ এ সরকারের গণ্ডারের চামড়া। ন্যূনতম লজ্জা থাকলে এ সরকার পদত্যাগ করত।
ষএসএম তুহিন মাহমুদ ছাত্র, মুলাদি, বরিশাল : বর্তমান সরকার মিথ্যা বলায় বিশ্বচ্যাম্পিয়ন। মিথ্যা বলায় ডিজিটাল প্রথা আবিষ্কার করেছে। কথায় বলে, চোরের মায়ের বড় গলা। তাই তো প্রধানমন্ত্রী চোর ও দুর্নীতিবাজ সরকারের সংস্কার না করে পাগলের প্রলাপের মতো বিশ্বব্যাংকের সংস্কার দাবি করে। বিশ্বব্যাংকের উচিত সরকারের মুখে জুতা মারা। চুরি ও দুর্নীতি ধরা খাওয়ার পর এবার মিথ্যা প্রচার করাটাও ধরা খেল। বাংলার জনগণ ও বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে আর কত প্রতারণা করবে এই মোনাফেক সরকার?
মো. আবদুল করিম ব্যবসায়ী, কর্ণফুলী, চট্টগ্রাম : সরকারের মিথ্যা প্রচারণা নিয়ে বিশ্বব্যাংক যে বিবৃতি দিয়েছে, সরকার যে মিথ্যাবাদী এটা বিশ্বব্যাংক আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে আওয়ামী লীগের লোক বসিয়ে ধ্বংস করে বিশ্বব্যাংকের সংস্কার দাবি প্রধানমন্ত্রীর মুখে মানায় না। দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো আগে সংস্কার করুন।
মো. জসিম উদ্দিন আহমেদ ব্যবসায়ী, আশুগঞ্জ : পদ্মা সেতুতে যদি দুর্নীতি না হতো তাহলে সরকারের যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেন, অর্থ উপদেষ্টা মসিউর রহমান কেন পদত্যাগ করল। তাদের পদত্যাগই প্রমাণ করে পদ্মা সেতুতে দুর্নীতি হয়েছে, সরকার দুর্নীতিগ্রস্ত। আওয়ামী লীগের ইতিহাস দুর্নীতির ইতিহাস। দুর্নীতি করতে গিয়েই দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি হয়েছে। দেশরক্ষার স্বার্থে এই সরকারকে এ মুহূর্তে পদত্যাগ করা উচিত।
ষমো. সেলিম চাকরিজীবী, চৌদ্দগ্রাম, কুমিল্লা : এখনও পদ্মা সেতুর অর্থায়ন নিশ্চিত নয়। কিন্তু তার আগেই এত কথা বললে বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন করবে কিনা সন্দেহ আছে। সরকারের বিশ্বব্যাংক ও পদ্মা সেতু নিয়ে হাঁকডাকে সংযত হওয়া উচিত।
ষইকবাল হোসেন ব্যবসায়ী, পশ্চিম ধানমন্ডি : জিয়া আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্টের নাম পরিবর্তন করতে সরকার ১৬শ’ কোটি টাকা ব্যয় ও দুর্নীতি করেছে। সরকারের একের পর এক দুর্নীতির কারণে পদ্মা সেতু হচ্ছে না। এসব নাটক বাদ দিয়ে এবং চুরি বন্ধ করলেই পদ্মা সেতু নির্মাণে বিশ্বব্যাংক ও মানুষের কাছে ভিক্ষা করতে হবে না।
ষমিজানুর রহমান চাকরিজীবী, টুঙ্গিরমোড়, ফরিদপুর : সরকার সব বিষয় নিয়ে মিথ্যাচার করছে। আমার আশঙ্কা হচ্ছে, সরকারের মিথ্যাচারে বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন না দিলে আমরা দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গের মানুষ পদ্মা সেতু পাব না। অনেকে বলে আমরা বঙ্গবন্ধুর লোক, কিন্তু আমাদের ভাগ্যের উন্নয়ন হচ্ছে না।
ষআবদুল মুকিত চৌধুরী লেখক, সিলেট : শুধু পদ্মা সেতু কেন, সব ক্ষেত্রেই এই সরকার জঘন্য মিথ্যাচার করে চলেছে। বিশ্বব্যাংকের বিবৃতিতে সরকারের টনক নড়বে না, কারণ এ সরকারের গণ্ডারের চামড়া। ন্যূনতম লজ্জা থাকলে এ সরকার পদত্যাগ করত।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন