হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরীর জীবন নিয়ে গভীর সংশয়ের সৃষ্টি হয়েছে। প্রকাশিত খবরে জানা গেছে, নানা ধরনের জটিল ও মারাত্মক রোগে আক্রান্ত অবস্থায় গত বুধবার তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এরও আগে সরকার তড়িঘড়ি করে তার জামিন মঞ্জুর করিয়েছে। স্মরণ করা যেতে পারে, গত ৫ মে ঢাকা অবরোধ এবং ৬ মে গভীর রাতে কথিত গণহত্যার পরপর মাওলানা বাবুনগরীকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। তার নামে মামলাও দেয়া হয়েছিল ২৬টি। এসবের মধ্যে ছিল পুলিশ হত্যা, গাড়ি ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের মতো ভয়ংকর কিছু অভিযোগ, যেগুলো মাওলানা বাবুনগরীর মতো একজন প্রবীণ আলেমের পক্ষে কল্পনাও করা যায় না। অবিশ^াস্য এ মামলাগুলোতে দুই দফায় ১৩ দিন এবং তারও পর দুটি বিশেষ মামলায় তাকে ১৮ দিনের রিমান্ডে নিয়েছিল পুলিশ। অভিযোগ উঠেছে, রিমান্ডে নেয়ার পর বৈদ্যুতিক শক দেয়াসহ অকথ্য নির্যাতন চালানো হয়েছে তার ওপর। তার বরাতে বিচিত্র ধরনের অনেক স্বীকারোক্তির কথাও প্রচার করেছে আওয়ামী মিডিয়া। অন্যদিকে নির্যাতনে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন মাওলানা বাবুনগরী। শোনা যায়, প্রচ- নির্যাতনে জ্ঞানও হারিয়ে ফেলেছিলেন তিনি। হাসপাতালে নেয়ার পর তার সারা শরীরে অসংখ্য কালো দাগ দেখেছেন চিকিৎসকরা। পা’সহ শরীরের একাধিক স্থানে পচনও ধরেছে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা নেয়া হয়নি বলে তার দুটি কিডনিই অকেজো হয়ে পড়েছে, যার কারণে ডায়ালিসিস করতে হয়েছে। কিন্তু অনেক দেরি হয়ে গেছে বলে সুফল পাওয়া যায়নি। এ অবস্থাতেই চিকিৎসকরা তার অস্ত্রোপচার করেছেন। কিন্তু সফল হননি। ফলে চিকিৎসকরা আশংকা প্রকাশ করে বলেছেন, মাওলানা বাবুনগরীর একটি পা কেটে ফেলতে হতে পারে। অর্থাৎ এই যাত্রা কোনোভাবে বেঁচে গেলেও তাকে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হতে পারে। চিকিৎসকরা অবশ্য বৃহস্পতিবার পর্যন্তও তার সম্ভাবনা সম্পর্কে কোনো নিশ্চয়তা দিতে পারেননি। সুতরাং ধরে নেয়া যায়, হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব মাওলানা বাবুনগরীর জীবন এখনো শংকামুক্ত নয়। একই কারণে উল্লেখযোগ্যদের মধ্যে হেফাজতের আমীর আল্লামা শাহ আহমদ শফী গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন, সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে সরকার মাওলানা বাবুনগরীর জীবনকে বিপন্ন করে তুলেছে। আমরাও দেশের উচ্চ পর্যায়ের একজন সম্মানিত আলেমের ওপর সরকারের চালানো নিষ্ঠুর নির্যাতনের তীব্র প্রতিবাদ জানাই। একথা বলাও আমরা দায়িত্ব মনে করি যে, সরকারের পক্ষ থেকে অভিযোগ তোলা হলেও বাস্তবে হেফাজতে ইসলাম কোনো ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ডে জড়িত ছিল না। প্রথম থেকে মাওলানা বাবুনগরীসহ হেফাজতের নেতারা প্রতিটি ভাষণে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির কথাই বলে এসেছেন। ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ডে জড়িত হওয়ার বিরুদ্ধেও কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন তারা। কর্মীদের সতর্ক করে দিয়েছেন। বড় কথা, ঢাকা অবরোধের কোনো পর্যায়েও হেফাজতের কাউকে কোথাও ধ্বংসাত্মক বা বেআইনি কোনো কর্মকা- চালাতে দেখা যায়নি। হেফাজতের কর্মীদের পাশাপাশি ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ওপর হামলা চালানোর আগে পর্যন্ত একদিকে হেফাজতের নেতারা ভাষণ দিয়েছেন অন্যদিকে সমবেত মুসলমানরা ভাষণ শুনেছেন, আল্লাহর কালাম উচ্চারণ করেছেন এবং দরুদ পড়েছেন। সমাবেশের দৃশ্য বিভিন্ন বেসরকারি টিভি চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়েছে। কোনো পর্যায়েই সমাবেশের কাউকে কোনো রকম উস্কানিমূলক বা আক্রমণাত্মক ভূমিকায় দেখা যায়নি। সুতরাং এমন অভিযোগ মোটেও গ্রহণযোগ্য হতে পারে না যে, হেফাজতে ইসলামের কর্মীরা ধ্বংসাত্মক কর্মকা-ে লিপ্ত হয়েছিলেন বলেই সরকারকে কথিত একশনে যেতে হয়েছে। বাস্তবে বরং প্রথম থেকে উস্কানি এসেছিল ক্ষমতাসীনদের পক্ষ থেকে। এই উস্কানি দিয়েছিল পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি। তাদের আগে-পরে আওয়ামী ক্যাডাররা তো ছিলই। হামলাও তারাই চালিয়েছে, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ থেকে ধ্বংসাত্মক প্রতিটি কর্মকা-েও তাদেরকেই বেশি তৎপর দেখা গেছে। পিস্তল হাতে রহস্যময় ও অচেনা অন্য অনেককেও দেখা গিয়েছিল। রাজধানীর সাধারণ মানুষও এসবের সাক্ষী হয়ে রয়েছেন। অন্যদিকে নিজেদের অপকর্মের সব দোষ সরকার চাপিয়েছে নিরীহ হেফাজতীদের ওপর। সম্পূর্ণ বানোয়াট সে অভিযোগেই সরকার একদিকে রাতের বেলায় গণহত্যা চালিয়েছে অন্যদিকে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করেছে মাওলানা বাবুনগরীকে। সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ থাকলে সরকার যে কাউকে গ্রেফতার করতেই পারে। কিন্তু হেফাজত নেতার ক্ষেত্রে রিমান্ডে নেয়ার এবং নিষ্ঠুর নির্যাতন চালানোর মাধ্যমে সরকার আইনের অনেক বাইরে চলে গেছে। কারণ, রিমান্ড প্রসঙ্গে সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশনা রয়েছে, তিনদিনের বেশি কাউকে রিমান্ডে নেয়া যাবে না এবং জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে অভিযুক্তের আইনজীবীর সামনে। তাছাড়া রিমান্ডে নেয়ার আগে ও পরে চিকিৎসক দিয়ে শরীর পরীক্ষা করাতে হবে এবং প্রয়োজনে ওষুধপত্র ও চিকিৎসা দিতে হবে। অন্যদিকে মাওলানা বাবুনগরীর ক্ষেত্রে সরকার উচ্চ আদালতের নির্দেশনার প্রতি উপেক্ষা দেখিয়েছে। একজন প্রবীণ মানুষকেও প্রথমে ১৩ দিনের এবং পরে ১৮ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। নি¤œ আদালত যে সরকারের ইচ্ছাই পূরণ করেছে তার প্রমাণ তো তড়িঘড়ি করে জামিন মঞ্জুর করার ঘটনাতেই প্রমাণিত হয়েছে। এসব ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানানোর পাশাপাশি আমরা মনে করি, এভাবে মিথ্যা অভিযোগে গ্রেফতার এবং রিমান্ডে নিয়ে জোর করে স্বীকারোক্তি আদায় ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে দমন-নির্যাতন চালানো বন্ধ করা দরকার। সরকারের উচিত সময় একেবারে পেরিয়ে যাওয়ার আগেই গণতন্ত্রসম্মত অবস্থানে ফিরে আসা এবং বিশেষ করে ইসলামী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের ব্যাপারে সংযত হওয়া।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
মে
(128)
- দেশপ্রেমিক বীর জিয়াউর রহমানের মূল্যায়ন
- সে সুযোগও হাতছাড়া হয়ে গেছে
- বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেপথ্যে
- রাষ্ট্র অত্যাচারী হয়ে ওঠে সরকারের দমননীতির কারণে
- উৎপাদনের রাজনীতি ও জিয়াউর রহমান
- মানবাধিকার ও নির্যাতন
- মাওলানা বাবুনগরীর মারাত্মক অসুস্থতার প্রশ্ন
- কুতর্ক ও নিষ্ঠুর আচরণের দিনলিপি
- সঙ্কট সন্ধিক্ষণের নেতা
- একজন দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক
- যে নাম চেতনায় ও প্রেরণায়
- মইন-ফখরুদ্দীনের চটিতে পা ঢুকিয়েছে সরকার
- অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হোক
- ধর্ম ও ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ
- নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার কেন প্রয়োজন?
- প্রতিহিংসার রাজনীতি
- সংসদের প্রদত্ত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য প্রত্যাহ...
- পুলিশের এ কেমন আচরণ!
- বদলে গেছে বাংলাদেশের রাজনীতির ধরন
- বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি
- সম্পাদকদের ঐক্য অটুট থাকুক
- কে দেবে এসবের জবাব?
- ‘বেটার লেইট দেন নেভার’ --ফরহাদ মজহার
- সরকারের অসহায়ত্বেরই বহিঃপ্রকাশ
- রাজনীতিতে তারেক রহমানের পুনরাবির্ভাব : আওয়ামী লীগ...
- ভিশন টু টোয়েন্টি ওয়ানের চাদরে তত্ত্বাবধায়ক বাতিল
- সঙ্কটে বিএনপি নয়, মহাসঙ্কটে মতাসীন দল ও সরকার
- চার দিকে কবরের স্তব্ধতা
- ছাত্রশিবির সভাপতিকে রিমান্ডের নামে নির্মম নির্যাতন
- গণতন্ত্রের আড়ালে বাকশালের জাল
- জামা কেটে মানবাধিকার লঙ্ঘন করলেন শিকিকা
- আর কয় ফ্রন্টে যুদ্ধ করবে সরকার- মিনা ফারাহ
- স্বাধীনতার ক্রম অন্তর্ধান
- ভয়ঙ্কর খবর !!!!
- আগুন! আগুন!! আগুন!!!
- আল্লামা বাবু নগরীর রিমান্ড ও জবানবন্দী প্রসঙ্গে
- দেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে
- ইসলামকে ‘গৃহধর্মে’ পরিণত করার পাঁয়তারা
- জাতিসঙ্ঘের সাথেও তারা তঞ্চকতা করেছে-সিরাজুর রহমান
- দোয়া মাহফিলেও বাধা দিল সরকার
- সংলাপ ও চলমান রাজনীতি
- আপনারা সব পারেন
- সুখরঞ্জন বালী বাঁচিয়া থাকিয়া প্রমাণ করিল আমরা অন...
- ‘আওয়ামী লীগ সরকার আসলে কি চায়?’
- কোথায়ও ভিন্ন কিছু ঘটছে-ড. রেজোয়ান সিদ্দিকী :
- বেআইনী অস্ত্রের মহড়া
- সরকার এত অমানবিক হতে পারে না
- জরুরি অবস্থার নতুন কৌশল
- ওদের রেখে যাওয়া জুতাগুলো কাদের জন্য?
- সংলাপ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ও অঘোষিত জরুরি ...
- ‘দেশটা কি মগের মুল্লুক’
- সাভার ট্র্যাজেডি থেকে যে শিক্ষা নিতে হবে -সিরাজুর ...
- বিপন্ন নৈতিক মূল্যবোধ, বিপন্ন অর্থনীতি!
- চাপের মুখে নতজানু মিডিয়া
- পুলিশের জনসেবা এবং জনগণের সমস্যা পুলিশ
- ৫ মে’র ঘটনা সৃষ্টি করেছে অনেক প্রশ্ন
- বন্ধ মিডিয়া খুলে দিতে সম্পাদকদের দাবি যথার্থ
- বিপর্যস্ত অর্থনীতি রাজনীতি বনাম একতরফা নির্বাচন
- কার্পেট চাপা পড়েছে সংলাপ সম্ভাবনা : আ’লীগের স্বরূ...
- কি ঘটেছিল সেই ভয়াল রাতে?
- রাজনৈতিক মীমাংসার সংলাপ ও রূঢ় বাস্তবতা
- আবারো বিপন্ন দেশের মিডিয়া
- আমার দেশ’র পর দিগন্ত ও ইসলামিক টিভি : বিপদ বাড়ছে ...
- শান্তি-স্বস্তির অভাব প্রকট হয়ে উঠছে
- ত্রাণ ও পুনর্বাসনে সুষ্ঠু সমন্বয় দরকার
- সিটি নির্বাচন : যেকোনো বিচারেই গুরুত্বপূর্ণ
- সঙ্কট উত্তরণের গ্রহণযোগ্য পথ
- সংলাপ নিয়ে সংশয় ও অনিশ্চয়তা
- অপারেশন ফাশ আউট
- রক্তের রঙ লাল, ঝরে বেদনার অশ্রু
- অব্যাহত সঙ্কটের মূল কারণ
- চপেটাঘাতটা আসলে কাদের প্রাপ্য
- শাপলা চত্ত্বরে অভিযান : সরকারের গণবিরোধী চরিত্রের ...
- সঙ্কট উত্তরণে জনমতে সম্মান দেখান
- অসহিষ্ণু রাজনীতির অবসান প্রয়োজন
- শেষ প্রহরে চ্যানেল বন্ধের পরিণাম
- “মন সহজে কি সই হবা?”- ড. রেজোয়ান সিদ্দিকী
- ‘শাপলা চত্বর ট্রাজেডি’
- সরকারের মিডিয়া পলিসি
- ইনসাইড শাপলা ট্র্যাজেডি
- ঘটনা ঘটে আবার ধামাচাপা পড়ে
- উত্তর-আধুনিকতার স্বরূপ
- আস্তিক-নাস্তিক দ্বন্দ্ব
- রাষ্ট্রের অধিকার বনাম নাগরিকের অধিকার
- যে কারণে দিগন্ত টেলিভিশন খুলে দিতে হবে
- রাষ্ট্রের অধিকার বনাম নাগরিকের অধিকার
- জনমত জরিপে তত্ত্বাবধায়কের দাবি আরও জোরদার
- কবে হবে এ বিভাজনের অবসান
- শাপলা ট্র্যাজেডি : চেতনায় প্রোজ্জ্বলিত নতুন বালাকোট
- গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ সরকারের জন্য বুমেরাং হতে পারে
- সরকারী প্রেসনোটের অভাবে নানান খবর আকাশে বাতাসে ভেস...
- বেদনার দুঃসহ ভার
- প্রশ্ন তো অনেক জনগণ কি জবাব পাবে?
- সাভার ট্র্যাজেডি : এ কি শুধুই দুর্ঘটনা?
- গভীর রাতের রহস্যময় অভিযান এবং সরকারের সাফাই ও লুক...
- গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ কাম্য নয়
- হিটলারের এসএসআর বাহিনী-মিনা ফারাহ
- টিট ফর ট্যাট
- গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদ...
- সংসদ নির্বাচন ও জনগণের অভিমত
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন