প্রতিনিয়ত আমরা যে কথাগুলো শুনে আসছি তা হলো, আইন সবার জন্য সমান, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়, আইন কাউকে খাতির করবে না। আমরা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছি, সন্ত্রাসী যে দলেরই হোক তাদেরকে আইনের কাছে হস্তান্তর করা হবে, সন্ত্রাসীদের কোন দল নেই আরো কত কথা। আদালতের বিরচদ্ধে কথা বলা যাবে না, বিচারপতিগণ নিরপেক্ষ, প্রভাবমুক্ত এবং চাপেরমুখে নতি স্বীকার করবেন না ইত্যাদি। পুলিশ বাহিনী শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত। তারা কারো শত্রচ নয় বরং সকলেরই বন্ধু। জনগণ, পুলিশ ও সরকার মিলে সম্মিলিতভাবে একটি সুন্দর দেশ গঠন করবো, বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবো। উপযুক্ত কথাগুলো শুনতে কার না ভালো লাগে। এ ভালো লাগা কথাগুলো কল্পনা করছিলাম গাজীপুরের টঙ্গীর পাগাড় নামক স্থানের পাগাড় মডেল স্কুল এন্ড কলেজের সামনে বসে। এরই মধ্যে স্কুলের কিছু ছাত্র-ছাত্রী রাস্তায় বেরিয়ে আসলো এবং ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস পালনের প্রস্ত্ততি গ্রহণ করছিলো। মহড়ার এক পর্যায়ে জাতীয় সঙ্গীত শুরচ হলো এটাও ছিলো গ্রচপ বাছাইয়ের মহড়া। একটি গ্রচপে তিনজন ছিলো- নাফিসা আহমদ দোল ৭ম শ্রেণী. মুজাহিদুল ইসলাম ৫ম শ্রেণী, অন্যজনের নাম স্মরণ নেই। তারা যে মনের মাধুরী মিশিয়ে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করলো আমি কেবল অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকলাম। মোবাইলে রেকর্ডও করলাম। এর পর বার বার তা বাজিয়ে শুনছি। আমি বুঝাতে পারবো না তাদের কণ্ঠ কতটা সুন্দর। ওদের গান শুনে চলে গেলাম কল্পনার জগতে এই সোনার বাংলাই তো চেয়েছিলেন স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যখন বলেছেন-‘‘মা তোর বদনখানি মলিন হলে আমি নয়ন জলে ভাসি।’’ মনে হয় একথা বঙ্গবন্ধুর হৃদয়ে সুবিশালভাবে বাসা বেঁধেছিলো। এ কারণেই হয়তো তিনি রূপক অর্থে মা অর্থ দেশ আর দেশের সংকটে চোখের পানি আসার কথাটা অত্যন্ত প্রিয় বাক্য মনে করেছেন এবং বিশ্বাস করতে প্রত্যেকটি নাগরিকই দেশের সংকট দেখলে চোখের জলে ভাসবে। তাই তিনি বলেছিলেন আসুন সবাই মিলে দেশটাকে গঠন করি। আমাদের বিবেকের কাছে প্রশ্ন করতে হবে আজ কি দেশ গঠন হচ্ছে? বিশ্বের দরবারে কি আমাদের মাথা উঁচু হচ্ছে, না কি আমরা আজ বিশ্বের একশ্রেণীর শাসকদের নিকট অপরিপক্ক রাজনীতিবিদ আর অন্যশ্রেণী অর্থাৎ মুসলিম দেশগুলোর নিকট পরিচিত হচ্ছি ইসলামবিরোধী সরকার হিসেবে। এতে কি আমাদের সম্মান বৃদ্ধি পাচ্ছে? পক্ষে হলে হ্যাঁ বলুন আর বিপক্ষে হলে না বলুন। আজ তুরস্কে লক্ষাধিক লোক বিক্ষোভ করছে বাংলাদেশ সরকারের বিরচদ্ধে। তারাও কি রাজাকার? বাঙালি জাতির ত্রাণকর্তা বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে বিশ্বের এ প্রতিক্রিয়া অবশ্যই গুরচত্বের সাথে দেখতেন। রাজনীতিতে শিশু যারা তারা এসবের কেয়ারই করেন না। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী তাই আক্ষেপ করে তার নেতার কাছে চিঠি লিখেন- ‘‘পিতাকে পুত্রের চিঠি’’ এ ভাষায়। পত্রিকার পাতায় এ শিরোনামে লিখা প্রবন্ধ খুবই জনপ্রিয়। তিনি বলেন, ‘‘পিতা তুমি যদি আজ তোমার মেয়ের কার্যক্রম দেখতা তাহলে বলতে এটা আমার তৈরি সেই আওয়ামী লীগ না। আজ তোমার মেয়ের কাছে মুরচববীদের কোন সম্মান নেই’’। যাই হোক আমরা যে সোনার বাংলা কল্পনা করি সত্যিকার অর্থে যদি তা করতে চাই তবে জাতীয় ঐক্য, রাজনৈতিক সহনশীলতা দেশরক্ষা, দেশগঠন ও বিশ্বের কাছে সভ্য জাতি হিসেবে পরিচিত হতে হলে সকলে মিলে ঐকমত্যের ভিত্তিতে দেশকে গড়তে হবে। দেশ কোন একটি দলের পৈতৃক সম্পত্তি নয়। আইনের দোহাই দিয়ে অন্যকে ঘায়েল করার পরও পার পেয়ে যাচ্ছেন কারণ দেশের সাধারণ জনগণ আইন বুঝে না। আমরা যখন শুনি সব কিছুই আইন সম্মতভাবে করা হবে তখন নিশ্চিন্তে নিন্দ্রা যাই। করারই বা কি আছে? আইনের দোহাই দিয়ে আইন বিরোধী কাজ করলেও কিছু বলা যাবে না কারণ কোর্টের বিরচদ্ধে কথা বলার অপরাধে অপরাধী হতে হবে। অথচ আমাদের মহান সংবিধানে মানুষের মৌলিক অধিকার এর অধ্যায়ে বলা হয়েছে ‘‘প্রত্যেক নাগরিক-এর সভা, সমিতি, মিটিং, মিছিল করার অধিকার থাকবে।’’ বর্তমানে কি তা হচ্ছে? বলতে হবে হচ্ছে। সাথে একটা না লাগালে কোর্টের বিরচদ্ধে বা সংবিধান বিরোধী বক্তব্য হয়ে যাবে সে ভয়ে আমি না লাগালাম না। সংবিধানের ৯৪-৪/৪ অনুচ্ছেদে বলা আছে ‘‘প্রধান বিচারপতি ও অন্যান্য বিচারপতিগণ তাদের বিচারাধীন কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে স্বাধীনতা ভোগ করবেন কেউ হস্তক্ষেপ করবে না।’’ আমরা কি তাই দেখছি বিচারপতিগণ কি তাই করছেন? কোন প্রকার চাপ নেই, প্রেসার নেই, হুমকি নেই, লোভ বা অন্য কোন কিছুর নিকট তারা বন্দী নন, কেবল মুক্ত মনে নিরপেক্ষ রায় দিয়ে যাচ্ছেন যেমনটি দিয়েছেন বিচারপতি খাইরচল হক তাই না। এ ব্যাপারে কিছু বলবো না তা হলে আদালত অবমাননা হবে। তবে বিচার পতি মোঃ নিজামুল হক পদত্যাগ করেছেন কি বলে সে চিঠি আমার দেখার কথাও না আবার প্রয়োজনও নেই যা দেখলাম ইন্টারনেটে এবং পত্রপত্রিকায় সেখানে তিনি বলেছেন ‘‘গভর্মেন্ট চায় একটা রায়। গভর্মেন্ট গেছে পাগল হয়ে।’’ এ থেকে কি আমরা বুঝতে পারি দলীয় সরকারের আমলে বিচারপতিগণ নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারেন যা পারছেন। কোন বিচারপতিকে অপসারণ বা অব্যাহতি দেয়ার কোন বিধান নেই অনুচ্ছেদ ৯৬ (২) তবে ৯৬-৫(ক) এখানে বলা আছে শারীরিক অক্ষমতা ও অসদাচারণ প্রমাণিত হলে নিজে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে পারবেন এবং অসদাচারণের দরচন অপসারণের ব্যবস্থা রয়েছে তা আবার ৯৬(৩) অনুচ্ছেদে বলা আছে, ২ জন সিনিয়র বিচারপতির মাধ্যমে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠন করতে হবে। মজার ব্যাপার হলো সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠনের জন্য আবেদন করবেন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিবর্গ। অথচ প্রতিষ্ঠিত সরকার কি এ আবেদন গ্রহণ করবেন না কি আবেদন পাওয়ার সাথে সাথে খারিজ করে দেন? এ মন্তব্যও পাঠকগণ করবেন। মন্তব্য করে আইন ভঙ্গ করতে চাইলে ট্রাইব্যুনালে একজন বিচারপতি বলেছিলেন ‘‘আমাদের কাছে জাস্টিস পাবেন না আমরা এখানে জাস্টিস করতে বসিনি।’’ এ বক্তব্য কি আইন সঙ্গত হল? না হলে কি তার বিরচদ্ধে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠনের আবেদন করতে কেউ সাহস করেছে? যদি আইন আইনের গতিতে চলে তবে কেউ আইনের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ কথা বললে যদি তিনি বিচারপতি হন তা হলে ৯৬(৬) ধারা অনুযায়ী তার বিরচদ্ধে তদন্তের উদ্দেশ্যে পরোয়ানা জারি করা যাবে। অপরাধী প্রমাণিত হলে ৯৬-৫ (গ) অনুযায়ী তাকে অপসারণ করা যাবে অথবা ৯৬(৭) ধারায় স্বেচ্ছায় পদত্যাগের কথা বলা হয়েছে সসম্মানে তিনি পদত্যাগও করতে পারেন। আমাদের বিচার ব্যবস্থায় তা কি হচ্ছে? এরপরও আমরা বলছি বিচার বিভাগের স্বচ্ছতা রয়েছে। প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক বলেছিলেন ‘‘বিচারকগণ রায় দেন আইনজীবীকে তা দেখে আবার আইনজীবীরাও কোন কোর্টে গেলে পক্ষে রায় পাবেন সেভাবে কোর্ট নির্বাচন করেন।’’ এ বক্তব্যের দরচন কিন্তু ব্যারিস্টার রফিক-উল হককে আইন বা কোর্টের বিরচদ্ধে কথা বলেছেন বলে অভিযোগ করা হয়নি। অতএব কথা বলার অধিকার আমাদেরও রয়েছে। হতে পারে কিছু ত্রচটি বিচ্যুতি কারণ আমরা সাধারণ জনগণ আইন বুঝি না এটা শিরোনামেই বলেছি। আমাদের কোর্টে একটি মামলা চলাকালীন এ মামলাটি অন্যকোর্টে বা বেঞ্চে স্থানান্তরের জন্য আবেদন করার বিধান রয়েছে। আর এ সুযোগেই কোন আইনজীবীর সাথে কোন বিচারক বা দফতরিক কর্মীর সম্পর্ক ভালো সে দিকে লক্ষ্য রেখেও মামলা স্থানান্তর করা হয়ে থাকে, সারাজীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতা রয়েছে বলেই ব্যারিস্টার রফিক উল হক সাহেব এ কথাটা বলেছেন। শেষ করতে চাই ভিন্ন একটি কথা দিয়ে জনাব আব্দুল কাদের মোলvর সারাজীবন জেলের রায় হওয়ার পর শাহবাগে আন্দোলনকারীরা বললো এ রায় মানি না আবার জামায়াতের লোকেরাও বললো এ রায় মানি না। তবে আদালত অবমাননার অপরাধে জামায়াত নেতারা অপরাধী হবে অন্যদিকে শাহবাগপন্থীরা অপরাধী হবে না এটাই আইনের নিরপেক্ষতা? আন্তর্জাতিক পত্রিকা দ্যা ইকোনোমিস্ট বললো ‘‘বাংলাদেশে একটি আদালত বসানো হয়েছে তার নাম দিয়েছে তারা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অথচ তারা বিচার করছে দেশীয় আইনে’’ এ কথার জন্য তারা অপরাধী হলো না, জামায়াত নেতারা কিছু বললেই ট্রাইব্যুনালের বিরচদ্ধে কথা বলা হয়। বিচারপতি নিজামুল হক যে বল্লেন, ‘‘সরকারের গেছে মাথা খারাপ হয়ে তারা কেবল একটা রায় চায়’’। একজন বিচারপতি হয়ে সরকারের এমন ভাবমূর্তির হানি ঘটালেন এ জন্য তার বিরচদ্ধে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠন করা হল না। সব দোষ জামায়াত নেতাদের। পুলিশ শান্ত মাথায় শিবির নেতা-কর্মীদের ধরার পর ঠান্ডা মাথায় গুলী করে। পল্টনে একটি বিল্ডিং-এর ছাদ থেকে পড়ে মারা যায় একটি ছেলে। জানা যায়, ছেলেটি শিবিরের সদস্য এবং মেধাবী ছাত্র। সে নাকি ছাদ থেকে লাফ দিবে তা আবার ৬ তলা। এখানেও শিবির বলছে পুলিশ তাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়েছে। এর পরও কোন অপরাধ হয় না- সব অপরাধ কেবল শিবির নেতা-কর্মীদের। আজ শাসন বিভাগ, আইন বিভাগ ও বিচার বিভাগ সব জায়গার অবস্থা একটাই তা হল কেবল জামায়াত-শিবির, বিএনপি, মাহমুদুর রহমান এদের অপরাধই অপরাধ আর সরকার দলীয় উপর-নিচ, শাহবাগ আন্দোলন, সরকারি ইসলামিক মুখপাত্র মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ ও মেসবাহুর রহমান যা বলে আর যা করে সব জায়েজ কেবল সরকারের সমালোচকগণ যা বলে আর করে সব নাজায়েজ। এ হলো আমাদের বর্তমান অবস্থা। এমন একটি সংকটাপন্ন অবস্থায় মানুষের একমাত্র আশ্রয়স্থল বিচার বিভাগ, যে বিচার বিভাগ প্রধানমন্ত্রীকেও ছাড় দেয়ার কথা নয়। অথচ আজ আমরা দেখছি কোন্ চিত্র। এরপরও কোনো কথা বলা যাবে না যদি হও সরকার বিরোধী। সবই বলা যাবে যদি হয় সরকারের পক্ষে। এমন অবস্থার মধ্যে হাবুডুবু খাচ্ছি আমরা। তবুও সবই আইনমতো হচ্ছে বলে সাধারণ জনগণের চোখে ধুলো দিয়ে অন্ধ বানিয়ে রাখছেন। কারণ আমরা সাধারণ জনগণ আইন বুঝি না বলেই আইনের দোহাই দিয়ে পার পেয়ে যাচ্ছেন।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
মার্চ
(120)
- যে কারণে দেশ আজ চরম সঙ্কটে
- নাস্তিকতা এখন চরমপন্থার নাম
- এমন অভয় পতনের বড় কারণ হতে পারে
- অপরাধের বিচার ও শাহবাগ মঞ্চ
- রাজনীতির নতুন লাঠিয়াল
- বেগম জিয়ার বক্তব্য নিয়ে কুতর্ক
- ৭ মার্চের বিখ্যাত ভাষণ
- বাংলাদেশ আজ মৃত্যুপুরী : আপীল বিভাগের নিয়োগে জেষ...
- অর্থমন্ত্রীর মন্তব্য অর্থখাতকে ধ্বংস করার জন্য যথেষ্ট
- সর্বব্যাপী সর্বনাশের ঘণ্টা বাজছে
- সময়ের সাহসী কণ্ঠ
- আমরা আইন বুঝি না বলেই, আইনের দোহাই দিয়ে পার পেয়ে...
- বাংলাদেশকে ভারতের ইচ্ছাধীন রাষ্ট্রে পরিণত করে ফেলে...
- মিথ্যাকে সত্য বানানোর দক্ষতা
- আসলেই আমরা কি মুক্ত?
- স্বাধীনতাযুদ্ধ ও দেশ গড়ায় জিয়া
- সংলাপ ও রাষ্ট্রপতির খোয়াব
- অবিলম্বে বন্ধ করা হোক শাহবাগী নাট্যমঞ্চ
- জারদারি পারলেন, পারলেন না শেখ হাসিনা
- ইতিহাস বিকৃত করা ওদের বদ অভ্যাস
- সাপের দাঁতে বিষাক্ত মতা
- আইনানুগ ও মানবিক হতে বাধ্য
- পুলিশের গুলীতে নিহত সকল মত্যুর জন্য সরকারই দায়ী
- সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে গণজাগরণ হলো না কেন?
- সম্ভাব্য তিন পরিণতি
- সাম্প্রতিক গণআন্দোলন ও কিছু কথা
- শিকড়বিহীন এক উন্মূল প্রজন্ম
- সাংবিধানিক মৌলিক অধিকার এবং বাস্তবতা
- মহান স্বাধীনতা দিবস
- স্বাধীনতার বর্ষপূর্তি ক্ষমতার উন্মাদনা ও জুলুম নির...
- সরকার রক্ষা কমিশন
- আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিপীড়ন ভয়াবহ রূপ নিয়েছে
- ক্ষমতায় থাকার জন্যে আর কত শহীদের রক্ত চাই ?
- মরে প্রমাণ করতে হলো তিনি দেশের রাষ্ট্রপতি
- রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক সঙ্কটের কারণ
- এ কোন পরিণতির দিকে যাচ্ছি
- পদ্মা সেতু নিয়ে ঢেঁকুর আবারও
- সোনার ডিম দেয়া হাঁস জবাই করবেন না
- তরুণ প্রজন্মকে বাঁচাতে হবে
- তবে কি সঙ্ঘাত অনিবার্য?
- চলচ্ছক্তিহীন রতন দুই কিলোমিটার দূরে গিয়ে পুলিশকে ...
- গণতন্ত্র এখন ইনটেনসিভ কেয়ারে
- খালেদা জিয়ার ট্রাইব্যুনাল গঠনের হুঁশিয়ারি
- আইনের শাসন ও মানবাধিকারের শব যাত্রা
- অবিলম্বে সরকারি মিথ্যাচার বন্ধ হওয়া দরকার
- রাজনৈতিক অমীমাংসার সেই ‘ট্র্যাডিশন’ সমানে চলছে
- উদার গণতান্ত্রিক রাজনীতির বিকল্প নেই
- গণআন্দোলন গণবিস্ফোরণে পরিণত হতে পারে
- রাষ্ট্রঘাতী ষড়যন্ত্র
- বাংলাদেশ মুসলিম রাষ্ট্র হিসেবে টিকে থাকবে কি না
- এ কোন দেশে আমরা বাস করছি?
- বিজেপি লংমার্চ ও সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশে সাম্প্রদ...
- দেশপ্রেমিক তরচণরা শাহবাগে যায়নি কারণ-
- ভারতের ভিসা এবং শাহবাগ চত্বর প্রসঙ্গ-
- ভক্তি বা বিদ্বেষের অন্ধত্ব নয়, চাই স্বচ্ছ মূল্যায়ন
- বাংলাদেশের হৃদয়ের রক্তক্ষরণ
- ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টে বাংলাদেশ
- হলুদ সাংবাদিকতার স্বর্ণযুগ
- বাংলাদেশের মুসলমানদের একটি ঈমানী পরীক্ষা
- নাস্তিক ব্লগারদের দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ ও প্রণব মুখ...
- সরকারকে হতে হয় জনমন পাঠক
- সংসদে দাঁড়িয়ে রাসূল সা: ও ইসলামের অবমাননা!
- মন্দিরে হামলা ও ত্বকির হত্যার জন্য জামায়াত দায়ী নয়
- পিতা-পুত্রের দ্বন্দ্বের কারণ আরও গভীরে
- রক্তসণাত বাংলাদেশ : গণহত্যা ও প্রহসনের বিচার
- তৌহিদি জনতার প্রতিরোধ
- ভারত আবারও আওয়ামী লীগকেই ক্ষমতায় আনতে চায়
- শ্রেণি ও শক্তির নতুন বিন্যাস চলছে
- একজন সংশপ্তক! খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন
- বন্দুকের নলে মানবাধিকার
- শাহবাগের সমাবেশ কোনমতেই তরচণদের নয়, নাস্তিকদের মঞ্চ
- মানবিক নিরাপত্তার চরম বিপর্যয়
- বেগম খালেদা জিয়ার সময়োচিত আহবান
- সঙ্ঘাতের গন্তব্য ও বাইরের চাপানো কৌশল
- সরকার কি ভয় দেখিয়ে জয় করতে চাইছে
- চলমান রাজনৈতিক সংকট
- ফ্যাসিবাদ নয়, গণতন্ত্র
- আপস না রাজপথ
- ‘গ্রেট ইন্ডিয়ান তামাশা’র শাহবাগ সংস্করণ
- সরকার দায় এড়াতে পারে না
- আলোচনার নতুন রঙ্গ
- যত দোষ নন্দঘোষ
- শাহবাগে অর্জন, শাহবাগ বর্জন
- বিদ্বেষ বিভক্তি স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের রক্ষাকবচ নয়
- শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চ না গণপ্রতারণা মঞ্চ
- ইসলাম আজ বিপন্ন
- আত্মসমালোচনা এখন জাতীয় জরুরী বিষয়
- মসজিদেও তালা লাগিয়েছে সরকার।
- নির্দয় মিডিয়া
- বিক্ষোভদ জনতা, বেপরোয়া পুলিশ ।
- নাস্তিক, মুরতাদ ও ধর্মদ্রোহীদের মিলনমেলা শাহবাগ গণ...
- শেখ হাসিনার নাম হবে ‘কারজাই’
- বাংলাদেশে ইসলাম আক্রান্ত
- খালেদা জিয়াকে কেন প্রণব মুখার্জির বিরুদ্ধে দাঁড় ...
- স্বাধীনতার পক্ষ -বিপক্ষ বিভাজন চক্রান্তের অন্তরালে
- পুলিশের দায়িত্ব
- বিশ্বাস ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধের লড়াই চলছে
- রাষ্ট্র ও নাগরিকদের মুখোমুখি দাঁড় করানোর ষড়যন্ত্...
- রণ-উন্মাদনার জয়!
- এই গণহত্যারও বিচার হতে হবে
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন