বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীসহ ১৮ দলীয় জোটের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ জানানো সত্ত্বেও আওয়ামী লীগ সরকারের গণহত্যা ও ফ্যাসিবাদী দমন-নির্যাতন এবং নির্বিচার গ্রেফতারের অভিযান দিন দিন আরো ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে। বাড়ছে সন্ত্রাসী-ঘটনাও। এরকম সর্বশেষ এক ঘটনায় ৩১ মার্চ গভীর রাতে বিরোধী দলের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার গুলশান অফিস লক্ষ্য করে গুলী বর্ষণ করেছে সন্ত্রাসী-দুর্বৃত্তরা। বেগম জিয়া সে সময় অফিসেই ছিলেন। অর্থাৎ দুর্বৃত্তরা তাকে হত্যার উদ্দেশ্যেই গুলী করেছে। তারও আগে সেদিনই গ্রেফতার করা হয়েছে ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি দেলাওয়ার হোসেনকে। এই গ্রেফতারের প্রতিবাদে ছাত্রশিবির ২ এপ্রিল হরতালের ডাক দিয়েছিল। এর পরপর বেগম খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ১৮ দলীয় জোটের এক জরুরি সভায় একইদিন হরতাল ডাকা হয়। কারণ জানাতে গিয়ে নেতারা বলেছেন, হত্যা, গ্রেফতার ও দমন-নির্যাতনসহ সরকারের ফ্যাসিবাদী কর্শকা-ের প্রতিবাদ এবং আটক নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবি জানানোর জন্যই হরতালের ডাক দিতে হয়েছে। সে অনুযায়ী সারা দেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালিত হয়েছে। খুবই আশ্চর্যের বিষয় হলো, ক্ষমতাসীনদের পক্ষ থেকে এমনভাবেই অপপ্রচার চালানো হচ্ছে যা শুনে মনে হতে পারে যেন এইচএসসি পরীক্ষা ভ-ুল করাই বিরোধী দলগুলোর উদ্দেশ্য! অন্যদিকে সত্য হলো, সরকার সব মিলিয়ে সারা দেশে এমন এক ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে যখন হরতাল ডাকা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই বিরোধী দলের। একটি উদাহরণ হিসেবে গত ২৮ মার্চের হত্যাকা-ের কথা স্মরণ করা যায়। সেদিন চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ, সিরাজগঞ্জের বেলকুচি এবং খুলনার ডুমুরিয়া ও তেরখাদায় বিএনপির ছয়জন এবং জামায়াতে ইসলামীর একজন নেতাকর্মীকে হত্যা করা হয়েছে। গুলীবিদ্ধ ও গুরুতর আহত হয়েছেন আরো শতাধিক, যাদের মধ্যে কারো কারো মৃত্যু ঘটতে পারে। হামলা ও হত্যার এ কর্মকা-ে পুলিশের সঙ্গে র্যাব ও বিজিবি তো বটেই, ক্ষমতাসীন দলের ক্যাডাররাও অংশ নিয়েছে। কারণও যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। খবরে বলা হয়েছে, মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর রায় ঘোষিত হওয়ার পর পুলিশ ওইসব এলাকার হাজার হাজার নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের নামে মামলা ঠুকেছে। মামলার অভিযুক্তদের গ্রেফতারের জন্যই পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি’র সমন্বয়ে গঠিত যৌথবাহিনী সেদিন অভিযানে নেমেছিল। যাকে পেয়েছে তাকেই গ্রেফতার করেছে তারা। তাদের ওপর নির্যাতন চালানোর মাধ্যমে প্রতিটি এলাকায় যৌথবাহিনী ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল। অন্যদিকে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং গ্রেফতার বন্ধের দাবিতে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল এলাকাবাসী। এরই জবাবে আওয়ামী ক্যাডারদের সঙ্গে নিয়ে নির্বিচারে গুলী চালিয়েছে যৌথবাহিনী। তারা গ্রামের পর গ্রাম চষে বেড়িয়েছে। ফলে প্রতিটি এলাকাতেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এর কারণ, তিন বাহিনীর মারমুখী দৌরাত্ম্যের এবং বিশেষ করে বিজিবি’র প্রস্তুতি ও তৎপরতা দেখে মনে হয়েছে যেন তারা কোনো শত্রুরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেছে! এ ধরনের অনেক ছবি বিভিন্ন টিভিতে প্রচারিত ও দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিতও হয়েছে। এভাবেই হত্যার পরও চালানো হচ্ছে অকথ্য নির্যাতন। রাজনৈতিক নেতাকর্মী হলেও তাদের দেখানো হচ্ছে জঙ্গি- সন্ত্রাসী হিসেবে। সব মিলিয়েই কিছুদিন ধরে পুলিশকে যে ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে তা দেখার পর কারো পক্ষেই কল্পনা করা সম্ভব নয় যে, এরা বাংলাদেশেরই পুলিশ! কারণ, পুলিশ এমনকি মুসল্লীদের পর্যন্ত রাস্তায় ফেলে তাদের বুকে লাথি মারছে। মুসল্লীদের মাথায় পুলিশ এমনভাবেই রাইফেল ঠেকাচ্ছে যে, ট্রিগার টিপলেই মৃত্যু ঘটবে মুসল্লীর। মুসলল্লীদের পায়ের তলায় ফেলে রাইফেলের বাট দিয়ে পেটাচ্ছে পুলিশ। অনেক ঘটনায় মুসল্লিদের প্রায় উদোম করে টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে যেতে দেখা যাচ্ছে। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের ভেতরে টার্গেট করেও গুলী করেছে পুলিশ। শুধু গুলী করেই ক্ষান্ত দেয়নি পুলিশ, মুসল্লীদের দাড়ি ধরেও টানাটানি করেছে। পুলিশের এলোপাতাড়ি গুলীতে বাড়ির ভেতরে থাকা নারীরা পর্যন্ত আহত হচ্ছেনÑ যেমনটি দেখা গেছে মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলার গোবিন্দল গ্রামে। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি সেখানে প্রথমে গুলীবিদ্ধ হয়েছিলেন মাওলানা নাসিরের ছোট ভাইয়ের স্ত্রী। খবর পেয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলেন মাওলানা নাসির। পথে পাকড়াও করার পর চুল ও দাড়ি ধরে এবং পায়ে পাড়া দিয়ে এমনভাবেই পুলিশ তাকে রাস্তায় ফেলেছিল যে, তিনি নড়াচড়া পর্যন্ত করতে পারেননি। পুলিশ তার মাথায় রাইফেল ঠেকিয়ে গুলী করেছে। ইন্তেকাল করেছেন মাওলানা নাসির। সেদিন আরো তিনজনকেও হত্যা করেছে পুলিশ, যাদের কোনো আন্দোলন বা রাজনৈতিক কর্মকা-ে সম্পৃক্ততা ছিল না। তা সত্ত্বেও পুলিশ ওই চারজনকে এবং তারও আগে-পরে অন্তত শ’ দেড়েক মানুষকে হত্যার পাশাপাশি নিষ্ঠুর দমন-নির্যাতন চালাচ্ছে বলেই প্রশ্ন উঠেছে, এরা কি বাংলাদেশের পুলিশ? প্রশ্নটি অবশ্যই গুরুতর। কারণ, শাহবাগের কথিত গণজাগরণের আড়ালে বেশ কিছুদিন ধরেই দেশজুড়ে হামলা শুরু হয়েছে ধর্মপরায়ণ মুসলমানদের ওপর। মুখে দাড়ি আর মাথায় টুপি থাকলেই তাকে হেনস্তা করা হচ্ছে। পুলিশ একা নয়, পুলিশের প্রত্যক্ষ সহায়তায় ভয়ঙ্কর এ কর্মকা-ে অংশ নিচ্ছে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ‘সোনার ছেলেরা’ওÑ যারা আসলে সমাজের ঘৃণিত গু-া-সন্ত্রাসী। খোদ রাজধানীতেও পুলিশ অফিসারের সামনে বয়স্ক মুসলমানের দাড়ি ধরে টানাটানি করার ধৃষ্টতা দেখাচ্ছে তারা। এ ধরনের আরো অনেক ঘটনাই ঘটছে দেশের বিভিন্নস্থানে। এজন্য প্রতিবাদে সোচ্চার হয়ে উঠেছে বিরোধী দলগুলো। তারা হত্যা, দমন-নির্যাতন ও গ্রেফতার বন্ধ করার দাবি জানাচ্ছে। সে দাবিতেই হরতাল পালন করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেই ইসলামপ্রিয় নাগরিকদের ওপর আঘাত হানা হয়। এবারও নানা পন্থায় আওয়ামী লীগ সরকারের ইসলামবিদ্বেষী চরিত্রের প্রকাশ ঘটে চলেছে। ঘটনাগুলোকে ইসলামের বিরুদ্ধে নতুন পর্যায়ে নগ্ন আওয়ামী হামলা ছাড়া আর কিছু বলা যায় না। আমরা মনে করি এবং একথা আগেও বহুবার বলা হয়েছে যে, ৯০ শতাংশ মুসলমানের বাংলাদেশে পুলিশ ও আওয়ামী সন্ত্রাসী-ক্যাডারদের এই ভূমিকা কোনোক্রমেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। পুলিশের উপর কোনো নাগরিক চড়াও হোক, তা যেমন গ্রহণযোগ্য নয়, তেমনি পুলিশ কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচিতে কারও উপর চড়াও হোক তা গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। এ কথা স্বীকার করতেই হবে গত চার বছর ধরে পুলিশের মাত্রাহীন রাজনৈতিক ব্যবহারের কারণেই রাজনৈতিক কর্মসূচিতে পুলিশের হিংসাত্মক হস্তক্ষেপ নিত্যনৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং এ পরিস্থিতিতে পুলিশ জনগণের প্রতিদ্বন্দ্বীতে পরিণত হয়েছে।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারি (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারি (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারি (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
এপ্রিল
(118)
- জীবনের চেয়ে ভাবমর্যাদা বড় হতে পারে না
- শুধু দিবস পালনে শ্রমিকদের কল্যাণ নেই
- এই ফাটল শুধু ভবনের নয়, জাতির ভাগ্যেরও
- এর নামই কি গায়েবি বিষয়
- কবে কিভাবে আওয়ামী সরকার বিদায় নেবে-২
- সাভার ট্র্যাজেডি নানা প্রশ্ন
- মন্ত্রীর ঝাঁকিতত্ত্ব এবং সাভার বিপর্যয়ের বিষয়-আসয়
- ভুল পথে যাত্রা আর কতোকাল
- উন্মাদ আর কাকে বলে
- সরকারের উচিত এখনই ভালোয় ভালোয় বিদায় নেয়া
- কবে কিভাবে আওয়ামী সরকার বিদায় নেবে
- ইসলামের বিরুদ্ধে ধর্মনিরপেক্ষতা একটা অস্ত্র
- সাভার ট্রাজেডি নিয়েও রাজনীতি
- প্রেমের আরেক নাম যাতনা ও টিআইবির ঘোষণা
- সঙ্কট যারা সৃষ্টি করেছে সমাধান তাদের হাতেই
- গ্রেফতার বাণিজ্য প্রসঙ্গ
- সাভারের মৃত্যু দুর্ঘটনা নয় গণহত্যা
- সাভার হত্যাকাণ্ড এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর তত্ত্ব
- আর নয় শোক এবার করুন বিচার
- গৃহযুদ্ধ শুরু করতে চায় সরকার?
- রামপালের বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন প্রসঙ্গে
- প্রতিহত, উৎখাত ও নির্মূলের রাজনীতি পরিহার করতে হবে
- দেশটাকে কোথায় নিয়ে যেতে চান
- মদিনা সনদ ও প্রধানমন্ত্রীর দেশ পরিচালনার সনদ
- আমাদের কি বোধোদয় ঘটবে না
- আমরা কি বিবেকবোধ হারিয়ে ফেলেছি?
- আমাদের সংস্কৃতি ধ্বংসে ভারতীয় আগ্রাসন
- দেশে কারুরই কি মান ইজ্জতের নিরাপত্তা থাকবে না?
- মাহমুদুর রহমান ও আমার দেশ
- রাজনৈতিক সঙ্ঘাত আরো বাড়বে
- নিষিদ্ধ পিলেট বুলেট!
- মুজিবনগরের বাখানি
- অনশন ধর্মঘটে মাহমুদুর রহমানের লক্ষ্য ও সরকারের ঝুকি
- সম্ভাবনাময় এ দেশটি যাচ্ছে কোথায় ?
- পল্লী এলাকার ওপর থেকে নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছে সরকার
- ভয় দেখিয়ে জয় করা যায় না
- বিপ্লবের পথে বাংলাদেশ
- কী অর্জন করতে চায় সরকার
- কারারুদ্ধ মাহমুদুর রহমান ও আমার দেশ
- মাহমুদুর রহমান : মৃত্যুর দুয়ারে এক দেশপ্রেমিক সম্...
- দুর্নীতির এই কলঙ্ক মুছতে হবে বাংলাদেশকে
- কত কোটি মানুষকে আসামি বানাতে চায় সরকার?
- বন্দীদের ডাণ্ডাবেড়ি পরানো ও আমাদের সংবিধান
- ধর্মদ্রোহী ও বিদ্বেষীদের শাস্তির দাবি
- বাংলা নববর্ষ আশা জাগিয়ে গেল
- মানুষের মনোবীণায় অন্য সুর
- দেশে এখন নির্দোষ মানুষই অপরাধী
- নির্বাচনকালীন সরকারের ফর্মুলা
- শাহবাগের ঘৃণার আগুনে পুড়ছে সরকার
- মদিনা সনদের কথা উচ্চারণ করলেও কল্যাণ
- রিমান্ডের রাজনৈতিক ব্যবহার না হোক
- গড়ে উঠেছে গণপ্রতিরোধ
- কেয়ামত হবে, কেয়ারটেকার হবে না!
- লাশ ও ভীতির রাজনীতি
- শির দেগা নেহী দেগা আমামা
- বলি হলো আমার দেশ
- যে বার্তা দিয়ে যায় বৈশাখ
- সংবাদপত্রের কণ্ঠরোধের নগ্নপ্রচেষ্টা
- গণদাবি উপেক্ষার আরেক নজির
- সংলাপ সম্ভাবনাও কারারুদ্ধ
- টকশোগুলোর - টক, ঝাল, মিষ্টি এবং সংকট উত্তরণে দায়ি...
- গণতন্ত্রসম্মত পথে ফিরে আসুন
- অনূর্ধ্ব ১৮-দের ‘শিশু’ বলা হচ্ছে কেন?
- গণমাধ্যমের স্বাধীনতা
- মতিঝিলের মহাগর্জন ও শাহবাগের সান্ত্বনা
- নববর্ষে আত্মজিজ্ঞাসা
- মে মাসে রাজনৈতিক অঙ্গনে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়ার আ...
- শোলাকিয়ার ইমাম প্রসঙ্গে
- ইসলাম না থাকলে বাংলাদেশের স্বাধীনতাও থাকবে না
- গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধে কারো কল্যাণ হয় না
- শাহবাগের দাবি পূরণের সিদ্ধান্ত!
- নৈরাজ্য অস্থিরতা ছড়াচ্ছে সরকার
- সবাইকেই সমাধানের পথ খুঁজতে হবে
- রাষ্ট্রদূত ড্যান মজিনার একপেশে পরিস্থিতির মূল্যায়ন
- রাষ্ট্রপতিশাসন ফিরে আসছে?
- মাহমুদুর রহমানের গ্রেফতারের বার্তা
- প্রজন্ম চত্বর মিডিয়া সন্ত্রাস ও সংখ্যালঘু নির্যাত...
- মাহমুদুর রহমানের গ্রেফতারের আমরা প্রতিবাদ করছি
- দাসত্বের কেবলা পরিবর্তনের জন্য আমরা স্বাধীনতা যুদ্...
- ‘ব্লাসফেমি আইন’ বনাম নাগরিকদের সাংবিধানিক অধিকার
- বাংলাদেশ কখনো জঙ্গিরাষ্ট্র হবে না
- দেশ কি একদলীয় ব্যবস্থার দিকে এগোচ্ছে?
- শেষ পর্যন্ত জনগণেরই জয় হবে
- শাহবাগ ও হাটহাজারী দেশ কোন দিকে
- ইসলামের প্রশ্নে সরকারকে অবস্থান পরিষ্কার করতে হবে
- রোহিঙ্গাদের ছবি বাংলাদেশী হিন্দুদের নামে প্রচার!
- অরাজনৈতিক মহাসমাবেশের রাজনৈতিক প্রভাব
- গণতন্ত্র মানবতা ও মানবাধিকার খাঁচায় বন্দী অচীন পাখি
- লংমার্চের আলোয় জাগ্রত জাতি
- প্রতিরোধে উত্তাল বাংলাদেশ
- লংমার্চ ও এই সময়ের বাস্তবতা
- মহাজাগরণ : ৫৬ হাজার বর্গমাইলের
- সেনাবাহিনী নিয়ে সাম্প্রতিক ‘খোয়াব’, ‘পেয়ার’, ভী...
- প্রশাসনের সহযোগিতায় রাতের অন্ধকারে মন্দিরে হামলা ...
- বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি ধ্বংস করা হলো যেভাবে:
- লংমার্চ ও মহাসমাবেশ থেকে শিক্ষা নিন
- বাংলাদেশে ইসলাম আক্রান্ত
- ফ্যাসিবাদের নগ্নথাবা
- লংমার্চ : এক অবিস্মরণীয় প্রেরণা
- শাহবাগ নাটক থেকে গণহত্যা সবকিছুর পেছনে ভারত
- ► ফেব্রুয়ারি (95)

0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন