রাজনৈতিক সংকট কাটিয়ে ওঠার পাশাপাশি সকল দলের কাছে গ্রহণযোগ্য কোনো সরকারের অধীনে আগামী সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্য নিয়ে তৎপরতা শুরু হয়েছে বেশ কিছুদিন আগেই। সে সরকার যে তত্ত্বাবধায়ক নামেই হতে হবে এমন কথা এখন বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীসহ বিরোধী দলগুলোও বলছে না। নিজেদের সদিচ্ছার প্রমাণ দেয়ার জন্য বেগম খালেদা জিয়া এমনকি নির্দলীয় তথা নির্বাচনকালীন সরকারের বিষয়েও ছাড় দিয়েছেন। বলেছেন, নাম যা কিছুই হোক না কেন, নির্বাচনের সময় যেন বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় না থাকে- এটাই বিরোধী দলের প্রধান দাবি। অন্যদিকে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী থেকে পাতি নেতারা তো বটেই, প্রধানমন্ত্রী নিজেও প্রথম থেকে দাবিটি নাকচ করে এসেছেন। এখন তো আরো জোরেশোরে নাকচ করছেন। কেন সে জিজ্ঞাসার উত্তর এতদিনে সাধারণ মানুষও জেনে গেছে। কিন্তু বিষয়টি সংকটকে অনেক জটিল ও ঘনীভূত করেছে। এর ফলে জনমনে উ™ে^গ-উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়েছে। সঙ্গে সঙ্গে এফবিসিআইসহ দেশের বিভিন্ন পেশাজীবী গোষ্ঠী ও মহল শুধু নয়, বিদেশীরাও মধ্যস্থতা করার জন্য এগিয়ে এসেছেন। প্রথম থেকে তৎপর মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান মজিনার পর সরকার ও বিরোধী দলের মধ্যে সংলাপ অনুষ্ঠান ও সমঝোতা প্রতিষ্ঠার জন্য উদ্যোগ নিয়েছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতরা। গত ৭ মে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ব্যাপারে উভয় পক্ষকে তারা জোর তাগিদও দিয়েছেন। অবিলম্বে সংলাপে বসার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। তাদের পর পর চারদিনের সফরে ১০ মে ঢাকায় এসেছেন জাতিসংঘের রাজনীতি বিষয়ক সহকারী মহাসচিব অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকোর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল। তারা ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও প্রধান বিরোধী দল বিএনপির পাশাপাশি অন্য কয়েকটি দল ও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গেও বৈঠক করে গেছেন। সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ ছিল তাদের বক্তব্য। মূল কথায় তারা এই বলে সতর্ক করে গেছেন যে, রাজনৈতিক দলগুলো যদি সংকট কাটিয়ে উঠতে না পারে এবং সরকার ব্যবস্থাসহ নির্বাচনের ফর্মুলার ব্যাপারে একমত না হয় তাহলে গণতন্ত্র তো বিপন্ন হবেই, দেশের পরিণতিও ভয়ংকর হওয়ার আশংকা রয়েছে। জানা গেছে, নিউইয়র্কে পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনিকেও এই কথা বলে সতর্ক করে দিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব বানকি মুন। বলার অপেক্ষা রাখে না, কথার মধ্যে কোনো রাখঢাক করেননি তারা। আশাবাদী অনেকে ধারণা করেছিলেন, এসব শোনার ও জানার পর ক্ষমতাসীনরা অবশ্যই কিছুটা সমঝে চলবেন, সাবধান হবেন এবং এমন বক্তব্য দেয়া থেকে অন্তত বিরত থাকবেন, যার ফলে রাজনৈতিক সংকট কাটিয়ে ওঠার সম্ভাবনা হাওয়ায় মিলিয়ে যেতে পারে। অন্যদিকে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী থেকে প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত প্রত্যেককে বরং উলটো আরো বেশি মারমুখী মনে হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী তো বেগম খালেদা জিয়াকে ‘হুকুমের আসামী’ বানানোর ঘোষণাও দিয়েছেন। ওদিকে তাকে অনুসরণ করে অন্য ক্ষমতাসীনরাও যথেচ্ছভাবে হুমকি উচ্চারণ করে চলেছেন। একই সঙ্গে নিজেদের ইচ্ছা ও পরিকল্পনার কথাও জানান দিচ্ছেন তারা। যেমন সর্বশেষ এক উপলক্ষে ইদানীং প্রাধান্যে এসে যাওয়া মন্ত্রী হাছান মাহমুদ পরিষ্কার ভাষায় জানিয়ে দিয়েছেন, নির্বাচনের সময় ক্ষমতায় যে সরকারই থাকুক না কেন সে সরকারের প্রধানমন্ত্রী করতে হবে শেখ হাসিনাকে। এটুকু বলেও থেমে যাননি হাছান মাহমুদ। এই ঘোষণাও জারি করেছেন যে, শেখ হাসিনাকে ছাড়া অন্য কাউকে প্রধানমন্ত্রী বা সরকার প্রধান করা হলে আওয়ামী লীগ তা মেনে নেবে না। বলাবাহুল্য, কথাটার মধ্যদিয়ে ক্ষমতাসীনরা আসলে সেই ‘তাল গাছটি আমার’ প্রবাদ বাক্যই স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। সঙ্গত কারণে বিরোধী দলসহ রাজনৈতিক অঙ্গনে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সমস্যার মূল কারণ যেখানে বর্তমান সরকার ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেখানে তাকে সরকার প্রধান রাখা হলে সংলাপের যৌক্তিকতা কোথায়? তাছাড়া প্রধান একটি সমস্যা হিসেবে রয়েছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, যে ব্যবস্থাটিকে বর্তমান ক্ষমতাসীনরা রাতারাতি বাতিল করে দিয়েছেন। আলোচনা তাই সরকারের ধরন নিয়ে হওয়া দরকার। অন্যদিকে ক্ষমতাসীনরা সালিশ মানবেন কিন্তু ‘তাল গাছটি’ ছাড়বেন না। অবস্থা তথা তাদের সিদ্ধান্ত এমনটি হলে সংলাপে বসারও কোনো অর্থ থাকতে পারে না। মনে করা হয়েছিল, বিরোধী দলের এই প্রতিক্রিয়ার কথা জানার পর বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রী হয়তো সুর কিছুটা নরম করে আনবেন যাতে বিরোধী দলকে অন্তত আলোচনার টেবিলে আনা যায়। কিন্তুু এখানেও শেখ হাসিনা তার অবস্থান থেকে একচুলও নড়েননি। তিনি বরং ১৫ মে’র এক দলীয় অনুষ্ঠানেও বেগম খালেদা জিয়াকে ভয় দেখিয়েছেন। বলেছেন, এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকার তার দুই ছেলেকে দেশছাড়া করেছিল। আগামী তত্ত্বাবধায়ক সরকার তাকেও দেশ থেকে বিতাড়িত করবে। সুতরাং ভালো চাইলে বিরোধী নেত্রীর উচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি পরিত্যাগ করে বর্তমান সরকারের অধীনেই নির্বাচনে অংশ নিতে সম্মত হওয়া। অর্থাৎ শেখ হাসিনার নিজের অধীনে কিভাবে ওই সরকার গঠিত হতে পারে শুধু সে বিষয়েই তারা সংলাপে বসতে চান। বলা দরকার, স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত কঠোর ও ব্যঙ্গাত্মক ভাষায় বলেছেন বলে আশাবাদী হওয়ার পরিবর্তে রাজনৈতিক অঙ্গনে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে। এমন এক সময়ে তিনি বিরোধী দলের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার পাশাপাশি বেগম খালেদা জিয়াকে ‘হুকুমের আসামী’ বানানোর হুমকি পর্যন্ত দিয়েছেন যখন এসব বিষয়ে বিদেশীরা জড়িয়ে পড়েছেন। বিশেষ করে জাতিসংঘের তাৎপর্যপূর্ণ আগ্রহের কথা তো বলতেই হবে। সব জেনেও প্রধানমন্ত্রী যখন এভাবে কথা বলেন ও খালেদা জিয়ার মতো দেশপ্রেমিক প্রধান জাতীয় নেত্রীকে নিয়ে ব্যঙ্গ-তামাশা করেন এবং ভয় দেখান তখন আর না মেনে উপায় থাকে না যে, তার মধ্যে আর যা-ই হোক অন্তত সমঝোতা প্রতিষ্ঠার এবং সংকট কাটিয়ে ওঠার উদ্দেশ্য বা সদিচ্ছা নেই। তিনি বরং সংকটকেই আরও ঘনীভূত করতে চাচ্ছেন। আমরা মনে করি, প্রধানমন্ত্রী ও তার অনুসারীদের এ ধরনের বক্তব্যের আসল উদ্দেশ্য সংলাপ ও সমঝোতা এড়িয়ে যাওয়া। একথা বলাও আমরা জাতীয় দায়িত্ব মনে করি যে, সংলাপের উদ্যোগ নেয়া থেকে আলোচনার মাধ্যমে সুষ্ঠু ও সব দলের কাছে গ্রহণযোগ্য সমাধানে পৌঁছানো পর্যন্ত সব ব্যাপারে ক্ষমতাসীনদেরই প্রধান ভূমিকা পালন করতে হবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর পাশাপাশি জাতিসংঘও যে খুবই আগ্রহ ও সতর্কতার সঙ্গে সবকিছু লক্ষ্য করছে সে কথাটাও মনে রাখা দরকার। না হলে পরিণতি আসলেও ভয়ংকরই হতে পারেÑ যা শুভাকাক্সক্ষী সকলেই বলছেন।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
মে
(128)
- দেশপ্রেমিক বীর জিয়াউর রহমানের মূল্যায়ন
- সে সুযোগও হাতছাড়া হয়ে গেছে
- বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেপথ্যে
- রাষ্ট্র অত্যাচারী হয়ে ওঠে সরকারের দমননীতির কারণে
- উৎপাদনের রাজনীতি ও জিয়াউর রহমান
- মানবাধিকার ও নির্যাতন
- মাওলানা বাবুনগরীর মারাত্মক অসুস্থতার প্রশ্ন
- কুতর্ক ও নিষ্ঠুর আচরণের দিনলিপি
- সঙ্কট সন্ধিক্ষণের নেতা
- একজন দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক
- যে নাম চেতনায় ও প্রেরণায়
- মইন-ফখরুদ্দীনের চটিতে পা ঢুকিয়েছে সরকার
- অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হোক
- ধর্ম ও ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ
- নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার কেন প্রয়োজন?
- প্রতিহিংসার রাজনীতি
- সংসদের প্রদত্ত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য প্রত্যাহ...
- পুলিশের এ কেমন আচরণ!
- বদলে গেছে বাংলাদেশের রাজনীতির ধরন
- বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি
- সম্পাদকদের ঐক্য অটুট থাকুক
- কে দেবে এসবের জবাব?
- ‘বেটার লেইট দেন নেভার’ --ফরহাদ মজহার
- সরকারের অসহায়ত্বেরই বহিঃপ্রকাশ
- রাজনীতিতে তারেক রহমানের পুনরাবির্ভাব : আওয়ামী লীগ...
- ভিশন টু টোয়েন্টি ওয়ানের চাদরে তত্ত্বাবধায়ক বাতিল
- সঙ্কটে বিএনপি নয়, মহাসঙ্কটে মতাসীন দল ও সরকার
- চার দিকে কবরের স্তব্ধতা
- ছাত্রশিবির সভাপতিকে রিমান্ডের নামে নির্মম নির্যাতন
- গণতন্ত্রের আড়ালে বাকশালের জাল
- জামা কেটে মানবাধিকার লঙ্ঘন করলেন শিকিকা
- আর কয় ফ্রন্টে যুদ্ধ করবে সরকার- মিনা ফারাহ
- স্বাধীনতার ক্রম অন্তর্ধান
- ভয়ঙ্কর খবর !!!!
- আগুন! আগুন!! আগুন!!!
- আল্লামা বাবু নগরীর রিমান্ড ও জবানবন্দী প্রসঙ্গে
- দেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে
- ইসলামকে ‘গৃহধর্মে’ পরিণত করার পাঁয়তারা
- জাতিসঙ্ঘের সাথেও তারা তঞ্চকতা করেছে-সিরাজুর রহমান
- দোয়া মাহফিলেও বাধা দিল সরকার
- সংলাপ ও চলমান রাজনীতি
- আপনারা সব পারেন
- সুখরঞ্জন বালী বাঁচিয়া থাকিয়া প্রমাণ করিল আমরা অন...
- ‘আওয়ামী লীগ সরকার আসলে কি চায়?’
- কোথায়ও ভিন্ন কিছু ঘটছে-ড. রেজোয়ান সিদ্দিকী :
- বেআইনী অস্ত্রের মহড়া
- সরকার এত অমানবিক হতে পারে না
- জরুরি অবস্থার নতুন কৌশল
- ওদের রেখে যাওয়া জুতাগুলো কাদের জন্য?
- সংলাপ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ও অঘোষিত জরুরি ...
- ‘দেশটা কি মগের মুল্লুক’
- সাভার ট্র্যাজেডি থেকে যে শিক্ষা নিতে হবে -সিরাজুর ...
- বিপন্ন নৈতিক মূল্যবোধ, বিপন্ন অর্থনীতি!
- চাপের মুখে নতজানু মিডিয়া
- পুলিশের জনসেবা এবং জনগণের সমস্যা পুলিশ
- ৫ মে’র ঘটনা সৃষ্টি করেছে অনেক প্রশ্ন
- বন্ধ মিডিয়া খুলে দিতে সম্পাদকদের দাবি যথার্থ
- বিপর্যস্ত অর্থনীতি রাজনীতি বনাম একতরফা নির্বাচন
- কার্পেট চাপা পড়েছে সংলাপ সম্ভাবনা : আ’লীগের স্বরূ...
- কি ঘটেছিল সেই ভয়াল রাতে?
- রাজনৈতিক মীমাংসার সংলাপ ও রূঢ় বাস্তবতা
- আবারো বিপন্ন দেশের মিডিয়া
- আমার দেশ’র পর দিগন্ত ও ইসলামিক টিভি : বিপদ বাড়ছে ...
- শান্তি-স্বস্তির অভাব প্রকট হয়ে উঠছে
- ত্রাণ ও পুনর্বাসনে সুষ্ঠু সমন্বয় দরকার
- সিটি নির্বাচন : যেকোনো বিচারেই গুরুত্বপূর্ণ
- সঙ্কট উত্তরণের গ্রহণযোগ্য পথ
- সংলাপ নিয়ে সংশয় ও অনিশ্চয়তা
- অপারেশন ফাশ আউট
- রক্তের রঙ লাল, ঝরে বেদনার অশ্রু
- অব্যাহত সঙ্কটের মূল কারণ
- চপেটাঘাতটা আসলে কাদের প্রাপ্য
- শাপলা চত্ত্বরে অভিযান : সরকারের গণবিরোধী চরিত্রের ...
- সঙ্কট উত্তরণে জনমতে সম্মান দেখান
- অসহিষ্ণু রাজনীতির অবসান প্রয়োজন
- শেষ প্রহরে চ্যানেল বন্ধের পরিণাম
- “মন সহজে কি সই হবা?”- ড. রেজোয়ান সিদ্দিকী
- ‘শাপলা চত্বর ট্রাজেডি’
- সরকারের মিডিয়া পলিসি
- ইনসাইড শাপলা ট্র্যাজেডি
- ঘটনা ঘটে আবার ধামাচাপা পড়ে
- উত্তর-আধুনিকতার স্বরূপ
- আস্তিক-নাস্তিক দ্বন্দ্ব
- রাষ্ট্রের অধিকার বনাম নাগরিকের অধিকার
- যে কারণে দিগন্ত টেলিভিশন খুলে দিতে হবে
- রাষ্ট্রের অধিকার বনাম নাগরিকের অধিকার
- জনমত জরিপে তত্ত্বাবধায়কের দাবি আরও জোরদার
- কবে হবে এ বিভাজনের অবসান
- শাপলা ট্র্যাজেডি : চেতনায় প্রোজ্জ্বলিত নতুন বালাকোট
- গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ সরকারের জন্য বুমেরাং হতে পারে
- সরকারী প্রেসনোটের অভাবে নানান খবর আকাশে বাতাসে ভেস...
- বেদনার দুঃসহ ভার
- প্রশ্ন তো অনেক জনগণ কি জবাব পাবে?
- সাভার ট্র্যাজেডি : এ কি শুধুই দুর্ঘটনা?
- গভীর রাতের রহস্যময় অভিযান এবং সরকারের সাফাই ও লুক...
- গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ কাম্য নয়
- হিটলারের এসএসআর বাহিনী-মিনা ফারাহ
- টিট ফর ট্যাট
- গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদ...
- সংসদ নির্বাচন ও জনগণের অভিমত
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন